আজঃ শনিবার ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪
শিরোনাম

তারেক মাসুদ ও মিশুক মুনীরকে হারানোর ১১ বছর

প্রকাশিত:শনিবার ১৩ আগস্ট ২০২২ | হালনাগাদ:শনিবার ১৩ আগস্ট ২০২২ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

আজ ১৩ আগস্ট। বাংলাদেশের জন্য এক দুঃসংবাদের দিন। ২০১১ সালের এই দিনে ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের মানিকগঞ্জের ঘিওর উপজেলার জোকা এলাকায় এক মর্মান্তিক সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারান প্রখ্যাত চলচ্চিত্র নির্মাতা তারেক মাসুদ, এটিএন নিউজের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মিশুক মুনীরসহ পাঁচ জন। দেশে ও দেশের বাইরে নিজেদের কাজের মাধ্যমে বাংলাদেশকে পরিচিত করেছিলেন এ দুই গুণী ব্যক্তি।

ওই ঘটনায় পুলিশ বাদী হয়ে ঘিওর থানায় মামলা করে। দুর্ঘটনার প্রায় ছয় বছর পর ২০১৭ সালের ফেব্রুয়ারিতে এক রায়ে মানিকগঞ্জের অতিরিক্ত দায়রা জজ বাসচালক জামির হোসেনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের পাশাপাশি জরিমানা করেন। কারাবন্দি ওই বাসচালক চিকিৎসাধীন অবস্থায় ২০২০ সালের ১ আগস্ট মারা যান।

মামলাটি ছিল দেশের সড়ক দুর্ঘটনায় আলোচিত একটি মামলা। ২০১২ সালের ২১ মার্চ মামলাটির অভিযোগপত্র দেওয়া হয়। বাসের চালক জামির হোসেনকে দুর্ঘটনার পরদিন চুয়াডাঙ্গা থেকে গ্রেপ্তার করে গোয়েন্দা পুলিশ। আর, দুর্ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী সাক্ষী ব্যোমকেশ সরকার, তারেক মাসুদের সহকারী ফারুক হোসেন ও তাঁর স্ত্রী সাথী সরকার মারা গেছেন।

২০১১ সালের ১৩ আগস্ট মানিকগঞ্জের শিবালয় উপজেলার সালজানা গ্রামে কাগজের ফুল ছবির লোকেশন দেখে ঢাকা ফেরার পথে দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে প্রচণ্ড বৃষ্টির মধ্যে তারেক মাসুদ-মিশুক মুনীরদের বহনকারী মাইক্রোবাসের (ঢাকা মেট্রো-চ-১৩-০৩০২) সঙ্গে বিপরীত দিক থেকে আসা চুয়াডাঙ্গাগামী চুয়াডাঙ্গা ডিলাক্স পরিবহনের একটি বাসের (ঢাকা মেট্রো-ব-১৪-৪২৮৮) মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়।

এতে ঘটনাস্থলেই তারেক মাসুদ, মিশুক মুনীর, মাইক্রোবাসের চালক মোস্তাফিজুর রহমান, প্রোডাকশন সহকারী মোতাহার হোসেন ওয়াসিম ও জামাল হোসেন নিহত হন। এ দুর্ঘটনায় তারেক মাসুদের স্ত্রী ক্যাথরিন মাসুদ, শিল্পী ঢালী আল-মামুন ও তাঁর স্ত্রী দিলারা বেগম জলি এবং তারেক মাসুদের সহকারী মনীশ রফিক আহত হন।


আরও খবর
আমি কেন ভয়ে থাকব: মাহিয়া মাহি

শনিবার ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪

ভিসা জটিলতায় পরীমণি

শনিবার ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪




তালতলীতে সংবাদ প্রকাশের জেরে ৫ সাংবাদিকের বিরুদ্ধে মামলা

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
উপজেলা প্রতিনিধি

Image

বরগুনার তালতলীতে ইউপি সদস্যকে বিবস্ত্র করে মারধরের সংবাদ প্রকাশের জেরে স্থানীয় ৫ সাংবাদিকসহ ৭ জনের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা হয়েছে। এই মিথ্যা মামলার তীব্র নিন্দা জানিয়ছে বিভিন্ন সাংবাদিক সমাজ।

