আজঃ বুধবার ০৩ জুলাই ২০২৪
শিরোনাম

অগ্নি সন্ত্রাসীদের প্রতিহত করতে ৭ জানুয়ারি ভোটকেন্দ্রে আসুন

প্রকাশিত:রবিবার ৩১ ডিসেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ৩১ ডিসেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও ঢাকা-৮ আসনের নৌকার প্রার্থী কৃষিবিদ আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম বলেছেন, বিএনপি-জামায়াত বিভিন্ন কর্মসূচির নামে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড করে মানুষ হত্যা করছে। এরা কখনো দেশের মানুষদের নিয়ে ভাবে না। এরা এখনো দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র নিয়ে ব্যস্ত আছে। এদের প্রতিহত করতে হলে ৭ জানুয়ারি সবাই ভোটকেন্দ্রে আসুন। দেশের মানুষের ভোট ও সমর্থনের মাধ্যমে এদের আমরা প্রতিহত করব।

রোববার (৩১ ডিসেম্বর) রাজধানীর হলি ফ্যামিলি রেড ক্রিসেন্ট মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে সর্বস্তরের শিক্ষক চিকিৎসক কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় তিনি এ কথা বলেন।

বাহাউদ্দিন নাসিম বলেন, আমাদের কোনো শত্রু নেই। আমরা কারো সাথে শত্রুতাও করতে চাই না। আমরা আমাদের শিক্ষা সংস্কৃতি-ঐতিহ্যের ওপর ভিত্তি করে এগিয়ে যাব। আমাদের এগোনোর পথে কারা বাধা দিবে তাদের চিনে রাখতে হবে। তাদের অতীত কর্মকাণ্ড, নিকট অতীত কর্মকাণ্ড এবং এখন তারা কী চায় এগুলো জানতে হবে। তাদের নির্বাচন করতে কোনো বাধা নেই। তাও তারা কেন নির্বাচন করতে চায় না সেটি তারাই ভালো জানে। আমরা নৌকায় ভোট চাই, আর তারা বলে ভোট দিতে যাবেন না। এটি সংবিধান ও গণতান্ত্রিক অধিকারবিরোধী।

তিনি বলেন, যারা স্বৈরাচার, সাম্প্রদায়িক শক্তি, যারা মানুষকে সম্মান করতে জানে না, দেশের মানুষের বিবেক বোধকে যারা জাগ্রত করতে পারে না... তাদেরকে কেন মানুষ বিশ্বাস করবে ও  আস্থা রাখবে। এদের তথাকথিত আন্দোলনকে মানুষ সমর্থন করে না। মিথ্যার পক্ষে দাঁড়ানো যায় না। সত্যের জয় অনিবার্য।

তিনি আরও বলেন, আমরা একটি সুন্দর বাংলাদেশ চাই। আমরা একটি সুন্দর ও সুষ্ঠু নির্বাচন উপহার দিতে চাই। ভোটাররা ভোট দেবে, সে ভোটে আমরা নির্বাচিত হতে চাই। আমাদের পর্যবেক্ষকের সার্টিফিকেটের দরকার নেই। দেশের জনগণ সুন্দর নির্বাচনের মাধ্যমে যাকে ভোট দিয়ে নির্বাচিত করবে, সেই নেতৃত্বে আসবে। এটি যে কোনো দলের হতে পারে। আমাদের অভিজ্ঞতা থাকতে কারোর থেকে ধার করা বুদ্ধির প্রয়োজন নেই।

ঢাকা-৮ আসনের এই নৌকার প্রার্থী বলেন, দেশের মানুষের শান্তি, উন্নয়ন ও অগ্রগতি শুধুমাত্র দেশরত্ন শেখ হাসিনার দ্বারাই সম্ভব। তিনি তার যোগ্যতা ও সততা দিয়ে তা প্রমাণ করেছেন। তিনি আবার নির্বাচিত হলে দেশের উন্নয়ন ও অগ্রগতি অব্যাহত থাকবে। আমরা চাই স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে। আমাদের স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্য একটাই... আমরা বিশ্বের বুকে মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে চাই। আমাদের মর্যাদা যাতে বিশ্বে অক্ষুণ্ন থাকে এটাই আমাদের প্রত্যাশা।

