আজঃ শনিবার ১৮ মে ২০২৪
শিরোনাম

দেশের ভিতর ঘোরাঘুরির সেরা ১০ স্থান

প্রকাশিত:বুধবার ২২ ফেব্রুয়ারী ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ২২ ফেব্রুয়ারী ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
ভ্রমণ ডেস্ক

Image

কক্সবাজার : কক্সবাজারে বিশাল সমুদ্রের সৌন্দর্য উপভোগ ছাড়াও আরও অনেক কিছু করার আছে। যেমনপ্যারাসেইলিং, ঘোড়ায় চড়া, বিচ বাইকিং, ওয়াটার বাইকিং। তা ছাড়া সৈকতে ঘণ্টায় ৩০ টাকায় চেয়ার ভাড়া করে সূর্যোদয়-সূর্যাস্ত উপভোগ করা যায়। তবে ঝুঁকিপূর্ণ অ্যাডভেঞ্চারের আগে চাইলে সেরে ফেলতে পারেন ট্রাভেল বীমা।

যাওয়ার সেরা সময় : নিঃসন্দেহে নভেম্বর থেকে জানুয়ারি বা ফেব্রুয়ারি। শীত শীত এ সময়ে সমুদ্র থাকে শান্ত। পরিবেশটাও চমৎকার। তবে হোটেলগুলোর ভাড়াও পড়বে তুনামূলক বেশি।

 

সেন্টমার্টিন : দেশের একমাত্র প্রবাল দ্বীপটিতে খালি পায়ে হাঁটতে পারেন নীলাভ জল ধরে। সমুদ্রে যাবেন আর জলে ঝাঁপাঝাঁপি করবেন না, তা কি হয়? তাই সেন্টমার্টিনের নীল পানিতে সুইমিং করতে মোটেও ভুলবেন না। তবে অবশ্যই জেনে নেবেন সাঁতারের নিরাপদ স্পটগুলো। কাছেই ছেঁড়া দ্বীপ নামে আরও একটি ছোট দ্বীপ আছে। সেখানে গিয়ে বোট রাইডিং করতে পারেন। তবে যে জিনিসটি একদম মিস করবেন না তা হলো স্কুবা ড্রাইভিং। আর সেন্টমার্টিনের লোকাল খাবারের স্বাদ তো নিতেই হবে। বিশেষ করে সন্ধ্যার দিকে জমে ওঠে সেখানকার লোকাল বাজারগুলো।

যাওয়ার সেরা সময় : সেন্টমার্টিন যাওয়ার সেরা সময় হলো নভেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারি। মার্চ থেকে জুলাই পর্যন্ত ঝড় হওয়ার আশঙ্কা থাকে। সময়টা এড়িয়ে যাওয়া ভালো।

 

শ্রীমঙ্গল : চায়ের রাজধানীতে যাবেন আর চা খাবেন না, তা কী হয়। তাই শ্রীমঙ্গল গেলে সেখানকার সাত রঙের চায়ের স্বাদটি কমবেশি সবাই নিয়ে থাকেন। বোট রাইডের মাধ্যমে মাধবপুর লেক ও বাইক্কা বিল ঘুরে দেখতে পারেন। চাইলে দুর্দান্ত একটা ভ্রমণ শেষে হাম হাম ঝরনায় গোসল সারতে পারেন। লাউয়াছড়া রেইন ফরেস্ট এবং রেমা কালেঙ্গা রিজার্ভ ফরেস্ট দুটি ঘুরে দেখতে পারেন। তবে কোনো গাইড ছাড়া জঙ্গলের খুব বেশি ভেতরে না যাওয়াই ভালো।

যাওয়ার সেরা সময় : শ্রীমঙ্গল ঘুরে বেড়ানোর উপযুক্ত সময় মার্চ থেকে মে। এ সময় বর্ষাকাল থাকে। আর বর্ষাতেই চা বাগানের আসল সৌন্দর্য উপভোগ করা যায়। অবশ্য শীতেও বনভূমির সৌন্দর্যটা কম নয়।

 

সুন্দরবন : সুন্দরবনে প্রায় চার-পাঁচটি অভয়ারণ্য রয়েছে। বনের ভেতর দিয়ে অনেক মোহনা ও খাল বয়ে গেছে। সকালে এগুলোর মধ্য দিয়ে নৌকা ভ্রমণ আনন্দদায়ক অ্যাডভেঞ্চার হতে পারে। সুন্দরবনের ভেতরটা শান্তিপূর্ণ এবং নির্মল। জামতলা সমুদ্রসৈকতে হাঁটতে পারেন। জামতলা সমুদ্রসৈকত কক্সবাজার সৈকতের তুলনায় খালি, পরিষ্কার ও শান্ত থাকে।

