আজঃ বৃহস্পতিবার ০৪ জুলাই ২০২৪
শিরোনাম

মুক্তির আগেই রাম চরণের সিনেমার আয় ৩৩০ কোটি টাকা

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৫ জানুয়ারী ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৫ জানুয়ারী ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

ভারতের দক্ষিণী সিনেমার মেগাস্টার রাম চরণ। তার বড় বাজেটের আরেকটি সিনেমা গেম চেঞ্জার। ২০২১ সালের শেষ লগ্ন থেকে আলোচনায় এই সিনেমা। এতে শর্ট টেম্বার চরিত্রে অভিনয় করছেন রাম চরণ। তার বিপরীতে রয়েছেন কিয়ারা আদভানি।

এস. শংকর নির্মিত গেম চেঞ্জার চলতি বছরের সেপ্টেম্বরে মুক্তির কথা রয়েছে। মুক্তির আগেই সিনেমাটির ডিজিটাল স্বত্ব মোটা অঙ্কের অর্থের বিনিময়ে বিক্রি হয়েছে। 

সিয়াসাত ডটকম জানিয়েছে, গেম চেঞ্জার সিনেমার ডিজিটাল স্বত্ব ২৫০ কোটি রুপিতে (বাংলাদেশি মুদ্রায় ৩৩০ কোটি ২১ লাখ টাকার বেশি) কিনে নিয়েছে জি৫। সিনেমাটির শুটিং শেষ হওয়ার আগেই মোটা অঙ্কের অর্থের বিনিময়ে ডিজিটাল স্বত্ব বিক্রি করে আলোচনার জন্ম দিয়েছে। চলতি বছরের গ্রীষ্মে সিনেমাটি মুক্তির কথা রয়েছে।

টলিউড ডটনেট এক প্রতিবেদনে জানায়, এ সিনেমায় রাম চরণকে দুটি চরিত্রে দেখা যাবে। একটিতে রাম চরণকে শর্ট টেম্পার চরিত্রে দেখা যাবে। তার এই মাথা গরম স্বভাবের চরিত্রটি দেখে দর্শক মুগ্ধ হবেন। আর অন্য চরিত্রটি গ্রামের একজন রাজনৈতিকের। পরিচালক এস শংকর এ দুটো চরিত্রই নির্ভুলভাবে তৈরি করেছেন।

পলিটিক্যাল-ড্রামা ঘরানার এ সিনেমার বাজেট ৪৫০ কোটি রুপি। রাম চরণ-কিয়ারা ছাড়াও অভিনয় করছেন অঞ্জলি, জয়রাম, সুনীল, শ্রীকান্ত, নবীন চন্দ্র প্রমুখ।


আরও খবর



শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ফিরল শনিবারের সাপ্তাহিক ছুটি

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২০ জুন ২০24 | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২০ জুন ২০24 | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

তীব্র দাবদাহের কারণে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় শিখন ঘাটতি দেখা দিলে শনিবারের সাপ্তাহিক ছুটি বাতিল করে সরকার। এ নিয়ে ক্ষোভ জানান শিক্ষকরা। সেসময় শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী আশ্বাস দেন, ঈদুল আজহার পর শনিবারের সাপ্তাহিক ছুটি ফিরিয়ে দেওয়া হবে। সেই প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী শনিবারের ছুটি বহাল করেছে সরকার।

বৃহস্পতিবার (২০ জুন) শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে অনুষ্ঠিত বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত হয়। মন্ত্রণালয়ের তথ্য ও জনসংযোগ কর্মকর্তা মোহাম্মদ আবুল খায়ের এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

তিনি জানান, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীনস্থ স্কুল-কলেজ ও মাদ্রাসায় এখন থেকে শনিবারও আগের মতো সাপ্তাহিক ছুটি থাকবে।

মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, তীব্র তাপপ্রবাহের মধ্যে সারা দেশে এবং পরবর্তীতে জেলাভিত্তিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ ছিল। সেসময় শিখন ঘাটতি তৈরি হয়। এ ঘাটতি পূরণে গত ৪ মে থেকে শনিবারও ক্লাস চালু রাখার সিদ্ধান্ত নেয় শিক্ষা মন্ত্রণালয়। এরপর থেকে শনিবার সাপ্তাহিক ছুটির পরিবর্তে ক্লাস অনুষ্ঠিত হয়। এবার সেই সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসে ছুটি বহাল করল মন্ত্রণালয়।

