আজঃ বৃহস্পতিবার ০৪ জুলাই ২০২৪
শিরোনাম

শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা বেড়েছে বুঝবেন যেভাবে

প্রকাশিত:শনিবার ২৮ মে ২০২২ | হালনাগাদ:শনিবার ২৮ মে ২০২২ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

বাইরে থেকে একেবারে সুস্থ। কেবল জোরে হাঁটাহাঁটি বা সিঁড়ি বেয়ে উপরে উঠলে হাঁপিয়ে উঠছেন প্রায়ই। অবশ্য তা তো কমবেশি সকলেরই হয়-এমন ভেবেই নিশ্চিন্ত থাকেন অনেকে। কিন্তু বুঝতে পারেন না চুপিসাড়ে রক্তে কখন মিশে গেছে একগাদা খারাপ কোলেস্টেরল। পরে সমস্যা বাড়লে রক্ত পরীক্ষা করলে ধরা পড়ে। উচ্চ রক্তচাপ, ওবেসিটি তো বটেই, কোলেস্টেরলের হাত ধরে হৃদযন্ত্রেও ক্ষতি হতে পারে। তাই খারাপ কোলেস্টেরলকে অবহেলা করলে তার ফলও খুব একটা সুখকর হয় না।

যদিও শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়লে কোনো উপসর্গ দেখে তা বোঝার উপায় নেই। তবে শরীরে খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়লে শরীরে কিছু পরিবর্তন লক্ষ করা যায়। উচ্চ কোলেস্টেরল ধমনীর ওপর চাপ তৈরি করে। যার থেকে পেরিফেরাল আর্টারিয়াল ডিজিজর ঝুঁকি বেড়ে যায়। এই প্রকার রোগে ধমনীগুলো সরু হয়ে যায়। ফলে রক্ত চলাচল ব্যহত হয়। শরীরের বিভিন্ন অঙ্গে রক্ত ঠিক মতো পৌঁছাতে পারে না। ফলে শরীরের বিভিন্ন গাঁটে যন্ত্রণা শুরু হয়।

যেসব লক্ষণগুলো জানান দেবে আপনার শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা বেড়েছে

১) কোলেস্টেরল খুব বেড়ে গেলে পায়ের লিগামেন্টগুলোতে প্রভাব পড়ে। এ ক্ষেত্রে পায়ের ধমনীগুলো সরু হয়ে গেলে পায়ের নিচের অংশ অনেকটা অক্সিজেনসহ রক্ত পৌঁছাতে পারে না। তাতে পা ভারী হয়ে ক্লান্ত হয়ে পড়ে সহজেই। পায়ের অসম্ভব যন্ত্রণা শুরু হয়। উরু বা হাঁটুর নিচে পেছনের দিকে ব্যথা হতে পারে। হাঁটার সময়েই এই ধরনের ব্যথা বাড়ে।

২) একই কারণে ঘাঁড় ও হাতের সংযোগস্থলেও ব্যথা হয়। মাঝেমাঝে এমন ব্যথায় আমরা নাজেহাল হই। খুব ঘন ঘন একই স্থানে ব্যথা হলে একটু সতর্ক থাকুন।

৩) নিতম্বেও ব্যথা হওয়া উচ্চ কোলেস্টেরলের লক্ষণ হতে পারে। যদি মাঝে মাঝেই নিতম্বে ব্যথা হয়, তাহলে কিন্তু সেই লক্ষণ ভাল নয়। এই সব লক্ষণ দেখা দিলে এক বার রক্ত পরীক্ষা করে শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে আছে কি না, তা দেখে নেওয়া জরুরি।

নিউজ ট্যাগ: কোলেস্টেরল

আরও খবর



যারা ৬ দফা মানে না তারা স্বাধীনতায় বিশ্বাস করে না: ওবায়দুল কাদের

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৭ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৭ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ছয় দফা স্বাধীনতা সংগ্রামের টার্নিং পয়েন্ট। যারা ছয় দফা মানে না তারা বাংলাদেশের স্বাধীনতায় বিশ্বাস করে না।

