আজঃ বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪
শিরোনাম

খুলনা সিটি নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করা হবে: সিইসি

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ৩০ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ৩০ মে ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেছেন, খুলনা সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করা হবে। সবার সমান সুযোগ থাকবে। নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ হবে। কোনো পক্ষপাতমূলক নির্বাচন হবে না।

মঙ্গলবার (৩০ মে) দুপুরে খুলনা শিল্পকলা একাডেমি অডিটোরিয়ামে সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনের প্রার্থীদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।

ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) সম্পর্কে প্রার্থীদের নানা প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমরা ইভিএমে ভোট করছি। ইভিএমের ফলাফল পরিবর্তনের ন্যূনতম কোনো সুযোগ নেই। এমন হলে গাজীপুর ও কুমিল্লায় আমাদের কাছে অভিযোগ আসত, প্রার্থীরা আদালতে যেতেন। কেউ তো আদালতে যায়নি। গাজীপুরে একজন ভোটারও ভোট না দিয়ে ফিরে যাননি। একটি ইভিএমে হালকা সমস্যা দেখা দিয়েছিল, সেটিও তাৎক্ষণিকভাবে সমাধান করা হয়েছে। এছাড়া ওই নির্বাচনে প্রশাসনের আন্তরিকতা ও সহযোগিতা পেয়েছি।

নির্বাচনী আচরণবিধি নিয়ে তিনি বলেন, কোনো ভোটারকে ভোট দিতে বাধা দেওয়া যাবে না। কোনোভাবে ভোটারদের অধিকার খর্ব করা যাবে না। সিসিটিভি ক্যামেরার মাধ্যমে কেন্দ্রীয়ভাবে ভোটগ্রহণ মনিটরিং করা হবে। আমাদের দেশে প্রত্যাশিত মাত্রায় নির্বাচনী সংস্কৃতি গড়ে ওঠেনি। তবে নির্বাচন সংস্কৃতির উন্নয়ন হয়েছে। গাজীপুরে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী পরাজয় মেনে নিয়েছেন, অভিনন্দন জানিয়েছেন। এটা ভালো সংস্কৃতি।

প্রার্থীদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, নির্বাচনে সকলে নির্বাচিত হন না। কেউ নির্বাচিত হবেন, কেউ পরাজিত হবেন। পরাজয় মেনে নিতে হবে। গাজীপুরে সুন্দর, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। আচরণবিধি মেনে চলুন। আচরণবিধি প্রতিপালনের দায়িত্ব আপনাদের। আচরণবিধি ভঙ্গ করলে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। ভোটাররা কাকে ভোট দেবেন এটা তাদের ব্যাপার। আমাদের দায়িত্ব হচ্ছে সুষ্ঠুভাবে ভোটারদের ভোট প্রয়োগের সুযোগ করে দেওয়া। ভোটের দিন সক্রিয় হবেন। প্রতিটি বুথে এজেন্ট নিয়োগ দেবেন।

সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. আহসান হাবিব খান (অব.) ও নির্বাচন কমিশনের সচিব মো. জাহাংগীর আলম ও ১০ জন সহকারী রিটার্নিং অফিসার। সভায় সভাপতিত্ব করেন খুলনা বিভাগীয় কমিশনার মো. জিল্লুর রহমান চৌধুরী।

সভায় বক্তব্য দেন জেলা প্রশাসক খন্দকার ইয়াসির আরেফীন, রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. আলাউদ্দিন, খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার মো. মাসুদুর রহমান ভূঁঞা, খুলনা রেঞ্জের ডিআইজি মো. মইনুল হক, খুলনার পুলিশ সুপার মো. মাহবুব হাসান। মেয়র প্রার্থীদের মধ্যে বক্তব্য দেন আওয়ামী লীগ মনোনীত মেয়র প্রার্থী তালুকদার আব্দুল খালেক, জাতীয় পার্টির শফিকুল ইসলাম মধু, ইসলামী আন্দোলনের মো. আব্দুল আউয়াল, জাকের পার্টির এসএম সাব্বির আহম্মেদ ও স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থী এসএম শফিকুর রহমান। সভায় নগরীর ৩১টি ওয়ার্ডের ১৩৪ জন কাউন্সিলর প্রার্থী ও ৩৯ জন সংরক্ষিত কাউন্সিলর প্রার্থীর অধিকাংশই উপস্থিত ছিলেন।


