আজঃ শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪
শিরোনাম

টোকিও অলিম্পিক: করোনা আক্রান্ত বেড়ে ৭৯

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২২ জুলাই ২০২১ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২২ জুলাই ২০২১ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

আগামীকাল পর্দা উঠবে টোকিও অলিম্পিকের। কিন্তু গ্রেটেস্ট শো অন আর্থ খ্যাত এই মাল্টি স্পোর্টস ইভেন্ট মাঠে গড়ানোর আগে করোনার ধাক্কার মুখে পড়েছে। টোকিও অলিম্পিকে বেড়েই চলছে আক্রান্তের সংখ্যা। বুধবার (২১ জুলাই) পর্যন্ত ৭৯ জন সংগঠক করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন। খবর আনাদোলু এজেন্সির।

এদিন টোকিও অলিম্পিক আয়োজক কমিটির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে গেমসে অংশ নিতে জাপানে আসাদের মধ্যে ৮ জন বুধবার নতুন করে করোনা আক্রান্ত হয়েছেন। ২৩ জুলাই শুরু হবে অলিম্পিক গেমস। যেটা চলবে ৮ আগস্ট পর্যন্ত। অবশ্য করোনার কারণে দর্শক উপস্থিতি নিষিদ্ধ করা হয়েছে ইতোমধ্যে।

এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (হু) প্রধান টেড্রোস আধানম ঘেব্রেইয়েসুস বুধবার জানিয়েছেন যে টোকিও অলিম্পিকে করোনা ছড়ানোর সম্ভাবনা ও শঙ্কা কোনোভাবেই উড়িয়ে দেওয়া যাবে না। তবে তিনি সংক্রমণ রুখতে নানামুখী পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন। বিশেষ করে স্বাস্থ্যবিধি ও সামাজিক দূরত্ব মানার ব্যাপারে জোর দিতে বলেছেন।

এদিকে করোনার সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় টোকিও শহরে জরুরি অবস্থা ঘোষণা করা হয়েছে। যেটা ২২ আগস্ট পর্যন্ত বলবৎ থাকবে।


আরও খবর



ফারাক্কা চুক্তির ২৮ বছর: মিলছে না পানির ন্যায্য হিস্যা

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৬ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৬ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক

Image

ফারাক্কা চুক্তির ২৮ বছর পরও পানির ন্যায্য হিস্যা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে বাংলাদেশ। শুকনো মৌসুমে পাবনার ঈশ্বরদী উপজেলার পাকশী হার্ডিঞ্জ সেতুর উজান ও ভাটিতে পদ্মার পানির স্তর নেমে যাওয়ায় এ অঞ্চলে পানির সংকট দেখা দিয়েছে। এক সময়ের প্রমত্তা পদ্মা পরিণত হয়েছে ছোট নদীতে। মৃত্যু ঘণ্টা বেজেছে এই অঞ্চলের সুতা নদী, কমলা নদী, ইছামতি নদী ছাড়াও আরও অন্তত ১৭টি নদীর।

ভারতের সঙ্গে গঙ্গা চুক্তি হয়েছিল সেই ১৯৯৬ সালে। এরই মধ্যে জলবায়ুর পরিবর্তন হয়েছে, পানির চাহিদা বেড়েছে এবং অনেক কিছুই পরিবর্তন হচ্ছে। তাই পদ্মাকে পূর্বের অবস্থায় ফিরিয়ে আনতে এবং এ অঞ্চলের মানুষকে বাঁচাতে গঙ্গা পানি চুক্তি রিভিউ করতে হবে। এবারের ফারাক্কা দিবসের প্রাক্কালে এমন দাবি করেছেন স্থানীয়রা।

পাবনার ঈশ্বরদীর পাকশীতে নদী গবেষক ও বিশ্লেষক অধ্যাপক আবুল কালাম আজাদ বলেন, নদীকে নদীর মত করে বাঁচতে না দিলে প্রাণ-প্রকৃতি ক্রমেই ধ্বংস হয়ে যাবে। এর প্রভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবে পৃথিবী। গঙ্গা পানি চুক্তি রিভিউ করে তা বাস্তবায়নের ওপরও গুরুত্ব দিয়েছেন গবেষক ও পরিবেশবিদরা।

