আজঃ বৃহস্পতিবার ০৪ জুলাই ২০২৪
শিরোনাম

কাজ নেই, তবুও কোটি কোটি টাকার ফ্ল্যাট কিনলেন সোনাক্ষি

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

অনেকদিন বড় বাজেটের কোনো সিনেমায় দেখা যাচ্ছে না তাকে। তবু জীবন যাপনে বেশ বিলাসী সোনাক্ষী সিনহা। সর্বশেষ অ্যামাজন প্রাইমে মুক্তি পেয়েছে তার অভিনীত থ্রিলার সিরিজ 'দহদ'। আর মুক্তির পরই তা উঠে এসেছে দর্শকের হিটলিস্টে। এই সিরিজে সোনাক্ষী সিনহার অভিনয়ও বেশ প্রশংসিত হয়েছে দর্শক থেকে সমালোচক মহলে। আর এবার প্রকাশ্যে এসেছে নতুন খবর।

জানা গেছে, সম্প্রতি ১১ কোটি টাকা খরচ করে মুম্বইয়ের বান্দ্রায় একটি বিলাসবহুল অ্যাপার্টমেন্ট কিনলেন সোনাক্ষী।

কেসি রোডে এমজে শাহ গ্রুপের তৈরি ৮১ অরিয়েট প্রকল্পের ২৬ তলায় এই অ্যাপার্টমেন্ট কিনেছেন অভিনেত্রী। যার কার্পেট এরিয়া ২,২০৮,৭৭ বর্গফুট। অতিরিক্ত এলাকা প্রায় ৩৪৮.৪৩ বর্গফুট। যার মধ্যে রয়েছে লবি, সার্ভেন্ট কোয়ার্টার ও টয়লেটও। ২৯ অগাস্টই এই অ্যাপার্টমেন্টটি কিনেছিলেন অভিনেত্রী। ফলে এই তিনি এই সম্পত্তির মালিক।

এদিকে দহদ সিরিজের টিজার মুক্তি পাওয়ার পরই দর্শকের মধ্যে উন্মাদনার পারদ চড়ছিল। সোশ্যাল মিডিয়ায় যে টিজারটি শেয়ার করা হয়েছিল, সেটায় প্রথমেই লেখা ছিল, 'অনেক নিরীহ মেয়ে নিজেদের প্রাণ দিয়েছে। কিন্তু একটা তদন্ত চালু রয়েছে।' ২৭ জন মেয়ের নিখোঁজ হওয়া ও তারপর খুন হওয়ার মতো ভয়ঙ্কর কেসের তদন্তভার পড়ে সোনাক্ষীর ওপর। ধূসর টিজারের শেষে গাড়িতে চাবি ঘষার শব্দ শুনলে গায়ে কাঁটা দিয়ে ওঠে। কোন চক্রে প্রাণ হারাতে হল এই ২৭ জন নারীকে, তারই কিনারা করতে দেখা যায় সোনাক্ষীকে।

এই সিরিজের পরতে পরতে রয়েছে রহস্য। এই সিরিজের প্রেক্ষাপট রচিত হয়েছে রাজস্থানে। তাই সিরিজের অভিনেতাদের খুব ভালভাবে রপ্ত করতে হয়েছে এখানকার আঞ্চলিক ভাষা। এর পাশাপাশি সিরিজির গল্পের সঙ্গে সঙ্গেই উঠে এসেছে একাধিক সামাজিক সমস্য়ার কথা।

এরপর নেটফ্লিক্সে সঞ্জয় লীলা বনসালির 'হীরামান্ডি'তে দেখতে পাওয়া যাবে সোনাক্ষী সিনহাকে।

নিউজ ট্যাগ: সোনাক্ষী সিনহা

আরও খবর



ইরানের প্রেসিডেন্ট নির্বাচন: কেন বাদ পড়লেন আহমাদিনেজাদ?

