আজঃ শনিবার ২৯ জুন ২০২৪
শিরোনাম

ব্যবসায়ী সিন্ডিকেট দমনে কঠোর অবস্থানে সরকার: বাহাউদ্দিন নাছিম

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৩ অক্টোবর ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৩ অক্টোবর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

বাজারে সিন্ডিকেট করা কতিপয় ব্যবসায়ীদের দমনে সরকার কঠোর অবস্থানে রয়েছে বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম।

তিনি বলেছেন, বাজার ব্যবস্থাপনা অস্থিতিশীল করতে ব্যবসায়ীরা সিন্ডিকেটের আশ্রয় নিচ্ছে। এগুলো এক ধরনের দস্যুতা। এরা দেশের শত্রু। দেশ গোল্লায় গেলেও এরা কিছু ভাবে না। তবে এ ধরনের ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে সরকারের কঠোর অবস্থান রয়েছে। তাদেরকে দমন করতে সরকারের বিভিন্ন সংস্থা কাজ করছে।

মঙ্গলবার রাজধানীর সিরডাপ আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত বিএজেএফ প্রশিক্ষণ কর্মশালার সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

রিপোর্টিং অন এগ্রিকালচার ট্রান্সফরমেশন ইন বাংলাদেশ শীর্ষক এ কর্মশালার আয়োজন করে বাংলাদেশ কৃষি সাংবাদিক ফোরাম (বিএজেএফ)।

বিএজেএফ-এর সভাপতি গোলাম ইফতেখার মাহমুদের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক সাহানোয়ার সাইদ শাহীনের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ন্যাশনাল এগ্রিকেয়ার গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক কেএসএম মোস্তাফিজুর রহমান।

এ ছাড়া এনআরবিসি ব্যাংকের হেড অব কমিউনিকেশনের প্রধান মো. হারুন অর রশিদ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। কর্মশালায় কৃষি সাংবাদিকতায় নিয়োজিত ৬০ জন গণমাধ্যমকর্মীকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়।

বাহাউদ্দিন নাছিম বলেন, জনস্বার্থের বাইরে দেশের প্রতি দায়িত্বশীল নাগরিক হিসেবে রাজনৈতিক দল হিসেবে আমি ব্যক্তিগতভাবে যেমন বিশ্বাস করি, আমার দলও বিশ্বাস করে সিন্ডিকেশন করে কতিপয় ব্যবসায়ীরা। যারা দেশপ্রেমিক না। দেশবান্ধব না। যারা এসব করে মানুষকে কষ্ট দেয়, মানুষকে বেদনা দেয়, এদেরকে সমর্থন আমরা কখনো করি না। কখনো এদের পাশে দাঁড়ানোর চেষ্টাও করি না।

তিনি বলেন, সিন্ডিকেট ভেঙে দেওয়া নয়, কোনো সিন্ডিকেট যাতে গড়ে উঠতে না পারে সেদিকে সরকারের পক্ষ থেকে দেখা হচ্ছে। দেশের মানুষের ন্যূনতম সম্ভাবনাকে যারা পুঁজি করে নিজেদের আখের গোছায় এদেরকে আওয়ামী লীগ সমর্থন করে না। কখনোই করে না। তাই ওই সব অসাধুদের দমনে কাজ করা হচ্ছে। জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর তাদের আইনে শাস্তি দিচ্ছে। এসব প্রতিষ্ঠান আগে দেখা যেত না। ভোক্তার কল্যাণের এই প্রতিষ্ঠান তৈরি করা হয়েছে। ভোক্তার স্বার্থে তারা কাজ করছে। কাজ করার ভেতর দিয়ে নিয়ন্ত্রণের ব্যবস্থা করা হচ্ছে।

নাছিম বলেন, এখন বাংলাদেশ এমন অবস্থায় এসেছে, আমরা বলতে পারি- আমরা খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ। কৃষিখাতে কী ধরনের সংকট রয়েছে- তা তুলে ধরতে সাংবাদিকদের আহ্বান জানান তিনি।

