আজঃ সোমবার ০৬ মে ২০২৪
শিরোনাম

নেমেছে সংকেত, শনিবার সেন্টমার্টিনে যাবে দুটি জাহাজ

প্রকাশিত:শনিবার ০৭ অক্টোবর ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ০৭ অক্টোবর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
মোহাম্মদ ফারুক, কক্সবাজার

Image

বৈরি আবহাওয়া কেটে যাওয়া নামিয়ে ফেলা হয়েছে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্ক সংকেত। আবহাওয়ার পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ায় ফের টেকনাফ-সেন্টমার্টিন রুটে চলাচল করবে পর্যটকবাহী জাহাজ। তবে এবার একটি নয়; চলাচল করবে পর্যটকবাহী দুটি জাহাজ।

প্রতিকূল আবহাওয়ায় গেল তিন দিন ধরে সেন্টমার্টিনে আটকে পড়ে প্রায় দেড় শতাধিক পর্যটক। তারাও এবার টেকনাফ ফিরবেন বলে জানিয়েছেন কক্সবাজারের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মো. ইয়ামিন হোসেন।

শুক্রবার (৬ অক্টোবর) রাতে অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মো. ইয়ামিন হোসেন বলেন, চলতি পর্যটন মৌসুমে এফবি বার আউলিয়া নামের পর্যটকবাহী জাহাজ টেকনাফ-সেন্টমার্টিন নৌ-রুটে চলাচলের অনুমতি দেয় প্রশাসন। এরপর শনিবার থেকে আরও ১টি পর্যটকবাহী জাহাজ কেয়ারি সিন্দাবাদ চলাচলের অনুমতি পেয়েছে। ফলে এখন প্রতিদিনই দুটি পর্যটকবাহী জাহাজ টেকনাফ-সেন্টমার্টিন নৌ-রুটে চলাচল করবে। আর বৈরি আবহাওয়ার কারণে সেন্টমার্টিনে আটকে পড়া পর্যটকরা শনিবার টেকনাফ ফিরবেন বলেও জানান তিনি।

এদিকে আবহাওয়া অধিদফতরের এক বার্তায় বলা হয়, উত্তর বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন বাংলাদেশের উপকূলীয় এলাকা এবং সমুদ্র বন্দরসমূহের ওপর দিয়ে ঝড়ো হাওয়া বয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা নেই। তাই চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্র বন্দরসমূহকে সংকেত নামিয়ে ফেলতে বলা হয়েছে।

সি-ক্রুজ অপারেটর অনার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের সাধারণ সম্পাদক হোসাইনুল ইসলাম বাহাদুর বলেন, বৈরি আবহাওয়া কেটে যাওয়ায় শনিবার সকাল থেকে এফবি বার আউলিয়া জাহাজ টেকনাফ থেকে সেন্টমার্টিনে যাবে। আর এই জাহাজে করে সেন্টমার্টিনে আটকে পড়া পর্যটকরা টেকনাফ ফিরবেন। তাদের সব ধরনের সহযোগিতা করা হবে।

কেয়ারি সিন্দাবাদের টেকনাফের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা শাহ আলম বলেন, কেয়ারি সিন্দাবাদ শনিবার থেকে টেকনাফ-সেন্টমার্টিন রুটে চলাচলের অনুমতি পেয়েছে। এরই মধ্যে সেন্টমার্টিন যাবার জন্য অনেক পর্যটক বুকিংও দিয়েছে। আশা করি, শনিবার সকাল সাড়ে ৯টায় টেকনাফ থেকে সেন্টমার্টিনের উদ্দেশ্যে জাহাজ ছেড়ে যাবে আর বিকেল ৩টায় পর্যটকদের নিয়ে পুনরায় সেন্টমার্টিন থেকে টেকনাফ রওনা হবে।

কক্সবাজারের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মো. ইয়ামিন হোসেন বলেন, এফবি বার আউলিয়ার যাত্রী ধারণক্ষমতা সাড়ে ৮০০ আর কেয়ারি সিন্দাবাদের ধারণ ক্ষমতা ৩৪৪ জন। এর বাইরে জাহাজ কর্তৃপক্ষ অতিরিক্ত যাত্রী বহন করলে কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে। প্রশাসন বিষয়টি কঠোর নজরদারিতে রাখবে বলেও জানান তিনি।


আরও খবর



ঝড়-বৃষ্টির কারণে যেসব অঞ্চল থেকে দেখা যাবে না বিরল সূর্যগ্রহণ

প্রকাশিত:সোমবার ০৮ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ০৮ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