শুক্রবার (৭ জুন) সকালে ঐতিহাসিক ছয় দফা দিবস উপলক্ষে রাজধানীর ধানমন্ডির ৩২ নম্বরে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে তিনি এ কথা বলেন।

ওবায়দুল কাদের বলেন, ৬ দফা হচ্ছে স্বাধীনতা আন্দোলনের মাইলফলক। ছয় দফার ভিত্তিতে ১১ দফা আন্দোলনের সূত্রপাত। ১৯৬২ সালে পাক-ভারত যুদ্ধে পূর্ব বাংলার কোনো নিরাপত্তা ছিল না। এই ৬ দফা আমাদের ইতিহাসের বাক পরিবর্তন করেছে।

তিনি বলেন, ১৯৭৫ সালের পর ৭ জুন, ৭ মার্চ এই সব দিবস নিষিদ্ধ করে দেয়া হয়। যারা নিষিদ্ধ করে দেয় তারা বঙ্গবন্ধুর হত্যার সঙ্গে জড়িত। তারা দেশের স্বাধীনতা মানে না।

এর আগে, সকাল ৭টায় ঐতিহাসিক ছয় দফা দিবস উপলক্ষে ধানমন্ডিতে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে তার প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা। এরপর বঙ্গবন্ধুর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে সেখানে কিছুক্ষণ নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন সরকার প্রধান।

পরে আওয়ামী লীগের জ্যেষ্ঠ নেতাদের সঙ্গে নিয়ে শেখ হাসিনা দলীয় প্রধান হিসেবে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে আরেক দফা পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন। পরে ঐতিহাসিক এ দিবস উপলক্ষে ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগ, ছাত্র লীগ, যুব লীগ, শ্রমিক লীগ, কৃষক লীগ, মহিলা আওয়ামী ও স্বেচ্ছাসেবক লীগসহ আওয়ামী লীগের সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন।

এদিকে দিবসটিকে কেন্দ্র করে বিকেল সাড়ে ৩টায় তেজগাঁওস্থ ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়েছে। আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এতে সভাপতিত্ব করবেন।

নিউজ ট্যাগ: ওবায়দুল কাদের

আরও খবর



জাতিসংঘের দ্বিতীয় কমিটির সভাপতি হলেন রাষ্ট্রদূত মুহিত

প্রকাশিত:শনিবার ০৮ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৮ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

জাতিসংঘে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি ও রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ আবদুল মুহিত সর্বসম্মতিক্রমে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের আসন্ন ৭৯তম অধিবেশনের দ্বিতীয় কমিটির সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন। গত বৃহস্পতিবার রাতে নিউ ইয়র্কে জাতিসংঘ সদর দপ্তরে এই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়।

রাষ্ট্রদূত মুহিত গুরুত্বপূর্ণ এ পদে তার নির্বাচিত হওয়াকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে নানাবিধ উদ্ভাবনী উদ্যোগের মাধ্যমে বাংলাদেশের টেকসই উন্নয়ন ও অভাবনীয় অগ্রযাত্রার স্বীকৃতি তথা বাংলাদেশের ওপর আন্তর্জাতিক সমপ্রদায়ের বিশ্বাস ও আস্থার প্রতিফলন হিসেবে অভিহিত করেন। জাতিসংঘের দ্বিতীয় কমিটিতে বাংলাদেশের নেতৃত্ব বৈশ্বিক নানাবিধ বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ নীতিনির্ধারণে অবদান রাখতে এবং আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন অভিযাত্রায় বাংলাদেশের অগ্রাধিকারগুলো আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে তুলে ধরতে সাহায্য করবে বলেও তিনি মন্তব্য করেন।

