আজঃ বৃহস্পতিবার ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪
শিরোনাম

বেইলি রোডে আগুন: ঢাকা মেডিকেলে স্বজনদের আহাজারি

প্রকাশিত:শুক্রবার ০১ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০১ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

রাজধানীর বেইলি রোডের কাচ্চি ভাই রেস্টুরেন্টে অগ্নিকাণ্ডে নিহতদের সারি সারি মৃতদেহ পড়ে আছে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে। আপনজনদের মৃতদেহ নিতে মর্গের পাশেই অপেক্ষা করছেন নিহতদের স্বজনরা। তাদের আহাজারিতে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল এলাকা যেন ভারী হয়ে উঠেছে।

শুক্রবার ভোর ৫টার দিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের মর্গ ও জরুরি বিভাগের সামনে দেখা যায়, মৃতদেহগুলো নিতে অপেক্ষা করছেন স্বজনরা। কেউ কেউ স্বজনদের জড়িয়ে ধরে কান্না করছেন। কেউবা স্মৃতি মনে করে বার বার মূর্ছা যাচ্ছেন।

এদিকে শুক্রবার (০১ মার্চ) ভোর ৫টা ৪১ মিনিটে মৃতদেহ হস্তান্তর প্রক্রিয়া শুরু হয়। বৃহস্পতিবার রাত ২টার পর থেকে মৃতদেহ হস্তান্তরের জন্য নিহতদের স্বজনদের তথ্য চায় ঢাকা জেলা প্রশাসন। তথ্য সংগ্রহ সাপেক্ষে মৃতদেহ শনাক্তের পর মৃতদেহ হস্তান্তর শুরু হয়।

উল্লেখ্য, বৃহস্পতিবার রাত ৯টা ৫০ মিনিটের দিকে কাচ্চি ভাই রেস্টুরেন্ট ভবনে আগুন লাগার সংবাদ পায় ফায়ার সার্ভিস। এতে অন্তত ৪৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ ছাড়া, গুরুতর আহত হয়েছেন অন্তত ২২ জন।


আরও খবর



বাংলাদেশে সংবিধান সমুন্নত রাখতে ভারতের সহযোগিতা চাইলেন জয়

প্রকাশিত:বুধবার ১৪ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১৪ আগস্ট ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

বাংলাদেশে ছাত্র আন্দোলন সামলানোর ক্ষেত্রে ভুল হয়েছে বলে স্বীকার করেছেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়। এছাড়া বাংলাদেশে সংবিধান সমুন্নত রাখতে অর্থাৎ ৯০ দিনের মধ্যে নির্বাচন নিশ্চিত করতে ভারতের সহযোগিতা চাইলেন তিনি।

যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন ডিসি থেকে একটি ভিডিও সাক্ষাৎকারে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসকে এ কথা বলেন তিনি।

বুধবার (১৪ আগস্ট) প্রকাশিত ওই সাক্ষাৎকারে জয় বলেন, আমি বিশ্বাস করি, আমাদের সরকারের উচিত ছিল কোটার বিরুদ্ধে কথা বলা এবং বিষয়টি আদালতের ওপর ছেড়ে দেয়ার পরিবর্তে শুরু থেকেই আন্দোলনকারীদের সঙ্গে কথা বলা। সরকার কোটা কমানোর জন্য সুপ্রিম কোর্টে আপিল করেছে। আদালত ভুল করেছে এবং আমরা কোটা চাই না বলে সবাইকে আশ্বস্ত করার সুপারিশ করেছিলাম। কিন্তু আমাদের সরকার সেটা শোনেনি এবং বিচার ব্যবস্থার ওপরই বিষয়টি ছেড়ে দিয়েছে।

