আজঃ রবিবার ২৮ এপ্রিল ২০২৪
শিরোনাম

আমির খানের সেই ছবিটি করছেন না ফারিণ

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

বলিউড অভিনেতা আমির খান প্রযোজিত কলকাতার পাত্রী চাই সিনেমায় অভিনয়ের সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছেন বাংলাদেশি অভিনেত্রী তাসনিয়া ফারিণ। তিনি জানিয়ে দিলেন, এ সিনেমায় আর তাকে দেখা যাবে না।

এর কারণ হিসেবে শুটিং শুরুর সময় পিছিয়ে যাওয়াকেই দুষলেন ছোটপর্দার জনপ্রিয় এ অভিনেত্রী। গত অক্টোবর মাস থেকে শুটিং শুরুর কথা থাকলেও তিন দফা পিছিয়েছে শুটিং শুরুর সময়।

তাসনিয়া ফারিণ বলেন, অক্টোবর থেকে শুটিং শুরুর কথা থাকলেও তিনবার শিডিউল পিছিয়েছে। এই কারণে আমার অন্য কাজের শিডিউলেও সমস্যা হচ্ছে। এখন আর নতুন করে শিডিউল দেওয়াও সম্ভব নয়। তাছাড়া সঠিক সময়ে যে কাজটি শুরু হবে, তারও কোনো নিশ্চয়তা নেই। সব মিলে কাজটি না করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।

তবে এমন সিদ্ধান্তের জন্য আফসোসের সুরও বাজলো অভিনেত্রীর কণ্ঠে। বললেন, পাত্রী চাই ছবিতে মেয়েটির নাম মায়া। চরিত্রটি আমার দারুণ পছন্দ হয়েছিল। একবার পড়ার পর আর দ্বিতীয়বার পড়তে হয়নি চিত্রনাট্যটি। সুন্দর একটি গল্প। কিন্তু একের পর এক শিডিউল পেছানো এবং শেষ পর্যন্ত কাজটি অনিশ্চিত হওয়ার কারণে কাজটি আর করা হলো না। এ জন্য আফসোসও হচ্ছে।

জানা যায়, ফান্ড সমস্যার কারণে ছবিটির শুটিং আটকে গেছে। কবে থেকে শুটিং শুরু হতে পারে তারও নেই নিশ্চয়তা। 

সে কথা স্বীকার করে সিনেমাটির পরিচালক লাপতা লেডিস খ্যাত বিপ্লব গোস্বামী বলেন, প্রযোজক কাজটি শুরু করতে আরও সময় চেয়েছেন। এ অবস্থায় ফারিণ যদি এখন আর কাজটি না করতে চান, তাহলে তো কিছু করার নেই।

পুরুষতান্ত্রিক সমাজে মেয়েদের জীবনের নানা সমস্যাকে নতুনভাবে ভাবতে শেখার গল্প বলবে পাত্রী চাই সিনেমাটি। প্রমোদ ফিল্মসের প্রযোজনায় সিনেমাটিতে অভিনয় করতে দেখা যাবে কলকাতার অভিনেতা অর্জুন চক্রবর্তীকে। সব্যসাচী চক্রবর্তী ও মমতাশস্করের মতো তারকাকেও দেখা যাবে এ সিনেমায়।


আরও খবর



লোকচক্ষুর আড়ালে আন্তদেশীয় তৎপরতায় কুকি চিন

প্রকাশিত:শনিবার ০৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৬ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

কুকি চিন ন্যাশনাল ফ্রন্ট-কেএনএফ। মাত্র দুই বছর আগে আত্মপ্রকাশ করা সশস্ত্র এই গোষ্ঠীটি কায়েম করেছে ত্রাসের রাজত্ব। দেশের পার্বত্য অঞ্চলে হঠাৎ মাথাচাড়া দেয়া এই পাহাড়ি সংগঠন এখন যেন এক ত্রাসের নাম।নিজেদের ফেসবুক পেজ ও ইউটিউব চ্যানেলে নিয়মিতই আপলোড করে থাকে চোরাগোপ্তা হামলার ছবি-ভিডিও।

