আজঃ সোমবার ২০ মে ২০24
শিরোনাম

বিক্ষোভে শিশুদের ঢাল হিসেবে ব্যবহার করেছে হেফাজত

প্রকাশিত:সোমবার ২৯ মার্চ ২০২১ | হালনাগাদ:সোমবার ২৯ মার্চ ২০২১ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

হেফাজতে ইসলামের দেশব্যাপী বিক্ষোভ ও মিছিলে ব্যবহার করা হয়েছে মাদ্রাসার শিশু শিক্ষার্থীদের। চট্টগ্রামের হাটহাজারী, পটিয়া, ফটিকছড়ি ছাড়াও ঢাকার বিভিন্ন এলাকায় ভোরের আলো ফুটতেই এসব ক্ষুদে মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের রাস্তায় দেখা গেছে।

গত শুক্রবার বায়তুল মোকাররমের সংগঠিত সংঘর্ষের ঘটনার পর থেকে বিভিন্ন স্থানে সহিংসতার শিকার হয়েছে অসংখ্য শিশু। হাটহাজারীতে শুক্রবারের সংঘর্ষের ঘটনায়  আহত ৯ ক্ষুদে মাদ্রাসা শিক্ষার্থীকে আহত অবস্থায় উদ্ধার করে হাসপাতালে চিকিৎসা সেবা  দিয়েছে স্থানীয়রা।

গত রবিবার ব্রাহ্মণবাড়িয়া, ফেনী, সিলেটে চরম সহিংসতায় শিশুদের ব্যবহার করা হয়েছে ঢাল হিসেবে। বিশেষ করে হরতালের সময় পুলিশকে লক্ষ্য করে ইটপাটকেল নিক্ষেপ, গাড়িতে অগ্নিসংযোগ এবং রাস্তায় ব্যারিকেড তৈরি করতে শিশুদের ব্যবহার করা হয়েছে দেশের বিভিন্ন এলাকায় ।

জাতিসংঘের ইউনিসেফের পক্ষ থেকে রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে শিশুদের ব্যবহার করার জন্য উদ্বেগ প্রকাশ করা হলেও হেফাজতে ইসলামের  মিছিল ও বিক্ষোভের অগ্রভাগে শিশুদের ঢাল হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে।

জানতে চাইলে শিশু ও মনোরোগ পরামর্শক ফজিলেতুন নেসা শাপলা বলেন, কোমলমতি শিশুদের যখন লেখাপড়া এবং খেলাধুলা করার কথা, তখন তাদের সহিংস কাজে নৃশংসভাবে ব্যবহার করা হচ্ছে। যা সম্পূর্ণ বেআইনি এবং চরম মানবতাবিরোধী। রাজনীতিতে হীনম্মন্যতার কাজে ব্যবহারের ফলে শিশুরা শিশুসুলভ আচরণ ভুলে যায়। আচরণে একধরনের উন্মাদনা দেখা দেয়।

সাম্প্রতিক সময়ে দেশের রাজনৈতিক সহিংসতায় শিশুরা আক্রান্ত হওয়ায় বেশ কয়েকবার উদ্বেগ প্রকাশ করেছে ইউনাইটেড নেশনস চিলড্রেনস ফান্ড (ইউনিসেফ)।  ঢাকাস্থ ইউনিসেফের কার্যালয়ের বিভিন্ন  প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ উদ্বেগের কথা জানানো হয়েছে।

আশঙ্কাজনকভাবে শিশুরা আন্দোলনের শিকার হচ্ছে। তাই রাজনৈতিক সুবিধার জন্য শিশুদের ব্যবহার অবশ্যই বন্ধ করতে হবে। নির্বাচনের আগে ও চলাকালে শিশুদের নিরাপদ আশ্রয় নিশ্চিত করতে হবে। সব দেশে রাজনৈতিক কোলাহল থেকে শিশুদের নিরাপদে রাখতে রাজনৈতিক দলের দায়বদ্ধতা রয়েছে বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা ।


আরও খবর



চুয়াডাঙ্গায় দেশের সর্বোচ্চ ৪৩ ডিগ্রি তাপমাত্রা রেকর্ড

প্রকাশিত:সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
চুয়াডাঙ্গা প্রতিনিধি

