আজঃ বৃহস্পতিবার ০৪ জুলাই ২০২৪
শিরোনাম

কিডনির অসুখ ধরা পড়েছে? সুস্থ থাকতে কী কী খাবেন

প্রকাশিত:রবিবার ১০ জুলাই ২০২২ | হালনাগাদ:রবিবার ১০ জুলাই ২০২২ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

কিডনি মানবদেহের অন্যতম অঙ্গ। কিডনি এক দিকে দেহের বর্জ্য পদার্থ পরিশুদ্ধ করে, অন্য দিকে বিভিন্ন খনিজ লবণের ভারসাম্য বজায় রাখতেও সহায়তা করে। কিডনির অসুখ ধরা পড়ে অনেক দেরিতে। অনেক ক্ষেত্রেই একটি কিডনি বিকল হয়ে গেলেও কাজ চলতে থাকে অন্যটি দিয়ে, ফলে ক্ষতি সম্পর্কে আগে থেকেই আঁচ করা যায় না। প্রায় ৮০-৯০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার আগে পর্যন্ত সে সম্পর্কে খুব একটা সচেতন হন না অনেকেই। বিশেষ করে কিডনির অসুখে খাওয়াদাওয়ার বিষয়ে বেশ সচেতন থাকতে হয়।

কিডনির অসুখে ধরা পড়লেও সুস্থ থাকতে কী কী খেতে পারেন?

বাঁধাকপি

বাঁধাকপি কিডনিকে আরও কার্যকর করে তুলতে সাহায্য করে। এতে রয়েছে ভিটামিন বি৬, সি, কে, ফাইবার, ফলিক অ্যাসিড। এটি শরীরে পটাশিয়ামের মাত্রা বজায় রাখতে সাহায্য করে।

ডিমের সাদা অংশ

ডিমের সাদা অংশে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন থাকে। এ ছাড়া এতে প্রচুর পরিমাণে ফসফরাস এবং অ্যামিনো অ্যাসিড আছে যা রোগ প্রতিরোধ করে কিডনিকে সুস্থ রাখে।

আপেল

আপেল উচ্চ মাত্রায় ফাইবারযুক্ত খাবার। এতে অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি উপাদান আছে যা ক্ষতিকারক কোলেস্টেরল দূর করে হার্ট অ্যাটাক প্রতিরোধ করে। এ ছাড়া এটি ক্যানসারের ঝুঁকিও কমায়।

লাল ক্যাপসিকাম

পটাশিয়াম সমৃদ্ধ লাল ক্যাপসিকাম কিডনি সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। এই সব্জির মধ্যে রয়েছে ভিটামিন সি, এ, বি৬, ফলিক অ্যাসিড ও ফাইবার। যা কিডনির সমস্যা দূরে রাখে।

পেঁয়াজ

কিডনি সুস্থ রাখার একটি অন্যতম উপাদান হল পেঁয়াজ। এতে প্রচুর পরিমাণে ফ্ল্যাভোনয়েড রয়েছে। যা রক্তের চর্বি দূর করে। এ ছাড়া এতে কুয়ারসেটিন আছে, যা হৃদ্‌রোগ প্রতিরোধ করে। পটাশিয়াম ও প্রোটিন সমৃদ্ধ যা কিডনির জন্যেও বেশ উপকারী।

নিউজ ট্যাগ: কিডনির অসুখ

আরও খবর



ঈদে এটিএম বুথে পর্যাপ্ত টাকা রাখার নির্দেশ

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১১ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১১ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক

Image

জিলহজ মাসের ১০ তারিখ, অর্থাৎ ১৭ জুন বাংলাদেশে পবিত্র ঈদুল আজহা উদ্‌যাপিত হবে। ঈদের ছুটির সময় গ্রাহকের নির্বিঘ্নে লেনদেন নিশ্চিত করতে ব্যাংকের এটিএম বুথে পর্যাপ্ত টাকা সরবরাহের নির্দেশ দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। একই সঙ্গে পয়েন্ট অব সেল (পিওএস), ই-পেমেন্ট গেটওয়ে, মোবাইল ফিন্যানসিয়াল সার্ভিসসহ (এমএফএস) সব ডিজিটাল সেবায় নিরবচ্ছিন্ন লেনদেন নিশ্চিত করতে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।