শুধু বাংলাদেশের পাহাড়ই নয়; কুকি জনগোষ্ঠীর সশস্ত্র হামলায় বিপর্যস্ত ভারতের মণিপুর রাজ্য। ভারতীয় নিরাপত্তা বাহিনীর ওপর হামলা ছাড়াও তারা জড়িয়ে পড়েছে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গায়। মিয়ানমারের চিন প্রদেশেও সশস্ত্র তৎপরতা চালিয়ে আসছে, স্থানীয় কুকি-চিন জনগোষ্ঠী।

দুর্গম সীমান্ত আর তিন দেশের জটিল একটি ভৌগলিক সীমায় অবস্থানের সুযোগে, এক দেশে অভিযানের মুখে পড়লে সহজেই আশ্রয় নিচ্ছে অন্য দেশে। যাতে আঞ্চলিক ঝুঁকির মুখে পড়ছে গোটা অঞ্চল। বিশ্লেষকদের আশংকা অদূর ভবিষ্যতে আন্ত:দেশীয় সংগঠনে পরিণত হতে পারে, কেএনএফ। দেশে দেশে খুলতে পারে সশস্ত্র শাখা।

নিরাপত্তা বিশ্লেষক মেজর অব. এমদাদুল ইসলাম এ বিষয়ে বলেন, ত্রিদেশীয় একটি সম্মেলন এখানে আছে। চীনের একটি স্টেটের অংশ এসে মিশছে ওইদিকের মিজোরাম এবং বান্দরবান দিয়ে। ওখানে নোম্যানস ল্যান্ডের মত একটি এলাকা আছে, যেখানে তারা চাইলেই যোগাযোগ করতে পারে। এটা যদি এখন থেকেই দমন করা না হয় তবে আমাদের সার্বিক নিরাপত্তা হুমকির মুখে পড়তে পারে।

কেএনএফের পেছনে কোনো আন্তর্জাতিক মদদ রয়েছে কি না, প্রশ্ন উঠছে সে বিষয়টি নিয়েও। ভারত, বাংলাদেশ ও মিয়ানমারে বসবাসরত কুকি-চিনরা খ্রিস্ট ধর্ম মেনে চলায়; এ সব অঞ্চল নিয়ে আন্তর্জাতিক শক্তিগুলো কোন দাবার চাল চালছে কি না তা খতিয়ে দেখার পরামর্শ বিশ্লেষকদের। এজন্য বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থার কার্যক্রম নজরদারিতে রাখার কথাও বলছেন তারা।

এমদাদুল ইসলাম বলেন, পাহাড়ে বেশ কিছু এনজিও যারা সবসময় এদেরকে মদদ দেয়, উৎসাহ দেয়। এ বিষয়গুলো নজরদারিতে রাখা অবশ্য উচিত।

কেএনএফের তৎপরতা রুখতে সীমান্তে গোয়েন্দা নজরদারি ও তথ্য বিনিময় বাড়ানোর পরামর্শ দিয়েছেন, এই নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

নিউজ ট্যাগ: কুকি চিন

আরও খবর



নকলা ইউএনও'র বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থার সুপারিশ

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০২ এপ্রিল 2০২4 | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০২ এপ্রিল 2০২4 | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

তথ্য অধিকার আইন ২০০৯ অনুযায়ী তথ্য সরবারাহের সহযোগিতা না করে তথ্য অধিকার আইনের প্রয়োগকে বাধাগ্রস্ত করায় শেরপুর জেলার নকলা উপজেলার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) সাদিয়া উম্মুল বানিন-এর বিরুদ্ধে বিভাগীয় শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের সুপারিশ করেছে তথ্য কমিশন।

এই সিদ্ধান্ত তথ্য কমিশন জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়কে সুপারিশ করা হয়। সুপারিশ বাস্তবায়নের দায়িত্ব জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের।

