আজঃ শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪
শিরোনাম

লটারির টিকিট বিক্রি করতেন নোরা

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০২ জুন 2০২2 | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০২ জুন 2০২2 | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

অভিনয়ে প্রথম সারির না হয়েও নাচ দিয়ে বলিউডের প্রভাবশালী তারকা হয়ে উঠেছেন নোরা ফাতেহি। গত কয়েক বছরে বলিউডের অন্যতম আলোচিত তারকা তিনি। বাটলা হাউজ, স্ট্রিট ড্যান্সার কিংবা ভারত ছবিতে তার নাচের পারফরম্যান্স তাকে বিপুল জনপ্রিয়তা এনে দিয়েছে। মরক্কোর পরিবার থেকে আসা ও কানাডায় বেড়ে ওঠা নোরার ভারতজয় সহজ ছিল না। সম্প্রতি এক সাক্ষাত্কারে শুনিয়েছেন তার শুরুর দিনের সংগ্রামের কথা। বিশেষত, বিভিন্ন জায়গায় অডিশন দিতে গিয়ে রীতিমতো অপমান সইতে হয়েছে তাকে।

ভারতের নাগরিক না হওয়ায় স্বভাবতই হিন্দি ভাষাজ্ঞান ছিল না নোরার। আর এতেই ভুগতে হয়েছিল। যেখানেই যেতেন অডিশন দিতে, সেখানেই নানা কটু মন্তব্য শুনতে হয়েছে। নোরার কথায়, আমি হিন্দি শিখতে শুরু করেছিলাম। কিন্তু অডিশনগুলো দুঃস্বপ্নের মতো হয়ে উঠেছিল। মানসিকভাবে ওরকম পরিস্থিতির জন্য প্রস্তুত ছিলাম না। নিজেকে বোকা মনে হচ্ছিল। অনেক কাস্টিং পরিচালক তাকে নিয়ে হাস্যরস করতেন, মুখের ওপর বিদ্রুপের হাসি হাসতেন। একটা বিশেষ ঘটনার কথা উল্লেখ করে নোরা বলেছেন সেটা তিনি জীবনে কখনো ভুলতে পারবেন না।


একজন কাস্টিং এজেন্ট একবার আমায় বলেছিলেন, আপনাকে এখানে দরকার নেই। আপনি চলে যান। এখন অনেক সমালোচনা, বিদ্রুপ সহজে মোকাবেলা করতে পারলেও পাঁচ বছর আগে বিনোদন জগতে নতুন মানুষ হিসেবে তার জন্য সেগুলো হজম করাটা খুব কঠিন ছিল। এখন এ রকম বিষয় আমি বন্ধুদের সঙ্গে হেসে উড়িয়ে দিতে পারি। কিন্তু তখন রিকশায় বসে কাঁদতাম।

পরিবারে আর্থিক সংকট থাকায় কৈশোরেই কর্মজীবনে প্রবেশ করতে হয়েছিল নোরাকে। ১৬ বছর বয়সে নিজের স্কুলের কাছে একটি শপিং মলে সেলসম্যানের কাজ করেছেন। এরপর বিভিন্ন সময় রেস্তোরাঁয় পরিচারিকা হিসেবে কাজ করেছেন। টেলিমার্কেটিংয়ে ছিলেন, এমনকি লটারির টিকিটও বিক্রি করেছেন। এরপর ভারতে এসে নৃত্য প্রতিভা দিয়ে নিজেকে নিয়ে গেছেন প্রথম সারির তারকাদের কাতারে।

নোরা এখন কাজ করছেন ড্যান্স দিওয়ানে জুনিয়রসের বিচারক হিসেবে। শিশু-কিশোরদের এ রিয়ালিটি শো বেশ জনপ্রিয়। এতে নোরার সঙ্গে বিচারক হিসেবে আরো আছেন নিতু কাপুর ও কোরিওগ্রাফার মার্জি পেসটোনজি।

নিউজ ট্যাগ: নোরা ফাতেহি

আরও খবর



সরকারি চাকরির বয়সসীমা নিয়ে আমার করা সুপারিশের কার্যকারিতা নেই: শিক্ষামন্ত্রী

প্রকাশিত:রবিবার ১২ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১২ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা ৩৫ করতে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে সুপারিশ করেছিল শিক্ষা মন্ত্রণালয়। তবে সেই সুপারিশের এখন আর কোনো কার্যকারিতা নেই বলে জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী। রবিবার (১২ মে) সচিবালয়ে মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে প্রশ্নের জবাবে শিক্ষামন্ত্রী এসব কথা বলেন।

