আজঃ শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪
শিরোনাম

বছরের শুরুতেই ২০ সিনেমার ঘোষণা

প্রকাশিত:রবিবার ২৪ জানুয়ারী ২০২১ | হালনাগাদ:সোমবার ১৫ ফেব্রুয়ারী ২০২১ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

বিশ্বজুড়ে মহামারি আকার ধারণ করা করোনাভাইরাসের কবলে পড়ে গেল বছরটা কাটলো সিনেমাহীনতায়। ফেব্রুয়ারির পর থেকে সে অর্থে শুটিং ছিলোই না বলা চলে। নতুন সিনেমার ঘোষণাও আসেনি তেমন করে। যা হতাশায় নিমজ্জিত সিনেমা শিল্পকে আরও অন্ধকারের পথে ঠেলে দিয়েছে।

সেখান থেকে আলো দেখানোর চেষ্টা এখনো করে যাচ্ছেন অনেকেই। যদিও জানা নেই, কে হবেন সেই মশালধারী যার হাত ধরে আলোকিত হয়ে উঠবে ঢালিউড।

তবে নতুন বছরটা আলোর আভাস দিয়েই শুরু হলো এখানে। বছরের প্রথম মাস জানুয়ারিতেই বেশ সরগরম সিনেমাপাড়া। শুটিং হচ্ছে আটকে থাকা সিনেমাগুলোর। আর নতুন করে এসেছে ২০টিরও বেশি সিনেমার ঘোষণা। এগুলো কবে নাগাদ শেষ করে মুক্তি দেয়া হবে সে বিষয়ে স্পষ্ট করে কিছু বলা না গেলেও করোনা কাটিয়ে ইন্ডাস্ট্রি যে সচল হওয়ার চেষ্টা করে সেই তাগিদ স্পষ্ট।

২০২১ সালের জানুয়ারী মাসে নতুন ২০ ছবির ঘোষণার মধ্যে রয়েছে ডিপজল প্রযোজিত ৭টি, অনন্য মামুন পরিচালিত ৫টি, শাপলা মিডিয়া প্রযোজিত ৩টি, মো, ইকবাল প্রযোজিত ও পরিচালিত ৩টি সিনেমা।

৬ জানুয়ারি অভিনেতা, প্রযোজক ও পরিচালক ডিপজল ৭টি নতুন সিনেমা ঘোষণা দিয়েছেন। তারমধ্যে ১৫ জানুয়ারি থেকে শুরু হয়েছে মনতাজুর রহমান আকবর পরিচালিত মানুষ কেন অমানুষ নামের একটি ছবির কাজ। ছবিটিতে ডিপজল ছাড়াও অভিনয় করছেন জয় চৌধুরী, মৌ খান।

অনন্য মামুন ৫ সিনেমার ঘোষণা দিয়ে শুধু নামগুলো উল্লেখ করেছেন। কে কোন ছবিতে অভিনয় করবেন, কবে হবে সেগুলোর শুটিং এ বিষয়ে কিছু জানাননি তিনি। মামুনের ছবিগুলো হলো প্যাড, ক্রেজি, ঈদ মোবারক, ভাইজান ২ ও পাইলট।

আর শাপলা মিডিয়া প্রযোজিত তিনটি সিনেমায় চুক্তিবদ্ধ হয়েছেন সাইমন সাদিক ও মাহিয়া মাহি। গত ১৮ জানুয়ারি লাইভ, নরসুন্দরীগ্যাংস্টার নামের তিনটি ছবিতে চু্ক্তিবদ্ধ হয়েছেন তারা। ছবিগুলোর মধ্যে লাইভনরসুন্দরী সিনেমা দুটি পরিচালনা করবেন শামীম আহমেদ রনী ও 'গ্যাংস্টার' ছবিটা পরিচালনা করবেন শাহীন সুমন।

২০ জানুয়ারি জাকজমকপূর্ণ আয়োজনে তিনটি সিনেমার ঘোষণা দিয়েছেন প্রযোজক মো. ইকবাল। এবার তিনি প্রযোজনার পাশাপাশি পরিচালনা করবেন জানিয়েছেন। ছবিগুলো হলো- 'ফাইটার', 'রিভেঞ্জ' এবং 'গুলশানের চামেলি'। এই তিন সিনেমায় নায়ক থাকবেন রোশান। একটি ছবির নায়িকা হচ্ছেন শিরিন শিলা। আগামী ফেব্রুয়ারি মাস থেকে ফাইটার সিনেমার শুটিং শুরু হবে বলে পরিচালক জানিয়েছেন।

