আজঃ বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4
শিরোনাম

আর্থিক সঙ্কটে কেকেআর! নিলামে কয়জনকে নিতে পারবে

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৭ নভেম্বর ২০২২ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৭ নভেম্বর ২০২২ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

আগামী মাসে আইপিএলের মিনি নিলাম। যেখানে প্রতিটি দলই বেশ কিছু নতুন ক্রিকেটার কিনতে পারবে। দলের ক্রিকেটারদের ছেড়ে কোনও ফ্র্যাঞ্চাইজির হাতে ৪২ কোটি টাকা, কারও হাতে ৩২ কোটি, সেখানে কলকাতা নাইট রাইডার্সের হাতে মাত্র ৭ কোটি ৫ লক্ষ টাকা। শাহরুখ খানের দল ছেড়ে দিয়েছে একসঙ্গে ১৬ জন ক্রিকেটারকে। নিলামে তারা কিনতে পারবে ১১ জন ক্রিকেটারকে। কিন্তু এত অল্প টাকায় ক’জন ক্রিকেটার নিতে পারবে তারা? উঠছে প্রশ্ন।

মঙ্গলবার ছিল নিলামের আগে নিজেদের দলের ক্রিকেটার ছাড়া এবং নেওয়ার শেষ দিন। সেখানে দেখা যায় কলকাতা ছেড়ে দিয়েছে আমন খান, শিবম মাভি, অভিজিত তোমর, অশোক শর্মা, প্রথম সিংহ, রমেশ কুমার, রাসিখ সালামের মতো ক্রিকেটারকে। দলে রাখা হয়নি আফগানিস্তানের অধিনায়ক মহম্মদ নবিকেও। শ্রীলঙ্কার চামিকা করুণারত্নেকেও দলে রাখল না কলকাতা। আর এই দলে খেলতে দেখা যাবে না অজিঙ্ক রাহানেকে। রাখা হয়নি শেল্ডন জ্যাকসন, বাবা অপরাজিতের মতো ক্রিকেটারকে। নেই প্যাট কামিন্স, অ্যালেক্স হেলস, স্যাম বিলিংস, অ্যারন ফিঞ্চও।

কলকাতা দলে গত বার রাহানেকে খেলানো হয়েছিল ওপেনার হিসাবে। কিন্তু তিনি সফল হতে পারেননি। ফিঞ্চও ছিলেন ওপেনার। ছেড়ে দেওয়া হয়েছে তাঁকেও। দলে বেঙ্কটেশ আয়ার রয়েছেন। নীতীশ রানা থাকলেও তিনি নিয়মিত ওপেনার নন। বেঙ্কটেশ কলকাতা দলে ওপেনার হিসাবে খেললেও ভারতীয় দলে খেলেন মিডল অর্ডারে। দলে নেওয়া হয়েছে আফগানিস্তানের রহমনউল্লাহ গুরবাজকে। তিনি ওপেনারের সমস্যা মেটাতে পারেন। দেশের হয়ে তিনি ওপেন করেন। অর্থাৎ কলকাতার ওপেনার হতে পারেন বেঙ্কটেশ এবং গুরবাজ। তাঁরা ব্যর্থ হলে কেউ নেই। কলকাতাকে এ বারের নিলামে নিতে হবে এই সমস্যা মেটাতে।

কলকাতা নিলামের আগে গুরবাজ ছাড়াও তুলে নিয়েছে শার্দূল ঠাকুর এবং লকি ফার্গুসনকে। ভারতীয় অলরাউন্ডারকে নেওয়ায় কলকাতার শক্তি বাড়বে বলেই মনে করা হচ্ছে। ফার্গুসনের মতো পেসার প্যাট কামিন্সের অভাব ঢেকে দিতে পারেন। কলকাতা দলে এই মুহূর্তে রয়েছেন ১৪ জন ক্রিকেটার। সেই দলে একমাত্র উইকেটরক্ষক গুরবাজ। দ্বিতীয় কোনও উইকেটরক্ষক নেই দলে। নিলামে তাই দ্বিতীয় উইকেটরক্ষকও প্রয়োজন কলকাতার।