যাওয়ার সেরা সময় : এখানে ভ্রমণের সেরা সময় হলো অক্টোবর থেকে মার্চ পর্যন্ত। এ সময় সেখানকার তাপমাত্রা ৩০ ডিগ্রি পর্যন্ত থাকে তাই এ পর্যটন স্থানটি দর্শনের সঠিক সময় এটি।

 

বান্দরবান : বান্দরবানে অসংখ্য ট্যুরিস্ট স্পট থাকায় অনেক কিছুই করা সম্ভব। বগা লেকে বোট রাইডিং, কেওক্রাডাংয়ে হাইকিং, আশপাশে ঘুরে দেখা এবং ঝরনার সৌন্দর্য উপভোগ করার পাশাপাশি জলকেলিতে মেতে উঠতে পারেন। বান্দরবান যেহেতু পাহাড়ি অঞ্চল তাই ঘোরাঘুরির পাশাপাশি হাইকিং ও ট্র্যাকিং করতে পারেন।

যাওয়ার সেরা সময় : বান্দরবান যাওয়ার সেরা সময় হলো নভেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারি। এ সময় অবশ্য জিনিসপত্রের দাম একটু বেশি থাকে। যা বর্ষা মৌসুমে অনেকটাই কমে যায় এবং ট্যুরিস্ট স্পটগুলোতেও ভিড় অনেক কম থাকে।

 

রাঙামাটি : রাঙামাটিতে যখনই যান না কেন, কাপ্তাই লেকে কায়াকিং একদম মিস করবেন না। এ ছাড়া শেখ রাসেল ইকো পার্কে কেবল রাইড, রাজবন বিহার প্যাগোডা, শুভলং জলপ্রপাতের সৌন্দর্যটাও উপভোগ করতে পারেন।

যাওয়ার সেরা সময় : নভেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত। কারণ এ সময় ঠান্ডা মৌসুম থাকে। রাঙামাটি যেহেতু পাহাড়ি এলাকা তাই বর্ষাকালে সেখানকার রাস্তাঘাট বন্ধ থাকে। যার কারণে সে সময় সেখানকার লোকাল ট্রান্সপোর্ট ব্যবহার করা অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ।

 

কুয়াকাটা : কুয়াকাটার মূল আকর্ষণ সূর্যোদয় এবং সূর্যাস্ত। কোনোটাই মিস করবেন না। এ ছাড়া আশপাশে অবস্থিত জায়গাগুলো ঘুরে দেখতে পারেন।

যাওয়ার সেরা সময় : বছরের যে কোনো সময় কুয়াকাটা ভ্রমণ করা যায়। কিন্তু অন্যান্য মৌসুমের তুলনায় শীতকালে বেশি ভালো লাগে। গ্রীষ্ম ও বর্ষাকালে সমুদ্রের ঢেউ মোটামুটিভাবে সৈকতে আছড়ে পড়ে। তাই আপনি যদি কুয়াকাটার প্রশান্তি উপভোগ করতে চান, তাহলে শীতকালে কুয়াকাটা ভ্রমণের পরিকল্পনা করা উচিত।

 

সাজেক : সাজেক ভ্যালি পাহাড়ি এলাকা হওয়ায় এখানে হাইকিং ও ট্র্যাকিং করতে পারেন। তা ছাড়া রিসাং জলপ্রপাতের মধ্য দিয়ে ট্র্যাক, রহস্যময় আলুটিলা গুহা এবং পাহাড়ের চূড়া থেকে সবচেয়ে মনোমুগ্ধকর দৃশ্য পেতে কংলাক পাহাড় পর্যন্ত যেতে পারেন।

যাওয়ার সেরা সময় : শীতকালে সাজেকের রিসোর্টগুলোর ভাড়া কম থাকে। তাই আপনি যদি অল্প খরচে সাজের ভ্রমণ করতে চান তাহলে শীতকাল বেছে নিন। যেমন নভেম্বরের মাঝামাঝি।

 