শিক্ষামন্ত্রী বলেন, আমার সুপারিশপত্রের কার্যকারিতা এখন আর নেই। এটিকে নিয়ে জলঘোলা করে নানা জায়গায় দাঁড়িয়ে আন্দোলনের নামে অস্থিতিশীলতা সৃষ্টি করা কখনোই কাম্য না। আমি আলোচনা করে জানতে পেড়েছি, মাত্র এক শতাংশ শিক্ষার্থী ৩০ বছর বয়সে চাকরি পাচ্ছেন। যেখানে এক শতাংশ মাত্র, সেখানে ৩৫ করলে আর কতই-বা বাড়বে? সেটা পরিষ্কার বোঝা যাচ্ছে।’

তিনি আরও বলেন, কিছু চাকরিপ্রার্থী বিষটি নিয়ে অনুরোধ করেছিলেন, তাদের সঙ্গে আলোচনাকালে মনে হয়েছিল, এ বিষয়ে একটা সুপারিশ করা যেতে পারে। কিন্তু দেখা যাচ্ছে সেই সুপারিশপত্র পুঁজি করে অনেকেই জল ঘোলা করার চেষ্টা করছেন।’

আন্দোলনকারীদের বিষয়ে মন্ত্রী বলেন, একটি পক্ষ দেখা যাচ্ছে, সেই সুপারিশপত্র পুঁজি করে সংঘাতমূলক পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে চাচ্ছে। সেখানে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে চাচ্ছে। আমি তাদের বলব, তারা একটি খারাপ কাজ করার চেষ্টা করছেন। এখানেই বিষয়টির সমাপ্তি ঘটেছে।’

সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা ৩৫ করার বিষয়ে জনপ্রশাসনমন্ত্রী বক্তব্য জানিয়ে দিয়েছেন উল্লেখ করে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, এরই মধ্যে এ বিষয়ে জনপ্রশাসনমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন জাতীয় সংসদে পরিষ্কার করে বলেছেন, যে সরকারের বা রাষ্ট্রের নীতিগত সিদ্ধান্ত কী। এই বয়সসীমা বৃদ্ধির বিষয়ে এই মুহূর্তে যেকোনো সিদ্ধান্ত নেই, সেটা তিনি (জনপ্রশাসন মন্ত্রী) বলে দিয়েছেন।’


আরও খবর
একাদশের ক্লাস শুরুর তারিখ ঘোষণা

বৃহস্পতিবার ১৬ মে ২০২৪

একাদশের ক্লাস শুরু ৩০ জুলাই

বৃহস্পতিবার ১৬ মে ২০২৪




অনুমতি না নিয়ে স্ত্রীর সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক ধর্ষণ নয়: মধ্যপ্রদেশের হাইকোর্ট

প্রকাশিত:শনিবার ০৪ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৪ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

অনুমতি না নিয়ে স্ত্রীর সঙ্গে শারীরিক সম্পর্কে লিপ্ত হওয়ায় স্বামীর বিরুদ্ধে আদালতে মামলা দায়ের করেন স্ত্রী। তবে তার আবেদন খারিজ করে দিয়েছে ভারতের মধ্যপ্রদেশের হাইকোর্ট। স্ত্রীর সঙ্গে শারীরিক সম্পর্কে লিপ্ত হওয়ার ক্ষেত্রে অনুমতি নেওয়ার বিষয়টি অবান্তর বলে জানিয়েছে হাইকোর্ট।

মামলার এজহার থেকে জানা গেছে, স্বামীর বিরুদ্ধে একাধিকবার অস্বাভাবিক যৌন সম্পর্কের অভিযোগ এনে আদালতের দ্বারস্ত হন ওই নারী। কখনও আবার মিলনের আগে তার অনুমতি নেওয়া হয়নি। এজন্য স্বামীর বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ এনে এফআইআর করেছিলেন তিনি। আদালত সেই এফআইআর খারিজ করে দিয়েছে।