মঙ্গলবার (১১ জুন) বাংলাদেশ ব্যাংকের পেমেন্ট সিস্টেমস ডিপার্টমেন্ট দেশের তফসিলি ব্যাংকগুলোকে এই নির্দেশনা দিয়েছে।

নির্দেশনায় বলা হয়, এটিএম বুথ, পয়েন্ট অব সেল (পিওএস), ইন্টারনেট ব্যাংকিং, ই-পেমেন্ট গেটওয়ে, মোবাইল ফিন্যান্সিয়াল সার্ভিসের (এমএফএস) মাধ্যমে নিরবচ্ছিন্ন লেনদেন নিশ্চিত করতে হবে। এসব লেনদেনে কোনোভাবেই গ্রাহক যেন হয়রানির শিকার না হয় সে বিষয়ে ব্যাংকগুলোকে বিশেষ ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে।

সার্বক্ষণিক এটিএম সেবা চালু রাখা, বুথের কারিগরি ত্রুটি দ্রুততম সময়ে সমাধান করা এবং বুথে সার্বক্ষণিক পাহারাদারদের সতর্ক অবস্থানসহ অন্যান্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। সার্বক্ষণিক পিওএস সেবা নিশ্চিত করা, জাল-জালিয়াতি রোধে মার্চেন্ট ও গ্রাহককে সচেতন করতেও ব্যাংকগুলোকে ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে।

এছাড়া, ই-পেমেন্ট গেটওয়ের ক্ষেত্রে কার্ডভিত্তিক কার্ড নট প্রেজেন্ট এবং অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে লেনদেনের ক্ষেত্রে টু ফ্যাক্টর অথেনটিকেশন ব্যবস্থা চালু রাখার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।

বিকাশ, রকেট ও নগদের মতো মোবাইল ফিন্যান্সিয়াল সার্ভিস (এমএফএস) প্রদানকারী সব ব্যাংক এবং তাদের সংশ্লিষ্ট কোম্পানিকে নিরবচ্ছিন্ন লেনদেন নিশ্চিত করতে বলা হয়েছে। এ ক্ষেত্রে যে কোনো অঙ্কের লেনদেনের তথ্য এসএমএস অ্যালার্ট সার্ভিসের মাধ্যমে গ্রাহককে জানাতে হবে।


আরও খবর



নবাবগঞ্জে ৫ ডাকাত সদস্য গ্রেফতার

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২০ জুন ২০24 | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২০ জুন ২০24 | অনলাইন সংস্করণ
নাজনীন শিকদার (দোহার-নবাবগঞ্জ)

Image

ঢাকার নবাবগঞ্জ থানা পুলিশ বিভিন্ন স্থানে অভিযান পরিচালনা করে আন্তজেলা ডাকাত চক্রের ৫ সদস্যকে গ্রেফতার করেছে। বৃহস্পতিবার দুপুরে সংবাদ সম্মেলনে দোহার সার্কেলের সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার মো. আশরাফুল আলম গণমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।

আটককৃত ডাকাত চক্রের ৫ সদস্যরা হলেন, ফরিদপুর জেলার সালথা থানার সুরুপদিয়া এলাকার মো. ইউসুফ মাতবরের ছেলে মো. শফিকুল ইসলাম(২০) খলিল শেখের ছেলে সুমন শেখ (২৩), মো. ওহাব শেখের ছেলে বাবুল শেখ (৩৬), রশিদ মাতবরের ছেলে সৈয়দ আলী মাতবর(২৭), মো. খোরশেদ মাতবরের স্ত্রী কমলা বেগম(৫৫)। গ্রেফকৃত বাবুল শেখের বিরুদ্ধে ফরিদপুর জেলার সালথা থানায় মামলা আছে।

গত ৪ মে রাতে নবাবগঞ্জের নয়নশ্রী ইউনিয়নের বড় গোল্লা এলাকায় চার্লস জনির বসত বাড়িতে ডাকাতি সংঘটিত করে। পরবর্তী সময়ে চার্লস জনির মামলার ভিত্তিতে নবাবগঞ্জ থানা পলিশ বিভিন্ন তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহার করে, ওই ডাকাতির সাথে জড়িত থাকার অভিযোগে ৫ ডাকাতকে গ্রেফতার করেছে। এসময় ডাকাতি কাজে ব্যবহারকৃত বিভিন্ন দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার করে পুলিশ।