এদিকে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের চলতি বছরের গ্রীষ্মের ছুটি কমানো হয়েছে। এ ছুটি আগামী ২ জুলাই পর্যন্ত ছিল। কিন্তু বুধবার (২৬ জুন) থেকে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।


আরও খবর



সাদেক এগ্রোতে দুদকের অভিযান, মিলল ১০ ব্রাহামা জাতের গরু

প্রকাশিত:সোমবার ০১ জুলাই ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ০১ জুলাই ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

সাভারের ভাকুর্তা ইউনিয়নে সাদেক এগ্রোতে অভিযান পরিচালনা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) -এর ৯ সদস্যের একটি দল। এ সময় খামারটিতে সন্ধান মেলে ১০টি ব্রাহমা জাতের গরু ও আলোচিত সেই ১৫ লাখ টাকা মূল্যের ছাগলটির। এ সময় আরও জব্দ করা হয় দাপ্তরিক কাজে ব্যবহৃত তিনটি খাতা।

মঙ্গলবার (১ জুলাই) বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে সাভারের ভাকুর্তা ইউনিয়নের ভাঙ্গাব্রিজ এলাকার সাদেক এগ্রো ফার্মে দুদকের সহকারী পরিচালক আবুল কালাম আযাদের নেতৃত্বে এ অভিযান পরিচালনা করা হয়।

অভিযানে নেতৃত্বদানকারী দুদকের সহকারী পরিচালক আবুল কালাম আযাদ জানান, এখানে অভিযানের সময় ১০টি ব্রাহামা গরুর সন্ধান পাওয়া গেছে এবং আলোচিত ১৫ লাখ টাকা মূল্যের সেই ছাগলটিও খুঁজে পেয়েছেন তারা। এ ছাড়া এখানে কিছু নথির খাতা পাওয়া গেছে, সেগুলো বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। আর যেহেতু ব্রাহামা জাতের গরু আমদানি ও উৎপাদন নিষিদ্ধ, সেহেতু এ গরুগুলোর ব্যাপারে আমরা কর্তৃপক্ষকে জানাবো এবং সেই মোতাবেক সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হবে।

এ সময় ফার্মের দায়িত্ব থাকা ব্যবস্থাপক জাহিদ খান বলেন, আমি মাত্র কিছুদিন হলো এখানে এসেছি। আমি এই খামার সম্পর্কে খুব বেশি কিছু জানি না। বর্তমানে আমার আন্ডারে ৩০ জন শ্রমিক এখানে কাজ করছে। এখানে আড়াইশোটি গরু আর ১২টি উট রয়েছে। আজ এখানে দুদকের লোকজন এসেছে। তারা এসে সবকিছু দেখে কিছু খাতা জব্দ করেছে এবং এখানে গরুগুলো সব দেখে গেছে।


আরও খবর



বন্যা পরিস্থিতি: হাসপাতালে স্যালাইন-ওষুধ মজুতে স্বাস্থ্যমন্ত্রীর নির্দেশনা

প্রকাশিত:বুধবার ১৯ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১৯ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

ভারি বৃষ্টি এ উজানের ঢলে বন্যা দেখা দিয়েছে সিলেট বিভাগে। এমন পরিস্থিতিতে সিলেটের সরকারি হাসপাতালগুলোতে ডায়রিয়া ও পানিবাহিত রোগের প্রাদুর্ভাব মোকাবিলায় জরুরি নির্দেশনা দিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন।

বুধবার (১৯ জুন) সচিবালয়ে ঈদপরবর্তী শুভেচ্ছা বিনিময় ও বন্যাকবলিত এলাকার স্বাস্থ্যব্যবস্থা নিয়ে আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি এ নির্দেশনা দেন।

ডা. সামন্ত লাল সেন বলেন, দেশের কয়েক জায়গায় বন্যা দেখা দিয়েছে। এসব এলাকায় ডায়রিয়া এবং পানিবাহিত রোগের প্রাদুর্ভাব মোকাবিলায় হাসপাতাল ও চিকিৎসাকেন্দ্রে পর্যাপ্ত স্যালাইন ও ওষুধ মুজত রাখতে হবে।

