আজঃ শনিবার ২০ এপ্রিল ২০24
শিরোনাম

বাবা ও ভাইকে দেখতে আসার পথে গণধর্ষণের শিকার তরুণী

প্রকাশিত:শনিবার ১০ সেপ্টেম্বর ২০২২ | হালনাগাদ:শনিবার ১০ সেপ্টেম্বর ২০২২ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

পারিবারিক মামলায় কারাগারে থাকা বাবা ও ভাইকে দেখতে আসছিল ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার বড় পলাশবাড়ি ইউনিয়নের দশম শ্রেণীর এক ছাত্রী। পথিমধ্যে পাচঁ-ছয় জন যুবক তার গলায় ছুরি ধরে ও চোখ বেঁধে তুলে নিয়ে তাকে গণধর্ষণ করেছে। শনিবার (১০ সেপ্টেম্বর) ঠাকুরগাঁও আধুনিক সদর হাসপাতালে তরুণীর মেডিকেল টেস্ট করা হয় এবং বর্তমানে সেখানে চিকিৎসাধীন রয়েছে।

জানা যায়, শুক্রবার দুপুর ১টার দিকে দশম শ্রেণির ওই ছাত্রী ঠাকুরগাঁও কারাগারে থাকা তার বাবা ও ভাইকে দেখেতে পাগলু (থ্রী হুইলার) যোগে বালিয়াডাঙ্গী থেকে ঠাকুরগাঁও শহরে আসছিল। এ সময় একই এলাকার ৫-৬ যুবক মেয়েটির গলায় ছুরি ঠেকিয়ে অপহরণ করে নিয়ে যায়। পরে মেয়েটিকে একটি নির্জন এলাকায় নিয়ে গিয়ে দলবদ্ধভাবে ধর্ষণ করা হলে মেয়েটি জ্ঞান হারিয়ে ফেলে।

এলাকাবাসী শুক্রবার রাত ১১টায় জেলা সদরের শ্রী কৃষ্টপুর ইক্ষু খামার এলাকায় রাস্তার ধারে মুখ বাধা অবস্থায় মেয়েটিকে পড়ে থাকতে দেখে। পরে সদর থানা পুলিশকে খবর দিলে পুলিশ মেয়েটিকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করে।

শনিবার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ওই তরুণী জানায়, বাড়ি থেকে বালিয়াডাঙ্গী পাগলু স্ট্যান্ড থেকে একটি পাগলুতে উঠে বাবা ও ভাইকে দেখতে আসার সময় বাবলু, তালেব ও আসলামসহ মোট ৬ জন ওই গাড়িতে ওঠে আমার গলায় ছুরি ধরে। পরে মাথায় আঘাত করলে সে অজ্ঞান হয়ে যায়। জ্ঞান ফিরলে সে দেখে একটি ঘরে তারা ছয় জন তাকে ঘিরে ধরে আছে। পরে তার উপর নির্যাতন করা হলে সে আবার অজ্ঞান হয়ে যায়। তারপরে জ্ঞান ফিরলে সে নিজেকে সদর হাসপাতালে দেখতে পায়।

ধর্ষণের প্রাথমিক সত্যতা নিশ্চিত করে ঠাকুরগাঁও জেনারেল হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার (আরএমও) জানান, মেয়েটির স্বাস্থ্য পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হয়েছে এবং হাসপাতালে তাকে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে।

ঠাকুরগাঁও সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জানান, ৯৯৯-এ কলের মাধ্যমে মেয়েটিকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এ বিষয়ে বালিয়াডাঙ্গী থানায় মামলা দায়েরের প্রক্রিয়া চলছে।


আরও খবর



গোলাগুলি-বিস্ফোরণের শব্দে কাঁপছে সেন্ট মার্টিন

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
কক্সবাজার প্রতিনিধি

Image

কক্সবাজারের টেকনাফের শাহপরীরদ্বীপ সীমান্তে নাফ নদীর ওপারে মিয়ানমারের রাখাইনে দেশটির সশস্ত্র বাহিনী ও বিদ্রোহী আরাকান আর্মির মধ্যে সংঘর্ষ চলছে।

শুক্রবার (২৯ মার্চ) দেখা মিলেছে মিয়ানমারের একটি যুদ্ধজাহাজ। এটি সকাল থেকে বেলা ১১টা পর্যন্ত দেখা যায়। পরে তা অন্যত্র সরে গেছে।

একই সঙ্গে থেমে থেমে বিস্ফোরণের বিকট শব্দ শোনা যাচ্ছে। বিকট শব্দে সেন্ট মার্টিনের বাড়িঘর পর্যন্ত কাঁপছে বলে জানিয়েছেন স্থানীয়রা।

