আজঃ রবিবার ১২ মে ২০২৪
শিরোনাম

‘আমরা দুর্নীতি করতে আসিনি, মানুষের ভাগ্য গড়তে এসেছি’

প্রকাশিত:রবিবার ১৮ জুন ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ১৮ জুন ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক

Image

আমরা দুর্নীতি করতে আসিনি, দেশের মানুষের ভাগ্য গড়তে এসেছি বলে মন্তব্য করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আজ রোববার বেলা ১১টায় প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের শাপলা হলে অনুষ্ঠিত স্পেশাল সিকিউরিটি ফোর্সের ৩৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।

আরও পড়ুন: বান্দরবানে কেএনএফ সন্ত্রাসীদের বোমায় সেনাসদস্য নিহত

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমার পূর্বে যারা ক্ষমতায় ছিল (বিএনপি) বিভিন্ন জায়গায় দুর্নীতির কারণে তখনো বিশ্ব ব্যাংক তাদের অর্থ ফিরিয়ে নিয়েছিল। কিন্তু তখনকার সরকারের সাহস ছিল না যে তাদের প্রতিবাদ করে, কিন্তু পদ্মা সেতু নির্মাণের সময় তারা দুর্নীতির অভিযোগ তুলে যখন আমাদের উপর দোষারোপ করল আমি তার প্রতিবাদ করেছিলাম। কারণ আমার কোন দূর্বলতা ছিল না। আগের সরকার পারেনি কারণ তাদের দূর্বলতা ছিল। তারা সত্যিই দুর্নীতি করেছিল। আমরা দুর্নীতি করতে আসিনি, মানুষের ভাগ্য গড়তে এসেছি।

তিনি বলেন, তখন সবাই টাকা সরিয়ে নেয়। সাথে সাথে আমরা ঘোষণা দিয়েছিলাম নিজেদের অর্থে পদ্মা সেতু করব। আমরা নিজেদের অর্থে পদ্মা সেতু করে আমাদের সক্ষমতা দেখিয়ে দিয়েছি।

আরও পড়ুন: নারী কেলেঙ্কারির সংবাদ প্রকাশ করায় সাংবাদিক নাদিমকে হত্যা: র‌্যাব

শেখ হাসিনা বলেন, আমি একটা কথা বলতে পারি, এই একটা ঘটনাই কিন্তু আন্তর্জাতিকভাবে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি পরিবর্তন হয়েছে। আগে যেমন প্রতিটি ক্ষেত্রে শুধু শর্ত আর শর্ত আর নানা কথা, এখন আর সেটা করতে কেউ সাহস পায় না। বাংলাদেশকে এখন সকলেই সমীহর চোখে দেখে। আমি মনে করি, এই আত্মবিশ্বাস নিয়েই আমাদের এগিয়ে যেতে হবে।

তিনি বলেন, স্বাধীন সার্বভৌম দেশ আমাদের। স্বাধীন জাতি আমরা। যুদ্ধে বিজয় অর্জন করেই আমরা আমাদের দেশ পেয়েছি। কারও খবরদারির কাছে আমরা নতজানু হব না। এটাই আমাদের সিদ্ধান্ত।

আরও পড়ুন: ভোট পাবে না জেনে নির্বাচন থেকে পিছু হটার বাহানা খুঁজছে বিএনপি: প্রধানমন্ত্রী

শেখ হাসিনা বলেন, বাংলাদেশকে ডিজিটাল দেশ হিসেবে গড়ে তুলতে সক্ষম হয়েছি আমরা। যা শুধু আর্থসামাজিক উন্নয়নে কাজে লাগেনি, করোনাকালীন সময়ে প্রতিটি ক্ষেত্রেই আমাদের ডিজিটাল সিস্টেম কাজে লেগেছে।


আরও খবর



আজ পালিত হচ্ছে বিশ্ব গাধা দিবস

প্রকাশিত:বুধবার ০৮ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০৮ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

