আজঃ বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪
শিরোনাম

বিআরটিসির ২ বাসে আগুন

প্রকাশিত:রবিবার ২৮ মার্চ ২০২১ | হালনাগাদ:রবিবার ২৮ মার্চ ২০২১ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

রাজশাহীতে ট্রাক টার্মিনালে বিআরটিসির দুটি বাসে আগুন দিয়েছে দুর্বৃত্তরা। আজ রোববার (২৮ মার্চ) সকাল ৬টার দিকে মহানগরীর আমচত্বর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

পরে পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিস অ্যান্ড সিভিল ডিফেন্সের কর্মীরা গিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন। তবে কে বা কারা বাসে আগুন দিয়েছে তা জানাতে পারেনি পুলিশ।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ট্রাক টার্মিনালে পাশাপাশি থাকা দুটি পরিত্যক্ত বাসের একটিতে আগুন দেয় দুর্বৃত্তরা। পরে বাসটি পুরোপুরি পুড়ে গিয়ে অন্যটিতেও আগুন ধরে। এতে দ্বিতীয় বাসটি আংশিক পুড়ে গেছে।

নগরীর শাহমখদুম থানার ওসি সাইফুল ইসলাম খান বলেন, হরতালের নামে নাশকতা সৃষ্টি করতেই এই আগুন দেওয়া হয়েছে কিনা তা আমরা নিশ্চিত নই। বাস দুটি ট্রাক টার্মিনালের ভেতর ৯ মাস ধরে পরিত্যক্ত অবস্থায় পড়ে ছিল।

কীভাবে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটলো সেটি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে বলেও জানান পুলিশের ওই কর্মকর্তা


আরও খবর



এবার ধানমন্ডির কেয়ারি ক্রিসেন্ট সিলগালা

প্রকাশিত:সোমবার ০৪ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ০৪ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

রাজধানীর সাত মসজিদ রোডের কেয়ারি ক্রিসেন্ট ভবনটি সিলগালা করে দেওয়া হয়েছে। অভিযান চালিয়ে ভবনটি থেকে তিনজনকে পুলিশ হেফাজতেও নেওয়া হয়েছে।

আজ (সোমবার) দুপুরে ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের একটি দল ভবনটিতে অভিযান চালানোর পর তা সিলগালা করে দেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম।

এর আগে, এই ভবনে অভিযান চালানো হবে এমন খবরে নোটিশ টানিয়ে বন্ধ করে দেওয়া হয় ভবনটির সব রেস্টুরেন্ট।

ভবনের মূল গেটের সামনে ঝুলিয়ে দেওয়া হয় নোটিশ। নোটিশে লেখা ছিল, সকল চাইনিজ রেস্টুরেন্ট এবং খাবার হোটেল বন্ধ থাকবে। শুধু দ্বিতীয় তলার মার্কেট এবং নিচ তলার দোকানগুলো খোলা থাকবে। আদেশক্রমে কর্তৃপক্ষ।

আরও পড়ুন>> ধানমন্ডির টুইন পিক টাওয়ারের ১২টি রেস্তোরাঁ সিলগালা

পরে সেখানে অভিযান শুরু হয়। এতে নেতৃত্ব দেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. জাহাঙ্গীর আলম। অভিযান শেষ হওয়ার পর ভবনটি সিলগালা করে দেওয়া হয়।

অভিযানের সময় ভবনটির দ্বিতীয় তলা থেকে ওপরের দিকের সব রেস্টুরেন্ট তালা লাগানো অবস্থায় পাওয়া যায়। কথা বলার জন্য ভবন সংশ্লিষ্টদের ডাকা হলেও তারা কেউ আসেননি। বাধ্য হয়ে সিঁড়ি দিয়ে ওপরে ওঠেন অভিযান সংশ্লিষ্টরা।


আরও খবর



লাদাখকে কেন্দ্র করে ফের প্রকট চীন-ভারত যুদ্ধের শঙ্কা

প্রকাশিত:রবিবার ১০ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১০ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

ছয় দশক পর ফের তীব্র হয়েছে ফের চীন-ভারত যুদ্ধের শঙ্কা। চীনের ঘনিষ্ট মিত্র পাকিস্তানের সঙ্গে অর্থনৈতিক করিডর ঘিরে দ্বিতীয় চীন-ভারত যুদ্ধের ঝুঁকি দেখছেন ভূরাজনৈতিক বিশ্লেষকরা। আশঙ্কা করা হচ্ছে, বিরোধপূর্ণ পূর্ব লাদাখ অঞ্চলে আগামী ২০২৫ থেকে ২০৩০ সালের মধ্যে যেকোনো সময় যুদ্ধে জড়িয়ে পড়তে পারে পারমাণবিক শক্তিধর এই দু'দেশ। সংবাদমাধ্যম দ্য ইউরোএশিয়ান টাইমসের এক প্রতিবেদনে এমনটিই বলা হয়েছে।

এদিকে, বিশ্লেষকদের দ্বিতীয় চীন-ভারত যুদ্ধের আশঙ্কার সঙ্গে ভিন্নমত পোষণ করেছেন ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান এমএম নারাভানে। তিনি বলেছেন, ২০২০ সালে গালওয়ান সংঘর্ষের পর চীন এখন এ ব্যাপারে সতর্ক যে, নতুন ভারতকে সহজে পরাজিত করা সম্ভব নয় এবং তাইওয়ান সমস্যা সমাধানের আগে তারা কোনো সংঘাতের ঝুঁকি নেবে না।