Image

অব্যাহত অতি তীব্র তাপদাহে স্বস্তি নেই চুয়াডাঙ্গায়। সকাল থেকেই উত্তপ্ত হয়ে উঠছে এখানকার জনপদ। বাতাসে আদ্রতার পরিমাণ বেশি থাকায় অনুভূত হচ্ছে ভ্যাপসা গরম। এরই মাঝে আজ মৌসুমের সব রেকর্ড ভেঙে দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায় রেকর্ড করা হয়েছে।

সোমবার (২৯ এপ্রিল) বিকেল ৩টায় চুয়াডাঙ্গা জেলার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৪৩ দশমিক ০ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

বিষয়টির সত্যতা নিশ্চিত করেছেন চুয়াডাঙ্গা আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জামিনুর রহমান।

তিনি বলেন, চুয়াডাঙ্গায় আজ মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৪৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আগামী দুই দিন এমন অবস্থা বিরাজ করতে পারে।

এ দিকে স্থানীয় বাসিন্দারা বলছেন, দুপুর থেকেই মরুভূমির মতো তাপ অনুভূত হচ্ছে চুয়াডাঙ্গায়। তীব্র গরমে হাঁসফাঁস করছে প্রাণিকূল। অস্বস্তি বাড়ছে জনজীবনে।

চলমান তাপদাহে সবচেয়ে বেশি দুর্ভোগে রয়েছেন শ্রমজীবীরা। তীব্র তাপদাহে নষ্ট হচ্ছে ধান, ভূট্টা, কলা, আম, লিচুসহ মৌসুমি ফসল।


আরও খবর



ব্রাজিলে ভয়াবহ বন্যায় নিহত বেড়ে ৯০

প্রকাশিত:বুধবার ০৮ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০৮ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

কয়েকদিনের ভারী বৃষ্টিপাতের জেরে সৃষ্ট বন্যায় ব্রাজিলের দক্ষিণাঞ্চলীয় প্রদেশ রিও গ্র্যান্ডে ডো সুল তলিয়ে গেছে। প্রবল বর্ষণে এখন পর্যন্ত ৯০ জনের মৃত্যু হয়েছে।

এছাড়া আরও ১৩০ জনেরও বেশি মানুষ নিখোঁজ রয়েছেন। বাস্তুচ্যুত হয়েছেন প্রায় দেড় লাখ মানুষ। আজ বুধবার এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে বার্তাসংস্থা রয়টার্স।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ব্রাজিলের দক্ষিণাঞ্চলীয় প্রদেশ রিও গ্র্যান্ডে ডো সুলে ব্যাপক বন্যার কারণে কয়েকশ শহর পানির নিচে চলে গেছে। বন্যায় এখন পর্যন্ত কমপক্ষে ৯০ জন মারা গেছেন এবং প্রায় ১ লাখ ৫০ হাজার মানুষ তাদের বাড়িঘর থেকে বাস্তুচ্যুত হয়েছেন।

এদিকে আল জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, প্রদেশের রাজধানী পোর্টো আলেগ্রে বন্যায় কার্যত বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে। সেখানকার বিমানবন্দর ও বাস স্টেশন বন্ধ হয়ে গেছে। প্রধান সড়কগুলো এখন অবরুদ্ধ।

প্রদেশের সিভিল ডিফেন্স এজেন্সি বলেছে, বন্যায় ভয়াবহ পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে। যোগাযোগ ব্যবস্থা ভেঙ্গে পড়েছে।


আরও খবর



গোপালগঞ্জে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৪

প্রকাশিত:রবিবার ১৯ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
গোপালগঞ্জ প্রতিনিধি

Image

গোপালগঞ্জে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় দুই শিক্ষক, এক শিক্ষার্থীসহ ৪ জন নিহত হয়েছেন।

শনিবার (১৮ মে) রাতে ঢাকা-খুলনা মহাসড়কের গোপালগঞ্জ সদর উপজেলার হরিদাসপুর ও একই উপজেলার গোপালগঞ্জ-চাপাইল সড়কের চাপাইল নামক স্থানে এ দুর্ঘটনা ২টি ঘটে।

