আজঃ শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪
শিরোনাম

গোপালগঞ্জ পৌরসভা নির্বাচন: সরে দাঁড়ালেন দুই মেয়রপ্রার্থী

প্রকাশিত:শনিবার ১১ জুন ২০২২ | হালনাগাদ:শনিবার ১১ জুন ২০২২ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

গোপালগঞ্জ পৌর নির্বাচন থেকে দুই মেয়রপ্রার্থী সরে দাঁড়িয়েছেন। তারা হলেন মেয়রপ্রার্থী জিএম শাহাবুদ্দিন আজম ও রেজাউল হক রাজু। ১৫ জুন হতে যাওয়া নির্বাচনে মেয়রপ্রার্থী শেখ রকিব হোসেনকে সমর্থন জানিয়ে শুক্রবার (১০ জুন) প্রতিদ্বন্দ্বিতা থেকে সরে দাঁড়ান তারা।

জানা গেছে, শুক্রবার দুপুরে শহরের চৌরঙ্গীতে অনুষ্ঠিত এক সমাবেশে তিনি নিজেকে মেয়র পদের প্রার্থিতা প্রত্যাহার করেন মেয়রপ্রার্থী জিএম শাহাবুদ্দিন আজম। অপরদিকে শহরের সোনাকৌড়ের নিজ বাড়িতে রেজাউল হক শিকদার রাজু এক সংবাদ সম্মেলনে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দেন।

জিএম শাহাবুদ্দিন আজম বলেন, জননেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দলীয় মেয়রপ্রার্থী হিসেবে রকিব হোসেনকে সিদ্ধান্ত দেওয়ায় পৌর নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালাম। মেয়রপ্রার্থী রকিব হোসেনকে সমর্থন দিলাম। পৌরবাসীর সকল কাজের সঙ্গে আছি, ছিলাম, থাকব।

পরে মেয়রপ্রার্থী শেখ রকিব হোসেন দলীয় নেতাকর্মীদের নিয়ে শহরের বেদগ্রামে মেয়র পদে মনোনয়ন প্রত্যাহারকারী জেলা যুবলীগের সভাপতি শাহাবুদ্দিন আজমের বাসায় গিয়ে তাকে ফুলের মালা দিয়ে বরণ করেন।

এদিকে, শেখ রকিব হোসেনকে সমর্থন জানিয়ে পৌরসভার অপর মেয়রপ্রার্থী রেজাউল হক রাজু নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন। শুক্রবার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে শেখ রকিব হোসেন তার দলীয় নেতাকর্মীদের নিয়ে শহরের সোনাকৌড়ে রাজুর বাসায় যান। এ সময় রেজাউল হক রাজু নির্বাচন থেকে সরে যাওয়ার ঘোষণা দিয়ে শেখ রকিব হোসেনকে সমর্থন জানান।

এ সময় রেজাউল হক রাজুকে ফুলের মালা দিয়ে বরণ করেন শেখ রকিব হোসেন। আসন্ন নির্বাচনে মেয়র পদে শেখ রকিব হোসেনকে বিজয়ী করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করার দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করেন রেজাউল হক রাজু।

এ সময় শেখ রাকিব হোসেনের ছোট ভাই বাংলাদেশ মিল্কভিটার চেয়ারম্যান শেখ নাদের হোসেন লিপু, মেয়র পদে মনোনয়ন প্রত্যাহারকারী অপর প্রার্থী মৃণাল কান্তি চৌধুরী রায় পপা, জেলা আওয়ামী লীগের প্রচার সম্পাদক বদরুল আলম বদরসহ আওয়ামী লীগের নেতাকর্মী উপস্থিত ছিলেন।

 


আরও খবর



১২ কেজি এলপিজির দাম কমলো ৪৯ টাকা

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4 | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4 | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

ভোক্তা পর্যায়ে এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ করেছে সরকার। এ দফায় ১২ কেজি সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার ৪৪২ টাকা থেকে ৪৯ টাকা কমিয়ে ১ হাজার ৩৯৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (২ মে) নতুন এ দর ঘোষণা করে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন। যা আজ সন্ধ্যা থেকে কার্যকর হবে।

