আজঃ বুধবার ০৩ জুলাই ২০২৪
শিরোনাম

ক্রেতায় মুখরিত বঙ্গবাজারে এখন পোড়া গন্ধ

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৪ এপ্রিল ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৪ এপ্রিল ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

রাজধানীর বঙ্গবাজার মার্কেট সকাল থেকে রাত সব সময় থাকতো লোকে লোকারণ্য। ঈদকে সামনে রেখে ব্যবসায়ী ও ক্রেতাদের বেশি মুখরিত ছিল বঙ্গবাজারের বেচাকেনা।

জনপ্রিয় এ মার্কেট এলাকায় এখন ধ্বংসস্তূপ পোড়া গন্ধ। শতশত ব্যবসায়ীর আয়ের উৎস পলকেই পুড়ে ছাই। মার্কেটের ঠিক বিপরীতে বাংলাদেশের আগুন নেভানোর প্রতিষ্ঠান ফায়ার সার্ভিসের সদর দপ্তর। তবে তারা যখন আগুন নিয়ন্ত্রণ করলো তখন পুরো মার্কেটের অধিকাংশ ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে।

ব্যবসায়ীরা বলেন, এই আগুনের কারণে শত শত ব্যবসায়ী পথে নেমে যাবে। শুধু ব্যবসায়ীরা না এসব দোকানকে কেন্দ্র করে হাজার হাজার কর্মচারীরাও কাজ করে তারাও বেকার হয়ে গেল। হাজার হাজার পরিবারের চলার পথ এই বঙ্গবাজারের মার্কেট।

ফায়ার সার্ভিস সদর দপ্তর থেকে ডিউটি অফিসার লিমা খানম জানান, ৬৫০ জন জনবল নিয়ে ৫০টি ইউনিট বেশ কয়েক ঘণ্টা কাজ করে বঙ্গবাজার মার্কেটের আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হয়।

এই অগ্নিকাণ্ডে বঙ্গবাজারের কয়েকটি মার্কেটের প্রায় ৫ হাজার দোকান ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলে দাবি করেছে দোকান মালিক সমিতি। তারা বলছেন, এ ঘটনায় দুই হাজার কোটি টাকার মালামাল পুড়ে গেছে। কয়েক হাজার ব্যবসায়ী সব হারিয়ে নিঃস্ব হয়ে পড়েছেন। 


আরও খবর
কপালের বলিরেখা দূর করার উপায়!

শুক্রবার ০৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৪

অভিযানেও স্বস্তি ফেরেনি চালের বাজারে

শুক্রবার ২৬ জানুয়ারী ২০২৪




প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নে সচেষ্ট হওয়ার নির্দেশ মসিক মেয়রের

প্রকাশিত:রবিবার ৩০ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ৩০ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
ময়মনসিংহ প্রতিনিধি

Image

ময়মনসিংহ সিটি কর্পোরেশন (মসিক) এর নব-নির্বাচিত মেয়র মোঃ ইকরামুল হক টিটু বলেন, আমরা জনগণকে অনেক প্রতিশ্রুতি দিয়েছি, আমাদের কাছে জনগণের প্রত্যাশাও অনেক। সেসব প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নে সচেষ্ট হতে হবে।

রবিবার বেলা সাড়ে ১১টায় শহীদ শাহবুদ্দিন মিলনায়তনে ময়মনসিংহ সিটি কর্পোরেশনের নবনির্বাচিত মেয়র ও কাউন্সিলরদের সাথে সিটি কর্পোরেশনের কর্মকর্তা-কর্মচারিদের সাথে পরিচিতি ও মতবিনিময় সভার সভাপতির বক্তব্যে এসব বলেন মেয়র।

তিনি বলেন, বর্তমান আর্থসামাজিক অবস্থায় রাতারাতিই সবকিছু বদলে দেওয়া সম্ভব না, তবে সামর্থের সবটুকু দিয়ে চেষ্টা করা জরুরী এবং খেয়াল রাখতে হবে- সকল সময়ে আমাদের আচরণ যেন হয় জনকল্যাণমুখী।