সাবরাং ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য আব্দুস সালাম জানান, গোলাগুলি বা মর্টারশেলের তেমন বিস্ফোরণের শব্দ বৃহস্পতিবার থেকে একটু কমেছে। তবে শুক্রবার ৩ টার দিকে পর পর কয়েকটি শব্দ শোনা গেছে। সকালে নাফনদীর ওপারে যুদ্ধজাহাজ দেখা গিয়েছিল পরে তা চলে গেছে।

টেকনাফ সদর ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মো. এনামুল হক জানান, বৃহস্পতিবার থেকে শুক্রবার দুপুর পর্যন্ত পরিস্থিতি কিছুটা স্বাভাবিক মনে হয়েছিল। জুমার নামাজের পর আবারও গোলাগুলির বিকট শব্দ শোনা গেছে। এখনও থেমে থেমে শোনা যাচ্ছে।

হ্নীলা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান রাশেদ মাহমুদ আলী জানান, গত কয়েকদিন একটানা হ্নীলা ও মিয়ানমারের সীমান্তের ওপারে গোলাগুলির শব্দ শোনা যায়। এরপর বৃহস্পতিবার থেকে শুক্রবার দুপুর পর্যন্ত কিছুটা কমলেও এখন দুপুরের পর আবারও থেমে থেমে বিস্ফোরণের শব্দ ভেসে আসছে।


আরও খবর



দিনাজপুরে অনুষ্ঠিত হলো দেশের সর্ববৃহৎ ঈদ জামাত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
দিনাজপুর প্রতিনিধি

Image

ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্য ও উৎসাহ-উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে দিনাজপুরের ঐতিহাসিক গোর-এ-শহীদ বড় ময়দানে মুসলমানদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব ঈদুল ফিতরের জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল ৯টায়  লাখ লাখ মুসল্লির অংশগ্রহণে ঈদের এ জামাত অনুষ্ঠিত হয়।

ঐতিহাসিক এ ঈদের জামাতে অংশ নিতে সদর উপজেলা ছাড়াও জেলার বিভিন্ন উপজেলা ও আশপাশের কয়েকটি জেলার মুসল্লিরা আসেন। জামাতে ইমামতি করেন দিনাজপুর জেনারেল হাসপাতাল জামে মসজিদের ইমাম শামসুল হক কাসেমি।

বৃহৎ এ জামাতকে ঘিরে প্রশাসনের পক্ষ থেকে ছিল কঠোর নিরাপত্তাব্যবস্থা। সিসিটিভি ক্যামেরার পাশাপাশি ছিল কঠোর গোয়েন্দা নজরদারি। মাঠের আশপাশে র‌্যাব, বিজিবি, পুলিশ, আনসার ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর অন্যান্য সদস্যরাও তৎপর ছিলেন।

নামাজে অংশ নেন স্থানীয় সংসদ সদস্য হুইপ ইকবালুর রহিম ও প্রধান বিচারপতি (ভারপ্রাপ্ত) এনায়েতুর রহিম, জেলা প্রশাসক শাকিল আহমেদ, পুলিশ সুপার শাহ ইফতেখার আহমেদ, দিনাজপুর পৌরসভার মেয়র (ভারপ্রাপ্ত) তৌয়বুল আলম দুলাল, দিনাজপুর জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আলতাফুজ্জামান মিতাসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মী, প্রশাসনের কর্মকর্তা-কর্মচারী ও সর্বস্তরের জনগণ।

রংপুর জেলা থেকে ঈদের জামাতে আসা অলিউল ইসলাম ইসলাম বলেন, এশিয়া মহাদেশের সবচেয়ে বড় ও দেশের সর্ববৃহৎ ঈদ জামাতে নামাজ আদায় করার অন্য অনেক দিনে ইচ্ছে ছিল। আল্লাহ আজ সে আশা পুরণ করেছে। জীবনে প্রথম লাখ লাখ মুসল্লির সঙ্গে ঈদের নামাজ পড়তে পেরে ভালো লাগছে।

জেলার খানসামা  উপজেলা থেকে নামাজ পড়তে আসা ফারুক আহম্মেদ বলেন, আমি এর আগেও ঐতিহ্যবাহী এই ময়দানে নামাজ পড়েছি। সবাই মিলে একসঙ্গে লাখ লাখ মুসল্লি নামাজ আদায় করলাম। সবাই মিলে নামাজ পড়ে বেশ ভালো লাগলো।

নামাজ শেষে ঈদগাহ মাঠের সমন্বয়ক, পৃষ্ঠপোষক ও জাতীয় সংসদের হুইপ ইকবালুর রহিম বলেন, আয়তনের দিক দিয়ে এটি উপমহাদেশের সবচেয়ে বড় ঈদগাহ মাঠ। এর আয়তন প্রায় ২২ একর। এবার দিনাজপুর জেলাসহ পার্শ্ববর্তী বিভিন্ন জেলার প্রায় ছয় লাখ মুসল্লি এখানে ঈদের নামাজ আদায় করেছেন।

