আজঃ শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪
শিরোনাম

মুজিবনগরেই হচ্ছে আজোয়া, আম্বার, বাহারি ও মরিয়ম খেজুর

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৩ আগস্ট ২০২২ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৩ আগস্ট ২০২২ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

মরুভূমির আজোয়া, আম্বার, লুলু, খালাস, ডেগলেটনুর, কালমি, মাকতুম, সুক্কারি, বাহারি ও মরিয়মসহ ১০টি জাতের খেজুর উৎপাদনে আশার আলো দেখছেন কুষ্টিয়া ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের কৃষি বিজ্ঞানীরা। মুজিবনগর কমপ্লেক্সের মধ্যে পরীক্ষামূলকভাবে এ ১০টি জাতের খেজুরের চাষ করে এখন কৃষি বিজ্ঞানীরা সফলতার পথে হাঁটছেন। এরই মধ্যে এসব খেজুর গাছে থোকায় থোকায় লাল, হলুদ আর সবুজ বর্ণের খেজুরের সামাহার। 

 প্রাথমিকভাবে এসব খেজুর চাষে সফলতা এসেছে বলে ধারণা করা হলেও এখনও এটি গবেষণা পর্যায়ে আছে বলে জানালেন কুষ্টিয়া ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের কৃষিবিদ ড. মাহবুবুর রহমান।   তিনি বলেন, মাঠ পর্যায়ে কৃষকদের মধ্যে খেজুর গাছের চাষ ছড়িয়ে দিতে কাজ করছে কৃষি বিভাগ। সফল হলে কৃষকদের মধ্যে ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে দেওয়া হবে। তবে খেজুর সংরক্ষণের জন্য প্রয়োজন দীর্ঘমেয়াদি গবেষণা। এ অঞ্চলে সরকারিভাবে খেজুর গবেষণা কেন্দ্র স্থাপন দরকার।

কুষ্টিয়া ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের বিজ্ঞানী ড. মোহাম্মদ শহিদুল্লাহ প্রথম ২০১৪ সালে দুবাই থেকে ১০ জাতের  খেজুরের বীজ নিয়ে আসেন। আজওয়া, আম্বার, মরিয়মসহ ১০টি জাতের খেজুর বীজ কুষ্টিয়া ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের মধ্যে রোপণ করেন তিনি। পরে চারা উৎপাদন করা হয়। এসময়ের মধ্যে কৃষি বিজ্ঞানীরা সৌদির মরুভূমির সঙ্গে মিল রেখে শুষ্ক আবহাওয়া ও অনুকূল মাটির খোঁজ করতে থাকেন। অবশেষে মাটি পরীক্ষা করে মুজিবনগরকে বাছাই করা হয়। মুজিবনগর সমন্বিত কৃষি উন্নয়ন প্রকল্প’র আওতায় মুজিবনগর মুক্তিযুদ্ধ কমপ্লেক্স চত্বরে ২০১৪ সালে প্রায় আড়াই হাজার গাছ লাগানো হয়। এরপর চার বছর নিবিড় পরিচর্যা করে কৃষি বিভাগ। এরই মধ্যে এসব গাছে ধরেছে ফল। 

এ প্রকল্পে দায়িত্বরত কুষ্টিয়া ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের কৃষিবিদ ড. মাহবুব বলেন, এ অঞ্চলটা বাংলাদেশের সবচেয়ে শুষ্ক অঞ্চল। এখানে তাপ বেশি থাকে। মধ্যপ্রাচ্যের আবহাওয়ার সঙ্গে অনেকটা মিল রয়েছে। এজন্য খেজুর গবেষণার জন্য এ এলাকা নির্বাচন করা হয়েছে। এটি একটি সফল গবেষণা। বাংলাদেশে খেজুরের চাষাবাদ সম্ভব। এখন প্রয়োজন একটা রিসার্চ সেন্টার গড়ে তোলা। এ প্রকল্পের বাগানে গিয়ে দেখা গেছে, খেজুর গাছে থোকায় থোকায় খেজুর ঝুলছে। কোনো গাছে সবুজ ও হলুদ আবার কোনোটিতে লালচে রঙের খেজুর। খেজুরের স্বাদ, গন্ধ ও মানও বেশ ভালো। গত বছর থেকে খেজুর ধরা শুরু হয়েছে। এ বছর ২৯টি গাছে খেজুর ধরেছে। প্রতিটি গাছে তিন/চার কাঁদি করে ফল ধরেছে। প্রতিটি গাছে ১৫/২০ কেজি করে ফল পাওয়া যাবে। এ খেজুর বিক্রির কোনো অনুমতি নেই। খেজুর পাকার পর কুষ্টিয়া ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটে নেওয়া হয়। এখনো এটি গবেষণা পর্যায়ে রয়েছে। যেহেতু এটি দীর্ঘ মেয়াদী ফসল, এখনো কৃষক পর্যায়ে চারা বিক্রি শুরু করা হয়নি।