জয়ের দাবি, শিক্ষার্থীদের এ আন্দোলন সহিংস হয়ে উঠার পেছনে একটি বিদেশি গোয়েন্দা সংস্থার হাত ছিল। তিনি বলেন, আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, বিদেশি গোয়েন্দা সংস্থা এর পেছনে জড়িত ছিল। কেননা, ১৫ জুলাই থেকে অনেক আন্দোলনকারীর কাছে আগ্নেয়াস্ত্র ছিল। গত ১৫ বছরে জঙ্গিবাদ নিয়ন্ত্রণে আমাদের সফলতার কারণে বাংলাদেশে আগ্নেয়াস্ত্র পাওয়া খুবই কঠিন। একমাত্র কোনো বিদেশি গোয়েন্দা সংস্থাই বাংলাদেশে আগ্নেয়াস্ত্র পাচার ও আন্দোলনকারীদের কাছে সরবরাহ করতে পারে।

গত ৫ আগস্ট বাংলাদেশ থেকে তার মায়ের চলে যাওয়ার ২৪ ঘণ্টার ঘটনা বর্ণনা করে জয় বলেন, একদিন আগেও তিনি বা শেখ হাসিনা কেউই ভাবেননি যে পরিস্থিতি এত দ্রুত নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাবে।

জয় বলেন, মায়ের দেশ ছাড়ার কোনো ইচ্ছা ছিল না। তিনি পদত্যাগ করতে যাচ্ছিলেন, রাষ্ট্রপতির কাছে পদত্যাগপত্র জমা দেবেন এবং জনগণের উদ্দেশে একটি ভিডিও বার্তায় এ ঘোষণা দেবেন। তিনি বিবৃতির খসড়া তৈরি করেছিলেন এবং সেটি রেকর্ড করার প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন। সবকিছু পরিকল্পিত ছিল। তিনি যখন রেকর্ডিং শুরু করতে যান, তখন বিশেষ নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা বলেন, ম্যাম, সময় নেই। আমাদের এখন যেতে হবে।

হাসিনা দেশ ছাড়ার বিষয়ে অনড় ছিলেন; কিন্তু তিনি তাকে রাজি করিয়েছেন দাবি করে জয় বলেন, বিশেষ নিরাপত্তা বাহিনী তাকে সামরিক বিমানঘাঁটির মধ্যে একটি নিরাপদ স্থানে নিয়ে যায়। সেখানে একটি হেলিকপ্টার প্রস্তুত ছিল। কিন্তু তিনি যেতে চাননি। তখনই আমার খালা (শেখ রেহানা) আমাকে ফোন করলেন। আমি মাকে বোঝালাম যে তোমার নিরাপত্তার জন্য তোমাকে চলে যেতে হবে। যদি এই জনতা তোমাকে খুঁজে পায়, কোথাও ধরে ফেলে এবং সেখানে গুলি চলে, তাহলে অনেক মানুষ মারা যাবে। হয় তোমাকে এই হত্যার জন্য দায় নিতে হবে কিংবা যদি তোমাকে ধরে ফেলে তাহলে মেরে ফেলবে। তাই সবচেয়ে ভালো হবে দেশ ছেড়ে চলে যাওয়া এবং আমিই তাকে চলে যেতে রাজি করিয়েছি।

নয়াদিল্লির প্রতি তার বার্তা কী হবে জানতে চাইলে জয় বাংলাদেশের সংবিধান সমুন্নত রাখতে ভূমিকা রাখার আহবান জানান।

তিনি বলেন, আমি আশা করব, ভারত নিশ্চিত করবে যে ৯০ দিনের সাংবিধানিক সময়সীমার মধ্যে বাংলাদেশে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে, অরাজকতা বন্ধ হবে এবং আওয়ামী লীগকে প্রচারণা ও পুনর্গঠনের অনুমতি দেয়া হবে। যদি সেটা নিশ্চিত করা হয়, আমি এখনও নিশ্চিত যে আমরা নির্বাচনে জয়ী হবো। আমরা এখনও সবচেয়ে জনপ্রিয় দল।


আরও খবর
উত্তর প্রদেশে মাথাবিহীন নারীর লাশ উদ্ধার

বৃহস্পতিবার ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪




ওসমানীতে পড়ে আছে ১০টি লাশ হয়নি ময়না তদন্ত

প্রকাশিত:বুধবার ১৪ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১৪ আগস্ট ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
এস এ শফি, সিলেট