পতেঙ্গা সি-বিচ : কর্ণফুলী নদী ও সাগরের মোহনায় পতেঙ্গায় সূর্যোদয় বা সূর্যাস্তের দৃশ্য খুবই সুন্দর। বিশেষ করে বিকেলে এখান থেকে সূর্যাস্ত দেখা এবং সন্ধ্যার সময়টা খুবই উপভোগ্য। পতেঙ্গায় স্পিডবোটে চড়ে সাগরে ঘুরে বেড়ানো এক দারুণ মুহূর্ত তৈরি করে। বার্মিজ মার্কেট থেকে কেনাকাটা করতে পারেন। পাশাপাশি সব জায়গায় খাওয়ার জন্য রয়েছে সুস্বাদু স্ট্রিট ফুড। চাইলে সেসবের স্বাদও নিতে পারেন।

যাওয়ার সেরা সময় : শীতকাল পতেঙ্গার সৌন্দর্য উপভোগ করার সেরা সময়। এ সময় চাইলে পরিবার সঙ্গে নিয়ে সেখানে পিকনিক করতে পারেন।

 

চন্দ্রনাথ পাহাড় : চন্দ্রনাথ পাহাড়ের চূড়ায় রয়েছে একটি মন্দির। হাইকিং শেষে সুন্দর এ মন্দিরটি দর্শন করতে পারেন। মন্দিরের পাশেই ছোট টং দোকান আছে। সেগুলোতে হালকা খাবার পাওয়া যায়, তবে ভালো হয় ওঠার সময় সঙ্গে পর্যাপ্ত পানি ও কিছু শুকনো খাবার রাখলে।

যাওয়ার সেরা সময় : বর্ষা মৌসুম বাদে যে কোনো সময় যেতে পারেন। তবে গ্রীষ্মকালে গরমের বিষয়টিও মাথায় রাখতে হবে।

নিউজ ট্যাগ: সেন্টমার্টিন

আরও খবর



রোহিঙ্গা ক্যাম্পে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড, তথ্য পেলেই অভিযান: র‌্যাব

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

কক্সবাজারের টেকনাফে রোহিঙ্গা ক্যাম্প ঘিরে আরসা ও অন্যান্য সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর বিষয়ে গোয়েন্দা তৎপরতা অব্যাহত রয়েছে। তথ্য পেলেই তাদের বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালিত হচ্ছে বলে জানিয়েছেন র‌্যাবের লিগ্যাল অ্যান্ড মিডিয়া উইংয়ের পরিচালক কমান্ডার আরাফাত ইসলাম।

শুক্রবার (১৭ মে) দুপুরে রাজধানীর কারওয়ান বাজার র‌্যাব মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা জানান।

কমান্ডার আরাফাত ইসলাম বলেন, রোহিঙ্গা ক্যাম্পের মূর্তিমান আতঙ্ক সন্ত্রাসী গোষ্ঠী আরসা। তারা অপহরণ, লুণ্ঠন, হত্যাসহ বিভিন্ন অপরাধে জড়িত। এর আগে নানা অভিযানে এ সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর ১১০ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এছাড়া, বিপুল বিস্ফোরক ও অস্ত্র উদ্ধার করা হয়েছে। র‌্যাবের অব্যাহত নজরদারি ও তৎপরতায় আরসা নেতৃত্ব শূন্য হয়ে যায়।

তিনি আরও জানান, কিন্তু বর্তমানে পাশের দেশের অন্তর্ঘাতমূলক ঘটনায়, আমাদের দেশে অস্ত্র ও বিস্ফোরক প্রবেশ করছে বলে তথ্য পাওয়া যায়। এমন তথ্যের ভিত্তিতেই বৃহস্পতিবার (১৬ মে) লাল পাহাড়ে অভিযান চালিয়ে বিপুল পরিমাণ অস্ত্র ও গোলাবারুদসহ দুই জনকে গ্রেফতার করা হয়।

আরাফাত ইসলাম বলেন, রোহিঙ্গা ক্যাম্পে সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর এ তৎপরতা নিষ্ক্রিয় করার জন্য স্থানীয় থানাসহ অন্যান্য আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে আমাদের নিবিড় যোগাযোগ রয়েছে। আমাদের গোয়েন্দা তৎপরতা অব্যাহত আছে, যখনই তথ্য পাচ্ছি অভিযান পরিচালিত হচ্ছে।


