আজঃ বুধবার ০৩ জুলাই ২০২৪
শিরোনাম

তিন লাল কার্ডের ম্যাচে ফাইনালে বাংলাদেশ

প্রকাশিত:বুধবার ০৩ আগস্ট ২০২২ | হালনাগাদ:বুধবার ০৩ আগস্ট ২০২২ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

আগে গোল করেও জিততে পারেনি বাংলাদেশ। তবে এতে ফাইনালে উঠতে নেপাল বড় বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারেনি। হিমালয়ের দেশটির সঙ্গে ১-১ গোলে ড্র করে সাফ অনূর্ধ্ব-২০ চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে জায়গা করে নিয়েছে পল স্মলির দল। উত্তেজনাপূর্ণ এই ম্যাচে রেফারিকে দেখাতে হয়েছে তিন লাল কার্ড।

চার ম্যাচে তিন জয় ও এক ড্রতে ১০ পয়েন্ট নিয়ে বাংলাদেশ ফাইনালে উঠেছে। অন্যদিকে নেপাল ৪ ম্যাচে ৭ পয়েন্ট নিয়ে ফাইনালে ওঠা বেশ কঠিন করে ফেলেছে।

ভারতের ভুবনেশ্বরের কালিঙ্গা স্টেডিয়ামে শুরু থেকে বাংলাদেশ সাবধানী ফুটবল খেলতে থাকে। যে সুযোগ এসেছে তাতে প্রতিপক্ষের গোলকিপারকে বড় পরীক্ষায় ফেলতে পারেনি। এই অর্ধে বরং নেপাল অনেকটাই আধিপত্য করেছে। কয়েকবার বাংলাদেশের সীমানায় বল নিয়ে আতঙ্কও ছড়িয়েছে। গোলের সুযোগ পেয়েও কাজে লাগাতে পারেনি।

ম্যাচ ঘড়ির ৯ মিনিটে বাংলাদেশ প্রথম সুযোগটা পায়। সতীর্থের বাড়ানো বল রফিকুল ইসলাম নাগাল পাওয়ার আগেই ছুটে এসে গ্লাভসে নেন নেপালি গোলকিপার। ১৩ মিনিটে সুমিত শ্রেষ্ঠার ভুল হেড পাসে খেলার ধারার বিপরীতে সুযোগ পেয়েছিলেন রফিকুল, কিন্তু তার শট যায় সরাসরি গোলকিপারের কাছে।

একটু পরই আয়ুস গালানের শট গোলকিপারের গ্লাভস ছুঁয়ে বাইরে গেলে বেঁচে যায় বাংলাদেশ। ৩৩ মিনিটে বক্সের একটু ওপর থেকে দীপেশ গুরুংয়ের বাঁকানো ফ্রি-কিক বাঁদিকে ঝাঁপিয়ে পড়ে আটকান মোহাম্মদ আসিফ। প্রথমার্ধের শেষ দিকে বাংলাদেশের জালে বল জড়ালেও অফসাইডের কারণে গোল হয়নি।

বিরতির পর উত্তেজনার পারদ আরও বাড়তে থাকে। ৪৭ মিনিটে তানভীর ফেলে দেন ক্রিতিস রায়নাকে। এটা নিয়ে দুই পক্ষের মধ্যে হাতাহাতি হলে খেলা কিছুক্ষণ বন্ধ থাকে। মালদ্বীপের রেফারি সহকারীদের সঙ্গে কথা বলে বাংলাদেশের শহীদুল ইসলামকে ডাবল হলুদে লাল কার্ড দেখান। অধিনায়ক তানভীর দেখেন হলুদ কার্ড। আর নেপালের দীপেশ গুরুংকে দেখতে হয়েছে সরাসরি লাল কার্ড। এছাড়া তাদের একজন বেঞ্চের খেলোয়াড়ও লাল কার্ড দেখেন।