গুরবাজ, বেঙ্কটেশ এবং রানা ছাড়া কলকাতার ব্যাটিং বিভাগ সামলানোর জন্য অধিনায়ক শ্রেয়স আয়ারের সঙ্গে থাকছেন রিঙ্কু সিংহ, অনুকুল রায়রা। দুই অলরাউন্ডার আন্দ্রে রাসেল, শার্দূল ঠাকুর রয়েছেন। কিছুটা ব্যাট করতে পারেন সুনীল নারাইনও। এর মধ্যে রিঙ্কু এবং অনুকুল নিয়মিত সুযোগ পান না। কলকাতার ব্যাটিং অর্ডার কেমন হতে পারে? ওপেন করতে পারেন গুরবাজ এবং বেঙ্কটেশ। তিন নম্বরে রানা। চার নম্বরে থাকবেন শ্রেয়স। পাঁচ নম্বরে নামবেন রাসেল। ছ’নম্বরে শার্দূল। সাত নম্বরে নারাইন।

এ বার দেখা যাক বোলিং আক্রমণ। যে সাত জনের নাম ব্যাটিং অর্ডার অনুযায়ী লেখা হয়েছে তাঁদের মধ্যে বল করতে পারেন বেঙ্কটেশ, রানা, রাসেল, শার্দূল এবং নারাইন। এর মধ্যে নারাইন ছাড়া বাকিরা মিডিয়াম পেসার। চার জন ক্রিকেটারকে নেওয়ার জায়গা রয়েছে। সেখানে ভারতীয়দের মধ্যে খেলতে পারেন পেসার উমেশ যাদব এবং স্পিনার বরুণ চক্রবর্তী। যে দল কলকাতার হাতে রয়েছে তাতে একমাত্র উইকেটরক্ষক গুরবাজ বিদেশি। তিনি ছাড়া রাসেল এবং নারাইন দলে থাকলে জায়গা থাকছে আর একজন বিদেশির। সেখানে খেলতে পারেন টিম সাউদি এবং ফার্গুসনের মধ্যে একজন। আরও একজন ক্রিকেটারের জায়গা ফাঁকা থাকছে। সেখানে পেসার খেলালে জায়গা পেতে পারেন হর্ষিত রানা। কিন্তু তিনি নিয়মিত সুযোগ পান না। দলে আর কোনও ক্রিকেটার এই মুহূর্তে নেই।

নিলামে কলকাতা নামবে ৭ কোটি ৫ লক্ষ টাকা নিয়ে। তা দিয়ে ১১ জন ক্রিকেটার কেনা কঠিন। কোচ চন্দ্রকান্ত পণ্ডিত হয়তো ভাবছেনও না ১১ জন ক্রিকেটার কেনার কথা। তাঁর মাথায় থাকবে কোন কোন জায়গায় ক্রিকেটার প্রয়োজন।

নিলামে কলকাতার নজর থাকতে পারে ওপেনার কেনার দিকে। তা হলে হাতে অন্তত একজন বাড়তি ওপেনার থাকবে তাদের। অবশ্যই কিনতে হবে একজন উইকেটরক্ষককে। ভারতীয় উইকেটরক্ষক পেলে কলকাতার সব থেকে সুবিধা। দলে প্রয়োজন ভারতীয় পেসারও। উমেশ এবং হর্ষিত ছাড়া পেসার নেই দলে। সে ক্ষেত্রে অন্তত তিন জন ক্রিকেটারকে প্রয়োজন কলকাতার। দলে বিদেশির সংখ্যা পাঁচ। আরও তিন জন বিদেশি কিনতে পারে কলকাতা। যদিও হাতে যে পরিমাণ টাকা রয়েছে তা দিয়ে সেটা সম্ভব নাও হতে পারে।


আরও খবর
বৃষ্টিতে বন্ধ বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ

মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪




লক্ষীপুরের ৫ ইউনিয়নে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হলেন যারা