অন্যদিকে নতুন বছরে শুটিং শুরু করেছেন সরকারি অনুদান পাওয়া পরিচালক ইফতেখার শুভ। মুখোশ নামের সিনেমাটি তিনি শুরু করেছেন পরীমনি ও রোশানকে জুটি করে। মৌসুমী- ওমর সানী অভিনীত বাংলার ভাবী নামের একটি ছবিরও শুটিং শুরু হয়েছে বছরের শুরুতে। তবে নানা ঝামেলায় আপাতত বন্ধ রয়েছে এর নির্মাণ কাজ।

এদিকে ১৬ জানুয়ারি থেকে শুরু হয়েছে রকিবুল আলম রকিব পরিচালনায় বিয়ে আমি করবো না নামে নতুন একটি সিনেমার শুটিং। এই ছবিতে অভিনয় করেছে ইমন, তানহা তাসনিয়া ইসলাম।

আর জানুয়ারিতে সিনেমার শিল্পী ও শুটিংয়ের তারিখ ঘোষণা দিয়েছেন অভিনেত্রী রোজিনা। সরকারি অনুদানে মুক্তিযুদ্ধের প্রেক্ষাপটে তিনি ফিরে দেখা নামের একটি সিনেমা নির্মাণ করবেন। এখানে তিনি অভিনয় করবেন ইলিয়াস কাঞ্চনের বিপরীতে। আরও একটি জুটি হিসেবে এ সিনেমায় দেখা যাবে নিরব ও স্পর্শিয়াকে। শিগগিরই রাজবাড়ি জেলায় শুরু হবে এ সিনেমার শুটি।

এই ছবিগুলো বছরের প্রথমদিকেই বলা চলে জমিয়ে দিয়েছে ইন্ডাস্ট্রি। ধারাবাহিকতা বজায় থাকলে আশা করাই যায় বাকি ১১ মাস শেষে ২০২১ সালটা সিনেমার জন্য আশির্বাদ হয়ে আসতে পারে। নতুন শুরু হওয়া সিনেমাগুলোর সঙ্গে অপারেশন সুন্দরবন, মিশন এক্সট্রিমর দুটি সিক্যুয়েল, জ্বিন, স্ফুলিঙ্গ, পাপ পূণ্য, ৫৭০, গাংচিল, শান সিনেমাগুলো হতে পারে ঢালিউডে দিন বদলের তুরুপের তাস।

নিউজ ট্যাগ: ঢাকাই সিনেমা

আরও খবর



সৌদি প্রবাসীদেরকে বৈধ পথে রেমিটেন্স পাঠাতে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর আহ্বান

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৭ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৭ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

সৌদি প্রবাসী বাংলাদেশিদেরকে বৈধ পথে দেশে রেমিটেন্স পাঠানোর আহ্বান জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ। বুধবার (৬ মার্চ) দুপুরে সৌদি আরবের জেদ্দায় স্থানীয় একটি হোটেল প্রবাসী বাংলাদেশিদের অভ্যর্থনায় মন্ত্রী এ আহ্বান জানান।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, সৌদিতে আমাদের দেশের প্রায় ত্রিশ লাখ মানুষ রয়েছেন। প্রত্যেক প্রবাসীই দেশের প্রতিনিধি এবং তাদের আচরণেই দেশ পরিচিত হয়। সবাই বৈধ পথে রেমিটেন্স পাঠালে দেশের অর্থনীতিতে সেটি বড় ভূমিকা রাখে।

মন্ত্রী বলেন, সৌদি আরবের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক অত্যন্ত বন্ধুপ্রতিম। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার এই সম্পর্ককে বহুমাত্রিক করেছে।

তিনি বলেন, আগে শুধু সৌদি আরবে জনশক্তি রপ্তানির সম্পর্ক ছিলো। এখন পেট্রোলিয়াম, কৃষি, পরিবেশ, অবকাঠামো নির্মাণ, বাণিজ্য-বিনিয়োগ, প্রযুক্তি এমন নানাখাতে সহযোগিতাসহ সেই সম্পর্ককে আমরা বহুমাত্রিক করেছি।

সভায় জেদ্দায় সদ্যসমাপ্ত ১৯তম ওআইসি পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের এক্সট্রাঅর্ডিনারি সেশনে যোগদানের পাশাপাশি সৌদি পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও ওআইসি মহাসচিবের সঙ্গে সাক্ষাতের ওপর আলোকপাত করেন ড. হাছান।

