আজঃ রবিবার ১৯ মে ২০২৪
শিরোনাম

হলিউডে যাবার টিকেট পেলেন বাংলাদেশের মিথিলা

প্রকাশিত:রবিবার ০৪ এপ্রিল ২০২১ | হালনাগাদ:রবিবার ০৪ এপ্রিল ২০২১ | অনলাইন সংস্করণ
এস এম মনির

Image

যুক্তরাষ্ট্রের হলিউডে অনুষ্ঠিতব্য এবারের মিস ইউনিভার্সপ্রতিযোগিতার মূল মঞ্চে ওঠার টিকিট পেলেন বাংলাদেশের মেয়ে তানজিয়া জামান মিথিলা।

শনিবার (৩ এপ্রিল) রাতে রাজধানীর রেডিসন ব্লু হোটেলে আয়োজিত গ্র্যান্ড ফিনালেতে বিজয়ী মিথিলার মাথায় মিস ইউনিভার্স বাংলাদেশ-২০২০-এর মুকুট পরিয়ে দেন ভারতের জনপ্রিয় মডেল ও অভিনেত্রী চিত্রাঙ্গদা সিং।

আসরের প্রথম রানারআপ নির্বাচিত হয়েছেন ফারজানা ইয়াসমিন অনন্যা। দ্বিতীয় রানারআপ হয়েছেন ফারজানা আকতার এ্যানি।

এর পাশাপাশি বিশেষ যোগ্যতা অনুযায়ী পাঁচটি ভিন্ন ক্যাটাগরিতে মনোনীত হন পাঁচ প্রতিযোগী। তারা হলেন- মিস কনজেনিয়ালিটি ফারজানা ইয়াসমিন অনন্যা মিস শাইনিং স্টার আপোনা চাকমা মিস ফোটোজেনিক নিদ্রা দে মিস বডি বিউটিফুল তানজিয়া জামান মিথিলা এবং মিস ট্যালেন্টেড হিসেবে নির্বাচিত হন তৌহিদা তাসনিম তিফা।

দেশ ও দেশের বাইরে (বাংলাদেশি নাগরিক) থেকে আসা প্রতিযোগীদের মধ্য থেকে নির্বাচিত সেরা ১০ জন প্রতিযোগীর তুমুল প্রতিযোগিতার মধ্য দিয়ে শেষ হলো মিস ইউনিভার্স ২০২০-এর বাংলাদেশ পর্ব।

গ্র্যান্ড ফিনালেতে বিচারকের আসনে নিযুক্ত ছিলেন প্রাসাদ বিদাপা (ভারত), মেহরুজ মুনির, আইরিন সমার তিলগার, গৌতম সাহা, বিদ্যা সিনহা সাহা মিম, রিয়াজ ইসলাম, সারা সুলেমান ও তাহসান রহমান খান। বিশেষ বিচারক হিসেবে ছিলেন ভারতের জনপ্রিয় মডেল ও অভিনেত্রী চিত্রাঙ্গদা সিং।

অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন মিস ইউনিভার্স বাংলাদেশএর প্রেসিডেন্ট রফিকুল ইসলাম ডিউক, আরটিভির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সৈয়দ আশিক রহমান, মিস ইউনিভার্স বাংলাদেশ-এর ন্যাশনাল ডিরেক্টর শফিকুল ইসলাম।

মিস ইউনিভার্স বাংলাদেশ ২০২০-এর প্রধান রফিকুল ইসলাম ডিউক বলেন, আগামী ১৬ মে যুক্তরাষ্ট্রের হলিউডে অনুষ্ঠিতব্য মিস ইউনিভার্স ২০২০ প্রতিযোগিতার ৬৯তম মূল আসরে বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবেন মিস ইউনিভার্স বাংলাদেশ ২০২০-এর মুকুটজয়ী মিথিলা। তার প্রতি আমাদের অনেক আস্থা।

চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে আনুষ্ঠানিক কার্যক্রম শুরু হয় মিস ইউনিভার্স বাংলাদেশ পর্বের প্রতিযোগিতা। এটি বাংলাদেশে দ্বিতীয় আয়োজন। এবার নিবন্ধন করেন ৯২৫৬ জনেরও বেশি প্রতিযোগী। প্রাথমিক বাছাইয়ের পরে অডিশনের জন্য ডাক পান ৫০০ জন।


আরও খবর



ধান কাটার মৌসুম হওয়ায় কেন্দ্রে ভোটার কম এসেছে: সিইসি

প্রকাশিত:বুধবার ০৮ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০৮ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক

Image

প্রথম ধাপের উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে বৃষ্টি ও ধান কাটার মৌসুম হওয়ার কারণে কেন্দ্রে ভোটার উপস্থিতি কম হয়েছে বলে দাবি করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল।

তিনি বলেছেন, প্রথম ধাপে ১৩৯টি উপজেলায় শান্তিপূর্ণভাবে নির্বাচনের ভোটগ্রহণ সম্পন্ন হয়েছে। সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত ভোটগ্রহণ হয়। নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত ৩০ থেকে ৪০ শতাংশ ভোট পড়েছে। বর্ষা ও ধান কাটার মৌসুম হওয়ায় অপেক্ষাকৃত কম ভোট পড়েছে।

বুধবার (৮ মে) রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন কমিশন ভবনে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের ভোটগ্রহণ নিয়ে ব্রিফিংকালে তিনি এসব কথা বলেন।

ভোটার উপস্থিতি কম হওয়ার কারণ ব্যাখ্যা করে সিইসি বলেন, বর্ষার কারণে অনেকে ভোট সেন্টারে আসতে পারেননি। এছাড়া এখন ধান কাটার মৌসুম চলছে। এ কারণেও ভোট কম পড়েছে। আমাদের কাছে এটাই মনে হয়।

তিনি বলেন, কয়েকটি বিক্ষিপ্ত ঘটনা ছাড়া ভোট সুষ্ঠু হয়েছে। তেমন কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। মোটামুটিভাবে শান্তিপূর্ণ ভোট হয়েছে।


আরও খবর



সাংবাদিক নাদিম হত্যা: আসামি বাবুকে জামিন দেননি হাইকোর্ট

প্রকাশিত:বুধবার ০৮ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০৮ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আদালত প্রতিবেদক

Image

জামালপুরের সাংবাদিক গোলাম রব্বানী নাদিম হত্যা মামলার প্রধান আসামি মাহমুদুল বাবুকে জামিন দেননি হাইকোর্ট। তবে তাকে কেন জামিন দেয়া হবে না তা জানতে চেয়ে রুল জারি করা হয়েছে। বুধবার (৮ মে) বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি কাজী ইবাদত হোসেনের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন।

আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল একেএম আমিন উদ্দিন মানিক। আসামি পক্ষে ছিলেন আইনজীবী মোহাম্মদ জগলুল কবির। এর আগে হাইকোর্ট তাকে জামিন দিলেও আপিল বিভাগে তা স্থগিত হয়ে যায়।

গত বছরের ১৪ জুন রাতে কাজ শেষে বাড়ি ফেরার পথে বকশিগঞ্জের পাটহাটি এলাকায় হামলার শিকার হয়ে বাংলানিউজের সাংবাদিক গোলাম রব্বানী নাদিমের মৃত্যু হয়। ১৫ জুন ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে তার মৃত্যু হয়। ১৬ জুন দুই দফা জানাজার পর বকশিগঞ্জের গুমেরচর পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয় সাংবাদিক নাদিমকে।

এ ঘটনায় ১৭ জুন বকশিগঞ্জ থানায় মাহমুদুল আলম বাবুসহ ২২ জনের নাম উল্লেখ করে এবং অজ্ঞাত আরও ২০ থেকে ২৫ জনকে আসামি করে মামলা করেন তার স্ত্রী মনিরা বেগম। বকশিগঞ্জ থানা পুলিশ থেকে জেলা গোয়েন্দা পুলিশের পর এখন মামলাটির তদন্ত করছে সিআইডি।