দুই পক্ষকে এই সময় ১০ জন নিয়ে খেলতে থাকে। ৬৩ মিনিটে বাংলাদেশ এগিয়ে যায়। মজিবুর রহমানের কাটব্যাকে পিয়াস আহমেদ নোভা নিখুঁত শটে লক্ষ্যভেদ করেন। তবে ৫ মিনিট পর নেপাল সমতায় ফেরে। ৬৮ মিনিট নিরঞ্জন মাল্লা বক্সের বাইর থেকে বুলেট গতির শটে গোলকিপারকে পরাস্ত করেন। শেষ দিকে বাংলাদেশ চেষ্টা করেও ব্যবধান বাড়াতে পারেনি। ৮৭ মিনিটে পিয়াস একক প্রচেষ্টায় বল নিয়ে বক্সে ঢুকে গোলকিপারকে একা পেয়ে তার শরীরে মেরে সুযোগ নষ্ট করেন। একটু পর আরও একজনের জোরালো শট ক্রসবার ছুঁয়ে যায়।আগামী ৫ আগস্টের ফাইনালে বাংলাদেশের সম্ভাব্য প্রতিপক্ষ ভারত।


আরও খবর



দিল্লিতে রেকর্ড বৃষ্টিতে ১১ জনের মৃত্যু, অরেঞ্জ অ্যালার্ট জারি

প্রকাশিত:রবিবার ৩০ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ৩০ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

প্রবল বৃষ্টিতে ভারতের দিল্লির বহু নিচু এলাকা ডুবে গেছে। এতে এখন পর্যন্ত অন্তত ১১ জনের মৃত্যু হয়েছে। আজ রোববার এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়েছে।

দেশটির আবহাওয়া অফিস নগরীটিতে আবারও ভারি বৃষ্টি হতে পারে বলে অরেঞ্জ অ্যালার্ট জারি করেছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত শুক্রবার দিল্লিতে রেকর্ড-ভাঙা বৃষ্টি হয়েছে। এদিন নগরীটিতে ২২৮ দশমিক ১ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড হয়েছে। এটি ১৯৩৬ সালের পর থেকে জুন মাসের একদিনে হওয়া সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত।

এই বৃষ্টির ক্ষয়ক্ষতি কাটিয়ে ওঠার আগেই দিল্লিবাসীকে আবারও ভারি বৃষ্টির জন্য প্রস্তুত থাকতে বলা হয়েছে। আবহাওয়া দপ্তর নগরীটিতে রোববার ও সোমবার ভারি বৃষ্টি হতে পারে পূর্বাভাস দিয়ে অরেঞ্জ অ্যালার্ট জারি করেছে।

ভারতের আবহাওয়া দপ্তরের (আইএমডি) রঙ-ভিত্তিক সতর্কতা পদ্ধতি অনুযায়ী অরেঞ্জ অ্যালার্ট লোকজনকে ভারি বৃষ্টির জন্য প্রস্তুত থাকার আহ্বান জানায়।

আইএমডির আবহাওয়া বিজ্ঞানী সোমা সেন এনডিটিভিকে জানিয়েছেন, মৌসুমি বায়ু এগিয়ে আসছে, উত্তর ভারতের বেশ কয়েকটি অংশে ভারি বৃষ্টি হতে পারে।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মৃতদের মধ্যে বেশি কিছু শিশুও রয়েছে, তারা পানিতে তলিয়ে যাওয়া বিভিন্ন গর্তে পড়ে ডুবে মারা গেছে। নগরীর বসন্ত বিহার এলাকায় একটি দেয়াল ধসে তিনজনের মৃত্যু হয়। দিল্লি বিমানবন্দরের এক ছাউনির একটি অংশ ধসে যাত্রীর জন্য অপেক্ষারত এক ক্যাব চালকের মৃত্যু হয়।

এ ছাড়া জলাবদ্ধতার কারণে নগরীর বিভিন্ন এলাকায় ব্যাপক যানজট ও বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হয়। নগরীর গুরুত্বপূর্ণ আন্ডারপাস প্রগতি ময়দান টানেল প্লাবিত হওয়ার পর বন্ধ করে দেওয়া হয়। শনিবারও এ আন্ডারপাসটি বন্ধ ছিল।

ভারতের আবহাওয়া বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, মৌসুমি বায়ুর প্রভাব চলাকালে দিল্লিতে গড়ে প্রায় ৬৫০ মিলিমিটারের মতো বৃষ্টিপাত হয়, কিন্তু এবার প্রথম একদিনেই এর এক তৃতীয়াংশ বৃষ্টি হয়ে গেছে।


আরও খবর



আমেথিতে ৫০ হাজারের ব্যবধানে পিছিয়ে বিজেপির স্মৃতি ইরানি

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৪ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৪ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

