আজঃ রবিবার ১৯ মে ২০২৪
শিরোনাম

ভাস্কর্য ইস্যুতে আপনাদের বক্তব্য স্পষ্ট করুন, বিএনপিকে তথ্যমন্ত্রী

প্রকাশিত:বুধবার ০৯ ডিসেম্বর ২০২০ | হালনাগাদ:রবিবার ১৪ ফেব্রুয়ারী ২০২১ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

চলমান ভাস্কর্য ইস্যুতে অবস্থান পরিষ্কার করতে বিএনপির প্রতি আহ্বান জানিয়েছে তথ্যমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ।

বুধবার (৯ ডিসেম্বর) জাতীয় প্রেস ক্লাবের জহুর হোসেন চৌধুরী হলে যুবলীগের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান শেখ ফজলুল হক মণির ৮১তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি এই আহ্বান জানান।

বিএনপির উদ্দেশ্যে তথ্যমন্ত্রী বলেন, আপনারা তো জিয়াউর রহমানের ভাস্কর্য সারা বাংলাদেশে বানিয়েছেন। আপনারা আপনাদের বক্তব্য স্পষ্ট করুন। এই অপশক্তির বিরুদ্ধে আপনারা বক্তব্য দিন, এটা করতে আপনাদের এত লজ্জা কেন?

এই বিষয়ে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে প্রশ্ন করা হয়েছিল জানিয়ে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘‘তাকে প্রশ্ন করা হয়েছিল ভাস্কর্য নিয়ে তার অবস্থান কী। তিনি নির্লজ্জের মতো বললেন, এটি আমার কাছে কোনও ইস্যু নয়। সারাদেশ যখন উত্তাল, আর এটা ওনার কাছে ইস্যু না। ওনার ইস্যু হচ্ছে তারেক রহমানের মতো যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামিকে কিভাবে দেশে ফেরত আনা যায়, দুর্নীতির দায়ে সাজাপ্রাপ্ত খালেদা জিয়ার মুক্তি কিভাবে করা যায়, খালেদা জিয়ার হাঁটুর ব্যাথা, পায়ের ব্যাথা ওনার কাছে ইস্যু।’’

তিনি বলেন, ‘‘আমি মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর সাহেবের কাছে প্রশ্ন রাখতে চাই, আপনি বক্তব্যের মাধ্যমে আপনাদের অবস্থান পরিষ্কার করুন। অন্যথায় অপশক্তির পেছনে ইন্ধনদাতা হিসেবে জনগণ আপনাদের চিহ্নিত করবে।

হাছান মাহমুদ বলেন, দেশে ভাস্কর্য হাজার বছর ধরে আছে। এই দেশে ব্রিটিশ আমলে ভাস্কর্য নির্মিত হয়েছে, বাংলাদেশের স্বাধীনতার পরও আমাদের ইতিহাস ঐতিহ্যকে ধারণ করার স্বার্থে ভাস্কর্য নির্মিত হয়েছে। তখন কেউ কথা বলেনি, বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য যখন নির্মিত হচ্ছে বিভিন্ন জায়গায় তখন তাদের গাত্রদাহ হচ্ছে। এটি হচ্ছে রহস্যজনক। বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্যবিরোধী কথা বলে আবার গ্রহণযোগ্যতা আদায়ের জন্য বঙ্গবন্ধুর পক্ষে দুই চার কথা বলার চেষ্টা করে। এগুলো হচ্ছে ছলচাতুরি। এটি হচ্ছে তাদের পরিকল্পনা বাস্তবায়নের অপকৌশলের অংশ।

আলোচনা সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন জাতীয় প্রেস ক্লাবের সভাপতি সাইফুল আলম, সাধারণ সম্পাদক ফরিদা ইয়াসমিন, বিএফইউজে মহাসচিব সাবান মাহমুদ, বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটের উপদেষ্টা অরুণ সরকার রানা প্রমুখ।