প্রায় সময়ই কেউ বোকামি করলেই আমরা তাকে গাধার সঙ্গে তুলনা করি। আবার ভুল করলেও তুলনা এই প্রাণীটির সঙ্গেই আমরা হরহামেশাই করে থাকি। পরিশ্রমী এই প্রাণীটি আসলেই বোকা নাকি উপকারী সে কথা আজ নাই বলি। আজকের দিনটি গাধাকে সম্মান জানানো, ভালোবাসার। কারণ আজ ৮ মে গাধা দিবস।

২০১৮ সালে প্রথম এই দিবস পালিত হয় বিশ্বব্যাপি। এই দিবসের শুরু করেন বিজ্ঞানী ও মরুভূমির প্রাণী গবেষক আর্ক রাজিক। দিবসটি উদযাপনের উদ্দেশ্য হলো গাধাকে নিয়ে তথ্য ছড়িয়ে দেওয়া এবং তারা কীভাবে মানুষের জীবনে প্রভাব ফেলছে তা তুলে ধরা। গাধা বিভিন্ন কাজে ব্যবহার হয়ে আসছে প্রাচীনকাল থেকেই। তারপরেও কোনো স্বীকৃতি নেই এই প্রাণীটির। এই ভাবনা থেকেই ফেসবুকে একটি গ্রুপ খুলে আর্ক প্রচারণা চালান। অনেকেই সাড়া দেন আর শুরু হয় গাধা দিবস।

বিগত কয়েক শতাব্দীতে গাধা মানুষের জীবনের একটি অংশ হয়ে ওঠে। বিশেষ করে পণ্য পরিবহণে মানুষকে সাহায্য করে এসেছে, এমনকি তারা যুদ্ধেও ভূমিকা রেখেছে। তবে সময়ের সঙ্গে বর্তমানে প্রায় বিলুপ্ত এই প্রাণীটি। বাংলাদেশের সরকারি হিসাব বলছে দেশে কোনো গাধা নেই।

এক সংবাদমাধ্যমে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের উপপরিচালক প্রশাসন ডা. পল্লব কুমার দত্ত বলেন, চিড়িয়াখানা ছাড়া দেশে কোনো গাধা নেই। তবে প্রাণিসম্পদ বিভাগের আন্তরিক প্রচেষ্টায় দেশে ভেড়া, গরু, ছাগল, মহিষসহ হাঁস-মুরগির সংখ্যা বাড়ছে। প্রাণিসম্পদ খাতে ব্যাপক উন্নয়ন হয়েছে। 

পরিশ্রমী এবং উপকারী প্রাণী গাধাকে সম্মান দেখিয়ে আজকের বিশ্ব গাধা দিবস পালন করতে পারেন। গাধার ইতিহাস এবং আমাদের সমাজে এর ভূমিকা সম্পর্কে আমরা অনেকেই জানি না। এই শক্তিশালী প্রাণী সম্পর্কে কিছু লেখা করতে পারেন আজ। গাধা সম্পর্কে জানতে বিভিন্ন বই পড়তে পারেন অথবা ইন্টারনেট ব্রাউজিং করেও জানতে পারেন বহু চমকপ্রদ তথ্য।

এ ছাড়া গাধার তত্ত্বাবধানকারী দাতব্য প্রতিষ্ঠানে দান করতে পারেন, যা এই প্রাণীটির যত্নে সহায়তা করে। অনেক সংস্থা ও এনজিও গাধার খাদ্য ও পরিচর্যা করে থাকে। তাদের অর্থ সাহায্যের প্রয়োজন হয়

