আজঃ রবিবার ০৩ ডিসেম্বর ২০২৩
শিরোনাম

বাংলাদেশে নির্বাচনী প্রক্রিয়াকে সহায়তা করতেই নতুন ভিসা নীতি: পিটার হাস

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৫ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৫ মে ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক নির্বাচনী প্রক্রিয়াকে সহায়তা করতেই যুক্তরাষ্ট্রের নতুন ভিসা নীতি ঘোষণা করা হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকায় নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার ডি হাস। পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেনের সঙ্গে আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে সৌজন্য সাক্ষাৎ শেষে মার্কিন রাষ্ট্রদূত এ মন্তব্য করেন।

আরও পড়ুন: গাজীপুরে ভোটের পরিবেশ ভালো: ইসি আলমগীর

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে ড. মোমেনের সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে পিটার হাস বলেন, এটি পূর্বনির্ধারিত সাক্ষাৎ ছিল, যা নিয়মিত আমাদের বৈঠকের অংশ। বৈঠকে দুই দেশের চমৎকার সম্পর্ক নিয়ে আলোচনা হয়েছে। এ ছাড়া যুক্তরাষ্ট্র সম্প্রতি যে নতুন ভিসা নীতি ঘোষণা করেছে তা নিয়েও আমরা আলোচনা করেছি।

মার্কিন রাষ্ট্রদূত বলেন, আজ (বৃহস্পতিবার) সকালে বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিবৃতি এবং গতকাল আমাদের (যুক্তরাষ্ট্র) বিবৃতিতে যা দেখেছেন, তা বাংলাদেশের জনগণ, সরকার ও প্রধানমন্ত্রীসহ সবার জন্য একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের আহ্বান জানিয়ে দেওয়া হয়েছে।

আরও পড়ুন: হোটেল কক্ষ থেকে নির্মাতার মরদেহ উদ্ধার

এর আগে বাংলাদেশের নির্বাচনে অনিয়ম করলে সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে ভিসা নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হবে বলে সিদ্ধান্ত নেয় যুক্তরাষ্ট্র। স্থানীয় সময় মঙ্গলবার দেশটির পররাষ্ট্র দপ্তরের নিয়মিত ব্রিফিংয়ে এ সিদ্ধান্ত জানানো হয়। তবে নতুন করে বাংলাদেশের ওপর কোনো নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেনি দেশটি।

নির্বাচনে অনিয়ম করলে সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা নিষেধাজ্ঞা আরোপ করার ঘোষণাকে স্বাগত জানিয়েছে বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। আজ বৃহস্পতিবার সকালে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিবৃতিতে বলা হয়, একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিত করতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অব্যাহত অঙ্গীকারের প্রতি জোরালো সমর্থনের জন্য সরকার যুক্তরাষ্ট্রসহ আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রশংসা করেছে।

আরও পড়ুন: প্রধানমন্ত্রী উন্নয়নের ম্যাজিশিয়ান:মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী

এদিকে যুক্তরাষ্ট্রের নতুন ভিসানীতি প্রসঙ্গে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন বলেছেন, এতে চিন্তার কিছুই নেই। বৃহস্পতিবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন তিনি।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, আমাদের যে অঙ্গীকার, একটি অবাধ-সুষ্ঠু ও সুন্দর নির্বাচন আমরা করতে চাই, এটাকেই তারা সমর্থন দিয়েছেন। একটি অবাধ ও সুষ্ঠু ভোট আয়োজন করতে যত ধরনের আয়োজন করা প্রয়োজন, আমরা তা করব। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী এ ব্যাপারে বদ্ধপরিকর।


আরও খবর
ফার্মগেটে ককটেল বিস্ফোরণ, আহত ২

শনিবার ০২ ডিসেম্বর 2০২3




রপ্তানির আকর্ষণীয় গন্তব্য হিসেবে দেশকে গড়ে তোলা হয়েছে : প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশিত:রবিবার ১৯ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ নভেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, বিনিয়োগ, শিল্পায়ন ও রপ্তানির আকর্ষণীয় গন্তব্য হিসেবে দেশকে গড়ে তোলা হয়েছে। রোববার (১৯ নভেম্বর) ফরেন ইনভেস্টরস চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির ৬০ বছর পূর্তি উদযাপন এবং ইনভেস্টমেন্ট এক্সপোর উদ্বোধন অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমাদের সরকার বেসরকারি খাতকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিচ্ছে। আমরা যখন ৯৬ সালে সরকার গঠন করি, তখন থেকেই আমাদের প্রচেষ্টা ছিল বেসরকারি খাতকে আরও উজ্জীবিত করা। তাদের জন্য সব কিছু উন্মুক্ত করে দেওয়া এবং বিদেশি বিনিয়োগ যাতে আসে সেজন্য বিভিন্ন পদক্ষেপ নেওয়া।

