আজঃ শনিবার ১৮ মে ২০২৪
শিরোনাম

গলাচিপায় নববধূর রহস্যজনক মৃত্যু, নারীসহ তিনজনকে গ্রেফতার

প্রকাশিত:বুধবার ৩০ মার্চ ২০২২ | হালনাগাদ:বুধবার ৩০ মার্চ ২০২২ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

পটুয়াখালীর গলাচিপায় মেহেদীর রঙ মুছতে না মুছতেই নববধূর রহস্যজনক মৃত্যু হয়েছে। মঙ্গলবার (২৯ মার্চ) সন্ধ্যায় উপজেলার ছোট চতরা গ্রামে নববধূর স্বামীর নিজ বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। মঙ্গলবার (২৯ মার্চ) রাতে ডাকুয়া ইউনিয়নের বিভিন্ন জায়গায় অভিযান চালিয়ে পুলিশ ঘটনার সাথে জড়িত নারীসহ তিনজনকে গ্রেফতার করেছে।

নিহত রোমানা আক্তার (১৯) ওই গ্রামের বেল্লাল হাওলাদারের (২৮) স্ত্রী ও দশমিনা উপজেলার পশ্চিম আলীপুরা গ্রামের বাবুল হাওলাদারের মেয়ে।

গ্রেফতারকৃতরা হলেন, নববধূর দেবর টিপু ফেরদাউস (১৮), শাশুড়ি ঝরনা বেগম (৪৫) ও ননদ সীমা বেগম (২২)। এ ঘটনায় নববধূর মা সাজেদা বেগম (৪৫) বাদী হয়ে হত্যার অভিযোগে পাঁচজনের নাম উল্লেখ করে ও অজ্ঞাত ২/৩ জনের বিরুদ্ধে গলাচিপা থানায় মামলা দায়ের করেন।

আজ বুধবার গ্রেফতারকৃতদের আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে। বুধবার দুপুর ১টায় সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানিয়েছেন গলাচিপা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) এমআর শওকত আনোয়ার ইসলাম।

মামলার বিবরণে জানা যায়, গলাচিপা উপজেলার ডাকুয়া ইউনিয়নের ছোট চতরা গ্রামের শহিদুল হাওলাদারের ছেলে বেল্লাল হাওলাদারের সঙ্গে পার্শ্ববর্তী দশমিনা উপজেলার আলীপুরা ইউনিয়নের পশ্চিম আলীপুরা গ্রামের বাবুল হাওলাদারের মেয়ে রোমানা বেগমের পারিবারিক সম্মতিতে গত তিন মাস আগে বিয়ে হয়। বিয়ের পর থেকেই স্বামীসহ শ্বশুর বাড়ির লোকজন পারিবারিক বিভিন্ন বিষয় নিয়ে রোমানার ওপর শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন চালায়। ক্রমেই নির্যাতনের মাত্রা বাড়তে থাকে।

অবশেষে মঙ্গলবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় শ্বশুর বাড়ি থেকে লাশ হয়ে ফিরল নববধূ রোমানা। শ্বশুর বাড়ির লোকজন শ্বাসরুদ্ধ করে রোমানাকে হত্যা করে গলাচিপা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগে ফেলে রেখে চলে যায় এমনটাই অভিযোগ করেন রোমানার মা সাজেদা বেগম। সংবাদ পেয়ে পুলিশ লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পটুয়াখালীর মর্গে প্রেরণ করে। মঙ্গলবার রাতে পুলিশ টিপু ফেরদাউস, ঝরনা বেগম ও সীমা বেগমকে গ্রেফতার করে। এ ঘটনায় নববধূর মা সাজেদা বেগম বাদী হয়ে গলাচিপা থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।

