আজঃ বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪
শিরোনাম

বাঙালি জাতির জন্য ৭ মার্চ অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ: মেয়র তাপস

প্রকাশিত:রবিবার ০৭ মার্চ ২০২১ | হালনাগাদ:রবিবার ০৭ মার্চ ২০২১ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

ঐতিহাসিক ৭ মার্চ বাঙালি জাতির জন্য অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস। আজ (রবিবার) সকালে ধানমন্ডির-৩২ নম্বর সড়কের বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘর প্রাঙ্গণে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণের মাধ্যমে শ্রদ্ধা জ্ঞাপনের পর সাংবাদিকদেরকে তিনি এ কথা বলেন।

ডিএসসিসি মেয়র ব্যারিস্টার শেখ তাপস বলেন, আজকের এই ৭ই মার্চ জাতির জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও তাৎপর্যপূর্ণ। এই ৭ই মার্চ বাঙালি জাতির অবিসংবাদিত নেতা, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান একটি নিরস্ত্র জাতিকে, শান্তিপ্রিয় বাঙালি জাতিকে সশস্ত্র যুদ্ধের আহ্বান করেছিলেন, স্বাধীনতার আহ্বান করেছিলেন। এই ৭ই মার্চের ফলশ্রুতিতে ২৬শে মার্চের স্বাধীনতা দিবস এবং ১৬ই ডিসেম্বর বিজয় দিবসের মাধ্যমে আমরা আমাদের কাঙ্ক্ষিত স্বাধীনতা অর্জন করেছি।

এবার ৭ই মার্চ ও স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী এবং জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী জাতীয়ভাবে উদযাপন করা হচ্ছে জানিয়ে ডিএসসিসি মেয়র ব্যারিস্টার শেখ তাপস বলেন, আজ জাতি স্বাধীনতার ৫০ বছর পালন করছে এবং স্বাধীনতার সুফল ভোগ করছে। আজকের এই দিনে আমি বিনম্র শ্রদ্ধায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে শ্রদ্ধা নিবেদন করছি এবং সকল মুক্তিযোদ্ধা ও জাতীয় নেতৃবৃন্দ, যাঁরা মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে আমাদেরকে স্বাধীনতা এনে দিয়েছেন, আমি তাদেরকে শ্রদ্ধা নিবেদন করছি।

বিএনপি ঐতিহাসিক ৭ই মার্চ পালন করছে, তা কিভাবে দেখছেন- সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে ডিএসসিসি মেয়র ব্যারিস্টার শেখ তাপস বলেন, আমি তাদেরকে সাধুবাদ জানাই। বিলম্বে হলেও তারা অনুধাবন করতে পেরেছে যে, ঐতিহাসিক দিবসগুলো জাতির সাথে অঙ্গাঅঙ্গিভাবে জড়িত এবং তা সঠিকভাবে পালনের মাধ্যমেই আমরা নতুন প্রজন্মকে সঠিক ইতিহাস জানাতে পারি।

এর আগে বঙ্গবন্ধু আওয়ামী আইনজীবী পরিষদের সদস্য সচিব হিসেবে ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস বঙ্গবন্ধু আওয়ামী আইনজীবী পরিষদ এর ব্যানারে ধানমন্ডি-৩২ নম্বরস্থ জাতির পিতার প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা জানান এবং পরে নগরভবনে জাতির পিতার প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধাঞ্জলি অর্পণ করেন।


আরও খবর



পথচারীকে চাপা দিয়ে পুকুরে পড়লো বাস, নিহত ২

প্রকাশিত:বুধবার ১৩ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১৩ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বরিশাল প্রতিনিধি

Image

বরিশালের উজিরপুরে পথচারী কিশোরকে চাঁপা দিয়ে একটি যাত্রীবাহী বাস পুকুরে পড়ে গেছে। এ ঘটনায় পথচারীসহ দুইজন নিহত হয়েছেন। সেই সঙ্গে বাসের আরও ১৫ যাত্রী আহত হয়েছেন।