প্রকাশিত:সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি

Image

লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলার ৫টি ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। রোববার (২৮ এপ্রিল) সকাল থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত দক্ষিণ হামছাদী, দালাল বাজার, বাঙ্গাখাঁ, লাহারকান্দি ও তেওয়ারীগঞ্জ ইউনিয়নে ব্যালট পেপারের মাধ্যমে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়। রাতে ফলাফল ঘোষণা করে স্ব-স্ব রিটার্নিং অফিসার।

দক্ষিণ হামছাদী ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদে বিজয়ী হয়েছেন বর্তমান চেয়ারম্যান মীর শাহ আলম। তিনি ঘোড়া প্রতীকে পেয়েছেন ৬২৪৪ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী কামাল উদ্দিন চৌধুরী চশমা প্রতীকে পেয়েছেন ২৬৯৮ ভোট।

দালাল বাজার ইউনিয়নে বিজয়ী হয়েছেন নজরুল ইসলাম। চশমা প্রতীকে তিনি পেয়েছেন ৬৩৫৫ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী নুর নবী চৌধুরী অটোরিকশা প্রতীকে পেয়েছেন ৪৭৬০ ভোট।

বাঙ্গাখাঁ ইউনিয়নে মিজানুর রহমান চশমা প্রতীকে ৬৪০১ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী শেখ জামাল রিপন মোটরসাইকেল প্রতীকে পেয়েছেন ৩৩৯০ ভোট।

লাহারকান্দি ইউনিয়নে টেলিফোন প্রতীকে আশরাফুল আলম বিজয়ী হয়েছেন। তিনি পেয়েছেন ৫৫৮৩ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী খোরশেদ আলম শাহীন অটোরিকশা প্রতীকে পেয়েছেন ৩৭৭৩ ভোট।

তেওয়ারীগঞ্জ ইউনিয়নে ওমর হুসাইন ভুলু আনারস প্রতীকে পেয়েছেন ৭৫৪২ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বোরহান চৌধুরী পেয়েছেন অটোরিকশা প্রতীকে ৬২৩৯ ভোট।

দক্ষিণ হামছাদী, দালাল বাজার এবং তেওয়ারীগঞ্জ ইউনিয়নের রিটার্নিং অফিসার রামগঞ্জ উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা স্বপন কুমার ভৌমিক ও বাঙ্গাখাঁ এবং লাহারকান্দি ইউনিয়নের রিটার্নিং অফিসার সদর উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা আতিকুল ইসলাম চৌধুরী ফলাফলের তথ্য নিশ্চিত করেছেন।


আরও খবর



দ্রুত সময়ের মধ্যে মুজিবনগরে স্থলবন্দর হবে : জনপ্রশাসনমন্ত্রী

প্রকাশিত:বুধবার ১৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১৭ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আব্দুল আলিম, মেহেরপুর

Image

ঐতিহাসিক মুজিবনগরে স্থলবন্দরের কাজ দ্রুত সময়ের মধ্যেই শেষ হবে বলে জানিয়েছেন জনপ্রশাসনমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন। তিনি বলেন, স্থলবন্দরের জন্য আমাদের এপারে যেমনি সড়ক নির্মাণ করা হয়েছে ওই দিকেও (ভারতের অংশে) সড়ক নির্মাণের কাজ চলছে।

বুধবার (১৭ এপ্রিল) সকালে মুজিবনগর দিবসের অনুষ্ঠানে ঐতিহাসিক মুজিবনগর আম্রকাননে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ কথা জানান তিনি।

জনপ্রশাসনমন্ত্রী বলেন, একটি স্থলবন্দর হতে গেলে দুই অংশের (বাংলাদেশ-ভারত) রাস্তাঘাট ঠিক করতে হয়। সেক্ষেত্রে আমরাও বেশ কিছু পদক্ষেপ গ্রহণ করেছি। আমরা মুজিবনগর-দর্শনা সড়কটি প্রশস্ত করেছি। এখান থেকে অন্যান্য সংযোগ সড়কগুলোর ডিপিপি কার্যক্রম চলমান আছে।

স্থলবন্দরের জন্য দুদেশেরই কার্যক্রম চলমান রয়েছে জানিয়ে মন্ত্রী আরও বলেন, দ্বিপাক্ষিক কার্যক্রম বাস্তবায়নের মধ্য দিয়ে শিগগিরই স্থলবন্দর চালু হবে।