এ ব্যাপারে গলাচিপা থানার অফিসার ইনচার্জ এমআর শওকত আনোয়ার ইসলাম বলেন, নববধূর গলায় নখের আঁচড় ও জখমের চিহ্ন পাওয়া গেছে। রহস্যজনক মৃত্যুর ঘটনায় দেবর, ননদ ও শাশুড়িকে গ্রেফতার করা হয়েছে। আসামিদের আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে। বাকি আসামিদের গ্রেফতারের জোর প্রচেষ্টা চালানো হচ্ছে।


আরও খবর



২ বাংলাদেশিকে হত্যার প্রতিবাদে উত্তাল বাফেলো শহর

প্রকাশিত:সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
প্রবাসে বাংলা

Image

যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে ২ বাংলাদেশিকে গুলি করে হত্যার ঘটনায় উত্তাল নায়াগ্রা ফলসখ্যাত বাফেলো শহর। রবিবার (২৮ এপ্রিল) বিক্ষুব্ধ প্রবাসীদের তোপের মুখে পড়েন বাফেলো শহরের মেয়র ও পুলিশ কমিশনার।

স্থানীয় সময় দুপুরে নামাজের পর হাজারো মানুষ বৃষ্টি উপেক্ষা করে জড়ো হন বাফেলো মুসলিম সেন্টারে। বিক্ষুব্ধ প্রবাসীরা সড়ক অবরোধ করে প্রতিবাদ জানাতে থাকেন।

এ সময় স্থানীয় বাফেলো শহরের মেয়র বায়রন ব্রাউন ও পুলিশ কমিশনার জোসেফ গ্রামাগলিয়া জনতার তোপের মুখে পড়েন। এক পর্যায়ে তারা প্রতিবাদ সমাবেশ ত্যাগ করতে বাধ্য হন।

ঘটনার একদিন পর সন্দেহভাজন বন্দুকধারী দুর্বৃত্তের ছবি প্রকাশ করলেও তার নাম পরিচয় জানাতে পারেনি বাফেলো পুলিশ। অপরাধীকে ধরতে পুরস্কার ঘোষণা করেছে নিরাপত্তা বাহিনী।

এদিকে নিহত বাবুল মিয়ার পাঁচ মাসের অন্তস্বত্ত্বা স্ত্রীর আহাজারিতে নিউইয়র্কের বাফেলো শহরের আকাশ-বাতাস যেন ভারী হয়ে ওঠেছে। অভিবাসন নিয়ে বছর খানেক আগে যুক্তরাষ্ট্রে আসেন নুসরাত জাহান। স্বামীকে হারিয়ে তিনি এখন দিশেহারা। এই পৃথিবীতে নিকট আত্মীয় বলে তার আর কেউ রইল না। কিভাবে সন্তানকে মানুষ করবেন তিনি? গর্ভের সন্তানের ভবিষ্যত-ই বা কী হবে?

বাবুল মিয়ার স্ত্রী নুসরাত জাহান বলেন, আজকে আমি এমন এক জায়গায় দাঁড়িয়ে আছি যেখানে আমি আমার সন্তানের ভবিষ্যৎ দেখতে পাই না। আমার স্বামীকে যারা এই নৃশংসভাবে বিদায় করে দিল তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাই।

থমথমে পরিবেশ গুলিতে নিহত অপর বাংলাদেশি আবু সালেহ ইউসূফের বাড়িতে। জনশূন্য মেরিল্যান্ড অঙ্গরাজ্য ছেড়ে বাংলাদেশিদের সঙ্গে থাকবেন বলে মাত্র সাত মাস আগে ইউসূফও এসেছিলেন নিউইয়র্কের বাফেলোতে। কিন্তু ভাগ্যের নির্মম পরিহাস। দুর্বৃত্তের গুলিতে নিহত হতে হলো তাকে। ইউসূফের স্ত্রী এখন সন্তানদের নিরাপত্তা ও ভবিষ্যৎ নিয়ে উদ্বিগ্ন। স্বপ্নের যুক্তরাষ্ট্র যেন দিনদিন দু:স্বপ্ন হয়ে উঠছে অভিবাসীদের জন্য।