মধ্যপ্রদেশ হাইকোর্টের বিচারপতি গুরপাল সিংহ অহলুওয়ালিয়ার বেঞ্চ জানিয়েছে, স্ত্রীর সঙ্গে কোনো প্রকার অস্বাভাবিক যৌনতা ধর্ষণ হতে পারে না। এ ক্ষেত্রে স্ত্রীর অনুমতি সংক্রান্ত বিষয়টি অবাস্তব। কারণ মহিলার বয়স ১৫ বছরের নীচে নয় এবং বৈবাহিক ধর্ষণ ভারতীয় আইনে এখনও স্বীকৃত নয়।

আদালতের পর্যবেক্ষণের বলা হয়েছে, ভারতীয় দণ্ডবিধির ৩৭৫ ধারায় ধর্ষণের সংশোধিত সংজ্ঞা অনুযায়ী, ১৫ বলছরের ঊর্ধ্ব স্ত্রীর সঙ্গে তার স্বামীর কোনো প্রকার যৌন সম্পর্ক ধর্ষণ নয়। এ ক্ষেত্রে তাই স্ত্রীর সম্মতির বিষয়টি বিবেচ্য হয় না। ভারতীয় দণ্ডবিধির ৩৭৭ ধারা অনুযায়ী, স্বামী তার আইনত বৈধ স্ত্রীর সঙ্গে এক ছাদের নীচে থাকলে অস্বাভাবিক যৌনতা দোষের নয়। তাই এই মামলার কোনো ভিত্তি নেই।

আদালত আরও জানিয়েছে, ভারতীয় দণ্ডবিধির ৩৭৬বি ধারা অনুযায়ী একটি ক্ষেত্রেই স্বামীর বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ আনতে পারেন স্ত্রী। যদি আইনত বিবাহিত হওয়া সত্ত্বেও স্বামী এবং স্ত্রী আলাদা থাকেন, তবেই ওই অভিযোগ বৈধ হতে পারে।


আরও খবর



দিল্লিতে সেরা অভিনেত্রীর পুরস্কার জিতলেন মিথিলা

প্রকাশিত:শনিবার ০৪ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৪ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

বাংলার আলোচিত অভিনেত্রী রাফিয়াত রশিদ মিথিলা। এবার ভারতের চতুর্দশ দাদাসাহেব ফালকে ফিল্ম ফেস্টিভ্যালে সেরা অভিনেত্রীর পুরস্কার পেলেন মিথিলা। গত এপ্রিলের শুরুতেই মুক্তি পেয়েছিল মিথিলা অভিনীত টালিউড সিনেমা ও অভাগী। শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের অভাগীর স্বর্গ অবলম্বনে সিনেমাটি নির্মাণ করেছেন অনির্বাণ চক্রবর্তী। এবার এই ছবিতে অভিনয়ের জন্যই সেরা অভিনেত্রীর সম্মাননা পেলেন মিথিলা।

পুরস্কার পেয়ে বেশ উচ্ছ্বসিত মিথিলা। ভারতীয় গণমাধ্যমকে তিনি বলেন, আমি খুব খুশি পুরস্কার পেয়ে। আমার গোটা টিমকে আমি ধন্যবাদ জানাই। বিশেষ করে প্রযোজক এবং পরিচালককে সাধুবাদ জানাই। দিল্লিতে আয়োজিত দাদাসাহেব ফালকে ফিল্ম ফেস্টিভ্যালে আমি সেরা অভিনেত্রী বিভাগে পুরস্কৃত হয়েছি।

ও অভাগী সিনেমার পরিচালক অনির্বাণ চক্রবর্তী এবং প্রযোজক ড. প্রবীর ভৌমিকও খুব খুশি। প্রবীর ভৌমিক গণমাধ্যমকে বলেন, মিথিলার এই পুরস্কারটি প্রাপ্য ছিল। ও এই পুরস্কারের জন্য যোগ্য। পরিচালক আগেই জানিয়েছিলেন, ছোটবেলা থেকেই শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের যেকোনো লেখা পড়েই মনে হত যেন সিনেমা দেখছি। ও অভাগী হল অভাগীর স্বর্গ গল্পটির অ্যাডাপ্টেশন। মূল গল্পকে বিকৃত না-করে নতুন এবং ইউনিক কিছু তৈরি করা হয়েছে এই ছবিতে।