তিনি বলেন, বাংলাদেশের কৃষি সংকটে, বাংলাদেশের কৃষকরা ন্যায্যমূল্যে সারের জন্য জীবন দিয়েছে৷ অধিকার অর্জনে তারা জীবন দিয়েছে। একবার নয়, একাধিকবার। কৃষি নিয়ে যারা রাজনীতি করে তাদের অর্জন টেকসই হবে না। আওয়ামী লীগ দেশের কৃষকদের জন্য অন্তপ্রাণ। আমাদের দেশের মানুষের বেঁচে থাকার জন্য খাদ্য নিরাপত্তার জন্য আমরা কাজ করি। বাংলাদেশ ভয়াবহ খাদ্য সংকটে পড়ছে, এমন আতঙ্ক মানুষের মাঝে ছড়ানো হয়েছিল। তাতে লাভ হয়নি। বাংলাদেশ খাদ্য সংকটে পড়বে না।

আমেরিকার ভিসানীতি নিয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে আওয়ামী লীগের এই যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বলেন, ভিসা যার দেশের তার একটা নিয়ম আছে। সেটা সমৃদ্ধশালী দেশের হোক কিংবা পশ্চিমা কোনো দেশের হোক। বাংলাদেশও সবাইকে ভিসা দেয় না।


আরও খবর



টানা বর্ষণে নগরীর নিম্নাঞ্চল প্লাবিত, লক্ষাধিক মানুষ পানিবন্দি

প্রকাশিত:সোমবার ০৩ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ০৩ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
এস এ শফি, সিলেট

Image

রাতভর টানা বৃষ্টিতে জলমগ্ন হয়ে পড়েছে সিলেট মহানগরের অধিকাংশ এলাকা। এসব এলাকার বিদ্যুৎ, পানি ও খাবারের সংকট তৈরি হয়েছে। এতে নতুন করে ৬ হাজার পরিবার ভোগান্তিতে পড়েছে। সবমিলিয়ে এখন ১০ হাজার পরিবার পানিবন্দী হয়ে পড়েছে।

গতকাল রোববার রাতের টানা কয়েকঘণ্টার বৃষ্টিতে ও সুরমা নদীর পানি উপচে সিলেট নগরীর বিভিন্ন এলাকায় পানি প্রবেশ করছে। বাদ যায়নি সিলেট এম এজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালও। চিকিৎসাকেন্দ্রটির বিভিন্ন ভবনের নিচতলা বৃষ্টির পানিতে প্লাবিত হয়েছে। এতে ব্যাহত হচ্ছে চিকিৎসাসেবা।

ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ড.মাহবুবুর রহমান ভূঁইয়া জানান, ভোররাত থেকে হাসপাতালের প্রধান ফটকসহ আশপাশের এলাকা জলাবদ্ধতা তৈরি হয়। এতে হাসপাতাল ভবনের নিচতলার প্রায় প্রতিটি কক্ষে পানিতে প্লাবিত হয়েছে। দুর্ভোগে পড়েছেন রোগী এবং চিকিৎসা দিতে আসা চিকিৎসক ও কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা।

সিলেটের নদ নদীর ৪টি পয়েন্টর পানি বিপদসীমা উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। রোববার রাত ও সোমবার সকালে ২৫৩ মিলিমিটার বৃষ্টিপাতে তলিয়ে গেছে নগরের উপশহর, মেন্দিবাগ, মাছিমপুর, তেরোরতন, সাদারপাড়, সোবহানীঘাট, যতরপুর, কুশিঘাট, তালতলা, জামতলা, মণিপুরি রাজবাড়ি সহ অনেকে এলাকা। বেলা বাড়ার সাথে সাথে রাস্তা থেকে নামতে শুরু করে পানি। তবে এখনো পানিবন্দি উপশহরে মানুষ।

উপশহর এলাকার বাসিন্দারা জানান, অনেকের বাসার নিচের হাঁটু পর্যন্ত পানি। কোনো ঘরের মধ্যে বিদ্যুত নেই, গ্যাস নেই, খাবার নেই। কেউ সহযোগিতার জন্য এগিয়ে আসছে না।

