আজঃ বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪
শিরোনাম

বাংলাদেশিদের জন্য দুবাই ভ্রমণে নতুন বিধিনিষেধ

প্রকাশিত:বুধবার ২৩ ফেব্রুয়ারী ২০২২ | হালনাগাদ:বুধবার ২৩ ফেব্রুয়ারী ২০২২ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

ওমিক্রনের সংক্রমণ কমতে থাকায় যাত্রা শুরুর ৬ ঘণ্টা আগে বাংলাদেশের বিমানবন্দরগুলোতে করোনা টেস্টের বাধ্যবাধকতা প্রত্যাহার করেছে সংযুক্ত আরব আমিরাতের শহর দুবাই। তবে বাংলাদেশিদের ভ্রমণে নতুন করে কিছু বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়েছে।

বাংলাদেশের বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষকে (বেবিচক) পাঠানো এক চিঠিতে নতুন ভ্রমণ বিধিনিষেধ সর্ম্পকে জানায় দুবাই কর্তৃপক্ষ। মঙ্গলবার (২২ ফেব্রুয়ারি) থেকে এই সিদ্ধান্ত কার্যকর করেছে তারা।

দুবাইয়ের কর্তৃপক্ষ জানায়, বাংলাদেশি যাত্রীদের দুবাই রওনা হওয়ার আগেই হোটেল বুকিং করতে হবে। যাত্রা শুরুর ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে করোনার আরটি পিসিআর টেস্ট করে নেগেটিভ সার্টিফিকেট নিতে হবে। বিমানবন্দরে উপস্থিত হওয়ার সময় মোট ৮ কপি সার্টিফিকেট সঙ্গে রাখতে হবে।

দুবাই পৌঁছে বিমানবন্দরে যাত্রীদের বিনামূল্যে আরেকবার করোনা টেস্ট করতে হবে। সেই টেস্টের রিপোর্ট দেওয়া হবে নমুনা নেওয়ার পরদিন বিকেলে (হোটেলে কিংবা মোবাইল নম্বরে)। রিপোর্ট আসার আগ পর্যন্ত যাত্রীকে দুবাইয়ের হোটেলে কোয়ারেন্টাইনে থাকতে হবে। রিপোর্ট নেগেটিভ এলে তিনি হোটেল থেকে বের হতে পারবেন। কোনো যাত্রীর যদি করোনা পজিটিভ আসে তাকে সংযুক্ত আরব আমিরাত সরকারের স্বাস্থ্য সংক্রান্ত বিধিনিষেধ মেনে কোয়ারেন্টাইনে থাকতে হবে।

নতুন ভ্রমণ বিধিনিষেধে বলা হয়েছে, প্রত্যেক যাত্রীকে যাত্রা শুরুর আগে তাদের স্মার্ট ফোনে COVID 19 DXB অ্যাপ ডাউনলোড করে হেলথ ডিক্ল্যারেশন ফরম পূরণ করতে হবে। যাত্রার সময় পূরণ করা ফরম প্রিন্ট করে নিয়ে যেতে হবে। যাত্রীদের হেলথ ইনস্যুরেন্স নিতে হবে।

এছাড়াও ১০ বছরের নিচের শিশু এবং শারীরিকভাবে অক্ষম ব্যক্তিরা আরটি পিসিআর টেস্ট ছাড়াই দুবাই প্রবেশ করতে পারবে। বাংলাদেশ থেকে যেসব বৈধ গৃহকর্মী দুবাই যাবেন তাদের সঙ্গে তাদের স্পন্সর বা স্পন্সরের মনোনীত ব্যক্তিকে ফ্লাইটে থাকতে হবে।  

নিউজ ট্যাগ: দুবাই ভ্রমণ

আরও খবর



বুয়েটে ভর্তির পরীক্ষার ফল প্রকাশ

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৯ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৯ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষের প্রথমবর্ষে ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ করা হয়েছে। মঙ্গলবার বিকালে বুয়েটের ওয়েবসাইটে ভর্তি পরীক্ষার এ ফল প্রকাশ করা হয়।

বুয়েটের ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষে ভর্তি কমিটির সভাপতি ও বিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. জীবন পোদ্দার স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