বিরল সূর্যগ্রহণ দেখার জন্য অধীর আগ্রহে আছেন দর্শনার্থীরা। তবে তাদের জন্য দুঃসংবাদের খবর দিচ্ছে দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়া। অনেক স্থান থেকেই বিরল এই সূর্যগ্রহণ দেখার কথা থাকলেও খারাপ আবহাওয়ার কারণে তা নাও দেখা যেতে পারে বলে সিএনএনর এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

বিরল এই সূর্য গ্রহণের সবচেয়ে আকর্ষণীয় দৃশ্য হলো ভরদুপুরে ঘুট ঘুটে অন্ধকার দেখা যাবে। মনে হবে রাতের অন্ধকার।

বিরল সূর্য গ্রহণ দেখার জন্য যুক্তরাষ্ট্রের দুটি স্থানকে আদর্শ জায়গা হিসেবে নির্বাচন করা হয়েছিল। কিন্তু আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে ভারমাউন্ট এবং দক্ষিণ ইন্ডিয়ানার মিসৌরিতে আকাশে মেঘ থাকতে পারে। এজন্য এ অঞ্চল থেকে পরিষ্কারভাবে সূর্যগ্রহণের দেখা পাওয়া যাবে না। এছাড়া টেক্সাসের কিছু এলাকার আবহাওয়া মেঘ যুক্ত থাকতে পারে। ফলে এখানকার বাসিন্দারাও পরিষ্কারভাবে সূর্যগ্রহণের দেখা নাও পেতে পারে।

এছাড়া যুক্তরাষ্ট্রের ক্লেভিল্যান্ড, ওহিও, ইরি, পেনে সকাল থেকেই বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। বৃষ্টি শেষ হলেও মেঘ সরে যাওয়ার ক্ষেত্রে ধীরগতি পরিলক্ষিত হতে পারে। নিউইয়র্ক মহরের পূর্বাঞ্চলের বাফেলো এবং রচেস্টারেও আকাশ মেঘলা থাকবে। ফলে এসব এলাকা থেকে সূর্যগ্রহণ স্পষ্টভাবে নাও দেখা যেতে পারে।

যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণাঞ্চলীয় শহরের আকাশে শুধু মেঘ নয়, এখানে ঝড়ের সম্ভবনা রয়েছে। ডালাসের জাতীয় আবহাওয়া দপ্তর জানিয়েছে, সূর্যগ্রহণের পূর্বে এখানের আকাশ মেঘে ঢাকা থাকবে। এছাড়া ওই সময়ে ঝড়েরও পূর্বাভাস রয়েছে।

নিউজ ট্যাগ: সূর্যগ্রহণ

আরও খবর



সুন্দরবনের গহিনে এখনও জ্বলছে আগুন

প্রকাশিত:রবিবার ০৫ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ০৫ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বাগেরহাট প্রতিনিধি

Image

দীর্ঘ ১৮ ঘণ্টা পরও সুন্দরবনে লাগা ভয়াবহ আগুন নেভেনি। বাগেরহাটের শরণখোলায় পূর্ব সুন্দরবনের গহিনে এ আগুন এখনও জ্বলছে দাউ দাউ করে। তবে দুঘণ্টা আগে থেকে নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে ফায়ার সার্ভিস, কোস্টগার্ড ও নৌবাহিনী।

রবিবার (৫ মে) সকাল ৬টা থেকে আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ শুরু করে তারা। তবে এখনও ভয়াবহ আগুন জ্বলছে। সুন্দরবনের মাটির ওপরে থাকা বিভিন্ন গাছের পাতার স্তূপের মধ্যে দাউ দাউ করে আগুন জ্বলতে দেখা যায়। ৫০টি জায়গায় আগুন জ্বলছে; এর ব্যাপ্তি হবে দেড় কিলোমিটারজুড়ে।

এর আগে, শনিবার (৪ মে) দুপুর ৩টার দিকে পূর্ব সুন্দরবনের চাঁদপাই রেঞ্জের আমুরবুনিয়া এলাকায় এ আগুন লাগে। এরপর সন্ধ্যায়ও মেশিন ও যন্ত্রপাতি নিয়ে বনের গহিনে ঘটনাস্থল পৌঁছাতে পারেননি ফায়ার সার্ভিস কর্মীরা। তাই আগুন নেভানোর কাজে যোগ দিতে একটু সময় লেগেছে বলে জানান সুন্দরবন পূর্ব বন বিভাগের বিভাগীয় কর্মকর্তা কাজী মোহাম্মদ নূরুল করিম।

তিনি বলেন, সুন্দরবনে অগ্নিকাণ্ডের কথা শোনার পর বন বিভাগ, ফায়ার সার্ভিস ও স্থানীয়রা সেখানে যায়। এখনও সেখানে আগুন জ্বলছে। সকাল ৬টার দিকে আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ শুরু করেছে ফায়ার সার্ভিস। এ সময় ফায়ার সার্ভিসকে সহায়তা করছেন কোস্টগার্ড ও নৌবাহিনীর সদস্যরা।

