আজঃ মঙ্গলবার ১৪ মে ২০২৪
শিরোনাম

মালয়েশিয়ায় শত কোটি টাকার পশুর অঙ্গ আটক

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৯ জুলাই ২০২২ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৯ জুলাই ২০২২ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

অবৈধ পাচারের অপেক্ষায় থাকা পশুর অঙ্গের একটি বিরাট চালান আটক করেছে মালয়েশিয়ার কাস্টমস পুলিশ। আটক পশুর অঙ্গগুলোর মাঝে রয়েছে ছয় টন হাতির দাঁত ও ১০০ কেজি প্যাঙ্গোলিনের আঁশ। সোমবার (১৮ জুলাই) চালানটি আটকের ঘোষণা দেওয়া হয়।

কর্তৃপক্ষ বলছে, আটককৃত চালানে হাতির দাঁত ও প্যাঙ্গোলিনের আঁশ ছাড়াও ২৫ কেজি গণ্ডারের শিং এবং আরও প্রায় তিনশ কেজি পশুর মাথার কঙ্কাল, হাড় ও শিং রয়েছে।

পুলিশ বলছে, এটিই দেশটির ইতিহাসে সবচেয়ে বড় এমন অবৈধ চালান আটক। এর দাম তাদের হিসেবে ১.৮ কোটি ডলার বা প্রায় ১৭০ কোটি টাকা।

গত ১০ জুলাই আফ্রিকা থেকে কনটেইনারে করে আসা একটি কাঠের চালানের ভেতর থেকে এই অঙ্গগুলো উদ্ধার করা হয়। মালয়েশিয়ার পুলিশ বলছে, এই অবৈধ চালানের চূড়ান্ত গন্তব্য মালয়েশিয়া ছিল না।

বন্য প্রাণী বাণিজ্য মনিটরিং গ্রুপ ট্রাফিক'-এর দক্ষিণপূর্ব্ এশিয়ার পরিচালক কানিথা কৃষ্ণস্বামী এই ঘটনাকে একটি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা বলে উল্লেখ করেন। বার্তা সংস্থা এএফপিকে তিনি বলেন, হুমকির মুখে থাকা নানা প্রজাতির এমন একটি চালান উদ্বেগজনক, এবং মালয়শিয়ার বন্দরগুলোকে এসব অঙ্গ পাচারের রুট হিসেবে ব্যবহার করার আমাদের যে সন্দেহ, তাকেই প্রমাণ করে।

সংরক্ষণবাদীদের অভিযোগ, মালয়েশিয়াসহ দক্ষিণপূর্ব এশিয়াকে রুট হিসেবে ব্যবহার করে চীনসহ অন্য এশিয়ান দেশগুলোতে অবৈধভাবে বন্যপ্রাণী পাচার করা হয়। মালয়েশিয়ায় চালান জব্দের ঘটনায় এখন পর্যন্ত কাউকে গ্রেফতার করা হয়নি। তবে তদন্ত চলছে।


আরও খবর



তাপমাত্রা কমাতে ‘কৃত্রিম বৃষ্টি’ তৈরির উদ্যোগ নিলেন হিট অফিসার

প্রকাশিত:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

দ্রুত তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে জলকামানের মাধ্যমে কৃত্রিম বৃষ্টি তৈরির উদ্যোগ নিয়েছেন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের চিফ হিট অফিসার বুশরা আফরিন।

নগরীর ধুলাবালি ও বায়ুদূষণ রোধে জলকামান ব্যবহার করা হলেও এবার তা তাপপ্রবাহ কমিয়ে রাখার জন্য ব্যবহৃত হচ্ছে। এ প্রসঙ্গে বুশরা আফরিন বলেন, নগরে বনায়ন বাড়িয়ে তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে আনতে সময়ের প্রয়োজন। তবে তার জন্য এখন কিছু না করে বসে থাকার মানে নেই। তাই স্বল্প সময়ের জন্য হলেও দ্রুত তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে জলকামানের মাধ্যমে কৃত্রিম বৃষ্টি তৈরির উদ্যোগ নিয়েছি। এতে গরমে নগরবাসীর ভোগান্তি কিছুটা হলেও কমবে।

