আজঃ বৃহস্পতিবার ০৪ জুলাই ২০২৪
শিরোনাম

বঙ্গবাজারের ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে অভিনেতা সিয়াম

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৭ এপ্রিল ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৭ এপ্রিল ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

বঙ্গবাজারের ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে শোকাহত পুরো দেশ। তারকাদের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভেসে উঠেছে শোকবার্তা ও প্রার্থনা। ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে দাঁড়িয়ে সহায়তার হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন তারা।

এবার বঙ্গবাজারের ক্ষতিগ্রস্তদের অর্থ সহায়তা দিয়ে পাশে দাঁড়ালেন জনপ্রিয় অভিনেতা সিয়াম আহমেদ। স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন বিদ্যানন্দ ফাউন্ডশনের মাধ্যমে বেশি মূল্যে পোড়া কাপড় কিনেছেন তিনি।

সিয়ামের দেওয়া এই অর্থ তুলে দেওয়া হবে বঙ্গবাজারের ক্ষতিগ্রস্তদের। অভিনেতার এই মানবিক কাজের জন্য রীতিমতো বাহবা দিচ্ছেন অভিনেতার ভক্ত-অনুরাগীরা। বিষয়টি বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশনের ফেসবুক পেজে একটি পোস্টের মাধ্যমে নিশ্চিত করা হয়েছে।


আরও খবর



মূল্যস্ফীতির কারণে ঈদ ব্যাহত হয়েছে, এ তথ্য ঠিক নয়: ওবায়দুল কাদের

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৮ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৮ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ঈদুল আজহায় এক কোটি ৪০ লাখের বেশি কোরবানি হয়েছে। যা গতবারের তুলনায় বেশি। মূল্যস্ফীতির কারণে ঈদ ব্যাহত হয়েছে, বিএনপির এ তথ্য ঠিক নয়।

আজ মঙ্গলবার (১৮ জুন) রাজধানীর ধানমণ্ডিতে আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার রাজনৈতিক কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে ওবায়দুল কাদের এ কথা বলেন।

সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেন, সমালোচনা করে বিএনপিসহ তাদের সমর্থকরা দেশটাকে শ্রীলঙ্কা বানিয়ে ফেলার চেষ্টা করেছে। মূল্যস্ফীতি আছে তবে এটা কমাতে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

ঈদের দিনেও সরকারের বিরুদ্ধে বিএনপির অপপ্রচার বন্ধ থাকেনি অভিযোগ করে সেতুমন্ত্রী বলেন, আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে তাদের (বিএনপি) বিরুদ্ধে কোনো বক্তব্য দেওয়া হয়নি।

মিয়ানমার ইস্যুতে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে চ্যালেঞ্জ করে ওবায়দুল কাদের বলেন, সার্বভৌমত্বে কোথায় আঘাত হানা হচ্ছে? অনুপ্রবেশকারীরা চলে গেছে জাহাজও সরে গেছে। দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি ঘোষণা দিয়েছে শেখ হাসিনা এবং দুদকেও স্বাধীন করেছেন তিনি, যতই প্রভাবশালী হোক, দুর্নীতি করলে কারও ছাড় নেই। বিএনপি শাসনামলে এমন কোনো পদক্ষেপ দেখা যায়নি।


আরও খবর



কবি সুফিয়া কামালের ১১৩তম জন্মবার্ষিকী আজ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২০ জুন ২০24 | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২০ জুন ২০24 | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

দেশে নারী জাগরণের অগ্রদূত মহীয়সী নারী কবি সুফিয়া কামালের ১১৩তম জন্মবার্ষিকী আজ। জননী সাহসিকা হিসেবে খ্যাত এই কবি ১৯১১ সালের ২০ জুন বরিশালের শায়েস্তাবাদে জন্মগ্রহণ করেন।

সুফিয়া কামাল আজীবন মুক্তবুদ্ধির চর্চার পাশাপাশি সাম্প্রদায়িকতা ও মৌলবাদের বিপক্ষে সংগ্রাম করে গেছেন। সাহিত্য চর্চার পাশাপাশি গণতান্ত্রিক আন্দোলন-সংগ্রামে বিশেষ ভূমিকা রেখেছেন। তিনি ১৯৯৯ সালের ২০ নভেম্বর ঢাকায় মারা যান।