ভারতে চলছে ১৮তম লোকসভা নির্বাচনের ভোট গণনা। স্থানীয় সময় মঙ্গলবার সকাল আটটায় এই ভোট গণনা শুরু হয়। বিকালে ঘোষণা করা হবে ৫৪৩ আসনের ফল।

এদিকে, উত্তর প্রদেশের আমেথিতে বিজেপির প্রার্থী স্মৃতি ইরানি কংগ্রেস প্রার্থী কিশোরী লাল শর্মার কাছে ৫০ হাজারের ব্যবধানে পিছিয়ে আছেন।

আমেথি কংগ্রেসের পারিবারিক আসন। সেখানে রাহুল গান্ধীর প্রার্থী না হওয়া নিয়ে ব্যাপক আলোচনা হয়েছে। বিজেপি স্মৃতি ইরানিকে প্রার্থী করে, বিপরীতে কংগ্রেস প্রার্থী করে পুরোনো সৈনিক কিশোরী লাল শর্মাকে।

খবর অনুযায়ী, রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত স্মৃতি ইরানি পেয়েছেন ১ লাখ ১৯ হাজার ৬৯ ভোট। কিশোরী লাল শর্মা পেয়েছেন ১ লাখ ৬৯ হাজার ৮২৭ ভোট।

এদিকে কিশোরী লাল এগিয়ে থাকায় তাকে ইতোমধ্যে অভিনন্দন জানিয়ে টুইট করেছেন রাহুল গান্ধীর বোন কংগ্রেস নেত্রী প্রিয়াঙ্কা গান্ধী।

উল্লেখ্য, মোট ৫৪৩ আসনের মধ্যে সরকার গঠন করতে যেকোনও জোটের ২৭২ আসনে জয় দরকার। এর আগে দীর্ঘ দেড় মাসেরও বেশি সময় ধরে অনুষ্ঠিত হয় নির্বাচনি কার্যক্রম। মোট সাত দফার এই নির্বাচনের শেষ ধাপের ভোটগ্রহণ হয় গত ১ জুন।

রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত বিকাল ৩ টা ৫০ মিনিট পর্যন্ত ক্ষমতাসীন বিজেপি নেতৃত্বাধীন জোট এনডিএ এগিয়ে ছিল ২৯২ আসনে। অন্যদিকে, শক্তিশালী বিরোধীদল কংগ্রেস নেতৃত্বাধীন ইন্ডিয়া জোট এগিয়ে ছিল ২২৯ আসনে।


আরও খবর



সর্বাত্মক কর্মবিরতিতে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকরা

প্রকাশিত:সোমবার ০১ জুলাই ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ০১ জুলাই ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

সর্বজনীন পেনশনব্যবস্থায় শিক্ষকদের অন্তর্ভুক্ত করে ঘোষিত প্রত্যয় স্কিম প্রত্যাহারের দাবিতে সর্বাত্মক কর্মবিরতি শুরু করেছে বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক ফেডারেশন। কর্মসূচির অংশ হিসেবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ দেশের ৩৬টি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল বিভাগের সকল ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধের ঘোষণা দেওয়া হয়েছে।

কর্মসূচি অনুযায়ী আজ (সোমবার) সকাল থেকে সব ধরনের একাডেমিক কার্যক্রম থেকে নিজেদের বিরত রেখেছেন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা।

সারা দেশের সকল পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা এতে একাত্মতা ঘোষণা করে কর্মবিরতি শুরু করেছেন। সরকারের কাছে আমরা তিনটি দাবি জানিয়েছি। দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত কর্মবিরতি চলবে।

শিক্ষকরা বলছেন, বৈষম্যমূলক ও মর্যাদাহানিকর প্রত্যয় স্কিম থেকে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের অন্তর্ভুক্তি প্রত্যাহার, শিক্ষকদের জন্য স্বতন্ত্র বেতন স্কেল প্রবর্তন, প্রতিশ্রুত সুপার গ্রেডে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের অন্তর্ভুক্তির দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত এ সর্বাত্মক কর্মবিরতি চলবে।

বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক ফেডারেশনের মহাসচিব এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. মো. নিজামুল হক ভূইয়া গণমাধ্যমকে বলেন, আমরা পূর্বঘোষিত কর্মসূচি হিসেবে আজ থেকে সর্বাত্মক কর্মবিরতি শুরু করেছি। সারা দেশের সকল পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা এতে একাত্মতা ঘোষণা করে কর্মবিরতি শুরু করেছেন। সরকারের কাছে আমরা তিনটি দাবি জানিয়েছি। দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত কর্মবিরতি চলবে।

প্রসঙ্গত, গত ২০ মে সর্বজনীন পেনশন স্কিম সংক্রান্ত বৈষম্যমূলক প্রজ্ঞাপন প্রত্যাহার এবং পূর্বের পেনশন স্কিম চালু রাখার দাবিতে সংবাদ সম্মেলন করে বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি ফেডারেশন। তার ধারাবাহিকতায় ২৬ মে বেলা সাড়ে ১১টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ সারা দেশের ৩৬টি বিশ্ববিদ্যালয়ে একযোগে মানববন্ধন করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা। এরপর ২৮ মে দুই ঘণ্টা  এবং ২৫-২৭ জুন তিনদিন সারা দেশে অর্ধদিবস কর্মবিরতি পালন করা হয়। পরবর্তীতে গতকাল ৩০ জুন পূর্ণ কর্মবিরতি পালন করা হয় এবং আজ থেকে সর্বাত্মক কর্মবিরতি শুরু হয়।

শিক্ষকদের সর্বাত্মক কর্মবিরতিতে স্থবিরতা নেমে এসেছে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের নিয়মিত শিক্ষা-কার্যক্রমে। শিক্ষকরা আহ্বান না করায় শিক্ষার্থীরা যাচ্ছে না ক্লাসে, হচ্ছে না কোনো পরীক্ষা। একাডেমিক ব্যস্ততার জায়গাগুলোতে বিরাজ করছে সুনসান নীরবতা।

সোমবার (১ জুলাই) সকালে একাডেমিক ভবনগুলো খুললেও দুপুর ১২টা পর্যন্ত কোনো শিক্ষার্থীকে দেখা যায়নি। অধিকাংশ শ্রেণিকক্ষ ও পরীক্ষা কক্ষগুলো তালাবদ্ধ রয়েছে। কর্মচারীরা এলেও তারা অলস সময় পার করছেন।

শিক্ষক সমিতির গতকালের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয় সর্বজনীন পেনশন স্কিম সংক্রান্ত বৈষম্যমূলক প্রজ্ঞাপন প্রত্যাহারের দাবিতে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি ১ জুলাই থেকে সর্বাত্মক পূর্ণদিবস কর্মবিরতির কর্মসূচি ঘোষণা করেছে। ১ জুলাই থেকে সর্বাত্মক পূর্ণদিবস কর্মবিরতি পালিত হবে।‌

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, পিজিডি প্রোগ্রামের সকল কার্যক্রম ও ক্লাস বন্ধ থাকবে, সকল প্রকার পরীক্ষা বর্জন করা হবে, ডিন অফিস, চেয়ারম্যান অফিস, সেমিনার বন্ধ থাকবে, প্রশ্নপত্র মডারেশন, নিয়োগ ও সিলেকশন বোর্ডের সভা অনুষ্ঠিত হবে না, ইন্সটিটিউটের সকল কার্যক্রম- অফিস, ক্লাস, পরীক্ষা বন্ধ থাকবে, বিভিন্ন গবেষণামূলক কার্যক্রম, শিক্ষক প্রশিক্ষণ, কনফারেন্স ও ওয়ার্কশপ বন্ধ থাকবে।‌ এছাড়াও গ্রন্থাগার অফিস ও কেন্দ্রীয় লাইব্রেরির পাঠক সেবা বন্ধ থাকবে।

বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক ফেডারেশন ঘোষিত কর্মসূচির সাথে সম্পূর্ণ সহমত পোষণ করে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি এ সর্বাত্মক পূর্ণদিবস কর্মবিরতি কর্মসূচির রূপরেখা প্রণয়ন করে। এই কর্মসূচির মাধ্যমে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সমাজের সম্মান ও আত্মমর্যাদা রক্ষিত হবে বলে দাবি করেছেন তারা।