তিনি জানান, তারা উভয়েই টানা চতুর্থবারের মতো সরকার গঠন করায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে অভিনন্দন জানান। রোহিঙ্গা ইস্যুতে পূর্ণ সহযোগিতা ও ফিলিস্তিনে সহিংসতা অবসানে একযোগে কাজের প্রত্যয় জানিয়েছেন।

অত্যন্ত আন্তরিক পরিবেশে সৌদি পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফয়সাল বিন ফারহান আল সৌদের সঙ্গে বৈঠকে সৌদি যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমানের প্রস্তাবিত বাংলাদেশ সফর, পেট্রোলিয়াম ক্রয়, শিল্প সহযোগিতাসহ নানা বিষয়ে আলোচনা তুলে ধরে হাছান মাহমুদ জানান, সৌদি পররাষ্ট্রমন্ত্রী বাংলাদেশের বিষয়কে অগ্রাধিকার দেওয়ার কথা বলেছেন।

রিয়াদে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত ড. মোহাম্মদ জাবেদ পাটোয়ারী, জেদ্দায় নিযুক্ত কনসাল জেনারেল মুহাম্মদ নাজমুল হক এবং প্রবাসীদের মধ্যে ইসমাইল হোসাইন, ওয়াজিউল্লাহ মিয়া, মোশারফ হোসেন খান, হুমায়ুন কবির, কাজী আব্দুল্লাহ, কামরুল হাসান জুয়েল, বীর মুক্তিযোদ্ধা মাইনুদ্দিন ভূঁইয়া, দেলোয়ার হোসেন সরকার, আতাউর রহমান ভূঁইয়া, শামীম চৌধুরী প্রমুখ অভ্যর্থনা সভায় অংশ নেন।


আরও খবর



যে বিষয়ে ডিসিদের সতর্ক করলেন জনপ্রশাসনমন্ত্রী

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৫ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৫ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

ছোট ভুলের জন্য সারাদেশে কর্মকর্তারা যেন বিব্রত না হন, সে বিষয়ে জেলা প্রশাসকদের (ডিসি) সতর্ক করেছেন জনপ্রশাসনমন্ত্রী ফরহার হোসেন। আজ মঙ্গলবার বিকেলে রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে ডিসি সম্মেলনের তৃতীয় দিন জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত কার্য-অধিবেশনে তিনি ডিসিদের এ সতর্কবার্তা দেন।

অধিবেশন শেষে ব্রিফিংয়ে জনপ্রশাসন মন্ত্রী বলেন, জেলা প্রশাসকরা আমাদের কাছে ১৩টি প্রস্তাব পাঠান। তার উত্তর আমরা দিয়েছি। তাৎক্ষণিকভাবে আরও ১২টি প্রশ্ন তারা করেছিলেন। একজন ডিসি বলেছেন, আমাদের হাসপাতালে যে ডোম থাকে একটা লাশ কাটার জন্য, মাত্র ৬৫ টাকা দেওয়া হয়। তাদের টাকাটা বাড়ানোর বিষয়টি যৌক্তিক। একজন ডোম থাকেন এবং তিনি পুরুষ। যখন নারীর মরদেহ আসে তখন তার জন্য নারী ডোম থাকার প্রয়োজন। খুবই চমৎকার প্রশ্ন করেছেন। আমরা উত্তর দিয়েছি, বলেছি যে বিষয়টি অবশ্যই দেখব, কীভাবে বাড়ানো যায়।

এবারের ডিসি সম্মেলন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ উল্লেখ করে ফরহাদ হোসেন বলেন, নির্বাচনের পর প্রথম জেলা প্রশাসক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হচ্ছে। তাদের কাছে প্রধানমন্ত্রী খুব চমৎকারভাবে বার্তাগুলো দিয়েছেন। আমরা আলোচনা করেছি মানসম্মত সেবাটা কীভাবে নিশ্চিত করতে পারি। আমরা চাচ্ছি সেবার মান আরও কীভাবে বাড়াতে পারি।

তিনি বলেন, আমাদের অভিযোগের জায়গাগুলো পয়েন্ট আউট করেছি। জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের নিচের তলায় বিআরটিএর অফিস আছে এবং সে অফিসে দুর্নীতি আছে, জেলা প্রশাসক জানেন না। আমি বলেছি যে প্রত্যেকটা বিষয় আমাদের খোঁজখবর রাখতে হবে। আমাদের মনিটরিং বাড়াতে হবে। যে জায়গাগুলোতে অভিযোগ আছে সেই জায়গাগুলোয়।