প্রকাশিত:সোমবার ১০ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১০ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

হেলিকপ্টার দুর্ঘটনায় প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসি নিহতের পর নির্বাচন আয়োজন করতে যাচ্ছে ইরান। আগামী ২৮ জুন অনুষ্ঠিত হবে ভোটগ্রহণ। আসন্ন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের জন্য ছয়জন প্রার্থীর নামও ঘোষণা করেছে ইরানের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। তবে সেই তালিকায় নেই সাবেক প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আহমাদিনেজাদ।

প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে অংশগ্রহণের জন্য নিবন্ধন করে সম্প্রতি আবারও আলোচনায় এসেছিলেন আহমাদিনেজাদ। তবে চূড়ান্ত প্রার্থী বাছাইয়ে বাদ পড়েছেন তিনি।

ইরানের সাবেক কট্টরপন্থি এই প্রেসিডেন্টকে মনোনয়ন দেয়নি দেশটির গার্ডিয়ান কাউন্সিল। ২০১৭ ও ২০২১ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনেও প্রার্থিতার আবেদন করেছিলেন তিনি। তবে দুবারই অংশ নেওয়ার সুযোগ পাননি।

গত ২ জুন প্রার্থী হিসেবে নিবন্ধনের কথা জানান আহমাদিনেজাদ। তবে বিশ্লেষকরা সে সময় মত দিয়েছিলেন, গার্ডিয়ান কাউন্সিল খুব সম্ভবত তাকে নির্বাচনে অংশ নিতে দেবে না। কারণ হিসেবে তারা দেখান, ইরানের সর্বোচ্চ নেতা খামেনির সঙ্গে তার সম্পর্কে টানাপড়েন। ইরানের রেভল্যুশনারি গার্ডস সেনাদলের সাবেক সদস্য আহমাদিনেজাদ প্রথম ২০০৫ আলে প্রেসিডেন্ট হিসেবে নির্বাচিত হন। ২০১৩ সালে মেয়াদ পূর্তির পর পদ ছেড়ে দেন।

২০০৯ সালে দ্বিতীয় মেয়াদে নির্বাচনে দাঁড়ানোর পর তাকে সমর্থন জানিয়েছিলেন ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলি খামেনি। সে সময় আহমাদিনেজাদের বিরুদ্ধে গণবিদ্রোহ দানা বেঁধে ওঠে। ইরানের রেভল্যুশনারি গার্ডস কর্পসের নেতৃত্বে সেই বিদ্রোহ দমন করা হয়।

সে সময়য় এই রক্তাক্ত দমনপীড়ন অভিযানে অসংখ্য মানুষ নিহত হন ও হাজারো বিক্ষোভকারীকে গ্রেপ্তার করা হয়। দ্বিতীয় মেয়াদের শেষের দিকে এসে খামেনির সমালোচনায় মুখর হন আহমাদিনেজাদ।

২০১৬ সালে ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলি খামেনি তাকে সতর্ক করে বলেন, তার নির্বাচনে অংশগ্রহণ দেশের স্বার্থপরিপন্থি। এরপর ২০১৭ সালে তাকে নির্বাচনে অংশ নিতে দেয়নি গার্ডিয়ান কাউন্সিল। ২০১৮ সালে আহমাদিনেজাদ খামেনির সরাসরি সমালোচনা করেন, যা ইরানে খুবই বিরল। তিনি তাকে চিঠি পাঠিয়ে নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজনের আহ্বান জানান। ইরানের সব ধরনের গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে খামেনির একছত্র আধিপত্য নিয়েও প্রশ্ন তোলেন আহমাদিনেজাদ। এরপর থেকেই খামেনির সঙ্গে তার সম্পর্কে টানাপড়েন দেখা দেয়।

ইরানের আগামী প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন ছয়জন প্রার্থী। তারা হলেন, পার্লামেন্টের রক্ষণশীল স্পিকার মোহাম্মদ বাঘের গালিবাফ, অতি রক্ষণশীল সাবেক পারমাণবিক আলোচক সাইদ জলিলি, তেহরানের রক্ষণশীল মেয়র আলিরেজা জাকানি এবং বর্তমান ভাইস প্রেসিডেন্ট শহীদ ফাউন্ডেশনের অতি রক্ষণশীল প্রধান আমির হোসেন গাজিজাদেহ-হাশেমি। এ ছাড়াও রক্ষণশীল সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মোস্তফা পৌরমোহাম্মাদিকেও নির্বাচনে অংশ নেওয়ার অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।

শুধু একজন সংস্কারপন্থি প্রার্থী প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের জন্য অনুমোদন পেয়েছেন। তিনি হলেন, ইরানের পার্লামেন্টে তাবরিজের প্রতিনিধিত্বকারী আইনপ্রণেতা মাসুদ পেজেশকিয়ান।


আরও খবর
যুক্তরাজ্যে সাধারণ নির্বাচন আজ

বৃহস্পতিবার ০৪ জুলাই ২০২৪




নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন ব্যারিস্টার সুমন, শেরেবাংলা নগর থানায় জিডি

