আজঃ শুক্রবার ২৮ জুন ২০২৪
শিরোনাম

৯৫০ কেজির 'জায়েদ খান'র সঙ্গে ছাগল ফ্রি

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৬ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৬ জুন ২০২৪ | পত্রিকায় প্রকাশিত
ফিরোজ মাহমুদ, মিরসরাই (চট্টগ্রাম)

Image

ওজন প্রায় ৯৫০ কেজি। ডিগবাজি দেয় বলে নাম রাখা হয়েছে জায়েদ খান। লাল রঙের শাহিওয়াল জাতের জাহেদ খান নামের ষাঁড়টির দাম হাঁকানো হচ্ছে ১২ লাখ টাকা। ষাঁড়টির সঙ্গে একটি ছাগল ফ্রি দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন মালিক। তবে দরকষাকষির মাধ্যমে দাম কমানোর সুযোগ রয়েছে। আরও রয়েছে চাঁদ রাতে ফ্রি হোম ডেলিভারি সুবিধা।

তিন বছর ধরে জায়েদ খান (ষাঁড়) কে লালন-পালন করছেন রমজান আলী বাচ্চু ও আনোয়ার হোসেন। চট্টগ্রামের মিরসরাই উপজেলার দক্ষিণ পরাগলপুর গ্রামে নিরব এগ্রো ফার্মে প্রস্তুত করা হয়েছে এই ষাঁড়টি।

রমজান আলী বাচ্চু বলেন, গম, ভুট্টা, সবুজ ঘাস ও ফলমূল খাওয়ানোর মাধ্যমে সম্পূর্ণ প্রাকৃতিকভাবে মোটাতাজা করা হয়েছে ষাঁড়টি। সময়মতো খাবার না পেলে রেগে যায় জায়েদ খান। গরম সহ্য করতে পারে না। এ কারণে সবসময় ফ্যানের বাতাস দিতে হয় তাকে। না হলে শুরু হয় পাগলামি। শরীর ঠান্ডা রাখতে দুবেলা গোসল করাতে হয়।

বিশেষ নামের এই ষাঁড়টির খাবার ও দেখাশোনার জন্য দৈনিক প্রায় ৫০০ টাকা খরচ করতে হয় তার মালিককে। সর্বদা দেখভালের জন্য নিয়োজিত রয়েছেন একজন কর্মচারী।

জোরারগঞ্জ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান রেজাউল করিম মাস্টার বলেন, আমার ইউনিয়নের নিরব এগ্রো বিগত কয়েক বছর ধরে গরু মোটাতাজা করে আসছে। তারই ধারাবাহিকতায় এবারও গরু প্রস্তুত করেছে।

উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. জাকিরুল ফরিদ জানান, খামারি ও প্রান্তিক কৃষক মিলে এবার ৫০ হাজার ৭৩৯টি পশু প্রস্তুত করেছেন। এর মধ্যে ২২ হাজার ৪১৩টি ষাঁড় ও বলদ, ১৪ হাজার ১৫২টি গাভি, চার হাজার ৬১১টি মহিষ, ৯ হাজার ৫৬৩৫টি ছাগল ও ভেড়া রয়েছে। উপজেলার চাহিদা মিটিয়ে পার্শ্ববর্তী উপজেলা ও চট্টগ্রাম নগরের বিভিন্ন হাটে বিক্রি হবে।


আরও খবর



পৃথিবীতে এলিয়েন বসবাস নিয়ে হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন তথ্য

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৪ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৪ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ডেস্ক

Image

পৃথিবীতে এলিয়েনের অস্তিত্ব আছে কি না, এ নিয়ে বছরের পর বছর গবেষণা চলছে। তবে এখন পর্যন্ত এলিয়েনের বাস্তব অস্তিত্ব কোনো গবেষণায় স্পষ্ট কিছু বলা হয়নি। এবার নতুন করে এলিয়েনের অস্তিত্বের বিষয়টি আবারও সামনে এনেছে হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণা। বিশ্ববিদ্যালয়টির নতুন এক গবেষণায় বলা হয়েছে, পৃথিবীতে মানুষের মাঝেই এলিয়েনের বসবাস। তবে তারা লুকিয়ে বসবাস করে। খবর এনডিটিভি 

হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়েল হিউম্যান ফ্লোরিশিং প্রোগ্রামের গবেষকদের একটি নতুন গবেষণাপত্রে দাবি করা হয়েছে, অপরিচিত অস্বাভাবিক কোনো ঘটনা (ইউএপি), যা সাধারণত ইউএফও এবং বহির্জাগতিক প্রাণী হিসেবে পরিচিত। তারা ভূগর্ভস্থ, চাঁদে কিংবা মানুষের মাঝে চলাফেরা করতে পারে। এছাড়া গবেষণাপত্রে আরও বলা হয়েছে- এলিয়েনের ব্যবহৃত স্পেশশিপের মাধ্যমে তারা পৃথিবীতে বসবাসকারী তাদের গোত্রের সঙ্গে যোগাযোগ করে।

গবেষণাটি তথাকথিত ক্রিপ্টোটেরেস্ট্রিয়ালস এর ধারণা নিয়ে আরও গবেষণা করছে। তবে তাদের ধারণা, এলিয়েনরা হয়তো মানুষের ছদ্মবেশে আমাদের মধ্যে বসবাস করছে। এরা পৃথিবীর ভবিষ্যৎ থেকে উদ্ভূত হতে পারে। কিংবা বুদ্ধিমান ডাইনোসর থেকেও আসতে পারে।

ক্রিপ্টোটেরেস্ট্রিয়াল ধারণা দিয়ে সেই সব ভিনগ্রহী প্রাণীকে বোঝানো হচ্ছে যেগুলো হয়তো মানুষের ছদ্মবেশে আমাদের মাঝে বসবাস করছে। এই ক্রিপ্টোটেরেস্ট্রিয়াল চারটি রূপে আবির্ভূত হতে পারে বলে গবেষণায় বলা হয়েছে।

১.  হিউম্যান ক্রিপ্টোটেরেস্ট্রিয়ালস: এরা প্রযুক্তিগতভাবে উন্নত প্রাচীন মানব সভ্যতা। এরা অনেক আগেই ধ্বংস হয়ে গিয়েছিল, কিন্তু কিছু অবশিষ্ট আকারে বিদ্যমান আছে।

২.  হোমিনিড বা থেরোপড ক্রিপ্টোটেরেস্ট্রিয়ালস: এরা প্রযুক্তিগতভাবে উন্নত অ-মানব সভ্যতা, যা কিছু স্থলজ প্রাণীর সমন্বয়ে গঠিত। এরা পৃথিবীতে গোপনে বসবাসের জন্য বিবর্তিত হয়েছিল। এগুলো একটি বানরের মতো হোমিনিড বংশধর বা অজানা বুদ্ধিমান ডাইনোসর এর বংশধরও হতে পারে।

৩.  এক্সট্রাটেম্পেস্ট্রিয়াল ক্রিপ্টোটেরেস্ট্রিয়ালস: এই প্রাণীরা মহাজাগতিক বা মানব ভবিষ্যত থেকে পৃথিবীতে এসে পৌঁছতে পারে এবং চাঁদের মতো লুকিয়ে থাকতে পারে।

৪.  ম্যাজিকাল ক্রিপ্টোটেরেস্ট্রিয়ালস: এমন সত্তা, যাদের মাঝে স্বদেশী এলিয়েনদের মতো বৈশিষ্ট কম রয়েছে। এই প্রাণীগুলো মানব জগতের সাথে সম্পর্কিত, তবে কম প্রযুক্তিগত। আর এরা বেশ যাদুকর, যেমন পরী।

গবেষকরা বলেছেন, তাদের এই গবেষণা অধিকাংশ বিজ্ঞানীদের কাছে সন্দেহজনকভাবে বিবেচিত হতে পারে। তবে তারা বিজ্ঞানীদেরকে জ্ঞান, নম্রতা ও খোলামেলা মনোভাব নিয়ে তাদের দাবি বিবেচনা করার আহ্বান জানিয়েছেন।


আরও খবর



ঈদযাত্রায় মহাসড়কে ফিটনেসবিহীন যান চালালেই ব্যবস্থা: আইজিপি

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৩ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৩ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