জনপ্রশাসনমন্ত্রী বলেন, আমরা তাদের (ডিসি) বলেছি যে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে আমাদের পরিদর্শন আরও বাড়াতে হবে যাতে করে আমাদের লেখাপড়ার মান আরও উন্নত করতে পারি। মফস্বল এবং ইউনিয়ন, গ্রাম সব জায়গায়। হাসপাতালের পরিদর্শন বাড়াতে হবে।

তিনি বলেন, আমাদের নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের যে দাম রয়েছে, প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, সেগুলো যেন নিবিড়ভাবে মনিটরিং করা হয়। এমনভাবে তা করতে হবে যেন সমস্যা তৈরি না হয়। মোবাইল কোর্ট থাকবে, কিন্তু কেউ যেন ক্ষতিগ্রস্ত না হয়।

জনপ্রশাসনমন্ত্রী বলেন, আমরা সতর্কও করে দিয়েছি যে, ছোট ভুলের জন্য সারাদেশে কর্মকর্তারা যেন বিব্রত না হন। এ বিষয়ে সতর্ক করে দেওয়া হয়েছে।

কোনো ডিসি মাঠে রাজনৈতিক প্রভাবের বিষয়ে কিছু বলেছেন কি না- জানতে চাইলে ফরহাদ হোসেন বলেন, জেলা প্রশাসকের কাজের সঙ্গে আমাদের রাজনীতিবিদের কাজের কোনো জায়গায় সাংঘর্ষিকতা নেই। তবে আমরা বলেছি কোনো জায়গায় সমস্যা হলে তারা বিভাগীয় কমিশনারকে জানাবেন, সমাধান না হলে আমাদের সঙ্গে বা জনপ্রশাসনের সঙ্গে আলাপ করবেন। আমরা যথাযথভাবে সমাধান দিতে পারব। এই খবরগুলো এখন আর পাওয়া যায় না। এখন জেলা প্রশাসক এবং রাজনীতিবিদদের অত্যন্ত নিবিড় সম্পর্ক তৈরি হয়েছে।


আরও খবর



মালদ্বীপে সাদা পোশাকেও থাকতে পারবে না ভারতীয় সেনা : মুইজ্জু

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৫ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৫ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ মুইজ্জু বলেছেন, সাদা পোশাকেও কোনো ভারতীয় সেনা মালদ্বীপে থাকবে না। আগামী ১০ মের পর কোনো ভারতীয় সেনা কর্মকর্তা, এমনকি বেসামরিক পোশাক পরিহিতরাও মালদ্বীপে থাকবে না। আমি এটি আত্মবিশ্বাসের সঙ্গেই বলছি।

গতকাল সোমবার চীনের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় সামরিক চুক্তি স্বাক্ষর করেছে মালদ্বীপ। এই চুক্তির আওতায় চীন মালদ্বীপকে বিনামূল্যে সামরিক সহায়তা দেবে। এই চুক্তি স্বাক্ষরের দিনেই মুইজ্জু এমন কড়া বার্তা দিয়েছেন। মালদ্বীপের সংবাদমাধ্যম দ্য এডিশনের বরাত দিয়ে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে।

মালদ্বীপের তিনটি বিমানবন্দরের মধ্যে একটির দায়িত্ব নিতে একটি ভারতীয় বেসামরিক দল দ্বীপরাষ্ট্রে পৌঁছার সপ্তাহ না পেরোতেই প্রেসিডেন্ট মুইজ্জুর এমন বার্তা এলো। যদিও ১০ মার্চের মধ্যে সেনা কর্মকর্তাদের প্রত্যাহারের বিষয়ে দুই দেশ আগেই একমত হয়েছে।

দ্য এডিশনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মালদ্বীপের বাএ অ্যাটল দ্বীপ সফরকালে প্রেসিডেন্ট বলেছেন, ভারতীয় সেনাদের বিতাড়িত করার ক্ষেত্রে সরকারের সাফল্য নিয়ে অনেকেই গুজব ছড়াচ্ছে, তারা পরিস্থিতি ঘোলাটে করার চেষ্টা করছে। তারা বলার চেষ্টা করছে, ভারতীয় সেনারা চলে যাচ্ছে না, তারা ইউনিফর্ম পাল্টে বেসামরিক পোশাকে ফিরে আসছে; কিন্তু আমাদের এমন চিন্তাভাবনা করা উচিত নয়, যা আমাদের মনে সন্দেহ জাগায় এবং মিথ্যা ছড়ায়।

