আজঃ শুক্রবার ০৮ ডিসেম্বর ২০২৩
শিরোনাম

আজকের রাশিফল: সোমবার ১৩ নভেম্বর ২০২৩

প্রকাশিত:সোমবার ১৩ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ১৩ নভেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
জীবন ধারা ডেস্ক

Image

আজ নতুন কী ঘটতে চলেছে? আজ কি আপনার জন্য ভাল কিছু অপেক্ষা করে আছে? কেমন থাকবে আপনার আর্থিক অবস্থা? নাকি খারাপ কিছুর অপেক্ষা করে আছে আপনার ভাগ্যে। বিখ্যাত জ্যোতিষীর দ্বারা বিশ্লেষণের পর আজকের দিন নিয়ে ভবিষ্যত গণনা জানুন আপনার আজকের রাশিফলে।

মেষ : কাজের চাপ যদি মানসিক অবসাদের সাথে ফেলে তবে বাচ্চাদের সঙ্গ মন ভালো করে দেবে। অভিজ্ঞ মানুষদের সংস্পর্শে থেকে তাদের থেকে মতামত নিজের জীবনে কাজে লাগাতে চেষ্টা করুন।

বৃষ : আপনার স্পষ্টবাদিতা আজ করোর রোষের কারণ হতে পারে। খেলা থেকে উপার্জন হতে পারে। কর্মক্ষেত্রে সমস্যার সন্মুখিন হতে পারেন। বন্ধুদের সাথে আড্ডা দিয়ে মন হালকা হবে।

মিথুন : কোনও কথা বলার আগে সেই কথা কাউকে আঘাত দিতে পারে কিনা সেটা চিন্তা করুন। বাড়িতে টাকাপয়সা এবং মূল্যবান জিনিস সাবধানে রাখুন। মন হালকা করতে গান শুনতে পারেন।

কর্কট : অত্যাধিক ভ্রমণ আপনাকে বিরক্ত করে তুলবে। আজ ব্যবসায় অপ্রত্যাশিত লাভ পাবেন। কর্মক্ষেত্রে ভুলের জন্য ঊর্ধ্বতনের সমালোচনার শিকার হতে পারেন। ভালোবাসার মানুষের সাথে অন্তরঙ্গ মুহূর্ত কাটবে।

সিংহ : আজ প্রেমিক বা প্রেমিকারা ভালোবাসার মানুষের সাথে অনেকটা সময় কাটাবেন। এর ফলে মনের মধ্যে জমে থাকা সব দুঃখ লাঘব হবে। নিজের চালচলনে সাবধান হওয়ার চেষ্টা করুন।

কন্যা : নিজের পছন্দের বই বা সিনেমা আজ আপনাকে এক অন্য জগতে নিয়ে যাবে। যেকোনো বিষয়ে ভয় না পেয়ে আত্মবিশ্বাসের সাথে এগিয়ে যান। সাফল্য আসবেই।

তুলা: আপনার জীবনসঙ্গী অথবা ভালোবাসার মানুষের সাথে কিছু অন্তরঙ্গ মুহূর্ত কাটবে যা স্মরণীয় হয়ে থাকবে। আপনার ব্যক্তিগত সমস্যার সমাধানের ব্যাপারে বন্ধুদের সাথে আলোচনা করতে পারেন।

বৃশ্চিক : নিজের শরীরের যত্ন নিন এর জন্য ব্যায়াম করতে হতে পারে। যে কোনও রকম বিতর্কে আজ সাফল্য আপনার দিকেই থাকবে। আজ কোনও ধর্মীয় স্থানে গিয়ে আধ্যাত্মিক চর্চা করতে পারেন।

ধনু : সম্পত্তি সংক্রান্ত কারবার থেকে লাভ হবে। সন্ধ্যায় বন্ধুদের সাথে কোথাও যাওয়া হতে পারে। বিবাহিত সম্পর্কে প্রেম আজ নতুন উচ্চতায় পৌঁছাবে। ব্যক্তিত্ব ঠিক রাখার চেষ্টা করুন।

