আজঃ শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪
শিরোনাম

বাংলাদেশে আল-কায়েদার কোনো উপস্থিতি নেই : হাছান মাহমুদ

প্রকাশিত:সোমবার ১৮ জানুয়ারী ২০২১ | হালনাগাদ:রবিবার ১৪ ফেব্রুয়ারী ২০২১ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image
আমি মনে করি আজকের বাস্তবতায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে যেভাবে সহিংসতা দেখা দিয়েছে, পার্লামেন্ট হামলা চালিয়ে সেখানে কয়েকজন নিহত হয়েছেন। আমাদের দেশে কিংবা ভারতে বা আশেপাশে কোনো দেশে

যুক্তরাষ্ট্রের অভ্যন্তরীণ সন্ত্রাস দমনে মনোযোগ দেওয়া প্রয়োজন বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।

বাংলাদেশে আল-কায়েদার (মধ্যপ্রাচ্যভিত্তিক জঙ্গিগোষ্ঠী) উপস্থিতি প্রসঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর বক্তব্য সমালোচনা করে তিনি বলেন, বাংলাদেশে আল-কায়েদার কোনো উপস্থিতি নেই। যেকোনো দেশে সন্ত্রাসবাদ দমন আমাদের সম্মিলিত দায়িত্ব এবং লক্ষ্য। যুক্তরাষ্ট্রের বর্তমান প্রেক্ষাপটে আমি মনে করি, তাদের অভ্যন্তরীণ সন্ত্রাস দমনে বেশি মনোযোগী হওয়া প্রয়োজন।

সোমবার (১৮ জানুয়ারি) দুপুরে সচিবালয়ে তথ্য মন্ত্রণালয়ের সম্মেলনকক্ষে সমসাময়িক ইস্যু নিয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ মন্তব্য করেন।

তথ্যমন্ত্রী বলেন, মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর বক্তব্যের বিষয়ে তীব্র প্রতিবাদ জানানো হয়েছে। বাংলাদেশে আল-কায়েদার কোনো উপস্থিতি নেই। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মতো একটি দেশে পররাষ্ট্রমন্ত্রী অজ্ঞতাপ্রসূত যখন এ বক্তব্য রাখেন সেটি খুবই দুঃখজনক। সরকারের পক্ষ থেকে এর তীব্র প্রতিবাদ জানানো হয়েছে।

তিনি বলেন, আমি মনে করি আজকের বাস্তবতায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে যেভাবে সহিংসতা দেখা দিয়েছে, পার্লামেন্ট হামলা চালিয়ে সেখানে কয়েকজন নিহত হয়েছেন। আমাদের দেশে কিংবা ভারতে বা আশেপাশে কোনো দেশে এভাবে পার্লামেন্টে যখন অধিবেশন চলছে তখন কি হামলা হয়েছে? হয়নি। এ আশঙ্কার কথা বলা হচ্ছে যেদিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট যখন শপথ গ্রহণ করবেন, এফবিআই তথ্য দিয়েছেন সেদিন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে সারাদেশব্যাপী সর্হিংসতা ছড়াতে পারে, বিক্ষোভ হতে পারে। 

তাহলে কী মনে করেন যুক্তরাষ্ট্রের চেয়ে বাংলাদেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি অনেক ভালো-এমন প্রশ্নের জবাবে তথ্যমন্ত্রী বলেন, আমাদের দেশে কিংবা ভারতে সংসদে অধিবেশন চলাকালে উত্তেজিত জনতা কী ইতিহাসে কখনও এভাবে হামলা চালিয়েছে, যেটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে হয়েছে। সেই বিবেচনায় তো আমাদের সংসদে এ ধরনের কোনো হামলা হয়নি। এ বিবেচনা থেকে যে উপসংহার আসে সেটি কি বলে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের এখন তাদের অভ্যন্তরীণ সন্ত্রাস এবং বর্ণবাদ এ দু'টি বিষয়ে আরেও মনোযোগী হওয়া প্রয়োজন।


আরও খবর



বাংলায় ঝড় উঠবে, মোদির হুঁশিয়ারি

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৭ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৭ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