দ্বিতীয় কমিটি জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি কমিটি। জাতিসংঘের আর্থিক ও পরিবেশগত বিভিন্ন বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণ ও কার্যক্রম তদারকি করে দ্বিতীয় কমিটি। আন্তর্জাতিক বাণিজ্য ও উন্নয়ন, দারিদ্র্য দূরীকরণ, টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা, জলবায়ু পরিবর্তন, সাউথ-সাউথ কো-অপারেশন, কিছু দেশের বিশেষ পরিস্থিতি, কৃষি উন্নয়ন, খাদ্য নিরাপত্তা অর্জন এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির মতো বিষয় এই কমিটির আওতাধীন।

পেশাদার কূটনীতিক রাষ্ট্রদূত মুহিত ২০২২ সালের জুলাইয়ে জাতিসংঘে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি হিসেবে যোগ দেন।

বর্তমানে তিনি ইউএনডিপি ইউএনএফপিএ ইউএন অপসের নির্বাহী বোর্ডের ২০২৪ সালের সভাপতি হিসেবে জাতিসংঘের তিনটি গুরুত্বপূর্ণ সংস্থার নীতিনির্ধারণে নেতৃত্ব দিচ্ছেন। এর আগে তিনি জাতিসংঘ শান্তি বিনির্মাণ কমিশনের ২০২২ সালের সভাপতি এবং ২০২৩ সালের সহসভাপতি, ইউএনউইমেনের নির্বাহী বোর্ডের সভাপতি এবং ইউএনডিপি ইউএনএফপিএ ইউএন অপসের নির্বাহী বোর্ডের সহসভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।


আরও খবর



প্রধানমন্ত্রী ডাকল ‘আয় আয়’, ছুটে এলো খরগোশের দল

প্রকাশিত:শনিবার ১৫ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৫ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক

Image

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কণ্ঠ শুনেই ছুটে এলো খরগোশের দল। শনিবার (১৫ জুন) গণভবনে কৃষক লীগের তিন মাসব্যাপী বৃক্ষরোপণ অভিযানের উদ্বোধন উপলক্ষে গণভবন প্রাঙ্গণে বৃক্ষ রোপণ শেষে খরগোশের ঘরের সামনে গেলে এমন দৃশ্য দেখা যায়। এসময় প্রধানমন্ত্রী আয় আয় বলে ডাক দিলে ছুটে আসে খরগোশের দল।

এদিকে গণভবনে কৃষক লীগের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, কৃষি অর্থনীতি উন্নত করে আমরা শিল্পায়নে যাব। এজন্য ১০০টা অর্থনৈতিক অঞ্চল করেছি। এর বাইরে যত্রতত্র জমি নষ্ট করে শিল্প করা যাবে না। আমাদের জনসংখ্যা বাড়ছে, ফসল উৎপাদন বাড়াতে হবে। আমরা আমাদের ফসল উৎপাদন করবো, যাতে কারও কাছে হাত পাততে না হয়। আমাদের খুব তিক্ত অভিজ্ঞতা ৭৪ সালের। নগদ টাকায় কেনা খাদ্যও কিন্তু আসতে দেয়নি। কৃত্রিমভাবে সেখানে একটা দুর্ভিক্ষ সৃষ্টি করা হয়েছিল। সেটা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবকে যেভাবেই হোক মানুষের কাছ থেকে বিচ্ছিন্ন করতে। সেটাতেও যখন সফল হয়নি, তারপরই তো ১৫ আগস্ট ঘটালো। এখনো কিছু লোকের সেই চেষ্টাটা আছে।

কৃষিতে ভর্তুকির বিষয়ে তিনি বলেন, সারের দাম আমরা কমিয়ে দিয়েছি। এখনো ব্যাপক পরিমাণ ভর্তুকি দিচ্ছি। যেহেতু দেশের মানুষের খাদ্য চাহিদার বিষয়, সে ক্ষেত্রে আমরা কখনো কার্পণ্য করি না, বাজেটে সব সময় আমরা ভর্তুকি দেই।