বুধবার (১৩ মার্চ) দুপুরে উজিরপুরের সানুহার এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে বলে জানিয়েছেন উজিরপুর মডেল থানার পরিদর্শক (তদন্ত) তৌহিদুজ্জামান।

নিহতদের মধ্যে এখন পর্যন্ত সুমন সরদার (১৫) এক কিশোরের পরিচয় নিশ্চিত হওয়া গেছে। সে উজিরপুর উপজেলার সানুহার গ্রামের বাসিন্দা বেল্লাল সরদারের ছেলে।

এ বিষয়ে তৌহিদুজ্জামান বলেন, যশোর থেকে সকাল ৬টায় বরিশালের উদ্দেশ্যে চাকলাদার পরিবহনের ওই বাসটি ছেড়ে আসে। বরিশাল-ঢাকা মহাসড়কের সানুহার এলাকায় পৌঁছালে রাস্তা পার হতে যাওয়া সুমনকে বাসটি চাপা দেয়। পরে বাসটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে রাস্তার পাশে পুকুরে গিয়ে পড়ে। এ ঘটনার পর বাসটির চালক পালিয়ে যান।

তিনি আরও জানান, এখন পর্যন্ত দুজনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। বাসে থাকা অন্তত ১৫ যাত্রী আহত হয়েছেন। তারা বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছেন। এছাড়া গৌরনদী ও উজিরপুর ফায়ার সার্ভিসের একাধিক ইউনিট ও ডুবরি দল প্রায় ২ ঘণ্টা অভিযান চালিয়ে মরদেহ উদ্ধার করেছেন।


আরও খবর



ঝুঁকিপূর্ণ বিবেচনায় ভবনটিকে তিনবার নোটিশ দেয়া হয়: মহাপরিচালক

প্রকাশিত:শুক্রবার ০১ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০১ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

রাজধানীর বেইলি রোডে অবস্থিত গ্রিন কোজি কটেজ ভবনটিকে ঝুঁকিপূর্ণ বিবেচনায় তিনবার নোটিশ দেয়া হয়েছিল বলে জানিয়েছেন ফায়ার সার্ভিসের মহাপরিচালক বিগ্রেডিয়ার জেনারেল মো. মাইন উদ্দিন।

শুক্রবার (১ মার্চ) দুপুরে বেইলি রোডের আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত ভবন পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা জানান।

মাইন উদ্দিন বলেন, এই ভবনকে পূর্বে নোটিশ দেয়া হয়েছিল। ঝুঁকিপূর্ণ বিবেচনায় ভবনের মালিককে তিনবার নোটিশ পাঠানো হয়।

তিনি আরও বলেন, এই ভবনে কোনো ফায়ার সেফটি প্ল্যান ছিল না। এ কারণেই আগুন দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে।

আগুন লাগার কারণ জানতে চাইলে মাইন উদ্দিন বলেন, প্রাথমিকভাবে ধারণা নিচতলার সিলিন্ডার বিস্ফোরণ থেকে অগ্নিকাণ্ডের সূত্রপাত ঘটে।

গতকাল বৃহস্পতিবার (২৯ ফেব্রুয়ারি) রাত ৯টা ৫০ মিনিটে আগুনের ঘটনা ঘটে। ফায়ার সার্ভিসের ১৩টি ইউনিটের ২ ঘণ্টার চেষ্টায় রাত ১১টা ৫০ মিনিটে আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করেছে পুলিশ, আনসার, র‌্যাব ও এনএসআই।

এদিকে আজ সকালে স্বাস্থ্যমন্ত্রী ড. সামন্ত লাল সেন বলেছেন, রাজধানীর বেইলি রোডের বহুতল ভবনে ভয়াবহ আগুনের ঘটনায় এখন পর্যন্ত ৪৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ ঘটনায় দ্বগ্ধ চিকিৎসাধীন ব্যক্তিরাও শঙ্কামুক্ত নন।