বনের মধ্যে কীভাবে আগুন লেগেছে বা কী পরিমাণ জায়গায় আগুন লেগেছে এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, আগুন লাগার কারণ এখন পর্যন্ত আমরা জানতে পারিনি। তবে এ বিষয়ে তিন সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে।’

বেল্লাল ফকির নামে স্থানীয় এক ব্যক্তি বলেন, লোকালয় থেকে প্রায় দুই কিলোমিটার দূরে আগুন ধরেছে। পাতার মধ্য থেকে আগুন ওপরে উঠছে। বড় বড় গাছ পুড়ছে।

ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স স্টেশন মোংলার স্টেশন কর্মকর্তা মোহাম্মদ কায়মুজ্জামান বলেন, বন বিভাগের মাধ্যমে খবর পেয়ে মোরেলগঞ্জ ও মোংলা ফায়ার স্টেশনের দুটি ইউনিট আমরবুনিয়া এলাকায় পৌঁছায়। আমরা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। যেখানে আগুন লেগেছে, সেখান থেকে পানির দূরত্ব প্রায় দুই কিলোমিটার। যার কারণে আগুন নির্বাপণের কাজ শুরু করতে সময় লেগেছে।’

আগুনের বর্তমান পরিস্থিতি কেমন সে বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, বনের ভেতর প্রচুর পরিমাণ শুকনো পাতা রয়েছে; যার কারণে আগুনটা বাতাসে বৃদ্ধি পাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। বর্তমানে ওই এলাকায় কালো ধোঁয়া দেখা যাচ্ছে। তবে আগুন নতুন এলাকায় যেন ছড়িয়ে না পড়ে সে বিষয়ে খেয়াল রাখা হচ্ছে।’

আগুন নেভাতে যাওয়া সিপিজি সদস্য মণিময় মণ্ডল বলেন, বনভূমির বিভিন্ন স্থানে এখনো আগুন জ্বলছে। আগুনের প্রচণ্ড তাপে ভেতরে প্রবেশ করতে কষ্ট হচ্ছে। কাছাকাছি কয়েকটি জায়গার আগুন আমরা নেভাতে পারলেও এখনও আগুন নিয়ন্ত্রণে আসেনি। আগুন যাতে নতুন এলাকায় ছড়িয়ে না পড়ে সেজন্য বন বিভাগ ও ফায়ার সার্ভিস কর্মীদের সঙ্গে আমরা শুকনো গাছ অপসারণ করেছি। বিভিন্ন স্থানে ছোট ফায়ার লাইন কেটে রেখেছি।’


আরও খবর



মমেক হাসপাতালে কুকুরের সঙ্গে রোগীদের বসবাস

প্রকাশিত:সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
ময়মনসিংহ প্রতিনিধি

Image

ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে (মমেক) তিনগুণের বেশি রোগী ভর্তি হওয়ায় ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে রোগী ও তাঁদের স্বজনদের। এক হাজার শয্যা বিশিষ্ট ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে বৃহত্তর ময়মনসিংহের ছয় জেলা ছাড়াও বিভিন্ন জায়গার রোগীরা চিকিৎসা সেবা নিতে আসেন।

জানা গেছে, হাসপাতালটিতে গড়ে প্রতিদিন ৩০০০-৩২০০ রোগী ভর্তি হয়ে থাকেন। এতে শয্যা সংকটের কারণে মেঝে ও বারান্দায় শুয়ে সেবা নিতে হচ্ছে অনেককে। চিকিৎসা সেবার মান নিয়েও রয়েছে জনমনে নানা প্রশ্ন। এতে করে সরকারি হাসপাতালের সেবা নিতে আগ্রহ হারাচ্ছেন অনেকেই। জরুরি সেবা ছাড়া বেসরকারি হাসপাতাল, ক্লিনিকগুলোতেই যেন স্বস্তি রোগীদের।

এদিকে, ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বারান্দা এবং শয্যাগুলোতে অবাধেই ঘোরাফেরা করছে কুকুর। সিঁড়ির কোনায় কোনায় জমে আছে ময়লার স্তূপ। হাসপাতাল ভবনের ভেতরে কুকুরের অবাধ বিচরণের কারণে রোগী এবং স্বজনদের মাঝে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা গেছে। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের এমন উদাসীন ভূমিকায় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রোগীরা রয়েছেন চরম স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে।