নিহত আবু সালে ইউসূফের স্ত্রী বলেন, আমার স্বামী কোনো অপরাধ করেনি। যারা আমার সন্তানদের এতিম করলো আমি তাদের বিচার চাই। আমেরিকান সরকারের কাছে আমারদের নিরাপত্তার নিশ্চয়তা চাই।


আরও খবর



আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করেছে ইসরায়েল: বাইডেন প্রশাসন

প্রকাশিত:শনিবার ১১ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১১ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

যুক্তরাষ্ট্রের সরবরাহ করা অস্ত্র দিয়ে গাজায় হামলার ক্ষেত্রে ইসরায়েল আন্তর্জাতিক মানবিক আইন লঙ্ঘন করেছে বলে অভিযোগ তুলেছে বাইডেন প্রশাসন। স্থানীয় সময় শুক্রবার ইসরায়েলের বিরুদ্ধে এমন অভিযোগ আনা হয়। কংগ্রেসে এ সংক্রান্ত একটি প্রতিবেদন জমা দেওয়া পর এমন তথ্য সামনে এসেছে।

হোয়াইট হাউসের নির্দেশিত পর্যালোচনায় দেখা গেছে, গত বছর থেকে যুক্তরাষ্ট্রের সরবরাহকৃত অস্ত্র ইসরায়েল কীভাবে ব্যবহার করেছে। যদিও ওই প্রতিবেদনে ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর অভিযানের তীরষ্কার করা হয়। তবে এটা স্পষ্ট করে বলা হয়নি যে, ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা বাহিনী গাজায় হামলার ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করেছে কি-না।

এতে আরও বলা হয়, গাজায় হামলার ক্ষেত্রে ইসরায়েল সেনাবাহিনীকে হামাসের বিরুদ্ধে একটি কঠিন সামরিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, যুক্তরাষ্ট্রের অস্ত্র ব্যবহারের ক্ষেত্রে ইসরায়েল যেভাবে আশস্ত করেছে এজন্য তাদের আরও অস্ত্র পাঠানো যেতে পারে।

আরও বলা হয়, সামরিক উদ্দেশ্য হাসিলের জন্য হামাস যেভাবে বেসরকারি অবকাঠামোতে হামলা এবং মানব ঢলকে যেভাবে ব্যবহার করেছে তাতে বৈধ প্রক্রিয়ায় স্থলভাগে নির্দিষ্ট বস্তুকে লক্ষ্য করে হামলা চালানো কঠিন ছিল।

এদিকে সিএনএনের সঙ্গে এক সাক্ষাৎকারে জো বাইডেন বলেছেন, ওই বোমার আঘাতে এবং অন্যভাবে গাজায় ফিলিস্তিনি বেসামরিক মানুষ মারা গেছেন। ইসরাইলের প্রতিরক্ষার জন্য যুক্তরাষ্ট্র দায়বদ্ধ। তাই তারা আয়রন ডোম রকেট ইন্টারসেপটার দেবে। তবে যুক্তরাষ্ট্র একটা বিভাজনরেখাও তৈরি করেছে।

মার্কিন প্রেসিডেন্ট বলেছেন, ইসরাইল যদি রাফাতে আক্রমণ করে, তাহলে যুক্তরাষ্ট্র তাদের অস্ত্র ও গোলাবারুদ দেবে না।

উল্লেখ্য, গত বছরের ৭ অক্টোবর ইসরায়েলে ভয়াবহ হামলা চালায় ফিলিস্তিনিদের সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাস। ওই সময়ে তারা ১২০০ মানুষকে হত্যা এবং ২৫৩ জনকে জিম্মি করে নিয়ে যায়।

এ হামলার প্রতিবাদে গাজায় পাল্টা হামলা শুরু করে ইসরায়েল। কিন্তু হামলায় দেশটি কোনো নিয়মের তোয়াক্কা করেনি। ফলে ৩৪ হাজারের বেশি নিরীহ মানুষ প্রাণ হারিয়েছে।