নিউজ ট্যাগ: বিশ্ব গাধা দিবস

আরও খবর
ব্যাটারি চেক করার দিবস আজ

রবিবার ১০ মার্চ ২০২৪




কলম্বিয়ায় হেলিকপ্টার বিধ্বস্তে ৯ সেনা নিহত

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

উত্তর কলম্বিয়ার একটি গ্রামীণ এলাকায় দেশটির সেনাবাহিনীদের বহনকারী একটি হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত হয়েছে। এতে ওই হেলিকপ্টারে থাকা ৯ সেনা নিহত হয়েছেন।

স্থানীয় সময় সোমবার দুপুর ১টা ৫০ মিনিটের দিকে ওই দুর্ঘটনা ঘটে। দুর্ঘটনায় নিহতদের মধ্যে ২ জন সার্জেন্টও ছিলেন। হেলিকপ্টারে থাকা যাত্রীদের কেউই বেঁচে নেই।

দেশটির সশস্ত্র বাহিনী গণমাধ্যমকে এ খবর নিশ্চিত করেছে।

একটি বিবৃতিতে কলম্বিয়ার সামরিক বাহিনী জানিয়েছে, হেলিকপ্টারটি সান্তা রোসা দেল সুরের পৌরসভায় যাচ্ছিল। যেখানে সম্প্রতি ন্যাশনাল লিবারেশন আর্মি গেরিলা গ্রুপ এবং উপসাগরীয় গোষ্ঠী নামে পরিচিত মাদক পাচারকারী গোষ্ঠীর মধ্যে সংঘর্ষ হয় এবং সেই অভিযান চলমান রেখেছে সামরিক বাহিনী।

তবে সামরিক বিবৃতিতে হেলিকপ্টার বিধ্বস্তকে একটি দুর্ঘটনা বলেই বর্ণনা করা হয়েছে।

প্রেসিডেন্ট গুস্তাভো পেট্রো সামাজিক মাধ্যমে এক পোস্টে বলেন, হেলিকপ্টারটি একটি অভিযানের জন্য নতুন সৈন্যদের নিয়ে যাওয়ার সময় দুর্ঘটনার শিকার হয়।

প্রেসিডেন্ট আরও জানান, গালফ ক্লানের বিরুদ্ধে অভিযানে অংশ নিতে নতুন সেনা সদস্যদের বহনকারী এ হেলিকপ্টারটির কোন যাত্রীই বেঁচে নেই।

তবে রাশিয়ার তৈরি এমআই-১৭ হেলিকপ্টারটি কী কারণে বিধ্বস্ত হয়েছে সে বিষয়ে প্রেসিডেন্ট গুস্তাভো পেট্রো বা সামরিক বাহিনীর পক্ষ থেকে পরিষ্কারভাবে কিছু জানানো হয়নি।


আরও খবর



চিত্রনায়ক সোহেল চৌধুরী হত্যা মামলার রায় ৯ মে

প্রকাশিত:সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আদালত প্রতিবেদক

Image

চিত্রনায়ক সোহেল চৌধুরী হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় ব্যবসায়ী আজিজ মোহাম্মদ ভাই ওরফে আব্দুল আজিজসহ ৯ জনের বিরুদ্ধে করা মামলার রায় আগামী ৯ মে ঘোষণার দিন ধার্য করেছেন ট্রাইব্যুনাল। সোমবার (২৯ এপ্রিল) ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-২ এর বিচারক আলী আহমেদ রাষ্ট্রপক্ষ ও আসামিপক্ষের যুক্তি উপস্থাপন শেষে এদিন ধার্য করেন।

মামলার আসামিরা হলেন- ট্রাম্পস ক্লাবের মালিক আফাকুল ইসলাম ওরফে বান্টি ইসলাম, ব্যবসায়ী আজিজ মোহাম্মদ ভাই ওরফে আব্দুল আজিজ, তারেক সাঈদ মামুন, সেলিম খান, হারুন অর রশীদ ওরফে লেদার লিটন, ফারুক আব্বাসী, আদনান সিদ্দিকী, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী সানজিদুল ইসলাম ইমন ও আশিষ রায় চৌধুরী ওরফে বোতল চৌধুরী।