ঘোষণায় জানানো হয়, বেসরকারি এলপিজির রিটেইলার পয়েন্টে ভোক্তা পর্যায়ে মূসকসহ মূল্য প্রতি কেজি ১১৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। রেটিকুলেটেড পদ্ধতিতে তরল অবস্থায় সরবরাহকৃত বেসরকারি এলপিজির মূসকসহ মূল্য প্রতি কেজি ১১২ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

এছাড়া ভোক্তা পর্যায়ে অটো গ্যাসের মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ৬৩ টাকা ৯২ পয়সা। এর আগে এপ্রিল মাসে ১২ কেজি সিলিন্ডারের দাম ৪০ টাকা কমিয়ে ১ হাজার ৪৪২ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল।


আরও খবর



তিন সপ্তাহ ধরে মজুরি বন্ধ গুলনী চা বাগানে, কষ্টে শ্রমিকরা

প্রকাশিত:শুক্রবার ১০ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১০ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
সিলেট প্রতিনিধি

Image

তিন সপ্তাহ ধরে বন্ধ রয়েছে সাপ্তাহিক মজুরি, দেয়া হচ্ছে না রেশন, নেই চিকিৎসার ব্যবস্থা কিংবা স্থায়ী বাসস্থানের নিশ্চয়তা।

বেতন বন্ধ হলেও, কাজ বন্ধ হয়না আবার খাবার না থাকলেও ক্ষুধা লাগা বন্ধ হয় না। এমনই সমস্যায় জড়িয়ে আছেন গোয়াইনঘাট উপজেলার ফতেপুর ইউনিয়নের গুলনী চা বাগানের শ্রমিকরা।

এই চা বাগানের শ্রমিক ও তাদের পরিবারের সদস্যরা তিনসপ্তাহ ধরে মানবেতর জীবনযাপন করলেও এর প্রতিকারে নেই কোন কার্যকর উদ্যোগ।

বাগানের কয়েকজন শ্রমিক জানান, চা শ্রমিকরা এমনিতেই অসহায়। সারাদিন খাঁটুনির পর সামান্য যে পরিমাণ টাকাপয়সা পাওয়া যায়, তা দিয়ে কোনমতে তাদের সংসার চলে। কিন্তু বেশ কিছুদিন ধরে তাদের বেতন ও বোনাসসহ যাবতীয় সুযোগ সুবিধা বন্ধ করে দিয়েছে বাগান কর্তৃপক্ষ।

তারা জানান, ক্ষিধা মিটাতে একবেলা ভাত খেলে আরেক বেলা আলু সিদ্ধ কিংবা কচু সিদ্ধ করে খেতে হচ্ছে। যেসব পরিবারে সদস্য বেশি, কিছু উপার্জনের মানুষ কম, তাদের অবস্থা সবচেয়ে বেশি খারাপ।

চা শ্রমিক ইউনিয়নের সিলেট ভ্যালির সাধারণ সম্পাদক দেবু বাউরী জানিয়েছেন শ্রমিকদের বেতনভাতা পরিশোধের বিষয়ে মালিকপক্ষের সাথে আলাপ হয়েছে, বেতন পরিশোধের চেষ্টা চলছে।

গুলনী চা বাগানের ব্যবস্থাপক শাহাবুল্লাহ সরকার নয়ন বলেন, চায়ের উৎপাদন খরচ বেশি হলেও নিলামে কম মূল্যে বিক্রি করতে হচ্ছে। এতে মালিক পক্ষ লোকসানে রয়েছে আর ভর্তুকি দিয়ে কত চালানো যায়।

চা শ্রমিকদের বেতনভাতা পরিশোধের জন্য মালিকপক্ষ ব্যাংক লোন গ্রহণের চেষ্টা করছেন বলে জানান তিনি।


আরও খবর



অঙ্গীকারনামা দিয়ে জামিনে মুক্তি পেলেন সঞ্জয়

প্রকাশিত:সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জেলা প্রতিনিধি

Image

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকের স্টোরিতে লালন সংগীতের লাইন দেওয়াকে কেন্দ্র করে সঞ্জয় রক্ষিত (৪০) নামে এক যুবককে আটক করে কারাগারে পাঠিয়েছিল পুলিশ। ভবিষ্যতে এ ধরনের কাজ করবেন না মর্মে অঙ্গীকারনামা দিয়ে আদালত থেকে জামিনে মুক্তি পেয়েছেন তিনি।