এদিকে, উপজেলাগুলোতে বন্যা পরিস্থিতির কিছুটা উন্নতি হলেও পানিবন্দি রয়েছেন লাখো মানুষ। পানি উন্নয়ন বোর্ডের তথ্য মতে, সোমবার বেলা ১২টার তথ্যমতে, সুরমা নদীর সিলেট পয়েন্টে পানি বিপদ সীমার ১৩ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে, কানাইঘাট পয়েন্টে বিপদসীমার ৫৯ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। অপরদিকে, কুশিয়ারার অমলসিদ পয়েন্টের পানি বিপদসীমার ৪৪ সেন্টিমিটার ও ফেঞ্চুগঞ্জ পয়েন্টের পানি দিয়ে পানি বিপদসীমার ১৭ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে। ভারতের আসাম ও ত্রিপুরা রাজ্যে গত ২৪ ঘন্টার ২০০ মি.মি এর বেশি বৃষ্টি হয়েছে।

সিলেট আবহাওয়া অফিসের সহকারী আবহাওয়াবিদ শাহ মোহাম্মদ সজীব হোসাইন জানান, সিলেটে ভারী বৃষ্টিপাত আগামী কয়েকদিন থাকতে পারে। এছাড়া মৌসুমি বায়ুর সিলেটের দিকে চলে এসেছে, যার ফলে সামনের দিনগুলোতে বৃষ্টি আরোও বাড়তে পারে।

জেলা প্রশাসনের দেওয়া তথ্যে জানা গেছে, সিলেট সিটি করপোরেশন সহ ১৪ উপজেলায় বন্যা কবলিত মানুষের সংখ্যা ৬ লাখেরও বেশি। এসব উপজেলার ৫৫৪ টি আশ্রয় কেন্দ্রে ঠাই হয়েছে ১হাজার ৪শ মানুষের।

সিলেট সিটি করপোরেশনের জনসংযোগ শাখা জানায়, গতকাল রবিবার রাত থেকে টানা বর্ষণে প্রায় ২৮ টি ওয়ার্ড প্লাবিত হয়েছে। এরফলে সর্বোচ্চ সতর্ক অবস্থানে রয়েছে সিলেট সিটি কর্পোরেশন (সিসিক)। নগরীর প্লাবিত এলাকাগুলোতে সার্বক্ষনিক পর্যবেক্ষণ করে পরিস্থিতিতে নিয়ন্ত্রণে সব ধরনের প্রস্তুতি সম্পন্ন নগর ভবন কতৃর্পক্ষের।

ইতিমধ্যে প্রায় ১০ হাজার পরিবার বন্যায় প্লাবিত হয়েছেন। সোমবার সকাল থেকে স্থানীয় কাউন্সিলর মাধ্যমে বন্যায় আক্রান্তদের মাঝে শুকনা খাবার ও বিশুদ্ধ পানি পৌঁছে দেওয়া হয়েছে।

এদিকে বন্যা পরিস্থিতি ও আশ্রয়ন কেন্দ্র পরিদর্শন করেছেন সিলেট সিটি কর্পোরেশনের ভারপ্রাপ্ত মেয়র মোঃ মখলিছুর রহমান কামারন, প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ ইফতেখার আহমদ চৌধুরী, কাউন্সিলর ফজলে রাব্বি চৌধুরী মাসুম, হমায়ুন কবির সুহিন, জয়নাল আবেদীনসহ বিভিন্ন কর্মকর্তাগণ।

বন্যা পরিস্থিতি মোকাবেলায় পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত রোষ্টার ডিউটি পালন করবেন সিসিকের কর্মকর্তাগণ। জরুরি সেবায় কন্ট্রোলরুম যোগাযোগের ফোন নম্বর (০১৯৫৮২৮৪৮০০) ২৪ ঘন্টা চালু থাকবে।

সিলেট সিটি করপোরেশনের জনসংযোগ কর্মকর্তা সাজলু লস্কর বলেন, সোমবার মধ্যরাত থেকে টানাবর্ষণ হচ্ছে। সুরমা নদীর পানি বিপদসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হওয়ায় নতুন করে আরও কয়েকটি ওয়ার্ড প্লাবিত হয়েছে। নগরীর ২৬ নং ওয়ার্ডে এরও ১টি আশ্রয় কেন্দ্র খোলা হয়েছে। সকাল থেকে নগরীর প্লাবিত এলাকাগুলোতে কাউন্সিলরদের মাধ্যমে শুকনো খাবার ও বিশুদ্ধ পানি বিতরণ করা হয়েছে। আজ রাতে ওইসব এলাকায় রান্না করা খাবার দেওয়া হবে। নগরীর সকল ওয়ার্ডের স্থানীয় কাউন্সিলরদের সাথে বন্যা পরিস্থিতি পর্যবেক্ষন করছে নগর ভবন।