গত ২ ফেব্রুয়ারি দিল্লিতে দুইপক্ষের মধ্যে একটি উচ্চপর্যায়ের বৈঠকের পরে মালদ্বীপের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলেছিল, ভারত ১০ মের মধ্যে মালদ্বীপে তিনটি বিমানবন্দরে থাকা ভারতীয় সেনাদের স্থানান্তর করবে এবং প্রক্রিয়ার প্রথম ধাপ ১০ মার্চের মধ্যে সম্পন্ন হবে। গত ৫ ফেব্রুয়ারি সংসদে দেওয়া প্রথম ভাষণেও মুইজ্জু একই ধরনের মন্তব্য করেন।

মালদ্বীপের তিনটি ভারতীয় প্ল্যাটফর্মে ৮৮ জন ভারতীয় সেনা রয়েছেন। মুইজ্জু গত বছর ভারত-বিরোধী অবস্থান নিয়ে ক্ষমতায় আসেন এবং শপথ নেওয়ার কয়েক ঘণ্টার মধ্যে ভারত মহাসাগরে কৌশলগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ স্থানে অবস্থিত দ্বীপরাষ্ট্রটি থেকে ভারতীয় সেনাদের সরিয়ে দেওয়ার দাবি করেছিলেন।


আরও খবর



জিম্মি জাহাজ হাতবদল, নিয়ন্ত্রণে নতুন জলদস্যু দল

প্রকাশিত:শনিবার ১৬ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৬ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

ভারত মহাসাগরে সোমালি জলদস্যুদর কবলে পড়া বাংলাদেশি পতাকাবাহী জাহাজ এমভি আবদুল্লাহ’র নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে জলদস্যূদের নতুন আরেকটি দল। জাহাজটি একবার নোঙর করার পর শুক্রবার (১৫ মার্চ) বিকেলে আবার জাহাজটির অবস্থান পরিবর্তন করে জলদস্যূরা। বৃহস্পতিবার (১৪ মার্চ) সোমালিয়ার উপকূল থেকে সাত নটিক্যাল মাইল দূরে নোঙর করেছিল জাহাজটি। এরপর জলদস্যুদের আগের দল জাহাজ থেকে নেমে পড়ে। আরও ভারী অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে ১৫-২০ জনের নতুন আরেকটি দল জাহাজের দায়িত্ব বুঝে নেয়। নোঙর তুলে শুক্রবার বিকেলে তারাই জাহাজটির অবস্থান পরিবর্তন করতে থাকে নতুন করে। এদের সঙ্গে আছে ইংরেজি জানা একজন ইন্টারপ্রিটারও। শুক্রবার পর্যন্ত সোমালিয়ার জলদস্যুরা মুক্তিপণ হিসাবে কোনো নির্দিষ্ট অংক দাবি করেনি। এ ব্যাপারে মালিকপেক্ষরও কারও সঙ্গে যোগাযোগ করেনি তারা। ধারণা করা হচ্ছে, দ্রুতই তাদের প্রতিনিধির মাধ্যমে মুক্তিপণের প্রস্তাব পাঠাবে জলদস্যুরা। এদিকে জাহাজটির আবার অবস্থান পরিবর্তনের খবর শুনে আতংক বেড়েছে জিন্মিদের পরিবারে। উৎকণ্ঠা নিয়ে স্বজনরা ঘটনার কারণ জানতে চাচ্ছেন জাহাজের মালিকপক্ষের কাছে।

কেএসআরএম গ্রুপের মুখপাত্র ও মিডিয়া উপদেষ্টা মিজানুল ইসলাম বলেন, বৃহস্পতিবার জাহাজটি উপকূল থেকে দুই নটিক্যাল মাইল দূরে নোঙর করেছিল। এরপর জলদস্যুদের নতুন আরেকটি দল জাহাজটির নিয়ন্ত্রণ নেয়। কিন্তু শুক্রবার বিকেল সাড়ে তিনটার দিকে জাহাজটি আবার অবস্থান পাল্টাতে থাকে। জলদস্যুদের কেউ আমাদের সঙ্গে এখনও মুক্তিপণের ব্যাপারে যোগাযোগ করেনি। তবে নাবিকরা সবাই ভালো আছেন। সুস্থ আছেন।’

