আজঃ বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪
শিরোনাম

আলেশা মার্টের কার্যক্রম বন্ধ ঘোষণা

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০২ ডিসেম্বর 2০২1 | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০২ ডিসেম্বর 2০২1 | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান আলেশা মার্টের অফিশিয়াল কার্যক্রম বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। নিরাপত্তাহীনতার কারণ দেখিয়ে বুধবার দিবাগত রাত তিনটায় নিজেদের ফেসবুক পেজে এক বিবৃতির মাধ্যমে এ ঘোষণা দেয় প্রতিষ্ঠানটি।

বিবৃতিতে বলা হয়েছে, অনাকাঙ্ক্ষিত ও নিরাপত্তাজনিত কারণবশত আলেশা মার্টের সমস্ত অফিশিয়াল কার্যক্রম আজ থেকে পরবর্তী নির্দেশনা দেওয়া পর্যন্ত বন্ধ থাকবে। গতকাল বুধবার আমাদের অফিসে কতিপয় লোক দ্বারা অফিস কর্মকর্তাদের গায়ে হাত তোলা এবং বল প্রয়োগের চেষ্টার কারণে আমরা এমন সিদ্ধান্ত নিতে বাধ্য হচ্ছি।

এ ছাড়াও বিবৃতিতে উল্লেখ্য করা হয়, বল প্রয়োগকারীরা আমাদের কাস্টমার নয়, তাদের পেমেন্ট শিডিউল ছিল না এমনকি এসএমএস পায়নি। পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা পাওয়ার পরই পুনরায় আমাদের কার্যক্রম শুরু করা হবে। এ পরিস্থিতির জন্য আমরা আন্তরিকভাবে দুঃখিত। আলেশা মার্ট-এর সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ।

এ বিষয়ে কথা বলতে আলেশা মার্টের চেয়ারম্যানকে ফোন করা হলে বন্ধ পাওয়া যায়। তাঁর হোয়াটসঅ্যাপে কল করা হলেও তিনি সাড়া দেননি।

আলেশা মার্টের মূল অফিস রাজধানীর বনানীতে। তেজগাঁওয়ের নাসরিন টাওয়ারে তাদের আরেকটি অফিস রয়েছে। এ ছাড়া রাজধানীর হাজারিবাগে তাদের একটি ওয়ার হাউস আছে।

গ্রাহকদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, সাত মাসে আলেশা মার্ট বিশেষ মূল্যছাড়ে মোটরসাইকেলসহ বিভিন্ন পণ্য বিক্রির ৫ দফা ক্যাম্পেইন চালায়। এসব ক্যাম্পেইনে ৪৫ হাজার গ্রাহক পণ্যের অর্ডার দেন। চার দফায় ক্যাম্পেইনের পণ্য ডেলিভারি দেওয়া হলেও পঞ্চম দফায় সাত হাজার ৩০০ গ্রাহকের অর্ডারের মোটরসাইকেল দিতে পারেনি তারা।

আলেশা মার্টের কাছে গ্রাহকদের ২০০ কোটি টাকার বেশি পাওনা বলে জানা গেছে।

নিউজ ট্যাগ: আলেশা মার্ট

আরও খবর
দেশে এলো এক হাজার টন আলু

বুধবার ২৭ মার্চ ২০২৪




স্বামীকে হত্যা করে থানায় আত্মসমর্পণ করলেন স্ত্রী

প্রকাশিত:শনিবার ০২ মার্চ 2০২4 | হালনাগাদ:শনিবার ০২ মার্চ 2০২4 | অনলাইন সংস্করণ
পটুয়াখালী প্রতিনিধি

Image

পটুয়াখালীতে স্বামীকে ধারালো বটি দিয়ে কুপিয়ে শ্বাসরোধ করে হত্যার পর থানায় হাজির হলেন স্ত্রী। শুক্রবার (০১ মার্চ) দিবাগত রাত ৮টার দিকে স্বামীর মৃত্যু নিশ্চিত হওয়ার পরে থানায় গিয়ে স্ত্রী জিনিয়া ইসলাম (১৮) আত্মসমর্পন করেন।