আরও খবর



সনদ জালিয়াতি: অভিযুক্ত সাংবাদিকরা ডিবির মুখোমুখি হতে পারেন

প্রকাশিত:শনিবার ১১ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১১ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

সার্টিফিকেট জালিয়াত চক্রের মূলহোতা বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের সিস্টেম এনালিস্ট প্রকৌশলী এ কে এম শামসুজ্জামান যেসব সাংবাদিকের নাম বলেছেন সেসব সাংবাদিক চাইলে তার মুখোমুখি হতে পারেন বলে জানিয়েছেন ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) অতিরিক্ত কমিশনার (গোয়েন্দা) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ।

শনিবার (১১ মে) নিজ কার্যালয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন ডিবিপ্রধান।

মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ বলেন, আদালতে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দিতে জালিয়াতির সঙ্গে জড়িতদের নাম বলেছেন এ কে এম শামসুজ্জামান। সার্টিফিকেট জালিয়াতির ব্যবসা টিকিয়ে রাখতে সাংবাদিক, দুদক কর্মকর্তা ও বোর্ডের চেয়ারম্যানের আশপাশে থাকা দালাল শ্রেণির লোকদের মোটা অংকের অর্থ দিতেন তিনি।

ডিবিপ্রধান বলেন, সাংবাদিকরা ডিবির শত্রু বা প্রতিপক্ষ নয়। আমরা অন্যায়ভাবে কোনো সাংবাদিকদের নাম বলতে চাই না। শামসুজ্জামান গুটিকয়েক সাংবাদিকের নাম বলেছেন। কখন কোন সাংবাদিককে কোথায় কত টাকা দিয়েছেন তা সবকিছু স্বীকার করেছেন তিনি।

তিনি বলেন, যেসব সাংবাদিকের নাম এসেছে তারা চাইলে শামসুজ্জামানের মুখোমুখি হতে পারেন অথবা ডিবির মুখোমুখিও হতে পারেন। যদি তাদের (সাংবাদিকদের) স্বপক্ষে কোনো প্রমাণ থাকে, তা উপস্থাপন করতে পারেন। যাদের নাম এসেছে প্রয়োজন হলে আমরাও তাদের সঙ্গে কথা বলবো। সার্টিফিকেট বাণিজ্যের সঙ্গে জড়িত প্রত্যেককে আইনের আওতায় আনা হবে এবং তাদের যথাযথ কর্তৃপক্ষকে চিঠি পাঠাবো।

শামসুজ্জামানকে জিজ্ঞাসাবাদে যাদের নাম আসছে তাদের জিজ্ঞাসাবাদের আওতায় আনা হবে কি না জানতে চাইলে ডিবিপ্রধান বলেন, ঈদের আগে যখন প্রথম রিমান্ডে ছিল তখন এক সাংবাদিক শামসুজ্জামানের মোবাইলে ফোন করে বলেন, ঈদ চলে এসেছে টাকা কবে দেবেন? সেই মুহূর্তে শামসুজ্জামানকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়, তোমার কাছে সাংবাদিক টাকা চাইছে কেন? তখন শামসুজ্জামান আমাদের কাছে খোলামেলা জানান, তার এ পদ ধরে রাখার জন্য তাকে অনেককে ম্যানেজ করতে হয়েছে। তাদের ম্যানেজ না করলে এ পদ থেকে সরিয়ে দিতো।

রিমান্ডে থাকা শামসুজ্জামান গুরুত্বপূর্ণ তথ্য ডিবির কাছে দিয়েছেন উল্লেখ করে তিনি বলেন, কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের সচিব ও সংশ্লিষ্টদের সবকিছু জানানো হবে। এছাড়া বুয়েটের অভিজ্ঞদের সঙ্গে নিয়ে কতগুলো সার্টিফিকেট ও মার্কশিট তৈরি করে তারা বিক্রি করেছেন সবগুলো বিষয় তদন্তে চলবে।