পুরো পশ্চিমবঙ্গে সন্দেশখালি ঝড় উঠবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। বুধবার (০৬ মার্চ) রাজ্যটির উত্তর ২৪ পরগণার বারাসাতে বিজেপি আয়োজিত মহিলা সম্মেলন’-এ একই জেলার সন্দেশখালির প্রসঙ্গ তুলে ধরে এ কথা বলেন তিনি।

ভারতীয় সংবাদমাধ্যম আনন্দবাজারের খবরে বলা হয়, উত্তর ২৪ পরগণার বসিরহাটের অন্তর্গত সন্দেশখালি এই মুহূর্তে পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য রাজনীতির সব চেয়ে আলোচিত এলাকা। এর পাশের লোকসভা আসন বারাসাতে আজ মহিলা সম্মেলন’ করে বিজেপি।

পশ্চিমবঙ্গের শাসকদল তৃণমূল কংগ্রেসের সমালোচনা করে নরেন্দ্র মোদি বলেন, তৃণমূল এই ভূমিতে নারীশক্তির ওপর অত্যাচার করেছে। মা-বোনদের ওপর অত্যাচার করে তৃণমূল ঘোর পাপ করেছে। সন্দেশখালিতে যে ঘটনা ঘটেছে, তাতে যে কারও মাথা লজ্জায় নুয়ে যায়। কিন্তু তৃণমূলের কিছু যায় আসে না।’

দুর্নীতির অভিযোগে গ্রেপ্তার হয়েছেন সন্দেশখালির তৃণমূল নেতা শেখ শাহজাহান। এ বিষয়ে ভারতের প্রধানমন্ত্রী বলেন, এরা (তৃণমূল) অপরাধীকে বাঁচাতে পুরো শক্তি লাগিয়ে দিয়েছে! কিন্তু প্রথমে হাইকোর্ট, তারপর সুপ্রিম কোর্টে এরা ধাক্কা খেয়েছে।’

মোদি হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, গরিব, আদিবাসী, দলিত মা-বোনদের ওপর তৃণমূলের নেতারা অত্যাচার করছেন। তৃণমূলের নিজেদের নেতাদের ওপর ভরসা থাকলেও আমাদের মা-বোনদের ওপর ভরসা নেই। তাই মা-বোনেরা রুষ্ট হয়েছেন। মা-বোনদের এই রাগ সন্দেশখালিতে সীমাবদ্ধ থাকবে না। পুরো রাজ্যে সন্দেশখালি ঝড় উঠবে।’

সন্দেশখালির নারীদের প্রশংসা করে তিনি আরও বলেন, তৃণমূলের মাফিয়ারাজ শেষ করতে বাংলার নারীশক্তি এগিয়ে এসেছে। সন্দেশখালি সেটা দেখিয়ে দিয়েছে।’


আরও খবর



গর্ভাবস্থায় কলা খাওয়া কেন জরুরি

প্রকাশিত:শনিবার ০২ মার্চ 2০২4 | হালনাগাদ:শনিবার ০২ মার্চ 2০২4 | অনলাইন সংস্করণ
জীবন ধারা ডেস্ক

Image

গর্ভাবস্থায় আরও বেশি সতর্ক থাকতে হয়। কারণ তখন নিজের সঙ্গে সঙ্গে আরও একজনের দায়িত্ব নিতে হয়। একটি প্রাণ নিজের ভেতরে বড় করে পৃথিবীতে নিয়ে আসা কোনো সহজ কথা নয়। সেজন্য একজন হবু মাকে অনেক বেশি সচেতন থাকতে হয়।

কোন খাবারটি খেলে উপকার হবে, কোনটি ক্ষতিকর তা জেনে তারপর খেতে হয়। যে কারণে গর্ভাবস্থায় খাবারের তালিকা নিয়ে দুশ্চিন্তায় পড়ে যান অনেকে। এক্ষেত্রে একজন বিশেষজ্ঞের সঙ্গে কথা বলে নিতে পারলে সবচেয়ে ভালো। গর্ভাবস্থায় একটি ফল আপনার জন্য উপকারী হতে পারে। সেটি হলো কলা। চলুন জেনে নেওয়া যাক গর্ভাবস্থায় কলা খাওয়া কেন জরুরি-