কবির জন্মদিন উপলক্ষে তার স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পৃথক বাণী দিয়েছেন। বাণীতে তাঁরা নারী জাগরণের অন্যতম পথিকৃৎ কবি সুফিয়া কামালের জন্মবার্ষিকীতে তার স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান এবং আত্মার মাগফিরাত কামনা করেন।

বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি কবি সুফিয়া কামালের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষ্যে মহিলা পরিষদের পক্ষ থেকে আজ ২০ জুন সকাল সাড়ে ১০টায় সংগঠনের সুফিয়া কামাল ভবনে (১০ বি/১, সেগুনবাগিচা, ঢাকা) কবির প্রতিকৃতিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করা হবে। অনুষ্ঠানে মহিলা পরিষদের কেন্দ্রীয় ও ঢাকা মহানগর কমিটির নেতৃবৃন্দ, সম্পাদকমণ্ডলী এবং কর্মকর্তারা উপস্থিত থাকবেন।

রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন এ উপলক্ষে এক বাণীতে বলেন, কবি সুফিয়া কামাল রচিত সাহিত্যকর্ম নতুন ও ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে গভীর দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ ও অনুপ্রাণিত করবে।

তিনি বলেন, কবির জীবন ও আদর্শ এবং তাঁর কালোত্তীর্ণ সাহিত্যকর্ম নতুন প্রজন্মের প্রেরণার চিরন্তন উৎস হয়ে থাকবে।

সুফিয়া কামাল ছিলেন বাংলাদেশের নারী সমাজের এক অনুকরণীয় উজ্জ্বল ব্যক্তিত্ব উল্লেখ করে রাষ্ট্রপতি বলেন, তিনি নারী সমাজকে কুসংস্কার আর অবরোধের বেড়াজাল থেকে মুক্ত করতে আমৃত্যু সংগ্রাম করে গেছেন। তিনি ছিলেন বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি। দেশের সকল প্রগতিশীল আন্দোলন-সংগ্রামে তিনি সক্রিয়ভাবে যুক্ত ছিলেন। নারীদের সংগঠিত করে মানবতা, অসাম্প্রদায়িকতা, দেশাত্মবোধ ও গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ সমুন্নত রাখতে তিনি ছিলেন অগ্রদূত।

রাষ্ট্রপতি বলেন, মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় নারী-পুরুষের সমতাপূর্ণ একটি মানবিক সমাজ প্রতিষ্ঠাই ছিল সুফিয়া কামালের জীবনব্যাপী সংগ্রামের প্রধান লক্ষ্য।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাণীতে বলেন, কালজয়ী কবি বেগম সুফিয়া কামালের জীবন ও দর্শন এবং সাহিত্যকর্ম প্রজন্ম থেকে প্রজন্মান্তরে পাঠকের হৃদয় আলোকিত করবে।

তিনি বলেন, নারী জাগরণের অগ্রদূত বেগম রোকেয়ার চিন্তাধারা ও প্রতিজ্ঞা কবি সুফিয়া কামালের জীবনে সঞ্চারিত হয় ও সুদূরপ্রসারী প্রভাব ফেলে। তাঁর দাবির পরিপ্রেক্ষিতেই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথম ছাত্রীনিবাসের নাম রোকেয়া হল রাখা হয়। তিনি ১৯৬১ সালে পাকিস্তান সরকার বেতারে রবীন্দ্রসংগীত প্রচার নিষিদ্ধ করলে এর প্রতিবাদে আন্দোলন গড়ে তোলেন। শিশু সংগঠন কচি-কাঁচার মেলার তিনি প্রতিষ্ঠাতা।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলন, ১৯৬৯ সালের গণঅভ্যুত্থান, ১৯৭১ সালের অসহযোগ আন্দোলন ও মুক্তিযুদ্ধ এবং স্বাধীন বাংলাদেশে বিভিন্ন গণতান্ত্রিক সংগ্রামসহ শিক্ষা ও সাংস্কৃতিক আন্দোলনে তাঁর প্রত্যক্ষ উপস্থিতি তাঁকে জনগণের জননী সাহসিকা উপাধিতে অভিষিক্ত করেছে। তাঁর স্মরণে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সরকার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রীদের জন্য বেগম সুফিয়া কামাল হল নির্মাণ করে।