ডিবিপ্রধান বলেন, জালিয়াতির অভিযোগে চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে শামসুজ্জামানের বিরুদ্ধে তিন সদস্যদের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছিল। উচ্চপর্যায়ের এ তদন্ত কমিটির কাছে সিসি ক্যামেরার ফুটেজ ও ডিজিটাল তথ্য থাকার পরেও তদন্ত প্রতিবেদন দিতে বিলম্ব করে। অভিযুক্ত শামসুজ্জামান কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের চাকরিচ্যুত ফয়সালকে দিয়ে একটি বাসা ভাড়া করে সার্টিফিকেট ও মার্কশিট তৈরি করছিল। জাল সার্টিফিকেট ও মার্কশিট বোর্ডের ওয়েবসাইটে তারা আপলোড করেন। যা দেশ ও দেশের বাইরে থেকে যাচাইয়ের জন্য বৈধ বলে ওয়েবসাইট থেকে প্রমাণ করতো।

তিনি বলেন, দুদকের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে আমার কথা হয়েছে। তাদের তিন সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি রয়েছে। দুদক সম্পর্কে শামসুজ্জামান যা বলেছেন যদি সেগুলো দুদক যাচাই-বাছাই করতে চায় তবে তারা প্রয়োজন মনে করলে জিজ্ঞাসাবাদ করতে পারে।

দুদকের কর্মকর্তারা কীভাবে জড়িত। এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, কারিগরি বোর্ডের চেয়ারম্যানের চারপাশে দালাল শ্রেণির লোক, শিক্ষা বিটের সাংবাদিক এবং দুদকের তদন্ত কর্মকর্তা যদি শামসুজ্জামানের সঙ্গে থাকে তবে সে তার সার্টিফিকেট বাণিজ্য আরও বড় আকারে করতে পারে। এ উদ্দেশ্যে সে ফয়সালকে সঙ্গে নিয়ে তার বাসার ভেতর সার্টিফিকেট বাণিজ্যের কারখানা গড়ে তুলেছিল।


আরও খবর



নীলফামারীতে খাদ্য গ্রহণ নির্দেশিকা বাস্তবায়নে অবহিতকরণ সভা

প্রকাশিত:শনিবার ১১ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১১ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জুয়েল বসুনীয়া, নীলফামারী

Image

নীলফামারীতে জাতীয় খাদ্য গ্রহণ নির্দেশিকা ২০২০ বাস্তবায়নে অবহিতকরণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার দুপুরে জেলা শহরের নটখানা টিএলএমআই সম্মেলন কক্ষে এই কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়।খাদ্য মন্ত্রণালয়ের খাদ্য পরিকল্পনা ও পরিধারণ ইউনিটের আয়োজনে এবং জয়েন্ট এ্যাকশন ফর নিউট্রিশন আউটকাম প্রকল্পের সহযোগীতায় কর্মশালাটি হয়।

সিভিল সার্জন ডা. হাসিবুর রহমানের সভাপতিত্বে কর্মশালায় প্রধান অতিথি ছিলেন জেলা প্রশাসক পঙ্কজ ঘোষ। এতে খাদ্য ও পুষ্টি নিরাপত্তা পরিস্থিতি উপস্থাপন করেন খাদ্য মন্ত্রণালয়ের খাদ্য পরিকল্পনা ও পরিধারণ ইউনিটের গবেষণা পরিচালক মাহবুবুর রহমান এবং জাতীয় খাদ্য গ্রহণ নির্দেশিকা ২০২০ উপস্থাপন করেন সহযোগী গবেষণা পরিচালক মিজানুর রহমান।

 এছাড়া কর্মশালায় খাদ্য ও পুষ্টি নিরাপত্তায় জানো প্রকল্পের কার্যক্রম উপস্থাপন করেন কেয়ার বাংলাদেশের মাল্টিসেক্টরাল গভর্ন্যান্স এর ম্যানেজার গোলাম রব্বানী। কর্মশালায় পুষ্টিগুন সমৃদ্ধ খাদ্য গ্রহণে সচেতন হওয়া এবং ভেজাল খাদ্য পরিহার করার আহবান জানানো হয়।