তিনি বলেন, ৯৬ থেকে ২০০১ পর্যন্ত আমরা বেসরকারি খাতকে সম্পূর্ণ উন্মুক্ত করে দিয়ে বিদেশি বিনিয়োগ আসার বিভিন্ন সুযোগ সৃষ্টি করে দিই। আমাদের দেশের বিদ্যুৎ উৎপাদন এবং গ্যাস উত্তোলন থেকে শুরু করে সার্বিক ক্ষেত্রে বিনিয়োগে আকর্ষণ করার প্রচেষ্টা চালাই।

তিনি আরও বলেন, বৈদেশিক বিনিয়োগ দেশের অর্থনীতির লাইফলাইন। ১৯৬৬ সালের ৭ জুন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ঘোষিত ঐতিহাসিক ৬ দফার পঞ্চম দফা ছিল বৈদেশিক বাণিজ্য বিষয়ক ক্ষমতা। যুদ্ধবিধ্বস্ত বাংলাদেশের পুনর্গঠনে জাতির পিতার বড় চ্যালেঞ্জ ছিল অর্থনৈতিক ব্যবস্থার কাঠামো নির্ধারণ ও শিল্প-বাণিজ্য পুনর্জীবিত করা।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধু ১৯৭২ সালে ভারত ও রাশিয়া সফর করেন, ফলে বেশকিছু বাণিজ্য ও অর্থনৈতিক সহযোগিতা চুক্তি সম্পাদন সম্ভব হয়। জাতিসংঘের সদস্য হওয়ার আগেই ১৯৭২ সালে জাতির পিতা চিলির সান্তিয়াগোতে জাতিসংঘের অর্থনৈতিক ও বাণিজ্য সংস্থা আঙ্কটাডের তৃতীয় অধিবেশনে বাংলাদেশ ডেলিগেশন প্রেরণ করেন। 

আরও পড়ুন>> নেতাদের সঙ্গে নিয়ে বঙ্গভবনে যাচ্ছেন রওশন এরশাদ

তিনি বলেন, শক্তিশালী সামষ্টিক অর্থনৈতিক মৌলিক বিষয়সমূহ ও বাণিজ্য সংহত করণের ফলে দেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধির হার ৭ দশমিক ২৫ শতাংশে উন্নীত হয়েছে। আমাদের মাথাপিছু আয় মাত্র এক দশকে তিনগুণ বৃদ্ধি পেয়ে দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ৭৯৩ মার্কিন ডলারে। জিডিপির আকার ৪ লক্ষ কোটি টাকা থেকে বৃদ্ধি পেয়ে ৫০ লক্ষ কোটি টাকায় উন্নীত হয়েছে। এই সময়ের মধ্যে দারিদ্রের হার কমে ১৮ দশমিক ৭ শতাংশে দাঁড়িয়েছে।

তিনি আরও বলেন, সারাদেশে ১০০টি বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল, ৩৯টি হাই-টেক পার্ক প্রতিষ্ঠা প্রতিষ্ঠা করেছি। এগুলো বিদেশি বিনিয়োগের জন্য উন্মুক্ত রাখা হয়েছে। আমরা পাঁচটি বিনিয়োগ উন্নয়ন সংস্থা গঠন করেছি। ২০২৫ সাল নাগাদ বাংলাদেশে ক্রমবর্ধমান মধ্যবিত্ত ও ধনী শ্রেণির সংখ্যা হবে ৩ কোটি ৪০ লাখ। ২০৪০ সালের মধ্যে আনুমানিক মাথাপিছু জিডিপি দাঁড়াবে ৫ হাজার ৮৮০ মার্কিন ডলারে। ভৌগলিক অবস্থানের কারণে বাংলাদেশ ৩০০ কোটি মানুষের আঞ্চলিক বাজারের কেন্দ্রস্থল হয়ে উঠবে।


আরও খবর
ফার্মগেটে ককটেল বিস্ফোরণ, আহত ২

শনিবার ০২ ডিসেম্বর 2০২3




কোনো অজুহাত দিতে চান না রোহিত শর্মা

প্রকাশিত:সোমবার ২০ নভেম্বর ২০23 | হালনাগাদ:সোমবার ২০ নভেম্বর ২০23 | অনলাইন সংস্করণ
ক্রীড়া প্রতিবেদক