গাছ লাগানোর গুরুত্ব তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ জলবায়ুর ক্ষতি করে না। কিন্তু জলবায়ু অভিঘাতে আমরা ক্ষতিগ্রস্ত। গাছ আমাদের প্রাণ, শ্বাস-প্রশ্বাস দেয়। ফল ও ঔষধি গাছের উপকারিতা অনেক। এজন্য গাছ লাগাতে হবে। নদীর পাড়, উপকূলে এবং ঘরবাড়িতে গাছ লাগান। তবে ফসলি জমি নষ্ট করা যাবে না। শহরে ছাদেও ছোট ছোট গাছ লাগাতে পারেন। উপকূলীয় অঞ্চলে সবুজ বেষ্টনি তৈরি করা। কৃত্রিম উপায়ে বৃক্ষরোপণ করা। ঘূর্ণিঝড়সহ প্রাকৃতিক দুর্যোগে মানুষকে বাঁচাতে আমাদের ম্যানগ্রোভ ফরেস্ট করতে হবে।

মাটির গুণ রক্ষায় পরামর্শ দিয়ে সরকারপ্রধান বলেন, বারবার একই ফসল করতে করতে মাটির গুণ নষ্ট হয়ে যায়। এজন্য মাঝখানে আরেকটা করলে মাটি পুষ্টি ফিরে পায়। যেমন- আমরা বারবার ধান করছি, এটার মাঝখানে আরেকটা করতে পারলে মাটির পুষ্টি বাড়বে।

শেখ হাসিনা বলেন, পেঁয়াজ নিয়ে এত ঝামেলা। আমরা কেন উৎপাদন করি না? ৪০ শতাংশ আমরা জোগান দেই। এটা আরও বাড়বে। পেঁয়াজ উৎপাদন করে কৃষাণী অনেক টাকা আয় করে। ভুট্টাও চাষ হতো না, সেটাও করছি। আগে সবজি শীতকালে পাওয়া যেত, কিন্তু এখন আমরা গবেষণা করে বারোমাসি সবজির জাত উদ্ভাবন করেছি। এখন এটার ফল পাওয়া যাচ্ছে।

কৃষক লীগের সভাপতি কৃষিবিদ সমীর চন্দের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে কৃষক লীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক বিশ্বনাথ সরকার বিটুসহ মন্ত্রিপরিষদ সদস্য, আওয়ামী লীগের নেতা, সরকারের পদস্থ কর্মকর্তা ও কৃষক লীগের নেতারা অংশ নেন।


আরও খবর



সরকারি হাসপাতালে সব সেবা হবে বিনামূল্যে: স্বাস্থ্যমন্ত্রী

প্রকাশিত:শনিবার ২৯ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ২৯ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণমন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন বলেছেন, সব সরকারি হাসপাতালের উদ্দেশ্য হচ্ছে সেবা দেওয়া। আর সরকারি হাসপাতালে সবকিছু বিনামূল্যেই হবে।

শনিবার (২৯ জুন) দুপুরে কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে স্বাস্থ্য অর্থনীতি ইউনিট কর্তৃক আয়োজিত স্বাস্থ্য সুরক্ষা কর্মসূচি (এসএসকে) সেবা উদ্বোধনী কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, আমার মনে হয় স্বাস্থ্য সুরক্ষা কর্মসূচিতে সমন্বয়ের দরকার। আমরা যদি একই লক্ষ্য নিয়ে বিভিন্নজন বিভিন্ন দিক থেকে কাজ করি তাহলে ফলাফল ভালো হয় না।

তিনি বলেন, আমরা যদি একই লক্ষ্য নিয়ে বিভিন্নজন বিভিন্ন দিক থেকে কাজ করি তাহলে ফলাফল ভালো হয় না। আপনারা প্রান্তিক পর্যায়ে জনগোষ্ঠীকে সেবা দেন। এ ক্ষেত্রে আপনারা যদি জেলা উপজেলা পর্যায়ের হাসপাতালের সঙ্গে সমন্বয় করে কার কী লাগবে এটার ভিত্তিতে কাজ করেন। সেটা অধিকতর ফলপ্রসূ হবে।

