আজঃ বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪
শিরোনাম

আজ থেকে ব্যাংক লেনদেনে নতুন সময়সূচি

প্রকাশিত:সোমবার ২৭ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ২৭ মার্চ ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

পবিত্র রমজান মাসের পুরো সময়ে ব্যাংকের লেনদেন চলবে প্রতিদিন পাঁচ ঘণ্টা করে। সরকারি-বেসরকারি সব ব্যাংকে সকাল সাড়ে ৯টা থেকে একটানা বেলা আড়াইটা পর্যন্ত লেনদেন চালু থাকবে। তবে ব্যাংক খোলা থাকবে সকাল সাড়ে ৯টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত। অর্থাৎ ব্যাংকগুলো লেনদেন পরবর্তী সময়ে আনুষঙ্গিক কাজ সম্পন্ন হবে।

প্রথম রোজা থেকে এ সময়সূচি চালু হওয়ার সিদ্ধান্ত হয়। কিন্তু এবার রমজানের প্রথম দিন ছিলো শুক্রবার, দ্বিতীয় দিন ছিলো শনিবার। সাপ্তাহিক ছুটির দুই দিন শেষে গতকাল রোববার ছিলো মহান স্বাধীনতা দিবসের ছুটি। ফলে রমজানের ৩ দিন পার হওয়ার পর আজ সোমবার (২৭ মার্চ) থেকে নতুন সময়সূচিতে চলবে অফিস।

গত বুধবার (১৫ মার্চ) বাংলাদেশ ব্যাংকের ডিপার্টমেন্ট অব অফ সাইট সুপারভিশন থেকে এ সংক্রান্ত একটি প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছিলো। ওই প্রজ্ঞাপনে নতুন এ সময়সূচি উল্লেখ করা হয়।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, দেশে কার্যরত সব তফসিলি ব্যাংক পবিত্র রমজান মাসে সকাল ৯.৩০ টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত খোলা থাকবে। এর মধ্যে বেলা ১.১৫টা থেকে ১.৩০ টা পর্যন্ত জোহরের নামায়ের বিরতি থাকবে। তবে এ বিরতির সময় অভ্যন্তরীণ সমন্বয়ের মাধ্যমে ব্যাংকের লেনদেন অব্যাহত রাখা যাবে।

অন্যান্য সময় সকাল ১০টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত ব্যাংকে লেনদেন হয়। ব্যাংকের অফিস সময় থাকে সকাল ১০টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত। তবে প্রতি বছরের রমজান মাসে অফিস ও লেনদেন সময়সূচিতে পরিবর্তন আনে বাংলাদেশ ব্যাংক। রমজান শেষে অফিস সময়সূচি পূর্বাস্থায় ফিরে আসবে বলে সার্কুলারে বলা হয়েছে।


আরও খবর



গোপন বিয়ে’র গুজব উড়িয়ে চমক দিলেন অদিতি-সিদ্ধার্থ

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

অদিতি রাও হায়দরি ও সিদ্ধার্থের বিয়ে নিয়ে গুজব ছড়াতেই ময়দানে নামলেন যুগল। এবার নতুন তথ্য প্রকাশ্যে আনলেন তারা। বুধবার থেকে বলিউড সরগরম। খবর ছড়ায়, অভিনেত্রী অদিতি রাও হায়দরি এবং সিদ্ধার্থ নাকি গোপনে বিয়ে সেরেছেন। তেলঙ্গানার রঙ্গনয়কস্বামী মন্দিরে নাকি বিয়ে সেরেছেন যুগল। বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) অন্য খবর জানালেন এই যুগল। সমাজমাধ্যমে ছবি পোস্ট করে তারা তাদের বাগ্‌দানের খবর প্রকাশ্যে এনেছেন।

বৃহস্পতিবার সমাজমাধ্যমে সিদ্ধার্থের সঙ্গে তোলা একটি ছবি পোস্ট করেন অদিতি। সেই ছবিতে যুগলের আঙুলে বাগ্‌দানের আংটি স্পষ্ট। ছবির সঙ্গে অদিতি লেখেন, ও সম্মতি দিল। আমাদের বাগ্‌দান সম্পন্ন হয়েছে।’ এই ভাবেই বিয়ের গুজব উড়িয়ে দিয়েছেন তারা। ২০২১ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত দক্ষিণী ছবি মহা সমুদ্রম’-এর সেটে আলাপ অদিতি ও সিদ্ধার্থের। ছবির সেট থেকেই তাদের বন্ধুত্ব, তারপর প্রেম। সমাজমাধ্যমে আদুরে ছবি ও ভিডিও পোস্ট করলেও নিজেদের সম্পর্কের সমীকরণ নিয়ে সংবাদমাধ্যমের সামনে মুখ খোলেননি দু’জনের কেউই।