মকর : মনের জোর বজায় রাখুন। সমস্ত সমস্যা মিটে যাবে। পুরানো জিনিস বা গহনায় বিনিয়োগে লাভ হবে। পরিবারের কারোর শারীরিক সমস্যা হতে পারে। ভ্রমণের সময় নতুন বন্ধু পেতে পারেন। পত্নীর সাথে সুখকর সময় কাটবে।

কুম্ভ : আজ নতুন কিছু শিখতে পারেন। ভবিষ্যতের কথা ভেবে সাশ্রয় করুন। যেকোনোরকম তর্ক বিতর্ক এড়িয়ে চলুন। আজ আধ্যাত্মিক উন্নতি হবে। ঘুরতে গিয়ে পরিচিত কারোর সাথে দেখা হতে পারে। বিশ্রাম উপভোগ করুন।

মীন : কোনও ধর্মীয় স্থানে গিয়ে স্বর্গীয় জ্ঞান লাভ করবেন। কিছু অনুদান দিতে পারেন। আজ পর্যাপ্ত অর্থ উপার্জন হবে। ভাইয়ের থেকে সাহায্য পেতে পারেন। বিবাহিতদের জন্যও দিনটি ভালো। দাম্পত্যপ্রেম নতুন উচ্চতা পাবে।


আরও খবর
নিউমোনিয়ার ঝুঁকি এড়াতে করণীয়

শুক্রবার ০৮ ডিসেম্বর ২০২৩

মোজা দিবস আজ

শুক্রবার ০৮ ডিসেম্বর ২০২৩




মনোনয়নপত্র কেনা অধিকাংশ তারকা বসন্তের কোকিল : জায়েদ খান

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৩ নভেম্বর 20২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৩ নভেম্বর 20২৩ | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image
আমরা যারা আওয়ামী লীগের খারাপ সময়ে পাশে ছিলাম, আমাদের মনোনয়নপত্র নেওয়া উচিত। কিন্তু দেখেন যারা মনোনয়নপত্র কিনেছেন তারা অধিকাংশই বসন্তের কোকিল।

আওয়ামী লীগের নানা উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ড এবং নির্বাচনী প্রচারে অংশ নিয়েছেন শোবিজের একঝাঁক তারকা। সেই ধারাবাহিকতায় দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে ক্ষমতাসীন দলের মনোনয়ন ফরম কিনেছেন রুবেল, মাহিয়া মাহি, শমী কায়সার, রোকেয়া প্রাচী, শাকিল খান, সিদ্দিকুর রহমান, গায়ক এসডি রুবেল, অভিনেত্রী সিমলাসহ অনেকে।

এদিকে শোবিজ তারকাদের মনোনয়ন ফরম কেনার হিড়িক দেখে জায়েদ খান বললেন, যারা মনোনয়নপত্র কিনেছেন তারা অধিকাংশই বসন্তের কোকিল।

মনোনয়নপত্র কেনার খবর শোনা গেলেও শেষ পর্যন্ত মনোনয়ন কেনার দৌড়ে দেখা যায়নি জায়েদ খানকে। মনোনয়নপত্র না কেনা প্রসঙ্গে ঢাকাই সিনেমার এ নায়ক বলেন, ইচ্ছে করেই আমি মনোনয়নপত্র কিনিনি। আমার হাতে এখন দেশ-বিদেশের অনেক কাজ। আপাতত এই কাজগুলো নিয়েই ব্যস্ত। কারণ দুই কাজ একসঙ্গে হয় না। আর আমাকে সংসদ সদস্য হিসেবে বিবেচনা করলে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ এমনিতেই আসবে। তিনি যখন মনে করবেন আমি তখন মনোনয়নপত্র কিনব। যারা রাজপথে সক্রিয় ছিল। আওয়ামী লীগের দুঃসময়ে পাশে ছিল তাদেরই নির্বাচনে অংশ নেওয়ার কথা চিন্তা করা উচিত। এবারের মনোনয়ন কেনা অনেক শিল্পীই দলের দুঃসময়ে পাশে ছিল না।

