আজঃ শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪
শিরোনাম

বায়ুদূষণে আজও দ্বিতীয় স্থানে ঢাকা

প্রকাশিত:বুধবার ০৩ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ০৩ মে ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

বিশ্বজুড়ে বায়ুর মান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউ এয়ারের তথ্য অনুযায়ী মঙ্গলবার (৩ মে) ঢাকার বাতাসের মান অস্বাস্থ্যকর। এদিন সকাল ৮টার দিকে ১৫৬ স্কোর নিয়ে বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ঢাকা।

একইসময়ে ১৫৭ স্কোর নিয়ে দূষিত বায়ুর শহরের তালিকার প্রথম স্থানে রয়েছে ভারতের দিল্লি। ১৪৯ স্কোর নিয়ে তৃতীয় স্থানে রয়েছে চীনের বেইজিং। ১৪৬ স্কোর নিয়ে চতুর্থ স্থানে রয়েছে চীনের শেনিয়াং। ১৪৪ স্কোর নিয়ে পঞ্চম স্থানে রয়েছে নেপালের কাঠমান্ডু।

এ ছাড়া একইসময়ে একিউআই স্কোর ১৪২ স্কোর নিয়ে ষষ্ঠ স্থানে রয়েছে পাকিস্তানের লাহোর। ১৩৯ স্কোর নিয়ে সপ্তম স্থানে রয়েছে কাজাখস্তানের আস্তানা। ১৩০ স্কোর নিয়ে অষ্টম স্থানে রয়েছে ইন্দোনেশিয়ার জাকার্তা। ১১৮ স্কোর নিয়ে নবম স্থানে রয়েছে চীনের উহান। ১১৪ স্কোর নিয়ে দশম স্থানে রয়েছে মিয়ানমারের ইয়াঙ্গুন।

আরও পড়ুন: বাড়ছে বায়ুদূষণ, ডিসেম্বরে ঢাকায় ‘স্বাস্থ্যগত জরুরি অবস্থা’র শঙ্কা

সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুর মান পর্যবেক্ষণকারী প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান আইকিউ এয়ার দূষিত বাতাসের শহরের এ তালিকা প্রকাশ করে। প্রতিদিনের বাতাসের মান নিয়ে তৈরি করা একিউআই স্কোর একটি নির্দিষ্ট শহরের বাতাস কতটুকু নির্মল বা দূষিত, সে সম্পর্কে মানুষকে তথ্য দেয় এবং তাদের কোনো ধরনের স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি হতে পারে কি না, তা জানায়।

তথ্যমতে, একিউআই স্কোর শূন্য থেকে ৫০ ভালো হিসেবে বিবেচিত হয়। ৫১ থেকে ১০০ মাঝারি হিসেবে গণ্য করা হয়। আর সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর হিসেবে বিবেচিত হয় ১০১ থেকে ১৫০ স্কোর। ১৫১ থেকে ২০০ পর্যন্ত অস্বাস্থ্যকর হিসেবে বিবেচিত হয়।

আরও পড়ুন<< দিল্লিতে বায়ুদূষণের ফলে প্রাথমিক বিদ্যালয় বন্ধ

একইভাবে একিউআই স্কোর ২০১ থেকে ৩০০ এর মধ্যে থাকলে খুব অস্বাস্থ্যকর এবং স্কোর ৩০১ থেকে ৪০০ এর মধ্যে থাকলে ঝুঁকিপূর্ণ বলে বিবেচিত হয়। বায়ুদূষণ গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে। এটা সব বয়সী মানুষের জন্য ক্ষতিকর। তবে শিশু, অসুস্থ ব্যক্তি, প্রবীণ ও অন্তঃসত্ত্বাদের জন্য বায়ুদূষণ খুবই ক্ষতিকর।


আরও খবর
কপালের বলিরেখা দূর করার উপায়!

