আজঃ বৃহস্পতিবার ০৪ জুলাই ২০২৪
শিরোনাম

আমার বিরুদ্ধে গুজব রটানো হয়েছে : সোনাক্ষী

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৮ মার্চ ২০২২ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৮ মার্চ ২০২২ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

আইনি বিপাকে সোনাক্ষী সিনহা। ৩৭ লক্ষ টাকার প্রতারণা মামলা দায়ের অভিনেত্রীর বিরুদ্ধে। যার জেরে জামিন-অযোগ্য ধারায় গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি হয়েছে তাঁর নামে। রবিবার এই খবর প্রকাশ্যে এলেও নীরব ছিলেন শত্রুঘ্ন-কন্যা। মঙ্গলবার নিজের কথা সকলের সামনে রাখলেন একটি বিবৃতি জারি করে।

সেখানে লেখা, সংবাদমাধ্যমে আমার বিরুদ্ধে জামিন-অযোগ্য ধারায় গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির গুজব রটেছে। কিন্তু এই খবরের কোনও রকম সত্যতা যাচাই করা হয়নি। এটি একটি বানানো গল্প। কোনও অসৎ ব্যক্তি আমাকে বদনাম করার জন্য এই কাজ করছে।' সংবাদমাধ্যমের কাছে এই ভুয়ো খবরটিকে গুরুত্ব না দেওয়ার অনুরোধ করেছেন অভিনেত্রী।

সোনাক্ষী মনে করছেন, অপদস্থ করে তাঁর কাছ থেকে অন্যায় ভাবে টাকা আদায়ের জন্য এই গুজব রটানো হয়েছে। বিবৃতিতে তাঁর বক্তব্য, আমার এত বছরের তৈরি ভাবমূর্তি নষ্ট করে দিয়ে সেই ব্যক্তি অর্থ এবং জনপ্রিয়তা পেতে চাইছে। তাই এই ধরনের খবর সংবাদমাধ্যমে রটানো হচ্ছে। তিনি জানিয়েছেন, মামলাটি মুরাদাবাদ আদালতে বিচারাধীন। ইলাহাবাদ হাই কোর্ট তাতে স্থগিতাদেশ দিয়েছে। সোনাক্ষীর আইনজীবীর দল পুরো বিষয়টি দেখছেন। আদালতের রায় না আসা পর্যন্ত তাই এ বিষয়ে আর কোনও মন্তব্য করবেন না অভিনেত্রী।

অভিযোগ, দিল্লিতে একটি অনুষ্ঠান করার জন্য ৩৭ লক্ষ টাকা নিয়েও তাতে যোগ দেননি সোনাক্ষী। ওই টাকা ফেরানোর জন্য বারবার তাঁকে আর্জি জানিয়েও লাভ হয়নি। এই মর্মেই প্রতারণার মামলা দায়ের করেছেন অনুষ্ঠানের আয়োজক, মোরাদাবাদের কাটঘর থানাএলাকার বাসিন্দা প্রমোদ শর্মা।

নিউজ ট্যাগ: সোনাক্ষী সিনহা

আরও খবর



সাধারণ মানুষ আমার প্রাণশক্তি, বিচ্ছিন্ন হতে চাই না: প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশিত:বুধবার ২৬ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২৬ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, আমাকে বাঁচাতে গিয়ে আওয়ামী লীগের অসংখ্য নেতাকর্মীকে জীবন দিতে হয়েছে। যেহেতু আমার জীবন ঝুঁকিতে থাকে, সেজন্য স্পেশাল সিকিউরিটি ফোর্সের (এসএসএফ) সদস্যরা নিয়োজিত থাকে। কিন্তু নিরাপত্তার জন্য যেন জনবিচ্ছিন্ন না হয়ে যাই সেদিকটা সংবেদনশীলতার সঙ্গে দেখতে এসএসএফকে লক্ষ্য রাখতে হবে।

তিনি বলেন, জনবিচ্ছিন্ন হতে গুলি-বোমা লাগে না। এমনিতেই শেষ হয়ে যায়। সাধারণ মানুষ থেকে বিচ্ছিন্ন হতে চাই না। কেননা সাধারণ মানুষই আমার প্রাণ শক্তি।

বুধবার (২৬ জুন) দুপুরে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে এসএসএফের ৩৮তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে তিনি এসব কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ১৫ আগস্টের পর যারা ক্ষমতায় এসেছিলো, তারা দেশকে এগিয়ে নিতে পারেনি। বরং ক্যু হয়েছে। বিমান বাহিনীর হাজার হাজার সদস্যকে হত্যা করা হয়েছিলো। দেশ যে তিমিরে সেই তিমিরেই রয়ে গিয়েছিলো। তবে এতো বড় গুরু দায়িত্ব নিতে হবে সে প্রস্তুতি কখনোই ছিলো না। তখন দেশের দুরাবস্থা সহ্য করার মতো ছিলো না।