তিনি আরও জানান, সুরমা নদীর পানি বিপদসীমার উপর দিয়ে প্রবাহিত হওয়ার ফলে নগরীর ছড়াখাল পানি ভরে যাওয়ায় নিম্নাঞ্চল ওয়ার্ড সমূহে বন্যা পরিস্থিতি দেখা দিয়েছে। সিলেট সিটি কর্পোরেশনের মেয়র মো. আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরীর নির্দেশে সব ধরনের পূর্ব প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে সিসিক। আশ্রয় কেন্দ্রসহ ত্রাণ সহায়তার জন্য প্রস্তুত রয়েছে সিসিক কতৃর্পক্ষ।

ইতিমধ্যে ৫টি আশ্রয় কেন্দ্রে খুলে দেওয়া হয়েছে। ১৫ নং ওয়ার্ডে কিশোরী মোহন বালক উচ্চ বিদ্যালয়, রামকৃষ্ণ উচ্চ বিদ্যালয়, বসন্ত মেমোরিয়াল উচ্চ বিদ্যালয়, মওদুদ আহমের বাসায় আশ্রয় কেন্দ্র করা হয়েছে। ১৩ নং ওয়ার্ড মির্জা জাঙ্গাল বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, ২৪ নং ওয়ার্ড তেররতন স্কুল, ওমর শাহ স্কুল ও ১০ নম্বর ওয়ার্ডের ঘাসিটুলা সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়, ইউসেফ ঘাসিটুলা স্কুল, জালালাবাদ মডেল স্কুল, মঈনুদ্দিন মহিলা কলেজ, কানিশাইল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় আশ্রয় কেন্দ্র খুলে দেওয়া হয়েছে। এছাড়াও বিভিন্ন কাউন্সিলর তাদের নিজ বাস ভবনে পানিবন্দী মানুষকে আশ্রয় প্রদান করছেন। ইতিমধ্যে মহানগরীতে লক্ষাধিক মানুষ পানি বন্দী আবস্থায় রয়েছেন।

সাজলু লস্কর আরও জানান, কাউন্সিলরদের দেয়া তথ্যমতে নগরীর বেশিরভাগ এলাকায় পানি ঢুকে পড়েছে। সার্বিক পরিস্থিতি নিবিড় পর্যবেক্ষণ করছে সিলেট সিটি কর্পোরেশন।


আরও খবর



কুমিল্লায় বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধ ৩

প্রকাশিত:সোমবার ০৩ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ০৩ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
রবিউল বাশার খান, কুমিল্লা

Image

কুমিল্লায় আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে বিএনপির দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ, গোলাগুলি ও ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় ৩ জন গুলিবিদ্ধ হয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে পুলিশ।

রোববার (২ জুন) রাত সোয়া ১১টার দিকে নগরীর কুমিল্লা টাওয়ার হাসপাতালের সামনে এ ঘটনা ঘটে। গুলিবিদ্ধরা হলেন- ২২ নং ওয়ার্ড ছাত্রদলের আহ্বায়ক ফখরুল ইসলাম তুহিন, ছাত্রদল কর্মী সবুজ। অপর একজনের পরিচয় এখনও পাওয়া যায়নি।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, কুমিল্লা মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক উদবাতুল বারী আবু ও সদস্য সচিব ইউসুফ মোল্লা টিপুর সমর্থকদের মধ্যে এ সংঘর্ষ হয়। কুমিল্লা কোতোয়ালি মডেল থানার ওসি ফিরোজ হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, রোববার রাত সোয়া ১১টার দিকে নগরীর লাকসাম রোডের রামঘাটলা পৌর মার্কেটের সামনে একটি মাইক্রোবাস থেকে কয়েকজন যুবক ফাঁকা গুলি ছোড়েন। এরপর তারা অস্ত্রের মহড়া দিয়ে বিপরীত পাশের ভিক্টোরিয়া কলেজের গলি দিয়ে চলে যান। এ সময় দুই পক্ষের সংঘর্ষে ৩ জন গুলিবিদ্ধ হন।

