আজঃ শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪
শিরোনাম

আটকের পর র‌্যাব সদর দপ্তরে নেওয়া হচ্ছে পরীমনিকে

প্রকাশিত:বুধবার ০৪ আগস্ট ২০২১ | হালনাগাদ:বুধবার ০৪ আগস্ট ২০২১ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image
পরীমনির বাসা থেকে বিপুল পরিমাণে ওয়াইন, ভয়ঙ্কর মাদক আইস, এলএসডি ও মাদক সেবনের সরঞ্জামাদি উদ্ধার করা হয়েছে

চিত্রনায়িকা পরীমণিকে তাঁর বনানীর বাসা থেকে আটক করে র‌্যাব সদর দপ্তরে নেওয়া হচ্ছে। তাঁর বাসা থেকে মাদক উদ্ধার করার কথা জানিয়েছে র‌্যাব।

র‌্যাবের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (অপারেশনস) কর্নেল কে এম আজাদ বলেন, রাত সোয়া আটটার দিকে র‌্যাব সদস্যরা বনানীর বাসা থেকে পরীমনিকে নিয়ে র‌্যাব সদর দপ্তরের পথে রওনা হন। পরীমনির বাসা থেকে বিপুল পরিমাণে ওয়াইন, ভয়ঙ্কর মাদক আইস, এলএসডি ও মাদক সেবনের সরঞ্জামাদি উদ্ধার  করা হয়েছে।

এর আগে আজ বিকেলে র‍্যাবের একটি দল পরীমনির বাসায় অভিযান চালায়। এ সময়  ভেতর থেকে দরজা লাগিয়ে ফেসবুকে লাইভে আসেন পরীমনি। লাইভে তিনি বলেন, দিনদুপুরে কে বা কারা তাঁর বাসায় আক্রমণ করেছে। তিনি থানা-পুলিশ, ডিবির কর্মকর্তা ও তাঁর পরিচিতজনদের কাছে ফোন করে তাকে বাঁচানোর আহ্বান জানান। বারবার র‍্যাব তাদের পরিচয় দিলে ভেতর থেকে দরজা খুলছিলেন না তিনি। বিকেল ৪ টা ৩৫ মিনিটে ভেতর থেকে দরজা খুলে দেওয়া হলে র‍্যাব সদস্যরা ভেতরে ঢোকেন। এরপর শুরু হয় তল্লাশি।

পরে একপর্যায়ের পরীমনিকে আটক করা হয়। র‌্যাব সদস্যরা নানা বিষয়ে তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করেন।

র‌্যাব সূত্র জানায়, সম্প্রতি হেলেনা জাহাঙ্গীর, ফারিয়া মাহাবুব পিয়াসা ও মরিয়ম আক্তার মৌকে গ্রেপ্তারের ঘটনার ধারাবাহিকতায় চিত্রনায়িকা পরীমনির বাসায় অভিযান চালানো হয়।

নিউজ ট্যাগ: পরীমণি

আরও খবর



মালদ্বীপে সাদা পোশাকেও থাকতে পারবে না ভারতীয় সেনা : মুইজ্জু

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৫ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৫ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ মুইজ্জু বলেছেন, সাদা পোশাকেও কোনো ভারতীয় সেনা মালদ্বীপে থাকবে না। আগামী ১০ মের পর কোনো ভারতীয় সেনা কর্মকর্তা, এমনকি বেসামরিক পোশাক পরিহিতরাও মালদ্বীপে থাকবে না। আমি এটি আত্মবিশ্বাসের সঙ্গেই বলছি।

গতকাল সোমবার চীনের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় সামরিক চুক্তি স্বাক্ষর করেছে মালদ্বীপ। এই চুক্তির আওতায় চীন মালদ্বীপকে বিনামূল্যে সামরিক সহায়তা দেবে। এই চুক্তি স্বাক্ষরের দিনেই মুইজ্জু এমন কড়া বার্তা দিয়েছেন। মালদ্বীপের সংবাদমাধ্যম দ্য এডিশনের বরাত দিয়ে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে।