নিজেকে আওয়ামী লীগের ত্যাগী কর্মী দাবি করে এ চিত্রনায়ক বলেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সময় ছাত্রলীগের কর্মী ছিলাম। রাজপথে থেকে মার খেয়েছি। রুবেল ভাই, সোহেল রানা ভাইও রাজপথের লোক। আমরা হলাম আওয়ামী লীগের ত্যাগী নেতাকর্মী। তারা আওয়ামী লীগের দুঃসময়ে রাজপথে ছিলেন। আমি মনে করি, আমরা যারা আওয়ামী লীগের খারাপ সময়ে পাশে ছিলাম, আমাদের মনোনয়নপত্র নেওয়া উচিত। কিন্তু দেখেন যারা মনোনয়নপত্র কিনেছেন তারা অধিকাংশই বসন্তের কোকিল।


আরও খবর



নিউজউইকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নিবন্ধ

প্রকাশিত:শুক্রবার ০১ ডিসেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০১ ডিসেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
শেখ হাসিনা

Image
এটি আশা করা যায় যে মংলার জনগণের অভিযোজন পরিকল্পনাগুলো জলবায়ু পরিবর্তনের সঙ্গে খাপ খাইয়ে নেওয়া অন্যান্য শহর ও শহরগুলোর জন্য একটি ব্লুপ্রিন্ট হয়ে উঠতে পারে।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিখ্যাত আমেরিকান সাপ্তাহিক নিউজ ম্যাগাজিন নিউজউইকে জলবায়ু পরিবর্তনের ওপর গ্লোবাল সেন্টার অন অ্যাডাপটেশনের সিইও প্যাট্রিক ভারকুইজেনের সঙ্গে একটি নিবন্ধ লিখেছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার (৩০ নভেম্বর) নিবন্ধটি প্রকাশিত হয়েছে। যখন বিশ্বব্যাপী জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের উপায় খুঁজে বের করার জন্য বিশ্ব নেতারা দুবাইতে কপ-২৮ জলবায়ু শীর্ষ সম্মেলনে সমবেত হয়েছেন।

সম্পূর্ণ নিবন্ধটি আজকের দর্পণ এর পাঠকদের জন্য নিচে দেওয়া হলো:

॥শেখ হাসিনা এবং প্যাট্রিক ভারকুইজেন॥

জলবায়ু পরিবর্তন হল একটি বৈশ্বিক বিপর্যয় যা গরীবদের ওপর ধনীরা চাপিয়ে দেয় এবং ক্রমবর্ধমান হারে এটি তাদের নিজেদের ওপর চাপিয়ে দেওয়া হয়। দুবাইতে কোপ২৮ জলবায়ু সম্মেলনের জন্য আমন্ত্রিত বিশ্ব নেতাদের বুঝতে হবে যে তাদের টপ-ডাউন (উপর থেকে নিচে) পদ্ধতি কখনই কাজ করতে পারে না। বরং জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলার লড়াইয়ের জন্য আমাদের ক্ষতিগ্রস্তদেরকে দায়িত্ব দিতে হবে এবং এই লড়াইয়ে তাদের অর্থায়ন করতে হবে।

জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলায় নেতাদের মতদ্বৈততায় জলবায়ু বিপর্যয় থেমে থাকবে না। এর ফলে ইতোমধ্যেই জনপদের ওপর টাইফুন এবং বন্যা হচ্ছে এবং খরার কারণে ফসল উৎপাদন ব্যাহত হওয়ায় ক্ষুধা ছড়িয়ে পড়ছে। জলবায়ু তহবিলের একটি ক্ষুদ্র অংশই জলবায়ু পরিবর্তনের সবচেয়ে খারাপ প্রভাবের সঙ্গে লড়াই করা লোকেদের কাছে পৌঁছায়-তাদের নিজেদের এবং জীবিকা রক্ষায় প্রয়োজনীয় সংস্থান ছাড়া তারা আরও দুর্বল হয়ে পড়ছে। জলবায়ু অনাচার ও বৈষম্য আরও বাড়ছে।