বাংলার প্রতিটি আন্দোলন সংগ্রামে সুফিয়া কামালের ছিল আপোষহীন এবং দৃপ্ত পদচারণা। ১৯৪৭ সালে দেশ বিভাগের পর সুফিয়া কামাল পরিবারসহ কলকাতা থেকে ঢাকায় চলে আসেন। ভাষা আন্দোলনে তিনি সক্রিয়ভাবে অংশ নেন এবং এই আন্দোলনে নারীদের উদ্বুদ্ধ করেন। তিনি ১৯৫৬ সালে শিশু সংগঠন কচিকাঁচার মেলা প্রতিষ্ঠা করেন।

পাকিস্তান সরকার ১৯৬১ সালে রবীন্দ্র সংগীত নিষিদ্ধ করলে তার প্রতিবাদে সংগঠিত আন্দোলনে তিনি জড়িত ছিলেন এবং তিনি ছায়ানটের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন। মুক্তিযুদ্ধের সময় তার ধানমন্ডির বাসভবন থেকে মুক্তিযোদ্ধাদের সহায়তা দেন।

স্বাধীন বাংলাদেশে নারী জাগরণ ও নারীদের সমঅধিকার প্রতিষ্ঠার সংগ্রামেও তিনি উজ্জ্বল ভূমিকা পালন করেন।

সাঁঝের মায়া, মন ও জীবন, শান্তি ও প্রার্থনা, উদাত্ত পৃথিবী ইত্যাদি তাঁর উল্লেখযোগ্য কাব্যগ্রন্থ। এছাড়া সোভিয়েতের দিনগুলো এবং একাত্তরের ডায়েরি তার অন্যতম ভ্রমণ ও স্মৃতিগ্রন্থ।

সুফিয়া কামাল দেশ-বিদেশের ৫০টিরও বেশি পুরস্কার লাভ করেছেন। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার, একুশে পদক, স্বাধীনতা দিবস পদক, বেগম রোকেয়া পদক, সোভিয়েত লেনিন পদক ও জাতীয় কবিতা পরিষদ পুরস্কার।


আরও খবর



ব্যাংক লেনদেনের নতুন সময়সূচি নির্ধারণ

প্রকাশিত:রবিবার ০৯ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ০৯ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
অর্থ ও বাণিজ্য ডেস্ক

Image

সরকার ঘোষিত অফিস সময়সূচির সঙ্গে মিলিয়ে ব্যাংক লেনদেনের নতুন সময়সূচি ঘোষণা করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। ঈদুল আজহার পর ১৯ জুন থেকে নতুন সময়সূচি অনুযায়ী ব্যাংকের লেনদেন ও অফিস কার্যক্রম চলবে।

রোববার (৯ জুন) বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে এ সম্পর্কিত নির্দেশনা জারি করে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহীদের পাঠানো হয়েছে।

নির্দেশনা অনুসারে, ১৯ জুন থেকে ব্যাংকগুলোর লেনদেন শুরু হবে সকাল ১০টায়, চলবে বিকেল ৪টা পর্যন্ত। আর ব্যাংকগুলোর অফিস খোলা থাকবে সকাল ১০টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত।

এখন ব্যাংক লেনদেন হয় সকাল ১০টা থেকে বিকেল সাড়ে ৩টা পর্যন্ত এবং অফিস চলে সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত। সেই হিসেবে ব্যাংক লেনদেন আধা ঘণ্টা ও অফিস এক ঘণ্টা বেশি সময় চলবে।

ব্যাংকে যথারীতি শুক্রবার ও শনিবার সাপ্তাহিক ছুটি থাকবে।


আরও খবর



গাজীপুরে কারখানা বন্ধের প্রতিবাদে পোশাক শ্রমিকদের বিক্ষোভ

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৫ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৫ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
গাজীপুর প্রতিনিধি