মালদ্বীপের তিনটি বিমানবন্দরের মধ্যে একটির দায়িত্ব নিতে একটি ভারতীয় বেসামরিক দল দ্বীপরাষ্ট্রে পৌঁছার সপ্তাহ না পেরোতেই প্রেসিডেন্ট মুইজ্জুর এমন বার্তা এলো। যদিও ১০ মার্চের মধ্যে সেনা কর্মকর্তাদের প্রত্যাহারের বিষয়ে দুই দেশ আগেই একমত হয়েছে।

দ্য এডিশনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মালদ্বীপের বাএ অ্যাটল দ্বীপ সফরকালে প্রেসিডেন্ট বলেছেন, ভারতীয় সেনাদের বিতাড়িত করার ক্ষেত্রে সরকারের সাফল্য নিয়ে অনেকেই গুজব ছড়াচ্ছে, তারা পরিস্থিতি ঘোলাটে করার চেষ্টা করছে। তারা বলার চেষ্টা করছে, ভারতীয় সেনারা চলে যাচ্ছে না, তারা ইউনিফর্ম পাল্টে বেসামরিক পোশাকে ফিরে আসছে; কিন্তু আমাদের এমন চিন্তাভাবনা করা উচিত নয়, যা আমাদের মনে সন্দেহ জাগায় এবং মিথ্যা ছড়ায়।

গত ২ ফেব্রুয়ারি দিল্লিতে দুইপক্ষের মধ্যে একটি উচ্চপর্যায়ের বৈঠকের পরে মালদ্বীপের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলেছিল, ভারত ১০ মের মধ্যে মালদ্বীপে তিনটি বিমানবন্দরে থাকা ভারতীয় সেনাদের স্থানান্তর করবে এবং প্রক্রিয়ার প্রথম ধাপ ১০ মার্চের মধ্যে সম্পন্ন হবে। গত ৫ ফেব্রুয়ারি সংসদে দেওয়া প্রথম ভাষণেও মুইজ্জু একই ধরনের মন্তব্য করেন।

মালদ্বীপের তিনটি ভারতীয় প্ল্যাটফর্মে ৮৮ জন ভারতীয় সেনা রয়েছেন। মুইজ্জু গত বছর ভারত-বিরোধী অবস্থান নিয়ে ক্ষমতায় আসেন এবং শপথ নেওয়ার কয়েক ঘণ্টার মধ্যে ভারত মহাসাগরে কৌশলগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ স্থানে অবস্থিত দ্বীপরাষ্ট্রটি থেকে ভারতীয় সেনাদের সরিয়ে দেওয়ার দাবি করেছিলেন।


আরও খবর



লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় অন্তঃসত্ত্বা নারীসহ নিহত ৫

প্রকাশিত:সোমবার ১১ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১১ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

লেবাননের একটি সীমান্তবর্তী গ্রামে ইসরায়েলি হামলায় পাঁচ বেসামরিক লোক নিহত হয়েছেন। লেবাননের নিরাপত্তা সূত্র এই তথ্য নিশ্চিত করেছে। দক্ষিণ লেবাননের একটি বাড়ি লক্ষ্য করে ইসরায়েলি বাহিনী এই বিমান হামলা চালায়। পাঁচ লেবানিজ নিহত হওয়া ছাড়াও এ ঘটনায় একই পরিবারের সদস্যসহ ৯ জনের বেশি আহত হয়েছে। রবিবার (১০ মার্চ) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরা।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দক্ষিণ লেবাননের একটি বাড়িতে ইসরায়েল বিমান হামলায় অন্তত পাঁচজন নিহত হয়েছেন। এতে আহত হয়েছেন ৯ জন।

লেবাননের সরকারি ন্যাশনাল নিউজ এজেন্সি জানিয়েছে, খিরবেত সেলম এলাকায় একটি বাড়িতে চালানো ওই হামলায় একই পরিবারের চারজন নিহত হয়েছেন। নিহতদের মধ্যে এক দম্পতি ও তাদের দুই সন্তান এবং অন্য একজন ব্যক্তি রয়েছেন। নিহত ওই মা অন্তঃসত্ত্বা ছিলেন।’