তাদের মতে, পানির স্তর নেমে যাওয়ায় পদ্মাসহ সকল শাখা নদী এখন মৃতপ্রায়। ফলে বছরের পর বছর ধরে হুমকির মুখে পড়ে আছে পদ্মার দুই পাড়ের পরিবেশ ও জৈববৈচিত্র। পানি উন্নয়ন বোর্ড ও হাইড্রোলজি বিভাগের দায়িত্বশীল কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, ভারতীয় প্রতিনিধি দল এ বছর খরা ও অনাবৃষ্টির ফলে ফারাক্কায় পানির প্রবাহ কমে গেছে বলে মন্তব্য করেছেন। ঈশ্বরদীর পাকশী পদ্মা নদীর হার্ডিঞ্জ ব্রিজ পয়েন্টে পদ্মায় পানির প্রবাহও কমেছে একই কারণে।

বাংলাদেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলকে মরুময়তার হাত থেকে রক্ষার জন্য ১৯৯৬ সালের ১২ ডিসেম্বর ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের ৩০ বছরের পানি চুক্তি হয়। সে সময় ভারতের প্রধানমন্ত্রী দেব গৌড় ও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে হায়দ্রাবাদ হাউজে ঐতিহাসিক ৩০ শালা পানি চুক্তি হয়। সেই চুক্তি অনুযায়ী ভারত বাংলাদেশকে প্রতি বছরের ১ জানুয়ারি থেকে ৩১ মে পর্যন্ত ৩৫ হাজার কিউসেক পানি দেয়ার কথা।

পাবনা পানি উন্নয়ন বোর্ডের হাইড্রোলজি বিভাগের দেয়া তথ্য অনুযায়ী, গতকাল বুধবার পাকশী হার্ডিঞ্জ ব্রিজ পয়েন্টে পানির প্রবাহ রেকর্ড করা হয়েছে ২৯ হাজার ১৬৯ কিউসেক। তার আগের দিন মঙ্গলবার এখানে পানি পাওয়া গেছে ২৬ হাজার ৬৫৬ কিউসেক।

পাবনা হাইড্রোলজি বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী রইচ উদ্দিন জানান, বুধবার ভারতীয় নদী কমিশনের সদস্য ও নির্বাহী প্রকৌশলী অপর্ভা রাজ ও সুদীপ্তা মাহান্তিসহ ভারতীয় প্রতিনিধি দল পদ্মা নদীর পাকশী হার্ডিঞ্জ ব্রিজ পয়েন্টে বর্তমান অবস্থা পর্যবেক্ষণ ও সরেজমিনে পানি পরিমাপ করেছেন। আগামী ৩১ মে পর্যন্ত প্রতিদিন তারা পনির প্রবাহ পর্যবেক্ষণ করবেন বলে জানান। তিনি বলেন, পানির প্রবাহ প্রতিদিনই একটু একটু করে বাড়ছে।

ভারতীয় নদী কমিশনের সদস্য ও নির্বাহী প্রকৌশলী অপর্ভা রাজ বলেন, পানি কমের কারণে এখন ফারাক্কা প্রান্তে যে পানি প্রবাহ হচ্ছে তা দুই ভাগে ভাগ করে অর্ধেক বাংলাদেশে দেয়া হচ্ছে।

পরিবেশবিদ ও সরকারী এডওয়ার্ড কলেজের উদ্ভিদ বিজ্ঞান বিভাগের সাবেক বিভাগীয় প্রধান প্রফেসর শাহনেওয়াজ সালাম বলেন, পরিবেশ ও জৈববৈচিত্র এখনো হুমকির মুখে। এসব থেকে রক্ষা পেতে আমার মনে হয় নতুন করে গঙ্গার পানি চুক্তি হওয়া দরকার।

উত্তরাঞ্চলীয় পানি পরিমাপ বিভাগ ও পাবনা পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী অমিতাভ চৌধুরী বলেন, ১৯৯৬ সালের চুক্তি অনুযায়ী ভারত বাংলাদেশকে ৩৫ হাজার কিউসেক পানি দেয়ার কথা। সে অনুযায়ী বর্তমানে আমরা কম পানি পাচ্ছি।