একই সঙ্গে স্থানীয় সংসদ সদস্যদের সঙ্গে আলোচনা করে, বন্যার সময় এবং বন্যা পরবর্তী রোগ মোকাবিলায় প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ারও নির্দেশ দেন তিনি।

প্রসঙ্গত, ২০ দিনের মাথায় দ্বিতীয় দফা বন্যায় আক্রান্ত হয়েছে সিলেট। মহানগর ও জেলাজুড়ে প্রায় ৪ লাখ মানুষ পানিবন্দি রয়েছেন। এর মধ্যে মহানগরে ১৫টি এলাকার ১০ হাজার মানুষ বন্যাকবলিত।

বন্যার ঝুঁকিতে পড়েছে সিলেটের দক্ষিণ সুরমার বরইকান্দি এলাকার বিদ্যুতের সাবস্টেশন। সুরমা নদী ছাপিয়ে এই বিদ্যুৎকেন্দ্রে পানি প্রবেশ করতে শুরু করেছে। এটি প্লাবিত হলে দক্ষিণ সুরমার প্রায় ৫০ হাজার গ্রাহক বিদ্যুৎহীন হয়ে পড়তে পারে।

মঙ্গলবার (১৮ জুন) বিকেল থেকে এই বিদ্যুৎকেন্দ্র রক্ষায় কাজ শুরু করেছে সেনাবাহিনী। তাদের সহায়তা করছে সিলেট সিটি করপোরেশন ও বিদ্যুৎ বিভাগ। নদীর পাড়ে বালির বস্তা ফেলে পানি আটকানোর চেষ্টা করছেন তারা।

গত ২৭ মে সিলেটে আগাম বন্যা পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়। এতে জেলার সব উপজেলার সাড়ে ৭ লাখ মানুষ বন্যায় আক্রান্ত হন। সেই বন্যার পানি পুরোপুরি নামার আগেই গত শনিবার ফের বন্যাকবলিত সিলেট।


আরও খবর



সোমেশ্বরী থেকে বালু উত্তোলন বন্ধে যৌথ অভিযান

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১১ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১১ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
মো. নাজমুল হোসাইন, শেরপুর

Image

শেরপুর জেলার ঝিনাইগাতী ও শ্রীবরদী উপজেলার ভিতর দিয়ে বয়ে যাওয়া সোমেশ্বরী নদী থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন বন্ধে যৌথ অভিযান পরিচালনা করেছে দুই উপজেলা প্রশাসন।

মঙ্গলবার শ্রীবরদী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শেখ জাবের আহমেদ ও ঝিনাইগাতী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আশরাফুল আলম রাসেলে এর যৌথ উদ্যোগে সোমেশ্বরী নদীতে এই অভিযান পরিচালনা করা হয়। এসময় তারা প্রায় ১৬টি বালু উত্তোলন যন্ত্র ধ্বংস করা হয়। এসময় ড্রেজার মালিকরা পালিয়ে যাওয়ায় তাদের বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা নেয়া সম্ভব হয়নি।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, স্থানীয় প্রভাবশালী বালুদস্যুরা সোমেশ্বরী নদীর তাওয়াকুচা,বালিজুরি, খাড়ামুড়া এলাকায় ১৫/১৬টি ড্রেজার মেশিন বসিয়ে অবাধে বালু লুটপাট চালিয়ে আসছে। এতে প্রতিদিন লাখ লাখ টাকা মূল্যের বালু উত্তোলন করে দেশের বিভিন্ন স্থানে বিক্রি করা হচ্ছে। এভাবে দিনেরাতে চলছে বালু উত্তোলন। বালুখেকোদের থাবায় একদিকে যেমন পরিবেশের ভারসাম্য হুমকির সম্মুখীন। অন্যদিকে সরকার বঞ্চিত হচ্ছে বিপুল পরিমাণের রাজস্ব আয় থেকে। 