সোমবার (২৯ এপ্রিল) দুপুরে শরীয়তপুরের ভেদরগঞ্জ আমলি আদালতের সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট শাকিব হোসেন তার জামিন মঞ্জুর করেন।

শরীয়তপুর কোর্ট পুলিশের পরিদর্শক আলমগীর হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, ফেসবুকের স্টোরিতে স্ট্যাটাসকে ঘিরে শরীয়তপুরের ভেদরগঞ্জ উপজেলার মহিষার ইউনিয়নের হরি নারায়ণ রক্ষিতের ছেলে সঞ্জয় রক্ষিতকে ভেদরগঞ্জ থানা পুলিশ রোববার আটক করে। সঞ্জয় পেশায় একজন স্বর্ণকার। ফৌজদারী কার্যবিধির ৫৪ (১) ধারায় তাকে তাকে আটক করা হয়েছিল। পরে অঙ্গীকারনামায় এই মর্মে স্বাক্ষর করেন যে ভবিষ্যতে তিনি এমন কোনো কাজ করবেন না, যাতে সামাজিক বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হয়।

প্রসঙ্গত, সঞ্জয় রক্ষিত তার ব্যক্তিগত ফেসবুক আইডি থেকে স্টোরিতে লিখেন সুন্নতে খাতনা দিলে যদি হয় মুসলমান, তাহলে নারী জাতির কি হয় বিধান। এ নিয়ে স্থানীয় ধর্মপ্রাণ মুসল্লিদের মধ্যে ক্ষোভ ও অসন্তোষ সৃষ্টি হয়। এতে এলাকায় আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি হওয়ার শঙ্কায় সঞ্চিত রক্ষিতকে ফৌজদারি কার্যবিধির ৫৪ ধারা মোতাবেক আটক করেছিল পুলিশ।


আরও খবর



১৫৩ রোহিঙ্গার ভুয়া জন্ম নিবন্ধন, ইউপি চেয়ারম্যান সাময়িক বরখাস্ত

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
মৌলভীবাজার প্রতিনিধি

Image

মৌলভীবাজারের রাজনগর উপজেলার ১নং ইউনিয়ন চেয়ারম্যানকে ১৫৩ রোহিঙ্গার ভুয়া জন্ম নিবন্ধন তৈরির প্রক্রিয়ায় জড়িত থাকার অভিযোগে সাময়িক বরখাস্ত করেছে স্থানীয় সরকার বিভাগ। মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) সকালে মৌলভীবাজারের জেলা প্রশাসক ড. উর্মি বিনতে সালাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

গত ২৪ এপ্রিল সিনিয়র সহকারী সচিব এ কে এম আনিছুজ্জামানের স্বাক্ষারিত প্রজ্ঞাপনে উপজেলার ফতেপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান নকুল চন্দ্র দাসকে বরখাস্তের এই আদেশ দেওয়া হয়।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, মৌলভীবাজা জেলার রাজনগর উপজেলার ১নং ফতেপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান (নিবন্ধক) নকুল চন্দ্র দাস অসৎ উদ্দেশ্যে রোহিঙ্গাদের জন্ম নিবন্ধন তৈরির জন্য স্থানীয় সরকার আইন, ২০০৯ অনুযায়ী রেজিস্ট্রার জেনারেল, জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য সুপারিশ করেন। যেহেতু ফতেপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নকুল চন্দ্র দাসের বিরুদ্ধে অভিযোগ তার দ্বারা ইউনিয়ন পরিষদের ক্ষমতা প্রয়োগ প্রশাসনিক দৃষ্টিকোণে সমীচীন নয় মর্মে সরকার মনে করে, ইউনিয়ন চেয়ারম্যান কর্তৃক সংঘটিত অপরাধমূলক কার্যক্রম ইউনিয়ন পরিষদসহ জনস্বার্থের পরিপন্থী বিবেচনায় আইন অনুযায়ী ইউনিয়ন চেয়ারম্যানকে স্বীয় পদ হতে সাময়িক বরখাস্ত করা হলো।

স্থানীয় সরকার বিভাগের সিনিয়র সহকারী সচিব এ কে এম আনিছুজ্জামান বলেন, আমরা রেজিস্ট্রার জেনারেলের কাছ থেকে তদন্ত প্রতিবেদন পাওয়ার পর ওই ইউনিয়ন চেয়ারম্যানকে বরখাস্ত করি।