হামলায় বাড়িটি ধ্বংস হয়ে গেছে। মূলত গত বছরের অক্টোবর থেকে ইসরায়েল এবং হিজবুল্লাহর মধ্যে সীমান্তে ধীরে ধীরে যুদ্ধ বেড়েছে এবং লেবাননে কয়েক ডজন বেসামরিক লোক নিহত হয়েছেন।

এদিকে ইসরায়েলের সঙ্গে লড়াইয়ে লেবাননের ইরান-সমর্থিত শক্তিশালী সশস্ত্রগোষ্ঠী হিজবুল্লাহর আরও ৩ যোদ্ধা নিহত হয়েছেন।

আল-জাজিরা জানিয়েছে, গত শুক্রবার ইসরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধে তিনজন যোদ্ধা মারা যাওয়ার কথা ঘোষণা করার পর হিজবুল্লাহ এখন আরও তিনজন নিহতের কথা নিশ্চিত করেছে, যারা একই পরিবারের সদস্য বলে মনে হচ্ছে।

শক্তিশালী এই সশস্ত্রগোষ্ঠীটি জানিয়েছে, ১৯৯৬ সালে জন্মগ্রহণকারী হাসান জাফর মারজি, ১৯৯৩ সালে জন্মগ্রহণকারী আলী জাফর মারজি এবং ১৯৬৮ সালে জন্মগ্রহণকারী জাফর আলী মারজি ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর হাতে নিহত হয়েছেন। তারা সবাই দক্ষিণ লেবাননের ব্লিদা শহরের বাসিন্দা ছিলেন।

সবশেষ এই প্রাণহানির ঘটনায় ইসরায়েলি সামরিক বাহিনীর সঙ্গে আন্তঃসীমান্ত লড়াইয়ে হিজবুল্লাহর সদস্যদের মৃতের সংখ্যা ২৩৯ জনে পৌঁছাল। এছাড়া শনিবার ইসরায়েলি বিভিন্ন অবস্থানে নয়টি হামলা চালানোর দাবিও করেছে হিজবুল্লাহ।

প্রসঙ্গত, গাজায় ইসরায়েলি হামলার প্রতিশোধে গত অক্টোবর থেকেই ইসরায়েলে হামলা চালিয়ে আসছে লেবাননের সশস্ত্র গোষ্ঠী হিজবুল্লাহ। ইসরায়েলি সামরিক বাহিনীর সঙ্গে আন্তঃসীমান্ত সংঘাতে ইরান-সমর্থিত শক্তিশালী এই গোষ্ঠীটির দুই শতাধিক যোদ্ধা নিহত হয়েছেন।

এছাড়া ইসরায়েলি হামলায় লেবাননে প্রায় ৫০ জন বেসামরিক নাগরিকেরও প্রাণহানি ঘটেছে। আর হিজবুল্লাহর হামলায় ইসরায়েলের সামরিক বাহিনীর এক ডজনেরও বেশি সদস্য এবং পাঁচ বেসামরিক নিহত হয়েছেন।


আরও খবর



স্বাধীনতার প্রত্যয় হোক দুর্নীতির বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান : শ ম রেজাউল করিম

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৬ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৬ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক

Image

স্বাধীনতার এতদিনেও দুর্নীতি ও সুশাসনের অভাবই বড় চ্যালেঞ্জ বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগ নেতৃত্বধীন সরকারের সাবেক মন্ত্রী এবং সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী শ ম রেজাউল করিম।

শ ম রেজাউল করিম বলেন, বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার মূল লক্ষ্য ছিল ধনী-দরিদ্রের বৈষম্যহীন, অসাম্প্রদায়িক সমাজ বিনির্মাণ। স্বাধীনতার পর বঙ্গবন্ধু সে পথেই বাংলাদেশকে পরিচালিত করতে সচেষ্ট ছিলেন। স্বাধীনতার পর বাংলাদেশের অর্থনৈতিক মুক্তির জন্য বঙ্গবন্ধু নিরলস চেষ্টা করতে থাকেন। কোনো প্রকার ছাড় না দিয়ে ছোট-বড় রাজনীতিবিদ যেই হোক না কেন দুর্নীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত সবাইকে আইনের আওতায় আনতে হবে। স্বাধীনতার প্রত্যয় হোক দুর্নীতির বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান নেওয়া।