আরও খবর



ঐতিহাসিক ফারাক্কা দিবস আজ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৬ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৬ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

আজ ১৬ মে, ঐতিহাসিক ফারাক্কা দিবস। ১৯৭৬ সালের এই দিনে ফারাক্কা ব্যারাজ অভিমুখে লংমার্চ কোরে আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে সাড়া ফেলে দেন মওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানী। নদীর পানির ন্যায্য হিস্যার দাবিতে এমন সোচ্চার জনমত ফারাক্কা লংমার্চের আগেও দেখা যায়নি, পরেও নয়। ৯৫ বছরের শারীরিক অসুস্থতা বা রাজনৈতিক চাপ, দমাতে পারেনি লংমার্চের প্রধান নেতা ও সংগঠক মাওলানা ভাসানীকে।

গঙ্গার পানি বণ্টন নিয়ে আলাপ-আলোচনা শুরু হয়েছে পাকিস্তান আমলে ১৯৫২ সাল থেকে। তখন থেকে ১৯৭০ সাল পর্যন্ত পাকিস্তান সরকার বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে নেয়নি, ফলে ভারত তার-মতো কাজ করে গেছে। একবারই তারা গুরুত্ব সহকারে নিয়েছে যখন ভাসানী ফারাক্কা লংমার্চ করে।

তিস্তা ব্যারেজ দিয়ে ভারত ১৯৭৫ এ পরীক্ষামূলক অল্প কদিনের কথা বলে পানি প্রত্যাহার শুরু করে, পরবর্তীতে তা আর বন্ধ হয়নি। ফল হয়েছে ৪৮ বছর ধরে ফারাক্কা ব্যারাজের প্রভাবে বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে পানির হাহাকার।

অবশ্য ১১২ ডিসেম্বর ভারতের গঙ্গা নদীর পানি ভাগাভাগির নিয়ে ঢাকা ও নয়াদিল্লীর মধ্যে ৩০ বছর মেয়াদি চুক্তি হয়। যা কিছুটা হলেও প্রাপ্য পানি নিশ্চিত করতে ভূমিকা রাখছে। তবে এই চুক্তির মেয়াদ শেষ হচ্ছে আর দু'বছর পর। চুক্তি অনুযায়ী, বাংলাদেশকে প্রতিবছরের ১ জানুয়ারি থেকে ৩১ মে পর্যন্ত ৩৫ হাজার কিউসেক পানি দেবে ভারত।

ফারাক্কা ব্যারাজের মাধ্যমে নদীর পানি সরানোয় শুধু বাংলাদেশ নয়, ভারতের মালদহ, মুর্শিদাবাদসহ আরও উজানে বিহার ও উত্তরপ্রদেশে আকস্মিক বন্যা, নদী ভাঙনে প্রতিবছর ক্ষয়ক্ষতির শিকার হচ্ছে বহু মানুষ।


আরও খবর



বাংলাদেশের হিন্দু শরণার্থীদের নাগরিকত্ব দেবে ভারত

প্রকাশিত:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

ভারতের লোকসভা নির্বাচনে প্রথম দফার ভোট শেষ হয়েছে। এবার সবার নজরে দ্বিতীয় দফার ভোট। আর তার আগে মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) প্রচার প্রচারণার জন্য ভারতের কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ও বিজেপি নেতা অমিত শাহ এসেছিলেন পশ্চিম বঙ্গে।

এদিন রাজ্যের বিভিন্ন স্থান চষিয়ে বেরোনোর পর দিনাজপুরের রায়গঞ্জে এক সভাতে ভাষণ দেন অমিত শাহ। ভাষণে উঠে আসে বাংলাদেশ থেকে ভারতে যাওয়া শরণার্থীদের নাগরিকত্ব বিষয়টি।

দিনাজপুরের ভাষণে অমিত শাহ এ বিষয়ে তৃণমূল কংগ্রেস নেতা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কড়া সমালোচনা করেন।

ভারতের কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, এবার আমরা এই বাংলা থেকে কাটমানির কালচার বন্ধ করে দুর্নীতিমুক্ত বাংলা গড়বো। সিএএ কার্যকর হবে। সিএএ ও এনআরসি বন্ধ করতে পারবে না মমতাদি।’

