আজঃ শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪
শিরোনাম

২৪ ঘণ্টায় রেকর্ড ২৩৭ ডেঙ্গু রোগী হাসপাতালে

প্রকাশিত:রবিবার ০১ আগস্ট ২০২১ | হালনাগাদ:রবিবার ০১ আগস্ট ২০২১ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে গত ২৪ ঘণ্টায় রেকর্ড সংখ্যক ২৩৭ জন ডেঙ্গু রোগী ভর্তি হয়েছে। ভর্তি হওয়া রোগীদের মধ্যে রাজধানী ঢাকায় ২১৮ জন এবং ঢাকার বাইরের বিভিন্ন হাসপাতালে ১৯ জন। রাজধানীতে ভর্তি রোগীদের মধ্যে সরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত হাসপাতালে ৫২ জন ও বেসরকারি হাসপাতাল এবং ক্লিনিকে ১৬৬ জন।

এ নিয়ে সারাদেশের হাসপাতালে ভর্তি মোট ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৮৬২ জন। মোট ভর্তি রোগীর মধ্যে ঢাকার হাসপাতালে ৮২৮ এবং ঢাকার বাইরে ৩২ জন ভর্তি রয়েছেন। এছাড়া চলতি মৌসুমে ডেঙ্গু সন্দেহে মারা যাওয়া চারজনের তথ্য পর্যালোচনার জন্য আইইডিসিআরে পাঠানো হয়েছে। স্বাস্থ্য অধিদফতর সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।

অধিদফতর থেকে প্রাপ্ত পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, চলতি বছরের ১ জানুয়ারি থেকে আজ (১ আগস্ট) পর্যন্ত রাজধানীসহ সারাদেশে মোট দুই হাজার ৮৯৫ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগী হাসপাতালে ভর্তি হন। তাদের মধ্যে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন দুই হাজার ২৯ জন।

চলতি বছরের জানুয়ারিতে ৩২ জন, ফেব্রুয়ারিতে নয়জন, মার্চে ১৩ জন, এপ্রিলে তিনজন, মে মাসে ৪৩ জন, জুনে ২৭২ জন এবং জুলাইয়ে দুই হাজার ২৮৬ জন রোগী ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন।


আরও খবর



জেলখানার অভিজ্ঞতা নিয়ে বই লিখছেন পরীমণি

প্রকাশিত:সোমবার ১১ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১১ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

ঢাকাই সিনেমার আলোচিত চিত্রনায়িকা পরীমণি ক্যারিয়ারজুড়েই নানা কারণে বিতর্কের মুখে পড়েছেন। কখনো বিয়ে-বিচ্ছেদ কাণ্ডে আলোচনার সৃষ্টি করেছেন, আবার কখনো জেলে গিয়ে বিতর্কের সৃষ্টি করেছেন।

তবে সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে এই অভিনেত্রী জানিয়েছেন, কেন জেলে গিয়েছিলেন সে বিষয়টি এখনও স্পষ্ট নয় তার কাছে। তবুও জেলজীবনের অভিজ্ঞতা কেমন ছিল, সেটা নিয়ে বই লিখবেন। যেখানে তিনি কারাবাসের দিনগুলোর গল্প তুলে ধরবেন।

পরীমণি বলেন, আমি কাউকে খুন করিনি, জঙ্গি হামলা করিনি, আমার বাসায় কোনো বোমা ছিল না। আমি আসলে কী করেছি এটাই জানি না। ভালো বিষয় হলো, এখান থেকে অনেক কিছু শিক্ষা নিয়েছি। জেলখানার অভিজ্ঞতা নিয়ে বই লিখেছি।

পরী মনে করেন স্ট্রেট ফরোয়ার্ড বলেই ব্যক্তিজীবনে তার লড়াইটা কঠিন ছিল সবসময়।

এ বিষয়ে অভিনেত্রীর ভাষ্য, একটু স্ট্রেট ফরোয়ার্ড বলে হয়তো আমার সঙ্গে এমনটা হচ্ছে। তবে এখন আমি জানি মানুষ কী পছন্দ করে আর কী পছন্দ করে না। মানুষ চায় নিজের গলাবাজির নিচে সবার গলাবাজি থাকুক। সবাই চায় আমি আস্তে কথা বলি, অন্যেরা যা চায় সেটা করি। সমাজের চাপানো কিছু নিয়ম আছে, সেগুলো মেনে চললেই তুমি লক্ষ্মী মেয়ে।