বাগ্‌দান সম্পন্ন হতেই সিদ্ধার্থ এবং অদিতির বিয়ে নিয়ে কৌতূহল দানা বেঁধেছে। কিন্তু বিয়ের তারিখ নিয়ে এখনও কোনও তথ্য প্রকাশ করেননি এই যুগল।

প্রসঙ্গত, ২০০৩ সালে ছোটবেলার বান্ধবী মেঘনাকে বিয়ে করেছিলেন সিদ্ধার্থ। দীর্ঘস্থায়ী হয়নি সেই বিয়ে। তিন বছরের মধ্যেই ভাঙে সম্পর্কে। ২০০৭ সালে আইনত বিবাহবিচ্ছেদ হয় সিদ্ধার্থের। অদিতির গল্পটাও খানিকটা একই রকমের। মাত্র ২১ বছরেই উচ্চপদস্থ সরকারি আধিকারিক সত্যদীপ মিশ্রের সঙ্গে বিয়ে হয় অদিতির। তবে চার বছর পর বিয়ে ভাঙে নায়িকারও। ২০১৩ সালে আলাদা হন দু’জনে। এ বার সিদ্ধার্থ-অদিতির বিয়ের অপেক্ষা।


আরও খবর



আজ থেকে যেসব ব্যাংকে পাওয়া যাবে নতুন নোট

প্রকাশিত:রবিবার ৩১ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ৩১ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
অর্থ ও বাণিজ্য ডেস্ক

Image

ঈদুল ফিতর উপলক্ষে বাজারে নতুন নোট ছেড়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। আজ রোববার (৩১ মার্চ) বাণিজ্যিক ব্যাংক থেকে এটি সংগ্রহ করতে পারবেন গ্রাহকরা। গত ২০ মার্চ কেন্দ্রীয় ব্যাংকের যোগাযোগ ও প্রকাশনা বিভাগের (ডিসিপি) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়, ঢাকার বিভিন্ন তফসিলি ব্যাংকের ৮০টি শাখা এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের বিভিন্ন কার্যালয়ের মাধ্যমে ৫, ১০, ২০, ৫০ ও ১০০ টাকা মূল্যমানের নতুন নোট বিনিময় করা হবে। তবে একই ব্যক্তি একাধিকবার সেটি গ্রহণ করতে পারবেন না। সাপ্তাহিক ও সরকারি ছুটির দিন ছাড়া ৯ এপ্রিল পর্যন্ত এই নোট বিতরণ করা হবে।

যেখানে পাওয়া যাবে:

জনতা ব্যাংকের পোস্তগোলা, প্রিমিয়ার ব্যাংকের বনানী, এনসিসি ব্যাংকের যাত্রাবাড়ী, ব্যাংক এশিয়ার বনানী-১১, উত্তরা ব্যাংকের যাত্রাবাড়ী, আইএফআইসি ব্যাংকের গুলশান, পূবালী ব্যাংকের সদরঘাট, যমুনা ব্যাংকের গুলশান কর্পোরেট, মিউচ্যুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের বাবু বাজার, ন্যাশনাল ব্যাংকের মহাখালী, দি সিটি ব্যাংকের ইসলামপুর, সাউথ বাংলা এগ্রিকালচার ব্যাংকের বিজয়নগর, গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংকের নবাবপুর, সাউথইস্ট ব্যাংকের কারওয়ান বাজার, ওয়ান ব্যাংকের লালবাগ, ট্রাস্ট ব্যাংকের কারওয়ান বাজার, জনতা ব্যাংকের আব্দুল গণি রোড কর্পোরেট এবং সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের বসুন্ধরা সিটি (পান্থপথ) শাখায় নতুন নোট মিলবে।