জাহাজের অবস্থান পরিবর্তনের খবর শুনে আতংক বেড়েছে জিম্মিদের স্বজনদের মনে। এদেরই একজন নাবিক সাজ্জাদের স্ত্রী নাজমিন আকতার নুপুর। জাহাজের অবস্থান পরিবর্তনের খবর পেয়ে মালিকপক্ষের কাছে ফোন করেছেন তিনি। নাবিকদের শারিরীক অবস্থার খোঁজ খবর জানতে চান তিনি। গত বছরের ডিসেম্বর মাসের শেষ সপ্তাহে খালাতো বোন নাজমিন আকতার নুপুরের সঙ্গে বিয়ে হয় সাজ্জাদ হোসেনের। কাবিননামা হওয়ার পরদিনই জাহাজে উঠেন নাবিক সাজ্জাদ হোসেন। কথা ছিল ফিরে এসে জাঁকজমক আয়োজনে তাদের বিয়ের অনুষ্ঠান হবে। কিন্তু সব পরিকল্পনা ভেস্তে গেছে এমভি আব্দুল্লাহ’ জাহাজের নাবিক সাজ্জাদ হোসেনের। ভারত মহাসাগরে সোমালি জলদস্যুদের হাতে এখন জিন্মি হয়ে আছে সে। কবে নাগাদ মুক্তি মিলবে তা জানেন না সাজ্জাদের নব বিবাহিতা স্ত্রী নুপুরও।

অশ্রুসিক্ত চোখে সাজ্জাদ হোসেনের বড় ভাই মোস্তাক হোসেন বলেন, সর্বশেষ মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৬টা ৪৮ মিনিটে আমার হোয়াটসঅ্যাপে একটি অডিও বার্তা পাঠায় সাজ্জাদ। সেখানে সে নুপুরকে দেখে রাখতে বলে। মা-বাবাকে তার জন্য দোয়া করতে বলে। বুধবার সারা দিন চেষ্টা করেও ভাইয়ের সঙ্গে আর কোনো কথা বলতে পরিনি। সব যোগাযোগ বন্ধ করে রেখেছে জলদস্যুরা।’

গত মঙ্গলবার বাংলাদেশ সময় দুপুর একটার দিকে এমভি আবদুল্লাহ’ ভারত মহাসাগরে সোমালিয়ান জলদস্যুদের কবলে পড়ে। সশস্ত্র জলদস্যুরা মাত্র ১৫ মিনিটে ২৩ নাবিককে জিম্মি করে জাহাজটি নিজেদের নিয়ন্ত্রণে নিয়ে নেয়। এর পর সোমালিয়া উপকূলের দিকে যাত্রা শুররু করে। বৃহস্পতিবার বিকেলে সোমালিয়ার গ্যারাকাড উপকূলে পৌঁছেছে কেএসআরএম গ্রুপের মালিকানাধীন জাহাজটি। ২০১০ সালের ৫ ডিসেম্বর একই গ্রুপের আরেকটি জাহাজ জলদস্যুদের কবলে পড়েছিল। সেই জাহাজের নাম এমভি জাহান মণি। বড় অংকের মুক্তিপণের বিনিময়ে ১০০ দিনের মাথায় ওই জাহাজ থেকে মুক্তি পান ২৫ নাবিক এবং প্রধান প্রকৌশলীর স্ত্রী।

জিম্মি জাহাজের নাবিকরা হলেন- জাহাজের মাস্টার মোহাম্মদ আবদুর রশিদ, চিফ অফিসার আতিকুল্লাহ খান, সেকেন্ড অফিসার মোজাহেরুল ইসলাম চৌধুরী, থার্ড অফিসার এন মোহাম্মদ তারেকুল ইসলাম, ডেক ক্যাডেট সাব্বির হোসাইন, চিফ ইঞ্জিনিয়ার এ এস এম সাইদুজ্জামান, সেকেন্ড ইঞ্জিনিয়ার মো. তৌফিকুল ইসলাম, থার্ড ইঞ্জিনিয়ার মো. রোকন উদ্দিন, ফোর্থ ইঞ্জিনিয়ার তানভীর আহমেদ, ইঞ্জিন ক্যাডেট আইয়ুব খান, ইলেকট্রিশিয়ান ইব্রাহীম খলিল উল্লাহ এবং ক্রু মো. আনোয়ারুল হক, মো. আসিফুর রহমান, মো. সাজ্জাদ হোসেন, জয় মাহমুদ, মো. নাজমুল হক, আইনুল হক, মো. শামসুদ্দিন, মো . আলী হোসেন, মোশাররফ হোসেন শাকিল, মো. শরিফুল ইসলাম, মো. নুর উদ্দিন ও মো. সালেহ আহমদ।


