আজঃ বৃহস্পতিবার ০৪ জুলাই ২০২৪
শিরোনাম

প্রধানমন্ত্রীর আসন্ন চীন সফর হবে ‘গেম চেঞ্জার’: রাষ্ট্রদূত

প্রকাশিত:সোমবার ০৩ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ০৩ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
কূটনৈতিক প্রতিবেদক

Image

বাংলাদেশে নিযুক্ত চীনের রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আসন্ন বেইজিং সফর হবে একটি গেম-চেঞ্জার, যা বাংলাদেশ-চীন সম্পর্কের একটি নতুন অধ্যায়ের সূচনা করবে।

রবিবার (২ জুন) রাতে চীনা দূতাবাসে এক সেমিনারে তিনি এ কথা বলেন। সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, এটি (প্রধানমন্ত্রীর সফর) হবে আরেকটি ঐতিহাসিক সফর। এটি হবে একটি গেম-চেঞ্জার। এটি একটি নতুন অধ্যায়ের সূচনা করবে।

বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর পরবর্তী বেইজিং সফরের তারিখ জানতে চাইলে রাষ্ট্রদূত বলেন, লেটস ওয়েট অ্যান্ড সি।

প্রধানমন্ত্রীর আসন্ন সফর নিয়ে দ্বিপাক্ষিক আলোচনা করতে বাংলাদেশের পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন বর্তমানে বেইজিং সফর করছেন।

বাংলাদেশ-চায়না চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (বিসিসিআই) এবং চাইনিজ এন্টারপ্রাইজেস অ্যাসোসিয়েশন ইন বাংলাদেশ (সিইএবি)-এর সহযোগিতায় চীনা দূতাবাস চীন-বাংলাদেশ ফ্রি ট্রেড অ্যাগ্রিমেন্ট: এ মিউচুয়ালি বেনিফিশিয়াল অ্যান্ড উইন উইন চয়েজ শীর্ষক এ সেমিনারের আয়োজন করে।

ইয়াও ওয়েন বলেন, অদূর ভবিষ্যতে বাংলাদেশ-চীন মুক্তবাণিজ্য চুক্তির (এফটিএ) সম্ভাব্যতা সমীক্ষা শেষ করতে বাংলাদেশের সঙ্গে একসঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত বেইজিং।

চীনা রাষ্ট্রদূত বলেন, আমি নিশ্চিত যে চীন-বাংলাদেশ এফটিএ স্বাক্ষর নিঃসন্দেহে পারস্পরিক সুবিধা এবং সহযোগিতার একটি নতুন অধ্যায় উন্মোচন করবে, যা চীন-বাংলাদেশের মধ্যে অর্থনৈতিক ও বাণিজ্য সহযোগিতার একটি নতুন সোনালি যুগের সূচনা করবে।

সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের বিভিন্ন দিক তুলে ধরেন।

সেমিনারে আরও বক্তব্য রাখেন- আরএপিআইডি চেয়ারম্যান ডক্টর মোহাম্মদ আব্দুর রাজ্জাক, বিসিসিআই মহাসচিব আল মামুন মৃধা এবং সিইএবি সভাপতি কে চাংলিয়াং।


আরও খবর



আষাঢ়ের প্রথম দিন আজ

প্রকাশিত:শনিবার ১৫ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৫ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

ঋতুচক্রে আষাঢ়-শ্রাবণ দু মাস মিলিয়ে বর্ষাকাল। আজ পয়লা আষাঢ়, অর্থাৎ বর্ষার প্রথম দিন। 

বর্ষা মানেই রিমঝিম বৃষ্টি, কখনো বা মুষলধারে ভারী বর্ষণও হবে। গ্রীষ্মের ধুলোমলিন জীর্ণতাকে ধুয়ে ফেলে গাঢ় সবুজের সমারোহে প্রকৃতি সাজে পূর্ণতায়। 

বর্ষা নিয়ে কবি-সাহিত্যিকরা লিখেছেন অগণিত গান ও কবিতা। আবেগে আপ্লুত হয়ে বিশ্বকবি বর্ষার প্রতি ভালোবাসায় সিক্ত হয়ে লিখেছেন, আজি ঝরো ঝরো বাদল দিনে।

বর্ষাকালে চলীয় বাষ্পবাহী দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমি বায়ু সক্রিয় হয়ে ওঠে। ফলে প্রচুর বৃষ্টি হয়। তাই চারপাশের পরিবেশ রূপ নেয় চিরসবুজের আভরণে। কদম, বেলি, বকুল, জুঁই, দোলনচাঁপা, গন্ধরাজ, হাসনাহেনার ঘ্রাণে ভরে ওঠে চারপাশ। পেখম মেলে ময়ূর। বৃষ্টির পানি গায়ে নিয়ে আনন্দে নেচে ওঠে তারা। 