তিনি তার বক্তব্যে ময়মনসিংহ সিটি কর্পোরেশন উপহার দেওয়ার জন্য প্রধানমন্ত্রীকে এবং তাকে পুনরায় মেয়র পদে নির্বাচিত করার জন্য নাগরিকবৃন্দের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। এছাড়া বক্তব্যে তিনি যানজট, জলাবদ্ধতা, পরিস্কার পরিচ্ছন্নতা, নাগরিক সেবা বৃদ্ধি, নাগরিক অভিযোগ প্রতিকার, ফুটপাত দখলমুক্তকরণসহ বিভিন্ন বিষয়ে নির্দেশনা প্রদান করেন।

তিনি আরও বলেন, ময়মনসিংহ একটি ‍পুরতন এবং ঘনবসতিপূর্ণ শহর। এ বিষয়গুলো বিবেচনায় রেখেই আমাদের সমস্যা সমাধানে সচেষ্ট হতে হবে। রাস্তার পাশে অবৈধ বাজার, ভ্রাম্যমান বাজার বন্ধ করা, নির্ধারিত জায়গা ছেড়ে বাড়ি করা নিশ্চিত করতে হবে। এছাড়া সড়ক প্রশস্তকরনের কাজগুলোকে এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে।

মেয়র বর্জ্য ব্যবস্থাপনাকে টেকসই করতে জনসচেতনতা বৃদ্ধির প্রতি গুরুত্বারোপ করেন। তিনি প্রতিটি ওয়ার্ডে প্রতি মাসে সচেতনতামূলক ক্যাম্পেইন করার জন্য প্রধান বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তাকে নির্দেশ প্রদান করেন। এছাড়াও মেয়র বলেন, মশক নিধন, খালকে দখলমুক্ত ও পরিস্কার রাখতেও নাগরিকবৃন্দের সহযোগিতা প্রয়োজন।

মেয়র মোঃ ইকরামুল হক টিটু নাগরিক সেবা বৃদ্ধিতে সেবা প্রদানে তথ্য প্রযুক্তির ব্যবহার, প্রশাসনিক বিকেন্দ্রেকরণ কার্যক্রম জোরদার, সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির যথাযথা বাস্তবায়ন ইত্যাদি বিষয়ে জোর দেন। কর্মকর্তা-কর্মচারিদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, নাগরিক অভিযোগ প্রতিকারে এবং জনভোগান্তি লাঘবে ঢিলেঢালা ভাব দেখা গেলে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

সভায় প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা কাউন্সিলর ও কর্মকর্তা-কর্মচারিবৃন্দ বক্তব্য রাখেন। সভা শেষ বর্তমান কাউন্সিলের ৮ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর মোঃ ফারুক হাসান এবং বিলুপ্ত ময়মনসিংহ পৌরসভার কাউন্সিলর মোঃ লিয়াকত আলী এবং লাল মিয়া লাল্টুর মৃত্যুতে দোয়া করা হয়।

সভায় ময়মনসিংহ সিটি কর্পোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ ইউসুফ আলী, সংরক্ষিত ও সাধারণ আসনের কাউন্সিলরবৃন্দ, কর্পোরেশনের সচিব মোঃ আরিফুর রহমান, প্রধান প্রকৌশলী মোঃ রফিকুল ইসলাম মিঞা সহ অন্যান্য বিভাগ ও শাখা প্রধানগণ, আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তাগণ, প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।


আরও খবর



বসুন্ধরা চা ক্যাম্পেইনে বিজয়ীদের পুরস্কার প্রদান

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০২ জুলাই 2০২4 | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০২ জুলাই 2০২4 | অনলাইন সংস্করণ
Image

বসুন্ধরা চা মন কী যে চায় ক্যাম্পেইনে বাকি ১১ জন বিজয়ীর মধ্যে পুরস্কার বিতরণ করা হয়েছে। সোমবার বসুন্ধরা ফুড অ্যান্ড বেভারেজ ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের করপোরেট অফিসে এ পুরস্কার বিতরণ করা হয়।