Image

ভারতীয় ক্রিকেট দলের আজ ভীষণ কষ্টের এক রাত। এত কাছে, তবু কত দূরে। এবারের বিশ্বকাপের সবচেয়ে ধারাবাহিক বললেও কম বলা হবে, সবচেয়ে ভয়ংকর দলই ছিল ভারত। কোনো প্রতিপক্ষকেই পাত্তা দেয়নি তারা। রাউন্ড রবিন লিগে জিতেছে সব ম্যাচ। বেশির ভাগ ম্যাচই প্রতিপক্ষকে উড়িয়ে দিয়ে। সেমিফাইনালে নিউজিল্যান্ডকেও সেভাবেই হারাল তারা। ফাইনালের আগে মনে হচ্ছিল রোহিত শর্মার এই দলকে হারানোর মতো কোনো প্রতিপক্ষই নেই। সেই ভারতই কিনা ফাইনালে হারল যাচ্ছেতাইভাবে! অস্ট্রেলিয়ার কাছে একেবারে দুরমুশ হয়ে।

ম্যাচের পর রোহিত শর্মা, বিরাট কোহলি, লোকেশ রাহুল, রবীন্দ্র জাদেজা, যশপ্রীত বুমরা, মোহাম্মদ শামিদের অন্ধকার চেহারাই বলে দিচ্ছিল সবকিছু। মোহাম্মদ সিরাজ তো কেঁদেই দিলেন। চোখ ছলছল সব ভারতীয় ক্রিকেটারদেরই। কোহলির মুখ অন্ধকার। সবচেয়ে করুণ মুখটা বোধ হয় রোহিত শর্মারই। ২০১১ সালে ভারত শেষবার যে বিশ্বকাপ জিতল, তাতে তিনি দলে ছিলেন না। কোহলির তা-ও একটা বিশ্বকাপ মেডেল আছে বাড়িতে। রোহিতের? কিছুই পেলেন না তিনি। আরেকটা বিশ্বকাপ কি রোহিত খেলবেন? মনে তো হয় না! ভারতের অন্যতম সেরা এই ব্যাটসম্যানের ক্যারিয়ার শেষ হতে যাচ্ছে বৈশ্বিক কোনো ট্রফি না জিতেই।

ম্যাচ শেষে রীতিমতো বুকে পাথর বেঁধেই পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে সঞ্চালক রবি শাস্ত্রীর মুখোমুখি হলেন তিনি। মঞ্চে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের সভাপতি রজার বিনি (তিনি নিজে অবশ্য ১৯৮৩ বিশ্বকাপটা জিতেছিলেন), সচিব জয় শাহ আর কিংবদন্তি শচীন টেন্ডুলকারের মুখগুলোও প্রায় অন্ধকার। আনুষ্ঠানিকতার কারণে তাঁদের হাসতে হচ্ছিল, কিন্তু সে হাসিটা যে তাঁরা বড্ড কষ্ট করে হাসছেন, সেটি বোঝাই যাচ্ছিল। রোহিত কী বললেন বিশ্বকাপ ফাইনালে উড়ে গিয়ে। তাঁর কথা, আজ আমরা মোটেও ভালো খেলতে পারিনি। আমাদের ভাগ্যে ছিল না জয়টা।

কোন জায়গায় স্খলনটা হয়েছে এবারের বিশ্বকাপে রাউন্ড রবিন লিগ ও সেমিফাইনালে অদম্য ভারতীয় দলের। রোহিত কোনো অজুহাতে যাননি, আমরা আজ জেতার জন্য সব চেষ্টাই করেছি, কিন্তু হয়নি। আরও ২০-৩০ রান বেশি হলে হয়তো হতো। কোহলি আর রাহুল একটা ভালো জুটি গড়ার চেষ্টা করছিল। আমরা তখন ২৭০-২৮০ রানের সংগ্রহ আশা করছিলাম। কিন্তু আমরা উইকেট হারিয়েছে অসময়ে।