Image

ঈদের ছুটি শেষে কাজে যোগদান করার দিনে লে-অফ ঘোষণার নোটিশে গাজীপুরে একটি পোশাক কারখানার শ্রমিকরা বিক্ষোভ করেছেন।এ সময় শতাধিক শ্রমিক মহাসড়ক অবরোধের চেষ্টা করে।

মঙ্গলবার (২৫জুন) সকাল ৮টা থেকে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের রাজেন্দ্রপুর এলাকার বি কে বাড়ি এলাকায় অবস্থিত অলিম্পিক ফ্যাশন লিমিটেড কারখানার সামনে থেকে বিক্ষোভ শুরু হয়।

কারখানা শ্রমিকেরা জানান, ঈদের আগে ১৫ জুন কারখানা ছুটি হয়। আজকে খোলার দিনে এসে দেখি গেট বন্ধ। সামনে লে-অফ ঘোষণার নোটিশ। আমাদের না জানিয়ে হঠাৎ কারখানা বন্ধের প্রতিবাদে আমরা আন্দোলন করছি। আমরা কারখানা খোলার দাবিতে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক অবরোধ করতে চাইলে পুলিশ বাধা দেয়। এসময় কমপক্ষে পাঁচজন শ্রমিক আহত হয় বলেও দাবি করেন তারা।

বাংলাদেশ টেক্সটাইল গার্মেন্টস শ্রমিক ফেডারশনের গাজীপুর জেলার সভাপতি মো. হারুন সরকার জানান, এভাবে লে-অফ ঘোষণা করা যায় না। আগে শ্রমিকদের জানাতে হয়। দেনা পাওনা পরিশোধ করতে হয়।

অলিম্পিক ফ্যাশন লিমিটেডের জিএম এস এম খোরশেদুর রহমান বলেন, ঈদের আগে একটি শিপমেন্ট বাতিল হয়েছে। এখন অর্ডারও নেই। তাই লে-অফ ঘোষণা করেছি। ৭ জুলাই দেনা- পাওনা পরিশোধ করব। আমরা কোনো শ্রমিকের ওপর হামলা করিনি।

গাজীপুর শিল্প পুলিশ-২ এর পরিদর্শক মঞ্জুরুল হক বলেন, শ্রমিকদের ওপর হামলা হয়নি। সাত জুলাই শ্রমিকদের সব পাওনা পরিশোধ করা হবে বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ। আমরা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখার চেষ্টা করছি।

নিউজ ট্যাগ: গাজীপুর

আরও খবর



সাদিক অ্যাগ্রো ফার্মে চলছে উচ্ছেদ অভিযান

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৭ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৭ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

রাজধানীর মোহাম্মদপুরের খাল এবং সড়কের জায়গা দখল করে অবৈধভাবে নির্মিত সাদিক অ্যাগ্রো ফার্মে উচ্ছেদ অভিযান শুরু করেছে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন। বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে শুরু করা হয় এই উচ্ছেদ অভিযান।

অভিযানের খবর পাওয়ার পর ইতোমধ্যে সাদিক অ্যাগ্রোর বেশ কিছু গরু সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া খাল ও সড়কের জায়গায় অবৈধভাবে দখল করে রাখা অস্থায়ী কিছু স্থাপনাও সরিয়ে নিয়েছে তারা।

বৃহস্পতিবার সকাল ১০টার দিক থেকে মোহাম্মদপুর বেড়িবাঁধ এলাকার সাদিক অ্যাগ্রোর সামনে ঘুরে দেখা গেছে, রাস্তায় এবং খালের জায়গায় থাকা বেশ কিছু স্থাপনা সরিয়ে নিয়েছে তারা। এ ছাড়া বুধবার রাত থেকেই বেশ কিছু গরু-ছাগল সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।

গতকাল সাদিক অ্যাগ্রোতে অভিযান চালাতে প্রয়োজনীয় পুলিশ ফোর্স মোতায়েন চেয়ে ডিএনসিসির সম্পত্তি বিভাগ থেকে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি) কমিশনারকে একটি চিঠি দেওয়া হয়। প্রধান সম্পত্তি কর্মকর্তা মোহাম্মদ মাহে আলম স্বাক্ষরিত ওই চিঠি ডিএমপিকে দেওয়া হয়।


আরও খবর