এ বিষয়ে জানতে কুমিল্লা মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক উদবাতুল বারী আবু ও সদস্য সচিব ইউসুফ মোল্লা টিপুর মুঠোফোনে একাধিকবার কল দিলেও তাদের বক্তব্য পাওয়া যায়নি।

জেলা পুলিশ সুপার আব্দুর মান্নান বলেন, আধিপত্য বিস্তার নিয়ে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। এ ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।


আরও খবর



সৌদিতে ২১ বাংলাদেশি হজযাত্রীর মৃত্যু, কাল শুরু ফিরতি ফ্লাইট

প্রকাশিত:বুধবার ১৯ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১৯ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

চলতি বছর হজ করতে গিয়ে গত দুদিনে সৌদি আরবে আরও তিন বাংলাদেশি হজযাত্রী মারা গেছেন। এ পর্যন্ত বাংলাদেশি মোট ২১ জন হজযাত্রী মারা গেলেন। বুধবার (১৯ জুন) হজ পোর্টালে আইটি হেল্পডেস্কের প্রতিদিনের বুলেটিন থেকে এ তথ্য জানা গেছে। ধর্ম মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, হজ শেষে বৃহস্পতিবার (২০ জুন) থেকে দেশে ফেরার ফ্লাইট শুরু হবে।

মঙ্গলবার (১৮ জুন) রাত ৩টা পর্যন্ত বুলেটিনের তথ্য অনুযায়ী, সৌদি আরবে মোট ২১ বাংলাদেশি হজযাত্রী মারা গেছেন। সর্বশেষ তোফাজ্জল হক (৭০) নামে একজন হজযাত্রী মারা গেছেন। এর মধ্যে পুরুষ হজযাত্রী ১৮ জন, নারী হজযাত্রী ৩ জন। মক্কায় ১৬ জন, মদিনায় ৪ জন ও জেদ্দায় একজন মারা গেছেন।

শনিবার (১৫ জুন) এবারের হজ অনুষ্ঠিত হয়। ১২ জিলহজ জামারায় পাথর নিক্ষেপ করার শেষ দিন, হাজিরা পর্যায়ক্রমে ছোট, মধ্যম এবং বড় জামারায় পাথর নিক্ষেপ করার মধ্যদিয়ে শেষ করেন হজের আনুষ্ঠানিকতা। হাজিরা মঙ্গলবার সূর্যাস্তের আগেই মিনা ত্যাগ করে মক্কায় ফিরে এসেছেন বলে বুলেটিনে জানানো হয়েছে। এবার বাংলাদেশ থেকে সর্বমোট ৮৫ হাজার ২২৫ জন (ব্যবস্থাপনা সদস্যসহ) হজযাত্রী সৌদি আরবে গেছেন।

৯ মে থেকে ১২ জুন পর্যন্ত সৌদি আরব যাওয়ার ফ্লাইট পরিচালিত হয়েছে ২১৮টি। বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস পরিচালিত ফ্লাইট সংখ্যা ১০৬টি, সৌদি এয়ারলাইনস পরিচালিত ফ্লাইট ৭৫টি ও ফ্লাইনাস এয়ারলাইনস পরিচালিত ফ্লাইট ৩৭টি।

হজ শেষে বৃহস্পতিবার দেশে ফেরার ফ্লাইট শুরু হবে এবং শেষ হবে আগামী ২২ জুলাই। বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস অর্ধেক হজযাত্রী পরিবহন করবে। বাকি অর্ধেক পরিবহন করবে সৌদি এয়ারলাইনস ও ফ্লাইনাস এয়ারলাইনস।


আরও খবর



ঈদযাত্রায় দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া রুটে চলবে ১৮টি ফেরি ও ২০টি লঞ্চ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৬ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৬ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জেলা প্রতিনিধি

Image

আসন্ন পবিত্র ঈদুল আজহাকে সামনে রেখে ঘরমুখো মানুষের যাত্রা নির্বিঘ্ন করতে ও কোরবানির পশুবাহী ট্রাক পারাপার নিশ্চিত করতে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটে ঈদের আগে ও পরে মোট ৬ দিন জরুরি ও পচনশীল পণ্যবাহী ট্রাক ছাড়া চলাচল বন্ধ থাকবে। এছাড়া যাত্রী সাধারণের সুবিধার্থে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটে ১৮টি ছোট-বড় ফেরি ও ২০টি লঞ্চ চলাচল করবে।

