আজঃ শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪
শিরোনাম

আজ রাজধানীর যেসব এলাকায় গ্যাস থাকবে না

প্রকাশিত:শনিবার ০৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ০৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

গ্যাস পাইপ লাইনের জরুরি টাই-ইন কাজের জন্য শনিবার (৪ ফেব্রুয়ারি) একাধিক এলাকায় গ্যাস থাকবে না। এদিন সকাল ৯টা থেকে সন্ধ্যা ৯টা পর্যন্ত মোট নয় ঘণ্টা মিরপুর-১৩ এবং কচুক্ষেত এলাকায় গ্যাসের সরবরাহ বন্ধ থাকবে। এ তথ্য জানিয়েছে তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেড।

শুক্রবার (৪ ফেব্রুয়ারি) তিতাস গ্যাসের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, জরুরি টাই-ইন কাজের জন্য শনিবার সকাল ৯টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত মিরপুর-১৩ এবং কচুক্ষেত এলাকায় সব শ্রেণির গ্রাহকের গ্যাসের সরবরাহ বন্ধ থাকবে।

এতে আরও বলা হয়, একই সময় আশেপাশের এলাকাতেও গ্যাসের চাপ কম থাকবে। গ্রাহকের সাময়িক অসুবিধার জন্য কর্তৃপক্ষ দুঃখপ্রকাশ করেছে।

 

নিউজ ট্যাগ: গ্যাস থাকবে না

আরও খবর



বিএনপি কতোটা দেউলিয়া হলে প্রতিবেশী রাষ্ট্রকে বয়কটের কথা বলে: সেতুমন্ত্রী

প্রকাশিত:শুক্রবার ২২ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২২ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

কতোটা দেউলিয়া হলে বিএনপি প্রতিবেশী রাষ্ট্রকে বয়কটের মতো কথা বলে, এমন প্রশ্ন তুলেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেন, কতোটা উগ্র মানসিকতা সম্পন্ন অবিবেচক হলে, কতোটা রাজনৈতিক শিষ্টাচার বহির্ভূত হলে প্রতিবেশী রাষ্ট্রকে বয়কটের মতো কথা বলে।

শুক্রবার (২২ মার্চ) দুপুরে রাজধানীর ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন ওবায়দুল কাদের।

তিনি বলেন, ভারতীয় পণ্য বয়কটের নামে বিএনপি বাজার ব্যবস্থাকে অস্থির করার গভীর ষড়যন্ত্র করছে। বৈশ্বিক বাস্তবতায় বাংলাদেশ তিন দিক থেকে ভারত বেষ্টিত। ২১ বছর ভারতের সাথে বৈরি সম্পর্কে বাংলাদেশই বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।

ভারতীয় পণ্য যারা বয়কট করতে চায় বাংলাদেশের জনগণ তাদের বয়কট করবে এমনটা জানিয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, ভারতের সঙ্গে ততক্ষণ বন্ধুত্ব রাখবো, যতক্ষণ জনগণ ও জাতীয় স্বার্থ নিশ্চয়তা পাবে। যখন বিএনপির আন্দোলনের কোনো ইস্যু থাকে না তখন ভারত তাদের ইস্যু হয়ে দাঁড়ায়।

বিএনপি কোন পথে চলছে তা নিজেরাই জানে না এমন মন্তব্য করে সেতুমন্ত্রী বলেন, বিএনপির এক নেতা গণতন্ত্র উদ্ধারে ভারতের সাহায্য চাইছে। অন্য নেতা সেদেশের পণ্য বয়কটের ডাক দিচ্ছে। বক্তব্যে আগামী ২৫ মার্চ বঙ্গবন্ধু এভিনিউতে মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ আওয়ামী লীগের আয়োজনে গণহত্যা দিবসের সমাবেশ করার ঘোষণাও দেন তিনি।

নিউজ ট্যাগ: ওবায়দুল কাদের

আরও খবর



পরিবেশের ওপর বৈদ্যুতিক গাড়ির ক্ষতিকর প্রভাব বেশি : গবেষণা

প্রকাশিত:শনিবার ০৯ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৯ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

বৈদ্যুতিক যানবাহন গ্যাস চালিত গাড়ির চেয়ে বেশি দূষণ ছড়াতে পারে। গবেষণায় দেখা যায়, বৈদ্যুতিক গাড়ির ব্রেক এবং টায়ারগুলো আধুনিক নিষ্কাশন পাইপের তুলনায় ১৮৫০ গুণ বেশি কণা পদার্থ নির্গত করে। ফলে পরিবেশ দূষিত বেশি হয়।