এর আগে, তথ্য চাইতে গিয়ে ভ্রাম্যমাণ আদালতে কারাদণ্ড পাওয়া দেশ রূপান্তরের শেরপুরের নকলা উপজেলা সংবাদদাতা শফিউজ্জামান রানাকে অসহযোগিতার অভিযোগের বিষয়ে ব্যাখ্যা দিতে তথ্য কমিশনের তলবে আজ মঙ্গলবার সকালে হাজির হন নকলার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সাদিয়া উম্মুল বানিন।

আজ সকাল সোয়া ১০টায় তিনি তথ্য কমিশনের কার্যালয়ে হাজির হন। বেলা ১১টায় রাজধানীর আগারগাঁওয়ে তথ্য কমিশনের কার্যালয়ে ব্যাখ্যা দেন তিনি। ব্যাখ্যা দেওয়া শেষে বেলা পৌনে ১টার সময় বেরিয়ে আসেন তিনি। এ সময় সাংবাদিকরা তার সঙ্গে কথা বলতে চাইলে তিনি এড়িয়ে যান এবং তার হাতে থাকা ফাইল দিয়ে মুখ আড়াল করে দ্রুত হেঁটে বাইরে অপেক্ষারত সিএনজিতে গিয়ে ওঠেন।

সিএনজিতে উঠে ইউএনও বানিন সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে বলেন, যা বলার আমি তথ্য কমিশনকে বলেছি। আমি কোনো ক্ষমতার অপব্যবহার করিনি। তিনি (রানা) অপরাধ করেছিলেন বলে তাকে শাস্তি দেওয়া হয়েছে। এছাড়াও ফাইল ধরে টানাটানি ও একজন নারীকে উত্ত্যক্ত করেছিলেন তিনি।

এসময় সাংবাদিকরা প্রশ্ন করেন, সন্তান সাথে থাকা অবস্থায় অন্য কোনো নারীর সঙ্গে অসম্মানজনক আচরণ করা যায় কি-না। এমন প্রশ্নের উত্তরে চুপ হয়ে যান ইউএনও সাদিয়া উম্মুল বানিন।


আরও খবর



বর্ষবরণ আনন্দ শোভাযাত্রা যেভাবে পরিণত হলো ‘মঙ্গল শোভাযাত্রায়’

প্রকাশিত:রবিবার ১৪ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৪ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

উৎসবপ্রিয় বাঙালি, আর বাঙালির পরিচয়ের উৎসব বাংলা বর্ষবরণ। এই বর্ষবরণে মূল আকর্ষণ মঙ্গল শোভাযাত্রা। প্রতি বছর বাংলা নতুন বছরের প্রথম সকালে মঙ্গল শোভাযাত্রা বিশ্বব্যাপী বাঙালি সংস্কৃতির অন্যতম পরিচায়ক হয়ে উঠেছে। কবি জীবনানন্দ দাশের কবিতার পঙতি থেকে এবারই প্রথম প্রতিপাদ্য নির্ধারণ করা হয়েছে মঙ্গল শোভাযাত্রার। আমরা তো তিমির বিনাশী প্রতিপাদ্য নিয়ে শুরু হচ্ছে বাংলা ১৪৩১ সালকে বরণ।

২০১৬ সালে সংস্কৃতির প্রতীক মঙ্গল শোভাযাত্রা ইউনেস্কোর সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি পেয়েছে। বাঙালির প্রাণের উৎসব পহেলা বৈশাখ বা বাংলা বর্ষবরণ, যা এখন বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় ও সর্বজনীন এক উৎসবে পরিণত হয়েছে। নতুন বছরকে স্বাগত জানাতে ১৪৩০ বঙ্গাব্দের পহেলা বৈশাখের আনন্দে মাতবে গোটা দেশ। ধর্ম-বর্ণ-গোত্র নির্বিশেষে সবাই এ দিনটির অপেক্ষায় থাকে। এদিনের অন্যতম আকর্ষণ বর্ণিল সাজ আর আয়োজনের মঙ্গল শোভাযাত্রা। তাই কদিন ধরেই শোভাযাত্রার অন্যতম আকর্ষণ বিশালকায় চারুকর্ম, পাপেট, হাতি ও ঘোড়াসহ বিচিত্র সাজসজ্জা তৈরিতে জোর প্রস্তুতি চলে। বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান স্পন্সর করতে চাইলেও অস্বীকৃতি জানান আয়োজক প্রতিষ্ঠান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ ও চারুকলা অনুষদের শিক্ষার্থীরা। এর পরিবর্তে বরাবরই মঙ্গল শোভাযাত্রাকে কেন্দ্র করে মাসব্যাপী চারুকলা অনুষদে চলে ফান্ড রেইজিং ক্যাম্পেইন। এবার তা শুরু হয়েছে গত ১৯ মার্চ থেকে। কিন্তু রমজানের কারণে প্রত্যাশা অনুযায়ী বিক্রি খুবই কম বলে জানান আয়োজকরা।