বৃহস্পতিবার (৬ জুন) সকাল ১০টায় জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে আসন্ন পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষ্যে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটে ফেরি সার্ভিস, নৌপথে লঞ্চসহ অন্যান্য জলযানসমূহের সুষ্ঠুভাবে চলাচল নিশ্চিতকল্পে ঘাটের সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা ও যাত্রী সাধারণের যাতায়াত নির্বিঘ্ন করার লক্ষ্যে সমন্বয় সভায় এ তথ্য জানান জেলা প্রশাসক আবু কায়সার খান।

সমন্বয় সভার সভাপতি জেলা প্রশাসক আবু কায়সার খান বলেন, পশুবাহী ট্রাক, জরুরি সেবা ও নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যবাহী ট্রাক ব্যতীত সকল পণ্যবাহী ট্রাক, কাভার্ডভ্যান নিয়ে ঈদের আগে ১৪ জুন থেকে ঈদের পরে ২০ জুন পর্যন্ত মোট ৬ দিন ফেরি পারাপার বন্ধ থাকবে। রাতে সব ধরনের বালুবাহী বাল্কহেড চলাচল বন্ধ থাকবে। এছাড়া ১২ জুন থেকে ১৬ জুন পর্যন্ত পাটুরিয়া থেকে দৌলতদিয়াগামী লঞ্চে কোনো প্রকার মালামাল বহন করা যাবে না এবং ১৮ জুন থেকে ২২ জুন পর্যন্ত দৌলতদিয়া থেকে পাটুরিয়াগামী যাত্রীবাহী লঞ্চে মালামাল বহন করা যাবে না। ঈদযাত্রায় ১৮টি ফেরি ও ২০টি লঞ্চ চলাচল করবে। ঘাট এলাকায় বাসের ভাড়ার মূল্য তালিকার চার্ট টানিয়ে দিতে হবে। যাত্রীদের সুবিধার্থে ঘাট এলাকায় সার্বক্ষণিক নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার থাকবে। ঘাট এলাকায় সার্বক্ষণিক আলোকসজ্জার ব্যবস্থা থাকবে।

অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম অ্যান্ড অপস) মুকিত সরকার বলেন, ঈদযাত্রাকে কেন্দ্র করে দৌলতদিয়া ঘাট এলাকায় চাঁদাবাজি ও দালাল চক্রের দৌরাত্ম থাকবে না। পশুবাহী ট্রাক যাতে নির্বিঘ্নে পার হতে পারে সে ব্যাপারে আমাদের নির্দেশনা দেওয়া আছে। ঘাট এলাকায় আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ রাখতে আমরা সর্বোচ্চ সতর্ক অবস্থানে রয়েছি।

বিআইডব্লিউটিসি ও বিআইডব্লিউটিএর কর্মকর্তারা বলেন, আসন্ন ঈদে যাত্রী ও যানবাহন পারাপার নির্বিঘ্ন করতে ১৮টি ফেরি এবং ২০টি লঞ্চ চলাচল করবে। প্রায় সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছেন। দৌলতদিয়া প্রান্তের ঘাট সচল থাকবে ৩টি।

সমন্বয় সভায় জেলা প্রশাসক আবু কায়সার খানের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন সিভিল সার্জন ডা. মোহাম্মদ ইব্রাহীম টিটন, পুলিশ সুপারের প্রতিনিধি অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম অ্যান্ড অপস) মুকিত সরকার, গোয়ালন্দ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) জ্যোতি বিকাশ চন্দ্র, গোয়ালন্দ পৌরসভার মেয়র নজরুল ইসলাম মন্ডল, গোয়ালন্দ ঘাট থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) প্রাণবন্দু চন্দ্র বিশ্বাস, বিআইডব্লিউটিসি দৌলতদিয়া ঘাটের ব্যবস্থাপক (বাণিজ্য) সালাহউদ্দিন, রাজবাড়ী সড়ক পরিবহন মালিক গ্রুপের সাধারণ সম্পাদক আব্দুর রাজ্জাক লিটন, লঞ্চ মালিক সমিতির প্রতিনিধি জুয়েল রানা, রাজবাড়ী জেলা ট্রাক মালিক সমিতির সভাপতি আক্তারুজ্জামান হাসান, রাজবাড়ী জেলা সড়ক পরিবহন শ্রমিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক আব্দুর রশিদ, দৌলতদিয়া নৌপুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ (এসআই) ফরিদ উদ্দিন, জেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তরের প্রশিক্ষণ অফিসার ডা. মো. নুরুল ইসলাম তালুকদারসহ অন্যান্যরা।