কিন্তু বঙ্গবন্ধুকে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট সপরিবারে হত্যার পর বাংলাদেশ দীর্ঘদিন পেছনের দিকে হাঁটতে থাকে। সব ধরনের উন্নয়ন থমকে যায়। সাম্প্রদায়িকতার বিস্তার ঘটতে থাকে। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধারণা করার পরিবর্তে পশ্চাৎপদ হতে থাকে। বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সরকার গঠন হওয়ার পর ফের মুক্তিযুদ্ধের চেতনা প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। আমরা যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করতে পেরেছি। বঙ্গবন্ধুর খুনিদের বিচার করতে পেরেছি। মুক্তিযোদ্ধাদের মর্যাদা ফিরে এসেছে। অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ বিনির্মাণে লাল-সবুজ পতাকার যে অভিষ্ট লক্ষ্য, তা পূরণ হওয়ার পথে। মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের শক্তি পরপর ক্ষমতায় থাকার কারণে ধনী-দরিদ্রের বৈষম্য কমিয়ে বড় ধরনের সফলতা এসেছে। এই সফলতা পূর্ণাঙ্গতা পাবে যদি আমরা সুশাসন দিয়ে সাম্প্রদায়িক শক্তি দমন করে আরও উন্নত বাংলাদেশ গড়তে পারি। তবেই আমরা স্বাধীনতার পরিপূর্ণ সাফল্য পাবো।

সুশাসন প্রতিষ্ঠা করতে না পারাই স্বাধীনতার ঘাটতি মন্তব্য করে তিনি বলেন, আমাদের অর্জন আকাশসম। আমরা মধ্যম আয়ের দেশে যেতে পারছি। কিন্তু দুর্নীতি, অনিয়ম স্বমূলে উৎপাটন করতে পারিনি। স্বাধীনতার এত বছরেও রন্ধ্রে রন্ধ্রে দুর্নীতি রয়েছে। দুর্নীতি স্বমূলে উৎপাটন করতে না পারলে সুশাসন প্রতিষ্ঠা করা কোনোভাবেই সম্ভব নয়। এ কারণে আমি মনে করি, কোনো প্রকার ছাড় না দিয়ে ছোট-বড় রাজনীতিবিদ যেই হোক না কেন দুর্নীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত সবাইকে আইনের আওতায় আনতে হবে। স্বাধীনতার প্রত্যয় হোক দুর্নীতির বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান নেওয়া।

সুশাসনের স্বার্থেই গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে হবে। জনগণ যেন তার সব স্তরের প্রতিনিধি বেছে নিতে পারে। এটিকে নিশ্চিত করা দরকার। কারণ মুক্তিযুদ্ধের প্রধানতম লক্ষ্য ছিল জনগণ তার পছন্দের ব্যক্তিকে প্রতিনিধি হিসেবে বাছাই করতে পারবে। সুশাসন প্রতিষ্ঠা করা এখনো বড় চ্যালেঞ্জ। অনেক দুর্নীতিবাজের সাজা হচ্ছে। কিন্তু সুকৌশলে দুর্নীতির ফের বিস্তার ঘটছে। দুর্নীতি কমছে না এটিই আমাদের জাতি হিসেবে লজ্জার।

নিউজ ট্যাগ: শ ম রেজাউল করিম

আরও খবর



চট্টগ্রামের সুগার মিলের আগুন নিয়ন্ত্রণে

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৫ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৫ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জেলা প্রতিনিধি

Image

চট্টগ্রামের কর্ণফুলীতে এস আলম রিফাইন্ড সুগার মিলের ভয়াবহ আগুন নিয়ন্ত্রণে এসেছে। ফায়ার সার্ভিসের জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. আনোয়ারুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