আরও খবর



‘রেস্তোরাঁয় আনসার-পুলিশ ও র‍্যাবের অভিযান একটু বাড়াবাড়ি’

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৫ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৫ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

বাংলাদেশ রেস্তোরাঁ মালিক সমিতির মহাসচিব ইমরান হাসান বলেছেন, একাধিক সংস্থা থেকে রেস্টুরেন্টে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা হয়। আনসার-পুলিশ ও এলিট ফোর্স র‍্যাব বাহিনী তাদের নিজস্ব ম্যাজিস্ট্রেট নিয়ে নিরাপদ খাদ্য বাস্তবায়নে ভূমিকা রাখতে সচেষ্ট। এটা হয়তো একটু বাড়াবাড়ি। কেননা নিরাপদ খাদ্য বাস্তবায়নে সরকার একটি কর্তৃপক্ষই গঠন করেছেন। তাদেরকেই কাজটি করতে দিতে হবে।

মঙ্গলবার (৫ মার্চ) সকাল ১১টায় রাজধানীর বিজয়নগরে বাংলাদেশ রেস্তোরাঁ মালিক সমিতির প্রধান কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।

সাম্প্রতিক বেইলি রোডের অগ্নিকাণ্ডে রেস্তোরাঁ শিল্পের সংকটের উত্তরণের উপায় এবং আসন্ন পবিত্র মাহে রমজানের পবিত্রতা বজায় রেখে রেস্তোরাঁ ব্যবসা করা নিয়ে এই সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে।

ইমরান হাসান বলেন, বেইলি রোডের গ্রিন কোজি কটেজে অগ্নিকাণ্ডের দায় কেউ এড়াতে পারে না। পুরো ভবনটাই ছিল অনিয়মে ভরা, ভবনটির অনুমোদন দিয়েছে রাজউক। রেস্তোরাঁ সেক্টরটি তদারকি করে বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ, জাতীয় ভোক্তা অধিকার ও সংরক্ষণ অধিদপ্তর, সিটি কর্পোরেশন, কলকারখানা পরিদর্শন অধিদপ্তর। এছাড়া সংযুক্ত আছেন জেলা প্রশাসক-প্রশাসনসহ অনেক অধিদপ্তর ও সংস্থা।

তিনি বলেন, ওই ঘটনায় ৪৬ জনের প্রাণহানির পর রাজউক ও সিভিল ডিফেন্সের টনক নড়েছে। ঘটনার পর থেকেই আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ঢাকা শহরের বিভিন্ন রেস্তোরাঁয় অভিযান চালিয়ে গ্যাসের সিলিন্ডার জব্দ করছে এবং স্টাফদের আটক করছে। এটি সমস্যার সমাধান নয়।

তিনি আরও বলেন, তিতাস গ্যাসের পর্যাপ্ততা নেই। আবার লাইন সংযোগ থাকলেও লাইনে গ্যাস নেই। এখন বিকল্প ব্যবস্থা গ্যাস সিলিন্ডার ব্যবহার বা লাকড়ি ব্যবহার। লাকড়ি ব্যবহার করলে কিচেনসহ পুরো রেস্টুরেন্ট কালো হয়ে যায়, পরিবেশ ঠিক থাকে না। পুরো বিষয়টি নিয়ে উচ্চক্ষমতা সম্পন্ন একটি টাস্ক ফোর্স গঠন করে ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত চাই। ভবিষ্যতের জন্য নির্দিষ্ট একটি গাইডলাইন তৈরি করতে হবে যাতে ব্যাঙের ছাতার মতো রেস্তোরাঁ গজিয়ে উঠতে না পারে।

এদিকে বেইলি রোডে অগ্নিকাণ্ডে ৪৬ জনের মৃত্যুর ঘটনায় শোক প্রকাশ করে আগামী বৃহস্পতিবার প্রতিটি রেস্তোরাঁয় কালো পতাকা উত্তোলন ও কালো ব্যাজ ধারণ কর্মসূচি ঘোষণা করেছে রেস্তোরাঁ মালিক সমিতি।