এছাড়া অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) সিদ্ধার্থ ভৌমিকের সভাপতিত্বে এ সময় এলজিইডির নির্বাহী প্রকৌশলী ইউসুফ হোসেন, সদর থানার ওসি (তদন্ত) এসরাকুল ইসলাম, জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি হেদায়েত আলী সোহরাব, জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটগণ, বিআইডব্লিউটিসির প্রতিনিধি, সড়ক পরিবহন মালিক গ্রুপের প্রতিনিধি, শ্রমিক ইউনিয়নের প্রতিনিধি ও গণমাধ্যমকর্মীরাসহ সংশ্লিষ্টরা উপস্থিত ছিলেন।


আরও খবর



উদ্বোধনী ম্যাচে মুখোমুখি আর্জেন্টিনা-কানাডা

রাত পেরোলেই পর্দা উঠছে কোপা আমেরিকার

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২০ জুন ২০24 | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২০ জুন ২০24 | অনলাইন সংস্করণ
ক্রীড়া প্রতিবেদক

Image

চলতি মাসের শুরু থেকেই চলছে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের নবম আসর তার মধ্যে কয়েক দিন আগে শুরু হয়েছে ফিফা বিশ্বকাপের পর ফুটবলের সবচেয়ে বড় মহরণ ইউরোপিয়ান চ্যাম্পিয়নশিপ অথবা ইউরো কাপ। এতে করে ক্রীড়াপ্রেমীরা খুব ব্যস্ত সময়ই পার করছে। এর মধ্যেই আগামীকাল ভোর থেকে শুরু হতে যাচ্ছে লাতিন ফুটবলের সবচেয়ে বড় আসর কোপা আমেরিকা।

বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় খেলা ফুটবল। এই কথার সঙ্গে দ্বিমত করার কোনো অবকাশ নেই। অনেকের কাছে ফুটবল শুধু একটি খেলাই নয়, এটির সঙ্গে জড়িয়ে আছে আবেগ-অনুভূতি। প্রিয় দল জিতলে যেমন উল্লাসে মেতে উঠে তেমনিভাবে প্রিয় দল হারলে চোখ থেকে বেয়ে পড়ে বেদনার অশ্রু। বৈশ্বিক টুর্নামেন্ট আসলে ফুটবল নিয়ে সমর্থকদের মধ্যে উন্মাদনার রেশ ছড়িয়ে পড়ে কয়েক গুণ। প্রিয় দলের জার্সি গায়ে, অনেকে বাড়ির আঙিনায় টানান প্রিয় দলের পতাকা। টং দোকানের চায়ের আড্ডা থেকে শুরু করে কর্মক্ষেত্র, সবখানে হয় ফুটবল কেন্দ্রিক আলোচনা।

চলছে ইউরোপিয়ান চ্যাম্পিয়নশিপ ইউরো। এর মধ্যে আগামীকাল সকালে পর্দা উঠতে যাচ্ছে দক্ষিণ আমেরিকার ফুটবলের সবচেয়ে বড় আসর কোপা আমেরিকা। অনেকের মতো ফিফা বিশ্বকাপের মতো এই টুর্নামেন্টের অবস্থান। তাই তো ফুটবল ভক্তরাও চাতক পাখির মতো মুখিয়ে থাকে এই টুর্নামেন্টের জন্য। কেননা এই টুর্নামেন্টের সবচেয়ে দেখা যায় ফুটবলের সবচেয়ে বড় দুই প্রতিদ্বন্দ্বী ব্রাজিল-আর্জেন্টিনাকে। ইউরোপ-আমেরিকার মতো এই বঙ্গ দেশে ছড়িয়ে পড়ে সেই রেশ। কিছু-কিছু ক্ষেত্রে তো ইউরোপ-আমেরিকা থেকে প্রিয় দলকে নিয়ে বেশি উচ্ছ্বাসে মাতেন লাল-সবুজের এই দেশের মানুষরা। গেল কাতার বিশ্বকাপেও নতুন করে যা জেনেছে গোটা বিশ্ব।