তিনি আরও বলেন, মাননীয়  প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অর্থায়নে এ মাঠের সুন্দর মিনারটি নির্মিত হয়েছে। ভবিষ্যতে এটিকে আরও সুন্দর করার পরিকল্পনা রয়েছে বলে জানান ঈদগাহ মাঠের এ সমন্বয়ক।

ঈদের নামাজের আগে শুভেচ্ছা বক্তব্য দেন দিনাজপুর পৌরসভার মেয়র (ভারপ্রাপ্ত) তৌয়বুল  আলম দুলাল, পুলিশ সুপার শাহ ইফতেখার আহমে, জেলা প্রশাসক শাকিল আহমেদ এবং স্থানীয় সংসদ সদস্য জাতীয় সংসদের হুইপ ইকবালুর রহিম।

জানা যায়, বিভিন্ন স্থান থেকে বড় বড় ঈদগাহ মাঠের চিত্র নিয়ে এসে এ মাঠের নির্মাণ পরিকল্পনা করা হয়। সর্বপ্রথম মাঠের পশ্চিম প্রান্তে গত ২০১৫ সালে এ ঈদগাহ মাঠের নির্মাণ কাজ শুরু হয়। প্রায় দেড় বছর পর এটি নামাজের জন্য পুরো প্রস্তুত করা হয়। এ ঈদগাহে রয়েছে ৫২টি গম্বুজের দুই ধারে ৬০ ফুট করে দুটি মিনার, এর মধ্যের দুটি মিনার ৫০ ফুট করে এবং প্রধান মিনারের উচ্চতা ৫৫ ফুট। এসব মিনার আর গম্বুজের প্রস্থ হলো ৫১৬ ফুট। দেশের বড় ঐতিহাসিক গোর-এ শহীদ ময়দানের পশ্চিম দিকে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে এ ঈদগাহ মিনারটি। প্রত্যেকটি গম্বুজে দেওয়া হয়েছে বৈদ্যুতিক বাতি সংযোগ। ৫২টি গম্বুজ ২০ ফুট উচ্চতায় স্থাপন করা হয়েছে। গেট দুটির উচ্চতা ৩০ ফুট নির্মাণে নান্দনিক স্থাপনা দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে।

উল্লেখ্য, আগে দেশের সবচেয়ে বড় ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হতো কিশোরগঞ্জের শোলাকিয়ায়। এখন দিনাজপুরের ৫২ গম্বুজের ঈদগাহ মাঠে সবচেয়ে বড় ঈদ জামাত অনুষ্ঠিত হয়।


আরও খবর



বাংলাদেশি শ্রমিকরা মালয়েশিয়ায় শোষণের শিকার: জাতিসংঘ

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি অভিবাসীদের অবস্থা নিয়ে হতাশা প্রকাশ করেছেন জাতিসংঘের বিশেষজ্ঞরা। এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে সংস্থাটি বলেছে, কর্মসংস্থানের আশায় সরকারি নিয়ম মেনে দেশটিতে গিয়ে চরম দুরবস্থায় পড়তে হয় অনেক বাংলাদেশি অভিবাসীকে।

জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয় বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বিগত কয়েক মাস ধরেই দেশটিতে বাংলাদেশি অভিবাসীরা অসম্মানজনক অবস্থায় বাস করছেন।

এসব শ্রমিকদের ওপর যেন কোন শোষণ, অন্যান্য মানবাধিকার লঙ্ঘন না করা হয় সেজন্যে জরুরি পদক্ষেপ নেওয়ার প্রতি জোর দেওয়া হয়েছে ওই বিজ্ঞপ্তিতে।

এতে আরো উল্লেখ করা হয়েছে, বেশিরভাগ অভিবাসী মালয়েশিয়ায় পৌঁছে দেখেন যে তাদের প্রতিশ্রুত অনুযায়ী কর্মসংস্থান নেই। এমন অবস্থায় প্রায়শই তাদের ভিসা শেষ করতে বাধ্য করা হয়। ফলস্বরূপ এ অভিবাসীরা গ্রেফতার, আটক, দুর্ব্যবহার এবং নির্বাসনের ঝুঁকিতে রয়েছে। এমন পরিস্থিতি থেকে উত্তরণে ব্যবস্থা নিতে জাতিসংঘের বিশেষজ্ঞরা পরামর্শ দিয়েছেন।

