আজঃ শুক্রবার ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩
শিরোনাম

এক গাছেই ৮ প্রজাতির আম

প্রকাশিত:শনিবার ০৩ জুন ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ০৩ জুন ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

মাদারীপুর হর্টিকালচারে একটি আম গাছে একসঙ্গে আট প্রজাতির আম ধরেছে। এই প্রথম এক গাছেই আট প্রজাতির আম ধরায় বিস্মিত সাধারণ মানুষ। কৌতুহলবশত কলম পদ্ধতিতে এ আম গাছের উদ্ভাবন করেছেন উদ্যানতত্ত্ববিদেরা এবং সফলও হয়েছেন। এখান থেকে আরও গাছ তৈরির মাধ্যমে চাহিদা অনুযায়ী কৃষকের কাছে পৌঁছে দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে হর্টিকালচার কর্তৃপক্ষের।

হর্টিকালচার সূত্রে জানা গেছে, প্রায় ৪ বছর আগে একটি আম গাছের দশটি শাখার সঙ্গে ১০ প্রজাতির আম গাছের ডাল বসানো হয়। এর মধ্যে ৮ প্রজাতির গাছ বেঁচে যায়। এবং গাছটি দ্রুত বড় হতে থাকে। এর আগেও গাছটিতে আম ধরেছিল। তবে ২/৩টি প্রজাতির আম হয়েছিল। তবে এ বছরই সব প্রজাতির আমের মুকুল আসে এবং আম বড় হতে থাকে। 

আরও পড়ুন<< ভারতে ট্রেন দুর্ঘটনা: মিলল কয়েকজন বাংলাদেশির সন্ধান

বর্তমানে গাছটিতে মিয়াজাকি, পালমার্ক, থাই জাম্বু, কাটিমন, বারি আম-১১, কিউজাই, হিমসাগর ও ব্যানানা জাতের মোট আট প্রজাতির আম ধরেছে। এর মধ্যে ১২ মাসি আমের ২টি প্রজাতি রয়েছে। প্রত্যেক জাতের সর্বোচ্চ ১০টি এবং সর্বনিম্ন ৫/৬টি করে আমের ফলন এসেছে।

বর্তমানে হর্টিকালচার সেন্টারে এ ধরনের নতুন গাছ তৈরির কার্যক্রম চলমান রয়েছে। বর্তমানে আরও ৩টি গাছে ৫টি করে প্রজাতির কলম করা হয়েছে। একসময় সারাদেশে এ ধরনের আম গাছের বিস্তার করা সম্ভব হবে বলে মনে করছেন এখানকার উদ্যানতত্ত্ববিদরা।

জানা গেছে, নানা আকার ও বর্ণের আম ঝুলে আছে গাছটিতে। গাছটির উচ্চতা প্রায় ১০ ফুটের মতো। লাল, সবুজ ও খয়েরি রঙের এসব বাহারি আমগুলো দেখতে গোল, চ্যাপ্টা ও কলার মতো লম্বাকৃতির। গাছটির কয়েকটি ডালে আম পরিপক্ব হয়ে উঠেছে আবার কিছু ডালে মাত্র আমের মুকুলও এসেছে। এক গাছে ৮ প্রজাতির বাহারি আম দেখে কৌতুহলী হয়ে উঠেছেন স্থানীয়রা।

আরও পড়ুন<< অবশেষে প্রকাশ্যে ইলিয়ানার সন্তানের বাবা

মাদারীপুর হর্টিকালচার সেন্টারের উপ-পরিচালক কৃষিবিদ আশুতোষ কুমার বিশ্বাস বলেন, এটি একটি অভিনব কলম পদ্ধতি। এ পদ্ধতি অনুসরণ করে বীজের চারা থেকে কলম করার মাধ্যমে এ ধরনের গাছ তৈরি করা হয়েছে। একই গাছে বিভিন্ন প্রজাতির আমের সংমিশ্রণ তৈরি করায় বছরের লম্বা সময় ধরে এই গাছটি থেকে আম পাওয়া যাবে।

তিনি আরও বলেন, এ ধরনের গাছের উদ্ভাবনে সময় লাগে কমপক্ষে ২ থেকে ৪ বছর। সব মিলিয়ে গাছে ফল আসতে ৪ বছর সময় লেগে যেতে পারে। বাণিজ্যিকভাবে এ গাছ বাজারজাত করতে সময় সাপেক্ষ ব্যাপার। প্রথমত বীজ থেকে চারা তৈরি করতে হবে। এরপর গাছের শাখার ওপর নির্ভর করবে কয়টি জাতের কলম দেওয়া যাবে। এতে সময় লেগে যায় ২/৩ বছর। আমরা এ ধরনের গাছ উদ্ভাবনের চেষ্টা করছি। ইতোমধ্যে আর ৩টি গাছে আমরা কলম করেছি। সেখানে ৪/৫টি প্রজাতি রয়েছে। 