সংশ্লিষ্টরা মনে করেন, সারাদেশে এসব খেজুর উৎপাদন করা সম্ভব হলে আমদানি নির্ভরতা অনেকটা কমে আসবে। এছাড়া সহজে পূরণ হবে পুষ্টির চাহিদা।

নিউজ ট্যাগ: মুজিবনগর

আরও খবর



কিশোরী মেয়েকে ধর্ষণের দায়ে বাবার মৃত্যুদণ্ড

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আদালত প্রতিবেদক

Image

১৪ বছরের কিশোরী মেয়েকে ধর্ষণের দায়ে বাবাকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে এক লাখ টাকা জরিমানা করেছে আদালত। বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) ঢাকার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৪এর বিচারক শাহরিয়ার কবির এ রায় দেন। রায় ঘোষণার পর ভুক্তভোগী কিশোরীর বাবাকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, ভুক্তভোগী কিশোরী বাবার সঙ্গে রাজধানীর কেরানীগঞ্জ এলাকায় বসবাস করত। কিশোরীর মা বিদেশে থাকতেন। ২০২২ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি বাসায় ওই কিশোরীকে ধর্ষণ করে তার জন্মদাতা বাবা। এ ঘটনায় ওই কিশোরী বাদী হয়ে রাজধানীর দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানায় বাবার বিরুদ্ধে ২০২২ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি ধর্ষণের মামলা করে। পুলিশ কিশোরীর বাবাকে গ্রেপ্তার করে। পরে তিনি মেয়েকে ধর্ষণের কথা স্বীকার করে আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন।

মামলাটি তদন্ত করে ওই বছরের ৩০ আগস্ট কিশোরীর বাবার বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেয় পুলিশ। এই মামলায় রাষ্ট্রপক্ষ থেকে ছয়জন সাক্ষীকে আদালতে হাজির করা হয়।


আরও খবর



ভারতীয় মসলায় ক্যানসারের উপাদান, নিষিদ্ধ হংকং-সিঙ্গাপুরে

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

ক্যানসার সৃষ্টিকারী ইথিলিন অক্সাইডের উচ্চ-মাত্রার উপস্থিতি মেলায় ভারতীয় কোম্পানি এমডিএইচ ও এভারেস্টের গুঁড়া মসলা বিক্রিতে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে হংকং ও সিঙ্গাপুর।

এ ঘটনার পর ভারতের মশলা রফতানি নিয়ন্ত্রক সংস্থা প্রতিষ্ঠান দুইটিতে তাদের মশলার গুণগত মান যাচাইয়ের বিস্তারিত তথ্য সরবরাহের নির্দেশ দিয়েছে। ভারতে এ দুই কোম্পানির গুঁড়া মশলা ব্যাপক জনপ্রিয় এবং ইউরোপ, এশিয়া ও উত্তর আমেরিকাতেও রফতানি করা হয়।

এমডিএইচ-এর মাদ্রাজ কারি পাউডার, সম্বার মসলা ও কারি পাউডার মসলা ও এভারেস্ট ফুড প্রোডাক্ট লিমিটেডের ফিশ কারি মসলা, মোট এই চারটি প্রোডাক্টকে ঘিরে তৈরি হয়েছে এই সমস্যা।

ইথিলিন অক্সাইড একটি গন্ধহীন রাসায়নিক। অত্যধিক পরিমাণে থাকলে তা মানবদেহের জন্য খুবই ক্ষতিকর।

হংকং ও সিঙ্গাপুরের কর্তৃপক্ষ বলেছে, ভারতীয় ওই দুই কোম্পানির গুঁড়া মসলায় উচ্চ মাত্রার ইথিলিন অক্সাইড রয়েছে। যা মানুষের খাওয়ার জন্য অনুপযোগী। আর দীর্ঘ সময় ধরে ইথিলিন অক্সাইডের ব্যবহারে ক্যানসারে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি রয়েছে।