তিনি বলেন, সিটি করপোরেশন যথাসাধ্য চেষ্টা করছে পানীয় জলের সুব্যবস্থা বাড়ানোর জন্য। একই সঙ্গে কুলিং স্পেস-এর ব্যবস্থা করার চেষ্টা করা হচ্ছে যেন পথচারীরা বিশ্রাম নেওয়ার সুযোগ পান। আমাদের অবশ্যই আরও বেশি করে গাছ লাগাতে হবে এবং পরিবেশবান্ধব অবকাঠামো নির্মাণে এগিয়ে আসতে হবে।

উত্তর সিটির চিফ হিট অফিসার বলেন, গত এক বছরে আমরা বেশ কিছু উল্লেখযোগ্য পদক্ষেপ নিয়েছি। এর মধ্যে অন্যতম হচ্ছে বস্তি এলাকায় জনসচেতনতা বৃদ্ধি করা। কারণ, তারা অন্যতম ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠী। এসব জায়গায় গাছ লাগানোর মাধ্যমে এবং এসব গাছের রক্ষণাবেক্ষণের মাধ্যমে তাদের সম্পৃক্ত করা হয়েছে। এছাড়া আবহাওয়া অধিদফতরসহ বেশ কিছু সরকারি-বেসরকারি এবং এনজিওর সঙ্গে আমরা শিগগিরই যুক্ত হয়ে বিভিন্ন কার্যক্রম চালু করতে যাচ্ছি। কল্যাণপুর ও বনানীতে পাইলট প্রজেক্ট হিসেবে আমরা নগর বন তৈরি করতে যাচ্ছি, যা একই সঙ্গে শীতলকরণ, বায়ুদূষণ রোধ এবং মাটির গুণাগুণ বৃদ্ধি করবে।

জানা গেছে, নিষ্প্রাণ প্রকৃতিতে কৃত্রিম বৃষ্টি তৈরির উদ্যোগ অব্যাহত রাখবে উত্তর সিটি কর্পোরেশন। কৃত্রিম বৃষ্টি-র দেখা মিলবে প্রতিদিনই। তীব্র দাবদাহে প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে শুরু হয়ে বিকেল ৪টা পর্যন্ত টানা ৬ ঘণ্টা কৃত্রিম বৃষ্টির দেখা পাবে নগরবাসী। রাজধানীর উত্তরা, মিরপুর, ফার্মগেট, আগারগাঁও সহ নগরীর বিভিন্ন এলাকায় কৃত্রিম বৃষ্টিরদেখা মিলবে।

ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন নগরীর তাপপ্রবাহ কমাতে কৃত্রিম বৃষ্টির তৈরির জন্য ব্যবহার করছে বড় বড় জলকামান। প্রতিদিন প্রায় ৪ লাখ পানি ছিটিয়ে কৃত্রিম বৃষ্টি তৈরিতে প্রয়োজন হয়েছে দুইটি স্প্রে ক্যানন ও ১০টি ব্রাউজার।


আরও খবর
শুক্রবারও চলবে মেট্রোরেল!

মঙ্গলবার ১৪ মে ২০২৪




অবশেষে স্কুলে গেলো পাঠ্যবইয়ের সংশোধনী

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৯ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৯ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

বছরের শুরুতে শিক্ষার্থীদের হাতে বই তুলে দেওয়ার পর থেকেই নানান ভুল, ত্রুটি-বিচ্যুতি নিয়ে শুরু হয় সমালোচনা। দাবি ওঠে পাঠ্যবই সংশোধনের। সমালোচনার মুখে বইয়ের ভুল চিহ্নিত করতে উচ্চপর্যায়ের কমিটি করে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি)। কথা ছিল মার্চের মধ্যেই পাঠ্যবইয়ের ভুলের সংশোধনী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাঠানো হবে।

ঘোষিত সময়ের মধ্যে তা করতে পারেনি এনসিটিবি। বই বিতরণের প্রায় সাড়ে চার মাস পর অবশেষে সারাদেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সংশোধনী পাঠানো হয়েছে।

বুধবার (৮ মে) মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের (মাউশি) সহকারী পরিচালক এস এম জিয়াউল হায়দার হেনরীর সই করা অফিস আদেশ থেকে এ তথ্য জানা গেছে।