আরও খবর



বাগেরহাটে ট্রাক-ভ্যান মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ৩

প্রকাশিত:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বাগেরহাট প্রতিনিধি

Image

বাগেরহাটে ট্রাক ও যাত্রীবাহী ভ্যানের মুখোমুখি সংঘর্ষে ভ্যানচালকসহ তিনজন নিহত হয়েছে। আজ শনিবার (২৭ এপ্রিল) মোংলা-খুলনা মহাসড়কের রামপাল উপজেলার চেয়ারম্যানের মোড় নামক স্থানে এ দুর্ঘটনা ঘটে। দুর্ঘটনার পর ওই মহাসড়কে যান চলাচল বন্ধ রয়েছে।

রামপাল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সৌমেন দাস এবং কাটাখালী হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মিজানুর রহমান ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।

কাটাখালী হাইওয়ে থানা পুলিশ জানায়, মোংলা-খুলনা মহাসড়কের রামপাল উপজেলার চেয়ারম্যানের মোড় নামক স্থানে একটি দ্রুতগতির মালবাহী ট্রাক ও যাত্রীবাহী ভ্যানের মুখোমুখী সংঘর্ষ হয়। এতে ভ্যানের যাত্রী মো. সাইদ মোড়ল (৪৫), মো. আজাদ (৩৫) ও ভ্যানচালক মো. মনি (৪৫) ঘটনাস্থলে মারা যান। নিহতদের বাড়ী রামপাল উপজেলার বিভিন্ন গ্রামে।

ওসি সৌমেন দাস জানান, দুর্ঘটনার পর স্থানীয়দের মাধ্যমে খবর পেয়ে রামপাল থানা পুলিশ, কাটাখালী হাইওয়ে পুলিশ ও  ফায়ার সার্ভিস ঘটনাস্থলে গিয়ে নিহতদের মরদেহ ও আহতদের উদ্ধার করেছে। আহতদের রামপাল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে।

পুলিশ মহাসড়কে যান চলাচল স্বাভাবিক করতে চেষ্টা চালাচ্ছে। ঘাতক ট্রাকটি রামপাল থানা পুলিশ আটক করেছে বলেও জানান ওসি সৌমেন দাস।


আরও খবর



এফডিসিতে সাংবাদিকের ওপর হামলা

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উন্নয়ন করপোরেশন বা এফডিসিতে সাংবাদিকের ওপর হামলা চালিয়েছেন শিল্পীরা। মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) সন্ধ্যায় এ ঘটনা ঘটে। হামলায় ২৭ এর বেশি সাংবাদিক আহত হয়েছেন। এর মধ্যে সাতজনকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

জানা গেছে, এ হামলার মূল হোতা খল অভিনেতা শিবা শানু। এর পর জয় চৌধুরী ও আলেকজান্ডার বো হামলা চালান। হামলার একপর্যায়ে পুরো এফডিসির ফাইট ডিরেক্টরাও হামলায় অংশ নেন।

তবে ঠিক কী কারণে সাংবাদিকদের ওপর শিল্পীরা হামলা চালান, সে বিষয়ে স্পষ্ট কিছু জানা যায়নি।

এদিন বিকেলে ২০২৪-২৬ এর শিল্পী সমিতির নবনির্বাচিত কমিটি শপথ গ্রহণ করে। সমিতির সভাপতি মিশা সওদাগরকে শপথ বাক্য পাঠ করান প্রধান নির্বাচন কমিশনার খোরশেদ আলম খসরু। এরপর বাকি সদস্যরা মিশা সওদাগরের নেতৃত্বে শপথ গ্রহণ করেন।

শিল্পী সমিতির ২০২৪-২০২৬ মেয়াদের নির্বাচনে নিরঙ্কুশ জয় পেয়েছে মিশা-ডিপজল পরিষদ। সভাপতি পদে মিশা সওদাগর পেয়েছেন ২৬৫ ভোট। নিকটতম প্রার্থী মাহমুদ কলি পেয়েছেন ১৭০ ভোট। সাধারণ সম্পাদক পদে মনোয়ার হোসেন ডিপজল পেয়েছেন ২২৫ ভোট। একই পদে ২০৯ ভোট পেয়েছেন নিপুণ আক্তার। মাত্র ১৭ ভোটে পরাজিত হয়েছেন গতবারের এই সাধারণ সম্পাদক।


আরও খবর



খুলেছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, মানতে হবে যেসব নির্দেশনা

প্রকাশিত:রবিবার ২৮ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ২৮ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