অগ্রণী ব্যাংকের জাতীয় প্রেস ক্লাব কর্পোরেট, প্রাইম ব্যাংকের এলিফ্যান্ট রোড, জনতা ব্যাংকের টিএসসি কর্পোরেট, সোনালী ব্যাংকের জাতীয় সংসদ ভবন, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের ফরেন এক্সচেঞ্জ, ব্র্যাক ব্যাংকের শ্যামলী, সাউথইস্ট ব্যাংকের কর্পোরেট, মার্কেন্টাইল ব্যাংকের ধানমন্ডি, সাউথইস্ট ব্যাংকের প্রিন্সিপাল, এনআরবিসি ব্যাংকের ধানমন্ডি, ডাচ্-বাংলা ব্যাংকের লোকাল অফিস, ব্র্যাক ব্যাংকের সাত মসজিদ রোড, মার্কেন্টাইল ব্যাংকের মেইন ব্র্যাঞ্চ, দিলকুশা, যমুনা ব্যাংকের লালমাটিয়া এবং শাহজালাল ইসলামী ব্যাংকের ঢাকা মেইন শাখায় পাওয়া যাবে।

এছাড়া ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের রায়ের বাজার, রূপালী ব্যাংকের স্থানীয় কার্যালয়, ডাচ্-বাংলা ব্যাংকের নিউমার্কেট, এক্সিম ব্যাংকের মতিঝিল, ডাচ্-বাংলা ব্যাংকের মিরপুর, এনসিসি ব্যাংকের দিলকুশা, এক্সিম ব্যাংকের মিরপুর, সোনালী ব্যাংকের রমনা কর্পোরেট, গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংকের মিরপুর, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের মৌলভীবাজার, অগ্রণী ব্যাংকের মিরপুর, মিরপুর-১, উত্তরা ব্যাংকের বাবুবাজার, জনতা ব্যাংকের রজনীগন্ধা, ঢাকার কচুক্ষেত করপোরেট, দি সিটি ব্যাংকের মগবাজার, সোনালী ব্যাংক লিমিটেডের ইব্রাহীমপুর এবং এনসিসি ব্যাংকের মগবাজার শাখায় ঈদের নতুন নোট পাওয়া যাবে।

ন্যাশনাল ব্যাংকের উত্তরা, শাহজালাল ইসলামী ব্যাংকের মালিবাগ চৌধুরীপাড়া, আল-আরাফাহ ইসলামী ব্যাংকের উত্তরা মডেল টাউন, সাউথইস্ট ব্যাংকের কাকরাইল, ডাচ্-বাংলা ব্যাংকের এসএমই এন্ড এগ্রিকালচার, দক্ষিণখান, এনসিসি ব্যাংকের মালিবাগ, রূপালী ব্যাংকের উত্তরা মডেল টাউন করপোরেট, ইসলামী ব্যাংকের খিলগাঁও, সোনালী ব্যাংকের কোর্ট বিল্ডিং, অগ্রণী ব্যাংকের রামপুরা টিভি, ইসলামী ব্যাংকের গাজীপুর চৌরাস্তা, এবি ব্যাংকের প্রগতি স্বরণী, মার্কেন্টাইল ব্যাংকের নারায়ণগঞ্জ, ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংকের প্রগতি স্বরণী এবং এক্সিম ব্যাংকের শিমরাইল শাখা থেকে নতুন নোট নেয়া যাবে।

তাছাড়া ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংকের দক্ষিণ বনশ্রী, এনআরবিসি ব্যাংকের ভুলতা, নারায়ণগঞ্জ, ঢাকা ব্যাংকের বনশ্রী, ইসলামী ব্যাংকের কাঁচপুর, নারায়ণগঞ্জ, ঢাকা ব্যাংকের নন্দীপাড়া, প্রিমিয়ার ব্যাংকের নারায়ণগঞ্জ, আল-আরাফাহ ইসলামী ব্যাংকের নন্দীপাড়া, মিউচ্যুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের সাভার, সাভার, ওয়ান ব্যাংকের বাসাবো, প্রাইম ব্যাংকের সাভার, সাভার, প্রাইম ব্যাংক লিমিটেড, বসুন্ধরা, ট্রাস্ট ব্যাংকের কেরানীগঞ্জ, প্রিমিয়ার ব্যাংকের বসুন্ধরা, সোনালী ব্যাংকের মুন্সিগঞ্জ কর্পোরেট, ব্র্যাক ব্যাংকের বনানী এবং ন্যাশনাল ব্যাংকের শ্রীনগর শাখায় মিলবে ঈদের নতুন নোট।