ভারতের মশলার বাজারের অন্যতম বৃহৎ দুই কোম্পানি এমডিএইচ ও এভারেস্ট স্পাইসেস। দেশটির বাজার গবেষণা সংস্থা জিওন মার্কেট রিসার্চের তথ্য অনুযায়ী, ২০২২ সালে এই দুই কোম্পানি ১০ দশমিক ৪৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের মশলা বিক্রি করেছে। দক্ষিণ এশিয়ার এ দেশটি ২০২২-২৩ সালে ৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলার মূল্যের মশলা রফতানি করেছে বলে জানিয়েছে ভারতের মশলা বোর্ড।


আরও খবর



মেরিন ড্রাইভ প্রকল্প পরিদর্শনে চউক চেয়ারম্যান

প্রকাশিত:সোমবার ১৩ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১৩ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
রাহুল সরকার, চট্টগ্রাম ব্যুরো

Image

চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (চউক) নবনিযুক্ত চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ ইউনুছ কর্ণফুলী নদীর তীর বরাবর কালুরঘাট সেতু থেকে চাক্তাই খাল পর্যন্ত সড়ক অর্থাৎ মেরিন ড্রাইভ নির্মাণ প্রকল্প সরেজমিনে পরিদর্শন করেছেন।

রবিবার (১২ মে) পরিদর্শনের সময় তিনি চাক্তাই খালের ওপর নির্মাণাধীন স্লুইস গেটের কাজ গুণগতমান ঠিক রেখে দ্রুত সমাপ্তির নির্দেশনা দেন।

এ ছাড়া নির্মাণাধীন বাঁধের স্লোপ অংশে বৃক্ষরোপণের ওপর গুরুত্বারোপ করেন।

পরিদর্শনকালে চউকের প্রধান প্রকৌশলী কাজী হাসান বিন শামস, তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী এ এ এম হাবিবুর রহমান, প্রকল্প পরিচালক রাজিব দাশ, ডিসিটিপি আবু ঈসা আনসারী, নির্বাহী প্রকৌশলী-২ মোহাম্মদ শামিম এবং প্রকল্প পরিচালক এফ এম মমতাজ উদ্দিন এবং ডিপিএম কনসালটেন্টের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।


আরও খবর



উজানের ঢলে প্লাবিত হচ্ছে সিলেটের নিম্নাঞ্চল

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
সিলেট প্রতিনিধি

Image

তীব্র তাপদাহ শেষে কয়েকদিনের টানা বৃষ্টি ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে সিলেটের নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। একই সঙ্গে সুরমা, কুশিয়ারা, পিয়াইন, ধলাই ও সারিসহ বিভিন্ন নদনদীর পানিও বাড়তে শুরু করেছে।

বৃহস্পতিবার (২ মে) রাত ৯টা পর্যন্ত সুরমা নদীর পানি কানাইঘাট পয়েন্টে বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এছাড়া কুশিয়ারার পানি আমলশীদ পয়েন্টে বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই করছে। এ অবস্থা অব্যাহত থাকলে আমলশীদ পয়েন্টের পানিও বিপৎসীমা ছাড়িয়ে যাবে বলে জানিয়েছে পানি উন্নয়ন বোর্ড। ফলে বন্যা পরিস্থিতি দেখা দিতে পারে।

এদিকে, উজানের ঢলে ও গত কয়েকদিনের বৃষ্টিপাতে সিলেটের জৈন্তাপুর উপজেলার নিজপাট ও জৈন্তাপুর ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। এতে তলিয়ে গেছে হাওরের বোরো ধান।

একই অবস্থা কানাইঘাট, কোম্পানীগঞ্জ ও জকিগঞ্জের নিম্নাঞ্চলেও। বৃষ্টি ও ঢলের পানিতে তলিয়ে গেছে বোরো ফসল। এতে কৃষকদের মধ্যে ফসল হারানোর শঙ্কা দেখা দিয়েছে।

শিলাবৃষ্টি কারণে ফসলের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির পর এবার বন্যা পরিস্থিতি সৃষ্টি হলে ব্যাপক লোকসানের মুখে পড়তে হবে কৃষকদের। বড় ধরনের ক্ষতি এড়াতে অনেকে আধাপাকা ধান কেটে আনছেন।

পানি উন্নয়ন বোর্ড সিলেটের তথ্যমতে, বৃহস্পতিবার সকাল ৯টায় সুরমা নদীর কানাইঘাট পয়েন্টে ১১ দশমিক ১১ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে পানি প্রবাহিত হচ্ছিল। যা ছিল বিপৎসীমার শূন্য দশমিক ৩১ সেন্টিমিটার ওপরে। রাত ৯টায় তা আরও বেড়ে ১১ দশমিক ৬৫ সেন্টিমিটার দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।