১৯৯৮ সালের ১৭ ডিসেম্বর রাজধানীর বনানীতে ট্রাম্পস ক্লাবের নিচে সোহেল চৌধুরীকে গুলি করে হত্যা করা হয়। এ ঘটনায় তার ভাই তৌহিদুল ইসলাম চৌধুরী গুলশান থানায় মামলা করেন। সোহেল চৌধুরী নিহত হওয়ার পরপরই এ হত্যাকাণ্ডে চলচ্চিত্র প্রযোজক ও ব্যবসায়ী আজিজ মোহাম্মদ ভাইয়ের সম্পৃক্ততার অভিযোগ ওঠে।

মামলায় অভিযোগ থেকে জানা যায়- হত্যাকাণ্ডের কয়েক মাস আগে আজিজ মোহাম্মদ ভাইয়ের সঙ্গে সোহেল চৌধুরীর কথা কাটাকাটি হয়। এর প্রতিশোধ নিতে সোহেল চৌধুরীকে হত্যা করা হয়। ঘটনার রাতে সোহেল তার বন্ধুদের নিয়ে ট্রাম্পস ক্লাবে ঢোকার চেষ্টা করেন। তাকে ভেতরে ঢুকতে বাধা দেয়া হয়। রাত আড়াইটার দিকে আবারও তিনি ঢোকার চেষ্টা করেন। তখন সোহেলকে লক্ষ্য করে ইমন, মামুন, লিটন, ফারুক ও আদনান গুলি চালান।

মামলার তদন্ত শেষে ১৯৯৯ সালের ৩০ জুলাই গোয়েন্দা পুলিশের সহকারী কমিশনার আবুল কাশেম ব্যাপারী ৯ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ দাখিল করেন। ২০০১ সালের ৩০ অক্টোবর ঢাকার তৃতীয় অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ আদালত আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন। এর দুই বছর পর মামলাটির বিচার দ্রুত নিষ্পত্তির জন্য ঢাকার দুই নম্বর দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে পাঠানো হয়।

মামলা দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে পাঠানোর বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে আসামি আদনান সিদ্দিকী ২০০৩ সালের ১৯ নভেম্বর হাইকোর্টে রিট করেন। এ পরিপ্রেক্ষিতে হাইকোর্ট ২০০৪ সালের ১৭ ফেব্রুয়ারি মামলার কার্যক্রম স্থগিত করে রুলসহ আদেশ দেন।

বিচারপতি মো. রূহুল কুদ্দুস ও বিচারপতি ভীষ্মদেব চক্রবর্তীর তৎকালীন ডিভিশন বেঞ্চ শুনানি শেষে ২০১৫ সালের ৫ আগস্ট রায় দেন। রায়ে রুলটি খারিজ করে দেয়া হয় এবং হাইকোর্টের দেয়া স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার করা হয়। মামলায় ১০ জনের সাক্ষ্য শেষ হয়েছে।


আরও খবর



ভারতীয় পররাষ্ট্র সচিবের ঢাকা সফর স্থগিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

আগামী শনিবার (২০ এপ্রিল) ভারতের পররাষ্ট্র সচিব বিনয় মোহন কোয়াত্রার ঢাকায় আসার কথা ছিল। তবে তার সফরটি স্থগিত করা হয়েছে। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্র বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।

বুধবার (১৭ এপ্রিল) কূটনৈতিক একটি সূত্র জানিয়েছিল, বিনয় মোহন কোয়াত্রা একদিনের জন্য ঢাকা সফরে আসতে পারেন। সফরকালে তিনি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির পাঠানো আমন্ত্রণপত্র তুলে দেবেন। পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ ও পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেনের সঙ্গেও তার বৈঠক হওয়ার কথা ছিল।