নিহতরা হলেন- গোপালগঞ্জ জেলার কাশিয়ানী উপজেলার দেবাসুর গ্রামের কানাই লাল দাসের ছেলে ও শহরের শেখ ফজিলাতুন্নেছা সরকারি মহিলা কলেজের সমাজ কল্যাণ বিভাগের সহকারী অধ্যাপক পিনাকী রঞ্জন দাস (৫৭), একই উপজেলার কড়িগ্রামের রেবতী মোহন সরকারের ছেলে ও গোপালগঞ্জ সদর উপজেলার উলপুর এম.এইচ.খান ডিগ্রী কলেজের সহকারী অধ্যাপক বাবুল সরকার (৪৮), পুঁইশুর গ্রামের আব্দুল আলী মোল্যার ছেলে ইমাদ পরিবহনের সুপারভাইজার জুয়েল মোল্যা (৪২) এবং গোপালগঞ্জ সদর উপজেলার ঘোষেরচর দক্ষিণপাড়া গ্রামের বাবু শেখের ছেলে ও ৫ম শ্রেণীর ছাত্র রামিম শেখ (১০)।

পিনাকী রঞ্জন দাস শেখ ফজিলাতুন্নেছা সরকারি মহিলা কলেজের শিক্ষক পরিষদের সম্পাদক ছিলেন। তিনি দীর্ঘ দিন ধরে গোপালগঞ্জ জেলা পূজা উদযাপন পরিষদের সহ-সভাপতির দায়িত্ব পালন করে আসছিলেন।

কাশিয়ানী উপজেলার ভাটিয়াপাড়া হাইওয়ে থানার এসআই মোঃ আল মাহামুদ জানান, একটি মোটরসাইকেলে করে কাশিয়ানী থেকে গোপালগঞ্জ শহরের উদ্দেশ্যে রওনা দেন শেখ ফজিলাতুন্নেছা সরকারী মহিলা কলেজের শিক্ষক পিনাকী রঞ্জন দাস, এমএইচখান ডিগ্রী কলেজের শিক্ষক বাবুল সরকার ও ইমাদ পরিবহনের সুপারভাইজার জুয়েল মোল্যা তাদের মোটর সাইকেলটি শহরতলীর হরিদাসপুর এলাকায় পৌঁছালে পেছন দিক থেকে একটি বাস ধাক্কা দেয়। এতে মোটর সাইকেলের ৩ আরোহী মহাসড়কে ছিটকে পড়ে মারাত্মক আহত হন। পরে তাদেরকে উদ্ধার করে গোপালগঞ্জ ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালে নেয়া হলে সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় জুয়েল মোল্যা মারা যায়। আহত অপর দু শিক্ষককে সংকটজনক অবস্থায় ঢাকা নেওয়ার পথে মারা যান।

অন্যদিকে গোপালগঞ্জ সদর থানার অফিসার ইনচার্জ মোহাম্মদ আনিচুর রহমান জানান, শনিবার (১৮ মে) সন্ধ্যায় সদর উপজেলার চাপাইলে রাস্তা পারাপারের সময় মাটিটানা ট্রলির চাপায় রামিম শেখ মারাত্মক আহত হয়। স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে গোপালগঞ্জ ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করে। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রাত ৯ টার দিকে তিনি মারা যায়।


আরও খবর



বিয়ের প্রলোভনে ধর্ষণের অভিযোগে মোংলা থানার ওসি তদন্তকে প্রত্যাহার

প্রকাশিত:সোমবার ১৩ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১৩ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বাগেরহাট প্রতিনিধি

Image

বিয়ের আশ্বাস দিয়ে প্রতারণার মাধ্যমে এক মুসলিম নারীকে ধর্ষণের অভিযোগে মোংলা থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) হিরন্ময় সরকারকে প্রত্যাহার করা হয়েছে। ভুক্তভোগী ওই নারীর অভিযোগের প্রেক্ষিতে তাকে থানা থেকে প্রত্যাহার করে বাগেরহাট পুলিশ লাইনে সংযুক্ত করা হয়েছে। তার বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু হয়েছে বলে জানিয়েছেন বাগেরহাট জেলা পুলিশ (এসপি) মো. আবুল হাসনত খাঁন।

এরআগে ভুক্তভোগী ওই নারী মোংলা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা, সহকারী পুলিশ সুপার ও পুলিশ সুপারের কাছে লিখিত অভিযোগ অভিযোগ করেন।