জ্বালানিসাশ্রয়ী হওয়ায় বর্তমানে বিশ্বব্যাপী বেশ জনপ্রিয় বৈদ্যুতিক গাড়ি। তেল ব্যবহার না করার কারণে বৈদ্যুতিক গাড়িকে পরিবেশবান্ধব হিসেবেও বিবেচনা করা হয়ে থাকে। আর তাই বিশ্বের সব বড় বড় গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠানই তৈরি করছে বৈদ্যুতিক গাড়ি। তবে বৈদ্যুতিক গাড়ি বাতাসে বেশি বিষাক্ত কণা নিঃসরণ করে পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর হয়ে উঠছে।

গবেষণায় দেখা গেছে, বৈদ্যুতিক গাড়িতে টেইলপাইপে একধরনের ফিল্টার থাকে, যার ফলে গ্যাসচালিত গাড়ি তুলনামূলক কম ক্ষতিকর কণা বাতাসে নিঃসরণ করে। ব্যাটারির কারণে সাধারণ গ্যাসচালিত গাড়ির তুলনায় বৈদ্যুতিক গাড়ির ওজন প্রায় ৩০ শতাংশ বেশি হয়। আর তাই সাধারণ গাড়ির তুলনায় বৈদ্যুতিক গাড়ির টায়ার ও ব্রেক দ্রুত ক্ষয় হওয়ার কারণে বাতাসে বেশি পরিমাণে ক্ষতিকর কণা নির্গমন করে। এমিশন অ্যানালিটিকস পরিচালিত এ গবেষণার ফলাফল ২০২২ সালে প্রকাশিত হলেও অনেকেরই নজর এড়িয়ে যায়। কিন্তু সম্প্রতি ওয়াল স্ট্রিট জার্নালে প্রকাশিত এক প্রবন্ধে গবেষণাটির ফলাফল উল্লেখ করার পর নতুন করে আলোচনা শুরু হয়েছে।

বৈদ্যুতিক গাড়ি ও গ্যাসচালিত গাড়ি থেকে বাতাসে ছড়িয়ে পড়া বিষাক্ত কণার পরিমাণ শনাক্তের জন্য নতুন করে গবেষণা শুরু করেছে ভার্জিনিয়া টেক বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল গবেষক। এ বিষয়ে হেশাম রাখা বলেন, বাতাসে বিষাক্ত কণা নির্গমনের ক্ষেত্রে বৈদ্যুতিক গাড়ি ও গ্যাসচালিত গাড়ির মধ্যে পার্থক্য ২০ শতাংশের মতো হতে পারে।


আরও খবর



ব্যাটিং বিপর্যয়: ১৮৮ রানে গুটিয়ে গেল বাংলাদেশ

প্রকাশিত:শনিবার ২৩ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ২৩ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
ক্রীড়া প্রতিবেদক

Image

শ্রীলঙ্কার প্রথম ইনিংসে ২৮০ রানের জবাবে বাংলাদেশ থেমেছে ১৮৮ রানে। ৯২ রানে এগিয়ে থেকে দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাট করতে নামবে সফরকারীরা। গতকাল শেষ বিকালে ব্যাটিংয়ে নামা বাংলাদেশ দ্বিতীয় দিনের দ্বিতীয় সেশন পুরোটা খেলতে পারেনি। ৫১.৩ ওভার টিকেছে স্বাগতিকদের ইনিংস।

সর্বনাশের শুরু শুক্রবার (২২ মার্চ) বিকালে। ১০ ওভার ব্যাট করতেই ৩ উইকেট হারিয়ে ফেলেছিল বাংলাদেশ। আজ দ্বিতীয় দিন সকালে এসে সে অবস্থার খুব একটা পরিবর্তন হলো না। দলীয় শতরান পার হওয়ার আগেই টাইগাররা হারিয়েছে আরও ‍২ উইকেট। মধ্যাহ্নবিরতির আগে ফিরেছেন লিটন দাসও। শেষ পর্যন্ত ৬ উইকেটে ১৩২ রান নিয়ে বিরতিতে যায় নাজমুল হোসেন শান্তর দল।