Image

সিলেটে কোটা সংস্কার আন্দোলনে কতজনের মৃত্যু হয়েছে, এমন নির্দিষ্ট কোন তথ্য নেই সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের কাছে। তবে সেটি ১০ জনের মতো হবে বলে জানিয়েছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ এবং সব'কটি লাশের ময়নাতদন্তও সম্পন্ন করা সম্ভব হয়নি বলে জানা গেছে।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়কদের দাবি, সিলেটে অন্তত ১৩-১৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। নিহতদের মধ্যে শিক্ষার্থী, সাংবাদিক ও সাধারণ জনতাও রয়েছেন।

ওসমানী হাসপাতালের তথ্যমতে, কোটা সংস্কার আন্দোলনের পর থেকে মঙ্গলবার পর্যন্ত হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের কাছে ১০ জনের মৃত্যুর তথ্য রয়েছে। এরমধ্যে ৯ জনকে মৃত অবস্থায় নিয়ে আসা হয়েছে। আর একজন চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন।হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যাওয়া শিক্ষার্থীর নাম আনাস (১৯)। সে হবিগঞ্জের বানিয়াচং উপজেলার আবুল হোসেনের ছেলে।

অন্যদিকে, আন্দোলনে আহত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন ২২৬ জন। এখনো ভর্তি রয়েছেন ৪৭জন। তাদের মধ্যে আইসিইউতে রয়েছেন ৩জন। তাছাড়া গুরুতর অবস্থায় রয়েছেন ১জন।

সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের উপপরিচালক ডা. সৌমিত্র চক্রবর্তী বলেন, যাদেরকে মৃত অবস্থায় আনা হয়েছে তারা গুলিবিদ্ধ কী না উদ্ভুত পরিস্থিতিতে সনাক্ত করা যায়নি। তবে চিকিৎসাধীন অবস্থায় যাদের মৃত্যু হয়েছে, তারা গুলিবিদ্ধ ছিলেন। এখনও যারা ভর্তি রয়েছেন তারা সবাই শটগানের গুলিবিদ্ধ। শুধু একজন আগুনে পুড়ে দগ্ধ হয়েছেন। বাকিরা সবাই গুলিবিদ্ধ।

তিনি বলেন, শেষ মুহুর্তে পুলিশসহ সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে না পারায় কয়েকটি মরদেহ ময়নাতদন্ত ছাড়াই পরিবারের কাছে হস্তান্তর করতে হয়েছে। ৫ আগস্টের পরে দুইটি মরদেহ ময়নাতদন্ত ছাড়া হস্তান্তর করা হয়েছে।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সিলেটের সমন্বয়ক আসাদুল্লাহ আল গালিব বলেন, আমাদের তথ্যমতে অন্তত ১৩-১৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। আমরা বিভিন্নভাবে তথ্য সংগ্রহ করছি। মৃত্যুর সঠিক পরিসংখ্যান তুলে ধরা হবে।

নিউজ ট্যাগ: সিলেট

আরও খবর
বগুড়ায় ভোজ্যতেলের কারখানায় বিস্ফোরণ, নিহত ৪

বৃহস্পতিবার ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪

আশুলিয়ায় আজও বন্ধ ২১৯ কারখানা

বৃহস্পতিবার ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪




থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী হলেন পেতংতার্ন সিনাওয়াত্রা

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৬ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৬ আগস্ট ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নির্বাচিত হলেন পেতংতার্ন সিনাওয়াত্রা। শুক্রবার (১৬ আগস্ট) পার্লামেন্টে ৩১৯ ভোটে জয়ী হন তিনি। এর মধ্য দিয়ে দেশটির সর্বকনিষ্ঠ প্রধানমন্ত্রী হলেন ৩৭ বছর বয়সী পেতংতার্ন। তিনি দেশটির সাবেক প্রধানমন্ত্রী থাকসিন সিনাওয়াত্রার মেয়ে। এক প্রতিবেদনে মার্কিন বার্তা সংস্থা এপি এই খবর জানিয়েছে।