জলবায়ু পরিবর্তনের ক্ষতিগ্রস্তদের প্রথম সারিতে থাকা মানুষকে রক্ষায় সাহায্য না করলে বৈশ্বিক পর্যায়ে জলবায়ু কার্যক্রমের কোনো মানে হয় না। আমাদের স্থানীয়ভাবে পরিচালিত জলবায়ু-স্থিতিস্থাপক উদ্যোগের জন্য সব প্রয়োজনীয় তহবিল দ্রুত এবং দক্ষতার সঙ্গে হস্তান্তর করার উপায় খুঁজে বের করতে হবে। এ জন্য নতুন চিন্তাভাবনা এবং একটি নতুন পদ্ধতি উদ্ভাবনার প্রয়োজন।

কপ-২৮ এ, বিশ্বকে অভিযোজন অর্থায়ন দ্বিগুণ করতে হবে। ক্ষতিগ্রস্ত তহবিলটি অবশ্যই সম্পূর্ণরূপে কার্যকর হতে হবে যাতে আমরা অবকাঠামো পুননির্মাণ এবং জলবায়ু প্রভাবগুলোর সঙ্গে আরও কার্যকরভাবে খাপ খাইয়ে নিতে স্থানীয় সম্প্রদায়ের চাহিদা মেটাতে দ্রুত এবং জরুরি ভিত্তিতে প্রতিক্রিয়া জানাতে পারি। এটি জলবায়ু ন্যায়বিচারের প্রতিও একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ।

মুভিং ফরম গ্লোবাল টু লোকাল

গ্লাসগোতে কপ-২৬-এর প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী, ২০২৫ সালের মধ্যে উন্নত থেকে উন্নয়নশীল দেশগুলোতে অভিযোজন অর্থের প্রবাহ দ্বিগুণ করে ৪০ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছানো নিশ্চিত করতে অর্থ প্রদানকারীদের অবশ্যই ২০২২ এবং ২০২৫ এর মধ্যে বার্ষিক অভিযোজন প্রবাহ গড়ে কমপক্ষে ১৬ শতাংশ বৃদ্ধি করতে হবে। তবুও অভিযোজন অর্থায়ন প্রবাহ বিকাশে দেশগুলো ২০২১ সালে ১৫ শতাংশ কমে ২১.৩ বিলিয়ন হয়েছে। এই অর্থ খুবই সামান্য। তবুও এই অর্থের ৬ শতাংশেরও কম, এবং সম্ভবত ২ শতাংশের কম স্থানীয় সম্প্রদায়ের নেতৃত্বে জলবায়ু-স্থিতিস্থাপকতা প্রকল্পগুলোতে পৌঁছায়। সঠিকভাবে ট্র্যাকিং এবং অর্থ প্রবাহের প্রতিবেদন না করার কারণে অনুমান পরিবর্তিত হয়-এবং এটির উন্নতি করা দরকার। এর কারণ জলবায়ু নীতি-কার্যক্রম এবং সিদ্ধান্ত গ্রহণ ওপর থেকে নিচে প্রবাহিত হয়।

কোনো শহর, রাস্তা, মাঠ এবং বাড়ি সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ তা যারা জানে তারাই সেখানে বসবাস করে। জলবায়ু পরিবর্তনের পরিণতি থেকে নিজেদের রক্ষা করার জন্য আমাদের অবশ্যই তাদের একত্রিত হতে এবং তাদের নিজস্ব প্রকল্প তৈরি ও বাস্তবায়ন করতে উৎসাহিত করতে হবে এবং ক্ষমতায়িত করতে হবে।

