আজঃ বুধবার ০৩ জুলাই ২০২৪
শিরোনাম

বাংলাদেশের সিনেমার উৎসব কলকাতায়

প্রকাশিত:শনিবার ২৯ অক্টোবর ২০২২ | হালনাগাদ:শনিবার ২৯ অক্টোবর ২০২২ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

ওপারের সিনেমা নিয়ে যেমন আগ্রহ আছে বাংলাদেশে, তেমনি কলকাতার দর্শকও চান বাংলাদেশের সিনেমা দেখতে। ওটিটি প্ল্যাটফর্ম জনপ্রিয় হওয়ার পর এ আগ্রহ বেড়েছে আরও। গত এক দশকে অনেক আলোচনার পরও দুই বাংলার সিনেমা মুক্তির ক্ষেত্রে জটিলতা কাটেনি। তবে এ দেশের সিনেমা ভারতের দর্শকদের কাছে পৌঁছে দেওয়ার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছে বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উৎসব’। গত তিন বছর কলকাতায় উৎসবটি আয়োজিত হচ্ছে। এবার উৎসবের চতুর্থ আয়োজন।

জানা গেছে, ২৮ অক্টোবর উদ্বোধন শেষে ২৯ অক্টোবর থেকে কলকাতার রবীন্দ্র সদনে অনুষ্ঠিত হবে চতুর্থ বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উৎসব’। চলবে ২ নভেম্বর পর্যন্ত। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি থাকবেন বাংলাদেশের তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী হাছান মাহমুদ। পশ্চিমবঙ্গ সরকারের পর্যটন দপ্তরের ভারপ্রাপ্ত মন্ত্রী বাবুল সুপ্রিয়ও থাকবেন অনুষ্ঠানে। বাংলাদেশ সরকারের তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে এবং কলকাতার বাংলাদেশ উপ-হাইকমিশনের ব্যবস্থাপনায় আয়োজিত হয়েছে উৎসবটি।

এতে বাংলাদেশের ২৪টি পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র, ৪টি প্রামাণ্য চলচ্চিত্র এবং ৮টি স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র থাকবে। পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রের তালিকায় রয়েছে হাওয়া’, বিউটি সার্কাস’, গুণিন’, হৃদিতা’, পরাণ’, পায়ের তলায় মাটি নাই’, কালবেলা’, চন্দ্রাবতী কথা’, চিরঞ্জীব মুজিব’, রেহানা মরিয়ম নূর’, নোনা জলের কাব্য’, রাত জাগা ফুল’, লাল মোরগের ঝুঁটি’, গলুই’, গণ্ডি’, বিশ্বসুন্দরী’, রূপসা নদীর বাঁকে’, শাটল ট্রেন’, মনের মত মানুষ পাইলাম না’, রকেট’, ন ডরাই’, কমলা রকেট’, গোর’ ও ঊনপঞ্চাশ বাতাস’।

প্রামাণ্য চলচ্চিত্রের তালিকায় রয়েছে হাসিনা: আ ডটারস টেল’, বধ্যভূমিতে একদিন’, একটি দেশের জন্য গান’ এবং মধুমতী পারের মানুষটি: শেখ মুজিবুর রহমান’। আর স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রের তালিকায় আছে ধড়’, ময়না’, ট্রানজিট’, কোথায় পাব তারে’, ফেরা’, নারী জীবন’, কাগজ খেলা’ ও আড়ং’। এ ছাড়া বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের পরিকল্পনাও রয়েছে উদ্যোক্তাদের। এ উৎসবে অংশ নিতে কলকাতায় যাবেন অভিনয়শিল্পী জয়া আহসান, মোশাররফ করিম, চঞ্চল চৌধুরীসহ বাংলাদেশের অনেক নির্মাতা, অভিনয়শিল্পী ও প্রযোজক।

নিউজ ট্যাগ: সিনেমা উৎসব

আরও খবর



প্রতারণা মামলা: অনন্ত জলিলের বিরুদ্ধে প্রতিবেদন ১৭ সেপ্টেম্বর

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৫ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৫ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আদালত প্রতিবেদক

Image

প্রতারণার অভিযোগে করা মামলায় আলোচিত চিত্রনায়ক ও ব্যবসায়ী অনন্ত জলিলসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য আগামী ১৭ সেপ্টেম্বর দিন ধার্য করেছেন আদালত।