অনুষ্ঠানে সভাপতির বক্তব্যে স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সচিব মো. জাহাঙ্গীর আলম বলেন, এসএসকের মূল লক্ষ্য হওয়া উচিত সরকারি হাসপাতালে যেসব সুযোগ সুবিধা নেই সেগুলো পূরণ করা। এক্ষেত্রে আগামী অর্থ বছর থেকে আলাপ আলোচনা করে আয়ুষ্মান ভারতের আদলে এ কর্মসূচিকে এগিয়ে নেওয়া হবে।

এদিন স্বাস্থ্যমন্ত্রী স্বাস্থ্য সুরক্ষা কর্মসূচি উদ্বোধনসহ সর্বমোট ৮টি উপজেলায় এসএসকে সেবা ভার্চুয়ালি উদ্বোধন করেন। স্বাস্থ্য সুরক্ষা কর্মসূচির আওতায় দরিদ্র পরিবার বিনামূল্যে ১১০টি রোগের চিকিৎসাসহ সামাজিক বিমার আওতায় আর্থিক সুবিধা পাবে।

কর্মশালায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী ডা. রোকেয়া সুলতানা।


আরও খবর



সু চির জন্মদিন পালন করায় গ্রেপ্তার ২২

প্রকাশিত:শুক্রবার ২১ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২১ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

মিয়ানমারের ক্ষমতাচ্যুত গণতন্ত্রপন্থি নেত্রী অং সান সু চির জন্মদিন পালন করার 'অপরাধে' জান্তা পুলিশ ২২ জনকে গ্রেপ্তার করেছে। দেশটির স্থানীয় সংবাদমাধ্যমে এই খবর প্রকাশিত হয়েছে। এই নারী নেত্রীর জন্মদিন ছিল বুধবার।

জান্তাপন্থি হিসেবে পরিচিত একটি টেলিগ্রাম অ্যাকাউন্ট থেকে বেশ কিছু ছবি পোস্ট করে ঐ ব্যক্তিদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলেও নিশ্চিত করা হয়েছে।

শান্তিতে নোবেল পুরস্কারজয়ী সু চি নিজের চুলে ফুল পরে থাকেন। তার ভক্তরা চুলে তার আদলেই ফুল পরে বুধবার তার জন্মদিন উদযাপন করেন। এই নেত্রীকে তিন বছরের বেশি সময় ধরে বন্দি করে রেখেছে দেশটির জান্তা সরকার।

২০২১ সালের ফেব্রুয়ারিতে সু চির নেতৃত্বাধীন দলের নির্বাচিত সরকারকে উৎখাত করে মিয়ানমারের ক্ষমতা দখল করে সেনাবাহিনী।

বুধবার ছিল সু চির ৭৯তম জন্মবার্ষিকী। শারীরিক নানা জটিলতায় তিনি এখন অনেকটাই অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। বিশ্বের বিভিন্ন দেশ এবং মানবাধিকার সংগঠন থেকে জান্তা সরকারের কাছে সু চিকে ছেড়ে দেওয়ায় আহ্বান জানানো হলেও তারা সে আহ্বানে এখন পর্যন্ত সাড়া দেয়নি। সু চিকে তার পরিবার বা অন্য কারো সঙ্গে যোগাযোগ করতে দেওয়া হচ্ছে না।

অভ্যুত্থানের পর সু চিকে গ্রেপ্তার করে তার বিরুদ্ধে নানা অভিযোগে মামলা করা হয় এবং ঐ সব মামলার কয়েকটিতে সু চিকে দোষী সাব্যস্ত করে মোট ২৭ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।

সামরিক আদালতে হওয়া ঐ বিচারকে প্রহসন বলেছে নানা মানবাধিকার সংগঠন। তাদের অভিযোগ, সু চিকে রাজনীতি থেকে দূরে রাখতেই এটা করা হচ্ছে।


আরও খবর
যুক্তরাজ্যে সাধারণ নির্বাচন আজ

বৃহস্পতিবার ০৪ জুলাই ২০২৪