১. মর্নিং সিকনেস দূর করে : মাথাব্যথা, অ্যাসিডিটি ইত্যাদি নিয়ে ঘুম থেকে ওঠা নিশ্চয়ই কষ্টকর। তাই সতেজ এবং সুস্থ বোধ করার জন্য অবশ্যই এসব লক্ষণ কমানোর উপায় সন্ধান করতে হবে। বিশেষজ্ঞদের মতে, কলা বি ভিটামিনে পূর্ণ যা গর্ভবতী নারীদের ক্ষেত্রে প্রাকৃতিকভাবে বমি রোধ করতে কাজ করে। গর্ভবস্থায় খাদ্যতালিকায় কলা যোগ করলে তা মর্নিং সিকনেস কমাতে সাহায্য করে।

২. রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে : কলায় প্রচুর পরিমাণে পটাসিয়াম থাকে, যা স্বাস্থ্যকর রক্তচাপের মাত্রা বজায় রাখতে গুরুত্বপূর্ণ। গর্ভাবস্থায় প্রায়ই রক্তচাপের ওঠানামা হয় যা নিয়মিত কলা খাওয়ার মাধ্যমে এড়ানো যায়। তাই এদিকে খেয়াল রাখুন। উপকারী ফল কলা এসময় আপনার খাবারের অংশ করে নিন।

৩. হিমোগ্লোবিনের মাত্রা উন্নত করুন : আয়রনের মাত্রা কম থাকা গর্ভবতী নারীদের জন্য একটি প্রধান সমস্যা। সেখানেই কলা কাজে আসে। কলায় প্রচুর আয়রন থাকায় তা শক্তির মাত্রা বাড়াতে সাহায্য করে। এটি খাদ্যে প্রাকৃতিক আয়রন সম্পূরক হিসেবে কাজ করে। তাই কলা খাবেন প্রতিদিন।

৪. শিশুর মস্তিষ্কের বিকাশে সাহায্য করে : ভিটামিন বি ৬, আয়রন এবং ফলিক অ্যাসিড মস্তিষ্কের স্বাস্থ্যের বিকাশের জন্য গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করা হয়। উপকারী ফল কলায় এর সবগুলোই পাওয়া যায়। তাই এই ফল আপনার খাদ্যতালিকায় যোগ করুন এবং সন্তানের মস্তিষ্কের স্বাস্থ্যের উন্নতিতে সহায়তা করুন।

৫. বুকজ্বালা কমায় : গর্ভবস্থায় অনেকের বুকজ্বালার সমস্যা দেখা দিতে পারে। যদিও এ ধরনের উপসর্গ সম্পূর্ণরূপে এড়ানো যায় না, তবে কলা খেলে তা খাদ্যনালী এবং পাকস্থলীতে অম্লতার মাত্রা কমিয়ে রাখে। এটি আপনাকে কিছুটা স্বস্তি দেবে। তাই গর্ভাবস্থায় এ ধরনের সমস্যা কমাতে চাইলে নিয়মিত কলা খাওয়ার অভ্যাস করুন।

নিউজ ট্যাগ: গর্ভাবস্থা

আরও খবর
রোজায় ত্বক ভালো রাখতে যা করবেন

বুধবার ২৭ মার্চ ২০২৪




মালয়েশিয়ায় ১৯ বাংলাদেশি আটক

প্রকাশিত:শুক্রবার ২২ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২২ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

মালয়েশিয়ার জোহর বারু এলাকায় নির্মাণাধীন একটি স্থাপনায় অভিযান চালিয়ে ১৯ বাংলাদেশিকে আটক করেছে দেশটির অভিবাসন বিভাগ। শুক্রবার (২২ মার্চ) জোহর বারুর ওই এলাকা থেকে বাংলাদেশিসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মোট ১৩৭ জন অবৈধ অভিবাসীকে আটক করা হয়েছে।