আরও খবর
দেশে এলো এক হাজার টন আলু

বুধবার ২৭ মার্চ ২০২৪




ফের টেকনাফ সীমান্তে গোলাগুলি, আতঙ্কে স্থানীয়রা

প্রকাশিত:শনিবার ০২ মার্চ 2০২4 | হালনাগাদ:শনিবার ০২ মার্চ 2০২4 | অনলাইন সংস্করণ
কক্সবাজার প্রতিনিধি

Image

কক্সবাজারের টেকনাফ সীমান্তে নাফ নদীর ওপারে মিয়ানমারের অভ্যন্তর থেকে আবারও তীব্র বিস্ফোরণ ও গোলাগুলির শব্দ ভেসে আসছে। শনিবার (০২ মার্চ) সকাল ৬টা থেকে উপজেলার হোয়াইক্যংয়ের ও হ্নীলা ইউনিয়নের পার্শ্ববর্তী মিয়ানমার এলাকায় থেমে থেমে বিস্ফোরণের শব্দ শোনার কথা জানিয়েছেন সীমান্ত এলাকায় বসবাসরতরা। এ সময় মিয়ানমারের অভ্যন্তরে আগুনের কালো ধোঁয়াও দেখেছেন তারা।

হ্নীলা এলাকার বাসিন্দা তারেক মাহমুদ রনি বলেন, ২০১৭ সালের পর আবারও দাউদাউ আগুনে পুড়ছে মিয়ানমারের আরকান রাজ্য। গত দুদিন (বৃহস্পতিবার ও শুক্রবার) ধরে ব্যাপক গোলাগুলির শব্দ শোনা যাচ্ছে। সীমান্তের কাছাকাছি বাসিন্দারা অনেক আতঙ্কে আছেন।

হোয়াইক্ষং এলাকার বাসিন্দা শফিকুল ইসলাম বলেন, ভোর থেকে উনছিপ্রাং সীমান্তে ব্যাপক গোলাগুলি হচ্ছে। কালকেও বিমান থেকে হামলা হয়েছে। এতে সীমান্তের বাসিন্দাদের মধ্যে নতুন করে আতঙ্ক দেখা দিয়েছে।

হ্নীলা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান রাশেদ মোহাম্মদ আলী বলেন, সকাল থেকে ব্যাপক গোলাগুলির শব্দ শোনা যায়। একই সঙ্গে আগুনের কালো ধোঁয়াও দেখা যায়। মিয়ানমারের কয়েকটি এলাকায় আগুন জ্বলছে। কালো ধোঁয়া দেখা যাচ্ছে।


আরও খবর



বেইলি রোড ট্রাজেডি: স্ত্রী-সন্তানসহ কাস্টমস কর্মকর্তার মরদেহ হস্তান্তর

প্রকাশিত:শনিবার ০২ মার্চ 2০২4 | হালনাগাদ:শনিবার ০২ মার্চ 2০২4 | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

রাজধানীর বেইলি রোডের অগ্নিকাণ্ডে মৃত্যু স্ত্রী-সন্তানসহ কাস্টমস কর্মকর্তার মরদেহ হস্তান্তর করা হয়েছে। এ নিয়ে ৪৪ জনের মরদেহ হস্তান্তর করা হলো। এখনও দুজনের লাশ মর্গে রয়েছে।

শনিবার (২ মার্চ) সকালে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতাল থেকে পরিবারের কাছে তাদের মরদেহ হস্তান্তর করে ঢাকা জেলা প্রশাসন।

তারা হলেন- শুল্ক সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা শাহজালাল উদ্দিন, তাঁর স্ত্রী মেহেরুন নেসা জাহান ও তাদের সন্তান ফাইরুজ কাশেম জামিরা।

রাজস্ব কর্মকর্তার শ্বশুর মুক্তার আলম হিলালী বলেন, আমার মেয়ে-জামাই ও তার সাড়ে তিন বছরের মেয়ের মরদেহ জেলা প্রশাসন হস্তান্তর করেছে। তাদের মরদেহ নিয়ে গ্রামের বাড়ি কক্সবাজারের উখিয়া থানা এলাকার উদ্দেশে রওনা হয়েছি।