শাহাদাত হোসেন ১৮ ও লিটন ২৫ রান করে সাজঘরমুখো হয়েছেন। আগের দিনের অপরাজিত ব্যাটার জয়ের ইনিংস থেমেছে স্রেফ ১২ রানে। এর আগে ৩ উইকেটে ৩২ রান নিয়ে দিন শুরু করে বাংলাদেশ। তাইজুলকে নিয়ে শুরুটা করেছিলেন জয়। কিন্তু এই ওপেনার খুব একটা সুবিধা করতে পারলেন না। লাহিরু কুমারার বলে স্লিপে ক্যাচ দিয়ে আউট হন।

শাহাদাত এসেছিলেন এরপর। তাইজুলের সঙ্গে জুটি জমেও উঠেছিল। ৫৩ রানে ৪ উইকেট হারানোর পর দুজনই দেখেশুনে খেলছিলেন। জুটি যখনই আশা দেখাচ্ছিল, তখনই আক্রমণে কুমারা। আর তাতেই সাফল্য পায় লঙ্কানরা। বাউন্সি বলটা বুঝে ওঠার আগেই শাহাদাতের ব্যাটের কানায় লেগে চলে যায় স্লিপে। ধনাঞ্জয়া ডি সিলভা নেন দিনের দ্বিতীয় ক্যাচ। ৮৩ রানে বাংলাদেশ হারায় পঞ্চম উইকেট।

ক্রিজে আসেন অভিজ্ঞ লিটন। তাইজুলকে সঙ্গে নিয়ে পার করেন দলীয় শতরান। লিটন খেলেছেন একেবারেই টেস্ট মেজাজে। মাথা ঠান্ডা রেখে খেলেছেন তাইজুলও। কিন্তু টাইগারদের এ জুটিও বেশিক্ষণ স্থায়ী হয়নি। লাহিরুর দুর্দান্ত ইনসুইং ভেঙে দেয় লিটনের প্রতিরোধ। দলীয় ১২৪ এবং ব্যক্তিগত ২৫ রানে ফেরেন তিনি। শেষ পর্যন্ত ১৩২ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে সেশন শেষ করেছে বাংলাদেশ।

বিরতি পর দ্রুতই আউট হন তাইজুল। নাইটওয়াচম্যান হিসেবে নেমে বাঁ-হাতি এই স্পিনার আউট হয়েছেন ৪৭ রান করে। শেষ দিকে শরিফুল ১৫ ও খালেদ আহমেদ করেন ২২ রান। শ্রীলঙ্কার ভিস্ম ফার্নান্দো নেন ৪ উইকেট। ৩ উইকেট করে নিয়েছেন কাসুন রাজিথা ও লাহিরু কুমারা।


আরও খবর
ডি মারিয়াকে হত্যার হুমকিদাতা গ্রেফতার

বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪




বিক্ষোভে উত্তাল দিল্লি, মোদির বাড়ি ঘেরাও কর্মসূচি

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৬ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৬ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

ভারতে জাতীয় নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসছে ততই উত্তপ্ত হচ্ছে সে দেশের রাজপথ। ইতোমধ্যে গ্রেপ্তার হয়েছেন দিল্লির জনপ্রিয় মুখ্যমন্ত্রী তথা আপ নেতা অরবিন্দ কেজরিওয়াল। তিনি এখন কারাগারে। তার অনুপস্থিতিতে দলের হাল ধরেছেন তার স্ত্রী।

অন্যদিকে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কেও গ্রেপ্তারের গুঞ্জন বাতাসে। সত্যি যদি তাকে গ্রেপ্তার করা হয় তাহলে আরও উত্তপ্ত হবে ভারতের রাজনীতি।

এদিকে আবগারি দুর্নীতিকাণ্ডে বর্তমানে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি)-এর হেফাজতে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী তথা আপ নেতা অরবিন্দ কেজরিওয়াল। এদিকে তাকে গ্রেপ্তার করার পর থেকেই উত্তপ্ত ভারতের রাজধানী। দফায় দফায় বিক্ষোভ, প্রতিবাদ চলছে।

কেজরিওয়ালের গ্রেপ্তারির প্রতিবাদে মঙ্গলবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বাসভবন ঘেরাওয়ের ডাক দিয়েছিল আম আদমি পার্টি। বিক্ষোভ ঠেকাতে প্রস্তুত ছিল পুলিশও। প্রধানমন্ত্রীর বাসভবনের বাইরে একাধিক স্তরের নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হয় পুলিশের তরফে। গোটা চত্বরে ১৪৪ ধারা জারির পাশাপাশি কোনওরকম মিটিং-মিছিলের উপর জারি ছিল নিষেধাজ্ঞা। নির্দেশ অমান্য করে প্যাটেল চক মেট্রো স্টেশনের কাছে আপ কর্মী সমর্থকদের জমায়েত শুরু হতেই বিক্ষোভকারীদের উদ্দেশে পুলিশের তরফে মাইকে ঘোষণা করা হয়, এই এলাকায় ১৪৪ ধারা জারি রয়েছে। আপনারা এখানে জমায়েত করবেন না। আপনাদের ৫ মিনিট সময় দেওয়া হচ্ছে এলাকা খালি করে দিন।''