বৃহস্পতিবার (০৫ সেপ্টম্বর) দুপুরে আমতলী সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যজিস্ট্রেট আদালতে এ মামলাটি দায়ের করেন শাহদাত হোসেন। আদালতের বিচারক আরিফুর রহমান মামলাটি আমলে নিয়ে বরগুনা গোয়েন্দা শাখা (ডিবি) কে তদন্ত করে প্রতিবেদন দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন।

মিথ্যা মামলার আসামিরা হলেন তালতলী প্রেসক্লাবের সভাপতি মো. খাইরুল ইসলাম, দৈনিক আমাদের সময় পত্রিকার সাংবাদিক মোস্তাফিজ, এশিয়ান টিভির সাংবাদিক মো জলিল, আজকের দর্পণ পত্রিকার সাংবাদিক ও প্রেসক্লাবের যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক হাফিজুর রহমান, মানজমিন পত্রিকার সাংবাদিক মাহমুদুল হাসান ও বিবস্ত্র করে মারধরের শিকার ইউপি সদস্য জামাল খান এবং তার চাচাতো ভাই ফেরদাউস। হামলাকারী শাহদাতের কাছ থেকে একটি মোবাইল ও মারধর করে ৫০ হাজার টাকার ক্ষতিসাধন করার অভিযোগ করা হয়েছে।

জানা যায়, গত শনিবার ৩১ আগস্ট  উপজেলার নিশান বাড়িয়া ইউনিয়নের ৯ নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য জামাল খানের বাড়ির সামনে নিদ্রা স্লুইস খালে একটি চোরাই ইঞ্জিন চালিত স্টিলবডি ট্রলার নোঙর করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা। বিষয়টি স্থানীয়রা ইউপি সদস্য জামাল খানকে জানালে তিনি  উপজেলা নির্বাহী অফিসারকে জানান। পরে ইঞ্জিন চালিত স্টিলবডি ট্রলারটি ইউপি সদস্যর জিম্মায় রাখার নির্দেশ দেন। এ খবর পেয়ে আবুল কালাম, মিজানুর রহমান, বশির, সাংবাদিক নাইম ও শাহাদাতসহ তারা রাত আনুমানিক ১০ টার দিকে চোরাই ট্রলারটি অনৈতিকভাবে নেওয়ার জন্য টাকার প্রস্তাব দেয়। এতে রাজি না হলে ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করে।

এ সময় ইউপি সদস্য বাধা দিলে আবুল কালাম, মিজানুর রহমান, বশির, সাংবাদিক নাইম ও শাহাদাতসহ ২৫-৩০ লোক এলোপাতাড়ি মারধর ও কুপিয়ে জখম করেন জামাল খানকে। মারধরের একপর্যায়ে ইউপি সদস্যকে বিবস্ত্র করে ভিডিও করা হয়। এ সময় স্থানীয় বাসিন্দারা উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যেতে চাইলে প্রাণনাশের হুমকি দিয়ে যায় হামলাকারীরা। এতে জীবনের ভয়ে চিকিৎসা না নিয়ে বাড়িতে থাকলে পরের দিন দুপুরের দিকে উপজেলা নির্বাহী অফিসার সিফাত আনোয়ার তুমপা ইউপি সদস্য জামাল খানকে উদ্ধার করে হাসপাতাল পাঠায়। এ ঘটনায় ঐ ইউপি সদস্য বাদি হয়ে ১২ জন হামলাকারীদের নাম উল্লেখ করে আদালতে একটি মামলা করেন।

এদিকে মারধরের খবর পেয়ে পরের দিন ১ আগষ্ট দুপুর ১২ টার দিকে ঘটনাস্থলে সংবাদ সংগ্রহ করতে যায় তালতলী প্রেসক্লাবের সদস্যরা। পরে মারধরের সংবাদ প্রকাশ ও হামলাকারীদের বিচারের দাবিতে একাবাসি মানববন্ধনের নিউজ প্রকাশ উপজেলার একাধিক সাংবাদিকরা। পরর্বতীতে মামলার নিউজ প্রকাশ করার জের ধরে মিথ্যা ঘটনা সাজিয়ে ৫ স্থানীয় সাংবাদিকসহ ঐ ইউপি সদস্যকে আমাসীকে ৭ জনের বিরুদ্ধে মিথ্যা মারধরের অভিযোগ এনে মামলা করেছেন শাহদাত হোসেন নামের এক হামলাকারী।

