আজঃ শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪
শিরোনাম

৬ ডিসেম্বর: ইতিহাসে আজকের এই দিনে

প্রকাশিত:বুধবার ০৬ ডিসেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ০৬ ডিসেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

আজ বুধবার, ৬ ডিসেম্বর ২০২৩। একনজরে দেখে নেওয়া যাক ইতিহাসের এই দিনে ঘটে যাওয়া উল্লেখযোগ্য ঘটনা, বিশিষ্টজনের জন্ম-মৃত্যুদিনসহ গুরুত্বপূর্ণ আরও কিছু বিষয়।

ঘটনাবলি:

৭৩১ - সমরখন্দের তৃতীয় যুদ্ধ শুরু হয়।

১২৪০ - মোঙ্গল আক্রমনে রুশ সাম্রাজ্য থেকে কিয়েভ বিচ্ছিন্ন হয়। কিয়েভ মঙ্গল নেতা বাটু খানের আওতায় আসে।

১৪৯২ - প্রথম ইউরোপীয় হিসেবে ক্রিস্টোফার কলম্বাস নতুন পৃথিবীর হিসপানিওলা (ডমিনিকান রিপাবলিক ও হাইতি) দ্বীপ আবিস্কার করেন।

১৫৩৪ - ইকুয়েডরের কুইটো শহর স্প্যানিশ ঔপনিবেশিক সেবাস্টিয়ান ডি বালকাজার দ্বারা প্রতিষ্ঠিত হয়।

১৭৬৮ - বিশ্বকোষ এনসাইক্লোপেডিয়া ব্রিটেনিকা প্রথম প্রকাশিত হয়।

১৭৯০ - আমেরিকার কংগ্রেস স্থান পরিবর্তন করে নিউ ইর্য়ক থেকে ফিলাডেলফিয়াতে চলে আসে।

১৮৪৯ - আমেরিকার মৃত্যুদন্ড প্রথা বিলোপপন্থি হ্যারিয়েট টোবম্যান দাসত্ব থেকে মুক্তি লাভ করেন।

১৮৫৭ - কানপুরের যুদ্ধে স্যার কলিন ক্যাম্পবেল বাহিনীর কাছে সিপাহি বিদ্রোহীদের পরাজয়।

১৮৬৫ - যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধানের চতুর্দশ সংশোধনী অনুযায়ী দাসত্ব প্রথা নিষিদ্ধ হয়।

১৮৭৭ - পৃথিবী বিখ্যাত পত্রিকা ওয়াশিংটন পোস্ট প্রথম প্রকাশ হয়।

১৮৭৭ - বিখ্যাত বিজ্ঞানী টমাস আলভা এডিসন তার ফনোগ্রাফ ব্যবহারের মাধ্যমে প্রথম শব্দ রের্কড করতে সক্ষম হন।

১৮৮৪ - ওয়াশিংটন মনুমেন্টের কাজ শেষ হয়।

১৮৯৭ - লন্ডন বিশ্বের প্রথম শহর হিসাবে টেক্সিক্যাবের অনুমোদন দেয়।

১৯১৬ - সেন্ট্রাল পাওয়ার বুখারেস্ট দখল করে।

১৯১৭ - ফিনল্যান্ড রাশিয়ার কাছ থেকে মুক্ত হয়ে স্বাধীনতা লাভ করে ।

১৯১৭ - কানাডার এক যুদ্ধোপকরণ ঘাটিতে হ্যালিফ্যাক্স বিষ্ফোরনের ফলে ১৯০০র বেশি মানুষ নিহত।