অমিত শাহ বলেন, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বাংলাদেশ থেকে আসা শরণার্থীদের আশ্রয় দিতে চাইছেন না। হিন্দু, বৌদ্ধ, শিখ, জৈন শরণার্থীদের নাগরিকত্ব দিতে চাইছেন না। আমি কথা দিচ্ছি, সব হিন্দু শরণার্থীরা নাগরিকত্ব পাবে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় অনুপ্রবেশকারীদের প্রশ্রয় দিচ্ছে।’

সামনেই লোকসভা নির্বাচনের দ্বিতীয় দফা। ভোটের প্রচারে এসে ফের টার্গেটের কথা শোনালেন তিনি। পশ্চিম বঙ্গে বিজেপির লক্ষ্যমাত্রা ৪২টি সিটের মধ্যে তিরিশটির বেশি আসন জয়।

ভারতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, মোদিজি সারাদেশের গরিব মানুষের জন্য কাজ করেছেন। ১২ কোটির বেশি শৌচালয় বানানো হয়েছে। ৪ কোটির বেশি মানুষ নিজের বাড়ি পেয়েছেন। কিন্তু মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কেন্দ্রীয় প্রকল্প এখানে আসতে দেন না।’

পশ্চিম বাংলার মা-বোনরা বিজেপির হাতে সুরক্ষিত থাকবেন বলে আশা করেন অমিত শাহ। দুর্নীতি ইস্যুতেও ফের একবার শাহের মুখে পার্থ চট্টোপাধ্যায় প্রসঙ্গ। বলেন, তৃণমূলের এক মন্ত্রীর বাড়ি থেকে ৫১ কোটি টাকা পাওয়া গেছে। তৃণমূলের যে নেতারা দশ বছর আগে ঝুপড়ি থাকত, সাইকেলে ঘুরত, তাদের এখন চারতলা বাড়ি।’

শেষে পশ্চিম বাংলার মানুষের কাছে চাইলেন ভোটের প্রতিশ্রুতি। এদিকে ঠিক একদিন আগেই করণদিঘিতে সভা করেছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।


আরও খবর



মেধাবী শিক্ষার্থীদের প্রযুক্তি জ্ঞানে সমৃদ্ধ হতে হবে: এমপি বাহার

প্রকাশিত:সোমবার ১৩ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১৩ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
রবিউল বাশার খান, কুমিল্লা

Image

কুমিল্লা-৬ আসনের এমপি ও মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আ ক ম বাহাউদ্দীন বাহার বলেছেন, আমাদের মেধাবী শিক্ষার্থীদের স্বপ্নবাজ হতে হবে, জীবনের লক্ষ্য নির্ধারণ করে এগিয়ে যেতে হবে। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির এ যুগে প্রযুক্তি জ্ঞানে সমৃদ্ধ হয়ে বাংলাদেশকে উন্নত দেশ হিসেবে গড়ে তোলার জন্য ভূমিকা রাখতে হবে।

সোমবার (১৩ মে) সকালে কুমিল্লা জিলা স্কুলে দুই দিনব্যাপী ৪৫তম জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সপ্তাহের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

কুমিল্লা জেলা প্রশাসক খন্দকার মু: মুশফিকুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানের মুখ্য আলোচক ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূতত্ব বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. আনোয়ার হোসেন ভূইয়া বলেন, বর্তমান বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলার জন্য তরুণ প্রজন্মকে বিজ্ঞান মনস্ক হয়ে উঠতে হবে।দেশকে বিশ্বের সামনে উপস্থাপনার জন্য শিক্ষার্থীদের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির দিকে নিজের মেধাকে বিকশিত করতে হবে।

সভাপতির বক্তব্যে জেলা প্রশাসক খন্দকার মু: মুশফিকুর রহমান বলেন, তরুণ বিজ্ঞানীদের উদ্ভাবনের ফলে পাল্টে যাবে দেশ। এক্ষেত্রে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির জগতে পরিবর্তন আনবে এই মেলা।

সভায় বিশেষ অতিথি ছিলেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) ফাহমিদা মোস্তফা, অতিরিক্ত জেলা পুলিশ সুপার ( সদর সার্কেল) কামরান হোসেন, জেলা শিক্ষা অফিসার রফিকুল ইসলাম ।