তালতলী প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি ও যুগান্তরের সাংবাদিক মু আ. মোতালিব বলেন, এই মারধরের ঘটনায় আমিও সংবাদ সংগ্রহে গিয়েছিলাম ও সংবাদ প্রকাশ করেছি। এখানে সাংবাদিকেরা পেশাগত দায়িত্ব পালন করেছেন শুধু। তাছাড়া তারা ঘটনাস্থলেই ছিলো না। তাঁদের নামে মারধরের ঘটনায় মামলা করা হচ্ছে। এটা দুঃখজনক। অবিলম্বে তিনি মামলাটি প্রত্যাহারের দাবি জানান।

এ বিষয় বরগুনা বরগুনা গোয়েন্দা শাখা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো.বশির আলম বলেন, এখনো মামলার আদেশ আমরা হাতে পায়নি। আদেশ হাতে পেলে সঠিকভাবে তদন্ত করে সুষ্ঠু প্রতিবেদন আদালতে জমা দেওয়া হবে।

নিউজ ট্যাগ: বরগুনা

আরও খবর
তিন উপকূলীয় এলাকায় নৌযান চলাচল বন্ধ

শনিবার ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪




এখনও দাউ দাউ করে জ্বলছে গাজী টায়ার কারখানা

প্রকাশিত:সোমবার ২৬ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২৬ আগস্ট ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধি

Image

১৪ ঘণ্টা পরও নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব হয়নি নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জ উপজেলার গাজী টায়ার কারখানার আগুন। ফায়ার সার্ভিসের ১১ টি ইউনিট আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার আপ্রাণ চেষ্টা চালাচ্ছে।

রোববার (২৫ আগস্ট) রাত সাড়ে ১০টার দিকে লাগা আগুনের লেলিহান শিখা এখনও দাউদাউ করে জ্বলছে। থেমে থেমে বিস্ফোরণে কেঁপে ওঠছে আশপাশের এলাকা।

স্থানীয়দের খবরে ঘটনাস্থলে এসে আগুন নেভানোর কাজে যোগ দিয়েছে ডেমরা, কাঁচপুর, আদমজী ইপিজেড ও কাঞ্চন ফায়ার স্টেশন থেকে একে একে ১১টি ইউনিট।

ভবনটির ভেতরে থাকা স্বজনদের ফেরার অপেক্ষায় পরিবার পরিজনের আহাজারিতে ভারি হয়ে ওঠে কারখানা এলাকা।

স্থানীয়রা বলছেন, সাবেক মন্ত্রী ও গাজী গ্রুপের চেয়ারম্যান গোলাম দস্তগীর গাজীকে গ্রেফতারের পর থেকে কারখানাটিতে গণহারে লুটপাট চলে। লুট করতে গিয়ে শতাধিক মানুষ ভেতরে আটকাও পড়েছেন।

দমকল কর্মকর্তারা জানান, ১১টি ইউনিট একযোগে কাজ করেও আগুন ১৪ ঘণ্টাতেও নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব হয়নি। অবকাঠামোগত ও ভেতরে থাকা টায়ার উৎপাদনের দাহ্য পদার্থের কারণে ব্যাপারটি জটিল হয়ে পড়েছে।

আগুন পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে আসলে কারণ ও ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ জানা যাবে বলেও জানিয়েছে ফায়ার সার্ভিস।


আরও খবর
তিন উপকূলীয় এলাকায় নৌযান চলাচল বন্ধ

শনিবার ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪




বন্যাকবলিতদের সহায়তায় ফায়ার সার্ভিসের হটলাইন চালু

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২২ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২২ আগস্ট ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

টানা বৃষ্টি ও উজানের ঢলে সারাদেশে ভয়াবহ বন্যায় পানিবন্দি মানুষের পাশে দাঁড়ানোর জন্য হটলাইন নম্বর চালু করেছে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স।