এতে বলা হয়েছে, ২০২৪ শিক্ষাবর্ষের ষষ্ঠ থেকে নবম শ্রেণির পাঠ্যপুস্তকের সংশোধনীসমূহ প্রতিষ্ঠানের সব শিক্ষককে অবহিতকরণ ও তাদের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের নিজ নিজ পাঠ্যপুস্তকে সংযোজন নিশ্চিতকরণে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা হলো।

অফিস আদেশে এ চিঠির সঙ্গে এনসিটিবি চেয়ারম্যান অধ্যাপক মো. ফরহাদুল ইসলামের সই করা একটি চিঠি ও সংশোধনীর তালিকাও যুক্ত করা হয়েছে।

অষ্টম শ্রেণির বিজ্ঞান (অনুসন্ধানী পাঠ) বইয়ের ১২৫ নম্বর পৃষ্ঠায় ছবির ক্যাপশনে লেখা হয়েছে, প্লাটিপাস মেরুদণ্ডী প্রাণী হলেও ডিম পাড়ে। এ তথ্য ভুল। প্রকৃত তথ্য হলোপ্লাটিপাস মেরুদণ্ডী নয়, স্তন্যপায়ী প্রাণী।

আবার একই বইয়ের ৯৩ পৃষ্ঠায় লেখা রয়েছে, হাইড্রোজেন ও পানির বিক্রিয়ায় পানি উৎপন্ন হয়। সঠিক হবে হাইড্রোজেন ও অক্সিজেনের বিক্রিয়ায় পানি উৎপন্ন হয়। এ রকম ১৪৭টি ভুল ধরা পড়েছে ষষ্ঠ থেকে নবম শ্রেণির ৩১টি বইয়ে। চিহ্নিত করার পর ভুলগুলো সংশোধনের সুপারিশ করেছে এনসিটিবি গঠিত উচ্চপর্যায়ের কমিটি।

এনসিটিবি সূত্র জানায়, পাঠ্যবইয়ের ভুলত্রুটি সংশোধনের লক্ষ্যে প্রতিটি বইয়ের জন্য একজন বিশেষজ্ঞকে দায়িত্ব দেওয়া হয়। তারা ভুলগুলো চিহ্নিত করে এনসিটিবির উচ্চপর্যায়ের কমিটির কাছে জমা দেন। সম্প্রতি এ কমিটি ষষ্ঠ থেকে নবম শ্রেণির ৩১ বইয়ের ভুল ও সংশোধনীগুলো নিয়ে একটি প্রতিবেদন শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উচ্চপর্যায়ে পাঠায়। সেখান থেকে ভুলগুলোর সংশোধনী দেওয়ার জন্য নির্দেশনা দেওয়া হয়।

উচ্চপর্যায়ের কমিটির প্রতিবেদনের তথ্যানুযায়ী, নবম শ্রেণির ১১ বইয়ে ভুল রয়েছে ৭৭টি, অষ্টম শ্রেণির ১০টি বইয়ে ৪৯টি, সপ্তম শ্রেণির ৫টি বইয়ে ১১টি, ষষ্ঠ শ্রেণির ৫টি বইয়ে ১০টি ভুল রয়েছে। ভুলগুলোর মধ্যে বানান ভুলের পরিমাণই বেশি। এছাড়া কোনো কোনো বাক্য পুরোপুরি সংশোধনের সুপারিশ করা হয়েছে।


আরও খবর



পিরোজপুরে নির্মিত হতে যাচ্ছে দৃষ্টিনন্দন জেলা সার্কিট হাউজ

প্রকাশিত:শনিবার ১১ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১১ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

৪৩ কোটি টাকা ব্যয়ে জেলা শহর পিরোজপুরে আধুনিক স্থাপত্য শিল্পের অপূর্ব নিদর্শনের একটি সার্কিট হাউজ অচীরেই নির্মিত হতে যাচ্ছে।