গত ৯ মার্চ বুয়েটের ২০২৩-২০২৪ শিক্ষাবর্ষের স্নাতক শ্রেণিতে ভর্তির জন্য মূল ভর্তি পরীক্ষা লিখিত আকারে বুয়েট ক্যাম্পাসে অনুষ্ঠিত হয়। প্রকৌশল বিভাগগুলো ও নগর ও অঞ্চল পরিকল্পনা বিভাগের জন্য মডিউল-এ এবং প্রকৌশল বিভাগ সমূহ, নগর ও অঞ্চল পরিকল্পনা বিভাগ ও স্থাপত্য বিভাগ এর জন্য মডিউল-বি দুই শিফটে ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়।

প্রথম শিফটে মডিউল- সকাল ১০টা হতে দুপুর ১২টা পর্যন্ত। এই শিফটে গ্রুপের জন্য গণিত, পদার্থ বিজ্ঞান ও রসায়ন বিষয়ে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় এবং দ্বিতীয় শিফটে মডিউল-বি বেলা ২টা থেকে বিকাল সাড়ে ৩টা পর্যন্ত। এই শিফটে গ্রুপের জন্য উন্মুক্ত পাঠ্যসূচিতে মুক্তহস্ত অঙ্কন এবং দৃষ্টিগত ও স্থানিক ধীশক্তি বিষয়ে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়।

বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা প্রাক-নির্বাচনি ও মূল ভর্তি পরীক্ষার মাধ্যমে দুই ধাপে অনুষ্ঠিত হয়। এর আগে বাছাইকৃত সব সঠিক আবেদনকারী শিক্ষার্থীদের মধ্য থেকে ১৫ হাজার ৪৪৩ জন শিক্ষার্থী গত ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ তারিখে প্রাক-নির্বাচনি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে।

বুয়েটে ভর্তি পরীক্ষার ফল দেখতে ক্লিক করুন এখানে।


আরও খবর



ঈদে ট্রেনযাত্রা : পশ্চিম ও পূর্বাঞ্চলের টিকিট মিলবে যখন

প্রকাশিত:রবিবার ২৪ মার্চ 20২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ২৪ মার্চ 20২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

ঈদ উপলক্ষ্যে রেলওয়ের যাত্রীর পরিবহনের সক্ষমতার চেয়ে অন্তত ৩০ গুণ চাহিদা থাকে ট্রেনের টিকিটের। টিকিট পেতে সবাই একসঙ্গে অনলাইনে যুদ্ধে নামেন। ফলে সার্ভারে চাপ বেড়ে যায়, বিঘ্ন ঘটে টিকিট বিক্রিতে। তাই এই যুদ্ধ থামাতে রেলওয়ের প্রশাসনিক অঞ্চলভেদে গতবারের মতো এবারও দুটি সময়ে টিকিট বিক্রি করা হবে।

রোববার (২৪ মার্চ) সকাল ৮টায় বিক্রি হবে পশ্চিমাঞ্চলের ট্রেনগুলোর টিকিট এবং দুপুর ২টায় বিক্রি শুরু হবে পূর্বাঞ্চলের ট্রেনগুলোর টিকিট। এদিন পাওয়া যাবে ৩ এপ্রিলের ট্রেনের অগ্রিম টিকিট। সম্প্রতি প্রকাশিত বাংলাদেশ রেলওয়ের ঈদুল ফিতর উপলক্ষ্যে নেওয়া কার্যবিবরণী থেকে এসব তথ্য জানা যায়।

জানা যায়, এবার ঢাকা থেকে বহির্গামী ট্রেনের মোট আসন সংখ্যা হবে ৩৩ হাজার ৫০০টি। সকাল ৮টা থেকে রেলওয়ের ওয়েবসাইট (https://eticket.railway.gov.bd/) ও মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে টিকিট বিক্রি করা হবে।

এবারও শতভাগ টিকিট অনলাইনে পাওয়া যাবে। টিকিট যার, ভ্রমণ তার এই নীতি মেনেই ট্রেনে ভ্রমণ করতে হবে। ঈদযাত্রার অগ্রিম টিকিট রিফান্ড/ফেরত দেওয়া যাবে না। ঈদ স্পেশাল ট্রেনের টিকিটও অনলাইনে পাওয়া যাবে। একজন যাত্রী শুধুমাত্র ঈদের আগে একবার এবং ঈদের পরে একবার করে টিকেট নিতে পারবেন। একজন যাত্রী একটি আইডি দিয়ে মোট ৪টি টিকিট নিতে পারবেন, সেক্ষেত্রে যাত্রীর সঙ্গে থাকা বাকি ৩ সহযাত্রীর বিবরণ টিকেটে উল্লেখ করতে হবে।