যতোক্ষণ নিঃশ্বাস আছে ততোক্ষণ মানুষকে উন্নত জীবন দেয়ার চেষ্টা করে যাবো, এমন অঙ্গিকার করে শেখ হাসিনা বলেন, জীবন ঝুঁকি জেনেই দেশে ফিরেছি। দেশে ফেরার পর থেকে শত বাধা পেয়েও পিছিয়ে যাইনি। দেশের জন্য কাজ করছি।

এদিকে বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর আধুনিকায়নের জন্য সরকার ফোর্সেস গোল ২০৩০ নামে একটি দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে। এ পরিকল্পনার মধ্যে রয়েছে, সশস্ত্র বাহিনীর আকার বৃদ্ধি, আধুনিক যুদ্ধ সরঞ্জাম সংগ্রহ ও সর্বোচ্চ পর্যায়ের প্রশিক্ষণ।

সরকারপ্রধান বলেন, ২০০৯ থেকে ধারাবাহিকভাবে ক্ষমতায় আছি বলেই উন্নয়ন দৃশ্যমান ও টেকসই করতে পেরেছি। সশস্ত্র বাহিনীর জন্য ফোর্সেস গোল ২০৩০ প্রণয়ন করে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।

অপরদিকে, সম্প্রতি কক্সাবাজারে মায়ানমার সীমান্তে কিছুটা উত্তেজনা দেখা দিয়েছে। সীমান্তের ওপার থেকে কখনও কখনও ছুটে আসছে গুলিও। কক্সবাজার সীমান্তে বাংলাদেশের জনগণ ও স্থাপনা লক্ষ্য করে মিয়ানমার থেকে গুলি ছোড়ার ঘটনা ইতিমধ্যে জাতিসংঘে তুলে ধরেছে বাংলাদেশ। বাংলাদেশের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, মিয়ানমারের যে কোনো সংঘাত তাদের অভ্যন্তরীণ বিষয়। তবে এটি যেন বাংলাদেশের জনগণ ও সম্পদকে প্রভাবিত না করে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমরা কাউকে আক্রমণ করতে যাবো না, তবে আক্রান্ত হলে দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় প্রস্তুত থাকতে হবে।

১৯৮২ সালের ২৪ মার্চের ঘোষণা অনুসারে, তৎকালীন রাষ্ট্রপতি হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদ ১৯৮৬ সালে প্রেসিডেন্সিয়াল সিকিউরিটি ফোর্স অর্ডিন্যান্স নামে একটি অধ্যাদেশ জারি করেন। যা একই বছর ১৯ জুন থেকে কার্যকর হয়।

পূর্বের ঘোষণা অনুসারে তৎকালীন রাষ্ট্রপতি এরশাদের তত্ত্বাবধানে রাষ্ট্রপতি ও বিদেশ থেকে আগত রাষ্ট্রপ্রধানদের নিরাপত্তার জন্য ১৯৮৬ সালের ১৫ জুন  প্রেসিডেন্ট সিকিউরিটি ফোর্স নামে একটি বিশেষ নিরাপত্তা দল গঠন করেন। পরে বাংলাদেশে সংসদীয় সরকার পদ্ধতি চালু হওয়ার পর ১৯৯১ সালে ২৭ সেপ্টেম্বর এর নাম পরিবর্তন করে স্পেশাল সিকিউরিটি ফোর্স (এসএসএফ) নামকরণ করা হয়।

যদিও প্রাথমিকভাবে শুধু রাষ্ট্রপতি ও রাষ্ট্র কর্তৃক ঘোষিত অতিগুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের নিরাপত্তা দিতে এসএসএফ গঠিত হয়েছিল। কিন্তু সংসদীয় সরকার পদ্ধতি চালু হওয়ার পর রাষ্ট্রপতি ছাড়াও সরকারপ্রধানকেও এসএসএফ নিরাপত্তা দিয়ে আসছে এবং এ সংস্থাটিকে তখন থেকে পরোয়ানা ছাড়া গ্রেপ্তারের অধিকার দেওয়া হয়। ২০০৯ সালের ১৫ অক্টোবর জাতির পিতার পরিবার-সদস্যগণের নিরাপত্তা আইন গ্যাজেট আকারে প্রকাশ হওয়ার পর সংস্থাটি বর্তমানে জাতির পিতার পরিবার-সদস্যদেরও সর্বস্থানে নিরাপত্তা দিয়ে আসছে।