এছাড়াও রমজানে খাদ্যাভাস, গর্ভবতী এবং স্তন্যদাত্রী মায়েদের জন্য নীতিমালা অনুসরণ করে খাদ্য গ্রহণের আহবান জানানো হয়। সরকারি কর্মকর্তা, জনপ্রতিনিধি, গণমাধ্যম কর্মী, ধর্মীয় নেতা, যুব সমাজের প্রতিনিধিসহ ৬০জন এতে অংশ নেন।

নিউজ ট্যাগ: নীলফামারী

আরও খবর



পদ্মা নদীতে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করায় আটক ১২

প্রকাশিত:রবিবার ০৫ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ০৫ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
মামুন হোসেন, পাবনা

Image

পাবনার ঈশ্বরদীর পদ্মা নদীতে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের অভিযোগে র‌্যাপিড এ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‌্যাব) অভিযান চালায়। এ সময় ১২জন বালু উত্তোলনকারীসহ একটি স্কেভেটর ও ৫টি ড্রাম্পট্রাক আটক করেছে পাবনা র‌্যাপিড এ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‌্যাব)।

শনিবার সন্ধ্যার দিকে উপজেলা লক্ষ্মীকুন্ডা ইউনিয়নের বিলকেদা দাদাপুর এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে তাদেরকে আটক করা হয়।

আটককৃতরা হলো, ঈশ্বরদী উপজেলার বিলকেদা গ্রামের মৃত: তোফাজ্জল হোসেন প্রামানিকের ছেলে জামিরুল ইসলাম (৪২), একই গ্রামের কামিরুল প্রামানিকের ছেলে রুমন হোসেন (১৯), বাবলু মালিথার ছেলে বাধন হোসেন (১৯), ঈশ্বরদী ভেলুপাড়ার মো. নাজমুল হোসেনের ছেলে ইমন ইসলাম (১৯), নতুন রুপপুর গ্রামের মৃত নান্নু মালিথার ছেলে ইমরান মালিথা (২৯), ফতেপুরের মৃত ফজলুল হকের ছেলে ফয়সাল হোসেন (৩২), সাহাপুরের  মৃত: আব্দুস সামাদের ছেলে শুভ (২৪), চর রুপপুর জিগাতলার মো. খায়রুল মোল্লার ছেলে মোহন মোল্লা (২৯), আলহাজ্ব মোড় এলাকার মো. লিয়াকত আলীর ছেলে সিয়াম হোসেন (১৯), আটঘরিয়া উপজেলার নাগদাহ স্কুলপাড়ার মো. ইব্রাহিমের ছেলে মাসুম আলী (৩০), একই গ্রামের মো. আকব্বর এর ছেলে সাগর (১৯), মির্জাপুরের বাসিন্দা মো. আলাউদ্দিনের ছেলে রজমান (২০)।

পাবনা র‌্যাব-১২, সিপিসি-২ এর কোম্পানি কমান্ডার মেজর মো. এহতেশামুল হক খান এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানান, বিলকেদার দাদাপুর এলাকায় পদ্মার শাখা নদী হতে কতিপয় ব্যক্তি অবৈধভাবে ভেকু মেশিন দিয়ে বালু উত্তোলন করে ক্রয়-বিক্রয় করছিল। পরে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে সেখানে অভিযান পরিচালনা করা হয়। অভিযানে একটি স্কেভেটর ও ৫ টি ট্রাকসহ ১২ জনকে আটক করা হয়েছে।

তিনি জানান, তারা দীর্ঘদিন ধরে ঈশ্বরদী উপজেলার পদ্মানদী তীরবর্তী এলাকায় প্রভাবশালীদের ছত্রছায়ায় সংঘবদ্ধ ভাবে অবৈধ উপায়ে বালি উত্তোলন করে আসছিল।


আরও খবর