১৯২১- ব্রিটেন ও আয়ারল্যান্ডের প্রতিনিধিদের মাঝে আংলো-আইরিশ চুক্তি হয়।

১৯২২ - স্বাধীন আইরিশ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠিত।

১৯৪১ - ব্রিটেন ফিল্যান্ড, রোমানিয়া আর হাংগেরি বিরুদ্ধে যুদ্ধ করার ঘোষণা করে।

১৯৪২ - কলম্বাস কর্তৃক হাইতি আবিষ্কার।

১৯৫৭ - পৃথিবীর প্রথম উপগ্রহ স্থাপনে যুক্তরাষ্ট্রের প্রচেষ্টা ব্যর্থ হয়।

১৯৫৮ - বিশ্বের সর্ববৃহৎ ও অন্যতম একটি গুরুত্বপূর্ণ টানেল তৈরির কাজ শুরু হয়।

১৯৬৫ - পাকিস্থানের ইসলামী দার্শনিকরা প্রাইমারী থেকে স্নাতক পর্যন্ত ইসলামীক স্টাডিস বিষয়টি বাধ্যতামূলক করতে বলে।

১৯৬৬ - প্রথম এশিয়ার নবোদিত শক্তি গেমস কাম্পুচিয়ার রাজধানী নমপেনে সমাপ্ত হয়।

১৯৭১ - দেশের প্রথম স্বাধীন জেলা হিসেবে যশোর জেলা পাক হানাদার বাহিনী মুক্ত হয়েছিল।

১৯৭১ - মেহেরপুর, ঝিনাইদহ, লালমনিরহাট, সুনামগঞ্জ, যশোরের চৌগাছা, দিনাজপুরের বোচাগঞ্জ, রংপুরের পীরগঞ্জ, কুড়িগ্রামের উলিপুর, মৌলভীবাজারের কুলাউড়া, ও নেত্রকোনার দুর্গাপুর পাকিস্থানী হানাদার মুক্ত হয়।

১৯৭১ - স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশকে ভুটান ও ভারত সরকার স্বীকৃতি প্রদান করে।

১৯৮৪ - চীনের সংবাদ সমিতির যুক্ত ইউনিয়ন প্রতিষ্ঠিত হয়।

১৯৮৯ - পূর্ব জার্মানিতে সমাজতন্ত্রের অবসানের পর প্রথম অকমিউনিস্ট সরকার প্রতিষ্ঠা। মানফ্রেড গেরল্যাচ রাষ্ট্রপ্রধান নিযুক্ত।

১৯৯০ - বাংলাদেশে ব্যাপক গণআন্দোলনের মুখে সাবেক প্রেসিডেন্ট হোসেইন মোহাম্মদ এরশাদ পদত্যাগ করতে বাধ্য হয়েছিলেন। তার পদত্যাগের পর বিচারপতি সাহাবুদ্দিন আহমদ অস্থায়ী প্রেসিডেন্ট নিযুক্ত হন এবং জাতীয় সংসদ বাতিল হয়।

১৯৯২ - কয়েক হাজার হিন্দু ধর্মাবলম্বী স্বেচ্ছাসেবক দ্রুত বেগে ভারতের উত্তর প্রদেশের বাবরি মসজিদের দিকে ছুটে যায় এবং তা ভেঙ্গে দেয়। এই নিয়ে যে দাঙ্গা বাধে তাতে প্রায় ১৫০০ মানুষের মৃত্যু হয় ।

১৯৯৪ - ওয়াশিংটনে যুক্তরাষ্ট্র আর উত্তর কোরিয়ার প্রতিনিধি দলের মধ্যে দুদেশের রাজধানীতে যার যার লিয়াজোঁ কার্যালয়ের স্থাপন নিয়ে বৈঠক হয়।

১৯৯৮ - সন্ধ্যায় ত্রয়োদশ এশীয় গেমস থাইল্যান্ডের রাজধানী ব্যাংককে শুরু হয়।

২০০৪ - সৌদী আরবের জেদ্দায় মার্কিন কনস্যুলেট ভবনে সন্ত্রাসী হামলায় ১২ জন নিহত হয়।

জন্ম:

০৮৪৬ - হাসান আল-আসকারি, তিনি ছিলেন সৌদি আরবের ইমাম।

১৪৭৮ - বাল্ডাসারে কাস্তিগ্লিওনে, তিনি ছিলেন ইতালিয়ান কূটনীতিক ও লেখক।

১৭৩২ - ভারতের প্রথম গভর্নর জেনারেল ওয়ারেন হেস্টিংস।

১৮২৩ - জার্মান পণ্ডিত ম্যাক্স মুলার, তিনি ছিলেন বিখ্যাত ভারত বিদ্যাবিশারদ, সংস্কৃত ভাষার সুপ্রসিদ্ধ পণ্ডিত, অনুবাদক ও ৫১ খণ্ডে পবিত্র গ্রন্থ সংকলক।

১৮৫৩ - গবেষক, সাহিত্যিক ও পান্ডুলিপি সংগ্রাহক হরপ্রসাদ শাস্ত্রী ।

১৮৯৮ - গুনার ম্যরডাল, তিনি ছিলেন নোবেল পুরস্কার বিজয়ী সুইডিশ সমাজবিজ্ঞানী ও অর্থনীতিবিদ।

১৯০১ - ভারতের কমিউনিস্ট আন্দোলনের অগ্রণী সংগঠক আবদুল হালিম।

১৯১১ - বিপ্লবী দীনেশ চন্দ্র গুপ্ত।

১৯১৭ - ডব্লিউ এ এস ওডারল্যান্ড, তিনি ছিলেন অস্ট্রেলিয়ান নাগরিক, বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে বীরপ্রতীক খেতাবপ্রাপ্ত একমাত্র বিদেশি মুক্তিযোদ্ধা।

১৯২০ - জর্জ পোর্টার, তিনি ছিলেন নোবেল পুরস্কার বিজয়ী ইংরেজ রসায়নবিদ ও অধ্যাপক।

১৯২৮ - ভারততত্ত্বের গবেষক অধ্যাপক তারাপদ মুখোপাধ্যায়।

১৯৪২ - পিটার হ্যান্ডকে, তিনি ছিলেন অস্ট্রিয়ান লেখক ও নাট্যকার।

১৯৫৬ - তারেক মাসুদ, তিনি ছিলেন বাংলাদেশের বিশিষ্ট চলচ্চিত্র নির্মাতা ও গীতিকার।

১৯৬৭ - জুড আপাটও, তিনি ছিলেন আমেরিকান পরিচালক, প্রযোজক ও চিত্রনাট্যকার।

১৯৭৬ - মার্কিন অভিনেত্রী কলিন হাস্কেল।

১৯৭৭ - অ্যান্ড্রু ফ্রেদি ফ্লিনটফ, তিনি ছিলেন সাবেক ইংরেজ ক্রিকেটার ও কোচ।

১৯৮৮ - নিলস পিটারসেন, তিনি জার্মান ফুটবল খেলোয়াড়।

১৯৯০ - টামিরা পাসযেক, তিনি অস্ট্রিয়ান টেনিস খেলোয়াড়।

মৃত্যু:

০৬৭২ - মুহাম্মদ আল-নফস আল-যাকিয়া, তিনি ছিলেন আরব বিদ্রোহী নেতা।

১৭১৮ - নিকোলাস রওে, তিনি ছিলেন ইংরেজ কবি ও নাট্যকার।

১৮৮৯ - জেফারসন ডেভিস, তিনি ছিলেন আমেরিকান সাধারণ এবং রাজনীতিবিদ, আমেরিকা কনফেডারেট যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রপতি।

১৮৯২ - জার্মান উদ্ভাবক আর্নস্ট ভেরমার সিমেন্স।

১৯২২ - মরমী সাধক হাসন রাজা।

১৯৫৬ - ভীমরাও রামজি আম্বেডকর, তিনি ছিলেন একজন ভারতীয় জাতীয়তাবাদী, আইনজ্ঞ ও ভারতের দলিত আন্দোলনের অন্যতম পুরোধা।