ইতিহাস

বাংলা বর্ষবরণের ইতিহাস কয়েকশ বছরের পুরনো। তবে মঙ্গল শোভাযাত্রার ইতিহাস খুব বেশি আগের নয়। আশির দশকে স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলন যখন তুঙ্গে, মানুষ যখন তার খর্বিত মৌলিক, মানবিক অধিকার আর বাকস্বাধীনতা ফিরিয়ে আনার জন্য সোচ্চার। ঠিক এই সময় হতাশা-যন্ত্রণার মাঝে আনন্দের দীপশিখা জ্বালিয়ে আশার বাণী শোনাবার জন্য এই শোভাযাত্রা শুরু হয়। মঙ্গল শোভাযাত্রা শুরু হয়েছিল যশোরে ১৩৯২ বঙ্গাব্দের পহেলা বৈশাখে। যশোরের সেই শোভাযাত্রার আদলেই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলায় ১৯৮৯ সাল থেকে মঙ্গল শোভাযাত্রা পালিত হচ্ছে।

চারুকলা ইনস্টিটিউট থেকে এই শোভাযাত্রা বের হয়। শহরের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে এই শোভাযাত্রা পুনরায় চারুকলার গেটে এসে সমাপ্ত হয়। পরবর্তী সময়ে ধর্মনিরপেক্ষ একটি উৎসব হিসেবে এটি ছড়িয়ে পড়তে শুরু করে। এরই ধারাবাহিকতায় দেশের বিভিন্ন জেলা সদরে পালিত হয়ে আসছে মঙ্গল শোভাযাত্রা। তবে প্রথমে চারুকলায় হওয়া শোভাযাত্রাটির নাম মঙ্গল শোভাযাত্রা ছিল না। তখন এর নাম ছিল বর্ষবরণ আনন্দ শোভাযাত্রা। পরে এর নাম দেয়া হয় মঙ্গল শোভাযাত্রা। ১৯৮৯ সালে হওয়া প্রথম আনন্দ শোভাযাত্রায় ছিল পাপেট, ঘোড়া, হাতি। ১৯৯০ সালের আনন্দ শোভাযাত্রায়ও নানা ধরনের শিল্পকর্মের প্রতিকৃতি স্থান পায়। ১৯৯১ সালে চারুকলার শোভাযাত্রা জনপ্রিয়তায় নতুন মাত্রা লাভ করে। চারুকলা ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থী, শিক্ষক-শিক্ষিকা ও শিল্পীদের উদ্যোগে হওয়া সেই শোভাযাত্রায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের তৎকালীন উপাচার্য, বিশিষ্ট লেখক, শিল্পীসহ সাধারণ নাগরিকরা অংশ নেয়। এ শোভাযাত্রা সবার জন্য উন্মুক্ত ছিল। সেখানে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশা এবং ধর্মের মানুষেরা অংশ নেয়।