ও অভাগী ছবির মুখ্য চরিত্রে ভারত ও বাংলাদেশের জনপ্রিয় অভিনেত্রী রাফিয়াদ রশিদ মিথিলাকে ছাড়াও অন্যান্য চরিত্রে অভিনয় করতে দেখা গিয়েছে সায়ন ঘোষ, সুব্রত দত্ত, দেবযানী চট্টোপাধ্যায়, জিনিয়া, ঈশান মজুমদার-সহ আরও অনেককে।

ছবিতে মিথিলার ভূমিকার প্রশংসা করে তার স্বামী ও জনপ্রিয় চলচ্চিত্র নির্মাতা সৃজিত মুখার্জি তার ফেসবুকে লিখেছিলেন, ও অভাগী হলো শরৎ চন্দ্র ক্লাসিকের একটি সুন্দর ও সংবেদনশীল ব্যাখ্যা। যেখানে রফিয়াথ রশিদ দুর্দান্ত অভিনয় করেছেন।


আরও খবর



পাঁচ ভারতীয় নাবিককে মুক্তি দিল ইরান

প্রকাশিত:শুক্রবার ১০ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১০ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

আটককৃত পাঁচ ভারতীয় নাবিককে মুক্তি দিয়েছে ইরান। প্রায় এক মাস ইরানের কাছে বন্দি ছিলেন তারা। গতকাল বৃহস্পতিবার তাদের মুক্তি দেওয়া হয় বলে জানিয়েছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি।

গত ১৩ এপ্রিল দুবাইয়ের উপকূলে একটি ইসরায়েলি কার্গো জাহাজ আটক করে ইরানের ইসলামিক রেভেলিউশনারি গার্ড কর্পস (আইআরজিসি)। ওই জাহাজে ক্রুদের মধ্যে ১৭ জন ভারতীয় ছিলেন। তাদের সবাইকে আটক করে আইআরজিসি।

বন্দি নাবিকদের মুক্ত করে দেশে ফিরিয়ে আনতে তৎপরতা শুরু করে ভারত। ইরানে ভারতীয় দূতাবাসের পক্ষ থেকে সব ধরনের ব্যবস্থা নেওয়া হয়। তবে ভারতে ইরানের রাষ্ট্রদূত ইরাজ এলাহি জানিয়েছেন, জাহাজটিতে থাকা বাকি ভারতীয় ক্রুদের আটক করা হয়নি। তারা যে কোনো সময় দেশে ফিরে আসতে পারেন।

সর্বশেষ বৃহস্পতিবার ইরানে ভারতীয় দূতাবাস জানায়, আটক ভারতীয়দের মধ্যে থেকে ৫ জনকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে। ইতিমধ্যে তারা ভারতের উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।


আরও খবর



ট্রাক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে বাবা-ছেলেসহ নিহত ৩

প্রকাশিত:শনিবার ১১ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১১ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
মামুনুর রশীদ, ফরিদপুর

Image

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় ট্রাক ও মোটরসাইকেল সংঘর্ষে বাবা-ছেলেসহ তিন জন নিহত হয়েছেন। শনিবার (১১ মে) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে এই ঘটনা ঘটে।

নিহতরা হলেন- কাশেম শিকদার (৪০), তার ছেলে মোরসালিন (৮) ও তার আপন ভাই নাজমুল শিকদার (৩৭)। তারা গোপালগঞ্জের মোকসুদপুর উপজেলার কোয়ালদিয়া গ্রামের বাসিন্দা।

ভাঙ্গা হাইওয়ে থানার এসআই আব্দুল বাকি দুর্ঘটনার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

এলাকাবাসী জানান, বেলা ১১টার দিকে ভাঙ্গা থেকে মোটরসাইকেল যোগে ফরিদপুর যাচ্ছিলেন কাশেম শিকদার। তার সঙ্গে ছিলেন ছেলে মোরসালিন ও ভাই নাজমুল শিকদার। পথিমধ্যে উপজেলার হামিরদী নামক স্থানে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। তখন ঘটনাস্থলে মোরসালিন মারা যান। এ সময় গুরুতর আহত হন নাজমুল। দুই ভাইকে উদ্ধার করে ফরিদপুর মেডিকেলে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাদের মৃত ঘোষণা করেন।


আরও খবর