এর আগে, বিকেল ৫টার দিকে পটুয়াখালী পৌর সভার কলাতলা আকন বাড়ি এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। নিহত মো. রাকিব ইসলাম (২০) শহরের কলাতলা এলাকার নজরুল ইসলামের ছেলে।

পটুয়াখালীর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আহমদ মঈনুল হাসান বলেন, গত কোরবানির ঈদের তিন দিন আগে শহরের কলাতলা আকন বাড়ির ভাড়াটিয়া নজরুল ইসলামের ছেলে মো. রাকিব ইসলাম (২০) এর সাথে সদর উপজেলার ইটবাড়িয়া ইউনিয়নের জুয়েল আকনের মেয়ে জিনিয়া ইসলাম (১৮) এর বিয়ে হয়। বিয়ের পর থেকে রাকিব বেকার ছিল। পরে পারিবারিক কলহের জের ধরে প্রায়ই রাকিব স্ত্রী জিনিয়াকে মারধর করত। সম্প্রতি স্ত্রী পরকিয়া করছে এমন সন্দেহে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে ঝগড়া-ঝাটি লেগেই থাকতো। এক পর্যায়ে জিনিয়া তার বাবার বাড়ি চলে যায়।

তিনি আরও জানান, শুক্রবার দুপুরে রাকিব তার স্ত্রীকে বাবার বাড়ি থেকে নিয়ে আসেন। আসার পথে তাদের মধ্যে কথা কাটাকাটি হয়। বিকেলে রাকিব ঘুমাতে গেলে ধারালো বটি দিয়ে শরীরের বিভিন্ন স্থানে কুপিয়ে গুরুত্বর আহত করার পর গলায় ওড়না পেচিয়ে শ্বাসরোধ করে রাকিবের মৃত্যু নিশ্চিত করেন তার স্ত্রী জিনিয়া। পরে রাত ৮টায় স্ত্রী জিনিয়া পটুয়াখালী সদর থানায় উপস্থিত হলে পুলিশ মৃতদেহ উদ্ধার করে মর্গে পাঠায়।

অতিরিক্ত পুলিশ সুপার বলেন, মৃতদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। ঘটনার সাথে আরও কেউ জড়িত আছে কিনা তা অধিকতর তদন্তে বেরিয়ে আসবে।


আরও খবর



জেলখানার অভিজ্ঞতা নিয়ে বই লিখছেন পরীমণি

প্রকাশিত:সোমবার ১১ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১১ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

ঢাকাই সিনেমার আলোচিত চিত্রনায়িকা পরীমণি ক্যারিয়ারজুড়েই নানা কারণে বিতর্কের মুখে পড়েছেন। কখনো বিয়ে-বিচ্ছেদ কাণ্ডে আলোচনার সৃষ্টি করেছেন, আবার কখনো জেলে গিয়ে বিতর্কের সৃষ্টি করেছেন।

তবে সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে এই অভিনেত্রী জানিয়েছেন, কেন জেলে গিয়েছিলেন সে বিষয়টি এখনও স্পষ্ট নয় তার কাছে। তবুও জেলজীবনের অভিজ্ঞতা কেমন ছিল, সেটা নিয়ে বই লিখবেন। যেখানে তিনি কারাবাসের দিনগুলোর গল্প তুলে ধরবেন।

পরীমণি বলেন, আমি কাউকে খুন করিনি, জঙ্গি হামলা করিনি, আমার বাসায় কোনো বোমা ছিল না। আমি আসলে কী করেছি এটাই জানি না। ভালো বিষয় হলো, এখান থেকে অনেক কিছু শিক্ষা নিয়েছি। জেলখানার অভিজ্ঞতা নিয়ে বই লিখেছি।