নিউজ ট্যাগ: ৮ প্রজাতির আম

আরও খবর
বিশ্বের সব থেকে বিষধর দশটি সাপ

মঙ্গলবার ০৫ সেপ্টেম্বর ২০২৩




আফগানদের উড়িয়ে সুপার ফোরে বাংলাদেশ

প্রকাশিত:রবিবার ০৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
ক্রীড়া প্রতিবেদক

Image

এশিয়া কাপে হার দিয়ে শুরুর পর দুর্দান্তভাবে ঘুরে দাঁড়িয়েছে বাংলাদেশ। ব্যাক ফুট থেকে আফগানিস্তানের বিপক্ষে দৃঢ়তা দেখিয়ে রেকর্ড রান তুলেছে। বল হাতে দাপট দেখিয়ে তুলে নিয়েছে ৮৯ রানের বড় জয়। এই জয়ে বাংলাদেশের নেট রানরেট দাঁড়িয়েছে (+০.৩৭৩)। তাতে সুপার ফোর নিশ্চিত হয়ে গেছে টাইগারদের।

একাদশে তিন পরিবর্তন এনে লাহোরে টস জিতে ব্যাট করতে নামে বাংলাদেশ। নাঈম শেখের সঙ্গে ইনিংস শুরু করেন মেকশিফট ওপেনার মেহেদী মিরাজ। তিনিই বুমেরাং হয়েছেন দলের জন্য। দুর্দান্ত এক সেঞ্চুরি করেছেন মিরাজ। তার সঙ্গে রেকর্ড জুটি দিয়ে সেঞ্চুরি তুলে নেন নাজমুল শান্তও। বাংলাদেশ ৫ উইকেটে তোলে ওয়ানডে ফরম্যাটে নিজেদের তৃতীয় সর্বোচ্চ ৩৩৪ রান।

জবাব দিতে নেমে ইনিংসের দ্বিতীয় ওভারেই উইকেট হারায় আফগানিস্তান। কিন্তু তিনে নামা রহমত শাহকে নিয়ে ওই ধাক্কা সামলে নেন ইব্রাহিম জাদরান। তারা ৭৮ রান যোগ করেন। রহমত ফিরে যান ৩৩ রান করে। এরপর অধিনায়ক হাসমতউল্লাহর সঙ্গে জুটি হয় ইব্রাহিমের। তারা যোগ করেন ৫২ রান।

ওপেনার ইব্রাহিম ফিরে যান ৭৫ রানের দারুণ ইনিংস খেলে। মুশফিক দুর্দান্ত এক ক্যাচ ধরেন। ওই ধাক্কা সামলাতে একপ্রান্ত দিয়ে লড়াই করে যান আফগান অধিনায়ক শাহেদি। তিনি ৫১ রান করে ষষ্ঠ ব্যাটার হিসেবে ফিরতেই ধসে যায় আফগানিস্তান। ৪৪.৩ ওভারে ২৪৫ রানে অলআউট হয় তারা।


আরও খবর



মশা মেরে শেষ করা যাবে না, নিজেদের সচেতন হতে হবে: প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ডেঙ্গু প্রতিরোধে এবং মশার হাত থেকে বাঁচতে হলে মশারি ব্যবহার করতে হবে। ঘরবাড়ি পরিষ্কার রাখতে হবে। মশা মেরে শেষ করা যাবে না। নিজেরাও সচেতন হতে হবে। বৃহস্পতিবার (১৪ সেপ্টেম্বর) গণভবনে জাতীয় স্থানীয় সরকার দিবস ২০২৩ উদযাপন অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ১৮ জন কৃষককে গুলি করে হত্যা করেছে খালেদা জিয়া। আজকে কৃষকের ঘরে সার পৌঁছে যায়। তাদের কৃষি উপকরণ কার্ড দিয়েছি। এটা দিয়ে কৃষি উপকরণ কিনতে পারে। ১০ টাকায় ব্যাংক অ্যাকাউন্ট খুলতে পারে। এর মাধ্যমে ভর্তুকির টাকা সরাসরি কৃষকের কাছে পৌঁছে যায়। জেলেদের ৪০ কেজি করে চাল দিই।