মঙ্গলবার (২৫ জুন) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সাইফুল ইসলামের আদালতে মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের দিন ধার্য ছিল। তবে এদিন পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই) প্রতিবেদন দাখিল করেনি। এজন্য প্রতিবেদন দাখিলের নতুন এদিন ধার্য করেন আদালত।

মামলায় অনন্ত জলিল ছাড়াও অন্য আসামিরা হলেন- জাহানারা বেগম, অনন্ত জলিলের কোম্পানিতে বিভিন্ন পদে কর্মরত মো. শরীফ হোসাইন, সাকিবুল ইসলাম, মিলন ও শহিদুল ইসলাম।

গত বছরের ২৬ ডিসেম্বর ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সাইফুল ইসলামের আদালতে শাফিল নাওয়াজ চৌধুরী নামের এক ব্যবসায়ী বাদী হয়ে মামলাটি দায়ের করেন।

আদালতে মামলার আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে বাদীর জবানবন্দি গ্রহণ করে অভিযোগের বিষয়ে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনকে (পিবিআই) তদন্ত করে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দেন।

মামলার আর্জিতে বাদী উল্লেখ করেন, ২০২২ সালের ১৭ অক্টোবর আসামিরা পলো কম্পোজিট কোম্পানির নামে বাদীর কাছে গার্মেন্টস সম্পর্কিত কিছু কাজের জন্য অর্ডার দেন। এরপর বাদী কাজ শুরু করে কাজের বিপরীতে প্রতিশ্রুত টাকা চাইলে আসামিরা কাজ চালিয়ে যেতে বলেন এবং এলসির মাধ্যমে টাকা দেবেন বলে জানান। পরবর্তীসময়ে তারা আরও বেশ কিছু কাজের অর্ডার দেন।

এ বছরের মার্চ পর্যন্ত বাদী সবগুলো কাজ আসামিদের বুঝিয়ে দেন। এরপর গত ১৫ মার্চ টাকা পরিশোধের জন্য মার্কেন্টাইল ব্যাংকে আসামিরা বাদীর একটি এলসি করেন। পরে বাদী টাকার জন্য ব্যাংকে যোগাযোগ করলে এলসির কাগজপত্রে ত্রুটির জন্য টাকা উঠাতে ব্যর্থ হন।

আর্জিতে আরও বলা হয়, বাদী চুক্তি অনুযায়ী কাজ সম্পন্ন করলেও অনন্ত জলিলের মালিকানাধীন কোম্পানিটি এখন পর্যন্ত কোনো টাকা পরিশোধ করেনি, যার পরিমাণ প্রায় ২৯ হাজার ২০০ ডলার।

নিউজ ট্যাগ: অনন্ত জলিল

আরও খবর



দেশের ৬ অঞ্চলে দুপুরের মধ্যে ঝড়ের আভাস

প্রকাশিত:সোমবার ১৭ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১৭ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

দেশের ছয়টি অঞ্চলের উপর দিয়ে ঘণ্টায় ৪৫-৬০ কিমি বেগে অস্থায়ীভাবে দমকা বা ঝড়ো হাওয়া পয়ে যেতে পারে। সোমবার (১৭ জুন) দুপুর ১টা পর্যন্ত দেশের অভ্যন্তরীণ নদীবন্দরগুলোর জন্য দেওয়া আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

এতে বলা হয়েছে, রংপুর, ময়মনসিংহ, কুমিল্লা, নোয়াখালী, চট্টগ্রাম এবং সিলেট অঞ্চলের উপর দিয়ে পশ্চিম উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৪৫-৬০ কিমি বেগে অস্থায়ীভাবে দমকা বা ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এসব এলাকার নদীবন্দরকে ১ নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।


আরও খবর



বেনজীর দম্পতির আরও সম্পত্তির তত্ত্বাবধায়ক নিয়োগের নির্দেশ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৭ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৭ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আদালত প্রতিবেদক

Image

পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বেনজীর আহমেদ ও তার স্ত্রী জীশান মীর্জার নামে থাকা ঢাকায় আটটি ফ্ল্যাট, উত্তরা আবাসিক এলাকায় তিন কাঠার একটি প্লট, নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে ছয় কাঠা করে চারটি প্লট ও বান্দরবানে ২৫ একর জমির রক্ষণাবেক্ষণের জন্য রিসিভার নিয়োগের আদেশ দিয়েছেন আদালত।

বৃহস্পতিবার (২৭ জুন) ঢাকার মহানগর সিনিয়র স্পেশাল জজ মোহাম্মদ আসসামছ জগলুল হোসেন এ আদেশ দেন।

দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) অনুসন্ধানকারী টিমের প্রধান উপ-পরিচালক মো. হাফিজুল ইসলাম এ সম্পত্তিতে রিসিভার নিয়োগের আবেদন করেন। শুনানি শেষে বিচারক সেই আবেদন মঞ্জুর করে আদেশ দেন। দুদকের প্রসিকিউটর মাহমুদ হোসেন জাহাঙ্গীর এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। 

তিনি জানান, রিসিভার নিয়োগ হওয়া সম্পত্তির মধ্যে রয়েছে, বেনজীরের স্ত্রী জীশান মীর্জার নামে আদাবর পিসি কালচার হাউজিংয়ে থাকা ছয়টি ফ্ল্যাট, বাড্ডায় ১৪ তলা বিশিষ্ট রূপায়ন মিলেনিয়াম স্কয়ার বিল্ডিংয়ে কার পার্কিংসহ দুটি অফিস স্পেস, উত্তরা আবাসিক এলাকায় তিন কাঠার একটি প্লট, রূপগঞ্জের সাভানা ইকো রিসোর্টে ছয় কাঠা করে চারটি প্লট এবং বান্দরবান সদরে ২৫ একর জমি। এর আগে ১২ জুন এসব সম্পত্তি ক্রোকের আদেশ দেন আদালত।

এর আগে দুই দফায় ২৩ ও ২৬ মে দুই দফায় বেনজীর, তার স্ত্রী ও তিন কন্যার নামে থাকা প্রায় ৬১২ বিঘা সম্পত্তি ও গুলশানের চারটি ফ্ল্যাট ক্রোক ও বেশ কিছু ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দ করার আদেশ দেন আদালত। ৬ জুন এসব সম্পত্তি রক্ষণাবেক্ষণের জন্য রিসিভার নিয়োগের আদেশ দেন আদালত। 


আরও খবর



জলঢাকায় ৩৪৫ বোতল ফেন্সিডিলসহ আটক ২

প্রকাশিত:সোমবার ০১ জুলাই ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ০১ জুলাই ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জুয়েল বসুনীয়া, নীলফামারী

Image

নীলফামারীর জলঢাকায় ৩৪৫ বোতল ফেনসিডিল ও একটি পাথর বোঝাই ট্রাকসহ দুইজনকে আটক করেছেন থানা পুলিশ। সোমবার ভোর রাতে বালাগ্রাম ইউনিয়নের মন্তেরডাঙ্গা মেইন সড়ক হতে ট্রাকসহ তাঁদেরকে আটক করা হয়।

আটককৃতরা হলেন লালমনিরহাট জেলার পাঠগ্রাম থানার বাউরা নবীনগর ঝুমুর আলীর বাজার এলাকার ফারুক হোসেনের পুত্র ট্রাকচালক সোহেল রানা মিঠু(২৮), একই এলাকার হোসেন আলীর পুত্র মোঃ হুমায়ুন কবির জসিম (২৮)।

পরে আটককৃতদের দেখানো মতে ট্রাকের বডির সামনে পাথরের ভিতরে থাকা দুইটি প্রিন্টের কালো খয়েরি ও হালকা গোরাপী রং এর ব্যাগের ভিতর ৩ শত ৪৫ বোতল ফেনসিডিল সহ ২ জন হাতেনাতে আটক ও রংপুর মেট্রো  ট ১১-০০৭৪ নাম্বারের ট্রাকটি জব্দ করে থানায নিয়ে আসে। যার বর্তমান বাজার মূল্য ৩ লক্ষ টাকা।

থানা সূত্রে জানা যায়, আটককৃতদের বিরুদ্ধে জলঢাকা থানার মামলা নং- ০১। তারিখ ১/৭/২৪, ধারা-২০১৮ সালের মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনের ৩৬(১) সারণীর ১৩(গ)/৩৬(১)সারনীর ১৪(গ) ৪১. রুজু করা হয়।

থানা অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মুক্তারুল আলম জানান, সুস্থ ও সুন্দর সমাজ গঠন করতে হলে সমাজ থেকে মাদকমুক্ত করতে হবে। তাই জলঢাকাকে মাদকমুক্ত করতে আমাদের অভিযান চলবে।


আরও খবর



জেলেদের সহায়তার গরু ক্রয়ের টাকা মৎস্য কর্মকর্তা ও ঠিকাদারের পেটে!