আরও খবর



সেন্টমার্টিনে আমরা আক্রান্ত হলে জবাব দেবো: ওবায়দুল কাদের

প্রকাশিত:শনিবার ১৫ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৫ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

সেন্টমার্টিন যদি বেদখল হয়ে যায়, বাংলাদেশ কোন প্রক্রিয়ায় সার্বভৌমত্ব রক্ষা করবেএমন প্রশ্নের জবাবে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেন, আমরা আক্রান্ত হলে সেই আক্রমণের জবাব তো আমরা দেবো। আমরাও প্রস্তুত।

শনিবার (১৫ জুন) দুপুরে রাজধানীর ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে গণমাধ্যমকর্মীদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা বলেন।

কক্সবাজার থেকে সেন্ট মার্টিনে কোনো জাহাজ যেতে পারছে না। মিয়ানমার থেকে গুলি চালানো হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী কিছু দিন আগে বলেছেন, আমাদের জলসীমায় কোনো একটি রাষ্ট্র ঘাঁটি করতে চাচ্ছে, আমরা চক্রান্তের শিকার হচ্ছি কি নাগণমাধ্যমকর্মীদের প্রশ্নের জবাবে কাদের বলেন, আমরা যুদ্ধ চাই না। ২০১৭ সালের ২৫ আগস্ট থেকে রোহিঙ্গাদের যে স্রোত এবং মানবিক আবেদনে প্রধানমন্ত্রী সেদিন উদারভাবে সীমান্ত খুলে দিয়েছিলেন। যে কারণে তাকে মানবতার মা বলে অভিহিত করা হয়।

সে সময় প্রধানমন্ত্রী যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটনে ছিলেন জানিয়ে তিনি বলেন, সেখানে তার একটা ছোট অপারেশন হয়। সে সময় প্রতিদিনই তিনি সরকার এবং নিরাপত্তা বাহিনীর সংশ্লিষ্ট সবাইকে ফোন করতেন। আমাদের পার্টি পর্যায়েও সাবধান করে দিতেনকোনো অবস্থাতেই যেন আমরা কেউ কোনো উসকানি না দেই। উসকানি দিলে যুদ্ধ হতে পারে, অন্য পক্ষ তো বসে থাকবে না। আমাদের আকাশসীমাও তারা দুএকবার লঙ্ঘন করেছিল। তারপরও আমরা কিন্তু তখন প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে ধৈর্য ধরেছিলাম এবং তখন সে অবস্থাটা আর বেশি দূর এগোয়নি। যদিও রোহিঙ্গা সমস্যাটা আমাদের ওপর জেঁকে বসেছে।

তিনি বলেন, আজকে দুনিয়ার বিভিন্ন সংস্থা, বড় বড় দেশগুলো আমাদের প্রশংসা করে কিন্তু এই রোহিঙ্গাদের পুনর্বাসনে তাদের যে সাহায্যের পরিমাণটা ছিল, সেটা কিন্তু অনেক কমে গেছে। আমাদের এমনি অর্থনৈতিক চলমান সংকটে; আমরা নিজেরাই সংকটে আছি। আমাদের নিজেদেরই দুশ্চিন্তামুক্ত হওয়ার কোনো কারণ নেই। সেখানে ১২ লাখ রোহিঙ্গা, যাদের সন্তান-সন্ততি হয়ে সংখ্যা বাড়ছে। এই বোঝাটা আমাদের জন্য একটা বাড়তি চাপ সৃষ্টি করে আছে। পৃথিবীর অনেক দেশ আছে অভিবাসীরা যায়, তাদের আশ্রয় দেয়।

কাদের বলেন, এখানে দুনিয়ার বড় বড় দেশগুলো, যারা এ সংকট নিয়ে আজকে কথা বলে; আমাদের তো লিপ সার্ভিসের দরকার নেই! দরকার এ বোঝাটা আমাদের কাঁধ থেকে সরিয়ে নেওয়া। সার্বিকভাবে আমরা চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। আমাদের প্রধানমন্ত্রী যেখানেই যান, তিনি সর্বাগ্রে রোহিঙ্গা প্রসঙ্গটা উত্থাপন করেন।


আরও খবর



মোদির শপথ অনুষ্ঠানে যোগ দিতে ভারত যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৬ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৬ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
কূটনৈতিক প্রতিবেদক