তিনি বলেন, বিদ্যুৎ ৯৬ সালে ১৬০০ মেগাওয়াট ছিল। আমরা ৪ হাজার তিনশ করে যাই। পরে বিএনপির আমলে কমে গেছে সেটা। ২০০৯ সালে ক্ষমতায় আসার পর এখন ২৫ হাজার মেগাওয়ার্ট বিদ্যুৎ উৎপাদন করি। শতভাগ মানুষ বিদ্যুৎ পায়। শিক্ষার্থীদের বই, বৃত্তি, উপবৃত্তি দিচ্ছি। ডিজিটাল সেন্টার করে দিচ্ছি। ইনকিউবেটর, হাইটেক পার্ক করে দিয়েছি। আজকের বাংলাদেশ ডিজিটাল বাংলাদেশ। ৭৩ শতাংশ লোক ইন্টারন্টে ব্যবহার করে। ঘরে ঘরে মোবাইল ফোন। সাধারণ মানুষের কল্যাণে কাজ করি। কোনো মানুষ দরিদ্র থাকবে না। নানান ভাবে তাদের এগিয়ে নেওয়ার কাজ করছি। প্রতিবন্ধী, বয়স্ক, স্বামী পরিত্যক্তাদের ভাতা দিচ্ছি। তৃতীয় লিঙ্গের মানুষদের স্বীকৃতি ও তাদের ভাতাও দিচ্ছি। ৫ কোটি মানুষের পারিবারিক কার্ড করে দিয়েছি। এটা দিয়ে স্বল্পমূল্যে প্রয়োজনীয় পণ্য কিনতে পারে।

শেখ হাসিনা বলেন, জাতির জনক আদর্শ নিয়ে সংবিধানে বর্ণিত পন্থায় আমরা এগিয়ে যাচ্ছি। ইউনিয়ন, উপজেলা, জেলা, পৌর ও সিটি করপোরেশন আইন করে আমরা এগুলো নিয়ে যাচ্ছি। ডিজিটাল বাংলাদেশ করেছি, ঘরে বসে চাকরির আবেদনসহ যাবতীয় সেবার কাজ করতে পারে মানুষ। অনলাইনে কেনা-বেচাসহ সব কিছু হচ্ছে। আমরা তরুণ-তরুণীদের ফ্রিল্যান্সিং শিখাচ্ছি। সে এই ট্রেনিং নিয়ে বিদেশেও কাজ করার সুযোগ পাচ্ছে।

তিনি বলেন, বাংলাদেশকে স্বল্পোন্নোত দেশের মর্যাদা দিয়ে গেছেন জাতির পিতা। কেন্দ্র থেকে তৃণমূল পর্যায়ের মানুষকে ক্ষমতায়ন করে দ্বিতীয় বিপ্লবের কর্মসূচি ঘোষণা দিয়েছেন। তখনই এল আঘাত। জাতির পিতা সপরিবারে শাহাদাৎ বরণ করতে হয়। হারিয়েছিলাম বাবা-মা ভাইবোন। পেয়েছি বিশাল জনগোষ্ঠী। বাংলাদেশের মানুষই আমার আপনজন। তারাই আমার সব শক্তি।

অনুষ্ঠানে স্থানীয় সরকার মন্ত্রী তাজুল ইসলামের সভাপতিত্বে আরও বক্তব্য দেন প্রতিমন্ত্রী স্বপন ভট্টাচার্য, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস, রাজশাহীর মেয়র এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন, নারায়ণগঞ্জের মেয়র ডা. সেলিনা হায়াৎ আইভী, খুলনার মেয়র তালুকদার আব্দুল খালেক, সিলেটের মেয়র আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরীসহ বিভিন্ন জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও সদস্য, উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও ভাইস চেয়ারম্যান এবং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানরা বক্তব্য দেন। স্বাগত বক্তব্য দেন স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিব মোহাম্মদ ইবরাহীম।


আরও খবর



বরগুনায় শ্রীকৃষ্ণের জন্মাষ্টমী উদযাপিত

প্রকাশিত:বুধবার ০৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ০৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
অলিউল্লাহ্ ইমরান, বরগুনা

Image

বরগুনায় শ্রীকৃষ্ণের জন্মাষ্টমী আলোচনা সভা, বর্নাঢ্য শোভাযাত্রা, সঙ্গীতানুষ্ঠান ও পূজাপাঠসহ বিভিন্ন অনুষ্ঠানের মাধ্যমে উদযাপন করা হয়।