পরী মনে করেন স্ট্রেট ফরোয়ার্ড বলেই ব্যক্তিজীবনে তার লড়াইটা কঠিন ছিল সবসময়।

এ বিষয়ে অভিনেত্রীর ভাষ্য, একটু স্ট্রেট ফরোয়ার্ড বলে হয়তো আমার সঙ্গে এমনটা হচ্ছে। তবে এখন আমি জানি মানুষ কী পছন্দ করে আর কী পছন্দ করে না। মানুষ চায় নিজের গলাবাজির নিচে সবার গলাবাজি থাকুক। সবাই চায় আমি আস্তে কথা বলি, অন্যেরা যা চায় সেটা করি। সমাজের চাপানো কিছু নিয়ম আছে, সেগুলো মেনে চললেই তুমি লক্ষ্মী মেয়ে।

সোশ্যাল মিডিয়ায় সমালোচনা প্রসঙ্গে পরীমণি বলেন, আমাকে নিয়ে যত নেগেটিভ কথা হয়েছে, ঠিক ততটুকু পজিটিভ কথাও হয়েছে। আমি যখন জেল থেকে বের হই তখন মানুষজন আমাকে অনেক সাপোর্ট করেছে, বিশেষ করে মেন্টালি। তাদের সঙ্গে আমার কিন্তু রক্তের কোনো সম্পর্ক নেই। তারা আমার কাজের জন্যই আমার পাশে দাঁড়িয়েছিল।

নিউজ ট্যাগ: পরীমণি

আরও খবর



রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির উদ্যোগে

উপকূলীয় দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাসে সমন্বয় সভা

প্রকাশিত:সোমবার ১১ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১১ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
প্রেস বিজ্ঞপ্তি

Image

বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি বাগেরহাট ইউনিটের সহযোগিতায় মোড়েলগঞ্জ উপজেলার বিভিন্ন এনজিও প্রতিনিধিদেরকে নিয়ে ইয়ুথ নেট প্রজেক্ট অফিস, মোরেলগঞ্জ এ ডিআরআর স্টেকহোল্ডারদের নিয়ে সমন্বয় সভা করা হয়।

সভাটি বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি বাগেরহাট ইউনিটের এসিস্ট্যান্ট প্রোগ্রাম অফিসার সাদিদ হোসেন এর সঞ্চালনায় ও মোঃ ওসমান গনির সভাপতিত্বে  উক্ত সভায় সকল এনজিওর প্রতিনিধিরা মুক্তমনের প্রাণবন্ত আলোচনা করেন।

কীভাবে সকলে মিলে ও সমন্বয় করে মোড়েলগঞ্জ উপজেলার কার্যক্রমকে সুসংগঠিত ভাবে বাস্তবায়ন করা যায় এবং সকল কাজের লক্ষ পূরণ হয় তার জন্য নিজ নিজ মতামত ব্যক্ত করেন।

সকলের মতামতে সিদ্ধান্ত গৃহিত হয়, প্রতি দুই মাস অন্তর অন্তর বিভিন্ন এনজিওদের সমন্বয় করে একটি সমন্বয় সভা করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ হয়। যাতে কোন কার্যক্রম ওভারলেপিং না হয় সেজন্য কাজ বাস্তবায়নের আগে সমন্বয় করলে ভালো হবে বলেও মতামত প্রকাশ করেন।

সভার উপস্থিত এনজিও প্রতিনিধি হলেন, মোঃ সিফাত হোসাইব (কোডেক), নাসরিন আক্তার (উত্তরণ), শওকত চৌধুরী (ডরপ), ফয়সাল অহমেদ (জাগরনী চক্র ফাউন্ডেশন) মোঃ ওসমান গনী (ব্রাক), সুরমা আক্তার (লজিক), ইভা আক্তার (ওয়ার্ল্ড ভিশন), স্নিগ্ধা পাল (সিসিডিবি) ও মোঃ মেহেদী হাসান (দি হাঙ্গার প্রজেক্ট বাংলাদেশ) আলোচনায় বক্তারা মোরেলগঞ্জ উপজেলার সকল বেসরকারি সংস্থা এক হয়ে কাজ করার আহবান জানান। উক্ত অনুষ্ঠানের সঞ্চলনের দ্বয়িত্ব পালন করেন, মুসাদ্দিক বিল্লাহ তামিম, প্রোগ্রাম এসোসিয়েট, ইয়ুথ ইন ক্লাইমেট একশন প্রজেক্ট, বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি, বাগেরহাট ইউনিট।