দোহার সার্কেলের সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার মো. আশরাফুল আলম এ বিষয়ে বলেন, আটককৃত ডাকাতগণ একটি সংঘবদ্ধ ডাকাত চক্রের সদস্য। এরা দিনের বেলা বিভিন্ন পেশায় নিয়োজিত থাকেন। রাতে ডাকাতিসহ বিভিন্ন অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড করে থাকে।

নিউজ ট্যাগ: ডাকাত

আরও খবর



কয়রায় নির্মাণ হচ্ছে দৃষ্টিনন্দন গুচ্ছগ্রাম

প্রকাশিত:বুধবার ০৩ জুলাই ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০৩ জুলাই ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
তারিক লিটু, কয়রা (খুলনা) প্রতিনিধি

Image

খুলনার কয়রা উপজেলার দক্ষিণ মদিনাবাদ গ্রামে আশ্রয়ন-২ প্রকল্পের আওতায় ভূমিহীন ও গৃহহীনদের জন্য ৪৯টি দৃষ্টিনন্দন সেমি পাকা ঘর নির্মাণ করা হচ্ছে। সাড়ে ৪ একর জমির উপর পরিকল্পিত ডিজাইনের দৃষ্টিনন্দন গুচ্ছগ্রাম দেখতে হাজির হচ্ছে এলাকার মানুষ।

দৃষ্টিনন্দন এই গুচ্ছগ্রামে প্রতিটি ঘর নির্মাণের জন্য ৩ লাখ ৫ হাজার টাকা বরাদ্দে দুটি কক্ষ, একটি রান্নাঘর ও একটি বাথরুম আছে। উপজেলায় যে কয়টি গুচ্ছগ্রাম আছে তারমধ্যে মদিনাবাদে নির্মাণধীন গুচ্ছগ্রামটি সব দিক দিয়ে গুনে মানে সেরা। উপজেলা সদরে আশ্রয়ণ প্রকল্পটি নির্মিত হওয়ায় সব ধরণের আধুনিক সুযোগ সুবিধা পাবে গুচ্ছগ্রামের মানুষেরা।

বুধবার (৩ জুলাই) দুপুরে মদিনাবাদ গুচ্ছগ্রামে সরেজমিন গেলে চোখে পড়ে, সারি করে সাজানো রঙিন টিনের ঘর। প্রতিটি ঘরের সাথে রয়েছে উন্নতমানের শৌচাগার ও রান্না ঘর। দুই কক্ষ ঘরে একটি পরিবার সুন্দন ভাবে থাকতে পারবে। লাল ও নীল রংয়ের টিনের ঘর দেখে মনে হবে, যেন পরিপাটি সাজানো একটি গ্রাম। গুচ্ছগ্রাম নির্মাণে সবচেয়ে ভাল মানের ইট ও উন্নতমানের সামগ্রী ব্যবহার করা হয়েছে। কাগজে সর্বোনিম্ন ০.৩২০ মিমি ঘনত্বের টিন ব্যবহার করার কথা থাকলেও ব্যবহার করা হয়েছে সর্বোচ্চ মানের ০.৩৬০ মিমি ঘনত্বের টিন।

গুচ্ছগ্রাম প্রকল্পের কাজের দায়িক্তে থাকা কামরুল ইসলাম জানান, প্রকল্পের নিয়ম মেনেই কাজ করা হচ্ছে। কোন অনিয়মের সুযোগ নেই। সদরে প্রকল্পটি বাস্তবায়ন হওয়ায় প্রকল্পের সভাপতি এক দিন পর পর এসে সব কিছু চেক করে দিক নির্দশনা দিয়ে যান। শুরুকে কিছু ঘরের বেস ঢালাই ভাল না হওয়ায় সেগুলো ভেঙে নতুন করে নির্মাণ করা হয়েছে। আমরা সর্বোচ্চ আন্তরিকতার সাথে কাজ করছি।