এ ঘটনায় আহতদের মধ্যে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ১০ জন এবং ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে দুজন ভর্তি আছেন। তাদের প্রত্যেকের অবস্থাই আশঙ্কাজনক বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন। আহতদের চিকিৎসার সমস্ত ব্যয়ভার সরকার বহন করছে বলেও জানিয়েছেন তিনি।

বেইলি রোডের আগুনে হতাহতের ঘটনায় শোক জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।


আরও খবর



সড়কের মাঝে বিদ্যুতের খুঁটি, বড় দুর্ঘটনার আশঙ্কা

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৭ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৭ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
উপজেলা প্রতিনিধি

Image

শরীয়তপুরের জাজিরা উপজেলার লাউখোলা বাজার থেকে চরধুপুড়িয়া সংযোগ সড়কের মাঝে ৭টি বিদ্যুতের খুটির কারণে রাস্তায় চলাচলকারী যানবাহন ও এলাকার মানুষের দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে প্রতিনিয়ত। যেকোন সময় ঘটতে পারে বড় ধরণের দুর্ঘটনা।

রাতের অন্ধকারে প্রতিনিয়ত পথচারী ও যানবাহন প্রায়ই দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছেন। তাই পল্লী বিদ্যুতের ঐ খুটিগুলো দ্রুত সরিয়ে নেওয়ার দাবী জানিয়েছেন এলাকাবাসী।

জেলা প্রকৌশলী অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, গত বছর ১১ নভেম্বর উদ্বোধন হয়েছে লাউখোলা বাজার থেকে চরধুপুড়িয়া এলাকায় যাওয়ার নতুন সেতু। ঐ সেতুটি সহ একই নদীর উপর নির্মাণ করা আরও একটি সেতু মিলে একটি প্যাকেজে এর নির্মাণ ব্যয়ের বাজেট ছিল ২৩ কোটি টাকা। কাজটি সম্পন্ন করেছে ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান মেসার্স হা-মীম ইন্টারন্যাশনাল।

সেতু ব্যবহার করে চলাচলকারী কয়েকটি বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা জানায়, এসব খুঁটির কারণে আমাদের স্কুল ও মাদ্রাসায় যাতায়াতে খুবই সমস্যা হচ্ছে এবং এখান দিয়ে চলাচলকারী বিভিন্ন যানবাহন খুঁটির সাথে ধাক্কা লেগে মাঝে মাঝেই ছোটবড় দুর্ঘটনা ঘটছে।

স্থানীয় বাসিন্দা সুলতান মাদবর আজকের দর্পণকে বলেন, রাতের বেলা ওই খুটির সাথে ধাক্কা লেগে অনেকেই হাত-পা ভেঙ্গে আহত হয়েছে। আমি নিজেও একদিন রাতে খুঁটির সাথে ধাক্কা লেগে মাথায় আঘাত পেয়েছি। খুঁটিগুলোতে সড়ক বাতি না থাকায় রাতের বেলায় যেকোনও সময় বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঝুঁকির সম্ভাবনা আছে।

স্থানীয় ব্যবসায়ী লাল খা নামের এক ব্যক্তি আজকের দর্পণকে বলেন, এখানে সেতুটি হওয়ায় দু-পাশের মানুষের ভোগান্তি যেমন কমেছে কিন্তু সেতুর দুইপাশে সড়কের মাঝে বিদ্যুতের খুঁটি থাকায় এখন মৃত্যু কূপে পরিণত হয়েছে। এছাড়াও বিদ্যুতের তারগুলো ঝুলে অনেক নিচে চলে আসায় বড় ধরণের দুর্ঘটনার সম্ভাবনা অনেক বেশী আছে।

স্থানীয়দের অভিযোগ এই সড়কটিতে প্রতিনিয়ত শত শত যানবাহন চলাচল করলেও এ সমস্যা সমাধানে কারো কোন উদ্যোগ নেই। সমস্যার সমাধান করতে পারেন এমন কর্মকর্তা ও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কারও কোনো মাথা ব্যথা নেই। কর্তৃপক্ষকে একাধিকবার জানিয়েও কোন কাজ হয়নি।