আরও খবর



১০ দিনে এলো ৮১ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

প্রকাশিত:সোমবার ১৩ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১৩ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

চলতি মে মাসের প্রথম ১০ দিনে (১ থেকে ১০ মে) প্রবাসী আয় বা রেমিট্যান্স দেশে এসেছে ৮১ কোটি ৩৭ লাখ ৮০ হাজার মার্কিন ডলার; যা আগের মাসের তুলনায় বেশি।

সোমবার (১২ মে) এ তথ্য প্রকাশ করে বাংলাদেশ ব্যাংক। তথ্য অনুযায়ী, ঈদের মাস এপ্রিলে প্রতিদিনে এসেছিল ৬ কোটি ৮১ লাখ ২ লাখ ডলার। আর আগের বছরের মে মাসে প্রতিদিন প্রবাসী আয় এসেছিল ৫ কোটি ৬৩ লাখ ৮৮ হাজার ৬৬৬ ডলার।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, চলতি বছরের মে মাসের প্রথম ১০ দিনে বেসরকারি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে প্রবাসী আয় এসেছে ৭১ কোটি ৫১ লাখ ৩০ হাজার মার্কিন ডলার। এ ছাড়া রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ৯ কোটি ৩৯ লাখ ৫০ হাজার ডলার, বিশেষায়িত ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে ১৮ লাখ ৬০ হাজার ডলার এবং বিদেশি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে ২৮ লাখ ৪০ হাজার মার্কিন ডলার।

দেশে কার্যরত ব্যাংকগুলোর মধ্যে প্রথম ১০দিনে একক ব্যাংক হিসাবে সবচেয়ে বেশি প্রবাসী আয় এসেছে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে। আর দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে ন্যাশনাল ব্যাংক। এ সময় ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে রেমিট্যান্স এসেছে ২৭ কোটি ২৬ লাখ ৬০ হাজার ডলার। ন্যাশনাল ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে আট কোটি ২৬ লাখ ৫০ হাজার ডলার। জনতা ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ছয় কোটি ৫২ লাখ ৩০ হাজার ডলার। এ ছাড়া প্রবাসী আয় সিটি ব্যাংকের মাধ্যমে তিন কোটি ৮৫ লাখ ৫০ হাজার ডলার এবং সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের তিন কোটি ২৭ লাখ ৭০ হাজার ডলার এসেছে।

এদিকে গত এপ্রিল মাসে দেশে প্রবাসী আয় এসেছে ২০৪ কোটি ৩০ লাখ ৬০ হাজার মার্কিন ডলার। গত মার্চে দেশে এসেছিল ১৯৯ কোটি ৬৮ লাখ ৫০ হাজার ডলার। এ ছাড়া ফেব্রুয়ারিতে চলতি অর্থবছরে সর্বোচ্চ ২১৬ কোটি ৬০ লাখ মার্কিন ডলার পাঠিয়েছিলেন প্রবাসীরা। আর গত জানুয়ারি মাসে দেশে প্রবাসী আয় এসেছিল ২১০ কোটি ৯ লাখ ৫০ হাজার ডলার।


আরও খবর



তীব্র তাপপ্রবাহে সুখবর দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

নিজের সর্বোচ্চ শক্তিমত্তা জানান দিচ্ছে সূর্য। ফলে টানা ৩০ দিন ধরে দেশজুড়ে চলছে তাপপ্রবাহ। এর মধ্যেই আগামী ৭২ ঘণ্টা দেশের চার জেলায় ফের হিট অ্যালার্ট জারি করেছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) আবহাওয়াবিদ শাহীনুল ইসলাম বলেন, আগামি ১, ২, এবং ৩ মে খুলনা, রাজশাহী, চুয়াডাঙ্গা, রংপুরে হিট অ্যালার্ট জারি করা হয়েছে। তবে আগামী ৪ ও ৫ মে সারাদেশে বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।