আরও খবর



রমনায় বোমা হামলা: ২৩ বছরেও শেষ হয়নি মামলার বিচার

প্রকাশিত:রবিবার ১৪ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৪ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আদালত প্রতিবেদক

Image

রমনা বটমূলে পহেলা বৈশাখে বর্ষবরণ অনুষ্ঠানে বোমা হামলার মামলা ঝুলে আছে ২৩ বছর ধরে। সাক্ষী হাজির না হওয়ায় বিচারিক আদালতের গণ্ডি পেরোতে পারেনি মামলাটি। এছাড়া হত্যা মামলাটি বিচারিক আদালতে নিষ্পত্তি হলেও, হাইকোর্টে এসে আটকে গেছে। জানা গেছে, ১০ বছরে অন্তত কয়েকশো বার পিছিয়েছে শুনানি।

রাজধানীর রমনা বটমূলে ২০০১ সালে ছায়ানটের বর্ষবরণ অনুষ্ঠানে বোমা হামলা চালায় জঙ্গি সংগঠন হরকাতুল জিহাদ (হুজি)। বিস্ফোরণে প্রাণ হারান ১০ জন। আহত হন অনেকে। এ ঘটনায় হত্যা ও বিস্ফোরক আইনে পৃথক দুটি মামলা হয়।

দুই মামলার তদন্ত ও বিচারকাজ একসঙ্গে শুরু হলেও ২৩ বছরেও বিচারিক আদালতের গণ্ডি পার হতে পারেনি বিস্ফোরক মামলাটি। কারণ হিসেবে সাক্ষী হাজির না হওয়া, প্রতি বছর এই একই যুক্তি দিয়ে আসছেন রাষ্ট্রপক্ষ।

বিচারিক আদালত হত্যা মামলায় যে রায় দিয়েছে, মৃত্যুদণ্ড অনুমোদন ও আসামিদের করা আপিল শুনানির জন্য সে মামলা হাইকোর্টে ঝুলে আছে। আর বিস্ফোরক আইনের মামলাটি এখনো ঢাকা মহানগর ১৫ নম্বর বিশেষ ট্রাইব্যুনালে রায়ের অপেক্ষায়।

রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবীরা বলছেন, সাক্ষীদের হাজির করতে না পারায় বিস্ফোরক মামলার কার্যক্রম শেষ করা যায়নি। আর হাইকোর্টে হত্যা মামলার ডেথ রেফারেন্স ও আপিলের শুনানি ঈদের ছুটির পরপরই শুরু করা যাবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আইন কর্মকর্তা অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন।

২০০১ সালে হামলার পর পরই ওই দিনই নীলক্ষেত পুলিশ ফাঁড়ির সার্জেন্ট অমল চন্দ্র চন্দ রমনা থানায় হত্যা ও বিস্ফোরক আইনে পৃথক দুটি মামলা করেন। দুই মামলায় নিষিদ্ধ জঙ্গি সংগঠন হরকাতুল জিহাদের (হুজি) শীর্ষ নেতা মুফতি আব্দুল হান্নানসহ ১৪ জঙ্গিকে আসামি করা হয়।

ঘটনার প্রায় আট বছর পর দুই মামলায় ১৪ জনকে আসামি করে ২০০৮ সালের ৩০ নভেম্বর ঢাকার আদালতে অভিযোগপত্র দেয় পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।

হত্যা মামলায় ২০১৪ সালের ২৩ জুন ঢাকার দায়রা জজ রুহুল আমিন প্রধান আসামি মুফতি হান্নানসহ আটজনের মৃত্যুদণ্ড ও ছয়জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের রায় দেন। এরপর খালাস চেয়ে উচ্চ আদালত হাইকোর্টে আপিল করেন আসামিরা। অন্যদিকে মৃত্যুদণ্ড অনুমোদনের (ডেথ রেফারেন্স) জন্য নিয়ম অনুযায়ী মামলাটি হাইকোর্টে যায়।

এ মামলায় বিভিন্ন সময়ে আপিল শুনানির উদ্যোগ নেওয়া হলেও তা থেমে আছে। হত্যা মামলাটি অবশ্য বিচারের প্রথম ধাপ পেরিয়েছে ১০ বছর আগে। এরপর হাইকোর্টে এসে আটকে গেছে। ফলে গত ১০ বছরেও আসামিদের মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের অনুমোদন মেলেনি। বিভিন্ন সময়ে আদালতে উঠলেও অন্তত কয়েকশো বার পিছিয়েছে শুনানি।

