আজঃ রবিবার ১২ মে ২০২৪
শিরোনাম

ইন্দুরকানীতে ইউএনও’র উদ্যোগ: বাঁচবে হাজারও শিশুর প্রাণ

প্রকাশিত:রবিবার ২৫ জুন ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ২৫ জুন ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
আহাদ শিমুল, ইন্দুরকানী (পিরোজপুর)

Image

ইন্দুরকানী উপজেলার তিন দিকেই নদী। ফলে এখানে জলাধারের আধিক্য অনেক। তাই এই এলাকায় পানিতে ডুবে শিশু মৃত্যুর হারও বেশি। এ কারণেই কোল খালি হচ্ছে অনেক মায়ের। বিশেষ করে বর্ষা মৌসুমে এ হৃদয় বিদারক ঘটনাগুলো বেশি ঘটে থাকে এই এলাকায়। যা প্রতিরোধ করতে আপ্রাণ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন ইন্দুরকানীর উপজেলা নির্বাহী অফিসার লুৎফুন্নেসা খানম।

তিনি উপজেলার বিভিন্ন এলাকায়, প্রতিষ্ঠানে গিয়ে জনসেচতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে নিরলস প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। বিশেষ করে নদী তীরবর্তী এলাকার আশ্রয়ণ প্রকল্প ও প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য বেশি সময় দিচ্ছেন তিনি। প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে মা সমাবেশ করে তাদেরকে এ বিষয়ে সচেতন করে তুলছেন। এমনকি প্রতিটি ইউনিয়নের চেয়ারম্যানদের সহযোগিতায় মাইকিং করেও সবাইকে সতর্ক থাকার জন্য আহবান জানাচ্ছেন লুৎফুন্নেসা খানম।

কারণ গত এক বছরে ইন্দুরকানীতে পানিতে ডুবে অন্তত চব্বিশ জনেরও বেশি শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আর এজন্যই উপজেলা নির্বাহী অফিসার সবাইকে সচেতন থাকতে বার বার অনুরোধ করে যাচ্ছেন। উপজেলার বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃস্থানীয়দের নিয়ে একটি বড় কর্মশালা করেছেন উপজেলা হল রুমে। সেখানে উপস্থিত ছিলেন বীর মুক্তিযোদ্ধা, শিক্ষক, ইমামসহ উপজেলার বিভিন্ন দপ্তরের প্রধান, জনপ্রতিনিধি, রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ। কর্মশালায় শিশুদের পানিতে ডুবে মৃত্যুর হার কমাতে বাড়ির জলাশয়ের পাশে বেরা দেয়া, যতটা সম্ভব অল্প বয়সে সাতার শিখন, মসজিদে জুম্মার নামাজের পূর্বে আলোচনা, ইউনিয়ন পরিষদের ওয়ার্ড সভায় আলোচনা, এনজিওর মাধ্যমে আশ্রয়ন প্রকল্পসহ ওয়ার্ড পর্যায়ে সচেতনতা মূলক সভার আয়োজন করা, বিশেষ করে প্রাথমিক পর্র্যায়ের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে মা সমাবেশের মাধ্যমে অভিভাবকদের সচেতন করার জন্য সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়। যার প্রেক্ষিতে ইউএনও সভায় গৃহীত সিদ্ধান্ত সমূহ বাস্তবায়নের জন্য একটি লিখিত নোটিশ করেছেন উপজেলার সকল ইউপি চেয়ারম্যান, উপজেলার সকল কর্মকর্তা, উপজেলার সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধানদের।

মসজিদের ইমামরা ইতোমধ্যে মুসল্লিদের সচেতন করা শুরু করেছেন। রেডক্রিসেন্টের সদস্যরা উপজেলার বিভিন্ন বাজারে গিয়ে মাইকিং করে সবাইকে সচেতন করছেন। এগিয়ে এসেছেন এনজিও কর্মীরাও।

সম্প্রতি উপজেলার পাড়েহাটের একটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে মা সমাবেশে পিরোজপুরের জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ জাহেদুর রহমান মায়েদেরকে সচেতন থাকতে বলেছেন। তিনি ইন্দুরকানী উপজেলা নির্বাহী অফিসারের মত করে সকলকে এগিয়ে আসার জন্য আহবান জানান।  

এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার লুৎফুন্নেসা খানম জানান, যখন কোন মায়ের শিশু সন্তান পানিতে ডুবে মারা যায় তখন সে-ই একমাত্র বুঝে সে কি হারিয়েছে। তাই কোন মায়ের বুক যেন অনাকাঙ্খিত ভাবে আর খালি না হয় সে জন্যই আমার এ চেষ্টা চলমান থাকবে। আমার একার চেষ্টায় সফলতা আসবে না। সবাইকে ঐক্যবদ্ধ চেষ্টার মাধ্যমেই সফল হতে হবে।

পাড়েরহাট ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান কামরুজ্জামান শাওন তালুকদার জানান, আমাদের উপজেলার তিন দিকেই নদী। তাই এখানে পানিতে ডুবে শিশু মৃত্যুর হার তুলনা মূলক অনেক বেশি। এ জন্য উপজেলা নির্বাহী অফিসারের নির্দেশনায় নিয়মিত মাইকিং করে সবাইকে সচেতন থাকতে অনুরোধ করেছি।

এ বিষয়ে রূপসী বাংলা উন্নয়ন সংস্থার নির্বাহী পরিচালক আজাদ হোসেন বাচ্চু জানান, উপজেলা নির্বাহী অফিসারের উপস্থিতিতে আমরা নদী তীরবর্তী এলাকাগুলোর অভিভাবকদের সচেতন করতে কাজ করে যাচ্ছি। ইতোমধ্যে বলেশ্বর নদ তীরের চাড়াখালী আশ্রয়ন প্রকল্প এলাকায় গণজমায়েত করে একটি সভা করেছি। এখানে প্রতি বছরই পানিতে ডুবে শিশু মৃত্যুর ঘটনা ঘটছে।


আরও খবর



দেশের ছয় অঞ্চলে ঝড়-বৃষ্টির আভাস, নদীবন্দরে সতর্ক সংকেত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৯ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৯ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

দেশের ছয় অঞ্চলের ওপর দিয়ে অস্থায়ীভাবে দমকা বা ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি হতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। বৃহস্পতিবার (৯ মে) সকাল সাড়ে ১০টায় দেশের অভ্যন্তরীণ নদীবন্দরগুলোর জন্য দেওয়া এক পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়, রাজশাহী, পাবনা, বগুড়া, যশোর, কুষ্টিয়া এবং খুলনা অঞ্চলসমূহের ওপর দিয়ে পশ্চিম বা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৪৫ থেকে ৬০ কিলোমিটার বেগে বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টির সঙ্গে অস্থায়ীভাবে দমকা বা ঝোড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে। তাই এসব এলাকার নদীবন্দর সমূহকে ১ নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।


আরও খবর



মঙ্গলবার থেকে শুরু হচ্ছে অভ্যন্তরীণ বোরো সংগ্রহ কার্যক্রম

প্রকাশিত:রবিবার ০৫ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ০৫ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

দেশের অভ্যন্তরীণ বোরো সংগ্রহ কার্যক্রম উদ্বোধন হচ্ছে আগামী মঙ্গলবার (৭ মে)। খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার এদিন সকাল সাড়ে ১০টায় এ কার্যক্রমের উদ্বোধন করবেন।

গত ২১ এপ্রিল অনুষ্ঠিত খাদ্য পরিকল্পনা ও পরিধারণ কমিটির সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী অভ্যন্তরীণ বোরো সংগ্রহ মৌসুমে ৫ লাখ মেট্রিক টন ধান, ১১ লাখ মেট্রিক টন সিদ্ধ চাল, ১ লাখ মেট্রিক টন আতপ চাল এবং ৫০ হাজার মেট্রিক টন গম সংগ্রহের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

অভ্যন্তরীণ বোরো সংগ্রহ মৌসুমের সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিভিন্ন জেলার জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপার, সংশ্লিষ্ট জেলার একজন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা, উপপরিচালক, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর, আঞ্চলিক খাদ্য নিয়ন্ত্রক ও জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রকসহ খাদ্য অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা সংযুক্ত থাকবেন।

এছাড়াও ধান সরবরাহকারী কৃষক ও দুজন মিল মালিক উপস্থিত থাকবেন। অভ্যন্তরীণ বোরো সংগ্রহ মৌসুমে সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে (অনলাইন) সংশ্লিষ্ট সকলকে যথাসময়ে সংযুক্ত হওয়ার জন্য খাদ্য অধিদপ্তর থেকে ইতোমধ্যে সংশ্লিষ্টদেরকে চিঠি দেওয়া হয়েছে।