এদিকে মঙ্গলবার সকাল ৯ টা থেকে পরবর্তী ৭২ ঘন্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের দু’এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা বা ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে কোথাও কোথাও বিক্ষিপ্তভাবে শিলা বৃষ্টি হতে পারে। এছাড়া দেশের অন্যত্র অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে।

এদিকে যশোর, চুয়াডাঙ্গা, পাবনা ও রাজশাহী জেলা সমূহের উপর দিয়ে অতি তীব্র তাপপ্রবাহ এবং খুলনা ও রাজশাহী বিভাগের অবশিষ্টাংশ এবং ঢাকা বিভাগের উপর দিয়ে তীব্র তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। ময়মনসিংহ জেলাসহ বরিশাল, রংপুর ও চট্টগ্রাম বিভাগের উপর দিয়ে মৃদু থেকে মাঝারী ধরনের তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা অব্যাহত থাকতে পারে।

এ সময় সারাদেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। জলীয় বাষ্পের আধিক্যের কারণে অস্বস্তিভাব বিরাজমান থাকতে পারে।


আরও খবর
বৃষ্টির পর আসছে হিট ওয়েভ

শনিবার ১৮ মে ২০২৪




ধান কাটার মৌসুম হওয়ায় কেন্দ্রে ভোটার কম এসেছে: সিইসি

প্রকাশিত:বুধবার ০৮ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০৮ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক

Image

প্রথম ধাপের উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে বৃষ্টি ও ধান কাটার মৌসুম হওয়ার কারণে কেন্দ্রে ভোটার উপস্থিতি কম হয়েছে বলে দাবি করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল।

তিনি বলেছেন, প্রথম ধাপে ১৩৯টি উপজেলায় শান্তিপূর্ণভাবে নির্বাচনের ভোটগ্রহণ সম্পন্ন হয়েছে। সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত ভোটগ্রহণ হয়। নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত ৩০ থেকে ৪০ শতাংশ ভোট পড়েছে। বর্ষা ও ধান কাটার মৌসুম হওয়ায় অপেক্ষাকৃত কম ভোট পড়েছে।

বুধবার (৮ মে) রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন কমিশন ভবনে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের ভোটগ্রহণ নিয়ে ব্রিফিংকালে তিনি এসব কথা বলেন।

ভোটার উপস্থিতি কম হওয়ার কারণ ব্যাখ্যা করে সিইসি বলেন, বর্ষার কারণে অনেকে ভোট সেন্টারে আসতে পারেননি। এছাড়া এখন ধান কাটার মৌসুম চলছে। এ কারণেও ভোট কম পড়েছে। আমাদের কাছে এটাই মনে হয়।

তিনি বলেন, কয়েকটি বিক্ষিপ্ত ঘটনা ছাড়া ভোট সুষ্ঠু হয়েছে। তেমন কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। মোটামুটিভাবে শান্তিপূর্ণ ভোট হয়েছে।


আরও খবর



রাজধানীতে সাংবাদিক-সাহিত্যিকদের নামেও হবে রাস্তা: মেয়র আতিক

প্রকাশিত:সোমবার ১৩ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১৩ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম বলেছেন, এতদিন রাজধানীর বিভিন্ন সড়কের নাম শুধু মুক্তিযোদ্ধাদের নামে করা হতো। কিন্তু আমাদের অনেক বড় বড় সাংবাদিক, শিল্পী ও সাহিত্যিক রয়েছেন। যারা অনেক গুণী ব্যক্তি। তাদের নামে সড়কের নামকরণ করলে, তারা যেমন সম্মানিত হবেন, তেমনি আমরাও গর্ব বোধ করবো। তাই এখন থেকে মুক্তিযোদ্ধাদের পাশাপাশি সাংবাদিক, শিল্পী ও সাহিত্যিকদের নামেও সড়কের নামকরণ করা হবে।