সরকারের এই প্রকল্পে অসহায় ভূমিহীন মানুষের জীবন বদলে যাবে বলে মনে করছেন কয়রা উপজেলা উন্নয়ন সমন্বয় কমিটির সভাপতি মাস্টার খায়রুল আলম। তিনি বলেন আমি খোঁজ নিয়েছি গুচ্ছগ্রাম প্রকল্পটিতে সুন্দর ভাবে কাজ শেষের পথে।নির্মাণ কাজে কোন অভিযোগ নেই। গুচ্ছগ্রামে আশ্রয় পাবে এলাকার ভূমিহীন দিনমজুর, ভিক্ষুক পরিবার। যাদের ঘর করার সামর্থ্য নেই। এমন সুন্দর ঘর পেয়ে হত-দরিদ্র মানুষেরা খুব খুশি হবে। এতে সরকার, ইউএনওর পাশাপাশি জনপ্রতিনিধিরা প্রশংসিত হবেন।


আরও খবর



১৩ হাজার ৮৭৬ কোটি টাকার জ্বালানি তেল কিনবে সরকার

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১১ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১১ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

চলতি বছরের জুলাই থেকে ডিসেম্বর সময়ে ১৩ হাজার ৮৭৬ কোটি ৫৩ লাখ টাকার পরিশোধিত জ্বালানি তেল আমদানির পরিকল্পনা নিয়েছে সরকার। আন্তর্জাতিক কোটেশন প্রক্রিয়া অবলম্বন করে এই তেল আমদানি করতে অনুমোদন দিয়েছে সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি।

মঙ্গলবার (১১ জুন) সচিবালয়ে অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলীর সভাপতিত্বে সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। ওই বৈঠকে এ অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। বৈঠক শেষে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সমন্বয় ও সংস্কার সচিব মো. মাহমুদুল হোসাইন খান সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।

তিনি জানান, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের প্রস্তাবের পরিপ্রেক্ষিতে ২০২৪ সালের জুলাই থেকে ডিসেম্বর সময়ে আন্তর্জাতিক কোটেশন প্রক্রিয়ায় পরিশোধিত জ্বালানি তেল আমদানির অনুমোন দিয়েছে মন্ত্রিসভা কমিটি। এটি বাস্তবায়ন করবে বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশন (বিপিসি)। এজন্য বিপিসির ১৩ হাজার ৮৭৬ কোটি ৫৩ লাখ টাকার বাজেট অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।

জানা গেছে, ২০২৪ সালের জুলাই থেকে ডিসেম্বর সময়ের জন্য পরিশোধিত জ্বালানি তেল আমদানির লক্ষ্যে ৫টি প্যাকেজে বিভক্ত করে আন্তর্জাতিক কোটেশন আহ্বান করা হয়। সাতটি প্রতিষ্ঠান থেকে দরপ্রস্তাব জমা পড়ে। তারমধ্যে চারটি প্রতিষ্ঠানের প্রস্তাব কারিগরিভাবে রেসপনসিভ হয়।

প্রস্তাবের সব প্রক্রিয়া শেষে টিইসি কর্তৃক সুপারিশ করা রেসপনসিভ সর্বনিম্ন দরদাতা প্রতিষ্ঠান সিঙ্গাপুরের ইউনিপেক সিঙ্গাপুর প্রাইভেট লিমিটেড এবং ভিটল এশিয়া প্রাইভেট লিমিটেড থেকে ১৫ লাখ ৮০ হাজার মেট্রিক টন জ্বালানি তেল আমদানি সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এতে ব্যয় হবে ১১৭ কোটি ৬৯ লাখ ৭৪ হাজার ৮০০ মার্কিন ডলার। বাংলাদেশি মুদ্রায় ১৩ হাজার ৮৭৬ কোটি ৫৩ লাখ টাকা।

প্রতি ব্যারেল জেটএ-১ এর দাম পড়বে ১০.৮৮ ডলার। এছাড়া প্রতি ব্যারেল গ্যাস অয়েল ৮.৮৩ মার্কিন ডলার, ফার্নেস অয়েল ৪৬.৭২ ডলার, মোগ্যাস ৯.৮৮ ডলার এবং মেরিন ফুয়েল ৭৬.৮৮ ডলার দিয়ে কেনা হবে। এই দামে গ্যাস অয়েল ১০ লাখ মেট্রিক টন, জেট-এ-১ ২ লাখ মেট্রিক টন, ফার্নেস অয়েল ২ লাখ ৫০ হাজার মেট্রিক টন, মোগ্যাস ১ লাখ মেট্রিক টন এবং মেরিন ফুয়েল ৩০ হাজার মেট্রিক টন আমদানি করা হবে।