প্রকাশিত:রবিবার ৩০ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ৩০ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

মারাত্মক নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন সংসদ সদস্য ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন। তাকে হত্যার জন্য অজ্ঞাতনামা একটি শক্তিশালী টিম মাঠে নেমেছে- এমন তথ্যে থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেছেন তিনি।

শনিবার রাতে শেরেবাংলা নগর থানায় এই সাধারণ ডায়েরি করেন ব্যারিস্টার সুমন।

এতে তিনি উল্লেখ করেছেন, গত ২৭ জুন ঢাকায় অবস্থানকালে রাত আনুমানিক ২টায় আমার নির্বাচনী এলাকা চুনারুঘাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা তার সরকারি মোবাইল থেকে আমার হোয়াটসঅ্যাপে ফোন করে জানান যে, আপনাকে হত্যার জন্য অজ্ঞাতনামা একটি শক্তিশালী মহল গত তিন দিন আগে ৪-৫ জনের একটি টিম নিয়ে মাঠে নেমেছে। আপনি রাতে বাইরে বের হবেন না এবং সাবধানে থাকবেন।

তখন আমি ওসির কাছে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিদের পরিচয় জানতে চাইলে তিনি পরিচয় জানাতে অস্বীকার করেন এবং আমাকে সাবধানে থাকার পরামর্শ দেন। এই বিষয়টি জানার পরে আমি মারাত্মকভাবে নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি।

সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী। তিনি আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের একজন প্রসিকিউটর ছিলেন। এই পদ থেকে তিনি ২০১২ সালের ১৩ নভেম্বর পদত্যাগ করেন।

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে হবিগঞ্জ-৪ আসন থেকে বিপুল ভোটে বিজয়ী হন তিনি।


আরও খবর



বান্দরবানে কেএনএফের আরও তিন সদস্য গ্রেপ্তার

প্রকাশিত:শনিবার ২২ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ২২ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বান্দরবান প্রতিনিধি

Image

বান্দরবানে অভিযান চালিয়ে কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের (কেএনএফ) আরও তিন সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে যৌথবাহিনী।

গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন- রুমা উপজেলার পাইন্দু ইউনিয়নের ৭নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা গড গলরী বম (৩১), সাং খুম বম (৩৮), জেফানিয়া বম (১৯)।

শনিবার (২২ জুন) দুপুরে গ্রেপ্তার আসামিদের বান্দরবান চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে তোলা হলে তাদের জেলহাজতে পাঠানোর নির্দেশ দেন বিচারক সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট সৈয়দা সুরাইয়া আক্তার। এর আগে শুক্রবার (২১ জুন) তাদের গ্রেপ্তার করে যৌথবাহিনী।

বান্দরবান আদালতের জিআরও বিশ্বজিৎ সিংহ বিষয়টির সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, রুমা থানায় দায়ের করা মামলায় তিন আসামিকে আদালতের মাধ্যমে জেলে পাঠানো হয়েছে।

প্রসঙ্গত, গত ২ এপ্রিল রাতে বান্দরবানে সোনালী ব্যাংকের রুমায় শাখায় হামলা, পুলিশ ও আনসারের অস্ত্র লুট এবং পরে ৩ এপ্রিল দুপুরে থানচি উপজেলার সোনালী ব্যাংক ও কৃষি ব্যাংকে ডাকাতি, হামলা ও টাকা লুটের ঘটনা ঘটে। এ ঘটনার পর রুমা থানায় ১৪টি, থানচি থানায় চারটি, বান্দরবান সদর থানায় একটি এবং রোয়াংছড়ি থানায় তিনটিসহ মোট ২২টি মামলা দায়ের করা হয়। এসব মামলায় আসামিদের ধরতে বান্দরবানে যৌথবাহিনীর অভিযান চলছে। অভিযানে র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‌্যাব), পুলিশ, বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি), আনসারের সঙ্গে অংশ নিয়েছে সেনাবাহিনী।

চলমান এ অভিযানে এখন পর্যন্ত কেএনএফের ১০৮ জন সদস্য ও সহযোগীকে গ্রেপ্তার করেছে যৌথবাহিনী।


আরও খবর



ফোর্বসের সর্বোচ্চ আয়ের তালিকায় প্রথমে দীপিকা!