এটি বলা সহজ, করা কঠিন। জলবায়ু স্থিতিস্থাপকতা জোরদার করার লক্ষ্যে দীর্ঘমেয়াদী প্রকল্পগুলো পরিচালনা করার জন্য স্থানীয় সম্প্রদায়ের প্রায়শই সময় এবং দক্ষতার অভাব হয়। প্রকল্পের প্রস্তাবনা তৈরি করার জন্য তাদের সাহায্য এবং প্রশিক্ষণের প্রয়োজন এবং তহবিল সুবিধা নেওয়ার জন্য তাদের মৌলিক জিনিসগুলোর প্রয়োজন যেমন- আইনিভাবে গঠিত সংস্থা এবং ব্যাংক অ্যাকাউন্ট।

বাংলাদেশ সবসময়ই স্থানীয়ভাবে নেতৃত্বাধীন জলবায়ু অভিযোজনে একটি শীর্ষস্থানীয় অবস্থানে রয়েছে এবং সম্প্রতি সরকার স্থানীয় সম্প্রদায়ের কাছে জলবায়ু সহায়তা পৌঁছানোর বিভিন্ন উপায় অন্বেষণ করছে। মুজিব জলবায়ু সমৃদ্ধি পরিকল্পনা অভিযোজনের জন্য স্বল্প সুদে ঋণ সুবিধা সহজ করে তোলে, অভিযোজনে নেতৃত্ব দেওয়ার জন্য সম্প্রদায় এবং স্থানীয় সরকারগুলোকে প্রশিক্ষণ দেওয়ার জন্য একটি জলবায়ু ঝুঁকি তহবিল রয়েছে, সবুজ ব্যাঙ্কিং পরিষেবাগুলো প্রসারিত করে এবং বাস্তুতন্ত্র পরিষেবাগুলোর জন্য অর্থপ্রদানকারী সম্প্রদায়গুলোকে অন্বেষণ করে।

ঢাকায় গ্লোবাল হাব অন লোকালি লিড অ্যাডাপ্টেশনের মাধ্যমে সরকার সমাধান জোরদারে এবং বিশ্বের অন্যান্য ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চলগুলোর সঙ্গে সর্বোত্তম অনুশীলন বিনিময় করতে সহায়তা করছে। এই প্রচেষ্টা ইতোমধ্যেই মাঠ পর্যায়ে নাটকীয় সাফল্য অর্জন করেছে।

চ্যালেঞ্জ থেকে সম্ভাবনা

বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম সমুদ্রবন্দর মংলায়, মেয়র এবং বাসিন্দারা তাদের জলবায়ু চ্যালেঞ্জের মধ্যে অর্থনৈতিক সুযোগ চিহ্নিত করার জন্য একটি পরিকল্পনা তৈরি করছে। অন্যান্য বড় শহরগুলোর মতো, মংলা জলবায়ু অভিবাসীদের একটি বড় আগমন দেখেছে যদিও এটি ক্রমবর্ধমান সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধির সঙ্গে লড়াই করছে।

গ্লোবাল ওয়ার্মিংয়ের ফলস্বরূপ-শহরের বিশুদ্ধ পানি সরবরাহকে দূষিত হচ্ছে। মংলা জনবসতির মানচিত্র তৈরি করছে, জলবায়ুর প্রধান দুর্বলতা চিহ্নিত করছে এবং স্থানীয়ভাবে নেতৃত্বাধীন উদ্যোগের উন্নয়ন করছে। ব্র্যাক, একটি আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থা এবং এটি যুক্তরাজ্য এবং কানাডার সরকারের সহায়তায় গ্লোবাল সেন্টার অন অ্যাডাপটেশনের মাধ্যমে কাজ করছে। এটি আশা করা যায় যে মংলার জনগণের অভিযোজন পরিকল্পনাগুলো জলবায়ু পরিবর্তনের সঙ্গে খাপ খাইয়ে নেওয়া অন্যান্য শহর ও শহরগুলোর জন্য একটি ব্লুপ্রিন্ট হয়ে উঠতে পারে।