আরও খবর



চবি বিএনসিসি’র উদ্যোগে কাউন্সেলিং ও বৃক্ষরোপন কর্মসূচি অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:রবিবার ০৯ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ০৯ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
রাহুল সরকার, চট্টগ্রাম ব্যুরো

Image

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় বিএনসিসির উদ্যোগে বিএনসিসিতে ভর্তিকৃত নবীন ক্যাডেটদের কাউন্সেলিং ও বৃক্ষরোপন-২০২৪ অনুষ্ঠিত হয়েছে।

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় (চবি) উপাচার্য প্রফেসর ড. মোঃ আবু তাহের বলেন, বিএনসিসি একটি আধাসামরিক সেচ্ছাসেবী বাহিনী। শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের সমন্বয়ে গঠিত বিএনসিসি'র মূলমন্ত্র হলো- জ্ঞান ও শৃঙ্খলা। এই সংগঠন জনকল্যাণমূলক কাজ করার পাশাপাশি বৃক্ষরোপণ, স্বেচ্ছায় রক্তদানসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন অনুষ্ঠানের শৃংখলা আনয়নে যে ভূমিকা রাখে তা অত্যন্ত প্রশংসনীয়।

রবিবার সকালে বিএসসিসির অফিস প্রাঙ্গন প্রধান অতিথির বক্তব্য তিনি এসব কথক বলেন। রাখেন চবি উপাচার্য প্রফেসর ড. মোঃ আবু তাহের। এসময় দ্রুত সময়ের মধ্যে বিএনসিসির নিজস্ব ভবন নির্মাণকাজ শুরুর ঘোষনা দেন।

তিনি বলেন, সৎ, সাহসী, পরিশ্রমী, শৃংখলাপূর্ণ, দক্ষ, দেশপ্রেমিক ও যোগ্য নেতৃত্ব তৈরির মহান উদ্দেশ্যে বিএনসিসি যে যাত্রা শুরু করেছে তা সমুন্নত রাখতে সকল ক্যাডেটদের আন্তরিকতার সাথে একযোগে কাজ করতে হবে।

তিনি স্বাধীন এ দেশে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘোষিত স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে সকলকে স্ব স্ব ক্ষেত্রে একযোগে কাজ করার আহবান জানান।

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে বক্তব্য রাখেন চবি উপ-উপাচার্য (একাডেমিক) প্রফেসর বেনু কুমার দে। অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন চবি বিএনসিসির সমন্বয় কর্মকর্তা দ্বিতীয় লেফটেন্যান্ট প্রফেসর ড. বায়েজীদ মাহমুদ খান, সেনা শাখার বি কোম্পানী কমান্ডার ও ১ নং প্লাটুনের দায়িত্বে নিয়োজিত দ্বিতীয় লেফটেন্যান্ট প্রফেসর ড. মোহাম্মদ ইসমাইল হোসেন, এ কোম্পানীর ২নং প্লাটুন কমান্ডার এর দায়িত্বে নিয়োজিত পিইউও ড. মোঃ শহীদুল হক, নৌ শাখা প্রধান পিইউও ড. মোঃ আহসানুল কবীর (ভারপ্রাপ্ত), বিমান শাখার ক্লাইট-২ ও বিমান শাখা প্রধান পিইউও প্রফেসর ড. মোহাম্মদ জহিরুল কাইয়ুম ও বিএনসিসি অফিসের সহকারী রেজিস্ট্রার বিধান রায়। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন এ কোম্পানীর ৩নং ও ফরেস্ট্রির প্লাটুনের দায়িত্বে নিয়োজিত পিইউও ড. সোহাগ মিয়া (ভারপ্রাপ্ত)।

অনুষ্ঠানে বিএনসিসির পক্ষ থেকে চবি উপাচার্য ও উপ-উপাচার্যকে গার্ড অব অনার প্রদান করা হয়। এর আগের একটি করে ঢাকি জাম ও পলাশ গাছ লাগিয়ে বৃক্ষরোপন কর্মসূচির উদ্বোধন করা হয়।


আরও খবর