২৪০ রান স্কোরবোর্ডে নিয়েও শুরুতে জয়ের আশাই জাগিয়েছিল ভারত। অস্ট্রেলিয়ার ৩ উইকেট ফেলে দেওয়া গিয়েছিল খুব দ্রুতই। কিন্তু ভারতের সামনে দেয়াল হয়ে দাঁড়িয়ে গেলেন ট্রাভিস হেড আর মারনাস লাবুশেন। চতুর্থ উইকেট জুটিতে দুজন ২১৫ বলে গড়লেন ১৯২ রানের জুটি। ট্রাভিস হেড অসাধারণ। খেলেছেন ১২০ বলে ১৩৭ রানের এক ম্যাচজয়ী ইনিংস। লাবুশেন ১১০ বলে ৫৮। ম্যাচ থেকে অনেক আগেই ছিটকে পড়ল ভারত। রোহিত অবশ্য মনে করেন ফ্লাড লাইটের আলোতে ব্যাটিংটা অনেক বেশি সহজ ছিল, ২৪০ রান স্কোরবোর্ডে নিয়ে যা করা দরকার, সেটিই করেছিলাম। দ্রুত কিছু উইকেট তুলে নেওয়া গিয়েছিল। কিন্তু ট্রাভিস হেড আর লাবুশেন দাঁড়িয়ে গেল। আমার মনে হচ্ছিল রাতে উইকেটটা ব্যাটিংয়ের জন্য কিছুটা বেশি সহায়ক ছিল। তবে আমি কোনো অজুহাত দিতে চাই না। আমরা আগে ব্যাটিং করে যথেষ্ট রান করে অস্ট্রেলিয়ার সামনে চ্যালেঞ্জ ছুড়তে পারিনি। হেড আর লাবুশেনকে কৃতিত্ব দিতেই হবে। দারুণ জুটিটির জন্য।


আরও খবর
ইউরো ২০২৪ এর ড্র অনুষ্ঠিত

রবিবার ০৩ ডিসেম্বর ২০২৩

হঠাৎ দুবাইয়ে সাকিব

শনিবার ০২ ডিসেম্বর 2০২3




জামায়াতের নিবন্ধন অবৈধ ঘোষণার হাইকোর্টের রায় বহাল

প্রকাশিত:রবিবার ১৯ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ নভেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
আদালত প্রতিবেদক

Image

জামায়াতে ইসলামীর নিবন্ধন অবৈধ ঘোষণা করে হাইকোর্টের দেওয়া রায়ের বিরুদ্ধে 'লিভ টু আপিল' খারিজ করে দিয়েছেন সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ।

রোববার (১৯ নভেম্বর) বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের নেতৃত্বে ৬ বিচারপতির বেঞ্চ এ আদেশ দেন।

জামায়াতকে দেয়া নির্বাচন কমিশনের (ইসি) নিবন্ধন ২০১৩ সালের ১ আগস্ট সংখ্যাগরিষ্ঠ মতের ভিত্তিতে অবৈধ বলে রায় দেন বিচারপতি এম মোয়াজ্জাম হোসেন, বিচারপতি এম. ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি কাজী রেজা-উল-হকের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্টের বৃহত্তর (লার্জার) বেঞ্চ।

রায়ে আদালত বলেন, এ নিবন্ধন দেওয়া আইনগত কর্তৃত্ব বহির্ভূত। একই সঙ্গে আদালত জামায়াতে ইসলামীকে আপিল করারও অনুমোদন দিয়ে দেন।

তবে এ রায়ের স্থগিতাদেশ চেয়ে জামায়াতের করা আবেদন একই বছরের ৫ আগস্ট খারিজ করে দেন আপিল বিভাগের চেম্বার কোর্ট। পরে একই বছরের ২ নভেম্বর পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশিত হলে জামায়াতে ইসলামী আপিল করে। ওই আপিল শুনানিতে উদ্যোগ নেন রিটকারী পক্ষ। সে অনুসারে আপিলটি চলতি বছরের ৩১ জানুয়ারি মঙ্গলবার কার্যতালিকায় ওঠে।

এরপর ৩১ জানুয়ারি তৎকালীন প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকীর নেতৃত্বে তিন বিচারপতির আপিল বেঞ্চ দল হিসেবে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীকে দেওয়া নিবন্ধন অবৈধ বলে হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে আপিলের সার সংক্ষেপ প্রস্তুত করতে পক্ষদ্বয়কে চূড়ান্তভাবে দুই মাস সময় দেন।


আরও খবর
তফসিল স্থগিত চাওয়া রিটের শুনানি আজ

রবিবার ০৩ ডিসেম্বর ২০২৩

হাইকোর্টে জিতলেন ড. ইউনূস

বৃহস্পতিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৩




আজ ঢাকায় ফিরছেন পিটার হাস!