বসুন্ধরা চা মন কী যে চায় ক্যাম্পেইন বিজয়ীদের পুরস্কার প্রদানের সমাপনী অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেনচিফ হিউম্যান রিসোর্স অফিসার ক্যাপ্টেন শেখ এহসান রেজা, ব্র্যান্ড অ্যান্ড মার্কেটিং সি ও ও এম. এম. জসীম উদ্দীন, হেড অব সেলস মো. রেদোয়ানুর রহমান, অ্যাকাউন্টস অ্যান্ড ফাইন্যান্স এজিএম সুমন কুমার কণ্ডু। এ ছাড়া বসুন্ধরা ফুড অ্যান্ড বেভারেজের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

এর আগে, ২২ মে ঢাকার বসুন্ধরা সিটি শপিং কমপ্লেক্সে শুরু হওয়া ২৫ দিনব্যাপী এই ক্যাম্পেইনে অংশ নেয় ১৫ হাজারেরও বেশি চা প্রেমিক। বসুন্ধরা চা মন কী যে চায় ক্যাম্পেইন স্টলে বসুন্ধরা চা উপভোগ করে মতামত প্রকাশ করে সবাই। এ সময় চা প্রেমীরা শেয়ার করেছেন মন কী যে চায় অর্থাৎ তাদের একান্ত ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা।

ভাবনার গুরুত্ব ও বলার ভঙ্গির ওপর মূল্যায়ন করে তাদের মধ্য থেকে বাছাইকৃত ২৫ জন পেয়েছেন বসুন্ধরা চা এর পক্ষ থেকে আকর্ষণীয় পুরস্কার। প্রথম ধাপে গত ১২ জুন ১৪ জন বিজয়ীকে পুরস্কার প্রদান করা হয়েছে।


আরও খবর



অবশেষে চালু দ্বিতীয় সাবমেরিন ক্যাবল

প্রকাশিত:শনিবার ২৯ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ২৯ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ডেস্ক

Image

দুই মাস ৮ দিন পর অবশেষে দেশের দ্বিতীয় সাবমেরিন ক্যাবল (এসএমডব্লিউ-৫) চালু হয়েছে। গত ১৯ এপ্রিল বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবলস পিএলসির (বিএসসিপিএলসি) আওতাধীন দেশের দ্বিতীয় সাবমেরিন ক্যাবলটি সিঙ্গাপুর হতে পশ্চিম প্রান্তে ইন্দোনেশিয়ার জলসীমায় আকস্মিকভাবে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। এই দীর্ঘসময়ের মধ্যে ক্যাবলটির মেরামত সম্পন্ন হয়েছে এবং সার্কিটগুলো চালু করা হয়েছে।

বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবলস পিএলসির (বিএসসিপিএলসি) মহাব্যবস্থাপক (চালনা ও রক্ষণাবেক্ষণ) সাইদুর রহমান এ তথ্য জানান।

বিএসসিপিএলসি জানায়, গত ১৯ এপ্রিল দিবাগত রাত ১২টায় বিএসসিপিএলসির আওতাধীন দেশের দ্বিতীয় সাবমেরিন ক্যাবলটি (এসএমডব্লিউ-৫) সিঙ্গাপুর হতে পশ্চিমপ্রান্তে ইন্দোনেশিয়ার জলসীমায় আকস্মিকভাবে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। এতে ইন্টারনেট সংযোগে বিঘ্ন ঘটে।

সাইদুর রহমান জানান, এসএমডব্লিউ-৫ কনসোর্টিয়াম শুক্রবার সকাল ১০টা ৪০ মিনিটে ক্যাবলটির মেরামত কাজ সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করে। বিএসসিপিএলসির এসএমডব্লিউ-৫ এর মাধ্যমে সংযোগ করা সার্কিটগুলো চালু করা হয়েছে।

কক্সবাজারে অবস্থিত দেশের প্রথম সাবমেরিন ক্যাবল, কুয়াকাটায় অবস্থিত সাবমেরিন ক্যাবল এবং কয়েকটি আইটিসি বা ইন্টারন্যাশনাল টেরিস্ট্রিয়াল ক্যাবলের মাধ্যমে দেশে ইন্টারনেট সরবরাহ করা হয়ে থাকে।