Image

টানা তৃতীয় বারের মতো ভারতের প্রধানমন্ত্রী হতে যাচ্ছেন নরেন্দ্র মোদি। তার শপথ অনুষ্ঠানে যোগ দিতে আগামীকাল শুক্রবার (৭ জুন) ভারত যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বৃহস্পতিবার (৬ জুন) সকালে প্রধানমন্ত্রীর প্রেস উইং থেকে এক বার্তায় এ তথ্য জানানো হয়েছে।

শনিবার (৮ জুন) ভারতের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেবেন নরেন্দ্র মোদি। এর মধ্য দিয়ে কংগ্রেস নেতা জওহরলাল নেহরুর পর টানা তৃতীয়বার দেশটির প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন তিনি।

লোকসভা নির্বাচনে জয় পাওয়ায় ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে টেলিফোনে অভিনন্দন জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বাংলাদেশের জনগণ ও তার পক্ষ থেকে এ অভিনন্দন জানান তিনি। কথোপকথনের সময় ভারতের নতুন সরকারের শপথ অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে নিমন্ত্রণ জানান মোদি। এ সময় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নিমন্ত্রণ গ্রহণ করেন।

দুই নেতার ফোনালাপের সময় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আরও বলেন, আপনার (নরেন্দ্র মোদি) শক্তিশালী নেতৃত্বের কারণে এনডিএর এই বিজয় সম্ভব হয়েছে।

শেখ হাসিনা নরেন্দ্র মোদির উদ্দেশে বলেন, বাংলাদেশের জনগণ এবং আমার নিজের পক্ষ থেকে আমি ১৮তম লোকসভা নির্বাচনে ভারতীয় জনতা পার্টির (বিজেপি) নেতৃত্বে জাতীয় গণতান্ত্রিক জোটের (এনডিএ) নিরঙ্কুশ বিজয়ের জন্য আপনাকে আন্তরিক অভিনন্দন জানাতে চাই।’

ভারতের নির্বাচন কমিশনের ফলাফলে দেখা গেছে, এবার মোদির ভারতীয় জনতা পার্টি (বিজেপি) এককভাবে ২৪০টি আসন পেয়েছে। ২০১৯ সালে দলটি পেয়েছিল ৩০৩টি আসন।

সংবিধান অনুযায়ী ভারতে সরকার গঠনের জন্য কোনো দলকে ২৭২টি আসনে জিততে হয়। এক্ষেত্রে মোদির দল এককভাবে সরকার গঠন করতে পারছে না। এর জন্য জোটের ওপরই নির্ভর করতে হবে মোদিকে।


আরও খবর



লালমনিরহাটে তিস্তার পানি বিপৎসীমার ওপরে, আতঙ্কে নদীপাড়ের মানুষ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২০ জুন ২০24 | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২০ জুন ২০24 | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

ভারী বর্ষণ আর উজান থেকে নেমে আসা ঢলে লালমনিরহাটে তিস্তার পানি আরও বেড়েছে। যা এখন বিপৎসীমার ১০ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। নদীর পানি প্রবল স্রোতে প্রবাহিত হওয়ায় আতঙ্কিত হয়ে পড়েছে দুই পাড়ের মানুষ।

এর আগে গতকাল বুধবার সকাল ৬টায় তিস্তা ব্যারাজের পয়েন্টে পানির প্রবাহ ছিল ৫১ দশমিক ৯৫ সেন্টিমিটার। যা ছিল বিপৎসীমার ২০ সেন্টিমিটার নিচে। এদিকে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় তিস্তার অববাহিকার চরাঞ্চলগুলোর ঘরবাড়ি ও ফসলি জমিতে পানি উঠতে শুরু করেছে।

পানি উন্নয়ন বোর্ড জানায়, বৃহস্পতিবার ভোর থেকে তিস্তা নদীর পানি ডালিয়া ব্যারেজ পয়েন্টে বিপৎসীমার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হলেও কাউনিয়া পয়েন্টে যে কোনো সময় বিপৎসীমা অতিক্রম করতে পারে। পানি উন্নয়ন বোর্ড জানিয়েছে, তিস্তার পানি সন্ধ্যা পর্যন্ত আরও কিছুটা বৃদ্ধি পেয়ে এরপর কমার সম্ভাবনা রয়েছে।