গত বছর নির্বাসন থেকে ফিরে আসার আগে, একটি অভ্যুত্থানের মাধ্যমে থাকসিন সিনাওয়াত্রাকে ক্ষমতাচ্যুত করা হয়েছিল। নির্বাসনে থাকা পেতংতার্নের খালা ইংলাক সিনাওয়াত্রার পরে সিনাওয়াত্রা পরিবারের থেকে ওঠে আসা থাইল্যান্ডের তৃতীয় নেতা তিনি। এছাড়া, খালার পর থাইল্যান্ডের দ্বিতীয় নারী প্রধানমন্ত্রীও পেতাংতার্ন।

শুক্রবার পার্লামেন্টে ৩১৯ ভোটে জয়ী হন পেতংতার্ন। তার বিপক্ষে ভোট পড়েছিল ১৪৫টি। এসময় ভোটদানে বিরত ছিলেন ২৭ জন। এক এক করে জনসমক্ষে ভোট দেন সংসদ সদস্যরা। এতে প্রায় এক ঘণ্টা সময় ব্যয় হয়।

ক্ষমতাসীন ফেউ থাই দলের নেতা পেতাংতার্ন একমাত্র মনোনীত প্রধানমন্ত্রী প্রার্থী ছিলেন এবং সংসদে সংখ্যাগরিষ্ঠ ভোট পান। নৈতিকতা লঙ্ঘনের দায়ে দেশটির সদ্য সাবেক প্রধানমন্ত্রীকে দুদিন আগে সাংবিধানিক আদালত অপসারণ করেছিল।

থাইল্যান্ডের সবচেয়ে জনপ্রিয় তবে বিতর্কিত রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বদের একজন। থাকসিন। ২০০৬ সালে একটি সামরিক অভ্যুত্থানের মাধ্যমে তাকে ক্ষমতাচ্যুত করা হয়। তিনি ফেউ থাইয়ের একজন প্রকৃত নেতা হিসেবে জনপ্রিয়। মেয়ে পেতাংতার্নের রাজনৈতিক সমর্থনের পিছনে বাবার অবশিষ্ট জনপ্রিয়তা ও প্রভাব একটি অন্যতম ভূমিকা রেখেছে।


আরও খবর
উত্তর প্রদেশে মাথাবিহীন নারীর লাশ উদ্ধার

বৃহস্পতিবার ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪




এইচএসসির বাকি পরীক্ষা বাতিল

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২০ আগস্ট ২০24 | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২০ আগস্ট ২০24 | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের মুখে চলমান এইচএসসি ও সমমানের বাকি বিষয়গুলোর পরীক্ষা বাতিল করে অটোপাসের দাবি মেনে নিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। মঙ্গলবার বিকেলে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. আব্দুর রশিদ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। অবশ্য এ বিষয়ে এখনো প্রজ্ঞাপন জারি করেনি মন্ত্রণালয়।

এদিন পরীক্ষার বিষয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের শিক্ষা উপদেষ্টা ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদের সভাপতিত্বে এক বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়, চলতি বছরের এইচএসসি ও সমমানের বাকি বিষয়গুলোর পরীক্ষা অর্ধেক প্রশ্নোত্তরে অনুষ্ঠিত হবে। পুনরায় পরীক্ষা শুরুর তারিখ ১১ সেপ্টেম্বর থেকে আরও দুই সপ্তাহ পেছাবে।

তবে শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের মুখে বাকি বিষয়গুলোর পরীক্ষা বাতিল করে অটোপাসের দাবি মেনে নিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।