এসএসএফ রাষ্ট্র কর্তৃক ঘোষিত অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের (ভিভিআইপি) নিরাপত্তায়ও নিয়োজিত। সংস্থাটি বেসামরিক প্রশাসন, নিরাপত্তা ও গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর সঙ্গে সমন্বয় করে দেশ ও দেশের বাইরে উল্লেখিত ব্যক্তিদের শারীরিক নিরাপত্তায় যেকোনো ধরনের হুমকি থেকে রক্ষা ও সেগুলো প্রতিরোধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করে থাকে। এছাড়াও তারা অতিগুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের বাড়ি ও অফিসে নিরাপত্তা দিয়ে থাকে।


আরও খবর



আজ থেকে পুনরায় চলবে মৈত্রী এক্সপ্রেস

প্রকাশিত:রবিবার ২৩ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ২৩ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে চলাচলকারী মৈত্রী এক্সপ্রেস ট্রেনটি আজ রবিবার (২৩ জুন) থেকে পুনরায় চলাচল শুরু করবে। ঈদুল আজহা উপলক্ষে গত ১৪ জুন থেকে ট্রেনটির চলাচল বন্ধ ছিল।

এবার ঈদ উপলক্ষে দেশের অভ্যন্তরের যাত্রীদের সর্বোচ্চ সেবা দিতে বাংলাদেশ থেকে ভারতে চলাচলকারী তিনটি আন্তঃদেশীয় ট্রেন পাঁচ দিন পুরোপুরি বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ।

রেলওয়ে কর্তৃপক্ষের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, আন্তঃদেশীয় যাত্রীবাহী ট্রেনসমূহের মধ্যে ১৪ জুন থেকে ২২ জুন পর্যন্ত মৈত্রী এক্সপ্রেসের চলাচল বন্ধ রাখা হয়। আর ১২ জুন থেকে ২০ জুন পর্যন্ত মিতালী এক্সপ্রেস এবং ১৬ জুন থেকে ২০ জুন পর্যন্ত বন্ধন এক্সপ্রেসের চলাচল বন্ধ ছিল। গত ২১ জুন থেকে চলাচল শুরু হয় এই ট্রেন দুটির।

আজ রবিবার থেকে মৈত্রী এক্সপ্রেস চালু হলে আবারও বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে পুরোদমে রেল যোগাযোগ শুরু হবে।

মৈত্রী এক্সপ্রেস ঢাকা থেকে কলকাতা, মিতালী এক্সপ্রেস শিলিগুড়ি থেকে ঢাকা এবং বন্ধন এক্সপ্রেস কলকাতা থেকে বাংলাদেশের খুলনা শহরের মধ্যে যাতায়াত করে।


আরও খবর



নয়াপল্টনে একটি বাড়ি ঘিরে রেখেছে র‌্যাব

প্রকাশিত:সোমবার ১০ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১০ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

রাজধানীর নয়াপল্টন এলাকায় একটি বাড়িতে বিপুল পরিমাণ অবৈধ ভিওআইপি সরঞ্জামাদির সন্ধান পেয়েছে র‌্যাব। সোমবার (১০ জুন) সকাল থেকে বাড়িটি ঘিরে রাখে র‌্যাব-৩ এর আভিযানিক একটি দল। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন র‌্যাব-৩ এর অধিনায়ক লে. কর্নেল মো. ফিরোজ কবীর।

তিনি জানান, অবৈধভাবে ভিওআইপি ব্যবসা পরিচালনা করছে একটি চক্র। তারা নয়াপল্টনের একটি বাড়িতে (বাড়ি নং-৬৩) এ ব্যবসা করে আসছিলেন বলে গোয়েন্দা তথ্যে জানা গেছে। এতে সরকারের বিপুল পরিমাণ রাজস্ব ফাঁকি দিয়ে লাখ লাখ টাকা উপার্জন করতেন তারা। বাড়িটি ঘিরে রাখা হয়েছে। কিছু সময়ের মধ্যে অভিযান পরিচালিত হবে।

অভিযান শেষে বিস্তারিত জানানো হবে বলেও জানান র‌্যাব-৩ এর অধিনায়ক।


আরও খবর



খালেদা জিয়াও কালো টাকা সাদা করেছেন: ওবায়দুল কাদের

প্রকাশিত:রবিবার ০৯ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ০৯ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, কালো টাকা সাদা তো সাইফুর রহমান করেছেন, বেগম খালেদা জিয়াও করেছে। বেগম জিয়া এখন বৃদ্ধ মানুষ। আমি বলতে চাই না, তারাও তাহলে দুর্বৃত্ত? এই বাজেট করা হয়েছে রাঘব বোয়ালদের লুটপাট বন্ধ করার জন্য।