১৯৯১ - রিচার্ড স্টোন, তিনি ছিলেন নোবেল পুরস্কার বিজয়ী ইংরেজ অর্থনীতিবিদ।

১৯৯৩ - ডন আমেচা, তিনি ছিলেন আমেরিকান অভিনেতা ও গায়ক।

২০০০ - আজিজ মিয়া, পাকিস্তানি কাউয়ালি গায়ক ও কবি।

২০০৫ - ডেভান নাইর, মালয়েশিয়ার বংশোদ্ভূত সিঙ্গাপুরের রাজনীতিবিদ ও ৩য় প্রেসিডেন্ট।

দিবস:

আজ গণতন্ত্র মুক্তি দিবস


আরও খবর
ইতিহাসে আজকের এই দিনে

শুক্রবার ২৬ জানুয়ারী ২০২৪

২৫ জানুয়ারি : ইতিহাসে আজকের এই দিনে

বৃহস্পতিবার ২৫ জানুয়ারী ২০২৪




থাইল্যান্ড সফর শেষে দেশে ফিরেছেন প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশিত:সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
কূটনৈতিক প্রতিবেদক

Image

থাইল্যান্ডে ছয় দিনের সরকারি সফর শেষে দেশে ফিরেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সোমবার (২৯ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ১১টায় প্রধানমন্ত্রী ও তার সফরসঙ্গীদের বহনকারী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের বিমানটি হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে।

এর আগে থাইল্যান্ডের স্থানীয় সময় সকাল ১০টা ১০ মিনিটে থাইল্যান্ডের ডন মুয়াং আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে যাত্রা করে বিমানটি।

শেখ হাসিনা থাই প্রধানমন্ত্রী স্রেথা থাভিসিনের আমন্ত্রণে দুই দেশের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক জোরদারে দ্বিপাক্ষিক ও বহুপাক্ষিক উভয় সফরে ২৪ এপ্রিল বিকেলে ব্যাংককে যান। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আগমনে ডন মুয়াং আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে তাকে লালগালিচা উষ্ণ অভ্যর্থনা জানানো হয়। সেখানে তাকে গার্ড অব অনার ও গান স্যালুট জানানো হয়।

শেখ হাসিনা এই সফরকে প্রতিবেশী’ নীতির ওপর বৃহত্তর ফোকাসের অংশ বলে বর্ণনা করেছেন, কারণ এটি দুদেশের জন্য দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের গতিকে আরও নবায়নের চমৎকার সুযোগ দিয়েছে। প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, এ সফর দুদেশের সম্পর্ককে আরও গভীর করার ক্ষেত্রে অনেক দূর এগিয়ে যাবে।

থাই প্রধানমন্ত্রী আয়োজিত মধ্যাহ্নভোজ বৈঠকে শেখ হাসিনা বলেন, তিনি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করেন যে, এ সফর দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের পূর্ণ সম্ভাবনার বিকাশে অত্যন্ত প্রয়োজনীয় প্রেরণা জোগাবে।

তিনি আরও বলেন, সরকারি এ সফর আমাদের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে একটি মাইলফলক হয়ে থাকবে। এটি আমাদের দুদেশের মধ্যে ফলপ্রসূ অংশীদারত্বের একটি নতুন যুগের সূচনা করেছে। আমাদের জনগণ ও দেশের পারস্পরিক সুবিধার জন্য আগামীতেও সম্পর্কের নবায়নের এ গতিকে আমাদের ধরে রাখতে হবে।

সফর চলাকালীন (২৬ এপ্রিল) বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী থাই প্রধানমন্ত্রী থাভিসিনের সঙ্গে গভর্নমেন্ট হাউসে (প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়) দ্বিপাক্ষিক আলোচনা করেন, যেখানে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া এবং দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক জোরদার করতে পাঁচটি দ্বিপাক্ষিক নথি স্বাক্ষরিত হয়।