তবে পুলিশের নির্দেশকে উড়িয়ে আরও কর্মী-সমর্থক এসে জড়ো হয় ওই এলাকায়।

এর পরই বিক্ষোভকারীদের সরাতে মাঠে নামে পুলিশ। শুরু হয় হাতাহাতি। পুলিশের সঙ্গে খণ্ডযুদ্ধের মাঝেই আটক করা হয় পাঞ্জাবের মন্ত্রী হরজোৎ সিং বাইন-সহ একাধিক আপ কর্মী-সমর্থককে। অরবিন্দ কেজরিওয়ালকে মুক্তির দাবি জানানোর পাশাপাশি বিজেপির বিরুদ্ধে তোপ দেগে আপ নেত্রী রিনা গুপ্তা বলেন, আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে অরবিন্দ কেজরিওয়ালকে ভয় পেয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। তাকে ভোটের প্রচার থেকে দূরে রাখতেই গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

এদিকে কেজরিওয়াল জানিয়ে দিয়েছেন জেল থেকেই তিনি রাজ্য চালাবেন। দুদিন আগে জেল থেকেই নিজের প্রথম সরকারি নির্দেশ দিয়েছিলেন কেজরিওয়াল। এবার ফের একবার ইডি হেফাজত থেকেই নিজের দ্বিতীয় সরকারি নির্দেশ দিলেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী। দিল্লির মন্ত্রী সৌরভ ভারদ্বাজ জানালেন, বিনামূল্যে ওষুধ এবং প্যাথলজি পরীক্ষার দ্বিতীয় নির্দেশ দিলেন কেজরিওয়াল। সৌরভ এদিন বলেন, দিল্লিবাসীর যাতে কোনও ধরনের সমস্যা না হয় সেজন্যেই নিজের কাজ ইডি হেফাজতে থেকেও চালিয়ে যাবেন কেজরিওয়াল।

স্বাস্থ্য পোর্টফোলিওর দায়িত্বে থাকা সৌরভ ভারদ্বাজ একটি প্রেস মিটে বলেন, তিনি ভিতরে বা বাইরে যেখানেই হোন না কেন, যখনই কোনও আন্ডার প্রিভিলেজ ব্যক্তি ওষুধ নিতে সরকারি হাসপাতালে যায়, তখনই তার তা পাওয়া উচিত। একজন মধ্যবিত্ত ব্যক্তি ওষুধ কিনতে পারেন, কিন্তু দিল্লির লক্ষাধিক আন্ডার প্রিভিলেজ পরিবার ওষুধের জন্য সম্পূর্ণরূপে সরকারি হাসপাতাল এবং মহল্লা ক্লিনিকের উপর নির্ভরশীল। এই ওষুধগুলির মধ্যে কিছু আজীবন খেতে হয়। মুখ্যমন্ত্রী কিছু মহল্লা ক্লিনিকে বিনামূল্যে পরীক্ষার সুবিধার সমস্যা সম্পর্কে তথ্য পেয়েছেন। তাই তিনি আমাকে নিশ্চিত করতে বলেছেন যে সমস্ত হাসপাতাল এবং মহল্লা ক্লিনিকগুলি যেন বিনামূল্যে পরীক্ষা এবং ওষুধ সরবরাহ করে।

এই বিতর্কের মাঝেই আবগারি দুর্নীতি মামলায় জেলবন্দি অরবিন্দ কেজরিওয়ালের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক অভিযোগ উঠেছে। জঙ্গি মুক্তির বিনিময়ে খালিস্তানি নেতা গুরপতবন্ত সিং পান্নুনের থেকে ১৩৪ কোটি টাকা নিয়েছেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী! এমনটাই দাবি করে জাতীয় রাজনীতিতে শোরগোল ফেলে দিলেন শিখস ফর জাস্টিস প্রধান। পান্নুনের ভিডিওবার্তা প্রকাশ্যে আসার পর রীতিমতো অস্বস্তিতে আম আদমি পার্টি।