এর আগে, সকালে বেশ কয়েকটি স্থানে গণসংযোগের পাশাপাশি দুপুরে বাংলাদেশ আওয়ামী কর আইনজীবী লীগের সঙ্গে মতবিনিময় সভা করেন। বিকেলে ১২ নম্বর ওয়ার্ডের মৌচাক মার্কেট, আনারকলি মার্কেট, ফরচুন শপিংমল, সেঞ্চুরি কোয়ার্টার ও ইস্কাটন গার্ডেন এলাকায় গণসংযোগ করেন।


আরও খবর



বাবার রহস্যজনক মৃত্যুর আধাঘণ্টা পর মেয়ের আত্মহত্যা

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৬ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৬ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জেলা প্রতিনিধি

Image

নোয়াখালীর সদর উপজেলায় বাবার মৃত্যুর আধাঘণ্টা পর গলায় ফাঁস দিয়ে মেয়ে আত্মহত্যা করেছে। বৃহস্পতিবার (৬ জুন) দুপুরের দিকে ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে ময়নাতদন্ত শেষে মরদেহ দুটি পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে।

এর আগে বুধবার সকাল সাড়ে ৮টা থেকে ৯টার মধ্যে নোয়াখালীর পৌরসভার ২ নম্বর ওয়ার্ডের উকিল পাড়ার নরেশ চন্দ্র দে’র বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে।

মৃতরা হলেন, নোয়াখালীর পৌরসভার ২ নম্বর ওয়ার্ডের উকিল পাড়ার নরেশ চন্দ্র দে (৫০) ও তার মেয়ে তিশা দে (১৯)।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, নরেশ চন্দ্রের মেয়ে তিশা ফেনীর একটি কলেজে পড়ত। সেখানে একটি মুসলিম ছেলেকে ধর্মান্তরিত করে বিয়ে করে। বিষয়টি তার বাবা জানতে পেরে তাকে ফেনী থেকে নোয়াখালীর জেলা শহর মাইজদীর নিজবাড়িতে নিয়ে আসে। মঙ্গলবার দিবাগত রাতে এ নিয়ে মেয়েকে বোঝানোর অনেক চেষ্টা করেন বাবা। সে যেন তার স্বামীর সঙ্গে সব সম্পর্ক ছিন্ন করে। কিন্তু মেয়ে তার স্বামীর পক্ষে অনড় ছিল।

বুধবার সকাল সাড়ে ৮টার দিকে নরেশের ছোট ছেলে স্কুলে যাওয়ার সময় টাকার জন্য বাবার কাছে গেলে দেখে তার নিথর দেহ কক্ষে পড়ে আছে। আশেপাশে রক্ত। ডায়ালাইসিসের ফিস্টুলার স্থান থেকে রক্ত বের হচ্ছে। পরে তার চিৎকার শুনে পরিবারের অন্য সদস্যরা এগিয়ে আসে। তিশা বাবার এ অবস্থা দেখে পরিবারের সদস্যদের অগোচরে আলাদা একটা কক্ষ গিয়ে দরজা বন্ধ করে গলায় ওড়না পেঁচিয়ে ফাঁস দেয়। পরে পরিবারের সদস্যরা দরজা ভেঙে তার মরদেহ উদ্ধার করে। খবর পেয়ে দুপুর দেড়টার দিকে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে মরদেহের সুরতহাল সম্পন্ন করে।

এ বিষয়ে সুধারাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মীর জাহেদুল হক রনি বলেন, নরেশ কিডনি রোগী ছিলেন। তিনি বাসায় ডায়ালাইসিস করতেন। তার মেয়ে ফেনী মেডিকেলে পড়ত। সেখানে একজন মুসলিম ছেলেকে ধর্মান্তরিত করে বিয়ে করে। বিষয়টি নরেশ ভালোভাবে নেননি। এ জন্য মেয়েকে ফেনী থেকে নিয়ে আসেন।