নথিগুলো হচ্ছে- একটি চুক্তি, তিনটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ), একটি লেটার অব ইনটেন্ট (এলওআই), যা বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী স্রেথা থাভিসিনের উপস্থিতিতে স্বাক্ষর হয়।

নথির মধ্যে অফিসিয়াল পাসপোর্ট হোল্ডারদের জন্য ভিসা ছাড়সংক্রান্ত চুক্তি, জ্বালানি সহযোগিতা, শুল্ক বিষয়ে সহযোগিতা ও পারস্পরিক সহায়তা এবং পর্যটন ক্ষেত্রে সহযোগিতাবিষয়ক সমঝোতা স্মারক এবং ২০২৪ সালের মধ্যে একটি মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি (এফটিএ) নিয়ে আলোচনা সংক্রান্ত লেটার অব ইনটেন্ট (এলওআই) রয়েছে।

শেখ হাসিনা গভর্নমেন্ট হাউসে থাই প্রধানমন্ত্রীর দেওয়া একটি আনুষ্ঠানিক মধ্যাহ্নভোজেও যোগ দেন। গভর্নমেন্ট হাউসে পৌঁছালে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে থাই কুহ ফাহ ভবনের সামনের উন্মুক্ত স্থানে লালগালিচা উষ্ণ অভ্যর্থনা জানানো হয়।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২৫ এপ্রিল জাতিসংঘের এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অর্থনৈতিক ও সামাজিক কমিশনের (ইউএনএসক্যাপ) ৮০ তম অধিবেশনে যোগ দেন। এ অধিবেশনে দেওয়া ভাষণে তিনি সব বিশ্বনেতাকে যুদ্ধ, আক্রমণ এবং আগ্রাসন বন্ধ করার আহ্বান জানিয়ে যুদ্ধকে না’ বলার আহ্বান জানান।

জাতিসংঘের আন্ডার সেক্রেটারি জেনারেল ও এসক্যাপের নির্বাহী সচিব আরমিদা সালসিয়াহ আলিসজাবানা এবং ইউএনএসক্যাপ সম্মেলনস্থলে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন।

একই দিনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দুসিত প্রাসাদের অ্যামফোর্ন সাথার্ন থ্রোন হলে থাইল্যান্ডের রাজা ও রানি মহা ভাজিরালংকর্ন ফ্রা ভাজিরা-ক্লাওচা-উয়ুয়া এবং রানি সুথিদা বজ্রসুধা-বিমলা-লক্ষণের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন।


আরও খবর



ইসরায়েলের কোনও দূতাবাস নিরাপদ নয়: ইরান

প্রকাশিত:রবিবার ০৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ০৭ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

ইরানের সর্বোচ্চ নেতার একজন উপদেষ্টা হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেছেন, গত সপ্তাহে সিরিয়ার রাজধানীতে ইসরায়েলের হামলায় ইরানের ইসলামিক রেভল্যুশনারি গার্ড কর্পসের সাত সদস্য নিহত হওয়ার পর কোনো ইসরায়েলি দূতাবাস আর নিরাপদ নয়’।

খবর অনুসারে, ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনির জ্যেষ্ঠ উপদেষ্টা ইয়াহিয়া রহিম সাফাভি বলেন, ইহুদিবাদী সরকারের দূতাবাসগুলো এখন আর নিরাপদ নয়।

ইরানের বার্তা সংস্থাটি একটি গ্রাফিকসও প্রকাশ করেছে যাতে দাবি করা হয়েছে, নয় ধরণের ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র রয়েছে যা ইসরায়েলে আঘাত হানতে সক্ষম।

গত সোমবার সিরিয়ার রাজধানী দামেস্কে অবস্থিত ইরানি কনস্যুলেটে ইসরায়েলি যুদ্ধবিমান থেকে একাধিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালানো হয়। এই হামলায় ইরানের ইসলামিক রেভল্যুশনারি গার্ড কর্পসের (আইআরজিসি) জ্যেষ্ঠ কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোহাম্মদ রেজা জাহেদি ছাড়াও ছয়জন নিহত হন। নিহত ব্যক্তিদের মধ্যে ইরানের আরেক জেনারেল আছেন।

ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনি বলেছেন, কূটনৈতিক মিশনে দিবালোকের এই হামলার জন্য ইসরায়েলকে অনুশোচনা’ করিয়ে ছাড়বে তেহরান।


আরও খবর



ঢাকায় এসেছেন কাতারের আমির

প্রকাশিত:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

দুই দিনের সফরে ঢাকায় এসেছেন কাতারের আমির শেখ তামিম বিন হামাদ আল থানি। ২০০৫ সালের পর এবারই প্রথম কাতারের কোনও আমির ঢাকা এলেন।

সোমবার (২২ এপ্রিল) বিকেল ৫টার দি‌কে একটি বিশেষ ফ্লাইটে ঢাকায় আসেন কাতারের আমির শেখ তামিম বিন হামাদ আল থানি। পরে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে আমিরকে স্বাগত জানান রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। রাষ্ট্রপতির সহকারী প্রেস সচিব এস এম রাহাত হাসনাত বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

জানুয়ারিতে সরকার গঠনের পর মধ্যপ্রাচ্যের কোনও দেশ থেকে প্রথম ব্যক্তি হিসেবে উচ্চ পর্যায়ের সফরে ঢাকায় এসেছেন কাতারের আমির। আমিরের সফ‌রে দুই দেশের মধ্যে ১১টি চুক্তি ও সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) সই হ‌বে, এর মধ্যে ছয়টি চুক্তি ও পাঁচটি এমওইউ রয়েছে। তার সফরে বাণিজ্য ও বিনিয়োগে অগ্রাধিকার পাওয়ার পাশাপাশি ইরান-ইসরায়েলের সাম্প্রতিক সংঘাতের আবহে বেশ গুরত্ব সহকারে আলোচনা হবে মধ্যপ্রাচ্য পরিস্থিতি।

সফরের দ্বিতীয় দিন মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) সকালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে বৈঠক করবেন কাতারের আমির। দুই শীর্ষ নেতার বৈঠকের পর দুই দেশের মধ্যে ১১টি চুক্তি ও সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) সই হ‌বে।

কাতারের আমিরের সফর উপলক্ষ্যে রোববার এক সংবাদ সম্মেলনে পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাছান মাহমুদ বলেন, ১১টির মধ্যে ছয়টি চুক্তি ও পাঁচটি সমঝোতা স্মারক সই হবে। চুক্তিগুলো হচ্ছে, দ্বৈতকর পরিহার, আইনগত বিষয়ে সহযোগিতা, সাগরপথে পণ্য পরিবহন, বিনিয়োগ উন্নয়ন ও সুরক্ষা, দণ্ডপ্রাপ্ত ব্যক্তিদের হস্তান্তর ও যৌথ ব্যবসা পরিষদ গঠন সংক্রান্ত চুক্তি। সমঝোতা স্মারকের মধ্যে রয়েছে শ্রমশক্তি বিষয়ে সমঝোতা স্মারক, বন্দর পরিচালনা, উচ্চশিক্ষা ও বৈজ্ঞানিক গবেষণা, যুব ও ক্রীড়া সহযোগিতা এবং কূটনৈতিক প্রশিক্ষণ সহযোগিতা।

আমিরের সফরের তাৎপর্যপূর্ণ জানিয়ে হাছান মাহমুদ বলেন, কাতার মধ্যপ্রাচ্যে বাংলাদেশের অন্যতম শ্রমবাজার, সেখানে প্রায় চার লাখ বাংলাদেশি কর্মরত আছেন। এছাড়া, বিপুল পরিমাণ সার্বভৌম তহবিল রয়েছে কাতারের। বাংলাদেশের জন্য সম্ভাবনাময় বিনিয়োগের উৎস হতে পারে ওই তহবিল। একইসঙ্গে বাংলাদেশের জন্য জ্বালানি আমদানির অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ উৎস কাতার।