তিনি বলেন, তারা কেরানীগঞ্জের বসুন্ধরা রিভারভিউ আবাসিক এলাকায় বসবাস করত। কক্সবাজারের রামুতে এবং পরে উখিয়ায় জানাজা শেষে তাদের দাফন করা হবে বলে জানান তিনি।

গত বৃহস্পতিবার (২৯ ফেব্রুয়ারি) রাতে স্ত্রী-সন্তান নিয়ে বেইলি রোডের কাচ্চি ভাই রেস্টুরেন্টে ডিনার করতে যান নারায়ণগঞ্জ কাস্টমস অফিসের রেভিনিউ কালেকট্টর শাহজালাল উদ্দিন। সেখানে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় তাদের মৃত্যু হয়। হাসপাতালের মর্গে তাদের মরদেহ শনাক্ত করেন রাজস্ব কর্মকর্তার শ্বশুর মুক্তার আলম হিলালী।


আরও খবর



মুন্সীগঞ্জ পৌরসভার প্রথম নারী মেয়র আফরিন

প্রকাশিত:শনিবার ০৯ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৯ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
সাকিব আহম্মেদ, মুন্সিগঞ্জ

Image

মুন্সীগঞ্জ পৌরসভার মেয়র পদে উপনির্বাচনে বিপুল ভোটে বিজয়ী হয়েছেন মুন্সীগঞ্জ-৩ আসনের সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লবের স্ত্রী চৌধুরী ফাহরিয়া আফরিন। জগ প্রতীকে তিনি ভোট পেয়েছেন ২১ হাজার ৯৯৪টি। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী শহর আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক এস এম মাহতাব উদ্দিন কল্লোল নারিকেল গাছ প্রতীকে পেয়েছেন ৬১০ ভোট।

শনিবার (৯ মার্চ) বিকালে জেলা নির্বাচন অফিসারের কার্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে ফলাফল ঘোষণা করেন জেলা নির্বাচন অফিসার ও রিটার্নিং অফিসার মোহাম্মদ বশির আহমেদ।

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রার্থী হতে মুন্সীগঞ্জ পৌরসভার তৎকালীন মেয়র হাজী মোহাম্মদ ফয়সাল বিপ্লব মেয়র পদ থেকে পদত্যাগ করলে পদটি শূন্য হয়। এ কারণে মেয়র পদে উপ-নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। 


আরও খবর



পিটার হাসের সঙ্গে জিএম কাদেরের ঘণ্টাব্যাপী বৈঠক

প্রকাশিত:বুধবার ০৬ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০৬ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

ঢাকায় নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার ডি হাসের সঙ্গে হঠাৎ বৈঠক করেছেন জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান ও বিরোধীদলীয় নেতা জি এম কাদের।

বুধবার বিকেল ৩টার দিকে বারিধারাস্থ যুক্তরাষ্ট্রের দূতাবাসে যান জি এম কাদের। পরে বিকেল ৪টায় দূতাবাস থেকে বেরিয়ে আসেন তিনি।

এসময় জিএম কাদেরের সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন তার রাজনৈতিক উপদেষ্টা মাশরুর মওলা। বৈঠকের বিষয়টি নিশ্চিত করেন তিনি।

মাশরুর মওলা বলেন, নির্বাচনের পর সৌজন্য সাক্ষাৎ হয়েছে। নানা বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। সংসদে বিরোধী দল হিসেবে জাতীয় পার্টির অবস্থান নিয়েও কিছু আলোচনা হয়েছে।

দলের অন্তর্কোন্দলে দুটি অংশে বিভক্ত জাতীয় পার্টি। একটি অংশে রয়েছেন জাতীয় পার্টির প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের ভাই জি এম কাদের। যারা বিরোধী দল হিসেবে সংসদে বসেছেন। আরেকটি অংশে রয়েছেন হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের স্ত্রী ও সংসদের সাবেক বিরোধী দলীয় নেত্রী রওশন এরশাদ। এরই মধ্যে জাতীয় পার্টির সম্মেলনের ডাক দিয়েছেন রওশন।

এ অবস্থায় দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনের পর পিটার হাসের সঙ্গে প্রথম দেখা করলেন জি এম কাদের। তবে বৈঠকের বিষয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে কোনো কথা বলেননি তিনি।


আরও খবর