ঈদযাত্রায় মহাসড়কে যারা ফিটনেসবিহীন গাড়ি চালানোর চেষ্টা করবে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে হুঁশিয়ার করেছেন পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল-মামুন। বৃহস্পতিবার (১৩ জুন) দুপুরে গাবতলীর কোরবানির পশুর হাট ও বাস টার্মিনাল পরিদর্শন শেষে তিনি এ হুঁশিয়ারি দেন।

আইজিপি বলেন, এবারের ঈদযাত্রায় কোনোভাবেই মহাসড়কে ফিটনেসবিহীন গাড়ি চলাচল করবে না। চলবে না নছিমন করিমন ভটভটিও। যারা চালানোর চেষ্টা করবে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। নিয়ন্ত্রণহীন গতিতে গাড়ি না চালানোর জন্য অনুরোধ জানাচ্ছি।

তিনি বলেন, রোজার ঈদে একমুখী চাপ থাকে। কিন্তু কোরবানির ঈদে সাধারণত যেটা ঘটে সেটা হচ্ছে, ঘরমুখো মানুষের চাপ সড়কে যেমন থাকে তেমনি, পশুবাহী ট্রাক-পিকআপও চলাচল করে। অর্থাৎ মানুষ বাড়ি যায়, গরু আসে। সড়কে দ্বিমুখী চাপ মোকাবিলা করতে হয়। পুরো বিষয় বিবেচনায় রেখে ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা ও আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক ও সঠিক রাখার জন্য পুলিশের পক্ষ থেকে পর্যাপ্ত ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।

তিনি আরও বলেন, কোরবানির পশুবাহী গাড়ি যাতে ঢাকাসহ সারাদেশে যথাযথভাবে এবং নিরাপদে চলাচল করতে পারে, সে বিষয়ে ব্যবস্থা করা হয়েছে। সড়কে হাইওয়ে পুলিশ ব্যাপক নজরদারি করছে।

হাটে কোনো হয়রানি হলে হটলাইনে ফোন দেওয়ার পরামর্শ দিয়ে আইজিপি বলেন, হাটে জাল টাকা শনাক্তকরণ মেশিন রয়েছে। সমস্যা মনে হলেই আইনশৃঙ্খলা বাহিনী হেল্প করবে। কোরবানির পশুর হাটে কোনো ধরনের হয়রানির ঘটনা ঘটলেই পুলিশের হটলাইনে ফোন করে অভিযোগ জানাতে পারবেন ক্রেতা-বিক্রেতা উভয়ই।

তিনি বলেন, ঘরমুখো মানুষের আরো চাপ আজ বিকেল থেকে শুরু হবে। ঈদের দু-একদিন আগ পর্যন্ত এই চাপ অব্যাহত থাকবে। তাই বরাবরের মতো এবারও আমরা ঈদ উপলক্ষে পশুর হাট, রেল, সড়ক ও নৌপথে ঈদযাত্রার নিরাপত্তা নিশ্চিতে সবকিছু মিলিয়ে ব্যবস্থা নিয়েছি।


আরও খবর



রেমালে ক্ষতিগ্রস্ত বিদ্যুৎ লাইন সচল করতে গিয়ে লাইনম্যানের মৃত্যু

প্রকাশিত:সোমবার ০৩ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ০৩ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
দূর্জয় দাস, বাউফল (পটুয়াখালী)

Image

ঘূর্ণিঝড় রেমালে ক্ষতিগ্রস্ত একটি বাড়িতে বিদ্যুৎ সংযোগ দিতে গিয়ে লাইনম্যান মো. হাসনাইন (২২) নিহত হয়েছেন।

আজ সোমবার দুপুর ১টায় পটুয়াখালীর বাউফলের চন্দ্রদ্বিপ ইউনিয়নের চর নিমদি এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। নিহত হাসনাইনের বাবার নাম মো. জামাল হোসেন। ভোলা জেলার দৌলতখান উপজেলার উত্তর জয়নগর চালিতাতলি বাজারের কাছে তার বাড়ি।