তিনি বলেন, মেয়েকে সারারাত বোঝানোর চেষ্টা করেন। কিন্তু মেয়ে নাছোড় বান্দা। এ নিয়ে চিল্লাচিল্লি করে তিনি স্ট্রোক করে মারা যান। পরে মেয়ে ভাবল সে কাজটি ঠিক করেনি। তাই বাবার মৃত্যুর আধাঘণ্টা পর মেয়ে গিয়ে আত্মহত্যা করে। বুধবার বিকেল ৪টার দিকে দুটি মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট পেলে এ বিষয়ে বিস্তারিত জানা যাবে।


আরও খবর



জেনিফারের নতুন মিশন

প্রকাশিত:সোমবার ২৪ জুন 20২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২৪ জুন 20২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

হলিউড অভিনেত্রী জেনিফার লরেন্স। নো হার্ড ফিলিংস সিনেমা দিয়ে ২০২৩ সালে চার বছর পর বড় পর্দায় ফেরেন তিনি। রোমান্টিক কমেডি ধাঁচের গল্পে নির্মিত এ সিনেমায় তার অভিনয় দর্শক মহলে প্রশংসিত হয়। এবার তিনি আরও একটি নতুন সিনেমাটিক মিশনে নেমেছেন। নাম দ্য ওয়াইভস

সিনেমাটি যৌথভাবে প্রযোজনা করছে অ্যাপেল স্টুডিও ও এ২৪। আনুষ্ঠানিক ঘোষণার মাধ্যমে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে। হলিউডভিত্তিক গণমাধ্যম ভ্যারাইটির তথ্যমতে, সিনেমাটি নির্মিত হবে রিয়াল হাউস ওয়াইভস ফ্র্যাঞ্চাইজির আদলে। এর গল্প লিখেছেন মিচেল ব্রিস্লিন ও প্যাট্রিক ফোলে। মার্ডার মিস্ট্রি গল্পে নির্মিত হবে সিনেমাটি। তবে এর পরিচালকের নাম এখনো ঘোষণা করা হয়নি।

সিনেমাটিতে অভিনয়ের বিষয়ে জেনিফার বলেন, অভিনয় থেকে আমি অনেকটাই দূরে ছিলাম। অপেক্ষায় ছিলাম ভালো গল্পের। এরই মধ্যে আমার হাতে বেশকিছু সিনেমা রয়েছে। আবার নতুন একটিতে চুক্তিবদ্ধ হলাম। দ্য ওয়াইভসের শুটিং শিডিউল এখনো ঠিক হয়নি। সবে গল্প নির্বাচন হয়েছে। আমার কাছে মনে হচ্ছে কাজটি দুর্দান্ত হবে।

জেনিফার লরেন্সকে সবশেষ নো হার্ড ফিলিংস সিনেমায় অভিনয় করতে দেখা গিয়েছে। এতে তার বিপরীতে অভিনয় করেন অ্যান্ড্রু বার্থ ফেল্ডম্যান। এ ছাড়া বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেন লরা বেনান্টি, নাটালি মোরালেস ও ম্যাথিউ ব্রডরিকের মতো তারকা। সিনেমাটি পরিচালনা করেন জিন স্টুপনিটস্কি।

নিউজ ট্যাগ: জেনিফার লরেন্স

আরও খবর



হজ শেষে দেশে ফিরেছেন ২৭ হাজার হাজি

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৮ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৮ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

সৌদি আরবে পবিত্র হজ পালন শেষে ২৬ হাজার ৯০৯ হাজি দেশে ফিরেছেন। তারা ৬১টি ফ্লাইটে দেশে এসেছেন। হজ করতে গিয়ে সৌদিতে এখন পর্যন্ত ৫৩ জন বাংলাদেশির মৃত্যু হয়েছে। 

শুক্রবার (২৮ জুন) ধর্ম মন্ত্রণালয়ের হজবিষয়ক প্রতিদিনের বুলেটিন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।