সোশ্যাল মিডিয়ায় সমালোচনা প্রসঙ্গে পরীমণি বলেন, আমাকে নিয়ে যত নেগেটিভ কথা হয়েছে, ঠিক ততটুকু পজিটিভ কথাও হয়েছে। আমি যখন জেল থেকে বের হই তখন মানুষজন আমাকে অনেক সাপোর্ট করেছে, বিশেষ করে মেন্টালি। তাদের সঙ্গে আমার কিন্তু রক্তের কোনো সম্পর্ক নেই। তারা আমার কাজের জন্যই আমার পাশে দাঁড়িয়েছিল।

নিউজ ট্যাগ: পরীমণি

আরও খবর



ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরের সকল মাংসের দোকান বন্ধ

প্রকাশিত:বুধবার ২০ মার্চ ২০24 | হালনাগাদ:বুধবার ২০ মার্চ ২০24 | অনলাইন সংস্করণ
মোঃ রাসেল আহমেদ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া

Image

টানা তিন দিন ধরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া গরুর মাংস বিক্রি বন্ধ রেখেছেন ব্যবসায়ীরা। সরকারিভাবে মাংসের দাম নির্ধারণ করায় এই কর্মসূচি পালন করছে তারা। এর আগে গত সোমবার সকালে এই কর্মসূচি শুরু হয়।

সরেজমিনে বুধবার সকালে শহরের আনন্দবাজার, মেড্ডা বাজার, ফারুকী বাজার, বর্ডার বাজার, কাউতলী বাজার ও বউ বাজারে গিয়ে দেখা যায়, সব মাংসের দোকান বন্ধ রয়েছে। সেখানে মাংস ক্রয় করতে এসে কাঙ্ক্ষিত মাংস না পেয়ে অনেকটাই বিপাকে পড়েছেন ক্রেতারা।

মাংস ব্যবসায়ীদের অভিযোগ, সরকার প্রতিকেজি গরুর মাংসের দাম ৬৬৪ টাকা ৩৯ পয়সা মূল্য নির্ধারণ করে দিয়েছেন। এই টাকায় গরুর মাংস বিক্রি করলে তাদের লোকসানের মুখে পড়তে হবে। তাদের দাবি, আগের ৭৫০ টাকা প্রতি কেজি মাংসের মূল্যে বহাল রাখার। এই দাবি পূরণ করা না হলে মাংস বিক্রি কার্যক্রম বন্ধ থাকবে বলে জানান ব্যবসায়ীরা। এ দিকে পবিত্র মাহে রমজান মাসে বাজারে এসে কাঙ্ক্ষিত গরুর মাংস কিনতে না পেরে ক্রেতারা ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন।

মাংস ব্যবসায়ী মোঃ জাকির হোসেন ও শামীম জানান, আমরা জনগনের চাহিদা ও ক্রয় ক্ষমতার কথা চিন্তা করেই মাংস বিক্রি করে থাকি। সরকার আমাদের যে বাজার দর দিয়েছে ৬৬৪ টাকা ৩৯ পয়সা দর। এই দরে মাংস বিক্রি করে আমাদের ব্যবসার লোকশান হবে। তাই আমরা গরুর মাংস বিক্রি বন্ধ রেখেছি। পরবর্তী নির্দেশনা না আসা পর্যন্ত আমাদের মাংস বিক্রি কার্যক্রম বন্ধ থাকবে।

এ ব্যাপারে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা মাংস ব্যবসায়ী সমিতির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ফারুক আহমেদ জানান, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ব্যবসায়ীরা খামারী এবং ব্যাপারি থেকে গরু কিনে থাকে, তারা চামড়াসহ গরু কিনে বাজারে জবাই করে থাকেন। এতে ৭২০ টাকার মতো প্রতি কেজিতে দাম পড়ে। এ অবস্থায় সরকার ৬৬৪ টাকা ৩৯ পয়সা নির্ধারণ করেছে। তা আমাদের ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাজারের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে না। অবশ্যই দাম সমন্বয় করতে হবে। কারণ খামারে গরুর দাম কমাতে হবে। দাম পুনরায় নির্ধারণ করতে হবে। অন্যথায় এই মাংসের বাজার বন্ধ রাখা ছাড়া আমাদের উপায় নেই।

মাংস ক্রয় করতে আসা ক্রেতা মো. সায়েম জানান, গত তিনদিন ধরে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বাজারে মাংস বিক্রি বন্ধ রয়েছে। এতে আমরা জনগণ খুব বেশি ভোগান্তির মধ্যে পড়েছি। রমজান মাস হওয়ায় হুজুরদের দাওয়াত করতে হয়, মাংসেরও প্রয়োজন হয়। আমরা এই সমস্যা দ্রুত সমাধানের দাবি জানাই।