এটি আমাদের দেখায় যে স্থানীয়ভাবে পরিচালিত অভিযোজনই এগিয়ে যাওয়ার পথ। কিন্তু আমাদের এই পদ্ধতিগুলো ব্যাপকভাবে জোরদার করতে হবে। এজন্য দাতাদের জন্য অযাচিত ঝুঁকি তৈরি না করে আমাদের স্থানীয় সম্প্রদায়গুলোকে অর্থায়ন করার উপায় খুঁজে বের করতে হবে। বিশ্বব্যাংক এবং এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ব্যাঙ্কের মতো আন্তর্জাতিক অর্থ সংস্থাগুলোসহ বৃহৎ অর্থদাতাদের পোর্টফোলিওতে জনগণের অভিযোজন পরিকল্পনাগুলোকে ত্বরান্বিত করার জন্য একটি ট্রান্সমিশন বেল্ট হিসাবে কাজ করার জন্য শক্তিশালী মধ্যস্থতাকারী সংস্থাগুলো এখানে মূল্যবান হতে পারে।

কপ-২৮ তখনই সফল হবে যখন এটি জলবায়ু সংকটে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত কমিউনিটির জন্য প্রকৃত সুবিধা অর্জন করবে। এই বছরের জলবায়ু শীর্ষ সম্মেলনে অবশ্যই জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত দরিদ্র সম্প্রদায়ের কাছে অর্থ প্রবাহ এবং স্থানীয় ভাবে নেতৃত্ব, উপযুক্ত এবং কার্যকর অভিযোজন নিশ্চিত করতে হবে। আমরা যদি এটি অর্জন করতে পারি, তাহলে সেটি হবে বিশ্ব জলবায়ু পরিবর্তনের গুরুতর অবিচার প্রতিকারের একটি বড় পদক্ষেপ।


আরও খবর



ইন্দোনেশিয়ায় আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতে ১১ পর্বতারোহীর মৃত্যু

প্রকাশিত:সোমবার ০৪ ডিসেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ০৪ ডিসেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

ইন্দোনেশিয়ার পশ্চিমাঞ্চলে একটি আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতে কমপক্ষে ১১ জন পর্বতারোহীর মৃত্যু হয়েছে। আজ সোমবার বার্তা সংস্থা এএফপিকে এ তথ্য জানিয়েছে স্থানীয় উদ্ধারকর্মীরা।

দেশটির সুমাত্রা দ্বীপের দুই হাজার ৮৯১ মিটার চূড়ার মাউন্ট মারাপি থেকে তিন হাজার মিটার ব্যাপ্তি নিয়ে আকাশে ছাই উদগীড়নের মাধ্যমে এই আগ্নেয়গিরির থেকে অগ্ন্যুৎপাত শুরু হয় গতকাল রোববার। 

আরও পড়ুন>> ব্যাখ্যা দিতে আইজি প্রিজন্স ও সুরক্ষা সচিব সুপ্রিম কোর্টে

পাডাং সার্চ অ্যান্ড রেসকিউ এজেন্সির প্রধান আব্দুল মালিক আজ সোমবার (৪ ডিসেম্বর) বলেন, সেখানে মোট ২৬ জন লোক ছিল যাদের সরিয়ে নেওয়া সম্ভব হয়নি। এদের মধ্যে ১৪ জনকে আমরা খুঁজে পাই যাদের তিনজন জীবিত ছিল আর ১১ জনকে মৃত অবস্থায় পাওয়া যায়।

আব্দুল মালিক জানান পাহাড়টিতে শনিবার মোট ৭৫ জন পর্বাতারোহী অবস্থান করছিল। ১২ জন এখনও নিখোঁজ রয়েছে আর ৪৯ জন পাহাড়ের শৃঙ্গ থেকে নেমে আসতে পেরেছিল, যাদের অনেককেই হাসপাতালে নেওয়া হয়।