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথম মঙ্গল শোভাযাত্রা অনুষ্ঠিত হয় ২০০৮ সালে উপাচার্য অধ্যাপক আবু ইউসুফের সময়। ঢাকায় জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথম মঙ্গল শোভাযাত্রা অনুষ্ঠিত হয় ২০১৪ সালে। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়কে কেন্দ্র করে একটি সংস্কৃতিক বলয় তৈরির জন্য প্রথম মঙ্গল শোভাযাত্রার আয়োজন করা হয়। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়েও চলছে পাখি, মাছ, ফুল, মুখোশ বানানোর কাজ। এই শোভাযাত্রা আরও একটি জায়গায় অনন্য। সেটি হলো এই আয়োজনের স্বকীয়তা। অর্থাৎ এই আয়োজন হয় সম্পূর্ণ নিজস্ব অর্থায়নে।


আরও খবর



হাজারীবাগে বস্তির আগুন নিয়ন্ত্রণে

প্রকাশিত:শুক্রবার ১২ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১২ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

রাজধানীর হাজারীবাগে টিনশেড বস্তির আগুন নিয়ন্ত্রণে এসেছে। ফায়ার সার্ভিসের সাতটি ইউনিটের চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। আজ শুক্রবার বেলা ১২টার দিকে আগুন লাগার খবর পায় ফায়ার সার্ভিস। বেলা ১২টা ৪০ মিনিটের দিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে।

এ তথ্য জানান ফায়ার সার্ভিস সদর দপ্তরের ডিউটি অফিসার রোজিনা আক্তার। তিনি বলেন, হাজারীবাগ বেড়িবাঁধ সংলগ্ন বস্তিতে আগুন লাগার খবর আসে বেলা ১২টার দিকে। খবর পেয়ে হাজারীবাগ ফায়ার স্টেশনের দুটি, লালবাগের দুটি, মোহাম্মদপুরের দুটি ও সিদ্দিকবাজার ফায়ার স্টেশনের একটি আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ শুরু করে। প্রায় এক ঘণ্টায় চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। 


আরও খবর



ট্রেনে ঈদযাত্রা: ঘণ্টা না পেরোতেই শেষ ১৪ হাজার টিকিট

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

সূচি অনুযায়ী শুক্রবার (২৯ মার্চ) সকাল ৮টায় শুরু হয় ঢাকা থেকে পশ্চিমাঞ্চলগামী আন্তঃনগর ট্রেনের টিকিট বিক্রি, যেখানে আগামী ৮ এপ্রিলের জন্য বরাদ্দ ছিল ১৫ হাজার ৮৯০টি টিকিট। বিক্রি শুরুর পর ঘণ্টা না পেরোতেই শেষ হয়ে গেছে ১৪ হাজার টিকিট।

শুক্রবার (২৯ মার্চ) সহজ ডটকমের চিফ অপারেটিং অফিসার সন্দ্বীপ দেবনাথ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

এদিন আগামী ৮ এপ্রিলের জন্য পশ্চিমাঞ্চলের টিকিট পেতে রেল সেবা অ্যাপে সকাল ৮ থেকে সাড়ে ৮টা পর্যন্ত প্রথম আধা ঘণ্টাতেই হিট পড়েছে ১ কোটি ২৮ লাখ। একেকটি টিকিটের জন্য গড়ে ৮০৫ জন যাত্রী চেষ্টা করছেন।

এ বছর ঢাকা থেকে ঈদযাত্রার উদ্দেশে ৪২ জোড়া আন্তঃনগর ট্রেনের টিকিট দুই পর্যায়ে দেওয়া হচ্ছে। সে অনুযায়ী দুপুর ২টা থেকে শুরু হবে পূর্বাঞ্চলের রেলের টিকিট বিক্রি। ঈদ উপলক্ষে এই অগ্রিম টিকিট সম্পূর্ণ অনলাইনে বিক্রি হবে।

এবার মোবাইলে ওটিপি ভেরিফিকেশনের মাধ্যমে টিকিট দেওয়া হচ্ছে। বাংলাদেশ রেলওয়ে জানিয়েছে, আজ শুক্রবার (২৯ মার্চ) আগামী ৮ এপ্রিলের ঈদযাত্রার টিকিট পাওয়া যাচ্ছে; আগামীকাল (৩০ মার্চ) পাওয়া যাবে ৯ এপ্রিলের টিকিট।


আরও খবর