প্রকাশিত:সোমবার ২৭ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ২৭ নভেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

শ্রীলঙ্কা থেকে সস্ত্রীক ঢাকায় ফিরছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস। আজ সোমবার (২৭ নভেম্বর) বেলা সাড়ে ১১টায় তার ঢাকায় অবতরণের কথা রয়েছে।

সূত্র জানিয়েছে, আগামীকাল বেলা সাড়ে ১১টায় মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস শ্রীলঙ্কান এয়ারলাইন্স (ফ্লাইট নং-ইউএল-১৮৯) এর একটি বিমানযোগে ঢাকা বিমানবন্দরে অবতরণ করবেন।

হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর সূত্র জানিয়েছে, শ্রীলঙ্কান এয়ারলাইনসের ফ্লাইটটি সোমবার (২৭ নভেম্বর) কলম্বো থেকে ৭টা ৫০ মিনিটে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা করবে। ফ্লাইটটি বেলা সাড়ে ১১টায় হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণের কথা রয়েছে।

এর আগে গত ১৬ নভেম্বর শ্রীলংকার উদ্দেশ্যে ঢাকা ত্যাগ করেছিলেন তিনি।

এদিকে বাংলাদেশের জাতীয় নির্বাচন কেন্দ্র করে কয়েক মাস ধরেই বেশ দৌড়ঝাঁপ দিতে দেখা গেছে মার্কিন এ রাষ্ট্রদূতকে। এরই মধ্যে তার বিদেশ সফর নিয়ে নানান আলোচনা শুরু হয়।


আরও খবর
ফার্মগেটে ককটেল বিস্ফোরণ, আহত ২

শনিবার ০২ ডিসেম্বর 2০২3




পৃথিবীর প্রথম কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা সিইও মিকা

প্রকাশিত:শনিবার ২৫ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ২৫ নভেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ডেস্ক

Image

পোল্যান্ডের অ্যালকোহল ও বেভারেজ কোম্পানি ডিকটেডর প্রথম হিউম্যানয়েড রোবট মিকাকে  সিইও হিসেবে নিয়োগ করেছে। এবার এই রোবটের নির্দেশনা অনুসারে প্রতিষ্ঠানের কর্মীরা দায়িত্বপালন করবে। মিকা সোফিয়ার প্রোটোটাইপ, তবে আরও উন্নত সংস্করণ।

পোল্যান্ডের অভিজাত রাম উৎপাদনকারী ডিকটেডরের সঙ্গে চুক্তি স্বাক্ষরের পরের দিন অর্থাৎ ১ সেপ্টেম্বর, ২০২২ থেকেই মিকা তার অফিসিয়াল ক্যারিয়ার শুরু করেন। ডিকটেডর পরিচালনা পর্ষদের এই সিদ্ধান্তকে প্রতিষ্ঠানটির ইউরোপ অংশের প্রেসিডেন্ট মারেক একই সাথে বৈপ্লবিক ও সাহসী বলে আখ্যায়িত করেছেন।

পোল্যান্ডের অ্যালকোহল ও বেভারেজ কোম্পানি ডিকটেডর, হংকং-ভিত্তিক রোবোটিক্স কোম্পানি হ্যানসন রোবোটিক্সের সহযোগিতায় এই হিউম্যানয়েড রোবটকে সিইও হিসেবে তৈরি করেছে। বিশ্বে এমন মানব সদৃশ রোবট সিইও নিয়োগের ঘটনা প্রথম ঘটল।

ডিকটেডর মিকার একটি ভিডিও প্রকাশ করেছে। সেখানে সে বলেছে, সে উন্নত এআই এবং মেশিন লার্নিং অ্যালগরিদম ব্যবহার করে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে পারে। মিকা আরও জানায়, তার নেওয়া সিদ্ধান্ত কোনো ব্যক্তিগত স্বার্থের ওপর নির্ভর করে না। নির্ভুল গণনার মাধ্যমে কোম্পানির নীতি অনুযায়ী উপযুক্ত সিদ্ধান্ত নিতে পারে সে। যদিও ডিকটেডরের কর্মচারী নিয়োগ এবং বরখাস্তের মতো গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্তগুলো এখনো মানুষের হাতেই থাকছে। মূলত কোম্পানির পণ্য ডিজাইন করার জন্য শিল্পী বাছাই করার মতো কাজ করছে মিকা।

নিউজ ট্যাগ: সিইও মিকা

আরও খবর
হোয়াটসঅ্যাপ কি নিরাপদ!

সোমবার ২৭ নভেম্বর ২০২৩