এ মামলার দণ্ডিত আসামিদের মধ্যে বিএনপি সরকারের সাবেক উপমন্ত্রী আবদুস সালাম পিন্টুর ভাই মাওলানা তাজউদ্দিনসহ চার আসামি এখনো পলাতক। তবে হুজি নেতা মুফতি হান্নানের ফাঁসি অন্য এক মামলায় কার্যকর করা হয়েছে।

আসামিপক্ষের আইনজীবী মুহাম্মদ শিশির মনির বলেন, হত্যা মামলাটির আপিল শুনানির জন্য হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট বেঞ্চে এসেছিল। রাষ্ট্রপক্ষ সময় আবেদন করেছে, তাই সময় শুরু হয়নি।

তিনি বলেন, এখন পর্যন্ত তিনটি কোর্টে মামলার শুনানি শুরু হয়েছিল। এমনকি আংশিক শুনানিও হয়েছিল। কিন্তু সরকারের পক্ষ থেকে বারবার সময় চাওয়া হয়। ২০১৪ সালের ডেথ রেফারেন্স এটি। যার শুনানি শুরুই হয়নি।

অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন গত ৯ এপ্রিল সুপ্রিম কোর্টে নিজ কার্যালয়ে সাংবাদিকদের বলেন, রমনার বটমূলের হত্যা মামলায় ডেথ রেফারেন্স ও আসামিদের আপিল শুনানির উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

তিনি বলেন, মামলাটি শুনানির জন্য হাইকোর্টের বিচারপতি এস এম কুদ্দুস জামান নেতৃত্বাধীন বেঞ্চে রয়েছে। আগামী মাসে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে এ মামলার আপিল শুনানির উদ্যোগ নেওয়া হবে।

ওই বেঞ্চের একজন বিচারক আগে আইনজীবী হিসেবে এ মামলার কাজে ছিলেন। তাই তিনি শুনানি করতে পারেননি। এ কারণে হয়ত কিছুটা সময় লেগেছে। তবে এবার শুনানি হবে। আমরা প্রস্তুত আছি- বলেন রাষ্ট্রের প্রধান এ আইন কর্মকর্তা।

অন্যদিকে বিস্ফোরক আইনে করা মামলায় ২০১৪ সালের ১৪ সেপ্টেম্বর মুফতি হান্নানসহ ১৪ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের মাধ্যমে বিচারকাজ শুরুর আদেশ দেন ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-১ এর বিচারক শাহেদ নূর উদ্দিন।

সাবেক ব্রিটিশ হাই কমিশনার আনোয়ার চৌধুরী হত্যা মামলার রায় অনুযায়ী ২০১৭ সালের ১২ এপ্রিল রাতে মুফতি হান্নানের ফাঁসি কার্যকর করা হয়। ফলে রমনা বটমূলের বিস্ফোরক আইনের মামলা থেকে তার নাম বাদ যায়।

এ মামলার বাকি আসামিরা হলেন- মাওলানা তাজউদ্দিন, জাহাঙ্গীর আলম বদর, মুফতি আব্দুল হাই, মুফতি শফিকুর রহমান, মাওলানা আবু বকর, হাফেজ সেলিম হাওলাদার, আরিফ হাসান সুমন, মাওলানা আকবর হোসাইন, মাওলানা শাহাদাৎ উল্লাহ জুয়েল, হাফেজ মাওলানা আবু তাহের, মাওলানা সাব্বির ও মাওলানা শওকত ওসমান। তাদের মধ্যে তাজউদ্দিন, আবদুল হাই ও জাহাঙ্গীর পলাতক রয়েছেন।

২০২২ সালের ২১ মার্চ বিস্ফোরক মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হয়। রাষ্ট্রপক্ষে মোট ৮৪ জন সাক্ষীর মধ্যে ৫৪ জনের সাক্ষ্য শোনেন আদালত। ওই বছরের ৩ এপ্রিল আত্মপক্ষ সমর্থনে নিজেদের নির্দোষ দাবি করে ন্যায়বিচার প্রত্যাশা করেন সাত আসামি। অন্য আসামিরা পলাতক থাকায় আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ পাননি।