সকাল ৮টায় পশ্চিমাঞ্চলের যেসব আন্তঃনগর ট্রেনের টিকিট বিক্রি শুরু হবে

একতা এক্সপ্রেস (৭০৫/৭০৬), করতোয়া এক্সপ্রেস (৭১৩/৭১৪), কপোতাক্ষ এক্সপ্রেস (৭১৫/৭১৬), সুন্দরবন এক্সপ্রেস (৭২৫/৭২৬), রুপসা এক্সপ্রেস (৭২৭/৭২৮), বরেন্দ্র এক্সপ্রেস (৭৩১/৭৩২), তিতুমীর এক্সপ্রেস (৭৩৩/৭৩৪), সীমান্ত এক্সপ্রেস (৭৪৭/৭৪৮), লালমনি এক্সপ্রেস (৭৫১/৭৫২), সিল্কসিটি এক্সপ্রেস (৭৫৩/৭৫৪), মধুমতী এক্সপ্রেস (৭৫৫/৭৫৬), দ্রুতযান এক্সপ্রেস (৭৫৭/৭৫৮), পদ্মা এক্সপ্রেস (৭৫৯/৭৬০), সাগড়দাড়ি এক্সপ্রেস (৭৬১/৭৬২), চিত্রা এক্সপ্রেস (৭৬৩/৭৬৪), নীলসাগর এক্সপ্রেস (৭৬৫/৭৬৬), দোলনচাঁপা এক্সপ্রেস (৭৬৭/৭৬৮), ধুমকেতু এক্সপ্রেস (৭৬৯/৭৭০), রংপুর এক্সপ্রেস (৭৭১/৭৭২), সিরাজগঞ্জ এক্সপ্রেস (৭৭৫/৭৭৬), ঢালারচর এক্সপ্রেস (৭৭৯/৭৮০), টুঙ্গিপাড়া এক্সপ্রেস (৭৮৩/৭৮৪), বনলতা এক্সপ্রেস (৭৯১/৭৯২), পঞ্চগড় এক্সপ্রেস (৭৯৩/৭৯৪), বেনাপোল এক্সপ্রেস (৭৯৫/৭৯৬), কুড়িগ্রাম এক্সপ্রেস (৭৯৭/৭৯৮), বাংলাবান্ধা এক্সপ্রেস (৮০৩/৮০৪), চিলাহাটি এক্সপ্রেস (৮০৫/৮০৬) এবং বুড়িমারী এক্সপ্রেস (৮০৯/৮১০)।

দুপুর ২টায় পূর্বাঞ্চলের যেসব আন্তঃনগর ট্রেনের টিকিট বিক্রি শুরু হবে

সুবর্ণ এক্সপ্রেস (৭০১/৭০২), গোধূলি/প্রভাতী এক্সপ্রেস (৭০৩/৭০৪), তিস্তা এক্সপ্রেস (৭০৭/৭০৮), পারাবত এক্সপ্রেস (৭০৯/৭১০), উপকূল এক্সপ্রেস (৭১১/৭১২), জয়ন্তীকা এক্সপ্রেস (৭১৭/৭১৮), পাহাড়িকা এক্সপ্রেস (৭১৯/৭২০), মহানগর এক্সপ্রেস (৭২১/৭২২), উদয়ন এক্সপ্রেস (৭২৩/৭২৪), মেঘনা এক্সপ্রেস (৭২৯/৭৩০), অগ্নিবীণা এক্সপ্রেস (৭৩৫/৭৩৬), এগারোসিন্ধুর প্রভাতী এক্সপ্রেস (৭৩৭/৭৩৮), উপবন এক্সপ্রেস (৭৩৯/৭৪০), তূর্ণা এক্সপ্রেস (৭৪১/৭৪২), ব্রহ্মপুত্র এক্সপ্রেস (৭৪৩/৭৪৪), যমুনা এক্সপ্রেস (৭৪৫/৭৪৬), এগারোসিন্ধুর গোধূলি এক্সপ্রেস (৭৪৯/৭৫০), কালনী এক্সপ্রেস (৭৭৩/৭৭৪), হাওড় এক্সপ্রেস (৭৭৭/৭৭৮), কিশোরগঞ্জ এক্সপ্রেস (৭৮১/৭৮২), বিজয় এক্সপ্রেস (৭৮৫/৭৮৬), সোনার বাংলা এক্সপ্রেস (৭৮৭/৭৮৮), মোহনগঞ্জ এক্সপ্রেস (৭৮৯/৭৯০), জামালপুর এক্সপ্রেস (৭৯৯/৮০০), চট্টলা এক্সপ্রেস (৮০১/৮০২), কক্সবাজার এক্সপ্রেস (৮১৩/৮১৪) এবং পর্যটক এক্সপ্রেস (৮১৫/৮১৬)।