আরও খবর



ইসরাইলের সঙ্গে সকল বাণিজ্য বন্ধ করল তুরস্ক

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

অবৈধ দখলদার ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য বন্ধ করে দিয়েছে তুরস্ক। তুরস্কের বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ফিলিস্তিনি অঞ্চলে মানবিক ট্র্যাজেডি আরও খারাপ’ উল্লেখ করে এ ঘোষণা দিয়েছে। পাশাপাশি ইসরায়েল সরকার গাজায় নিরবচ্ছিন্ন এবং পর্যাপ্ত মানবিক সাহায্য প্রবাহের অনুমতি না দেওয়া পর্যন্ত তুরস্ক এই সিদ্ধান্ত কঠোরভাবে বাস্তবায়ন করবে বলে বলা হয়েছে।

তুরস্কের বাণিজ্য মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে বলেছে, ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের পণ্য আমদানি ও রপ্তানি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।’

বার্তা সংস্থা রয়টার্স বলছে, বৃহস্পতিবার থেকে তুরস্ক ইসরায়েল থেকে সব রপ্তানি এবং আমদানি বন্ধ করে দিয়েছে।

২০২৩ সালেও দেশ দুইটির মধ্যে বাণিজ্যের পরিমাণ ছিল ৬ দশমিক ৮ বিলিয়ন ডলার। ইসরায়েলি পররাষ্ট্রমন্ত্রী বৃহস্পতিবার তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ানের বিরুদ্ধে এক্সে একটি পোস্ট করেছেন। এতে তিনি অভিযোগ করেছেন, বন্দর দিয়ে ইসরায়েলি পণ্য আমদানি ও রপ্তানি বন্ধ করে দিয়ে তুরস্কের প্রেসিডেন্ট এরদোয়ান বাণিজ্যিক চুক্তি ভঙ্গ করছেন।

তুরস্ক বাণিজ্য বন্ধ করে দেওয়ায় বিকল্প হিসেবে অন্য দেশগুলো থেকে পণ্য আমদানি এবং স্থানীয়ভাবে পণ্য উৎপাদনের জন্য সরকারি প্রতিষ্ঠানকে নির্দেশনা দিয়েছেন বলেও জানিয়েছেন দখলদার ইসরায়েলের পররাষ্ট্রমন্ত্রী।


আরও খবর



মসজিদের ভেতর ইমামকে পিটিয়ে হত্যা

প্রকাশিত:সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

ভারতের রাজস্থানে মসজিদের ভেতর ঢুকে ইমামকে পিটিয়ে হত্যা করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে আজমিরের মোহাম্মাদি মাদানি মসজিদের এ ঘটনায় তিন মুখোশধারী অংশ নেয় বলে জানিয়েছে পুলিশ। তবে এখন পর্যন্ত কাউকে আটক করা হয়নি।

নিহত মাওলানা মোহাম্মাদ মাহির মসজিদের মাদ্রাসা পরিচালনা করতেন। মাদ্রাসায় অন্তত ১৫ জন শিক্ষার্থীর রয়েছে। পরিবারের দাবি, মাদ্রাসার নিয়ন্ত্রণ নিতে তাকে হত্যা করা হয়েছে।

এ ঘটনায় মামলা হয়েছে বলে জানিয়েছেন রামগঞ্জ থানার রবীন্দ্র খিঁচি। তিনি বলেন, কয়েকজন শিক্ষার্থীর সঙ্গে ওই রাতে মাওলানা মাহির একটি কক্ষে ছিলেন। রাত তিনটার দিকে শিশুরা চিৎকার শুরু করলে বিষয়টি আশপাশের লোকজনের নজরে আসে। তারপর পুলিশকে খবর দেওয়া হয়।