পানি বাড়ায় তিস্তা অববাহিকার নদী তীরবর্তী ও চরাঞ্চলে বসবাসরত মানুষজন বন্যা ও নদীভাঙন আতঙ্কে পড়েছেন। বিশেষ করে সদর উপজেলার রাজপুর, খুনিয়াগাছ ইউনিয়ন এবং আদিতমারী উপজেলার মহিষখোচা, হাতীবান্ধা উপজেলার গড্ডিমারী, ডাউয়াবাড়ি ইউনিয়নগুলো বসতবাড়ি ও ফসলি জমি বন্যার পানির নিচে তলিয়ে যাওয়ার শঙ্কা দেখা দিয়েছে।

বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্রের বরাত দিয়ে লালমনিরহাট পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী শুনীল কুমার বলেন, আগামী ২৪ থেকে ৪৮ ঘণ্টায় দেশের উত্তরাঞ্চলের দুধকুমার, তিস্তা ও ধরলা নদীসমূহের পানি সমতল সময় বিশেষে দ্রুত বৃদ্ধি পেতে পারে এবং কতিপয় স্থানে বিপৎসীমা অতিক্রম করে নদী সংলগ্ন নিম্নাঞ্চলে স্বল্পমেয়াদী বন্যা পরিস্থিতির দেখা দিতে পারে।


আরও খবর



কর্মবিরতিতে অচল ঢাবি, অর্থমন্ত্রীর পদত্যাগ দাবি

প্রকাশিত:বুধবার ০৩ জুলাই ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০৩ জুলাই ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি

Image

কোটা বাতিলের দাবিতে একদিকে শিক্ষার্থীদের লাগাতার আন্দোলন চলছে। অন্যদিকে চলছে পেনশন সংক্রান্ত প্রত্যয় স্কিম বাতিলে শিক্ষক ও কর্মকর্তা-কর্মচারীদের টানা কর্মবিরতি। চলমান এ আন্দোলন ও কর্মবিরতিতে স্থবির হয়ে পড়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বাভাবিক কার্যক্রম। একই পথে হেঁটেছে দেশের অনেক পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ও।

বন্ধ রয়েছে একাডেমিক ক্লাস-পরীক্ষা, স্থবির হয়ে পড়েছে প্রশাসনিক কার্যক্রম। সেবা মিলছে না বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিকেল সেন্টার ও কেন্দ্রীয় লাইব্রেরি থেকে।

সর্বজনীন পেনশন সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন বৈষম্যমূলক আখ্যা দিয়ে চলমান এ কর্মবিরতির মধ্যেই অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলীর পদত্যাগের দাবিও উঠেছে।    

বুধবার (৩ জুলাই) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের সামনে শিক্ষক ও কর্মকর্তা-কর্মচারীদে টানা কর্মবিরতি ও প্রতিবাদ সমাবেশ থেকে অর্থমন্ত্রীকে পদত্যাগের আহ্বান জানানো হয়েছে।

সম্মিলিতভাবে কর্মবিরতিতে অংশ নিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশন, কর্মচারী সমিতি, কারিগরি কর্মচারী সমিতি ও চতুর্থ শ্রেণি কর্মচারী ইউনিয়নের সমন্বয়ে গঠিত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্মকর্তা-কর্মচারী ঐক্য পরিষদ

প্রতিবাদ সমাবেশে বক্তারা অর্থমন্ত্রীর পদত্যাগ দাবি করেন। একইসঙ্গে তাদের দাবি, জুলুম হিসেবে প্রত্যয় স্কিম তাদের ওপর চাপিয়ে দেওয়া হয়েছে। অবিলম্বে এই নীতি বাতিল করতে হবে।

সমাবেশে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের লাইব্রেরি কর্মচারীদের নেতা মনিরুজ্জামান বলেন, অবিলম্বে এই পেনশন নীতি বাতিল করতে হবে। অন্যথায় কিভাবে অধিকার আদায় করে নিতে হয় তা আমরা জানি। অর্থমন্ত্রীকে বলতে চাই, অবিলম্বে পদত্যাগ করুন। প্রধানমন্ত্রী যখন দেশকে উন্নয়নের দিক থেকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন তখন আপনাদের মত কুচক্রী মহল অস্থিতিশীল পরিবেশ তৈরি করতে চান। অবিলম্বে নতুন পেনশন নীতি বাতিল করুন।

গত ৩০ জুন থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ে পূর্ণ-কর্মবিরতি শুরু হয়েছে। ওই দিন প্রশাসনিক ভবনের যাবতীয় কার্যক্রম বন্ধ রাখা হয়। এছাড়া একাডেমিক কার্যক্রম থেকেও বিরত ছিলেন শিক্ষকরা।


আরও খবর