কুশিয়ারা নদীর পানি আমলশীদ পয়েন্টে বৃহস্পতিবার সকাল ৯টায় ১১ দশমিক ১১ সেন্টিমিটার দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল। রাত ৯টায় তা আরও বেড়ে ১২ দশমিক ২৯ সেন্টিমিটার দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এ পয়েন্টে পানির বিপৎসীমা ১৩ দশমিক ০৫ সেন্টিমিটার।

সারি নদীর পানি সারিঘাট পয়েন্টে সকাল ৯টায় ১১ দশমিক ৮৭ সেন্টিমিটার দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল। যা বিপৎসীমার শূন্য দশমিক ৪১ সেন্টিমিটার উপরে ছিল। তবে রাত ৯টায় তা কমে ১০ দশমিক ৬২ সেন্টিমিটার দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।

পানি উন্নয়ন বোর্ড সিলেটের নির্বাহী প্রকৌশলী দীপক রঞ্জন দাস জাগো নিউজকে বলেন, পাহাড়ি ঢলের কারণে নদনদীতে পানি বাড়ছে। বৃহস্পতিবার সকালে সারি নদীর পানি বিপৎসীমার ওপরে ছিল। এখন তা কমে গেছে। তবে বরাক দিয়ে পানি বৃদ্ধি অব্যাহত আছে।

তিনি বলেন, বরাক দিয়ে পানি নামার কারণে কুশিয়ারা নদীর পানি বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে। রাত ৯টায় বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই করছে। এভাবে অব্যাহত থাকলে সকালে বিপৎসীমা ছাড়িয়ে যাওয়ার শঙ্কা রয়েছে।

এদিকে, গত কয়েকদিনের টানা বৃষ্টি ও পাহাড়ি ঢলে জৈন্তাপুর উপজেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। উপজেলার নয়াবাড়ি, ফুলবাড়ি, কেন্দ্রী, ডিবিরহাওর, ঘিলাতৈল, মুক্তাপুর, বিরাইমারা হাওর, খারুবিল, চাতলারপাড়, ডুলটিরপাড়, ১ নম্বর লক্ষীপুর, ২ নম্বর লক্ষীপুর, আমবাড়ি, ঝিঙ্গাবাড়ি, কাঠালবাড়ির নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। এতে বিপাকে পড়েছেন এসব এলাকার কৃষক। একই অবস্থা জকিগঞ্জ, কানাইঘাট ও কোম্পানীগঞ্জেও।

জকিগঞ্জের কাজলশার এলাকার কৃষক জুবেল আহমদ বলেন, শিলাবৃষ্টির কারণে ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। এখন বন্যা হলে ফসলের অবশিষ্ট যা ছিল তাও হারাতে হবে।

জৈন্তাপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) উম্মে সালিক রুমাইয়া বলেন, জৈন্তাপুর উপজেলায় অনেক বেশি বৃষ্টিপাত হয়। পাহাড়ি ঢলের সঙ্গে টানা বৃষ্টিতে আকস্মিক বন্যা (ফ্ল্যাশ ফ্লাড) পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়ে নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হচ্ছে। পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছি এবং জনসাধারণকে সতর্ক থাকতে বলা হয়েছে।


আরও খবর



চট্টগ্রামে ট্রাকের ধাক্কায় অটোরিকশার ২ যাত্রী নিহত

প্রকাশিত:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
রাহুল সরকার, চট্টগ্রাম ব্যুরো

Image

চট্টগ্রামে বালু বোঝাই ট্রাকের ধাক্কায় অটোরিকশার ২ যাত্রী নিহত হয়েছেন। সোমবার (২২ এপ্রিল) সকালে বোয়ালখালী উপজেলার শাকপুরা ইউনিয়নে আরাকান সড়কের রায়খালীর পুল এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।

নিহতরা হলেন- দেলোয়ার হোসেন (৩০) ও মিজানুর রহমান (৩২)। বোয়ালখালী থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) নূর মোহাম্মদ দুর্ঘটনার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, ভোরে একটি অটোরিকশা যাত্রী নিয়ে গোমদণ্ডী ফুলতলার দিকে যাচ্ছিল। পথে বিপরীত দিক থেকে আসা একটি বালু বোঝাই ট্রাক অটোরিকশাকে ধাক্কা দেয়। এতে ঘটনাস্থলেই দেলোয়ার হোসেন মারা যান। গুরুতর আহতাবস্থায় মিজানুরকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। ঘাতক ট্রাকটি আটক করেছে পুলিশ।


আরও খবর