বাংলাদেশ প্রথমবারের মতো সাবমেরিন কেবল এসএমডব্লিউ-৪ এ যুক্ত হয় ২০০৫ সালে, যার মাধ্যমে ২৫০ জিবিপিএস (গিগাবাইট পার সেকেন্ড) ব্যান্ডউইথ পাওয়া যাচ্ছে।

এছাড়া বাংলাদেশ ছয়টি বিকল্প সাবমেরিন ক্যাবলের সঙ্গে যুক্ত রয়েছে। যেগুলোর মাধ্যমে ভারত থেকে ব্যান্ডউইথ আমদানি করা হয়।

আর ২০১৭ সালের ১০ সেপ্টেম্বর পটুয়াখালীর কুয়াকাটার কলাপাড়ায় চালু হয়েছে বাংলাদেশের দ্বিতীয় সাবমেরিন ক্যাবল ল্যান্ডিং স্টেশন। এই ল্যান্ডিং স্টেশনের মাধ্যমে সাউথইস্ট এশিয়া-মিডলইস্ট-ওয়েস্টার্ন ইউরোপ (এসএমডব্লিউই-৫) আন্তর্জাতিক কনসোর্টিয়ামের সাবমেরিন ক্যাবল থেকে সেকেন্ডে ১ হাজার ৫০০ গিগাবাইট (জিবি) গতির ইন্টারনেট পাচ্ছে বাংলাদেশ।


আরও খবর



যমুনায় বাড়ছে পানি, ভাঙন আতঙ্কে চরের মানুষ

প্রকাশিত:শুক্রবার ২১ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২১ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে যমুনাসহ সবকটি নদীতে পানি বাড়ছে। বিরাজ করছে বন্যা আতঙ্ক। চর ও নিচু এলাকায় বন্যার পানি প্রবেশ করছে। যমুনা নদীর পানি পোড়াবাড়ি পয়েন্টে বিপৎসীমার ১১২ সেন্টিমিটার ও ঝিনাই নদীর পানি যোকারচর পয়েন্টে ৫৬ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।

শুক্রবার (২১ জুন) সকালে উপজেলার গোবিন্দাসী ইউনিয়নের এলাকা ঘুরে দেখা যায় চিতুলিয়াপাড়া, ভালকুটিয়া, কষ্টাপাড়া ও নিকরাইল ইউনিয়নের মাটিকাটা, পাটিতাপাড়া, কোনাবাড়ী এলাকাসহ বেশ কয়েকটি এলাকায় কয়েক দিন ধরে ভাঙন দেখা দিয়েছে। ফলে দিশেহারা নদীপাড়ের মানুষগুলো।

এদিকে পানি বৃদ্ধির সঙ্গে শুরু হয়েছে নদী ভাঙন। বিগত ভাঙনের পর যেটুকু সম্বল বেঁচে ছিল, সেটিও ভাঙনের আশঙ্কায় চরম হতাশায় দিন পার করছেন নদীপাড়ের শতশত ভাঙন কবলিত মানুষ। ইতোমধ্যে কিছু কিছু এলাকায় ভাঙন শুরু হয়েছে।

নদীপাড়ের মানুষের অভিযোগ, গেল বছর ভাঙনরোধে খানুরবাড়ী, চিতুলিয়াপাড়াসহ বিভিন্নস্থানে নামমাত্র জিও ব্যাগ ফেলে জেলা পানি উন্নয়ন বোর্ড। সেগুলো এখন ধসে যাওয়ার শঙ্কা রয়েছে। এছাড়া প্রভাবশালী ব্যক্তিরা প্রভাব খাটিয়ে নিজ নিজ বাড়ির সামনে জিওব্যাগ ফেলে। দরিদ্র পরিবারের বাড়ির সামনে জিওব্যাগ ফেলা হয় না।