কেন্দ্রীয়ভাবে অধিদপ্তরে স্থাপিত এই মনিটরিং সেলের কার্যক্রম বুধবার (২১ আগস্ট) বিকেল ৫টা থেকে শুরু হয়েছে।

ফায়ার সার্ভিসের মিডিয়া সেল পাঠানো বার্তায় জানানো হয়েছে, সারাদেশের বন্যাকবলিত এলাকার উদ্ধারকাজ বিষয়ে যেকোনো সেবার জন্য ফায়ার সার্ভিসের হটলাইন নম্বর ১০২ এবং কেন্দ্রীয় নিয়ন্ত্রণ কক্ষের নিয়মিত ফোন নম্বর ০২২২৩৩৫৫৫৫৫ চালু থাকবে।

পাশাপাশি মনিটরিং সেলে সার্বক্ষণিক যোগাযোগের জন্য ০১৭১৩-০৩৮১৮১ মোবাইল নম্বর ব্যবহার করা যাবে। এর পাশাপাশি জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯-এ কল করেও ফায়ার সার্ভিসের এ সংক্রান্ত সেবা নেওয়া যাবে।

মনিটরিং সেলের পাশাপাশি বন্যাকবলিত এলাকার ফায়ার স্টেশনগুলো এবং বিভাগীয় নিয়ন্ত্রণকক্ষের মাধ্যমেও ২৪ ঘণ্টা দুর্যোগে উদ্ধারবিষয়ক সেবা নিতে পারবেন সেবাগ্রহীতারা।

এদিকে ফেনী, নোয়াখালী, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, কুমিল্লাসহ দেশের আটটি জেলায় বন্যা পরিস্থিতি আরও অবনতি হয়েছে। ব্রাহ্মণবাড়িয়া, হবিগঞ্জ, মৌলভীবাজার নোয়াখালীতে ভাসছে গ্রামের পর গ্রাম। পানিবন্দি হাজার হাজার মানুষ। তৃতীয় দফা বন্যায় ফেনীর পরশুরাম, ফুলগাজী ও ছাগলনাইয়া উপজেলার দেড় শতাধিক গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। মুহুরী, কহুয়া ও সিলোনিয়া নদীর পানি পরশুরাম পয়েন্টে বিপৎসীমার ১৮০ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে বইছে। ভাঙা বাঁধের ২৪টি অংশ ও কয়েকটি স্থান বাঁধ উপচে লোকালয়ে ঢুকছে পানি।


আরও খবর



বন্যার্তদের পাশে দেশীয় ব্র্যান্ড মিরা

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৭ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৭ আগস্ট ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জীবন ধারা ডেস্ক

Image

বন্যাদুর্গত এলাকায় বানভাসি মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছে নানা শ্রেণি-পেশার মানুষ ও বিভিন্ন সংগঠন। গত ২১ আগস্ট ভারত থেকে উজানের পানি এসে নোয়াখালী, ফেনী, কুমিল্লা ভাসিয়ে দেওয়ার খবর ছড়িয়ে পড়লে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে দলে দলে মানুষ রওনা দিতে থাকে মানুষকে বাঁচানোর তাগিদে। পাশাপাশি বিভিন্ন শ্রেণির মানুষ ত্রাণ সংগ্রহ কার্যক্রম শুরু করে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে ত্রাণ সংগ্রহের বিভিন্ন আহ্বান এবং কৌশল।

এই বন্যায় মানুষ মানুষের পাশে দাঁড়ানোর যে নজির দেখা যাচ্ছে, তা সত্যি এক নতুন বাংলাদেশ গঠনের শুভ লক্ষণ হিসেবে অনুমান করা যাচ্ছে। দেশের মানুষ দেখিয়েছে যে তারা যেকোনো জাতীয় সমস্যা ঐক্যবদ্ধ হয়েই মোকাবেলা করবে এবং করতে পারে। এরকম সংকটময় মুহুর্তে নিজেদের সামাজিক দায়বদ্ধতার জায়গা থেকে এগিয়ে এসেছে দেশীয় ফ্যাশন হাউজ মিরা