এর আগে, ৪ এপ্রিল পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে বলেছিলেন, ‌প্রধানমন্ত্রীর ভারত সফর অবশ্যই হবে। তবে ভারতের লোকসভা নির্বাচনের পর। সেটি কখন হবে, তা নিয়ে কোনো আলোচনা এখনো অফিশিয়াল লেভেলে হয়নি।

কূটনৈতিক সূত্র অনুযায়ী, ভারতের লোকসভা নির্বাচন শেষ হওয়ার পর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জুনের শেষ সপ্তাহ কিংবা জুলাইয়ের প্রথম সপ্তাহে ভারত সফর করতে পারেন।

প্রসঙ্গত, গত মার্চে পররাষ্ট্র সচিব হিসেবে বিনয় মোহন কোয়াত্রার কার্যকালের মেয়াদ ছয় মাস বাড়িয়েছে ভারত সরকার। ১৯৮৮ সালে ভারতীয় পররাষ্ট্র পরিষেবায় যোগ দেওয়া কোয়াত্রা ২০২২ সালের ১মে ভারতের পররাষ্ট্র সচিব হিসেবে দায়িত্ব পান।


আরও খবর



সাংবাদিকদের ওপর হামলার প্রতিবাদে এফডিসিতে মানববন্ধন

প্রকাশিত:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নবনির্বাচিত কমিটির শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান ছিল গতকাল মঙ্গলবার। তাদের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান শেষে হুট করে সাংবাদিকদের ওপর আক্রমণের ঘটনা ঘটে। এতে প্রায় ২০ জন সাংবাদিক আহত হন। হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন ৪ জন। এ ঘটনার প্রতিবাদে সুষ্ঠু তদন্ত সাপেক্ষে বিচারের দাবিতে মানববন্ধন করেছে বিনোদন সাংবাদিকসহ নানা বিটে কর্মরত সাংবাদিকরা।

ছিলেন বিএফইউজের সভাপতি ওমর ফারুক, মহাসচিব দীপ আজাদ, ডিইউজের নবনির্বাচিত অন্যতম সভাপতি সাজ্জাদ আলম তপু, সোহেল হায়দার, সাংগঠনিক সম্পাদক গোলাম মুজতবা ধ্রুব, বাচসাসের সভাপতি রিমন মাহফুজ, সাবেক সাধারণ সম্পাদক কামরুজ্জামান বাবু।

মানববন্ধনে অবিলম্বে এ ঘটনার বিচার দাবি করেন তারা। এর সঙ্গে জড়িত অভিনেতা জয় চৌধুরী, শিবা শানু ও আলেকজান্ডার বো-কে সমিতির সদস্যপদ বাতিলসহ অন্যান্য শাস্তির দাবিও জানান।

বক্তরা বলেন, সাংবাদিকরা নানা ক্ষেত্রে আজ নির্যাতিত। তারা পেশাগত দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে নানাভাবে বাধার সম্মুখীন হচ্ছে। চলচ্চিত্রে যারা অভিনয় করে তাদেরকে আমরা সম্মান করি। কিন্তু তারা যখন মাস্তানের ভূমিকায় অবতীর্ণ হন, তখন তারা সমাজে কী বার্তা দেন?

এদিকে ঘটনার তদন্তের জন্য ১১ সদস্যের একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। যেখানে চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতি ও সাংবাদিকদের পক্ষ থেকে পাঁচ জন করে রাখা হয়েছে। আর উপদেষ্টা হিসেবে আছেন প্রযোজক আরশাদ আদনান।

১০ জনের তদন্ত কমিটিতে আছেন সাংবাদিকদের পক্ষ থেকে লিমন আহমেদ, রাহাত সাইফুল, আহমেদ তৌকির, বুলবুল আহমেদ জয়, আবুল কালাম এবং শিল্পী সমিতির পক্ষ থেকে মিশা সওদাগর, ডি এ তায়েব, নানাশাহ, রুবেল ও রত্না।


আরও খবর