আরও খবর



এক ঘণ্টার বৃষ্টিতে ডাস্টবিন ও স্যুয়ারেজ লাইনের ময়লায় সয়লাব

প্রকাশিত:রবিবার ৩০ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ৩০ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

এক ঘণ্টার বৃষ্টিতেই প্রধান সড়কে হাঁটুপানি। আবার সেই পানিতে মিশছে ডাস্টবিন আর স্যুয়ারেজ লাইনের ময়লা। এসব মাড়িয়েই চলাচল করতে হয় মিরপুরের বিভিন্ন এলাকার বাসিন্দাদের।

সরেজমিন দেখা যায়, পানিতে ভাসছে রাজধানী মিরপুরের কাজীপাড়ার প্রধান সড়ক। মাথার উপরে চকচকে আধুনিক বাহন মেট্রোরেল থাকলেও ঠিক তার নিচে উল্টো চিত্র। এক ঘণ্টার বৃষ্টিতেই প্রধান সড়কের প্রায় পুরোটাই তলিয়ে গেছে। শুধু তাই নয়, রাস্তার উপরেই স্তূপ করে রাখা ডাস্টবিনের ময়লা মিলেমিশে একাকার। আছে স্যুয়ারেজ লাইনের ময়লাও।

স্থানীয় বাসিন্দা হাসান খান বলেন, এক ঘণ্টার বৃষ্টিতে প্রধান সড়ক তলিয়ে গেছে। বাসাবাড়ি থেকেও বের হওয়া কষ্টসাধ্য।

প্রধান সড়ক ডুবে যাওয়ায় যানবাহন চলাচলেও ঘটে বিঘ্ন। নাগরিকের ন্যূনতম হাঁটার অধিকারও কেড়ে নিয়েছে ময়লা আর দুর্গন্ধযুক্ত পানিতে ডুবে থাকা ফুটপাত। এক-দুদিন নয়, বাসিন্দাদের অভিযোগ বছরের পর বছর চলছে এমন দুর্ভোগ। তা-ও যেন দেখার কেউ নেই।

পথচারীরা বলেন, সামান্য বৃষ্টিতেই এ এলাকায় দীর্ঘ সময় পানি জমে থাকে। ভারি বৃষ্টিতে প্রায় হাঁটুপানি জমে যায়। ময়লা পানিতে চলাচলে সবচেয়ে বিপাকে পড়েন স্কুলগামী শিক্ষার্থী আর অভিভাবকরা।

বৃষ্টি এলেই জলাবদ্ধতায় দুর্ভোগ হলেও সিটি করপোরেশন যেন দেখেও দেখে না। এমনটাই অভিযোগ বাসিন্দাদের।


আরও খবর



পাড়া-মহল্লায় চলছে পশু কোরবানি

প্রকাশিত:সোমবার ১৭ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১৭ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

মহান আল্লাহর অপার অনুগ্রহ লাভের আশায় সারাদেশে উদযাপিত হচ্ছে মুসলমানদের অন্যতম ধর্মীয় উৎসব পবিত্র ঈদুল আজহা। মহান আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের আশায় ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা সামর্থ্য অনুযায়ী পশু কোরবানি করছেন।

আজ সোমবার সকালে মহল্লায় মহল্লায় নামাজ শেষে নিজ-নিজ পশু কোরবানি করছেন মুসলমানরা। ঢাকার প্রতিটি অলিগলিতেই পশু কোরবানির দৃশ্য চোখে পড়ে।

রাজধানীর বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, কোথাও বাসার নিচের গ্যারেজে, কোথাও বাসার সামনের রাস্তায়, আবার কোথাও এলাকার ফাঁকা মাঠের মধ্যে পশু কোরবানি চলছে।

এদিকে, চুক্তিতে পশুর মাংস কাটতে আসা কসাইরাও ব্যস্ত সময় পাড় করছেন। একটার পর একটা পশুর চামড়া ছাড়িয়ে মাংস প্রস্তুত করে দিচ্ছেন তারা।

এদিকে, কোরবানির জন্য পশু কিনলেও সবাই আজকে কোরবানি করছেন না। কেউ কেউ ঈদের দ্বিতীয় ও তৃতীয় দিনও পশু কোরবানি দেবেন। এরমধ্যে অধিকাংশই কসাই না পাওয়ায় প্রথম দিন পশু কোরবানি করছেন না।


আরও খবর