বুধবার (৬ সেপ্টেম্বর) সকাল ১০টায় সার্বজনীন আখড়া মন্দির প্রাঙ্গনে অনুষ্ঠিত র‍্যালি পূর্ব আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন পুজা উদযাপন পরিষদের সভাপতি সুখ রঞ্জন শীল।

প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন, জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম। বিশেষ অতিথি ছিলেন, অতিরিক্ত জেলা মেজিস্ট্রেট শুভ্রা দাস, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সার্কেল) আব্দুল হালিম, সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. মিজানুর রহমান, পাবলিক প্রসিকিউটর অ্যাডভাকেট ভুবন চন্দ্র হাওলাদার,আখড়াবাড়ি মন্দির কমিটির সভাপতি সহ ধর্মীয় সম্প্রদায়ের বিভিন্ন সংগঠনের প্রতিনিধিবৃন্দ।

সনাতন ধর্মীয় বক্তারা বলেন, ভগবান শ্রীকৃষ্ণের জন্ম হয়েছিল মানুষের মঙ্গলের জন্য, মানুষের শান্তির জন্য, ভগবান শ্রীকৃষ্ণ বলেন পৃথিবীতে ধর্ম নিয়ে কোন ভেদাভেদ নাই, হিন্দু ধর্ম সকল ধরনের মানুষকে শ্রদ্ধা ও সম্মান করে।

বরগুনার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সার্কেল) আব্দুল হালিম বলেন, ধর্ম নিয়ে কোন ভেদাভেদ নাই, আমাদের মানতে হবে আমরা সবাই এক বাংলাদেশের মানুষ, আমরা সবাই বাংলাদেশকে ভালবাসি, এই দেশে কোন ধরনের শান্তি শৃঙ্খলার অবনতি হতে দেয়া যাবে না।

বরগুনার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক শুভ্রদাস বলেন, আমরা সকলেই জানি যে ভগবান শ্রীকৃষ্ণ এই ভাদ্র মাসের অষ্টমীতে মানুষরূপে পৃথিবীতে অবতরন করেন দুষ্টুদের দমনের জন্য এবং স্ধুদের পরিত্রাণের জন্য।

জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ. রফিকুল ইসলাম বলেন, আমরা সবাই যে যার ধর্ম শান্তিপূর্ণভাবে পালন করবো, ধর্ম নিয়ে এদেশে কোন অশান্তি বা বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি যাতে না হয় সে বিষয় সবাই লক্ষ রাখবো।

আলোচনা শেষে সার্বজনীন আখড়াবাড়ি থেকে আনন্দ শোভাযাত্রা প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিন করে  পুনরায় আখড়াবাড়ি এসে অনুষ্ঠান শেষ হয়।


আরও খবর
পেঁয়াজের দাম কেজিতে বাড়লো ১৩ টাকা

শুক্রবার ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩




আ.লীগের নির্বাচনী ইশতেহার কমিটিতে শ ম রেজাউল করিম

প্রকাশিত:বুধবার ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

রূপকল্প ২০২১ বাস্তবায়নের পথচালায় আওয়ামী লীগ ইতোমধ্যে ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণ করে অগ্রসর হচ্ছে স্মার্ট বাংলাদেশ এর পথে। আর এই স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণ ও আগামীর বাংলাদেশ কোন পথে পরিচালিত হবে তারই রূপরেখা তৈরীর কাজ শুরু করেছে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ। তাই আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে দলটি প্রণয়ন করতে যাচ্ছে নির্বাচনী ইশতেহার।

এ উপলক্ষে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে যোগদানের উদ্দেশ্যে যুক্তরাষ্ট্র সফরে যাওয়ার আগে এই কমিটি গঠন করেছিলেন।

আওয়ামী লীগের নির্বাচনী ইশতেহার কমিটিতে সদস্য হিসেবে আছেন পিরোজপুর-১ আসনের সংসদ সদস্য মৎস ও প্রাণিসম্পদমন্ত্রী অ্যাডভোকেট শ ম রেজাউল করিম। কমিটিতে দলের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ড. আব্দুর রাজ্জাককে আহ্বায়ক এবং তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক ড. সেলিম মাহমুদকে সদস্য সচিব করে হয়েছে।