চিকিৎসা নিতে আসা রোগীর স্বজনরা জানান, সরকার যখন পুরো দেশবাসীকে সচেতন এবং পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকতে নানামুখী কর্মসূচি নিচ্ছে সেই মুহূর্তে হাসপাতালের ভেতরে কুকুরের অবাধ আনাগোনা কাম্য নয়। কারণ কুকুর জলাতঙ্ক রোগ বহন করে। সেই কুকুরগুলো হাসপাতালের মেঝেতে শুয়ে রয়েছে। হাসপাতালটি কতটুকু স্বাস্থ্যসম্মত তা দেখেই বোঝা যাচ্ছে।

এ ব্যাপারে বাংলাদেশ টেক্স লইয়ার্স এসোসিয়েশন কেন্দ্রীয় কমিটির ভাইস চেয়ারম্যান ও বিশিষ্ট রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব এডভোকেট সাদিক হোসেন বলেন- এই যদি হাসপাতালে অবস্থা হয় কুকুর এবং মানুষ কি একসাথে বসবাস করতে পারে। এটাতো একটা ভয়াবহ পরিস্থিতি। এটা নিয়ে মন্তব্য করার কোন ভাষা নেই।

এ বিষয়ে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে উপ-পরিচালক ডা: জাকিরুল ইসলামকে গতকাল রবিবার রাত ফোন দিলে তাকে পাওয়া যায়নি।


আরও খবর



আট জেলায় তাপপ্রবাহ, সারা দেশে বাড়তে পারে তাপমাত্রা

প্রকাশিত:শুক্রবার ১২ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১২ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

দেশের আট জেলার ওপর দিয়ে বয়ে যাচ্ছে তাপপ্রবাহ। এ ছাড়া সারা দেশে দিনের তাপমাত্রা বাড়তে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। আজ শুক্রবার (১২ এপ্রিল) আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ মো. বজলুর রশিদ স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, পশ্চিমা লঘুচাপের বর্ধিতাংশ পশ্চিমবঙ্গ ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করছে। মৌসুমের স্বাভাবিক লঘুচাপ দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছে। এর ফলে অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারা দেশের আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে।

সেই সঙ্গে ঢাকা, ফরিদপুর, মাদারীপুর, মৌলভীবাজার, চট্টগ্রাম, রাঙ্গামাটি, ফেনী ও বান্দরবান জেলাসহ বরিশাল বিভাগের ওপর দিয়ে মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা অব্যাহত থাকতে পারে। এ ছাড়া সারা দেশে দিনের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।

বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, আগামী পাঁচ দিনের মধ্যে তাপমাত্রা আরও বৃদ্ধি পেতে পারে এবং দেশের পূর্বাংশে বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টিপাত হতে পারে।


আরও খবর



তীব্র তাপপ্রবাহ: ৭ দিন স্কুল বন্ধের দাবি

প্রকাশিত:শনিবার ২০ এপ্রিল ২০24 | হালনাগাদ:শনিবার ২০ এপ্রিল ২০24 | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

পবিত্র রমজান, ঈদুল ফিতরসহ বেশ কয়েকটি ছুটির সমন্বয়ে টানা ২৬ দিন ছুটি কাটিয়ে আগামী রোববার (২১ এপ্রিল) খুলছে দেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। তবে এরই মধ্যে দেশের তাপমাত্রা অসহ্য অবস্থায় পৌঁছানোয় কারণে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ছুটি আরও ৭ দিন বাড়ানোর দাবি জানিয়েছে অভিভাবক ঐক্য ফোরাম।

শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) সংগঠনের সভাপতি মুক্তিযোদ্ধা মো. জিয়াউল কবির দুলু সাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ দাবি জানানো হয়।

এতে বলা হয়েছে, দেশের বিভিন্ন জেলা ও অঞ্চলে হিট অ্যালার্ট জারি করা হয়েছে। মানুষকে প্রয়োজন ছাড়া বাইরে বের হতে নিষেধ করছে প্রশাসন। এর মধ্যে স্কুল কলেজ খুললে অনেক শিশু অসুস্থ হয়ে পড়তে পারে। তাই দেশের সব স্কুল-কলেজ-মাদরাসা আগামী ৭ দিনের জন্য শ্রেণি শিক্ষা কার্যক্রম বন্ধ রাখার দাবি জানাচ্ছি।

প্রসঙ্গত, এ বছর শিখন ঘাটতি পূরণে মাধ্যমিকে ১৫ দিন ছুটি কমিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। রমজানের শুরুতে প্রায় দুই সপ্তাহ ক্লাস হয়েছে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে। অন্যদিকে, রমজানের প্রথম ১০ দিন ক্লাস চালু ছিল প্রাথমিক বিদ্যালয়ে। একইভাবে সব কলেজ ও মাদরাসায়ও ছুটি কমিয়ে রমজানের শুরুর দিকে প্রায় দুই সপ্তাহ ক্লাস হয়। ছুটি শেষে রোববার থেকে পুরোদমে চালু হচ্ছে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান।


আরও খবর