প্রকাশিত:বুধবার ১৯ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১৯ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

সন্তানের আগমন সব মায়ের জন্য সবসময়ই শুভ। অভিনেত্রী দীপিকা পাড়ুকোনের ক্ষেত্রেও তাই। একের পর এক ছবিতে সাফল্যের পর সম্প্রতি ২০২৪ সালের সর্বোচ্চ পারিশ্রমিক পাওয়া অভিনেত্রী হিসেবে নাম উঠে এসেছে তার।

কল্কি ২৮৯৮ এডি-এর প্রধান নায়িকা আলিয়া ভাট, কঙ্গনা রানাউত, প্রিয়াঙ্কা চোপড়া এবং ঐশ্বর্য রাই বচ্চনকে হারিয়ে তালিকার শীর্ষে রয়েছেন দীপিকা। তবে আশ্চর্যজনক হলেও সত্য, তালিকায় কোনো দক্ষিণ ভারতীয় অভিনেত্রীর নাম নেই।

কে কত টাকা নেন?

IM D b-এর সাহায্যে ফোর্বস দ্বারা সংকলিত একটি তালিকায়, দীপিকা পাড়ুকোন ভারতের ২০২৪ সালের সবচেয়ে বেশি পারিশ্রমিক পাওয়া অভিনেত্রী হিসাবে ঘোষিত হয়েছেন।

জানা গেছে, অভিনেত্রীর বর্তমান পারিশ্রমিক ভারতীয় মুদ্রায় ১৫ কোটি থেকে ৩০ কোটি টাকা। তালিকায় এরপর রয়েছেন অভিনেত্রী-রাজনীতিবিদ কঙ্গনা রানাউত৷ এমার্জেন্সি অভিনেত্রী প্রতি সিনেমায় ১৫ কোটি থেকে ২৭ কোটি টাকা নেন। অপর দিকে প্রতি সিনেমায় ১৫ কোটি থেকে ২৫ কোটি রুপি পারিশ্রমিক নিয়ে তালিকায় তৃতীয় স্থান দখল করেছেন প্রিয়াঙ্কা চোপড়া জোনাস।

চতুর্থ স্থানে রয়েছেন ক্যাটরিনা কাইফ। টাইগার ৩ তারকা প্রতি সিনেমার জন্য ১৫ কোটি থেকে ২৫ কোটি টাকা চার্জ করেন। প্রতি ছবি পিছু ১০ থেকে ২০ কোটি টাকা ধার্য করে পঞ্চম স্থানে রয়েছেন আলিয়া ভাট।

তালিকায় অন্যদের মধ্যে রয়েছেন করিনা কাপুর খান, যিনি প্রতি সিনেমার জন্য ৮ কোটি থেকে ১৮ কোটি টাকা চার্জ করেন। শ্রদ্ধা কাপুর, যিনি ফিল্ম প্রতি ৭ কোটি থেকে ১৫ কোটি টাকা নেন এবং বিদ্যা বালন, যিনি প্রতি ছবিতে ৮ কোটি থেকে ১৪ কোটি পারিশ্রমিক পান বলে জানা গিয়েছে।

২০২৪ সালের শীর্ষ ১০ সর্বাধিক আয়ের অভিনেত্রীর তালিকায় রয়েছেন অনুষ্কা শর্মা এবং ঐশ্বর্য রাই বচ্চন।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রব নে বানা দি জোডি তারকা একটি চলচ্চিত্রের জন্য ৮ কোটি থেকে ১২ কোটি চার্জ করেন, অপরদিকে পোন্নিয়ান সেলভান তারকা প্রতি চলচ্চিত্রের জন্য নেন ১০ কোটি টাকা। দীপিকা ও আলিয়ার হাতে আগামীতে বেশ কয়েকটি বিগ বাজেটের ছবি রয়েছে। দীপিকাকে এই মাসের শেষের দিকে প্রভাস এবং অমিতাভ বচ্চনের বিপরীতে কল্কি ২৮৯৮ এডি-তে দেখা যাবে। এছাড়াও পাইপলাইনে রয়েছে সিংহম ৩ এবং আরও কয়েকটি চলচ্চিত্র, এমনকি একটি হলিউড চলচ্চিত্রও রয়েছে তালিকায়।

অন্যদিকে, এই বছর আলিয়ার জিগরা মুক্তি পাচ্ছে এবং সঞ্জয় লীলা বনশালীর সঙ্গে আরও একটি ছবিতে চুক্তিবদ্ধ হয়েছেন তিনি। রণবীর কাপুর এবং ভিকি কৌশলের সঙ্গে লাভ অ্যান্ড ওয়ার-এও দেখা যাবে তাকে।