আরও খবর



সিসি ক্যামেরার আওতায় আসছে কক্সবাজার

প্রকাশিত:শনিবার ২০ এপ্রিল ২০24 | হালনাগাদ:শনিবার ২০ এপ্রিল ২০24 | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

বিশ্বের দীর্ঘতম প্রাকৃতিক সমুদ্র সৈকত হচ্ছে কক্সবাজারে। এবার ড্রোন ক্যামেরা দিয়ে এ সৈকতে বেড়াতে আসা পর্যটকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হয়েছে। পাশাপাশি বাইনোকুলার দিয়ে পর্যবেক্ষণ করা হয়েছে সৈকতের নানা বিষয়। এছাড়া ছিল সিসি ক্যামেরা। সেগুলো পরিচালনার জন্য ছিল বড় বড় এলইডি মনিটর।

এবার পুরো শহরটিকেও সিসি ক্যামেরার আওতায় আনতে চায় বাংলাদেশ ট্যুরিস্ট পুলিশ। এসব সিসি ক্যামেরায় যা ধরা পড়বে তা দেখা যাবে শহরের মোড়ে মোড়ে রাখা বড় এলইডি মনিটরে। ফলে শহরের অপরাধ কমে আসবে অন্যদিকে পর্যটকরা নিরাপদে ঘুরতে পারবেন।

শুধু তাই নয়, পর্যটকরা বিপদে পড়লে যাতে খুব সহজেই স্বজনদের ফোন করতে পারেন তার জন্য বিভিন্ন মোড়ে ইন্টারকম সার্ভিস এবং বসটন টেলিফোন রাখার চিন্তা করা হচ্ছে।

বাংলাদেশ ট্যুরিস্ট পুলিশের একাধিক কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বলে এসব তথ্য জানা গেছে।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, দেশে প্রথমবারের মতো দুটি পর্যটন কেন্দ্রে সিসি ক্যামেরা বসিয়ে মনিটরিং করা হয়েছে। পরীক্ষামূলক এই কাজে সফলতা পেয়েছে বাংলাদেশ ট্যুরিস্ট পুলিশ। তবে ক্যামেরায় অপ্রীতিকর কিছু ধরা পড়েনি।

ট্যুরিস্ট পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, ঈদুল ফিতরে দেশের পর্যটন কেন্দ্রগুলোতে পর্যটকদের নিরাপত্তায় সিসি ক্যামেরা বসানোর উদ্যোগ নেয় ট্যুরিস্ট পুলিশ। এরই অংশ হিসেবে প্রথম বারের মতো কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকতে ১২টি, পতেঙ্গা বিচে ১২টি ও কক্সবাজারে ২০টি সিসিটিভি ক্যামেরা স্থাপন করা হয়। এসব ক্যামেরা ঢাকায় বসে কন্ট্রোল রুম থেকে নিয়ন্ত্রণ করে ট্যুরিস্ট পুলিশ।

এছাড়াও কক্সবাজারের প্রতিটি বিচকে ইন্টারকম সিস্টেমের আওতায় আনা হয়েছিল। পর্যটকরা তাদের সমস্যা সরাসরি ইন্টারকমের মাধ্যমে ট্যুরিস্ট পুলিশকে অবগত করতে রাখা হয়েছিল এই সুবিধা। তার ফলও তারা পেয়েছেন। পাশাপাশি লাগনো হয়েছিল কক্সবাজারের প্রতিটি বিচ এলাকায় সিকিউরিটি এলার্মিং বাটন। পর্যটকরা কোনো সমস্যায় পড়ামাত্র বাটনে টিপ দিয়ে তা ট্যুরিস্ট পুলিশের বক্সে আওয়াজ তৈরি করেছে। ফলে দ্রুত সময়ে সেই স্থানে পুলিশ পৌঁছে তাদেরকে উদ্ধার করেছে।


আরও খবর



টানা ছয় দফা কমলো সোনার দাম

প্রকাশিত:সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
অর্থ ও বাণিজ্য ডেস্ক