ওইদিন যুক্তিতর্ক উপস্থাপনের জন্য ওই বছরের ১১ অগাস্ট দিন ধার্য করেন বিচারক। কিন্তু তার আগেই ২৮ জুলাই ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল মামলাটি মহানগর বিশেষ ট্রাইব্যুনালে ফেরত পাঠায়।

ঢাকার মহানগর দায়রা জজ আদালতের রাষ্ট্রপক্ষের প্রধান পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) আব্দুলাহ আবু বলেন, সাক্ষীরা একবার সাক্ষ্য দিয়ে গেছেন। কিন্তু পরে ওই সাক্ষীদের সহজে পাওয়া যায়নি। দীর্ঘদিন হয়ে গেছে। তাই যত তাড়াতাড়ি সম্ভব বিচারকাজ শেষ হওয়া উচিত।

প্রায় দুই যুগ ধরে চলা এই হামলার বিচার শেষ না হওয়ায় ক্ষোভ জানান শিল্পীরা। সঙ্গীতশিল্পী খায়রুল আনাম শাকিল বলেন, আমাদের দেশের কিছু লোক আছেন, যারা বাঙালি সংস্কৃতিকে বাঁকা চোখে দেখেন। তবে এ ঘটনার একটি পূর্ণাঙ্গ রায় যেন পাই, সে প্রত্যাশা করি।


আরও খবর



বাংলাদেশি যুবক হত্যা: অভিযুক্তদের শাস্তি দাবিতে নিউইয়র্কে বিক্ষোভ

প্রকাশিত:শনিবার ৩০ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ৩০ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
Image

নিউইয়র্কে মা ও ছোট ভাইয়ের সামনে পুলিশ বাংলাদেশি তরুণ উইন রোজারিওকে (১৯) গুলি করে হত্যা করায় প্রবাসীদের মধ্যে তীব্র ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে।

এই হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে শুক্রবার (২৯ মার্চ) কুইন্সের জ্যাকসন হাইটসের ডাইভারসিটি প্লাজায় জড় হন বিপুল সংখ্যক মানুষ।

প্রবাসী বেঙ্গলী খ্রিস্টান অ্যাসোসিয়েশনর র‌্যালিতে জড় হয়েছিলেন হিন্দু, বৌদ্ধ এবং মুসলিম সম্প্রদায়ের সর্বস্তরের প্রতিনিধিত্বকারীরা। ছিলেন পেশাজীবী এবং ডেমক্র্যাটিক পার্টির নেতৃবৃন্দের সাথে গণমাধ্যম কর্মীরাও। স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীরাও প্রচণ্ড ক্ষোভ দেখায় এই র‌্যালি থেকে। র‌্যালিতে ছিলেন অ্যাটর্নি মঈন চৌধুরী।

তিনি জানান, উইন রোজারিওর পরিবার এই হত্যাকাণ্ডে দায়ীদের বিরুদ্ধে আইনী লড়াই চালানোর জন্য তার সহযোগী ফার্মকে নিযুক্ত করেছেন। ইতিমধ্যেই তারা যথাযথ প্রক্রিয়া অবলম্বন করেছেন। অভিযুক্ত পুলিশ অফিসারদের বডি ক্যামেরার ফুটেজ সংগ্রহের পদক্ষেপও গ্রহণ করা হয়েছে। আনুসঙ্গিক সবকিছু তাদের ফার্মের বিশেষজ্ঞরা খতিয়ে দেখবেন।

ডেমক্র্যাটিক পার্টির ডিস্ট্রিক্ট লিডার অ্যাট লার্জ অ্যাটর্নি মঈন চৌধুরী এ সংবাদদাতাকে আরও জানান, প্রচলিত রীতি অনুযায়ী উইন রোজারিওর হত্যাকাণ্ডের উচ্চ পর্যায়ের তদন্ত শুরু করেছেন স্টেট অ্যাটর্নি জেনারেল। পাশাপাশি আমাদের ফার্মও তদন্তে নেমেছে। ন্যায় বিচারের জন্য আমরা সর্বোচ্চ পর্যায়ে লড়ে যাবো।

বিক্ষোভ সমাবেশে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য দেন প্রবাসী বেঙ্গলী খ্রিস্টান অ্যাসোসিয়েশনর সাবেক সভাপতি গ্যাব্রিয়েল তাপস গমেজ, বিকাশ গমেজ, লুথারেন চার্চের প্যাস্টর জ্যামস রয়, দক্ষিণ এশিয়ান-আমেরিকানদের অধিকার ও মর্যাদা নিয়ে কর্মরত স্যাফেস্টর প্রধান নির্বাহী মাজেদা এ উদ্দিন, কম্যুনিটি অ্যাক্টিভিস্ট এ এফএম মেসবাহউজ্জামান প্রমুখ।