আরও খবর



ছাত্রলীগের বাইরে নিয়োগ বাতিল: চবি রেজিস্ট্রারকে নেতার হুমকি

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২১ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২১ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি

Image

ছাত্রলীগ কর্মী ছাড়া অন্য সবার নিয়োগ বাতিল করতে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) রেজিস্ট্রারকে হুমকি দিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শাখা ছাত্রলীগের একাংশের নেতাকর্মীরা। সহকারী প্রক্টরদের উপস্থিতিতেই রেজিস্ট্রার কক্ষে উচ্চ বাচ্য করে তাকে শাসিয়েছেন চবি ছাত্রলীগের কয়েকজন নেতা।

বুধবার (২০ মার্চ) বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার কে এম নূর আহমদের কক্ষে এ ঘটনা ঘটে। বিষয়টি নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন রেজিস্ট্রার। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ও প্রক্টরকে মৌখিকভাবে বিষয়টি অবহিত করেছেন।

এর আগে রেজিস্ট্রার কক্ষে চাকরিতে যোগদান করতে আসা ইয়াহিয়া টিপু নামে এক যুবককে মারধর করে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা। তাকে ৫৫০ টাকা দৈনিক মজুরির শর্তে বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোবিজ্ঞান বিভাগে কম্পিউটার ল্যাব সহকারী হিসেবে নিয়োগ দিয়ে যান সদ্য সাবেক ভিসি অধ্যাপক ড. শিরীণ আখতার।

ছাত্রলীগ কর্মীদের বাইরে সব নিয়োগ ক্যান্সেল করতে রেজিস্ট্রারকে প্রথমে শাসাতে থাকেন শাখা ছাত্রলীগের উপগ্রুপ বিজয়ের একাংশের নেতা ওয়াহিদুল ইসলাম। তিনি রেজিস্ট্রারের দিকে আঙুল উঁচিয়ে বলতে থাকেন, এখনও পিছনে বসে আছে ও। ও ছাত্রলীগ করে না। তবুও ওরে চাকরি দিয়েছেন। ওর কাছ থেকে পাঁচ লাখ টাকা ঘুষ খাইছে ভিসি ম্যাম।

এ বিষয়ে জানতে সদ্য সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. শিরীণ আখতারের মোবাইলে একাধিকবার কল দিলেও তিনি রিসিভ করেননি।

এরপর শাসাতে থাকেন একই গ্রুপের নেতা শাখা ছাত্রলীগের সাবেক আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক মোরশেদুল আলম রিফাত। এসময় তিনি রেজিস্ট্রারকে বলতে থাকেন, ছাত্রলীগের বাইরের এগুলা ক্যান্সেল। ছাত্রলীগ কর্মী না। ছাত্রলীগের বাইরের নিয়োগ ক্যান্সেল। ছাত্রলীগের পোলারে নিয়োগ দিলে সমস্যা নাই। ছাত্রলীগের বাইরে যেগুলা, ওইগুলা ক্যান্সেল। ছাত্রলীগের পোলাপাইনের চাকরি নেওয়ার অধিকার আছে। বাইরের পোলাপাইনের কী অধিকার! ছাত্রলীগের বাইরে সব ক্যান্সেল।