শুক্রবার ০৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৪

অভিযানেও স্বস্তি ফেরেনি চালের বাজারে

শুক্রবার ২৬ জানুয়ারী ২০২৪




খালেদা জিয়াকে হাসপাতালে নেয়া হয়েছে

প্রকাশিত:রবিবার ৩১ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ৩১ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

শারীরিকভাবে অসুস্থতার কারণে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে নেয়া হয়েছে। রোববার (৩১ মার্চ) রাত পৌনে ৩টার দিকে তাকে সেখানে নেয়া হয়।

এদিন হঠাৎ স্বাস্থ্যের অবনতি হওয়ায় খালেদা জিয়াকে দেখতে গুলশানের বাসা ফিরোজায় যান চিকিৎসক দল। বাসায় জরুরি কিছু পরীক্ষা-নিরীক্ষা করেন চিকিৎসকেরা। পরে মেডিকেল বোর্ডের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, তাকে হাসপাতালে নেয়া হয় । সেখানে তার আরো কিছু পরীক্ষা করা হবে।

গত বুধবার খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা কিছুটা খারাপ হয়। এরপর চিকিৎসকদের নিয়ে গঠিত মেডিকেল বোর্ডের সদস্যরা গুলশানে তার বাসভবনে গিয়ে স্বাস্থ্যের কিছু পরীক্ষা করেন।

গত ১৩ মার্চ এভারকেয়ার হাসপাতালে নিয়ে খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্যের কিছু পরীক্ষা করা হয়েছিল। সেসময় একদিন সেখানে ছিলেন তিনি। গত বছরের ৯ আগস্ট তাকে এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল।

তখন সেখানে ৫ মাসের বেশি সময় চিকিৎসা নেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী। পরে গত ১১ জানুয়ারি গুলশানের বাসায় ফেরেন বিএনপির চেয়ারপারসন।


আরও খবর
চাকরি ছাড়লেন দুদকের ১৫ কর্মকর্তা

শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪




বলিভিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনা: নিহত ১৪

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৫ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৫ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

বলিভিয়ার দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে মিনিবাস ও ট্রাক্টর-ট্রেইলারের সংঘর্ষে শিশু-নারীসহ অন্তত ১৪ জন নিহত হয়েছে। আহত হয়েছে আরও অনেকে। বৃহস্পতিবার (৪ এপ্রিল) ওরুরো ও পোটোসির সংযোগকারী একটি মহাসড়কে এ দুর্ঘটনা ঘটে বলে জানিয়েছে স্থানীয় কর্তৃপক্ষ।

ওরুরোর পরিবহন ও সড়ক নিরাপত্তা পরিচালক জুলিও লারিয়া স্থানীয় গণমাধ্যমকে বলেন, পোটোসি থেকে লবণ পরিবহনকারী ট্রাক্টর-ট্রেইলারের চালক সম্ভবত ক্লান্তির কারণে ঘুমিয়ে পড়েছিলেন। যার ফলে তিনি গাড়ির নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলেন। ঘটনাস্থলে একটি দীর্ঘ ব্রেকিংয়ের চিহ্ন আছে। অর্থাৎ তিনি চেষ্টা করেও আর তার লেনে ফিরে আসতে পারেননি। ফলে মিনিবাসের সঙ্গে সংঘর্ষ ঘটে।’

লারিয়া জানান, ওরুরো ও পোটোসির মধ্যবর্তী সীমান্ত প্রস্থানের শহর ভিচুলোমায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। মিনিবাসের একজন যাত্রী ও ট্রেলারে থাকা অন্য একজন গুরুতর আহত হয়েছেন। তাদের নিকটবর্তী হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়েছে। গুরুতর আহত কয়েকজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। তাই মৃতের সংখ্যা বাড়ার আশঙ্কা রয়েছে।

তিনি গাড়িচালকদের অনুরূপ ট্র্যাজেডি রোধে গতির সীমা মেনে চলার আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি আরও বলেন, গতির কারণে এ মহাসড়কে প্রায়ই দুর্ঘটনা ঘটে।’


আরও খবর



একশ বছর আগে হারিয়ে যাওয়া নীলগাইয়ের দেখা মিলছে বাংলাদেশে

প্রকাশিত:শনিবার ৩০ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ৩০ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক

Image

আন্তর্জাতিক প্রকৃতি ও প্রাকৃতিক সম্পদ সংরক্ষণ সংঘ (আইইউসিএন) লাল তালিকা অনুসারে নীলগাইকে বিপদগ্রস্ত (থ্রেটেনড) হিসেবে বিবেচনা করা হয় না। কারণ ভারত, নেপাল এবং পাকিস্তানে প্রচুর পরিমাণে রয়েছে প্রাণীটি। কিন্তু বাংলাদেশে নীলগাইকে বিলুপ্ত ঘোষণা করা হয়েছে প্রায় একশ বছর আগে।