পাটিতাপাড়ার গ্রামের বাসিন্দারা জানান, যমুনা নদীতে গত কয়েকদিন ধরে পানি বাড়ছে। এতে পানি বৃদ্ধির সঙ্গে ভাঙনও দেখা দিয়েছে। কিন্তু ভাঙনরোধে কোনো উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে না। গত বছর বসতভিটা ভেঙে যেটুকু থাকার জায়গা ছিল সেটি এবারও চোখের সামনে নদী গর্ভে বিলীনের পথে।

গত বছর বন্যায় ভাঙন রোধে পানি উন্নয়ন বোর্ডের ফেলা গাইড বাঁধের জিওব্যাগ আনলোড ড্রেজারগুলোর কারণে ধসে যাচ্ছে। যার ফলে কোটি কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত পাকা ও আধ-পাকা সড়ক, গাইড বাঁধ বসত-বাড়ি, মসজিদ-মন্দির, ছোট-বড় বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসহ নানা স্থাপনা ভাঙনের হুমকিতে রয়েছে।

এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) মামুনুর রশীদ বলেন, কিছু দিন ধরে যমুনা নদীতে পানি বৃদ্ধি পাচ্ছে। ভাঙনের বিষয়টি ঊর্ধ্বতন দপ্তরে অবগত করাসহ জেলা পানি উন্নয়ন বোর্ডের সঙ্গে কথা বলে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

টাঙ্গাইল জেলা পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. সাজ্জাদ হোসেন বলেন, ভূঞাপুরে ভাঙনের বিষয়টি জানতে পেরেছি। ভাঙন এলাকাগুলোর মধ্যে গোবিন্দাসী ও নিকরাইলের জন্য একটি প্রকল্প জমা দেওয়া হয়েছে। এছাড়া ওই এলাকার ইকোনোমিক জোনের কাজ শুরু হলে স্থায়ী বাঁধ হয়ে যাবে।


আরও খবর



ইয়েমেনে নৌকা ডুবে নিহত ৩৮, নিখোঁজ ১০০

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১১ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১১ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

পশ্চিম এশিয়ার দেশ ইয়েমেনে নৌকাডুবে অন্তত ৩৮ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ ছাড়া নিখোঁজ রয়েছেন ১০০ জন যাত্রী। স্থানীয় সময় সোমবার (১০ জুন) দেশটির লোহিত সাগর উপকূলবর্তী বন্দর শহর এডেনে এ ঘটনা ঘটে।

রয়টার্স এক প্রতিবেদনে জানায়, হর্ন অফ আফ্রিকা থেকে ইয়েমেনের এডেন শহরে একটি নৌকা যাচ্ছিল। নৌকাটি এডেনের পূর্বে শাবওয়া গভর্নরেটের তীরে পৌঁছানোর আগেই ডুবে যায়। পরে ৩৮ জনের দেহ এবং ৭৮ জনকে জীবিত উদ্ধার করা হয়। আরও ১০০ জন নিখোঁজ রয়েছেন। নিখোঁজদের সন্ধানে উদ্ধারকাজ চলছে।

অভিযাত্রীদের সবাই আফ্রিকার হর্ন অব অফ্রিকা’ অঞ্চলের চার দেশ ইথিওপিয়া, ইরিত্রিয়া, জিবুতি ও সোমালিয়ার বাসিন্দা।

জাতিসংঘের তথ্যমতে, ২০২৩ সালে আফ্রিকা ও এশিয়া থেকে এডেন বন্দরে অন্তত ৯৭ হাজার অভিবাসনপ্রত্যাশী এসেছেন। সাগর পাড়ি দিয়ে ইউরোপে যাওয়ার লক্ষ্য তাদের।

উল্লেখ্য, তুরস্ক ও লিবিয়ার পাশপাশি সম্প্রতি ইয়েমেনের এডেন বন্দর শহরও সাগরপথে ইউরোপে যেতে ইচ্ছুক অভিবাসনপ্রত্যাশীদের ভিড় বাড়ছে। তাদের অধিকাংশই আফ্রিকার দেশগুলো থেকে আসা।


আরও খবর