অল্প সময়েই পরিচিত হয়ে উঠা মিরা তাদের ফেসবুক পেইজে জানিয়েছে, দেশে একের পর এক দুর্যোগ চলছেই। সাম্প্রতিক ভয়াবহ বন্যায় আমরা মিরা-র এডমিনরা প্রত্যেকের ব্যক্তিগত জায়গা থেকে যতটা সম্ভব সহযোগিতার চেষ্টা করেছি, এখনো করে যাচ্ছি। নানা অস্থিরতায় যদিও এখন ব্যবসার অবস্থা খুবই খারাপ, তবুও মানবিক বিবেচনায় আগামী ৩১ আগস্ট পর্যন্ত মিরা থেকে সেল এর ১০% বন্যা দুর্গতদের সাহায্যার্থে দেবার সিদ্ধান্তে আমরা সম্মত হয়েছি।

আগামী ৩১ আগস্ট পর্যন্ত মিরা থেকে যা কিছুই কেনাকাটা করবেন সেই মূল্যের ১০% চলে যাবে বন্যার্তদের সহায়তায়। মানুষের পাশে মানুষ থাকুক।

নিউজ ট্যাগ: মিরা

আরও খবর



হত্যা মামলায় জিয়াউল আহসান-সাদেক খান রিমান্ডে

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৯ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৯ আগস্ট ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আদালত প্রতিবেদক

Image

সেনাবাহিনীর চাকরি থেকে অব্যাহতি পাওয়া আলোচিত মেজর জেনারেল জিয়াউল আহসান ও সাবেক সংসদ সদস্য সাদেক খানের পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত।

বৃহস্পতিবার (২৯ আগস্ট) তাদের সকাল ৭টায় আদালতে হাজির করে পুলিশ। এরপর কোটা আন্দোলন চলাকালে আদাবর থানা এলাকায় জাকির নামে এক ব্যাক্তিকে গুলি করে হত্যার মামলায় সাদেক খানকে ১০ দিনের রিমান্ডে নিতে আবেদন করে পুলিশ।

অন্যদিকে কোটা আন্দোলন চলাকালে আদাবর থানা এলাকায় সুমন নামে এক ব্যাক্তিকে গুলি করে হত্যার মামলায় জিয়াউলকে ১০ দিনের রিমান্ডে নিতে আবেদন করে পুলিশ। উভয়পক্ষের শুনানি শেষে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মামুনুর রশীদ তাদের পাঁচ দিনের করে রিমান্ড মঞ্জুর করেন।

রাজধানীর খিলক্ষেত এলাকা থেকে গত ১৫ আগস্ট দিনগত রাতে জিয়াউল আহসানকে গ্রেফতার করা হয়। পরের দিন শুক্রবার (১৬ আগস্ট) তাকে আদালতে হাজির করে পুলিশ। এরপর নিউমার্কেট এলাকায় দোকান কর্মচারী শাহজাহান আলীকে (২৪) হত্যা মামলার সুষ্ঠু তদন্তের জন্য তাকে ১০ দিনের রিমান্ড নিতে আবেদন করা হয়। শুনানি শেষে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আরাফাতুল রাকিব তার আট দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।

গত ২৪ আগস্ট তার রিমান্ড শেষ হওয়ায় আইডিয়াল কলেজের প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থী খালেদ সাইফুল্লাহকে গুলি করে হত্যার অভিযোগে লালবাগ থানায় করা মামলায় গ্রেফতার দেখানো পূর্বক তাকে ফের ১০ দিনের রিমান্ডে নিতে আবেদন করা হয়। শুনানি শেষে বিচারক পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।

এদিকে গত ২৪ আগস্ট রাজধানীর পশ্চিম নাখালপাড়া থেকে সাবেক সংসদ সদস্য সাদেক খানকে গ্রেফতার করা হয়। এরপর মোহাম্মদপুরে ট্রাকচালক সুজন (২৫) হত্যা মামলায় তাকে গ্রেফতার দেখানো হয়। রোববার (২৫ আগস্ট) তাকে আদালতে হাজির করে পুলিশ।

এরপর ট্রাকচালক সুজন হত্যা মামলার সুষ্ঠু তদন্তের জন্য তাকে ১০ দিনের রিমান্ডে নিতে আবেদন করেন তদন্তকারী কর্মকর্তা। শুনানি শেষে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট রশিদুল আলম তার চার দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।


আরও খবর