তীব্র তাপপ্রবাহের মধ্যেই আজ খুলেছে স্কুল-কলেজ। এই সময়ে শ্রেণি কার্যক্রম চালু থাকলেও তাপদাহ সহনীয় পর্যায়ে না আসা পর্যন্ত বন্ধ থাকবে অ্যাসেম্বলি। সেই সঙ্গে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত বন্ধ থাকবে প্রাক-প্রাথমিক শ্রেণির কার্যক্রম। এ অবস্থায় সরকারি প্রাথমিকে শ্রেণি কার্যক্রম পরিচালনা সংক্রান্ত জরুরি নির্দেশনা দিয়েছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়।

গতকাল শনিবার (২৭ এপ্রিল) মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা মাহবুবুর রহমান তুহিন এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

মন্ত্রণালয় থেকে পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ২৮ এপ্রিল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শ্রেণি কার্যক্রম চলমান থাকবে। এক পালায় (শিফটে) পরিচালিত বিদ্যালয়গুলো প্রতিদিন সকাল ৮টা থেকে বেলা সাড়ে ১১টা পর্যন্ত চলবে। আর দুই পালায় বিদ্যালয়গুলোয় প্রথম পালা সকাল ৮টা থেকে সকাল সাড়ে ৯টা এবং দ্বিতীয় পালা সকাল পৌনে ১০টা থেকে বেলা সাড়ে ১১টা পর্যন্ত চলমান থাকবে। তবে প্রাক-প্রাথমিক শ্রেণির কার্যক্রম পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত বন্ধ থাকবে। আর দাবদাহ সহনীয় পর্যায়ে না আসা পর্যন্ত অ্যাসেম্বলি (প্রাত্যহিক সমাবেশ) বন্ধ থাকবে।

চলমান দাবদাহের কারণে কোমলমতি শিশুদের স্বাস্থ্যঝুঁকি বিবেচনায় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, শিশুকল্যাণ ট্রাস্ট পরিচালিত প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলো ও উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা ব্যুরোর লার্নিং সেন্টারগুলোর শ্রেণি কার্যক্রম চালুর বিষয়ে এ সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে।

মাউশির অধীন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে আগামী শনিবার থেকে ক্লাস হবে। তবে প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোর বিষয়ে নতুন কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি। অর্থাৎ, শনিবার আগের মতোই সাপ্তাহিক ছুটি থাকছে।

এদিকে, তাপপ্রবাহের কারণে এক সপ্তাহ ছুটির পর মাউশির আওতাধীন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোও আজ থেকে খুলছে। তবে কিছু সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।

গত বৃহস্পতিবার শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের এক প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, তাপদাহ সহনীয় পর্যায়ে না আসা পর্যন্ত অ্যাসেম্বলি (প্রাত্যহিক সমাবেশ) বন্ধ থাকবে। শ্রেণি কার্যক্রমের যে অংশটুকু শ্রেণিকক্ষের বাইরে পরিচালিত হয়ে থাকে এবং সূর্যের আলোর সংস্পর্শে আসতে হয়, সেসব কার্যক্রম সীমিত থাকবে। এছাড়া দাবদাহ ও অন্যান্য কারণে শ্রেণি কার্যক্রম বন্ধ থাকার ফলে শিখনঘাটতি পূরণ এবং নতুন শিক্ষাক্রম অনুযায়ী শিখন ফল অর্জনের জন্য পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত শনিবারও শ্রেণি কার্যক্রম চলবে।


আরও খবর
একাদশের ক্লাস শুরুর তারিখ ঘোষণা

বৃহস্পতিবার ১৬ মে ২০২৪




হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4 | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4 | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

জরুরি পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে বাসায় ফিরেছেন বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া। বৃহস্পতিবার রাত ৮টা ২০ মিনিটে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকে গুলশান-২ এর বাসভবন ফিরোজায় ফেরেন তিনি।

বিএনপি চেয়ারপারসনের মিডিয়া উইংয়ের সদস্য শামসুদ্দিন দিদার জানান, গতকাল সন্ধ্যার পর এভারকেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হয়েছিল বেগম খালেদা জিয়াকে। গতকাল এবং আজ তার কিছু শারীরিক পরীক্ষা করা হয়েছে। মেডিক্যাল বোর্ডের সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতে রাতে হাসপাতাল থেকে ছাড়া পান তিনি।

গতকাল বিএনপির একটি সূত্র জানিয়েছিল, খালেদা জিয়ার ফুসফুসে পানি জমেছিল। সেটার চিকিৎসার জন্যই গতকাল হাসপাতালে নেওয়া হয়েছিল তাকে।


আরও খবর