অনুসন্ধানে আরো জানা গেছে, প্রতিট্রাক বালু বিক্রি করা হচ্ছে ২৫ -৩০ হাজার টাকা। এভাবে প্রতিদিন ২৫/৩০ ট্রাক বালু বিক্রি করা হয়। এসব বালু উত্তোলনের বিষয়ে ইতিপূর্বে  বিভিন্ন পত্র-পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশ করা হলে প্রশাসন নড়েচড়ে বসেন। প্রশাসনের পক্ষ থেকে অভিযানও পরিচালনা করা হয়। কিন্তু এর পরেও অবৈধভাবে বালু উত্তোলন বন্ধ হচ্ছে না। একদিকে চলছে অভিযান অপর দিকে চলছে বালু উত্তোলন। গত ৭ জুন ঝিনাইগাতী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্যাট আশরাফুল আলম রাসেল অভিযান পরিচালনা করে অবৈধভাবে উত্তোলনকৃত বালু জব্দ করেন। পরে জব্দকৃত বালু ৬১ হাজার টাকায় বিক্রি করা হয়। উক্ত বালু পরিবহনের অযুহাতে বালুদস্যুরা আবারো বালু উত্তোলনে জড়িয়ে পরে। 

এবিষয়ে সত্যতা নিশ্চিত করে ঝিনাইগাতী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আশরাফুল আলম রাসেল ও শ্রীবরদী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শেখ জাবের আহমেদ বলেন, পরিবেশ রক্ষায় জনস্বার্থে যৌথ অভিযান পরিচালনা করা হয়েছে। ভবিষ্যতেও এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে বলেও জানান তারা।


আরও খবর



সাপে কামড়ের পর ওঝার ঝাড়ফুঁক, অতঃপর মৃত্যু

প্রকাশিত:বুধবার ০৫ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০৫ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
শাওন মিয়া (জাজিরা) শরীয়তপুর

Image

শরীয়তপুরের জাজিরায় বিষধর সাপের কামড়ে রহিমা বেগম (৬২) নামের এক বৃদ্ধার মৃত্যু হয়েছে।

মঙ্গলবার (৪ জুন) দুপুরে শরীয়তপুরের জাজিরা উপজেলার পালেরচর ইউনিয়নের ইয়াসিন আকন কান্দি গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। মারা যাওয়া বৃদ্ধা রহিমা বেগম একই এলাকার নুর মোহাম্মদ তালুকদারের স্ত্রী।

স্থানীয় ও নিহতের পরিবার সূত্রে জানা যায়, প্রতিদিনের মতো মঙ্গলবার দুপুরে পরিবারের সদস্যদের জন্য খাবার রান্না করছিলেন রহিমা বেগম। এসময় তার বাম পায়ে একটি বিষধর সাপ কামড় দেয়। তিনি চিৎকার দিলে পরিবারের লোকজন ও স্থানীয়রা এগিয়ে এসে তাকে উদ্ধার করে আজিমউদ্দিন মোড়ল নামের এক স্থানীয় ওঝার কাছে নিয়ে যান। সেখানে তার অবস্থা খারাপ হলে, জাজিরা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়ার পর কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।

নিহতের ছেলে রহমান তালুকদার বলেন, সাপে কামড় দিলে মাকে স্থানীয় ওঝা আজিমউদ্দিন মোড়লের কাছে নিয়ে যাই। তিনি ঝাড়ফুঁক দেওয়ার এক পর্যায়ে মায়ের শারীরিক অবস্থা আরও খারাপ হয়। পরে হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মাকে মৃত ঘোষণা করেন। সাপে কামড়ের সঙ্গে সঙ্গে যদি মাকে ওঝার কাছে না নিয়ে হাসপাতালে যেতাম, তাহলে হয়তো আমার মাকে বাঁচাতে পারতাম।

এ ব্যাপারে জাজিরা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মেডিকেল অফিসার ডাঃ কবির আলম বলেন, সাপে কামড়ানো এক বৃদ্ধাকে মৃত অবস্থায় হাসপাতালে আনা হয়। আমরা পরীক্ষা নিরীক্ষা করে তাকে মৃত ঘোষণা করি। তার বাম পায়ে সাপে কামড়ের ক্ষতস্থান দেখে প্রাথমিক ভাবে ধারণা করা হচ্ছে রাসেলস ভাইপার সাপের কামড়ের কারণেই তার মৃত্যু হয়েছে।

জাজিরা থানার অফিসার ইনচার্জ হাফিজুর রহমান বলেন, সাপের কামড়ে বৃদ্ধার মৃত্যুর বিষয়ে অপচিকিৎসা সংক্রান্ত কেউ থানায় অভিযোগ করেননি। অভিযোগ পেলে এ বিষয়ে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।


আরও খবর