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৫ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৫ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
Image

আমতলী (বরগুনা) প্রতিনিধি:

তালতলী উপজেলার ৩২ জেলেদের সরকারি সহায়তার গরু ক্রয়ের টাকা উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা ভিক্টর বাইন ও ঠিকাদার জহিরুল আজাদ আত্মসাৎ করেছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।

জেলেরা এমন অভিযোগ করেন। শারীরিক ভাবে রোগা ও ছোট বাছুর হওয়ায় তারা গরু নেয়নি। এমন অভিযোগে উপজেলা নির্বাহী অফিসার সিফাত আনোয়ার তুমপা গরুর শারীরিক অবস্থা দেখে গরু বিতরণ বন্ধ করে দিয়েছেন। ঘটনা ঘটেছে মঙ্গলবার তালতলী উপজেলা পরিষদ প্রাঙ্গণে।

জানা গেছে, ইলিশ সম্পদ উন্নয়ন ও ব্যবস্থাপনা প্রকল্পের আওতায় সরকার তালতলী উপজেলার ৩২ জেলেকে প্রশিক্ষণ শেষে বকনা বাছুর বিতরণের উদ্যোগ নেয়। এ প্রকল্পের আওতায় গরু ক্রয়ের জন্য দরপত্র আহবান করে মৎস্য অধিদপ্তর। দরপত্র অনুসারে গরু ক্রয়ের দায়িত্ব পান রাজবাড়ী জেলার এএম এন্টারপ্রাইজ নামের ঠিকাদার জহিরুল আজাদ। দরপত্রে প্রত্যেক গরু ৩০ হাজার টাকা ক্রয়ের কথা থাকলেও ঠিকাদার ও উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা ভিক্টর বাইনের যোগসাজসে ছয় মাসের বাছুর ও শারীরিকভাবে অক্ষম গরু ১০ থেকে ১২ হাজার টাকা মূল্যে ক্রয় করেছেন। ওই গরু মঙ্গলবার তালতলী উপজেলা পরিষদ প্রাঙ্গণে মৎস্য কর্মকর্তা বিতরণ কার্যক্রম শুরু করেন। এ সময় জেলেরা গরু শারীরিক অবস্থা ও ছোট বাছুর দেখে তারা গরু নিতে অপরগতা প্রকাশ করে অনিয়মের প্রতিবাদ করেন। খবর পেয়ে তালতলী উপজেলা নির্বাহী অফিসার সিফাত আনোয়ার তুমপা গরু বিতরণ কার্যক্রম বন্ধ করে দেন।

চরপাড়া গ্রামের জেলে আল আমিন বলেন, জেলেদের জন্য গরু ক্রয় করতে ৩০ হাজার টাকা বরাদ্দ থাকলেও উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা ভিক্টর বাইন ও ঠিকাদার জহিরুল আজাদ অল্প টাকার গরু ক্রয় করে আমাদের মাঝে বিতরণ করছিল। আমরা গরুর শারীরিক অবস্থা দেখে আনিনি।

তিনি আরো বলেন, এ গরু লালন পালন করে বাঁচানোই কষ্টকর। ঠিকাদার ও মৎস্য কর্মকর্তা অল্প টাকার গরু ক্রয় করে টাকা ভাগ বাটোয়ারা করেছেন। এদের শাস্তি দাবি করছি।

তালতলী উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা ভিক্টর বাইন গরু ক্রয়ের অনিয়মের সঙ্গে জড়িত থাকার কথা অস্বীকার করে বলেন, গরু ক্রয়ের আমি অনিয়ম করিনি। অনিয়ম করে থাকলে ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান করেছে।

এএমএন্টারপ্রাইজের মালিক জহিরুল আজাদ বলেন, দরপত্র অনুসারে গরু ক্রয় করা হয়েছে। কোন অনিয়ম হয়নি।

বরগুনা জেলা মৎস্য কর্মকর্তা মোঃ মহসিন বলেন, দরপত্র অনুসারে গরু ক্রয় করা হয়নি। ফলে ঠিকাদারের কাছে গরু ফেরত দেয়া হয়েছে।

তিনি আরো বলেন উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অনিয়মের অভিযোগ পেলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।

তালতলী উপজেলা নির্বাহী অফিসার সিফাত আনোয়ার তুমপা বলেন, গরুর বাছুরগুলো অত্যান্ত নাজুক। এ গরু আমার পছন্দ হয়নি। তাই গরু বিতরণ কার্যক্রম বন্ধ করে দিয়েছি।


আরও খবর