ব্রাক্ষণবাড়িয়া জেলার কৃষি বিপণন কর্মকর্তা মোহাম্মদ নাজমুল হক জানান, মাংসের বাজারে অস্থিরতা ও চলমান সমস্যা নিয়ে মঙ্গলবার (১৯ মার্চ) বিকেলে জেলা প্রশাসকের সঙ্গে মাংস ব্যবসায়ীদের বৈঠক হয়েছে বলে জানতে পেরেছি।

বৈঠকে জেলা প্রশাসক সরকার নির্ধারিত মূল্যের ওপর গুরুত্বারোপ করেছেন। তিনি আরও বলেন, আমরা কৃষি বিপণন অধিদফতর থেকে এইটুকুই বলতে পারি সরকার নির্ধারিত দামের চেয়ে কেউ বেশি মূল্যে বিক্রি করলে জেলা প্রশাসনের সহায়তায় বাজারে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা হবে। কোনো অসাধু ব্যবসায়ীকে বাজারে সুবিধা বাস্তবায়ন করতে দেয়া হবে না।


আরও খবর



বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ পরাধীনতার শৃঙ্খল থেকে মুক্তির মহাকাব্য : রাষ্ট্রপতি

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৭ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৭ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণ বাঙালির জন্য পরাধীনতার শৃঙ্খল থেকে মুক্তির মহাকাব্য বলে জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মোঃ সাহাবুদ্দিন। গতকাল ঐতিহাসিক ৭ মার্চ উপলক্ষে বুধবার (৬ মার্চ) দেওয়া এক বাণীতে এ কথা বলেন রাষ্ট্রপতি।

মোঃ সাহাবুদ্দিন বলেন, ১৯৭১ সালের এই দিনে বাঙালি জাতির অবিসংবাদিত নেতা, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তৎকালীন রেসকোর্স ময়দানে বজ্রকণ্ঠে স্বাধীনতার ডাক দিয়েছিলেন। পুরো বাঙালি জাতি সেদিন মন্ত্রমুগ্ধের মতো অবগাহন করেছিল রাজনীতির মহাকবি বঙ্গবন্ধুর অমর কবিতা। মাত্র ১৮ মিনিটের এই মহাকাব্যে ধ্বনিত হয়েছিল বাঙালি জাতির মুক্তির মহামন্ত্র। বঙ্গবন্ধুর শাণিত ও প্রদীপ্ত উচ্চারণে কেঁপে উঠেছিল পাকিস্তানি স্বৈরশাসকের মসনদ। মূলত ৭ মার্চের ভাষণেই নিপীড়িত-নির্যাতিত বাঙালি জাতি খুঁজে পেয়েছিল শোষণমুক্তির কাঙ্ক্ষিত পথ। তাই ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণ বাঙালির জন্য পরাধীনতার শৃঙ্খল থেকে মুক্তির মহাকাব্য।

তিনি বলেন, ৭ মার্চ বাঙালি জাতির মুক্তিসংগ্রাম ও স্বাধীনতার ইতিহাসে একটি অবিস্মরণীয় দিন। স্বাধীনতা বাঙালির শ্রেষ্ঠ অর্জন। তবে তা একদিনে অর্জিত হয়নি। মহান ভাষা আন্দোলন থেকে ১৯৭১ এর চূড়ান্ত বিজয় অর্জনের দীর্ঘ বন্ধুর পথে বঙ্গবন্ধুর অপরিসীম সাহস, সীমাহীন ত্যাগ-তিতিক্ষা, বলিষ্ঠ নেতৃত্ব এবং সঠিক দিকনির্দেশনা জাতিকে কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছে দেয়। ১৯৭০ এর সাধারণ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করলেও পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠী ক্ষমতা হস্তান্তরে তালবাহানা শুরু করে। বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে ১ মার্চ থেকে শুরু হয় অসহযোগ আন্দোলন। এরই ধারাবাহিকতায় ১৯৭১ সালের ৭ মার্চ বঙ্গবন্ধু পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠীর রক্তচক্ষু উপেক্ষা করে রেসকোর্স ময়দানে লাখো জনতার উদ্দেশে এক ঐতিহাসিক ভাষণ প্রদান করেন।

রাষ্ট্রপতি বলেন, অনন্য বাগ্মিতা ও রাজনৈতিক প্রজ্ঞায় ভাস্বর ওই ভাষণে বাঙালির আবেগ, স্বপ্ন ও আকাঙ্ক্ষাকে একসূত্রে গেঁথে বঙ্গবন্ধু বজ্রকণ্ঠে ঘোষণা করেন, এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম। ঐতিহাসিক সেই ভাষণের ধারাবাহিকতায় ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ বঙ্গবন্ধু ঘোষণা করেন বাঙালি জাতির বহুকাঙ্ক্ষিত স্বাধীনতা। দীর্ঘ নয় মাস সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে আমরা অর্জন করি স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশ।

তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ পৃথিবীর কালজয়ী ভাষণগুলোর অন্যতম। একটি ভাষণ কীভাবে গোটা জাতিকে জাগিয়ে তোলে, স্বাধীনতার জন্য মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়তে উৎসাহিত করে, বঙ্গবন্ধুর এই ভাষণ তার অনন্য উদাহরণ। বাংলার মানুষের সাথে বঙ্গবন্ধুর আত্মার সম্পর্ক ছিল। তাই, তার ভাষণে মূলত মানুষের মনে কথাগুলো ফুটে উঠেছিল। বঙ্গবন্ধুর এই ঐতিহাসিক ভাষণ কেবল আমাদের নয় বিশ্বব্যাপী স্বাধীনতাকামী মানুষের জন্যও প্রেরণার চিরন্তন উৎস হয়ে থাকবে।


আরও খবর



আজও স্বস্তি নেই ঢাকার বাতাসে

প্রকাশিত:রবিবার ১০ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১০ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

রাজধানীর ঢাকার বাতাস আজও অস্বাস্থ্যকর। রোববার (১০ মার্চ) ভোর ৬টার পর এয়ার কোয়ালিটি ইনডেকক্সে (একিউআই) দেওয়া তথ্যমতে ১৯৪ স্কোর নিয়ে দূষণের তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ঢাকা।

বায়ুদূষণের এ তালিকায় শীর্ষে রয়েছে ভারতের কলকতা। শহরটির স্কোর ২০৪। আর দ্বিতীয় অবস্থানে রাজধানী ঢাকা, শহরটির স্কোর ১৯৪, তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে পাকিস্তানের শহর করাচি, যার স্কোর ১৭৯। আবার একই স্কোর নিয়ে চর্তুথ অবস্থানে রয়েছে পাকিস্তানের লাহোর। পঞ্চম অবস্থানে রয়েছে ভারতের দিল্লি, যার স্কোর ১৭৫।

আইকিউএয়ারের মানদণ্ড অনুযায়ী, স্কোর ৫১ থেকে ১০০ হলে তাকে মাঝারি বা গ্রহণযোগ্য মানের বায়ু হিসেবে বিবেচনা করা হয়। ১০১ থেকে ১৫০ স্কোরকে সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর ধরা হয়। স্কোর ১৫১ থেকে ২০০ হলে তা অস্বাস্থ্যকর বায়ু। স্কোর ২০১ থেকে ৩০০ হলে তাকে খুবই অস্বাস্থ্যকর বায়ু ধরা হয়। ৩০১ থেকে তার ওপরের স্কোরকে দুর্যোগপূর্ণ বা ঝুঁকিপূর্ণ ধরা হয়।

বিশেষজ্ঞদের মতে দিনের পর দিন ঢাকায় বায়ুদূষণ বেড়েই চলেছে। এর তিনটি প্রধান উৎস হলো- ইটভাটা, যানবাহনের ধোঁয়া ও নির্মাণ সাইটের ধুলো।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) তথ্য অনুসারে, বিশ্বে বায়ুদূষণের ফলে স্ট্রোক, হৃদরোগ, ক্রনিক অবস্ট্রাকটিভ পালমোনারি ডিজিজ, ফুসফুসের ক্যানসার এবং তীব্র শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণ বাড়ছে।


আরও খবর



মুন্সীগঞ্জ পৌরসভার প্রথম নারী মেয়র আফরিন

প্রকাশিত:শনিবার ০৯ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৯ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
সাকিব আহম্মেদ, মুন্সিগঞ্জ

Image

মুন্সীগঞ্জ পৌরসভার মেয়র পদে উপনির্বাচনে বিপুল ভোটে বিজয়ী হয়েছেন মুন্সীগঞ্জ-৩ আসনের সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লবের স্ত্রী চৌধুরী ফাহরিয়া আফরিন। জগ প্রতীকে তিনি ভোট পেয়েছেন ২১ হাজার ৯৯৪টি। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী শহর আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক এস এম মাহতাব উদ্দিন কল্লোল নারিকেল গাছ প্রতীকে পেয়েছেন ৬১০ ভোট।

শনিবার (৯ মার্চ) বিকালে জেলা নির্বাচন অফিসারের কার্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে ফলাফল ঘোষণা করেন জেলা নির্বাচন অফিসার ও রিটার্নিং অফিসার মোহাম্মদ বশির আহমেদ।

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রার্থী হতে মুন্সীগঞ্জ পৌরসভার তৎকালীন মেয়র হাজী মোহাম্মদ ফয়সাল বিপ্লব মেয়র পদ থেকে পদত্যাগ করলে পদটি শূন্য হয়। এ কারণে মেয়র পদে উপ-নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। 


আরও খবর