এদিকে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর ও পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির কর্তৃপক্ষ একজন আরেকজনের উপর দায় চাপাচ্ছেন। কেউ মানতে রাজি নয় সড়কটির এই ভয়ঙ্কর পরিণতিতে তাদের গাফিলতি আছে।

এ বিষয়ে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের (এলজিইডি) জাজিরা উপজেলা প্রকৌশলী মোঃ ইমন মোল্লা আজকের দর্পণকে বলেন, বিদ্যুৎ অফিসে আমরা মৌখিক ভাবে জানিয়েছি। তারা চাইলে কাজটি জরুরী হিসেবে সম্পন্ন করতে পারত। কিন্তু তারা আমাদের কাছে যে পরিমাণ অর্থ দাবী করেন তা দিয়ে আমরা সেতুর দুপাশের সংযোগ সড়কের শাখা সুন্দরভাবে প্রস্তুত করেছি।

পরে ঐ সেতু নির্মাণে ব্যয় সংক্রান্ত তথ্য জানতে চাইলে এই কর্মকর্তা বলেন, আমার কাছে এ সংক্রান্ত তথ্য নেই। পেতে হলে জেলা দপ্তরে যোগাযোগ করতে হবে।

শরীয়তপুর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির জেনারেল ম্যানেজার (জিএম) মোঃ আলতাপ হোসেন আজকের দর্পণকে বলেন, সড়কের কাজ করার আগে বা পরে এলজিইডি কিংবা ঠিকাদারদের পক্ষ থেকে খুঁটি সরাতে হবে এমন কোন লিখিত আবেদন পাইনি। তাই এবিষয়ে আমার জানা নেই। খোঁজ নিয়ে দেখবো।

বিষয়টি নিয়ে জেলা সিনিয়র সহকারী প্রকৌশলী ওয়াহিদুজ্জামানের সাথে যোগাযোগ করলে তিনি এই প্রতিবেদককে বলেন, এই তথ্য দিয়ে কি হবে? আর এটি অনেক পুরনো ফাইল, খুঁজতে সময় লাগবে। আপনি উপজেলা অফিসে যোগাযোগ করেন। ওখানে আছে।

প্রতিবেদক : শাওন বেপারী, জাজিরা শরীয়তপুর

নিউজ ট্যাগ: জাজিরা

আরও খবর



২০ দিনে আড়াই হাজারের বেশি বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠিয়েছে মালয়েশিয়া

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২১ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২১ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
কূটনৈতিক প্রতিবেদক

Image

চলতি মাসে কার্যকর করা অভিবাসী প্রত্যাবাসন কর্মসূচির আওতায় নথিবিহীন ২ হাজার ৫৩০ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠিয়েছে মালয়েশিয়া। গত ১ মার্চ দেশটিতে অভিবাসী প্রত্যাবাসন কর্মসূচি চালু হওয়ার পর থেকে এখন পর্যন্ত এই বাংলাদেশিদের ফেরত পাঠানো হয়েছে। বুধবার মালয়েশিয়ার অভিবাসন বিভাগের বরাত দিয়ে দেশটির রাষ্ট্রায়ত্ত বার্তা সংস্থা বারনামার এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়েছে।

এতে বলা হয়েছে, গত ১ মার্চ থেকে অভিবাসী প্রত্যাবাসন কর্মসূচি চালু করেছে মালয়েশিয়া। এই কর্মসূচির আওতায় গত ২০ দিনে ১১ হাজার ৯৪৩ জন অবৈধ অভিবাসীকে তাদের নিজ নিজ দেশে ফেরত পাঠানো হয়েছে। তাদের মধ্যে বাংলাদেশি আছেন ২ হাজার ৫৩০ জন।