জানা যায়, এ বছর হজ পালন করতে গিয়ে যে ৫৩ জন মারা গেছেন, তাদের মধ্যে ৪০ জন পুরুষ ও ১৩ জন নারী। এর মধ্যে মক্কায় ৪২ জন, মদিনায় চারজন, মিনায় ছয়জন এবং জেদ্দায় একজন মারা গেছেন। সর্বশেষ গত বৃহস্পতিবারও (২৭ জুন) মো. হারুনুর রশীদ নামে একজন মারা যান। তিনি নরসিংদীর মনোহরদী উপজেলার বাসিন্দা। 

এ বছর হজ করতে বাংলাদেশ থেকে ২১৮ ফ্লাইটে ৮৫ হাজার ২৫৭ জন সৌদি আরব গেছেন। প্রথম হজ ফ্লাইট ছিল ৯ মে এবং সর্বশেষ ফ্লাইট ছিল ১২ জুন।

গত ১৫ জুলাই পবিত্র হজের প্রধান কার্যক্রম অনুষ্ঠিত হয়। হজ শেষে ২০ জুন থেকে দেশে ফেরার ফ্লাইট শুরু হয়। ফেরার ফ্লাইট চলবে আগামী ২২ জুলাই পর্যন্ত।


আরও খবর



জনসচেতনতা বাড়িয়ে ডেঙ্গু প্রতিরোধ করতে চান চসিক মেয়র

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০২ জুলাই 2০২4 | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০২ জুলাই 2০২4 | অনলাইন সংস্করণ
রাহুল সরকার, চট্টগ্রাম ব্যুরো

Image

মৌসুমের আগে ভাগেই চট্টগ্রামে মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে ডেঙ্গুর প্রাদুর্ভাব। স্বাস্থ্য বিভাগের তথ্যমতে, এখন পর্যন্ত আক্রান্ত ছাড়িয়েছে আড়াইশোরও বেশি। এরপরও এখন পর্যন্ত ডেঙ্গু নিধনে কোন উদ্যোগ নেয়নি চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন। জনসচেতনাকে মোক্ষম অস্ত্র বলে মনে করছেন চসিক মেয়র বীর মুক্তিযোদ্ধা রেজাউল করিম চৌধুরী। করোনার মতো প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে বলেও মত দিয়েছেন তিনি।

মঙ্গলবার (২ জুলাই) দুপুরে চসিকের উদ্যোগে ডেঙ্গু ও চিকনগুনিয়াসহ মশাবাহিত রোগ প্রতিরোধে স্বাস্থ্য বিভাগের সঙ্গে এক মতবিনিময় সভায় তিনি এ মন্তব্য করেন।

মেয়র বলেন, নগরের প্রত্যেক সংস্থা, সামাজিক, রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, বিভিন্ন সোসাইটির নেতৃবৃন্দ, মসজিদে জুমার নামাজে মাধ্যমে নাগরিকদের সচেতন করতে পারলে করোনার মতো ডেঙ্গুও প্রতিরোধ সম্ভব।

তিনি বলেন, আমাদের চারপাশে যে সমস্ত জায়গায় এডিস মশা জন্মায় সেই সমস্ত জায়গায় যাতে এডিস মশা জন্মাতে না পারে সেই ব্যাপারে সকলকে সচেতন হতে হবে। নালা-নর্দমায় এডিস মশা জন্মায় না। পরিস্কার ও বদ্ধ পানি এডিস মশার প্রজনন ক্ষেত্র। তাই বসা-বাড়ির আশে-পাশে ডাব ও নারকেলের খোসা, প্লাস্টিকের বোতল, ফুলের টব, পরিত্যক্ত টায়ার, ছাদ বাগান ও ফ্রিজে জমানো পানি তিন দিনের বেশি যাতে জমে না থাকে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। বাসা বাড়ি, ছাদ-আঙ্গিনা নিজ নিজ উদ্যোগে পরিস্কার পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে। এটি আমাদের সকলের নাগরিক দায়িত্ব।