গণপূর্ত অধিদপ্তরের পিরোজপুরের নির্বাহী প্রকৌশলীর কার্যালয় এর তত্ত্বাবধানে এ জেলা সার্কিট হাউজটির নির্মাণ কাজ ২০২৫-২০২৬ অর্থ বছরে সমাপ্ত হবে। ৬ তলা বিশিষ্ট এ সার্কিট হাউজে ৬টি অত্যাধুনিক সুযোগ সুবিধায় সুসজ্জ্বিত ভিভিআইপি শয়ন কক্ষ, ৮টি সুসজ্জ্বিত ভিআইপি শয়ন কক্ষ এবং ১৪টি শয়ন কক্ষ থাকবে। ১টি হাই ক্যাপাসিটির লিফটসহ মোট ৩টি লিফট ৬ তলা পর্যন্ত চলাচল করবে। ভিভিআইপি ও ভিআইপিদের জন্য ১৬ সিটের ১টি অত্যাধুনিক ডাইনিং রুম এবং ৭০ সিটের অপর ১টি ডাইনিং রুমও থাকবে এ জেলা সার্কিট হাউজে।

এছাড়া ২টি সম্মেলন কক্ষ থাকবে অত্যাধুনিক সুযোগ সুবিধা সম্বলিত। জিমসহ শরীর চর্চারও সব ধরনের সুব্যবস্থা থাকবে এ ভবনে। এ ভবনে ইটের পরিবর্তে পরিবেশ বান্ধব সিসি ব্লক লাগানো হবে। আরসিসি ফ্রেমও ব্যবহার করা হবে এ ভবন নির্মাণে। ভিভিআইপি ও ভিআইপি রুমে ইন্টারন্যাশনাল প্যানেলিং সিস্টেমও তৈরী থাকবে আন্তর্জাতিক যোগাযোগের সুবিধার্থে। তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি ব্যবহারের সকল সুযোগ সুবিধা এ অত্যাধুনিক দৃষ্টিনন্দন ভবনে স্থাপন করা হবে।

পিরোজপুরের জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ জাহেদুর রহমান বলেন বিভিন্ন কারণে দক্ষিণাঞ্চলের একটি গুরুত্বপূর্ণ জেলা এইটি। ৪০ বছর পূর্বে নির্মিত সার্কিট হাউজে ভিভিআইপিদের থাকার সুব্যবস্থা নেই এবং সম্মেলন কক্ষ, ডাইনিং কক্ষসহ পুরো ভবনটি এখন অনেকটাই ব্যবহারের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। এখানে একটি অত্যাধুনিক সার্কিট হাউজ নির্মিত হতে যাচ্ছে শুনে এ জেলার জেলা প্রশাসক হিসেবে আমি আনন্দিত।

গণপূর্ত বিভাগের উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী মোঃ সুলতান মাহমুদ সৈকত জানান, ৭৫ কোটি টাকা ব্যয়ে চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট আদালতের ১টি দৃষ্টিনন্দন ভবনের নির্মাণ কাজ শেষ করে গণপূর্ত বিভাগ গত মাসে বিচার বিভাগের নিকট হস্তান্তর করেছে। এ জেলা সার্কিট হাউজ ভবনটির নির্মাণ কাজ যথা সময়ে শেষ করে জেলা প্রশাসনের নিকট হস্তান্তর করা হবে।

পিরোজপুর জেলা মৎস্যজীবী লীগের আহ্বায়ক শিকদার চান জানান পিরোজপুর-১ আসনের সংসদ সদস্য শ ম রেজাউল করিম গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী থাকাকালীন এ অত্যাধুনিক সার্কিট হাউজ নির্মাণের লক্ষ্যে বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করেছিলেন, এখন তা বাস্তবায়িত হচ্ছে।  


আরও খবর



গাম্বিয়ায় ওআইসি শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিয়েছে বাংলাদেশ

প্রকাশিত:বুধবার ০১ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০১ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

টেকসই উন্নয়নের জন্য সংলাপের মাধ্যমে ঐক্য ও সংহতি বৃদ্ধি প্রতিপাদ্যে গাম্বিয়ার বানজুলে ওআইসি শীর্ষ সম্মেলনের ১৫তম অধিবেশনের প্রস্তুতিমূলক বৈঠক শুরু হয়েছে। দুই দিনব্যাপী ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের এ বৈঠকে যোগ দিয়েছে বাংলা‌দেশ।