মালয়েশিয়ার অভিবাসন বিভাগের মহাপরিচালক রুসলিন জুসোহ এক সংবাদ সম্মেলনে বলেছেন, মঙ্গলবার পর্যন্ত মোট ১৬ হাজার ৮২৪ জন নথিবিহীন অভিবাসী নিজ নিজ দেশের দূতাবাসের মাধ্যমে এই কর্মসূচিতে নিবন্ধন সম্পন্ন করেছেন। নিবন্ধনকৃতদের মধ্যে ১২ হাজার ৪৯৫ জন পুরুষ, ৩ হাজার ৭২৮ জন নারী, ৩১০ জন তরুণ এবং ২৯১ জন তরুণী রয়েছেন।

দেশটির এই কর্মকর্তা বলেন, কর্মসূচিতে অবৈধ অভিবাসীদের সর্বোচ্চ সংখ্যক নিবন্ধনের রেকর্ড করেছেন ইন্দোনেশিয়ার নাগরিকরা। ৭ হাজার ৭৮২ জন ইন্দোনেশীয় দেশে ফেরত যাওয়ার জন্য নিবন্ধন করেছেন।

তিনি বলেন, এই তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে বাংলাদেশ। মালয়েশিয়ায় অবস্থানরত ২ হাজার ৫৩০ জন বাংলাদেশি দেশে ফেরার জন্য নিবন্ধন করেছিলেন। এরপরই ভারতের ২ হাজার ৪৫৪ জন এবং পাকিস্তানের এক হাজার ৬১৭ জন নাগরিক কর্মসূচিতে নিবন্ধন করেন।

রুসলিন বলেন, বাংলাদেশিদের মধ্যে অন্তত ৯৪ জন তাদের নিয়োগকর্তার মাধ্যমে প্রতারিত হয়েছেন। তাদের সবাইকে চাকরির নিয়োগের সাথে সংশ্লিষ্ট নিয়োগকর্তার কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।

তিনি বলেন, ‌‌আমরা এই কর্মীদের কাউকে আটক করিনি। আমরা তাদের আশ্রয়কেন্দ্রে জায়গা দিয়েছিলাম। কারণ তারা অভিবাসন আইনে কোনও অপরাধ করেননি। নিয়োগকর্তারা বাংলাদেশি এই কর্মীদের সাথে প্রতারণা করেছেন বলে জানিয়েছেন তিনি।


আরও খবর



চট্টগ্রাম বিমানবন্দরে কোটি টাকার স্বর্ণসহ আটক ২

প্রকাশিত:শনিবার ০২ মার্চ 2০২4 | হালনাগাদ:শনিবার ০২ মার্চ 2০২4 | অনলাইন সংস্করণ
রাহুল সরকার, চট্টগ্রাম ব্যুরো

Image

চট্টগ্রাম শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ১ কেজি ১১৪ গ্রাম স্বর্ণসহ মো. শফিকুল ইসলাম ও মো. মোরশেদ নামের দুই ব্যক্তিকে আটক করেছে কাস্টমস শুল্ক গোয়েন্দা বিভাগ।

শনিবার (২ মার্চ) সকালে শারজাহ থেকে আসা বিমানের যাত্রী ছিলেন তারা। আটক মো. শফিকুল ইসলাম চট্টগ্রামের পটিয়া উপজেলা ও মো. মোরশেদ হাটহাজারী উপজেলার বাসিন্দা।

শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের পরিচালক গ্রুপ ক্যাপ্টেন তসলিম আহমেদ স্বর্ণ উদ্ধারের সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, শারজাহ থেকে আসা দুই ব্যক্তি বিমানবন্দরের কাস্টমস এরিয়া অতিক্রম করার সময় স্ক্যানিংয়ে তাদের লাগেজে স্বর্ণের অস্তিত্ব পাওয়া যায়। পরে তাদের লাগেজ তল্লাশি করে দুটি ব্লেন্ডিং মেশিনের ভিতর অভিনব কায়দায় লুকানো মোট ১ কেজি ১১৪ গ্রাম স্বর্ণ উদ্ধার করা হয়। পরে এই যাত্রীদেরকে আটক করা হয়। উদ্ধারকৃত স্বর্ণের আনুমানিক মূল্য এক কোটি টাকা বলে কাস্টমস শুল্ক গোয়েন্দারা জানিয়েছেন।


আরও খবর