পটুয়াখালী পল্লী বিদ্যুৎ সমিতিরে বাউফল জোনাল অফিসের এজিএম প্রকৌশলী গগন সাহা জানান, চন্দ্রদ্বিপ ইউনিয়নের চর নিমদি গ্রামে ঘূর্ণিঝড় রেমালে ক্ষতিগস্ত একটি বাড়িতে বিদ্যুৎ সংযোগ দেয়ার জন্য বাউফল জোনাল অফিসের লাইন ক্রু লেবেল-১ হাসনাইন বেলা ১১টায় অফিস থেকে বেড় হয়ে যান। তার সাথে জাহিদুল হাসান নামের আরেক লাইনম্যান ছিল। হাসনাইন ওই বাড়ির পাশে একটি বিদ্যুতের খাম্বায় উঠে সংযোগ দেওয়ার সময় অসাবধানতাবসত তিনি বিদ্যুতায়িত হন। এসময় স্থানীয়দের সহায়তায় তাকে দ্রুত বাউফল স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসা হলে জরুরে বিভাগের চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

লাইনম্যান জাহিদুল হাসান বলেন, ঘূর্ণিঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির কাছে বিদ্যুতের খাম্বা থেকে সার্ভিস লাইন ছিড়ে যায়। আমিসহ হাসনাইন ওই বাড়িতে বিদ্যুৎ সংযোগ দেয়ার জন্য ঘটনাস্থলে যাই। হাসনাইন বিদ্যুতের খাম্বায় উঠে সংযোগ দেয়ার সময় বিদ্যুতায়িত হন।

পটুয়াখালী পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির বাউফল জোনাল অফিসের ডিজিএম মো. মজিবুর রহমান বলেন, লাইনম্যান হাসনাইন যখন খাম্বায় উঠে কাজ করছিল তখন ওই লাইনে বিদ্যুৎ সরবরাহ সচল ছিল। তিনি বেখেয়ালে লাইন শাটডাউন না করেই কাজ করতে খাম্বায় উঠেন। এসময় অসাবধানতাবসত তার বাম হাতের সাথে বিদ্যুতের একটি তার লেগে যায়। খুঁটির সাথে ওই লাইম্যানের কোমড়ে বেল্ট বাধা থাকায় তিনি নিচে পরে যাননি। পরে তাকে খাম্বা থেকে নিচে নামিয়ে আনা হয় এবং দ্রুত বাউফল স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসা হলে জরুরে বিভিাগের চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। দুর্ঘটনার খবর পেয়ে বাউফল উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. বশির গাজী স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে যান এবং শোকহত সহকর্মীদের সমবেদনা জানান। নিহত লাইনম্যান হাসনাইন অবিবাহিত ছিলেন।

এ ব্যাপারে জরুরে বিভাগের চিকিৎসক ডা. মিরাজুল ইসলাম বলেন, লাইনম্যান হাসনাইনকে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে আনার আগেই তিনি মারা যান।


আরও খবর



মধ্যবিত্তরাও টিসিবির পণ্য পাবে, হবে স্থায়ী দোকান

প্রকাশিত:রবিবার ০২ জুন 2০২4 | হালনাগাদ:রবিবার ০২ জুন 2০২4 | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু বলেছেন, আমরা আর অস্থায়ীভাবে টিসিবির পণ্য দিতে চাই না। আগামী অর্থবছর থেকে স্থায়ী দোকানের মাধ্যমে এই পণ্যগুলো দিতে চাই। সুবিধাভোগীরা যেন সময়মতো পণ্যগুলো নিতে পারে। এই প্রচেষ্টা অব্যাহত আছে। ডিলারদের অনুরোধ করবো, আপনারাও এই ব্যবস্থা করুন।’

চলতি বছরের জুন মাসের টিসিবির পণ্য বিক্রি কার্যক্রমের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে রবিবার (০২ জুন) তিনি বলেন, আমাদের যদি দোকান স্থায়ী হয়ে যায়, তাহলে প্রায় ১০ হাজারের মতো নেটওয়ার্ক তৈরি হবে। এখন আমরা শুধু নিম্ন ও নিম্ন মধ্যবিত্তদের ন্যায্যমূল্যে পণ্য দিচ্ছি। মধ্যবিত্তদেরও যেন আমরা ন্যায্যমূল্যে পণ্য সরবরাহ করতে পারি, সেই পরিকল্পনা আছে।’

বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‌আগামী অর্থবছরে আমরা টিসিবির একটি বাফার স্টক তৈরি করার চেষ্টা করব। যাতে বিভিন্ন সময়ে বাজারে পণ্যের ঘাটতি দেখা দিলেও আমরা যেন দামটা নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারি। সেই বাফার স্টক থেকে পণ্য সরবরাহ করতে পারি। এজন্য আমরা রাশিয়ার সঙ্গে একটি চুক্তি স্বাক্ষর করেছি। আরো কয়েকটি দেশের সঙ্গে চুক্তি করার চেষ্টা করছি।’

তিনি আরো বলেন, প্রতি মাসেই আমাদের চেষ্টা থাকে যত তাড়াতাড়ি টিসিবির পণ্যটি সুবিধাভোগীর হাতে তুলে দিতে পারি। জুন মাসে প্রথম কর্ম দিবসেই টিসিবি এই কার্যক্রমটি শুরু করতে পেরেছে। এজন্য টিসিবির চেয়ারম্যানসহ অন্যান্য কর্মকর্তাদের ধন্যবাদ জানাই। এক কোটি পরিবারকে ন্যায্যমূল্যে নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিস পৌঁছে দেওয়ার এই কর্মযজ্ঞটা অনেক বড়।’

‘সামনে কোরবানির ঈদ। ঈদের আগেই সারা দেশে প্রতিটি সুবিধাভোগীর হাতে টিসিবির এই প্যাকেজটি আমরা তুলে দিতে চাই।’


আরও খবর



‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ বিনির্মাণে স্মার্ট নাগরিক হতে হবে: চবি উপাচার্য

প্রকাশিত:সোমবার ০৩ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ০৩ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
রাহুল সরকার, চট্টগ্রাম ব্যুরো

Image

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ইনস্টিটিউশনাল কোয়ালিটি এস্যুরেন্স সেল (আইকিউএসি) উদ্যোগে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগ ও ইনস্টিটিউটের কর্মকর্তাদের জন্য স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণ বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

সোমবার সকালে চবি ইঞ্জিনিয়ারিং অনুষদের ভার্চুয়াল ক্লাশরুমে প্রধান অতিথি হিসেবে কর্মশালা উদ্বোধন করেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. মোঃ আবু তাহের।

এতে বিশেষ অতিথি হিসেবে ছিলেন চবি উপ-উপাচার্যবৃন্দ। চবি আইকিউএসির পরিচালক প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আবদুল্লাহ মামুনের সভাপতিত্বে কর্মশালায় রিসোর্স পার্সন হিসেবে বক্তব্য রাখেন চবি কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের প্রফেসর ড. মোহাম্মদ খাইরুল ইসলাম। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন আইকিউএসি এর অতিরিক্ত পরিচালক ড. কমল দে ও ড. তানজিনা শারমিন নিপুন। কর্মশালায় চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মকর্তাবৃন্দ অংশগ্রহণ করেন।

চবি উপাচার্য বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মকর্তাদের জন্য আইকিউএসি আয়োজিত বিজ্ঞ রিসোর্স পার্সনদের মাধ্যমে প্রদত্ত কর্মশালায় অংশগ্রহণ অত্যন্ত জরুরী। কর্মকর্তাদের প্রতিনিয়ত কাজের মাধ্যমে শিখতে হবে এবং এ শেখার মাধ্যমে প্রযুক্তিগত কলাকৌশল প্রয়োগ করে নিজেদের মেধা ও দক্ষতার সাক্ষর রেখে সেবার মানসিকতা নিয়ে এ বিশ্ববিদ্যালকে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে।

তিনি প্রশিক্ষণ কর্মশালায় প্রাপ্ত জ্ঞান পারস্পরিক আদান-প্রদানের মাধ্যমে নিজেদের জ্ঞান ভান্ডারকে সমৃদ্ধ করে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার অনুষঙ্গসমূহকে আয়ত্ত করে প্রধানমন্ত্রী ঘোষিত স্মার্ট বাংলাদেশ বির্নিমাণে সকলকে অগ্রণী ভূমিকা রাখার আহবান জানান।


আরও খবর