আরও খবর



‘স্মার্ট সিটি’ নির্মাণে মেয়র প্রার্থী টিটু’র ২৩ দফা ইশতেহার

প্রকাশিত:রবিবার ০৩ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ০৩ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
ময়মনসিংহ প্রতিনিধি

Image

আগামী ৯ই মার্চ ময়মনসিংহ সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে টেবিল ঘড়ি প্রতীকে মেয়র প্রার্থী মোঃ ইকরামুল হক টিটু ময়মনসিংহ সিটিকে একটি আধুনিক স্মার্ট ও মডেল সিটিতে রূপান্তর করার প্রত্যয়ে ২৩ দফা ইশতেহার উপস্থাপন করেছেন। রবিবার (৩ মার্চ) সকালে নগরীর প্রেসক্লাব মিলনায়তনে এক সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে সাংবাদিকদের সামনে তার নির্বাচনী ইশতেহার তুলে ধরেন।

যানজট নিরসনের উপর গুরুত্ব দিয়ে ইশতেহারে টিটু বলেন, নগরীর প্রধান সমস্যা যানজট নিরসনে সড়ক প্রশস্তকরণ এবং বিশেষজ্ঞদের মতামতের ভিত্তিতে ওভারপাস বা ফ্লাইওভার নির্মাণ, ট্রাফিক বিভাগের জনবল বৃদ্ধি, প্রশিক্ষণ প্রদান ও আধুনিক ট্রাফিক সিগন্যাল স্থাপনে সকল বিভাগের সমন্বিত উদ্যোগ গ্রহণ, নগরীর প্রবেশদ্বারের কাছে ৩টি বাস ও ১টি ট্রাক টার্মিনাল নির্মাণ, নগরবাসীর যাতায়াতের সুবিধার্থে চলমান রাস্তাসমূহ পাকাকরণ প্রকল্প দ্রুত শেষ করা ও নতুন পুরাতন সকল ওয়ার্ডের সমস্ত রাস্তাঘাট, ব্রিজ ও কালভার্ট দ্রুত নির্মাণ করা হবে।

নগরীর জলবদ্ধতা নিরসনের উপর গুরুত্ব দিয়ে তিনি বলেন, নগরীর খালসমূহ দখলমুক্ত করনের মাধ্যমে পানি প্রবাহ বৃদ্ধি ও চলমান ড্রেনেজ নির্মাণ প্রকল্প দ্রুত শেষ করা হবে। বাসা-বাড়ির হোল্ডিং ট্যাক্স না বাড়িয়ে নাগরিক সেবার মান বৃদ্ধি ও ট্রেড লাইসেন্স ফি যুক্তিসঙ্গত ও সহনীয় পর্যায়ে রাখা এবং সিটি করকে আরো সহনীয় করতে নাগরিকদের মতামতের ভিত্তিতে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ গ্রহণ করা হবে।

বর্জ্য ব্যবস্থাপনা নিয়ে টিটু বলেন, পরিচ্ছন্ন ও দূষণমুক্ত নগরী করার লক্ষ্যে মেডিকেল বর্জ্য ব্যবস্থাপনার জন্য নির্মাণাধীন প্ল্যান দ্রুত বাস্তবায়ন ও অন্যান্য কার্যক্রম সমূহ আরও জোরদার করতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে, পাশাপাশি নগরীর সর্বত্র দুষণরোধে জনসচেতনতা বৃদ্ধির উদ্যোগ গ্রহণ। এছাড়াও বর্জ্য থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন প্রক্রিয়াধীন প্রস্তাবটি দ্রুত অনুমোদনের মাধ্যমে বর্জ্য মুক্ত পরিবেশ গড়ে তুলতে উদ্যোগ গ্রহণ করা হবে। বিভিন্ন অপরাধ, অপতৎপরতা রোধ করতে নগরীর প্রধান সড়কগুলোতে চলমান সড়কবাতি স্থাপন প্রকল্প দ্রুত শেষ করা হবে। সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনীর আওতায় বয়স্ক, বিধবা, প্রতিবন্ধী ভাতা সুষ্ঠু বন্টন নিশ্চিত করাসহ বেকারত্ব রোধে নারী-তরুণদের নানাবিধ প্রশিক্ষণের মাধ্যমে আত্মনির্ভরশীল হওয়ার সুযোগ সৃষ্টি করা হবে এবং নাগরিক সেবা আরও সহজলভ্য করতে প্রস্তাবিত আধুনিক নগরভবন প্রকল্প দ্রুত বাস্তবায়ন ও নাগরিক সেবা সমূহ ডিজিটালাইজড করার উদ্যোগ গ্রহণ করা হবে। নগরীর সৌন্দর্য বর্ধনের লক্ষ্যে যুগোপযোগী পরিকল্পনা প্রণয়ন, পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় সবুজ নগরায়নের লক্ষ্যে রাস্তার দুপাশে খোলা জায়গায় পর্যাপ্ত বৃক্ষরোপণ, জলধার নির্মাণ ও সংরক্ষণের উদ্যোগ গ্রহণ করা হবে।