সোমবার (৪ মার্চ) বিকেল ৪টার দিকে ওই অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে ফায়ার সার্ভিসের ১৫টি ইউনিট। একইসঙ্গে বাংলাদেশ নৌবাহিনীও এ কাজে যোগ দেয়। 

মো. আনোয়ারুল ইসলাম বলেন, রাত ১০টা ৩০ মিনিটে আগুন নিয়ন্ত্রণে এসেছে। আগুনে আমদানিকৃত এক লাখ টন চিনি তৈরির কাঁচামাল সম্পূর্ণ পুড়ে গেছে বলে জানান কারখানার কর্মকর্তারা। তবে কয়েকজন আহত হয়েছে বলে খবর পাওয়া যায়।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, বিকেলে কারখানার ভেতর একটি ভবনে হঠাৎ আগুন জ্বলে ওঠে। এ সময় কিছু বুঝে ওঠার আগেই আগুন ছড়িয়ে পড়ে। কীভাবে আগুনের সূত্রপাত তা জানা যায়নি।

চট্টগ্রাম ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের সহকারী পরিচালক আব্দুল মালেক জানান, বিকেল ৪টার দিকে কর্ণফুলী নদীর তীরে অবস্থিত এস আলম গ্রুপের মালিকানাধীন মিলের তৃতীয় তলায় আগুনের সূত্রপাত হয়। ফায়ার সার্ভিসের কয়েকটি ইউনিট ঘটনাস্থলে আগুন নেভানোর চেষ্টা করছে। তবে আগুন লাগার কারণ তাৎক্ষণিকভাবে নিশ্চিত হওয়া যায়নি।


আরও খবর



নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রধান ফটকের নির্মাণ কাজ শুরু

প্রকাশিত:রবিবার ১৭ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৭ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
মোমিন তালুকদার, ত্রিশাল (ময়মনসিংহ)

Image

জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের দুইটি প্রবেশমুখে দৃষ্টি নন্দন ফটক তৈরির কাজ শুরু হয়েছে।

আজ রবিবার দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের দক্ষিণ-পশ্চিম কোণে প্রধান ফটকের ভিত্তি প্রস্তর স্থাপনের মধ্য দিয়ে নির্মাণ কাজের শুভ উদ্বোধন করেন  উপাচার্য প্রফেসর ড. সৌমিত্র শেখর।

ফটকের ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন করে উপাচার্য প্রফেসর ড. সৌমিত্র শেখর বলেন, আমরা শিক্ষা, গবেষণা ও উন্নয়নের গতিধারা অব্যাহত রেখেছি। এই গতি ধারাক্রমে আপনাদের সকলের সহযোগিতা নিয়ে আমরা পথ চলছি। সেই ধারাবাহিকতাতেই আজকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান গেটের ফটকের কাজ আমরা শুরু করতে যাচ্ছি। আমাদের দুটো ফটক হবে।

নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়কে একটি পরিবার মন্তব্য করে তিনি আরও বলেন, আমরা সকলেই বিশ্ববিদ্যালয়কে সামনের দিকে এগিয়ে নেওয়ার লক্ষ্যে সময় দিচ্ছি, মনোযোগ দিচ্ছি, কাজ করছি। বিশেষ করে আজকের ফটকের ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন অনুষ্ঠানে যারা উপস্থিত তারা কিন্তু সৌভাগ্যবান। কেননা এ ধরনের কাজ প্রতিনিয়ত হয় না। তাই আমরা সব কাজে আপনাদের সহযোগিতা চাই।

সংক্ষিপ্ত অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারার প্রফেসর ড. আতাউর রহমান, রেজিস্ট্রার কৃষিবিদ ড. মো. হুমায়ুন কবীর। এসময় বিভিন্ন অনুষদের ডিনবৃন্দ, প্রক্টর, ছাত্র উপদেষ্টা, শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারী ও ছাত্রছাত্রীরা উপস্থিত ছিলেন।


আরও খবর