এবারের কোপা আমেরিকার আয়োজক দেশ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। যা এই টুর্নামেন্টের ৪৮তম আসর। এই নিয়ে দ্বিতীয় বারের মতো কোপা আয়োজন করবে দেশটি। প্রথম বারের মতো ২০১৬ সালে কোপা আয়োজন করে দেশটি। উদ্বোধনী ম্যাচে বাংলাদেশ সময় আগামীকাল ভোর ৬টায় মাঠে নামবে বর্তমান চ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা ও কানাডা। ম্যাচটি আটলান্টার মার্সিডিজ-বেঞ্জ স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত হবে। শক্তি ও অভিজ্ঞতার দিক নিয়ে কানাডার চেয়ে যোজন যোজন এগিয়ে বর্তমান বিশ্ব চ্যাম্পিয়নরা। যদিও এখন পর্যন্ত আন্তর্জাতিক ম্যাচে একবারই মুখোমুখি হয়েছে এই দুই দল। তাও সেটা এক যুগের বেশি সময় আগে, ২০১০ সালে। সে ম্যাচে কানাডাকে ৫-০ গোলের বড় ব্যবধানে হারায় বর্তমান চ্যাম্পিয়নরা। তাই বলাই যায় এই ম্যাচের কানাডাকে নিয়ে ছেলেখেলা করতে পারেন স্কালোনির শিষ্যরা।

১৯১৬ সালে প্রথম বারের মতো অনুষ্ঠিত হয় দক্ষিণ আমেরিকা শ্রেষ্ঠের এই লড়াই। সেবার আসরটি আয়োজন করে আর্জেন্টিনা। ঐ আসরে স্বাগতিকদের ফাইনালে হারিয়ে শিরোপা জিতে উরুগুয়ে। ১০৮ বছর ধরে অনুষ্ঠিত হয়ে আসা এই টুর্নামেন্টে যৌথভাবে সবচেয়ে বেশি শিরোপা জিতেছে আর্জেন্টিনা ও উরুগুয়ে। এই দুই দলের শিরোপার সংখ্যা ১৫টি করে। এছাড়াও  কোপা আমেরিকার বর্তমান চ্যাম্পিয়নও আর্জেন্টিনা। ২০২১ সালে ফাইনালে ব্রাজিলকে হারিয়ে শিরোপা দীর্ঘ ২৮ বছর পর কোনো আন্তর্জাতিক শিরোপা জিতেছিল আলবিসেলেস্তারা। সেইসঙ্গে এবারের আসরেও শিরোপার অন্যতম দাবিদার মেসি বাহিনী।

অন্যদিকে গেল আসরে ভুলগুলো থেকে শিক্ষা নিয়ে আরও পরিণত হয়ে মার্কিন মুল্লুকে পা রাখেন গেল আসরের রানার আপ ব্রাজিল। তাদের বর্তমান পারফরম্যান্সের দিকে নজর বোলালে দেখা যায় সেই চিত্র। এছাড়াও চিলি, উরুগুয়ে, পেরু, মেক্সিকোও ছেড়ে কথা বলবে না কাউকে। এছাড়াও এবারের আসরে চারটি গ্রুপে ভাগ হয়ে লড়াই করবেন মোট ১৬টি দল। প্রতিটা গ্রুপের শীর্ষে থাকা দুই দল খেলবে সেরা আটে। কোয়ার্টার ফাইনালে বিজয়ী চার দল খেলবে সেমিফাইনালে। এছাড়াও আগামী ১৫ জুলাই ফাইলের মধ্যে দিয়ে পর্দা নামবে কোপা আমেরিকার ৪৮তম আসরের।

এ-গ্রুপ: আর্জেন্টিনা, কানাডা, চিলি, পেরু

বি-গ্রুপ: ইকুয়েডর, মেক্সিকো, জ্যামাইকা, ভেনিজুয়েলা

সি-গ্রুপ: যুক্তরাষ্ট্র, পানামা, উরুগুয়ে, বলিভিয়া

ডি-গ্রুপ: ব্রাজিল, প্যারাগুয়ে, কোস্টারিকা, কলম্বিয়া


আরও খবর