এদিকে, পশ্চিম সুমাত্রার প্রাকৃতিক সম্পদ সংরক্ষণ সংস্থা জানিয়েছে, পর্বতারোহীদের নামিয়ে আনতে সারা রাত কাজ করেছে উদ্ধারকর্মীরা। সংস্থাটির প্রধান রুডি রিনালডি জানান, পর্বতারোহীদের অনেকেই চিকিৎসা সহায়তা নিয়েছে। তিনি বলেন, প্রচণ্ড তাপে অনেকের শরীর পুড়ে গেছে, তাদের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। আগ্নেয়গিরিটির জ্বালামুখের কাছে যারা ছিল তারাই বেশি আঘাত পেয়েছে।

উল্লেখ্য দ্বীপপুঞ্জের দেশ ইন্দোনেশিয়া প্রশান্ত মহাসাগরের রিং অব ফায়ারে অবস্থিত যেখানে ভূপৃষ্ঠের গঠনের কারণে উচ্চ মাত্রার ভূকম্পন ও অগ্নুৎপাতের ঘটনা একটি নিয়মিত ব্যাপার। দক্ষিণপূর্ব এশিয়ার এই দেশটিতে ১৩০টির মতো সক্রিয় আগ্নেয়গিরি রয়েছে।


আরও খবর



মিরপুর টেস্টে ধারাভাষ্য দেবেন তামিম

প্রকাশিত:বুধবার ০৬ ডিসেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ০৬ ডিসেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
ক্রীড়া প্রতিবেদক

Image

বাংলাদেশের জনপ্রিয় ওপেনার তামিম ইকবাল বেশ কিছুদিন ধরেই মাঠের বাইরে রয়েছেন। ওয়ানডে বিশ্বকাপে খেলার কথা থাকলেও শেষ মুহূর্তে তাকে দলে রাখা হয়নি। এরপর থেকেই আলোচনায় রয়েছেন তিনি। ঘরের মাটিতে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে চলমান টেস্ট সিরিজেও তামিম দলে নেই। তবে এবার তাকে ম্যাচ চলাকালীন দেখা যাবে।

বুধবার (৫ ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে ৯টায় সিরিজের দ্বিতীয় ও শেষ টেস্ট ম্যাচে মুখোমুখি হবে বাংলাদেশ ও নিউজিল্যান্ড। ম্যাচটিতে ব্যাট হাতে না দেখা গেলেও মাইক্রোফোন হাতে দেখা যাবে ওপেনার তামিম ইকবালকে। বিষয়টি তিনি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে নিজের অফিসিয়াল পেইজে জানিয়েছেন।

ফেসবুকে তামিম লিখেছেন, আগামীকাল বাংলাদেশ এবং নিউজিল্যান্ডের মধ্যকার দ্বিতীয় টেস্টের প্রথম দিনে ধারাভাষ্য প্যানেলে অল্প সময়ের জন্য অংশ নেব। আন্তর্জাতিক ম্যাচে এটিই আমার প্রথম! আমি থাকছি বেলা ১২ টা ৪০ মিনিট থেকে দুপুর ১টা ১০ মিনিট এবং ১টা ৪০ মিনিট থেকে ২টা ১০ মিনিট পর্যন্ত। আবারও ধারাভাষ্য বক্সের অভিজ্ঞতা নিতে উন্মুখ হয়ে আছি।

আরও পড়ুন>> শীর্ষ করদাতা সাকিব, এরপরেই মাহমুদউল্লাহ-তামিম

এর আগে নিজের ধারাভাষ্য নিয়ে আগ্রহের কথা জানিয়েছিলেন তামিম। ২০২৪ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে নিয়মিত ধারাভাষ্যে থাকার আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। ক্রিকেটের সংক্ষিপ্ত ওই ফরম্যাট থেকে অবসর নিয়েছেন তিনি। ফলে কমেন্ট্রি বক্সে জনপ্রিয় এই ওপেনারকে দেখা অসম্ভব কিছু না। এ দিকে মাঠের খেলায় তামিমের ফেরা নিয়ে এখনও ধোঁয়াশা কাটেনি।