আরও খবর



সাবেক ভ্যাট কমিশনার ওয়াহিদা রহমানের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৩ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৩ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) সাবেক কমিশনার ওয়াহিদা রহমানের বিদেশ যাত্রায় নিষেধাজ্ঞা জারি করেছেন আদালত।

দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে বৃহস্পতিবার (১৩ জুন) মহানগর সিনিয়র স্পেশাল জজ আদালতের বিচারক মোহাম্মদ আসামছ জগলুল হোসেন এই আদেশ দেন।

ওই কমিশনারকে বিদেশ ভ্রমণে ৬০ দিনের নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে। তার বিরুদ্ধে চারটি মোবাইল কোম্পানিকে (ফোন, রবি, বাংলালিংক ও এয়ারটেল লিমিটেড) ১৫২ কোটি টাকা সুদ ছাড়ের অভিযোগ রয়েছে। শুনানিতে অংশ নেন দুদকের পাবলিক প্রসিকিউটর মাহমুদ হোসেন জাহাঙ্গীর।

কাস্টমস কমিশনার ওয়াহিদা রহমান চৌধুরী এনবিআরের বৃহৎ করদাতা ইউনিটের কমিশনার হিসেবে অবসরে যান। বর্তমানে তিনি পিআরএলে রয়েছেন।

গত মঙ্গলবার (১১জুন) সংস্থাটির সমন্বিত জেলা কার্যালয়, ঢাকা-১ এ দুদকের সহকারী পরিচালক মো. শাহআলম শেখ বাদী হয়ে মামলা দায়ের করেন।

মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, চারটি প্রতিষ্ঠানের স্থান ও স্থাপনা ভাড়ার ওপর আইনানুগভাবেই ভ্যাট প্রযোজ্য হওয়ায় তা মেনে নিয়ে প্রতিষ্ঠানগুলো বিকল্প বিরোধ নিষ্পত্তির মাধ্যমে যথাসময়ে ১৮৯ কোটি ৭৪ লাখ ১৫ হাজার টাকা পরিশোধ করার কথা বলে। কিন্তু প্রতিষ্ঠানগুলো নির্ধারিত কর মেয়াদে তা পরিশোধ না করায় মূসক আইন অনুযায়ী প্রযোজ্য হারে প্রদেয় সুদের পরিমাণ হয় ১৫২ কোটি ৮৯ হাজার ৩৯০ টাকা। মূল্য সংযোজন কর আইন ১৯৯১ এর ধারা ৩৭(৩) অনুসারে সুদ আদায়ের জন্য কমিশনার ওয়াহিদা রহমান চৌধুরী অতি দ্রুত সুদের হিসাব করার নির্দেশ প্রদান করেন। সুদ হিসাবে সরকারের পাওনা অর্থের মধ্যে গ্রামীণ ফোন লিমিটেডের কাছে ৫৮ কোটি ৬৪ লাখ ৮৮ হাজার ৬৯৭ টাকা, বাংলালিংক ডিজিটাল কমিউনিকেশনের কাছে ৫৭ কোটি ৮৮ লাখ ৫৩ হাজার ৫১ টাকা, রবি আজিয়াটার কাছে ১৪ কোটি ৯৪ লাখ ১৬ হাজার ৬৬৬ টাকা এবং এয়ারটেল বাংলাদেশের কাছে ২০ কোটি ৫৩ লাখ ৩০ হাজার ৯৫২ টাকা রয়েছে। পরবর্তীকালে ক্ষমতার অপব্যবহার করে ৩ থেকে ৫ মাস পর ভিন্ন আদেশে ওই সুদ মওকুফ করে দেন ওয়াহিদা রহমান।

এনবিআর সদস্য হোসেন আহমদের নেতৃত্বে গঠিত তিন সদস্যের তদন্ত টিমের প্রতিবেদনেও এর সত্যতা পাওয়া যায়। তার বিরুদ্ধে দণ্ডবিধির ২১৮/৪০৯ ধারা ও ১৯৪৭ সনের দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনের ৫(২) ধারায় মামলাটি করা হয়।ওই কমিশনারকে বিদেশ ভ্রমণে ৬০ দিনের নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে। তার বিরুদ্ধে চারটি মোবাইল কোম্পানিকে ১৫২ কোটি টাকা সুদ ছাড়ের অভিযোগ রয়েছে। শুনানিতে অংশ নেন দুদকের পাবলিক প্রসিকিউটর মাহমুদ হোসেন জাহাঙ্গীর।


আরও খবর