ওই অভিযোগে যশোর জেলার বাসিন্দা ভুক্তভোগী নারী উল্লেখ করেন, পাঁচ বছর আগে পুলিশ কর্মকর্তা হিরন্ময় সরকারের সঙ্গে তার পরিচয় হয়। ওই সময় হিরন্ময় সরকার পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনে (পিবিআই) চাকরিরত ছিলেন। সনাতন ধর্মাবলম্বী হয়েও নিজেকে মুসলিম ধর্মাবলম্বী পরিচয় দিয়ে ওই নারীর সাথে ঘনিষ্ট হন হিরন্ময় সরকার। গোপন রাখেন তার আগের সংসারের কথাও। একপর্যায়ে তাদের মধ্যে প্রেম, পরে বিয়ের আশ্বাসে শারীরিক সম্পর্ক গড়ে ওঠে।

ওই নারী অভিযোগে আরও উল্লেখ করেন, তাদের এমন সম্পর্কের কিছুদিন পর তিনি গর্ভধারণ করেন। এ সময় নানা অজুহাত দেখিয়ে হিরন্ময় সরকার ভ্রূণ নষ্ট করেন। এরপর ওসি হিরন্ময় ওই নারীর সঙ্গে যোগাযোগ বন্ধ করে দেন।

গেল বৃহস্পতিবার (৯ মে) যশোর থেকে এসে মোংলার একটি আবাসিক হোটেলে অবস্থান নেন ওই নারী। পরে মোংলা থানায় গিয়ে বিষয়টি অফিসার ইনচার্জ (ওসি) কে এম আজিজুল ইসলাম ও সহকারী পুলিশ সুপার মোংলা সার্কেল মুশফিকুর রহমান তুষারকে অবহিত করেন।

শনিবার (১১ মে) বিকেলে বাগেরহাট পুলিশ সুপারের (এসপি) কাছে একটি লিখিত অভিযোগ দেন ওই নারী। পরে পুলিশ সুপারের আশ্বাসে ওই নারী রোববার (১২ মে) মোংলা থেকে নিজ জেলা যশোর ফিরে যান।

সোমবার (১৩ মে) দুপুরে বাগেরহাটের পুলিশ সুপার আবুল হাসনাত খাঁন বলেন, হিরন্ময় সরকারকে পুলিশ লাইনে সংযুক্ত করা হয়েছে। তদন্ত চলছে। অভিযোগ প্রমাণিত হলে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।

ওই নারীর অভিযোগ অস্বীকার করে পুলিশ পরিদর্শক হিরন্ময় সরকার বলেন, কয়েক মাস আগে তার সঙ্গে ওই নারীর পরিচয় হয়। ওই নারী শুধু বন্ধু ছিল। তার সাথে শারীরিক বা প্রেমের সম্পর্ক হয়নি।


আরও খবর



প্রাথমিকের শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার ফল প্রকাশ

প্রকাশিত:রবিবার ২১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ২১ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে রাজস্ব খাতে সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা-২০২৩ এর তৃতীয় গ্রুপের (তিন পার্বত্য জেলা ব্যতীত ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগের ২১ জেলা) লিখিত পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে। রোববার (২১ এপ্রিল) দুপুরে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা মাহবুবুর রহমান তুহিন এ তথ্য জানিয়েছেন।

পরীক্ষায় মোট ২৩ হাজার ৫৭ জন উত্তীর্ণ হয়েছেন। গত ২৯ মার্চ ২০২৪ এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। পরীক্ষার্থী ছিলেন ৩ লাখ ৪৯ হাজার ২৯৩ জন।

প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইট www.mopme.gov.bd এবং প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের ওয়েবসাইট www.dpe.gov.bd -তে ফলাফল পাওয়া যাবে। উত্তীর্ণ পরীক্ষার্থীরা মোবাইলেও মেসেজ পাবেন। মৌখিক পরীক্ষার তারিখ, সময় ও স্থান পরবর্তী সময়ে জানানো হবে।


আরও খবর
একাদশের ক্লাস শুরুর তারিখ ঘোষণা

বৃহস্পতিবার ১৬ মে ২০২৪