তিনি চট্টগ্রাম নগরকে একটি নিরাপদ বাসযোগ্য ও পরিস্কার-পরিচ্ছন্ন নগর গড়ারও আহ্বান জানান। সভায় বিভিন্ন সংস্থার প্রতিনিধিবৃন্দ ডেঙ্গু প্রতিরোধে তাদের মতামত প্রদান করেন।

চসিকের কনফারেন্স রুমে প্রধান পরিচ্ছন্ন কর্মকর্তা কমান্ডার লতিফুল হক কাজমীর সভাপতিত্বে মতবিনিময় সভায় বক্তব্য রাখেন চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক বিগ্রেডিয়ার জেনারেল তসলিম, ফৌজদারহাট বিআইটিআইডি পরিচালক ডা. মো. সাখওয়াত উল্লাহ্, চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়েল ভারপ্রাপ্ত রেজিস্টার ডা. হোসাইন সরোয়ার, সিভিল সার্জন কার্যালয়ের মেডিকেল অফিসার (রোগ নিয়ন্ত্রক) ডা. মো. নরুল হায়দার, ভারপ্রাপ্ত জেলা কীটতত্ববিদ সৈয়দ মো. মঈন উদ্দীন। এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. মো. ইমাম হোসেন রানা, ম্যালেরিয়া ও মশক নিয়ন্ত্রন কর্মকর্তা মো. শরফুল ইসলাম মাহী, উপ-প্রধান পরিচ্ছন্ন কর্মকর্তা মো. মোরশেদুল আলম চৌধুরীসহ বিভিন্ন সংস্থার প্রতিনিধি।


আরও খবর



চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে বিআরটিএ’র বিশেষ অভিযান

প্রকাশিত:সোমবার ২৪ জুন 20২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২৪ জুন 20২৪ | অনলাইন সংস্করণ
রাহুল সরকার, চট্টগ্রাম ব্যুরো

Image

চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের আনোয়ারা-পটিয়া ক্রসিং এলাকায় অবৈধ যানবাহনের বিরুদ্ধে ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে অভিযান চালিয়েছে বাংলাদেশ রোড ট্রান্সপোর্ট অথরিটি (বিআরটিএ)। অভিযানে ১৮টি গাড়িকে ৭৩ হাজার টাকা জরিমানা এবং ৭টি গাড়িকে ডাম্পিং করা হয়।

সোমবার (২৪ জুন) গণমাধ্যমে পাঠানো বিআরটিএ এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।

চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের আনোয়ারা-পটিয়া ক্রসিং এলাকায় এ অভিযানে নেতৃত্ব দেন বিআরটিএর ভ্রাম্যমাণ আদালত ১২ এর নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মিশকাতুল তামান্না।

এসময় উপস্থিত ছিলেন বিআরটিএ চট্টগ্রাম বিভাগের উপ-পরিচালক সৈয়দ আইনুল হুদা চৌধুরী, চট্ট মেট্রো-১ সার্কেলের মোটরযান পরিদর্শক ফাহাদ শিকদার, জেলা সার্কেলের মোটরযান পরিদর্শক মোঃ আব্দুল মতিনসহ অন্যান্য কর্মকর্তা ও কর্মচারী। অভিযানের সহযোগিতা করেন চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের (সিএমপি) ট্রাফিক বিভাগ।

বিআরটিএ জানায়, ফিটনেসবিহীন, রুট পারমিটবিহীন, ড্রাইভিং লাইসেন্সবিহীন গাড়ি চালনাসহ বিভিন্ন অপরাধে ১৮টি গাড়িকে ৭৩ হাজার টাকা জরিমানা করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। এছাড়াও কাগজপত্র (ফিটনেস, ট্যাক্স টোকেন, রুট পারমিট) দীর্ঘদিন হালনাগাদ না থাকায় ১টি বাস ও ১টি অ্যাম্বুলেন্স এবং রেজিস্ট্রেশন বিহীন ৫টি সিএনজি চালিত অটোরিক্সা ডাম্পিং করা হয়।


আরও খবর