রাজনগর উপজেলার ফতেপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান নকুল চন্দ্র দাস বলেন, সার্ভার হ্যাক হয়ে ভুয়া নিবন্ধন করা হয়েছে। এসব নিবন্ধনে আমাদের স্বাক্ষর নেই। মন্ত্রণালয় থেকে কী ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে আমার জানা নেই।

জানা যায়, গত ১৮ সেপ্টেম্বর শরীয়তপুর আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসে আসিয়া বিবি (২৭) নামে একজন রোহিঙ্গা নারী পাসপোর্ট করতে গিয়ে কর্তৃপক্ষের হাতে আটক হন। তার আইডি কার্ড না থাকায় জন্মনিবন্ধন দিয়ে পাসপোর্ট করতে যান তিনি। আসিয়া আক্তার যে নিবন্ধন দিয়ে পাসপোর্ট করতে গিয়েছিলেন সেটি রাজনগর উপজেলার ফতেহপুর ইউনিয়ন থেকে নিবন্ধিত, যা গত বছরের ৯ সেপ্টেম্বর ইউনিয়ন কার্যালয় থেকে নিবন্ধিত হয়েছে।

আটক ওই নারী কক্সবাজারের টেকনাফ থানার আলী যোহার ও আম্বিয়া খাতুন দম্পতির মেয়ে বলে জানিয়েছেন। বিষয়টি যাচাই করার জন্য ওই সময় ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ মৌলভীবাজারের রাজনগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে পাঠালে ইউএনও ফতেহপুর ইউনিয়নের সচিব পাপড়ি দত্তকে কার্যালয়ে ডেকে আনেন। পরে ওই ইউনিয়নের জন্মনিবন্ধনের আইডি নিষ্ক্রিয় করে রাখা হয়। ওই সময় কয়েক শ’ রোহিঙ্গা নিবন্ধন হয়েছে বলে ধারণা করেন সংশ্লিষ্টরা। যাচাই করে ওই সময় ইউএনও দেখতে পান ৯ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ১৫৩টি ভুয়া নিবন্ধন হয়েছে। তারা সবাই রোহিঙ্গা হিসেবে সন্দেহ করেন। এ ব্যাপারে ফতেহপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান নকুল চন্দ্র দাস রাজনগর থানায় সাধারণ ডায়েরি করেন।


আরও খবর



চতুর্থ ধাপের উপজেলা ভোটের তফসিল হতে পারে মঙ্গলবার

প্রকাশিত:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদের নির্বাচনে চতুর্থ ধাপের তফসিল মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) হতে পারে।

এ বিষয়ে ইসি কর্মকর্তারা জানান, নির্বাচন কমিশনের ৩২তম সভা শেষে এই ঘোষণা হবে। প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়ালের সভাপতিত্বে ঢাকার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনের সম্মেলন কক্ষে বিকেল সাড়ে ৩টায় এই কমিশন সভা অনুষ্ঠিত হবে।

জানা গেছে, সভার আলোচ্যসূচিতে উপজেলা নির্বাচনের তৃতীয় ধাপের তফসিলের বিষয়টি রাখা হয়েছে। বৈঠকে কমিশন যদি সিদ্ধান্ত নেয়, তাহলে চতুর্থ ধাপের উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা হতে পারে।

এর আগে উপজেলা নির্বাচনের প্রথম ও দ্বিতীয় ধাপের তফসিল ঘোষণা করে ইসি। আগামী ৮ মে প্রথম ধাপে ১৫০টি উপজেলায় ভোট অনুষ্ঠিত হবে, আর দ্বিতীয় ধাপে ১৬০ উপজেলার ভোটগ্রহণ করা হবে ২১ মে। তৃতীয় ধাপে ১১২টি উপজেলার নির্বাচন আগামী ২৯ মে হবে।

এবারের উপজেলা নির্বাচনে বাধ্যতামূলকভাবে অনলাইনে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার বিধান রেখে নতুন বিধিমালা করেছে ইসি। সেই অনুযায়ী প্রথম ধাপের মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ছিল ২২ এপ্রিল।


আরও খবর