দেশটির ইংরেজি সংবাদমাধ্যম দ্য স্টারের এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়েছে। জোহর বারুর অভিবাসন বিভাগের পরিচালক বাহারুদ্দিন তাহির বলেছেন, মালয়েশিয়ার স্থানীয় সময় শুক্রবার ১২টা ৩৮ মিনিটের দিকে জায়া পুত্র এলাকায় অবৈধ অভিবাসীদের বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনা করা হয়েছে।

‌‌ওই এলাকায় অনেক অভিবাসীর উপস্থিতি সম্পর্কে জনসাধারণের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়েছে অভিবাসন বিভাগ।

এক বিবৃতিতে বাহারুদ্দিন তাহির বলেছেন, এই অভিবাসীরা ১২টি রুমাহ কংসির ভেতরে বসবাস করছিলেন; যেখানে দুই শতাধিক কক্ষ রয়েছে। আমাদের আইন প্রয়োগকারী কর্মীরা এসব কক্ষে তল্লাশি চালিয়েছে।

তিনি বলেন, সেখানে অভিযানের সময় ২১৯ জনের মতো অভিবাসী ও একজন স্থানীয় বাসিন্দাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। তাদের মধ্যে ১৩৭ জন অভিবাসন সংক্রান্ত বিভিন্ন অপরাধের সাথে জড়িত।

জোহর বারুর এই অভিবাসন কর্মকর্তা বলেছেন, আটককৃতদের মধ্যে ৯৮ জন ইন্দোনেশীয়, ১৭ জন বাংলাদেশি, ১৬ জন মিয়ানমারের, দুই ভিয়েতনামি ও দুই পাকিস্তানি নাগরিক রয়েছেন। তিনি বলেছেন, অবৈধ এই অভিবাসীদের মধ্যে ২০ জন নারী।

আটককৃতদের সবার বয়স ১৮ থেকে ৫৫ বছরের মধ্যে বলে জানিয়েছেন তিনি। বাহারুদ্দিন বলেন, বিস্তারিত তদন্তের জন্য এই অভিবাসীদের বর্তমানে সেটিয়া ট্রপিকা ইমিগ্রেশন ডিপোতে রাখা হয়েছে।


আরও খবর



আমেরিকায় নিষেধাজ্ঞা ঠেকাতে অভিনব কৌশল টিকটকের

প্রকাশিত:রবিবার ১৭ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৭ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

আমেরিকায় টিকটক নিষিদ্ধ করতে একটি বিল পাস করেছে দেশটির কংগ্রেসের নিম্নকক্ষ প্রতিনিধি পরিষদ। এখন উচ্চকক্ষ সিনেটে পাস হওয়ার অপেক্ষা। এর পরিপ্রেক্ষিতে ব্যবহারকারীদের প্রতি সিনেটরদের কাছে ফোন করার আহ্বান জানিয়েছে জনপ্রিয় শর্ট ভিডিও শেয়ারিং প্ল্যাটফর্মটি।

বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে জানা যায়, টিকটকের পক্ষ থেকে ব্যবহারকারীদের কাছে নোটিফিকেশন পাঠানো হচ্ছে। এতে কোম্পানিটি বলছে, আপনার সিনেটরকে জানান টিকটক কতটা গুরুত্বপূর্ণ। টিকটক নিষেধাজ্ঞায় না ভোট দিতে বলুন।

গত বুধবার হাউস অব রিপ্রেজেন্টেটিভ বা প্রতিনিধি পরিষদে টিকটক নিষিদ্ধের বিল পাস হয়। প্রতিনিধি পরিষদের ভোটের আগেও কোম্পানিটি ব্যবহারকারীদের অনুরোধ করেছিল জনপ্রতিনিধিদের কল করতে।

এদিকে মার্কিন আইন প্রণেতারা আইনি প্রক্রিয়ায় হস্তক্ষেপ চেষ্টার অভিযোগ এনেছেন কোম্পানিটির বিরুদ্ধে। কারণ, প্রতিনিধি পরিষদের ভোটের আগে জনপ্রিতিনিধিদের অফিসগুলোয় ফোন কলের বন্যা বয়ে গিয়েছিল।