বুধবার (১ মে) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে।

এতে বলা হয়, দুই দিনব্যাপী ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের বৈঠকে নেতৃত্ব দিচ্ছেন বাংলাদেশের পররাষ্ট্রসচিব মাসুদ বিন মোমেন। বৈঠকে সৌদি আরবে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত এবং ওআইসিতে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি ড. জাবেদ পাটোয়ারী, নাইজেরিয়ায় বাংলাদেশের হাইকমিশনার ও গাম্বিয়ায় বাংলাদেশের অনাবাসিক হাইকমিশনার মাসুদুর রহমান, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মহাপরিচালক (আন্তর্জাতিক সংস্থা) ওয়াহিদা আহমেদসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা অংশ নিচ্ছেন।

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বল‌ছে, বৈঠকটি ফিলিস্তিন এবং আল-কুদস আশ-শরিফ ইস্যুতে খসড়া রেজ্যুলেশন, খসড়া চূড়ান্ত ঘোষণা এবং বানজুল খসড়া ঘোষণা চূড়ান্ত করছে, যা পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের প্রস্তুতিমূলক বৈঠকে গৃহীত হবে। গাজায় সাম্প্রতিক নৃশংসতার পরিপ্রেক্ষিতে ফিলিস্তিন সম্পর্কিত ইস্যুতে আলোচনা প্রাধান্য পাবে।

বৈঠকে অর্থনৈতিক, মানবিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক এবং মুসলিম উম্মাহর ওপর প্রভাব ফেলতে পারে এমন নারী ও যুবকদের বিষয়ে আলোচনা হবে।


আরও খবর



স্বাধীন ফিলিস্তিনের দাবিতে ছাত্রলীগের পদযাত্রা

প্রকাশিত:সোমবার ০৬ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ০৬ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি

Image

স্বাধীন রাষ্ট্র ফিলিস্তিনের স্বীকৃতি এবং নিরীহ ফিলিস্তিনিদের উপর নির্যাতনের বিরুদ্ধে বিশ্বব্যাপী শিক্ষার্থী সমাজ, শিক্ষক ও সচেতন নাগরিকরা যে আন্দোলনের সূচনা করেছে তার প্রতি সংহতি প্রকাশ করে বিশাল পদযাত্রা ও ছাত্র সমাবেশ করেছে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ।

সোমবার (৬ মে) বেলা সাড়ে ১২টায় তারা রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশ থেকে বিশাল মিছিল নিয়ে পুরো ক্যাম্পাস প্রদক্ষিণ করে রাজু ভাস্কর্যের সামনে সমাপ্ত হয়।

এসময় ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা হাতে ফিলিস্তিন ও বাংলাদেশের পতাকা, ব্যানার ও প্লাকার্ড হাতে নিয়ে পদযাত্রায় অংশ নেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন হল শাখা ও অন্যান্য ইউনিট থেকে কয়েক হাজার নেতাকর্মী সেখানে উপস্থিত হন।

মিছিলে ফ্রি ফ্রি প্যালেস্টাইন-স্টপ জেনোসাইড, স্বৈরাচার নিপাত যাক-ফিলিস্তিন মুক্তি পাক, উই ওয়ান্ট জাস্টিস-জয় জয় ফিলিস্তিন, ফ্রম দ্য রিভার টু দ্য সি-প্যালেস্টাইন উইল বি ফ্রি ইত্যাদি স্লোগান দিতে থাকেন।

পদযাত্রায় অংশ নেওয়া ছাত্রলীগ নেতারা বলেন, ইসরায়েল ফিলিস্তিনের মানুষকে নির্বিচারে হত্যা করছে। ধ্বংস করছে পুরো গাজাকে। আমরা সাধারণ মানুষ হিসেবে এর তীব্র প্রতিবাদ জানাই। ইসরাইল যে গণহত্যা চাচিয়েছে তার নিন্দা জানাই এবং আন্তর্জাতিক আইনের আওতায় তাদের শাস্তি জানাই।

এর আগে গতকাল রোববার বিকেলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মধুর ক্যান্টিনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে সারা দেশে একযোগে বাংলাদেশের পতাকার পাশাপাশি ফিলিস্তিনের পতাকা উত্তোলন, পদযাত্রা ও ছাত্র সমাবেশের ঘোষণা দেয় ছাত্রলীগ।


আরও খবর