আমিরের সফরে মধ্যপ্রাচ্য ইস্যুতে আলোচনার প্রসঙ্গে পররাষ্ট্রমন্ত্রী জানান, মধ্যপ্রাচ্যে চলমান সংঘাত ও গাজায় মানবতাবিরোধী অপরাধের ক্ষেত্রে বাংলাদেশের অবস্থান ফিলিস্তিনিদের পক্ষে। কাতার এ বিষয়ে মধ্যস্থতাকারীর ভূমিকা পালন করছে। হামাস ও ইসরায়েলের মধ্যে মধ্যস্থতা করার চেষ্টা করে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। কাতারের আমিরের বাংলাদেশ সফরে স্বাভাবিকভাবে এ বিষয়ে আলোচনা আসতে পারে।

কাতারের আমির মঙ্গলবার বিকেলে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে বঙ্গভবনের সৌজন্য সাক্ষাৎ করবেন ও রাষ্ট্রীয় মধ্যাহ্নভোজনে অংশ নেবেন। এ দিন সন্ধ্যায় বিশেষ বিমানযোগে ঢাকা ত্যাগ করবেন আমির।


আরও খবর



ঢাকার বাতাস আজও সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

ঢাকার বাতাসের মান আজও সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) সকাল ৮টা ৫৯ মিনিটে ১৯৯ এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (একিউআই) স্কোর নিয়ে বিশ্বের দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় শহরটির অবস্থান ১৫তম।

ভারতের দিল্লি, মিসরের কায়রো ও নেপালের কাঠমান্ডু যথাক্রমে ৩৮৫, ১৮৭ ও ১৭১ একিউআই স্কোর নিয়ে তালিকার প্রথম তিনটি স্থান দখল করেছে।

১০১ থেকে ১৫০-এর মধ্যে হলে বাতাসের মান সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর, ১৫১ থেকে ২০০-এর মধ্যে একিউআই স্কোরকে অস্বাস্থ্যকর বিবেচনা করা হয়। এ ছাড়া ২০১ থেকে ৩০০ একিউআই স্কোরকে খুব অস্বাস্থ্যকর এবং ৩০১ থেকে ৪০০ একিউআই স্কোরকে ঝুঁকিপূর্ণ বিবেচনা করা হয়, যা বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।

বাংলাদেশে একিউআই নির্ধারণ করা হয় দূষণের পাঁচটি বৈশিষ্ট্যের ওপর ভিত্তি করে। সেগুলো হলো বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ ও ওজোন (ও৩)।

দীর্ঘদিন ধরে বায়ুদূষণে ভুগছে ঢাকা। এর বাতাসের গুণমান সাধারণত শীতকালে অস্বাস্থ্যকর হয়ে যায় এবং বর্ষাকালে কিছুটা উন্নত হয়।

২০১৯ সালের মার্চে পরিবেশ অধিদপ্তর ও বিশ্বব্যাংকের একটি প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, ঢাকার বায়ুদূষণের তিনটি প্রধান উৎস হলো ইটভাটা, যানবাহনের ধোঁয়া ও নির্মাণ সাইটের ধুলো।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) অনুসারে, বায়ুদূষণের ফলে স্ট্রোক, হৃদরোগ, ক্রনিক অবস্ট্রাকটিভ পালমোনারি ডিজিজ, ফুসফুসের ক্যানসার এবং তীব্র শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণের কারণে মৃত্যুহার বৃদ্ধি পেয়েছে। এর ফলে বিশ্বব্যাপী প্রতি বছর আনুমানিক ৭০ লাখ মানুষ মারা যায়।