২০২৩ সালের একটি গবেষণায় বাংলাদেশের গবেষকেরা ২০১৮ থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত ভারত এবং নেপাল থেকে দেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে নীলগাই প্রবেশের ১৩টি ঘটনা চিহ্নিত করতে গণমাধ্যমে প্রকাশিত খবর সংগ্রহ করেন।

বাংলাদেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চল ও তৎসংলগ্ন ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যে একসময় প্রচুর নীলগাই ছিল। ব্রহ্মপুত্র এবং গঙ্গা নদী প্রাকৃতিক বাধা হিসেবে কাজ করার কারণে তারা সহজেই আর পূর্বদিকে অগ্রসর হতে পারত না। বর্তমান দিনাজপুর ও রংপুর জেলার শালবন ও প্লাবনভূমিতেও একসময় এ প্রাণীটির প্রাচুর্য ছিল।

চলতি বছরের ৭ জানুয়ারি বাংলাদেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের একটি গ্রামীণ এলাকায় এশিয়ান অ্যান্টিলোপ হরিণের সবচেয়ে বড় প্রজাতি নীলগাই ভারত থেকে বাংলাদেশ সীমান্তে প্রবেশ করে। এর পরে আর ফিরে যাওয়া হয়নি এটির। গ্রামবাসীরা নীল ষাঁড় হিসেবে পরিচিত নীলগাইয়ের খবর জানতে পেরে প্রাণীটিকে ধাওয়া করে ধরে ফেলে। উত্তেজিত গ্রামবাসী ঘটনাস্থলে ভিড় করে নীল ষাঁড়টিকে জবাই করে। পরে পশুটির মাংস ভাগ করে খেয়ে ফেলা হয়।

বৈশ্বিক বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ কর্তৃপক্ষ আইইউসিএনের এক কর্মকর্তা বলেন, অনিয়ন্ত্রিত শিকারের পাশাপাশি উপযুক্ত আবাসস্থল ধ্বংসের ফলে বাংলাদেশে নীলগাইয়ের স্থানীয়ভাবে বিলুপ্তি ঘটেছে। কিন্তু এখন আবার নীলগাইয়ের তার আবাসস্থলে ফিরে আসা এটা ইঙ্গিত দেয় যে, বাংলাদেশে আবারও এই প্রজাতি বাসস্থান তৈরি করতে পারে। যদি নীলগাই আবার ফিরিয়ে আনা হয়, তবে মানুষকে শিকার করতে এবং ষাঁড় ভেবে না খেতে শিক্ষামূলক প্রচারণা চালাতে হবে।

নিউজ ট্যাগ: নীলগাই

আরও খবর
আজ বিশ্ব পানি দিবস

শুক্রবার ২২ মার্চ ২০২৪




লোকচক্ষুর আড়ালে আন্তদেশীয় তৎপরতায় কুকি চিন

প্রকাশিত:শনিবার ০৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৬ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

কুকি চিন ন্যাশনাল ফ্রন্ট-কেএনএফ। মাত্র দুই বছর আগে আত্মপ্রকাশ করা সশস্ত্র এই গোষ্ঠীটি কায়েম করেছে ত্রাসের রাজত্ব। দেশের পার্বত্য অঞ্চলে হঠাৎ মাথাচাড়া দেয়া এই পাহাড়ি সংগঠন এখন যেন এক ত্রাসের নাম।নিজেদের ফেসবুক পেজ ও ইউটিউব চ্যানেলে নিয়মিতই আপলোড করে থাকে চোরাগোপ্তা হামলার ছবি-ভিডিও।

শুধু বাংলাদেশের পাহাড়ই নয়; কুকি জনগোষ্ঠীর সশস্ত্র হামলায় বিপর্যস্ত ভারতের মণিপুর রাজ্য। ভারতীয় নিরাপত্তা বাহিনীর ওপর হামলা ছাড়াও তারা জড়িয়ে পড়েছে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গায়। মিয়ানমারের চিন প্রদেশেও সশস্ত্র তৎপরতা চালিয়ে আসছে, স্থানীয় কুকি-চিন জনগোষ্ঠী।