Image

টানা ছয় দফা সোনার দাম কমানোর ঘোষণা দিয়েছে জুয়েলারি ব্যবসায়ীদের সংগঠন বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। সবশেষ ভালো মানের সোনার দাম ভরিতে ১১৫৫ টাকা কমানো হয়েছে। এখন ২২ ক্যারেটের এক ভরি সোনার দাম ক‌মে হ‌চ্ছে ১ লাখ ১১ হাজার ৪৬১ টাকা। এর আগে দাম ছিল ১ লাখ ১২ হাজার ৬১৬ টাকা।

সোমবার (২৯ এপ্রিল) বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বাজুস) মূল্য নির্ধারণ ও মূল্য পর্যবেক্ষণ স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান মাসুদুর রহমানের সই করা এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

সোনার ব্যবসায়ীদের সংগঠনটি জানায়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি সোনার দাম কমেছে। সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় সোনার নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে। সোমবার বিকেল ৪টা থেকেই নতুন দাম কার্যকর করা হচ্ছে।

এর আগে গত ২৩, ২৪, ২৫, ২৭ ও ২৮ এপ্রিল সোনার দাম কমায় বাজুস। ২৩ এপ্রিল ৩ হাজার ১৩৮ টাকা, ২৪ এপ্রিল ২০৯৯ টাকা, ২৫ এপ্রিল ৬৩০ টাকা, ২৭ এপ্রিল ৬৩০ টাকা ও ২৮ এপ্রিল ৩১৫ টাকা কমানো হয়।

তার আগে অবশ্য টানা তিন দফা সোনার দাম বাড়ানো হয়েছিল। গত ৬, ৮ ও ১৮ এপ্রিল সোনার দা‌ম বা‌ড়িয়ে‌ছিল বাজুস। এর মধ্যে ৬ এপ্রিল বেড়ে‌ছিল ১৭৫০ টাকা, ৮ এপ্রিল ১৭৫০ টাকা এবং ১৮ এপ্রিল বেড়ে‌ছিল দুই হাজার ৬৫ টাকা।


আরও খবর



আ.লীগের সব রকম কমিটি গঠন ও সম্মেলন বন্ধ : কাদের

প্রকাশিত:শনিবার ২০ এপ্রিল ২০24 | হালনাগাদ:শনিবার ২০ এপ্রিল ২০24 | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

আসন্ন উপজেলা নির্বাচনের সময় আওয়ামী লীগের সব রকম কমিটি গঠন ও সম্মেলন বন্ধ থাকবে বলে জানিয়েছেন দলটির সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

শনিবার (২০ এপ্রিল) দুপুরে আওয়ামী লীগের সভাপতির ধানমন্ডির রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক বিফ্রিংয়ে তিনি এসব কথা বলেন।

ওবায়দুল কাদের বলেন, সামনে উপজেলা নির্বাচন। এই নির্বাচন চলাকালে উপজেলা বা জেলা পর্যায়ে কোনো সম্মেলন, মেয়াদোত্তীর্ণ সম্মেলন, কমিটি গঠন এই প্রক্রিয়া বন্ধ থাকবে।

মন্ত্রী-এমপির নিকটাত্মীয়দের উপজেলা নির্বাচনে অংশ নেওয়ার বিষয়ে করা এক প্রশ্নের জবাবে সেতুমন্ত্রী বলেন, নিকটজনেরা নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়াতে হবে। যারা ভবিষ্যতে করতে চায় তাদেরও নির্বাচনী প্রক্রিয়া থেকে দূরে থাকতে বলা হয়েছে। যারা আছে তাদের তালিকা তৈরি করার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। সে অনুযায়ী তালিকা তৈরি করা হচ্ছে।

নির্দেশনা দেওয়া হলেও অনেকেই এখনও নির্বাচনে আছেন, এমন প্রশ্নের জবাবে ওবায়দুল কাদের বলেন, প্রত্যাহারের তারিখ শেষ হউক, তার আগে এ বিষয়ে কীভাবে বলা যাবে।

এসময় সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল-আলম হানিফ, আ ফ ম বাহাউদ্দীন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক বি এম মোজাম্মেল হক, এস এম কামাল হোসেন, সুজিত রায় নন্দী, দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক আব্দুস সোবহান গোলাপ, উপ-দপ্তর সম্পাদক সায়েম খান প্রমুখ।


আরও খবর