সোমবার (১৩ মে) ডিএনসিসির নগর ভবনের হল রুমে মেয়র ও কাউন্সিলরদের দায়িত্বগ্রহণের চার বছর পূর্তি উপলক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এই কথা জানান।

এ সময় সংবাদ সম্মেলনে ডিএনসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মীর খায়রুল আলম, সচিব (যুগ্ম সচিব) মোহাম্মদ মাসুদ আলম ছিদ্দিক, প্রধান প্রকৌশলী ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. মঈন উদ্দিন, প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ইমরুল কায়েস চৌধুরী, প্রধান বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তা ক্যাপ্টেন ফিদা হাসান ও বিভিন্ন ওয়ার্ডের কাউন্সিলররা উপস্থিত ছিলেন।


আরও খবর



তীব্র গরমে এসি ছাড়াই ঘর ঠান্ডা রাখতে পারেন যেসব উপায়ে

প্রকাশিত:রবিবার ২৮ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ২৮ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জীবন ধারা ডেস্ক

Image

তীব্র গরমে জনজীবন বিপর্যস্ত। হিট অ্যালার্ট জারি হচ্ছে। এ অবস্থায় ঘরে ফিরেও স্বস্তি মিলছে না। একটু শীতলতার খোঁজে মানুষ। যাদের ঘরে এসি আছে, তারা না হয় কিছুটা আরাম পাচ্ছেন। কিন্তু যাদের ঘরে এসি নেই তারা কী করবেন? উপায় আছে। এসি ছাড়াও ঠান্ডা করা যায় ঘর।

১. খোলা জানালার সামনে ভেজা চাদর মেলে রাখতে পারেন। ঘরের ভেতর একটি ভেজা কাঁথা মেলে রাখার ব্যবস্থা করতে পারেন।

২. রাতে টিউবলাইটের পরিবর্তে ভালো মানের এলইডি লাইট ব্যবহার করুন। ঘরের আলো যতটা সম্ভব কমিয়ে রাখুন। ঘুমানোর আগে সম্ভব হলে সব আলো নিভিয়ে দিন। ঘরে আলোর পরিমাণ যত কম থাকবে, ঘর তত বেশি ঠান্ডা থাকবে।

৩. ঘরের পরিবেশ শীতল করার জন্য টেবিল ফ্যানের সামনে বাটি ভর্তি বরফ রাখুন। এছাড়া সিলিং ফ্যানের নিচে বালতি ভর্তি পানি রেখে দিতে পারেন।

৪. রাতে ঘুমানোর আগে ঘরের মেঝে ভেজা-ভেজা করে মুছে নিন। তবে ঘরের মেঝেতে গদি ব্যবহার করতে পারেন। সেক্ষেত্রে বিছানায় হালকা রঙের সুতির চাদর ব্যবহার করুন। সম্ভব হলে শীতলপাটিও ব্যবহার করতে পারেন।

৫. ঘরে বাতাস চলাচলের ব্যবস্থা করুন। ভেন্টিলেটর নিয়মিত পরিষ্কার করুন।

৬. ঘরের ভেতর ইনডোর প্লান্ট রাখুন। গাছ কার্বন ডাই-অক্সাইড শুষে নেয়। এতে ঘরের তাপমাত্রা তুলনামূলক কমে। ঘরে মানি প্ল্যান্ট, অ্যালোভেরা, অ্যারিকা পাম-জাতীয় গাছ রাখতে পারেন। এগুলো একদিকে ঘরের শোভা যেমন বাড়ায়, অন্যদিকে তাপমাত্রাও নিয়ন্ত্রণ করে।

৭. এসময় তাপ উৎপাদনকারী যন্ত্রের ব্যবহার কমিয়ে আনুন। যেসব যন্ত্র এরকম তাপ উৎপন্ন করে সেগুলোর মধ্যে রয়েছে হেয়ার ড্রায়ার, ওয়াটার হিটার, ডিশ ওয়াশার এবং আয়রন।


আরও খবর