দুর্গম সীমান্ত আর তিন দেশের জটিল একটি ভৌগলিক সীমায় অবস্থানের সুযোগে, এক দেশে অভিযানের মুখে পড়লে সহজেই আশ্রয় নিচ্ছে অন্য দেশে। যাতে আঞ্চলিক ঝুঁকির মুখে পড়ছে গোটা অঞ্চল। বিশ্লেষকদের আশংকা অদূর ভবিষ্যতে আন্ত:দেশীয় সংগঠনে পরিণত হতে পারে, কেএনএফ। দেশে দেশে খুলতে পারে সশস্ত্র শাখা।

নিরাপত্তা বিশ্লেষক মেজর অব. এমদাদুল ইসলাম এ বিষয়ে বলেন, ত্রিদেশীয় একটি সম্মেলন এখানে আছে। চীনের একটি স্টেটের অংশ এসে মিশছে ওইদিকের মিজোরাম এবং বান্দরবান দিয়ে। ওখানে নোম্যানস ল্যান্ডের মত একটি এলাকা আছে, যেখানে তারা চাইলেই যোগাযোগ করতে পারে। এটা যদি এখন থেকেই দমন করা না হয় তবে আমাদের সার্বিক নিরাপত্তা হুমকির মুখে পড়তে পারে।

কেএনএফের পেছনে কোনো আন্তর্জাতিক মদদ রয়েছে কি না, প্রশ্ন উঠছে সে বিষয়টি নিয়েও। ভারত, বাংলাদেশ ও মিয়ানমারে বসবাসরত কুকি-চিনরা খ্রিস্ট ধর্ম মেনে চলায়; এ সব অঞ্চল নিয়ে আন্তর্জাতিক শক্তিগুলো কোন দাবার চাল চালছে কি না তা খতিয়ে দেখার পরামর্শ বিশ্লেষকদের। এজন্য বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থার কার্যক্রম নজরদারিতে রাখার কথাও বলছেন তারা।

এমদাদুল ইসলাম বলেন, পাহাড়ে বেশ কিছু এনজিও যারা সবসময় এদেরকে মদদ দেয়, উৎসাহ দেয়। এ বিষয়গুলো নজরদারিতে রাখা অবশ্য উচিত।

কেএনএফের তৎপরতা রুখতে সীমান্তে গোয়েন্দা নজরদারি ও তথ্য বিনিময় বাড়ানোর পরামর্শ দিয়েছেন, এই নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

নিউজ ট্যাগ: কুকি চিন

আরও খবর



সারাদেশে তিন দিনের হিট অ্যালার্ট জারি

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে বইছে তীব্র তাপপ্রবাহ। যা অব্যাহত থাকতে পারে। এজন্য তিনদিনের হিট অ্যালার্ট জারি করেছে আবহাওয়া অফিস।

শুক্রবার আবহাওয়াবিদ ড. মুহাম্মদ আবুল কালাম মল্লিক এ সতর্কবার্তা জানিয়েছেন।

তিনি বলেন, দেশের ওপর দিয়ে চলমান তাপপ্রবাহ আজ (১৯ এপ্রিল) থেকে পরবর্তী ৭২ ঘণ্টা অব্যাহত থাকতে পারে এবং তাপমাত্রা আরো বৃদ্ধি পেতে পারে।

অন্য এক পূর্বাভাসে বলা হয়, শনিবার (২০ এপ্রিল) সকাল ৯টা পর্যন্ত ঢাকা, চট্টগ্রাম এবং সিলেট বিভাগের দুএক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে কোথাও কোথাও বিক্ষিপ্তভাবে শিলাবৃষ্টি হতে পারে। এছাড়া দেশের অন্যত্র অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। বাগেরহাট, যশোর, চুয়াডাঙ্গা ও কুষ্টিয়া জেলা সমূহের ওপর দিয়ে তীব্র তাপপ্রবাহ এবং দিনাজপুর, রাঙ্গামাটি, চাঁদপুর, খুলনা, সাতক্ষীরা, বরিশাল ও পটুয়াখালী জেলাসহ ঢাকা ও রাজশাহী বিভাগের ওপর দিয়ে মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা অব্যাহত থাকতে পারে।

পূর্বাভাসে আরো বলা হয়, সারাদেশে দিনের তাপমাত্রা বৃদ্ধি পেতে পারে এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। জলীয় বাষ্পের আধিক্যের কারণে অস্বস্তি বৃদ্ধি পেতে পারে।


আরও খবর