নোটিফিকেশনের পাশাপাশি সিনেটরদের সহজে কল দেওয়ার ব্যবস্থাও যুক্ত করে দিয়েছে টিকটক। প্ল্যাটফর্মটিতে কল নাউ বাটন যোগ করা হয়েছে। ব্যবহারকারীরা এ বাটনে ট্যাপ করে জিপ কোড দিলেই অ্যাপটি নিজে থেকে ওই অঞ্চলের সিনেটরের অফিসের নম্বর খুঁজে বের করবে।

আমেরিকায় ১৭ কোটি মানুষ টিকটক ব্যবহার করছে। টিকটক নিষিদ্ধের বিলটি পাস হলে, অ্যাপটি ছয় মাসের মধ্যে সরিয়ে নিতে হবে অথবা টিকটককে চীনা কোম্পানি বাইটড্যান্স থেকে আলাদা হয়ে যেতে হবে।


আরও খবর



রমজানে বেড়েছে রেমিট্যান্স, ১৫ দিনে দেশে এলো ১০২ কোটি ডলার

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৯ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৯ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
অর্থ ও বাণিজ্য ডেস্ক

Image

পবিত্র রমজানে রেমিট্যান্স প্রবাহ বেড়েছে। চলতি মাসের প্রথম ১৫ দিনে ব্যাংকিং চ্যানেল তথা বৈধ পথে এসেছে ১০১ কোটি ৮৯ লাখ মার্কিন ডলার। তবে দেশে কার্যরত ১০টি ব্যাংকে কোনো প্রবাসী আয় আসেনি। এর মধ্যে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকও রয়েছে।

সোমবার (১৮ মার্চ) বাংলাদেশ ব্যাংকের সাপ্তাহিক হালনাগাদ প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানা গেছে। এতে বলা হয়, চলমান মার্চের প্রথম ১৫ দিনে দেশে এসেছে ১০১ কোটি ৮৯ লাখ ৮০ হাজার মার্কিন ডলার। এর মধ্যে রাষ্ট্র মালিকানাধীন ব্যাংকের মাধ্যমে ১২ কোটি ৮২ লাখ ৮০ হাজার ডলার পৌঁছেছে।

এছাড়া বিশেষায়িত ব্যাংকের মাধ্যমে ১ কোটি ৫৪ লাখ ৮০ হাজার ডলার, বেসরকারি ব্যাংকের মাধ্যমে ৮৭ কোটি ১৯ লাখ ৭০ হাজার ডলার এবং বিদেশি খাতের ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ৩২ লাখ ৫০ হাজার ডলার।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রতিবেদনে জানানো হয়, ৯ থেকে ১৫ মার্চ দেশে এসেছে ৫০ কোটি ৬০ লাখ ৭০ হাজার মার্কিন ডলার। আর ১ থেকে ৮ মার্চ পৌঁছেছে ৫১ কোটি ২৯ লাখ ১০ হাজার ডলার।

তবে আলোচ্য সময়ে ১০ ব্যাংকে কোনো রেমিট্যান্স আসেনি। এর মধ্যে ১টি রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ব্যাংক রয়েছে। সেটি হলো- বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক। ১টি বিশেষায়িত ব্যাংকে প্রবাসী আয় পৌঁছেনি। সেটি হলো- রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক।

এছাড়া ৪টি বেসরকারি ব্যাংকে রেমিট্যান্স আসেনি। সেগুলো হলো- কমিউনিটি ব্যাংক, সিটিজেন্স ব্যাংক, আইসিবি ইসলামি ব্যাংক ও সীমান্ত ব্যাংক। তাছাড়া ৪টি বিদেশি ব্যাংকে কোনো রেমিট্যান্স পৌঁছেনি। এগুলো হলো-হাবিব ব্যাংক, ন্যাশনাল ব্যাংক অব পাকিস্তান, স্টেট ব্যাংক অব ইন্ডিয়া ও উরি ব্যাংক।

উল্লেখ্য, বিদায়ী ফেব্রুয়ারিতে দেশে এসেছে ২১৬ কোটি ৬০ লাখ মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স। চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছরে যা সর্বোচ্চ।


আরও খবর