আরও খবর



ঢাকাস্থ বরিশাল বিভাগীয় আইনজীবী কল্যাণ সমিতির কমিটি গঠিত

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

ঢাকাস্থ বরিশালের আইনজীবীদের বৃহত্তম সংগঠন বরিশাল বিভাগীয় আইনজীবী কল্যাণ সমিতির কমিটি গঠন করা হয়েছে।

গঠনতন্ত্রের ১২ ধারা অনুযায়ী উপদেষ্টা মন্ডলীর সভাপতি সিনিয়র অ্যাডভোকেট ইউসুফ হোসেন হুমায়ুন, উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য সিনিয়র অ্যাডভোকেট জয়নুল আবেদীন, সিনিয়র অ্যাডভোকেট শ ম রেজাউল করিম এমপি, অ্যাডভোকেট মো. শাহাজাদা ২০২৪-২০২৭ তিন বছরের জন্য ৬১ সদস্য বিশিষ্ট কার্যকরি কমিটির অনুমোদন করেন।

কমিটিতে সভাপতি হিসেবে ইউসুফ হোসেন হুমায়ুন, সাধারণ সম্পাদক মো. মাগফুর রহমান শেখ ও সাংগঠনিক সম্পাদক করা হয়েছে মোহাম্মদ মাহবুবুর রহমান খানকে।

এছাড়া কমিটির অন্যান্যরা হলেন সহ সভাপতি সৈয়দ মাহবুব হোসেন, এ কে এম আক্তার হোসেন, মোসাম্মৎ সুরাইয়া বেগম, জাকির হোসেন সরদার, মো. নাসির উদ্দিন, এম এ হালিম, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো. রুবেল হাওলাদার, মো. আসাদুজ্জামান খান, কোষাধ্যক্ষ মো. আল-আমিন রিজভী, সহ সাধারণ সম্পাদক মো. আবুল কালাম আজাদ, মো. আল আমিন, মো. আল-কুদরত এ্যাপোলো, পারভেজ হোসেন, শফিকুল ইসলাম মিজান, গাজী তৌহিদুল ইসলাম, সহ সাংগঠনিক সম্পাদক মোহাম্মদ মাসুদুর হমান বাদল,  সৈয়দ বশির হোসেন চৌধুরী, মো. সাইদুর রহমান মাঈনুল,  নাসরিন হেনা, শ্যামল কুমার রায়, এম, মান্নান (মান্না), আইন সম্পাদক ব্যারিষ্টার শেখ তানভীর করিম রাসেল, মহিলা বিষয়ক সম্পাদিকা উম্মে ছালমা, আন্তর্জাতিক সম্পাদক ব্যারিষ্টার সানিয়ান রহমান, দূর্যোগ ব্যবস্থাপনা সম্পাদক সরদার মো. খলিলুর রহমান, সমাজ সেবা সম্পাদক মো. আব্দুল্লাহ আল মাহবুব, আবাসন সম্পাদক মো. জাফর আহম্মেদ, তথ্য সম্পাদক মো. মশিউর রহমান, শিক্ষা সম্পাদক মো. আনিসুর রহমান রায়হান বিশ্বাস, ক্রিড়া সম্পাদক সৈয়দ ইউনুস আলী রবি, সাংস্কৃতিক সম্পাদক নার্গিস পারভীন এলিজা, প্রচার সম্পাদক মো. মোস্তফা কামাল (বাচ্চু), দপ্তর সম্পাদক  মো. রুবেল আল মামুন, নির্বাহী সদস্য মো. নুরুল ইমান বাবুল, মো. হুমায়ুন কবির, মো. আকবর হোসেন, মো. জাহাঙ্গীর হোসেন, মোসা. মৌসুমী আক্তার, ফাতিমা আক্তার, মো. মাজহারুল আনোয়ার উজ্জ্বল, এরশাদুল কাওছার, হাফিজ আল মামুন, হাবিবা আক্তার, মাহবুবা জুই, মেহেদী মিলন, নুরুল ইসলাম সজিব এবং ৬ জেলার সভাপতি/ সাধারণ সম্পাদক।


আরও খবর