কেজরিকে বিপাকে ফেলে খালিস্তানি জঙ্গি নেতার অভিযোগ, ২০১৪ থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত খলিস্তানি সংগঠনগুলির থেকে মোট ১৬ মিলিয়ন ডলার অর্থসাহায্য পেয়েছে আম আদমি পার্টি। ভারতীয় মুদ্রায় যা প্রায় ১৩৩.৫৪ কোটি টাকা। অবশ্য পান্নুনের এহেন দাবি পুরোপুরি খারিজ করা হয়েছে আপের তরফে। তাদের বক্তব্য, আম আদমি পার্টি কখনও দেশবিরোধী কাজ করে না। তবে এই ইস্যুকে হাতিয়ার করে মাঠে নেমে পড়েছে বিজেপি। সব মিলিয়ে সময়টা মোটেই ভালো যাচ্ছে না দিল্লির মুখ্যমন্ত্রীর।


আরও খবর



বাজার অস্থিতিশীল করতেই ভারতীয় পণ্য বর্জনের ডাক বিএনপির

প্রকাশিত:শনিবার ২৩ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ২৩ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
রাহুল সরকার, চট্টগ্রাম ব্যুরো

Image

পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, বাংলাদেশে ভোগ্যপণ্য থেকে শুরু করে অনেক পণ্যই ভারত থেকে আসে। ভারতীয় পণ্যবর্জনের ডাক দিয়ে দেশের বাজার অস্থিতিশীল করে তোলা ও দ্রব্যমূল্য বাড়ানোই বিএনপির মূল উদ্দেশ্য। দেশে যাতে জনগণের ভোগান্তি হয় এবং পণ্যের মূল্য বাড়ে এটাই চায় তারা।

শনিবার (২৩ মার্চ) দুপুরে চট্টগ্রাম সার্কিট হাউসে জেলায় সরকারের উন্নয়ন কার্যক্রম বাস্তবায়ন সংক্রান্ত সমন্বয় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য শেষে পররাষ্ট্রমন্ত্রী এসব কথা বলেন।

বিএনপি নেতাদের উদ্দেশ্যে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, আপনারা ভারত থেকে আসা পেয়াঁজ খাবেন, আপনাদের নেত্রী ভারত থেকে আসা শাড়ি পরিধান করবেন, আপনাদের নেত্রী যেগুলো মাঠে গলা ফাটায়, তারাও আবার ভারতীয় শাড়ি পড়বেন, ভারত থেকে আসা গরুর মাংস দিয়ে আপনারা ইফতার করবেন, সেহেরি খাবেন, ভারতে চিকিৎসা নিতে যাবেন, আবার আপনারা ভারতীয় পণ্য বর্জনের ডাক দেবেন-এগুলো হিপোক্রেসি ছাড়া অন্য কোনোকিছু নয়।

সোমালিয়ার জলদস্যুদের কাছে জিম্মি জাহাজ ও নাবিকদের উদ্ধারে সরকারের পক্ষ থেকে কী ধরণের ভূমিকা রাখা হচ্ছে সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, গতবার যখন এমভি জাহান মনি ছিনতাই হয়েছিল তাদের মুক্ত করতে ১০০ দিন সময় লেগেছিল। এখন যতদ্রুত সম্ভব তাদের মুক্ত করার চেষ্টাই আমরা করছি। এখানে অবস্থানকারী নাবিক এবং জাহাজের যাতে কোনো ক্ষতি না হয় সেভাবেই আমরা উদ্ধার করার চেষ্টা করছি। জাহাজের মধ্যে কয়লা আছে, কয়লা একটি দাহ্য পদার্থ। সুতরাং এমন কিছু করা যাবে না; যাতে করে দাহ্য পদার্থ হুমকির সম্মুখীন হয়, জাহাজের ক্ষতি হয়। সেভাবেই আমরা এগুচ্ছি এবং যারা জাহাজটি হাইজ্যাক করেছে, তারা ইতোমধ্যে মালিক কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করেছে।

তিনি বলেন, আন্তর্জাতিক বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান এ ব্যাপারে আমাদের সহযোগিতা করছে এবং আপনারা নাবিকদের পরিবারের সঙ্গে কথা বললেও জানতে পারবেন তারাও অনেকটা আশ্বস্ত। আশা করছি, আমরা নাবিকদের উদ্ধার করতে পারব।


আরও খবর