এর আগে মুজিবনগর স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন জনপ্রশাসনমন্ত্রী ও মেহেরপুর জলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ফরহাদ হোসেন। এরপর আওয়ামী লীগ আয়োজিত জনসভায় যোগ দেন তিনি।


আরও খবর



ওমরাহকারীদের ফেরার তারিখ জানালো সৌদি

প্রকাশিত:শনিবার ২০ এপ্রিল ২০24 | হালনাগাদ:শনিবার ২০ এপ্রিল ২০24 | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

আগামী ৬ জুনের মধ্যে বাইরে থেকে আসা সকল ওমরাহকারীকে সৌদি আরব ছাড়তে হবে বলে জানিয়েছে দেশটির হজ ও ওমরাহ মন্ত্রণালয়। ওইদিন আরবি বর্ষপঞ্জিকার ১১তম মাস জিলকদের ২৯তম দিন থাকবে।

মধ্যপ্রাচ্যভিত্তিক সংবাদমাধ্যম গালফ নিউজ জানিয়েছে, সৌদি আরব ওমরাহর জন্য যে ভিসা দিয়ে থাকে সেটির মেয়াদ থাকে ৯০ দিন। যাদের কাছে ওমরাহর ভিসা আছে তারা আগামী ১৫ জিলকদ পর্যন্ত সৌদিতে প্রবেশ করতে পারবেন।

প্রতিবেদনে বলা হয়, পবিত্র হজের প্রস্তুতি শুরুর অংশ হিসেবে ওমরাহকারীদের সৌদি আরব ছাড়ার তারিখ নির্ধারণ করে দেয়া হয়েছে।

দেশটি জানিয়েছে, ভিসা যেদিন ইস্যু করা হয় সেদিন থেকে ৯০ দিনের হিসাব শুরু হয়। যদিও অনেকে মনে করেন যেদিন সৌদিতে প্রবেশ করবেন সেদিন থেকে ভিসার মেয়াদ শুরু হয়। তাদের এ ধারণাটি ভুল। এছাড়া ওমরাহ ভিসার মেয়াদ ৯০ দিনের বেশি কোনোভাবেই বাড়ানো হবে না। এই ভিসা অন্য ভিসা হিসেবেও পরিবর্তন করা হবে না।

জিলক্বদ মাসের পরের মাস জিলহজের ৮ তারিখ থেকে হজ শুরু হয়। শেষ হয় ১৩ তারিখ। প্রতিবছর বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে লাখ লাখ মুসলমান হজ করার জন্য সৌদিতে সমবেত হন।

হজযাত্রীদের একটা বড় অংশ আসা শুরু করেন জিলক্বদ মাস থেকে। হজের সময় যেন হজ যাত্রীরা নির্বিঘ্নে মক্কা ও মদিনায় পৌঁছাতে পারেন এবং সেখানে অবস্থান করতে পারেন সেজন্য ওমরাহকারীদের নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে সৌদি ছাড়ার নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।


আরও খবর



বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব ব্যাটারি কমপ্লেক্স উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশিত:রবিবার ২১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ২১ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
রাহুল সরকার, চট্টগ্রাম ব্যুরো

Image

চট্টগ্রামের হালিশহর আর্টিলারি সেন্টারে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব ব্যাটারি কমপ্লেক্স উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

আজ রোববার সকালে এক আড়ম্বরপূর্ণ অনুষ্ঠানের মাধ্যমে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর নতুন এই স্থাপনা উদ্বোধন করেন তিনি। পরে তিনি ঊর্ধ্বতন সেনা কর্মকর্তাদের সঙ্গে দরবার করেন।

মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তান সেনাবাহিনী ছেড়ে আসা ৭৫ জন বাঙালি এবং বেসামরিক কিছু যোদ্ধা নিয়ে ১৯৭১ সালের ২২ জুলাই ত্রিপুরার কোনাবনে গঠিত হয় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর রেজিমেন্ট অব আর্টিলারির প্রথম ফিল্ড ব্যাটারি। এই ফিল্ড ব্যাটারি দেশ স্বাধীন হওয়ার আগ পর্যন্ত মান্দাবাগ বাজার, সালদা নদী, কসবা, আখাউড়া সিংগাইর বিল, ফেনী ও চট্টগ্রাম অভিমুখে পরিচালিত বিভিন্ন অপারেশনে কার্যকর ভূমিকা রাখে। স্বাধীনতার পর জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নামেই বাংলাদেশের প্রথম ফিল্ড ব্যাটারি নামকরণ করা হয়।

রোববার আর্টিলারি সেন্টার ও স্কুলের প্রশিক্ষণ সক্ষমতা বাড়াতে এবং মুক্তিযুদ্ধে এই ব্যাটারির অবদানকে স্মরণীয় করে রাখতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব ব্যাটারি কমপ্লেক্স উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী। রোববার সকাল সাড়ে ১০টায় চট্টগ্রামের হালিশহরে এই কমপ্লেক্স উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে যোগ দেন তিনি। ফলক উন্মোচনের পর তিনি ঊর্ধ্বতন মন্ত্রিপরিষদ সদস্য, চট্টগ্রামের মেয়র এবং সেনাপ্রধানকে নিয়ে মোনাজাতে অংশ নেন।

এরপর তিনি কমপ্লেক্সের ভেতর আর্টিলারি জাদুঘর পরিদর্শন করেন। জাদুঘরে এই আর্টিলারির মুক্তিযুদ্ধকালীন এবং তারপরের বিভিন্ন স্মারক রাখা হয়েছে।


আরও খবর



মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে থাকাই সবচেয়ে বড় বিজয়: মির্জা ফখরুল

প্রকাশিত:বুধবার ০৩ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০৩ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
রেদওয়ানুল হক মিলন, ঠাকুরগাঁও

Image

মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে থাকায় সবচেয়ে বড় বিজয়। কখনও পরাজিত মনোভাব নিবেন না কারণ দেশের মানুষ আপনাদের সঙ্গে আছে। একদিন এই মানুষই প্রতিরোধ করে দাঁড়াবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

বুধবার (৩ এপ্রিল) বিকেলে  সদর উপজেলার রুহিয়ায় ঠাকুরগাঁও জেলা বিএনপির প্রয়াত সভাপতি তৈমুর রহমানের কবর জিয়ারত শেষে পরিবার পরিজনদের সঙ্গে সাক্ষাত শেষে উপস্থিত নেতাকর্মী ও জনতার উদ্দেশ্যে উপরোক্ত কথা বলেন তিনি।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মির্জা ফয়সাল আমীন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আনছারুল হক, সদর উপজেলা বিএনপির সভাপতি আব্দুল হামিদ, জেলা ছাত্রদলের সভাপতি মো: কায়েস প্রমুখ।

তিনি বলেন, সারাদেশে একটা ভয়াবহ অবস্থা বিরাজ করছে। এখানে সাধারণ মানুষের অধিকার বলতে কিছু নেই। গণতন্ত্র বলতে কিছু নেই। সংগ্রাম করে আমরা বেঁচে আছি। আমরা বিশ্বাস করি, আমরা জনগণকে সঙ্গে নিয়ে তারেক রহমানের নেতৃত্বে একদিন এই সরকারকে বিতারিত করতে সক্ষম হবো।

মির্জা ফখরুল বলেন, পৃথিবীতে কোন স্বৈরাচারী শক্তি বেশিদিন টিকতে পারেনি। হিটলার ও নমরুদ ধ্বংস হয়ে গেছে। মানুষের পক্ষে না থাকলে বা তার কল্যাণে কাজ না করলে টিকে থাকা যায় না। এ সরকারও বেশিদিন টিকে থাকতে পারবে না।

বিএনপির নেতাকর্মীদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, প্রশাসন আপনাদের নির্যাতন করছে। আপনারা বিভিন্নভাবে নির্যাতিত হচ্ছেন। বিভিন্ন মামলায় আপনাদের আদালতে হাজিরা দিতে হয়। তারপরও আপনারা মাথা উচু করে দাড়িয়ে আছেন।


আরও খবর