তার সঙ্গে এসময় উপস্থিত সব ছাত্রলীগ নেতাকর্মী রেজিস্ট্রারকে শাসাতে থাকেন। আর ভিসিকে এসব নিয়োগের ব্যাপারে বলার জন্য তাদের পক্ষে রেজিস্ট্রারকে বুঝাতে থাকেন বিশ্ববিদ্যালয় কর্মচারী ইউনিয়নের সভাপতি মো. সুমন মামুন, সাধারণ সম্পাদক মো. মনসুর আলী।

এসময় রেজিস্ট্রার অফিসে আরও উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী প্রক্টর নাজেমুল আলম মুরাদ, মোহাম্মদ রোকন উদ্দিন, আব্দুল মান্নান ও শঙ্কর বড়ুয়া।

এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) কে এক নূর আহমদ বলেন, আমার অফিসে এসে তারা এরকম আচরণ করেছে। এটা আমার জন্য অপমানজনক! আমি তো তাদের নিয়োগ দিতে পারব না। নিয়োগ দেবেন ভিসি। তবুও তারা আমার এখানে এসে অসৌজন্যমূলক আচরণ করেছে। আমি ভিসি মহোদয় ও প্রক্টর এই বিষয়ে মৌখিকভাবে অবহিত করেছি। প্রয়োজনে প্রক্টরকে লিখিত অভিযোগ দিব।’

এই বিষয়ে জানতে চাইলে চবি প্রক্টর অধ্যাপক ড. নূরুল আজিম সিকদার প্রতিদিনের বাংলাদেশকে বলেন, রেজিস্ট্রার মৌখিকভাবে বিষয়টি অবহিত করেছেন। দেখি আমরা কী করতে পারি। পরে এ বিষয়ে জানানো হবে।’


আরও খবর



কেজরিওয়াল গ্রেপ্তার: যুক্তরাষ্ট্রের মন্তব্যে ক্ষুব্ধ ভারত

প্রকাশিত:বুধবার ২৭ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২৭ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়ালের গ্রেপ্তার নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের মন্তব্যের কড়া প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে ভারত। যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দফতরের একজন মুখপাত্র বার্তাসংস্থা রয়টার্সকে বলেন, দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী কেজরিওয়ালের ক্ষেত্রে নিরপেক্ষ, স্বচ্ছ এবং দ্রুত আইনি প্রক্রিয়া চাই আমরা।

এরপর ভারত সরকার ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানায়। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ভারতে নিযুক্ত যুক্তরাষ্ট্র মিশনের ভারপ্রাপ্ত উপপ্রধান গ্লোরিয়া বারবানাকে তলব করে। বুধবার (২৭ মার্চ) বিকেলে ৪০ মিনিটের বৈঠক করেন তার সঙ্গে।

বৈঠকের পর এক বিবৃতিতে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এমন আচরণের বিরুদ্ধে হুঁশিয়ারি জানায়। তারা জানান, প্রত্যেক রাষ্ট্রের অভ্যন্তরীণ ব্যাপার ও সার্বভৌমত্বের ওপর শ্রদ্ধাশীল থাকা উচিত। গণতন্ত্রের সঠিক চর্চার জন্য এই শ্রদ্ধাবোধ সবার দায়িত্ব। নাহলে অসুস্থ পরিবেশ তৈরি হবে।

বিবৃতিতে বলা হয়, ভারতের আইনি প্রক্রিয়া স্বচ্ছ ও স্বাধীন বিচারব্যবস্থার মাধ্যমে পরিচালিত হয়।

এর আগে গত বৃহস্পতিবার রাতে ভারতে আর্থিক অনিয়মের অভিযোগে তাকে গ্রেপ্তার করে ইডি। স্বাধীন ভারতের ইতিহাসে প্রথম ক্ষমতাসীন মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে গ্রেপ্তার হন তিনি। দিল্লির আবগারি নীতি সংক্রান্ত ওই মামলায় কেজরিওয়ালকে জেরা করার জন্য ৯ বার সমন পাঠিয়েছিল ইডি। কিন্তু তিনি আসেননি। এই অভিযোগে গ্রেপ্তার হতে হয় তাকে।


আরও খবর