নিউজ ট্যাগ: ঈদে ট্রেনযাত্রা

আরও খবর



সিরিজ জিততে বাংলাদেশের লক্ষ্য ১৭৫

প্রকাশিত:শনিবার ০৯ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৯ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
ক্রীড়া প্রতিবেদক

Image

তিন ম্যাচের সিরিজে ১-১ এ সমতায়। তাই তৃতীয় ও শেষ ম্যাচটি হয়ে দাঁড়িয়েছে 'অলিখিত ফাইনাল'। এমন ম্যাচে কুশল মেন্ডিসের ঝড়ো ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশের বিপক্ষে শক্ত পুঁজি পেয়েছে শ্রীলঙ্কা। বাংলাদেশকে ১৭৫ রানের টার্গেট দিয়েছে লঙ্কানরা।

শনিবার (৯ মার্চ) সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টস জিতে লঙ্কানদের ব্যাটিংয়ে পাঠান বাংলাদেশের অধিনায়ক নাজমুল হাসান শান্ত। টস হেরে ব্যাট করতে ভালো শুরুর আভাস দেন দুই লঙ্কান ওপেনার কুশল মেন্ডিস ও ধানাঞ্জায়া ডি সিলভা। তবে দলীয় ১৮ রানে উইকেট হারায় তারা। ১২ বলে ৮ রান করা ধানাঞ্জায়াকে আউট করে বাংলাদেশকে প্রথম সাফল্য এনে দেন পেসার তাসকিন আহমেদ।

ধানাঞ্জায়ার আউটের পর ক্রিজে আসেন কামিন্দু মেন্ডিস। তাকে সঙ্গে নিয়ে রানের চাকা সচল রাখেন কুশল মেন্ডিস। কিছুটা আগ্রাসী ব্যাটিং করতে থাকেন কুশল। তবে দলীয় ৫২ রানে ১২ বলে ১২ রান করে সাজঘরে ফিরে যান কামিন্দু।

এরপর ক্রিজে ওয়ানিন্দু হাসারাঙ্গাকে সঙ্গে নিয়ে মারমুখি ব্যাটিংয়ে ফিফটি তুলে নেন কুশল। ৫৯ রানের জুটি গড়েন এই দুই ব্যাটার। দলীয় ১১১ রানে ১৩ বলে ১৫ রান করে আউট হন হাসারাঙ্গা।

তবে অন্যপ্রান্তে ঝড়ো ব্যাটিং করতে থাকেন কুশল। এরপর দ্রুতই তিন উইকেট হারায় শ্রীলঙ্কা। চারিথ আসালাঙ্কা ৫ বলে ৩, কুশল ৫৫ বলে ৮৬ ও আঞ্জেলো ম্যাথুস ৭ বলে ১০ রান করে ফিরে যান।

এরপর সাদিরা সামারাবিক্রমা ও দাসুন শানাকা মিলে ব্যাট করতে থাকেন। শেষ পর্যন্ত নির্ধারিত ২০ ওভারে ৭ উইকেট হারিয়ে ১৭৪ রান সংগ্রহ করেছে শ্রীলঙ্কা। বাংলাদেশের পক্ষে  তাসকিন ও রিশাদ হোসেন নেন ২টি করে উইকেট।


আরও খবর



রাজধানীর ওয়ারীতে রেস্টুরেন্টে আগুন

প্রকাশিত:শুক্রবার ০১ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০১ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক

Image

রাজধানীর ওয়ারীতে একটি রেস্টুরেন্টে আগুন লেগেছে। শুক্রবার (১ মার্চ) রাতে ওয়ারীর একটি ভবনের দোতলার রেস্টুরেন্টটিতে আগুন দেখে ফায়ার সার্ভিসে ফোন দেন স্থানীয়রা।

ফায়ার সার্ভিসের মিডিয়া কর্মকর্তা মো. আনোয়ারুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, রাত সোয়া ১০ টায় আগুনের সংবাদ পেয়ে রেস্টুরেন্টটিতে যায় ফায়ার সার্ভিস। ১৬ মিনিটের মাথায় রেস্টুরেন্টে পৌঁছে ফায়ার এক্সটিংগুইশার ব্যবহার করে আগুন নেভানো হয়েছে।

রেস্টুরেন্টটির কিচেনে আগুন লেগেছিল। এপর্যন্ত হতাহতের কোন সংবাদ পাওয়া যায়নি। প্রাথমিকভাবে রেস্টুরেন্টের নাম জানা যায়নি।


আরও খবর



ডলার কারসাজি: ২১ ব্যাংক কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

প্রকাশিত:বুধবার ২৭ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২৭ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

বিদেশি মুদ্রা অবৈধ ক্রয়-বিক্রয় ও অর্থ পাচারের অভিযোগে শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবস্থিত চারটি ব্যাংক ও দুটি মানি এক্সচেঞ্জ হাউজের ২১ কর্মকর্তা-কর্মচারীর বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। বুধবার (২৭ মার্চ) দুদকের ঢাকা সমন্বিত জেলা কার্যালয়-১ এ কমিশনের উপপরিচালক সৈয়দ নজরুল ইসলাম বাদী হয়ে মামলাটি করেন। দুদক সচিব খোরশেদা ইয়াসমীন সাংবাদিকদের এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

মামলার আসামিরা হলেন রাষ্ট্রায়ত্ত্ব জনতা ব্যাংকের সিনিয়র প্রন্সিপাল অফিসার ও বুথ ইনচার্জ আনোয়ার পারভেজ, প্রিন্সিপাল অফিসার শামীম আহমেদ, মো. আশিকুজ্জামান, সিনিয়র অফিসার মো. সুরুজ জামাল, অমিত চন্দ্র দে, মো. মানিক মিয়া, সাদিক ইকবাল, মো. সুজন আলী ও মো. হুমায়ুন কবির।

অন্যদিকে সোনালী ব্যাংকের সিনিয়র অফিসার মো. শরীফুল ইসলাম ভূইয়া (ক্যাশ), মো. কামরুল ইসলাম (ক্যাশ), একই ব্যাংকের সিনিয়র অফিসার মো. সোহরাব উদ্দিন খান, খান আশিকুর রহমান, এবিএম সাজ্জাদ হায়দার (ক্যাশ), সামিউল ইসলাম খান, অগ্রণী ব্যাংকের সিনিয়র অফিসার মো. আব্দুর রাজ্জাককে আসামি করা হয়। এ ছাড়া বেসরকারি মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের অফিসার মো. আবু তারেক প্রধান, ব্যাংকটির সাপোর্টিং স্টাফ মো. মোশাররফ হোসেন, এভিয়া মানি এক্সচেঞ্জারের কাস্টমাস সার্ভিস ম্যানেজার মো. আসাদুল হোসেন ও ইম্পিরিয়াল মানিএক্সচেঞ্জের পরিচালক কে এম কবির আহমেদকে আসামি করা হয়।

দুদক সচিব বলেন, আসামিদের বিরুদ্ধে বিমানবন্দরে দায়িত্ব পালনরত অবস্থায় বিদেশি মুদ্রা ক্রয়-বিক্রয় ও মানি লন্ডারিংয়ের সঙ্গে জড়িত থাকার বিষয়ে প্রাথমিক প্রমাণ পাওয়া গেছে। তারা অবৈধভাবে বিদেশ হতে আসা প্রবাসীদের থেকে বৈদেশিক মুদ্রা সংগ্রহ করে মানি লন্ডারিংয়ের মাধ্যমে অর্থ পাচারকারী দুর্নীতিবাজদের মুদ্রা সরবরাহ করেন।’


আরও খবর