১৯ বছর বয়সী বাংলাদেশি আমেরিকান উইন রোজারিওর ছবিসহ প্ল্যাকার্ডে লেখা ছিল উই ওয়ান্ট জাস্টিস। প্রত্যেকে ছিলেন সরব। একই দাবিতে ১ এপ্রিল সোমবার অপরাহ্নে একইস্থানে বিক্ষোভের ডাক দিয়েছে গাজীপুর জেলা অ্যাসোসিয়েশন

এই সংগঠনের সেক্রেটারি ইছহাক মোল্লা বাবু এ সংবাদদাতাকে জানান, নিহত উইনের বাড়ি গাজীপুর জেলার পূবাইলের হারবাইদ গ্রামে। উইনের বাবা ফ্রান্সিস রোজারিও এবং মা ইভা কোস্টা পুত্রকে এভাবে হারানোর বেদনায় কাতর।

এদিকে, নিউইয়র্ক পুলিশ ডিপার্টমেন্টের পক্ষ থেকে আগেই জানানো হয়েছে, অভিযুক্ত পুলিশ অফিসারদের অস্ত্র কেড়ে নেয়া হয়েছে। তদন্তের ভিত্তিতে যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে। বাংলাদেশি আমেরিকান পুলিশ অ্যাসোসিয়েশন (বাপা)র কর্মকর্তারা নাম গোপন রাখার শর্তে এ সংবাদদাতাকে বলেছেন, তারা অনানুষ্ঠানিকভাবে বডি ক্যামেরা পর্যবেক্ষণ করেছেন। উইন পুলিশের দিকে কাঁচি হাতে তেড়ে আসায় আত্মরক্ষার্থে গুলি করতে বাধ্য হয়েছেন কর্তব্যরত অফিসারেরা।

যদিও উইনের মা ইভা কোস্টা বলেছেন যে, সামান্য মানসিক বিকারগ্রস্ত উইন উচ্ছৃঙ্খল আচরণ করায় ৯১১ এ কল করা হয়েছিলো পুলিশের জরুরি সহায়তার জন্য। দ্রুত আসেন পুলিশ অফিসারেরা। তারা বাসায় ঢুকেই উইনকে নিবৃত করার চেষ্টা করেন। উইন তাতে সাঁয় দেননি। অধিকন্তু রান্না ঘরে ব্যবহৃত কাঁচি হাতে নিয়ে পুলিশকে ভয় দেখায়। সে অবস্থায় তিনি উইনকে জড়িয়ে ধরেন যাতে সে কোন অপকর্ম করতে না পারে। এমনি অবস্থায় অন্তত: ৫ রাউন্ড গুলি ছুঁড়ে উইনকে হত্যা করা হয়েছে।


আরও খবর



সমুদ্রপথ নিরাপদ করার লক্ষ্যে কাজ করছে বাংলাদেশ: নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী

প্রকাশিত:সোমবার ১৫ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১৫ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

বাণিজ্যিক জাহাজগুলো যাতে বিভিন্ন সংকটের সময়ে নিরাপদে চলাচল করতে পারে সে লক্ষ্য বাস্তবায়নে বাংলাদেশ কাজ করছে বলে জানিয়েছেন নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী।

তিনি বলেছেন, বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক নৌসংস্থার (আইএমও) নির্বাচিত সি ক্যাটাগরির সদস্য। ১৭৪টি দেশ আইএমওর সদস্য। কীভাবে সমুদ্রপথ  নিরাপদ করা যায় সেলক্ষ্যে আমরা একটি প্রস্তাব তৈরির কাজ করছি।

রবিবার (১৫ এপ্রিল) ঈদের পর প্রথম কর্মদিবসে সচিবালয়ে নিজ দপ্তরে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন।

খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেন, শিগগিরই সেটি (প্রস্তাব) আইএমওতে পাঠানো হবে। কারণ বাণিজ্যিক জাহাজগুলো যদি সংকটের সময়ে চলাচল করতে না পারে তাহলে বিশ্ব বাজারে জিনিসপত্রের দাম বেড়ে যায়, অস্থিরতা বেড়ে যায়।