নগরবাসীর সু-চিকিৎসা নিশ্চিতে চারটি নাগরিক সেবাকেন্দ্রের পরিধি বৃদ্ধি ও দুটি নির্মাণাধীন হাসপাতালের কাজ দ্রুত শেষ করা হবে। বেকারত্ব রোধে নগরীকে শিল্প ও পর্যটন নগরী হিসেবে গড়ে তোলার লক্ষ্যে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগকারীদের আকৃষ্ট, উৎসাহ ও সহায়তা প্রদান করার উদ্যোগ গ্রহণ করা হবে। বর্ধিত নতুন এলাকাসমূহে নগর বিন্যাসের পরিকল্পনা প্রণয়নের মাধ্যমে আগামীতে নগরীকে স্বাচ্ছন্দময় করে গড়ে তোলা হবে। তারুণ্যের বিকাশে ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক ক্লাব গঠন, পর্যাপ্ত খেলার মাঠ ও উন্মুক্ত মঞ্চ তৈরি করণে সহযোগিতা প্রদান করা হবে। বিভাগীয় সাংস্কৃতিক পল্লী নির্মাণে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ গ্রহণ করা হবে। শিশুদের শারীরিক ও মানসিক বিকাশের জন্য প্রস্তাবিত শেখ রাসেল শিশু পার্ক প্রকল্প দ্রুত বাস্তবায়ন ও বিপিন পার্ক আধুনিকায়ন করা হবে। সকল ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের অবকাঠামোগত উন্নয়ন, কবরস্থান, শ্মশান ঘাট সমূহ আরও সুবিধা সম্বলিত উন্নত করনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। যুবসমাজকে মাদক সেবন ও অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড থেকে বিরত রাখতে সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ গ্রহণ ও স্থানীয় আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে সহযোগিতা করা হবে।

সিটি কর্পোরেশনে বিদ্যমান পাঁচটি অনলাইন সেবাসমূহ ছাড়াও অন্যান্য সেবা ডিজিটালাইজেশনের মাধ্যমে নাগরিকদের হাতের মুঠোয় পৌঁছে দেওয়া এবং ৩৩টি ওয়ার্ডে স্মার্ট কর্নার স্থাপনের উদ্যোগ গ্রহণ করা হবে এবং বিভিন্ন অ্যাপসের মাধ্যমে সিটি কর্পোরেশনের সাথে নাগরিকদের সহজ যোগাযোগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

এ সময় সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন, জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এড. মোয়াজ্জেম হোসেন বাবুল, মহানগর আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা সৈয়দ রফিকুজ্জামান, সহ-সভাপতি এ.বি ছিদ্দিক, যুগ্ম- সাধারণ সম্পাদক আনোয়ারুল হক রিপন, নাগরিক আন্দোলনের সাধারণ সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা ইঞ্জি: নুরুল আমিন কালাম, জেলা আওয়ামীলীগের মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক সম্পাদক আব্দুর রব, জেলা আওয়ামী লীগের প্রচার সম্পাদক এড. এ বি এম  নুরুজ্জামান খোকন, মহানগর আওয়ামী লীগের সদস্য রেজাউল হক রেজা, জেলা আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি উত্তম চক্রবর্তী রকেট, দি ময়মনসিংহ চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রির সহ-সভাপতি শংকর সাহা, প্রবীণ আওয়ামীলীগ নেতা প্রদীপ ভৌমিক, জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি মোঃ আল আমিনসহ আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ সহযোগী এবং ভাতৃপ্রতিম সংগঠনের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ ও বিভিন্ন প্রিন্ট- ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকবৃন্দ প্রমুখ।


আরও খবর