অনুষ্ঠানে বিশিষ্টজনদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন কুমিল্লা সদর উপজেলা শিক্ষা অফিসার মো. ইকবাল হোসেন, নবাব ফয়জুন্নেছা সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক রাশেদা আক্তার, জিলা স্কুলের প্রধান শিক্ষক মোহাম্মদ আবদুল হাফিজ প্রমুখ।


আরও খবর



সিরাজগঞ্জে শেষ মুহূর্তে প্রচার-প্রচারণায় ব্যস্ত প্রার্থীরা ও স্বজনেরা

প্রকাশিত:সোমবার ০৬ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ০৬ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি

Image

উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রথম ধাপে নির্বাচনে আর মাত্র এক দিন বাকি। শেষ মূহুর্তের প্রচারণায় জমে উঠেছে সিরাজগঞ্জের সদর উপজেলা পরিষদের নির্বাচন। প্রথম ধাপের ৮ই মে নির্বাচনকে সামনে রেখে ভোর থেকে রাত পর্যন্ত ভোটারদের কাছে ছুটছেন প্রার্থীরা। সভা-সমাবেশে যোগ দিচ্ছেন বিভিন্ন পাড়া-মহল্লায়।

ভোটারদের মন জয় করতে চেয়ারম্যান, ভাইস চেয়ারম্যান, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীরা প্রতিদিন ব্যবহার করছেন নতুন নতুন কৌশল। চলছে পোস্টার, ফেস্টুন ও লিফলেট বিতরণ। সেই সঙ্গে সকাল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত গণসংযোগ, পথসভা ও উঠান বৈঠকের মাধ্যমে প্রচারণায় ব্যস্ত সময় পার করছেন প্রার্থীরা।

বিগত নির্বাচনে নির্বাচিত হয়ে কে কি করেছেন, নতুন রা জয়ী হলে কি করবেন, সেই প্রতিশ্রুতি নিয়ে ঘুরছেন ভোটারদের দ্বারে দ্বারে। তাদের বিরামহীন প্রচারণায় ইতোমধ্যে জমে উঠেছে সিরাজগঞ্জ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন। ভোটারদের মধ্যেও দেখা যাচ্ছে বেশ আগ্রহ। তারাও হিসাবনিকাশ করতে শুরু করছেন-কার হাত ধরে হবে উপজেলা বাসীর ভাগ্য উন্নয়ন। যোগ্য প্রার্থী বেছে নেয়ার পাশাপাশি নির্বাচনের সুষ্ঠু পরিবেশ চান ভোটাররা। ৮ই মে ভোটাররা ভোট দিয়ে আগামী পাঁচ বছরে জন্য যোগ্য চেয়ারম্যান, ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচিত করবেন।

সাধারণ ভোটাররা জানান, জনপ্রতিনিধি হিসেবে বিপদে-আপদে পাশে পাওয়া যাবে এমন প্রার্থীকেই ভোট দেবেন তারা। জনবিচ্ছিন্ন কোনো প্রার্থীকে তারা চান না। আগামী ৮ই মে শান্তিপূর্ণ পরিবেশে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে জনবান্ধব ও পছন্দের প্রার্থীর পক্ষেই তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে চান।

জানা গেছে, এ উপজেলায় প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন মোট ১২ জন প্রার্থী। চেয়ারম্যান পদে ৫ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৪জন, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৩ জন। গত ২৩ শে এপ্রিল প্রার্থীদের প্রতীক বরাদ্দের পরপরই নির্বাচনের মাঠ সরব হয়ে উঠেছে এ উপজেলায়। এর আগে এই উপজেলায় মোট ১২ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দেন।

সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলায় মোট ১০টি ইউনিয়ন। মোট ভোট কেন্দ্রের সংখ্যা ১৭১ টি। কক্ষের সংখ্যা ১৪২৪, মোট ভোটার সংখ্যা ৪ লক্ষ ৫৬ হাজার ২২২জন।

প্রতিটা কেন্দ্রে শান্তিপূর্ণভাবে ভোট দিয়ে ভোটাররা যেন বাড়ি ফিরতে পারে এমন প্রস্তুতি রয়েছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর।


আরও খবর