রবিবার (৯ জুন) বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে কেন্দ্রীয় নেতাদের সঙ্গে ঢাকা মহানগর উত্তর-দক্ষিণ, জেলা আওয়ামী লীগ এবং সব সহযোগী সংগঠনের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদকদের যৌথসভায় এসব কথা বলেন তিনি।

দলের নেতাকর্মীদের উদ্দেশ্যে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, বিএনপি আগুন সন্ত্রাসের যে সংস্কৃতি চালু করেছে, এর বিরুদ্ধে জনগণের জানমাল রক্ষায় আমাদের অবশ্যই শান্তি সমাবেশ করতে হবে। প্রতিরোধ করতে হবে। রাজপথে প্রস্তুত থাকতে হবে।

তিনি বলেন, বিরোধীরাও বসে নেই, তারাও কর্মসূচি দেবে। আওয়ামী লীগের ৭৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে যেসব কর্মসূচি নেওয়া হচ্ছে তা সফল করতে সব পর্যায়ের নেতাদের অফিসমুখী হতে হবে।

ওবায়দুল কাদের বলেন, চারজন অপহৃত ইসরায়েলিকে উদ্ধার করতে গিয়ে নারকীয় হত্যাযজ্ঞ চালিয়ে ২১৩ জন বেসামরিক ফিলিস্তিনিকে হত্যার বিষয়টি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ছাড়া আর কেউ বলেননি। এসব শিশুর অপরাধ কী? এদের হত্যার বিচার হবে না? মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন এ নিয়ে একটি কথাও বলেননি। আরব বিশ্ব মনে হয়, তারা ঘুমাচ্ছে।

আওয়ামী লীগের ৭৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী বিষয়ে ওবায়দুল কাদের জানান, আওয়ামী লীগের ৭৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে গৃহীত কর্মসূচি দেশের ওয়ার্ড পর্যায় থেকে পালন করা হবে। ২৩ জুন সকালে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানানো হবে। উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সমাবেশ হবে।

এ সময় যৌথসভায় উপস্থিত ছিলেন-আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ, আফম বাহাউদ্দিন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক বিএম মোজাম্মেল হক, এসএম কামাল জোসেন, মির্জা আজম, সুজিত রায় নন্দী, উপ দপ্তর সম্পাদক সায়েম খানসহ ঢাকা মহানগর উত্তর-দক্ষিণ, জেলা আওয়ামী লীগ এবং সব সহযোগী সংগঠনের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকবৃন্দ।


আরও খবর



নেপালে আটক সিয়াম কলকাতার গোয়েন্দা হেফাজতে

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৭ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৭ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

ঝিনাইদহ-৪ আসনের সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজীম আনার হত্যাকাণ্ডের মূল হোতা আখতারুজ্জামান শাহীনের সহযোগী নেপালে আটক সিয়ামকে হেফাজতে নিয়েছে কলকাতা গোয়েন্দা পুলিশ (সিআইডি)। শুক্রবার (৭ জুন) দুপুরে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার হাবিবুর রহমান সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।

তিনি বলেন, অভিযুক্ত সিয়াম নেপালে পালিয়ে ছিলেন। তাকে নেপাল পুলিশ আটক করে। কলকাতার সিআইডি তাকে হেফাজতে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করছে।

সম্প্রতি আনোয়ারুল আজিম আনারের হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় অন্যতম সন্দেহভাজন মো. সিয়াম হোসেনকে নেপালে আটক করা হয়। আটক সিয়াম আজিমের লাশ গুমে জড়িত বলে ধারণা করা হচ্ছে। তার বাড়ি ভোলার বোরহানউদ্দিন উপজেলায়। তিনি আক্তারুজ্জামান শাহীনের সহকারী হিসেবে কাজ করতেন বলে তদন্ত-সংশ্লিষ্ট পুলিশ সূত্র থেকে জানা গেছে।

এছাড়া হত্যার ঘটনা তদন্তে নেপাল সফর করেন ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) প্রধান ও অতিরিক্ত কমিশনার মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ। নেপাল থেকে ফিরে তিনি বলেন, নেপাল থেকে সিয়ামকে নেওয়ার জন্য ভারতও চেষ্টা করছে, তাদের কাছেও সিয়াম মোস্ট ওয়ান্টেড। নেপাল কাঠমান্ডু অ্যাক্ট অনুযায়ী অপরাধের ধরণ এবং স্থান বিবেচনা করে ঠিক করবে সিয়ামকে কার কাছে দেওয়া হবে। যাকেই দেওয়া হোক, তদন্তে কোনো দেশেরই কোনো সমস্যা হবে না। সিয়ামকে পেলে আলামত উদ্ধারের ক্ষেত্রে বড় ভূমিকা রাখবে।


আরও খবর