এর আগে, পরীক্ষা বাতিলের এক দফা দাবিতে বিকেলে সচিবালয়ে অর্থ মন্ত্রণালয়ের সামনে বিক্ষোভ কর্মসূচি শেষে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ভেতরে ঢুকে পড়েন শিক্ষার্থীরা। এসময় তারা আমাদের দাবি একটাই-পরীক্ষা বাতিল চাই, দাবি মোদের একটাই-পরীক্ষা বাতিল চাই, আপস না সংগ্রাম-সংগ্রাম-সংগ্রাম, পরীক্ষা না বিকল্প, বিকল্প-বিকল্প, যুক্তি দিয়ে আন্দোলন-বন্ধ করা যাবে না, চলছে লড়াই-চলবে ইত্যাদি স্লোগান দিতে থাকেন।

সকাল থেকে সচিবালয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সামনে জড়ো হন পরীক্ষার্থীরা। দাবি আদায়ে দুপুরের দিকে তারা সচিবালয়ে ঢুকে পড়েন।

পরে শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে দশ সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল শিক্ষা উপদেষ্টা বরাবর একটি স্মারকলিপি প্রদান এবং আলোচনার জন্য শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে প্রবেশ করেন। সে সময় বিক্ষোভরত শিক্ষার্থীদের বিষয়টির শান্তিপূর্ণ সমাধানের আশ্বাস দেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ।


আরও খবর
ইউজিসিতে দুই সদস্য নিয়োগ

বৃহস্পতিবার ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪




কালো টাকা জেনারেট করতে দেওয়া যাবে না : অর্থ উপদেষ্টা

প্রকাশিত:রবিবার ২৫ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ২৫ আগস্ট ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

অর্থ ও বাণিজ্য উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেছেন, কালো টাকা আর জেনারেট করতে দেওয়া হবে না। পাচার করা টাকা ফেরত আনারও ব্যবস্থা করা হবে।

রোববার (২৫ আগস্ট) শেরেবাংলা নগরের এনইসি সম্মেলন কক্ষে জাতিসংঘের প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠক শেষে তিনি এসব কথা বলেন।

অর্থ উপদেষ্টা বলেন, বিদেশে পাচার হওয়া টাকা ফিরিয়ে আনা হবে। এই বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক কাজ করছে। উন্নয়ন সহযোগীদের কাছ থেকে বেছে বেছে ঋণ নেওয়া হবে। দিন দিন তো ঋণের বোঝা বাড়ছে। অর্থ চাওয়ার মানে এই নয় যে আমরা অপচয় করার জন্য চেয়েছি। সব সাধারণ মানুষের টেকসই উন্নয়নে কাজে লাগানো হবে।

বৈদেশিক ঋণ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্র ও জাতিসংঘ আমাদের অনুদান দেবে, এগুলো নেওয়া হবে। এক বছর থেকে পাঁচ বছর, এসব প্রকল্পে বৈদেশিক ঋণ নেওয়া হবে না।

ঢাকা শহরে আন্দোলন প্রসঙ্গে উপদেষ্টা বলেন, যারা আন্দোলন করছে তাদের ইগনোর করতে পারি না। যারা মাঠে আন্দোলন করছে তাদের বেদনা আছে। এতোদিন কেউ বলতে সাহস করেনি। আমাদের সরকারের বয়স বেশি না, এটা সমাধানের চেষ্টা করছি। যারা বৈষম্যের শিকার হচ্ছে তাদের বিষয়টা আমাদের বিবেচনায় আছে।

জাতিসংঘের প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠক প্রসঙ্গে তিনি বলেন, জাতিসংঘের সহযোগী ৪১টি সংস্থা দেখা করেছে। আমাদের অর্থনৈতিক, সমতাভিত্তিক উন্নয়নে তারা পাশে থাকবে। তাদের সাজেশন শুনলাম। সমতা বৃদ্ধি ও টেকসই উন্নয়ন করব। রোহিঙ্গাদের নিজ ভূমিতে সেটেল করার জন্য দৃষ্টি দিতে হবে।

তিনি আরও বলেন, আমন কীভাবে সংগ্রহ করা যায়, এটা নিয়ে কাজ করছি। নারী হেলথ ও পুষ্টি নিয়ে কাজ করছি। ফ্লাড ড্যামেজ নিয়ে কাজ করবে।


আরও খবর