গত ২৭ নভেম্বর বিসিবি সভাপতি নাজমুল হাসান পাপনের গুলশানের বাসভবনে দেখা করেছিলেন সাবেক ওয়ানডে অধিনায়ক তামিম ইকবাল। বৈঠক শেষে পাপন জানিয়েছিলেন, বিপিএলের পর তামিমের ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে। তার আগে সে ফিরবে না।


আরও খবর
বৃষ্টির কারণে পরিত্যক্ত দ্বিতীয় দিনের খেলা

বৃহস্পতিবার ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩




পরিবার থেকে বিয়ের চাপে বিজয়-তামান্না

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৬ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৬ নভেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

বলিউডের জনপ্রিয় দুই তারকা তামান্না ভাটিয়া ও বিজয় ভার্মার প্রেমের সম্পর্ক নিয়ে এখন আর কোনো রাখঢাক নেই। সম্প্রতি মণীশ মালহোত্রার বাড়ির দীপাবলি অনুষ্ঠান শেষে বিজয়ের হাত টেনে ধরে তামান্নার গাড়িতে ওঠার ভিডিও ইতিমধ্যেই সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল। এদিকে বিজয়-তামান্নাকে পরিবারের পক্ষ থেকে বিয়ের জন্য চাপ দেয়া হচ্ছে।

ইন্ডিয়া টুডের প্রতিবেদন অনুযায়ী, গাঁটছড়া বাঁধতে বাবা-মায়ের চাপের মুখে পড়েছেন তামান্না ভাটিয়া। তাই খুব শীঘ্রই বিয়ে করার পরিকল্পনা করছেন বিজয়-তামান্না।

সম্প্রতি আর কোনও সিনেমার জন্য চুক্তিবদ্ধও হচ্ছেন না তামান্না। ভোলা শংঙ্কর ও জেলার সিনেমার কাভাল্লা গানের পর আর কোনও কাজ নিচ্ছেন না অভিনেত্রী।

কিছুদিন আগে এক সাক্ষাৎকারে বিয়ের প্রসঙ্গে তামান্না বলেন, বিয়ে একটা বড় দায়িত্ব। তখনই একজনের সম্মতি দেওয়া উচিত, যখন সে দায়িত্ব নেওয়ার জন্য সম্পূর্ণ তৈরি থাকবে। 

আরও পড়ুন>> কার প্রেমে পড়লেন শেহনাজ গিল?

যদিও তামান্নার বরাবরের পরিকল্পনা ছিল ৩০ পেরোতেই বিয়ে করে দুই সন্তান নিয়ে সংসার করবেন। সেটা হয়নি। তামান্নার কথায়, খুব ছোট বয়সে কাজ শুরু করি। তখন ইন্ডাস্ট্রিতে নায়িকারা মেরে-কেটে ১০ বছর অভিনয় করত। আমি নিজের ক্ষেত্রে তেমনটাই হবে ধরে নিয়েছিলাম। ৩০ পর্যন্ত কাজ করব, তার পর বিয়ে, দুই সন্তান। ব্যাস, সংসার করব। কিন্তু আমার ত্রিশেই যেন পুনর্জন্ম হল।

এর আগে বিভিন্ন সাক্ষাৎকারে বিজয়ের উচ্ছ্বসিত প্রশংসা করেন তামান্না। তিনি জানিয়েছেন বিজয়ের সব কিছুই ভালো। শেষমেশ কি মধুর পরিণতি পাবে তাদের সম্পর্ক? সেটা সময়ই বলে দেবে।

লাস্ট স্টোরিজ টু সিনেমায় বিজয়-তামান্নার রসায়ন ব্যাপক নজর কেড়েছে সিনেমাপ্রেমীদের।


আরও খবর