ঈদ ও নববর্ষের শুভেচ্ছা বিনিময়ের পাশাপাশি সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব দেন মন্ত্রী। তিনি বলেন, আমাদের মূল লক্ষ্য ছিল ২৩ জন নাবিককে নিরাপদে দেশে ফিরিয়ে আনা। এবং সেটি সম্ভব হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সবসময় এ বিষয়ে সজাগ ছিলেন। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, নৌপরিবহন অধিদপ্তর, আন্তর্জাতিক নৌ উইংগুলো কাজ করেছে। দ্রুত আমরা নাবিকদের মুক্ত করতে পেরেছি। এ ক্রেডিট প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার।

ব্যাগে করে মুক্তিপণ দেওয়ার ছবি দেখা গেছে-দৃষ্টি আকর্ষণ করলে প্রতিমন্ত্রী বলেন, এটা কোন সিনেমার ছবি আমি তো জানি না। ‌ এমন ছবি তো আমরা অনেক চলচ্চিত্রে দেখি। কোন ছবি কোথায় গিয়ে কিভাবে যুক্ত হয়েছে, কোনটার সঙ্গে কোনটা এডিট হয়েছে আমি জানি না।

তিনি বলেন, জানতাম পরিত্যক্ত জিনিস পানিতে ফেলে। এত দামি জিনিস পানিতে ফেলে জানা ছিল না।

জলদস্যুদের হাত থেকে মুক্তি পাওয়া জাহাজটি এখন দুবাইয়ের উদ্দশে যাচ্ছে জানিয়ে নৌপ্রতিমন্ত্রী বলেন, সেটি ১৯ বা ২০ এপ্রিল দুবাইয়ে পৌঁছাবে। এরপরের পুরো বিষয়টি জাহাজ এবং নাবিকদের সঙ্গে সমঝোতার বিষয়। নাবিকরা কত দিনের জন্য চুক্তিবদ্ধ হয়ে গেছে, সেই চুক্তি তারা বহাল রাখবে, না কি তারা ফিরে আসবে।

খালিদ মাহমুদ চৌধুরী আরও বলেন, তবে মালিকরা গতকালকে খুব ভালো একটি কথা বলেছে। আমি শুনেছি, তারা যদি চায় বাংলাদেশে ফিরে আসবে। তাদেরকে বিমানযোগে বাংলাদেশের নিয়ে আসা হবে। সেখানে তাদের রিপ্লেস যারা হবে। সেটা নিয়েও হয়তো তারা কাজ করছে।

ঈদের দিন ঢাকার সদরঘাট লঞ্চের রশি ছিঁড়ে পাঁচজন নিহত হওয়ার বিষয় নিয়ে কথা বলেন মন্ত্রী। তিনি বলেন, এ ঘটনায় সার্ভেয়ারদের দুর্বলতা থাকলে তাদেরও শাস্তির আওতায় আনা হবে।  অভ্যন্তরীণ নৌপথে যতগুলো ঘটনা ঘটেছে, সেটা সদরঘাট হোক, ভোলায় হোক, চাঁদপুরে হোক, বরিশালে হোক, মাঝ নদীতেই হোক না কেন- প্রত্যেকটার আমরা ব্যবস্থা গ্রহণ করেছি। বিভিন্ন ধরনের পানিশমেন্টগুলো হয়।

তিনি বলেন, ঈদের দিন আমরা উৎসবমুখর ছিলাম। ‌ সেখানে এই ধরনের একটি ঘটনা ঈদের আনন্দকে ম্লান করে দিয়েছে। জাহাজের সঙ্গে যুক্ত ছিল অনেকে কিন্তু পালিয়ে গেছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী কয়েকজনকে গ্রেপ্তার করেছে। একটা মামলা হয়েছে। তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। আমরা এই জায়গাটায় খুবই শক্ত আছি। যারা দোষী তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে। ইতিমধ্যে রুট পারমিট বাতিল করা হয়েছে।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, অনেক লঞ্চ গতি ও শক্তি নিয়ে সেখানে ঢোকার চেষ্টা করে। এটা সব লঞ্চ করে, ব্যাপারটা তা নয়। বিশেষ বিশেষ কিছু লঞ্চ করে, শক্তিশালী কোন মালিক থাকলে তাহলে এটা করে। আমরা সেটার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেব। এই জায়গাটায় আমাদের জিরো টলারেন্স।


আরও খবর