ইশতেহার প্রণয়ন কমিটির অন্যান্য সদস্যদের মধ্যে রয়েছেন- প্রধানমন্ত্রীর অর্থনৈতিক বিষয়সংক্রান্ত উপদেষ্টা ড. মসিউর রহমান, সমাজবিজ্ঞানী অধ্যাপক ড. অনুপম সেন, কৃষি বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ড. সাত্তার মন্ডল, অধ্যাপক ড. বজলুল হক খন্দকার, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক আআমস আরেফিন সিদ্দিক, পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী ড. শামসুল আলম, শিক্ষামন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ডা. দীপু মনি, তথ্যমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ।

আরও রয়েছেন- লেখক শেখর দত্ত, অধ্যাপক ড. মাকসুদ কামাল, ড. মাহফুজুর রহমান, অধ্যাপক খায়রুল হোসেন, অধ্যাপক সাদেকা হালিম, সংসদ সদস্য সাজ্জাদুল হাসান, সাবেক প্রতিমন্ত্রী অ্যাডভোকেট তারানা হালিম, সংসদ সদস্য ওয়াসিকা আয়েশা খান, আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনায়েদ আহমেদ পলক, শিক্ষামন্ত্রী উপমন্ত্রী ব্যারিস্টার মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল, সংসদ সদস্য অধ্যাপক মোহাম্মদ এ আরাফাত, অ্যাডভোকেট সায়েম খান, সাদিকুর রহমান চৌধুরী, সাব্বির আহমেদ এফসিএ।

নিউজ ট্যাগ: শ ম রেজাউল করিম

আরও খবর
খালেদা জিয়ার কোনও উন্নতি দেখছেন না চিকিৎসকরা

বৃহস্পতিবার ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩




পাকিস্তানের সাধারণ নির্বাচন জানুয়ারিতে

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

পাকিস্তানের সাধারণ নির্বাচন আগামী বছর জানুয়ারির শেষ সপ্তাহে অনুষ্ঠিত হবে। আজ বৃহস্পতিবার দেশটির নির্বাচন কমিশন (ইসিপি) এই ঘোষণা দিয়েছে।

ইসিপি এক বিবৃতিতে বলেছে, নির্বাচনী এলাকার সীমানা নির্ধারণকাজের পর্যালোচনা চলছে। আগামী ২৭ সেপ্টেম্বর নির্বাচনী সীমানার প্রাথমিক তালিকা প্রকাশ করা হবে। খবর ডনের।

নির্বাচনী প্রচারণা বিষয়ে আপত্তি ও পরামর্শ শোনার পর ৩০ নভেম্বর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করা হবে। কমিশন জানিয়েছে, ৫৪ দিনের নির্বাচনী প্রচারণা কর্মসূচি শেষ হওয়ার পর আগামী জানুয়ারির শেষ সপ্তাহে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।

গত ৯ আগস্ট জাতীয় পরিষদ ভেঙে দেন পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট আরিফ আলভি। জাতীয় পরিষদ ভেঙে দেওয়ার পরবর্তী ৯০ দিনের মধ্যে সাধারণ নির্বাচন আয়োজনের কথা দেশটির সংবিধানের ৪৮ (৫) অনুচ্ছেদে বলা আছে। জাতীয় পরিষদ ভেঙে দেওয়ার ৮৯তম দিন আগামী ৬ নভেম্বর।

সংবিধান অনুযায়ী, নির্বাচনের তারিখ নির্ধারণের ক্ষমতা প্রেসিডেন্টকে দেওয়া হয়েছে। গত ১৩ সেপ্টেম্বর সিইসি সিকান্দার সুলতান রাজাকে সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতা মেনে আগামী ৬ নভেম্বর সাধারণ নির্বাচন আয়োজনের জন্য চিঠি লিখেছিলেন প্রেসিডেন্ট আলভি।

উল্লেখ্য, গত বছরের এপ্রিলে পার্লামেন্টের অনাস্থা ভোটে হেরে ক্ষমতা হারান প্রধানমন্ত্রী ও পাকিতস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফের (পিটিআই) নেতা ইমরান খান। এরপর পাকিস্তানজুড়ে রাজনৈতিক অস্থিরতা দেখা দেয়। একের পর এক মামলায় জড়ানো হয় ৭০ বছর বয়সী সাবেক ক্রিকেট তারকা ইমরানসহ পিটিআইয়ের শীর্ষ নেতাদের। মামলার কারণে পাকিস্তানের আসন্ন সাধারণ নির্বাচনে কারাবন্দী ইমরানর অংশ নেওয়া নিয়ে অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে।


আরও খবর