তিনি আরও জানান, সন্দেহভাজন তিনজন ইমামের ফোনটি নিয়ে গেছে। তাদের ধরতে অভিযান চলছে।

মাহিরের ভাই মোহাম্মাদ আমির বলেন, তারা তিন ব্যক্তির নাম পুলিশকে জানিয়েছে। মাহির তাকে বিভিন্ন সময় জানিয়েছে, তার মাদ্রাসা পরিচালনা নিয়ে কিছু ব্যক্তি অসন্তুষ্ট। তারা মাদ্রাসার নিয়ন্ত্রণ নিতে চায়। তবে তিনি কখনও আজমিরে থাকতে পছন্দ করতেন না। গেল অক্টোবরে তার গুরু মাওলানা জাকির হোসাইন মারা গেলে তাকে মাদ্রাসা পরিচালনার দায়িত্ব দেওয়া হয়।

পুলিশ ঘটনাস্থলের সিসিটিভি ক্যামেরার ফুটেজ সংগ্রহ করে যাচাই করছে। মসজিদের কাছ থেকে দুটি লাঠি উদ্ধার করা হয়েছে। এই লাঠিগুলো হত্যায় ব্যবহৃত হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। ঘটনাস্থলে পরিদর্শন করেছে পুলিশের ডগ স্কোয়াড টিম।

সাত বছর আগে উত্তর প্রদশের রামপুর থেকে আজমিরে আসেন মাহির। তার মরদেহ রামপুরে দাফন করা হয়েছে।


আরও খবর



র‍্যাবের ওপর নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার ব্যাপারে যা বললেন ডোনাল্ড লু

প্রকাশিত:বুধবার ১৫ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১৫ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
কূটনৈতিক প্রতিবেদক

Image

র‍্যাবের ওপর নিষেধাজ্ঞার বিষয় নিয়ে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়াবিষয়ক অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি ডোনাল্ড লু’র সঙ্গে আলোচনা হয়েছে বলে সাংবাদিকদের জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগবিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান।

মঙ্গলবার সালমান এফ রহমানের বাসভবনে নৈশভোজে ঢাকা সফররত ডোনাল্ড লু’র সঙ্গে এ বিষয়ে আলোচনা হয়। নৈশভোজ শেষে ব্রিফিংয়ে সালমান এফ রহমান বলেন, র‍্যাবের ওপর নিষেধাজ্ঞার সঙ্গে বঙ্গবন্ধুর খুনি রাশেদ চৌধুরীকে ফেরত আনার বিষয়টি বলেছি। তারা বলেছে, এ দুটি বিষয় আইন দপ্তরে রয়েছে।

সালমান এফ রহমান আরও বলেন, ডোনাল্ড লু আগেরবার এসে জানিয়েছিলেন, র‍্যাব বিষয়ে উন্নতি হয়েছে। ফলে পররাষ্ট্র দপ্তর থেকে এ বিষয়ে সহযোগিতা করা হচ্ছে। র‍্যাব বিষয়ে উন্নতি হয়েছে, তা আইন দপ্তরকে জানিয়েছে পররাষ্ট্র দপ্তর।

সালমান এফ রহমান আরও জানান, এই বৈঠকে ডলার সংকট নিয়ে আলোচনা হয়েছে। এছাড়া বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক আরও ভালো করতে চায় যুক্তরাষ্ট্র। বাংলাদেশও তাদের এ চাওয়াকে স্বাগত জানিয়েছে।

ফিলিস্তিন নিয়ে আলোচনা প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ফিলিস্তিন সংকট নিয়ে খুব উদ্বিগ্ন। মার্কিনিরা জানিয়েছেন, বাংলাদেশের মতো যুক্তরাষ্ট্রও স্থায়ী যুদ্ধবিরতি চায়। এটি স্থায়ী সমাধানের দিকে যাচ্ছে বলে ইঙ্গিত দিয়েছেন তারা। যদিও সমাধানের বিস্তারিত জানাননি তিনি।


আরও খবর