একই সঙ্গে মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশের অপরাধ নেটওয়ার্ক দ্বারা অভিবাসী শ্রমিকদের প্রতারণামূলক নিয়োগের মাধ্যমে প্রচুর অর্থ উপার্জন অভিযোগ গুরুত্বের সঙ্গে তদন্তের আহবান করেছে। যদি এতে কোনো সরকারি কর্মকর্তা জড়িত থাকে তাদের শাস্তির আওতায় আনা হোক।


আরও খবর



বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল খালেক শেখ এর মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে দোয়া ও ইফতার মাহফিল

প্রকাশিত:রবিবার ০৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ০৭ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আহাদ শিমুল, ইন্দুরকানী (পিরোজপুর)

Image

ইন্দুরকানী প্রতিবন্ধী বিদ্যালয়ে পিরোজপুর-১ আসনের সংসদ সদস্য শ ম রেজাউল করিমের পিতা বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল খালেক শেখ এর মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে দোয়া ও ইফতার মাহফিল আয়োজন করা হয়। 

রবিবার(৭ এপ্রিল) আসরের নামাজের পরে ইন্দুরকানী প্রতিবন্ধী বিদ্যালয় মিলনায়তনে দোয়া ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠানে বিদ্যালয়ের অর্ধ শতাধিক শিক্ষার্থী ও অভিভাবক অংশগ্রহণ করেন। 

মরহুমের আত্মার মাগফিরাত কামনায় দোয়া ও মোনাজাত করা হয়। দোয়া পরিচালনা করেন বরগুনার উত্তর খাজুরা এছাহাকিয়া আলিম মাদ্রাসার আরবি প্রভাষক মাওলানা মোস্তাইজ বিল্লাহ। এ সময় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তার পরিবার এবং দেশের শান্তি, মঙ্গল কামনা করে দোয়া ও মোনাজাত করা হয়।

দোয়া অনুষ্ঠানের পূর্বে বক্তব্য রাখেন ইন্দুরকানী উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান দিলরুবা মিলন নাহার, ইন্দুরকানী প্রেসক্লাবের সভাপতি এইচ এম ফারুক হোসাইন, সাধারণ সম্পাদক খান মোঃ মনিরুজ্জামান, বিশিষ্ট সমাজ সেবক আবুল খায়ের মিলন, পত্তাশী ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সভাপতি আসাদুজ্জামান, বিদ্যালয়ের শিক্ষক জাহিদুল ইসলাম, জান্নাতি আক্তার, চাড়াখালী আশ্রয়ণ সার্বিক গ্রাম উন্নয়ন সমবায় সমিতি লিমিটেডের সভাপতি সোহাগ কাজী প্রমুখ। অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আহাদুল ইসলাম শিমুল। মোনাজাত শেষে সবাই ইফতারে অংশগ্রহণ করেন। 


আরও খবর



একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১১ প্রকল্প অনুমোদন

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় প্রায় ৮ হাজার ৪২৫ কোটি ৫২ লাখ টাকা ব্যয়ে ১১টি প্রকল্পের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে সরকারি অর্থায়ন ৭ হাজার ৯৩৯ কোটি ৮৭ লাখ টাকা এবং বৈদেশিক অর্থায়ন ৪৮৫ কোটি ৬৫ লাখ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) রাজধানীর শেরেবাংলা নগরে এনইসি সম্মেলন কক্ষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত একনেক সভায় প্রকল্পগুলোর অনুমোদন দেওয়া হয়। সভা শেষে সাংবাদিকদের কাছে এ তথ্য তুলে ধরেন পরিকল্পনামন্ত্রী আব্দুস সালাম।

তিনি জানান, নতুন মেয়াদে সরকার গঠনের পর একনেকের দ্বিতীয় সভা এটি। সভায় ১১টি প্রকল্পের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। যার মোট ব্যয় ধরা হয়েছে ৮ হাজার ৪২৫ কোটি ৫২ লাখ টাকা। এর মধ্যে সরকারি অর্থায়ন ৭ হাজার ৯৩৯ কোটি ৮৭ লাখ টাকা এবং বৈদেশিক উৎস থেকে আসবে ৪৮৫ কোটি ৬৫ লাখ টাকা।

প্রধানমন্ত্রীর অনুশাসন সম্পর্কে পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, ২০২৬ সালে এলডিসি উত্তোরণ পরবর্তী সময়ের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুতি নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। পাশাপাশি অল্প ব্যয় করলে যে প্রকল্পগুলো শেষ করা যাবে সেগুলো দ্রুত শেষ করার পরামর্শ দিয়েছেন।

এ ছাড়া ইউনিয়ন পরিষদের ভবন নির্মাণ কাজ শেষ করতে নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। পাশাপাশি বৃষ্টির পানি ধরে রাখাতে ও সোলার ব্যবস্থা রাখারও পরামর্শ দিয়েছেন।


আরও খবর