ছয় দশকেরও বেশি সময় আগে ১৯৬২ সালে চীন ও ভারতের মধ্যে এক রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ সংঘটিত হয়। ওই যুদ্ধে ভারত শোচনীয়ভাবে পরাস্ত হয়। সম্প্রতি সীমান্ত উত্তেজনাকে কেন্দ্র করে চীনের সরকারি গণমাধ্যম বারবার ওই যুদ্ধের কথা স্মরণ করিয়ে দিচ্ছে। অন্যদিকে, ভারতের তরফে বলা হচ্ছে, ১৯৬২'র অবস্থা থেকে অনেক দূর এগিয়ে গেছে তারা।

এর আগে, ২০২০ সালে পূর্ব লাদাখের গালওয়ান উপত্যকায় চীনা ও ভারতীয় সেনাদের মধ্যে এক রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ ঘটে। সংঘর্ষে চীনা সেনাদের হামলায় বেশ কয়েকজন ভারতীয় সেনা নিহত হয়। এতে চীন-ভারত সম্পর্কে ব্যাপক অবনতি হয়। ওই সংঘর্ষের পর দুই দেশের মধ্যে বিভিন্ন পর্যায়ে সীমান্ত অবস্থান সংঘর্ষের আগের অবস্থায় ফিরিয়ে নিতে বহু বৈঠক হয়েছে। কিন্তু এখনো তা পুরোপুরি পুরোনো অবস্থায় ফেরানো যায়নি।

সাম্প্রতিক বছরগুলোতে চীন তার সামরিক ব্যয় বাড়িয়েই চলেছে। চলতি বছর (২০২৪) প্রতিরক্ষা ব্যয় ৭ দশমিক ২ শতাংশ বাড়িয়েছে দেশটির সরকার। তাইওয়ানে আক্রমণ করে দেশটিকে চীনা মূল ভূখণ্ডের সাথে একীভূত করার লক্ষ্যে ক্রমশ এগিয়ে যাচ্ছে বেইজিং।

চলতি সপ্তাহে (৫ মার্চ) প্রকাশিত চীন সরকারের এক কার্যবিবরণী প্রতিবেদনে এমনটি প্রকাশ করা হয়েছে। প্রতিবেদনে চীন বলেছে, তারা তাইওয়ানের স্বাধীনতার লক্ষ্যে বিচ্ছিন্নতাবাদী কার্যকলাপ এবং বাইরের হস্তক্ষেপ দৃঢ়ভাবে প্রতিহত করবে।

তাইওয়ানকে চীনের সাথে একীভূত করার ব্যাপারে বহুদিন ধরে শান্তিপূর্ণ পূণঃএকত্রীকরণ বলে একটা শব্দগুচ্ছ ব্যবহার করে আসছিল চীন। নতুন প্রতিবেদনে তা সরিয়ে জোরপূর্বক একত্রীকরণ শব্দ উল্লেখ করা হয়েছে। বলা হয়েছে, চীন পুনঃএকত্রীকরণের লক্ষ্য এগিয়ে নিতে দৃঢ় থাকবে।

চীনের ওই প্রতিবেদন প্রকাশের মধ্যেই লন্ডনভিত্তিক রয়্যাল ইউনাইটেড সার্ভিসেস ইনস্টিটিউট (আরইউএসআই) একটি মন্তব্য কলাম প্রকাশ করেছে। ওয়ার ক্লাইডস ওভার দ্য ইন্ডিয়ান হোরাইজন শীর্ষক ওই কলামে লেখক ইন্টারন্যাশনাল পলিটিক্যাল রিস্ক অ্যানালিটিকসর প্রেসিডেন্ট সমীর টাটা একটি ভয় উদ্রেককারী ভবিষ্যদ্বাণী করেছেন।

তিনি বলেছেন, দ্বিতীয় চীন-ভারত যুদ্ধ সম্ভবত ২০২৫ ও ২০৩০-এর মধ্যে ভারতের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের পূর্ব লাদাখে সংঘটিত হবে। লেখক দাবি করেছেন, বেইজিং পূর্ব লাদাখকে (যেটি ভারতের অন্তর্গত) জ্বালানি সুরক্ষার লেন্সের মাধ্যমে দেখে যা চীন-ভারতকে অদূর ভবিষ্যতে যুদ্ধের দিকে ঠেলে দেবে।

বিষয়টির ব্যাখা করে লেখক বলেছেন, পূর্ব লাদাখ হলো একমাত্র পথ যেখান থেকে কোনো শত্রুশক্তি চীনের পশ্চিমাঞ্চলীয় প্রদেশ শিনজিয়াংয়ে দেশটির গুরুত্বপূর্ণ শক্তির উৎস কাশগরে আক্রমণ ও দখল করতে পারে।

চীনের জ্বালানি নিরাপত্তার একটি গুরুত্বপূর্ণ স্তম্ভ হলো একটি পরিকল্পিত স্থল-ভিত্তিক পাইপলাইন যা ইরানের তেল ও গ্যাস ক্ষেত্রগুলোকে কাশগরের সাথে সংযুক্ত করেছে এবং পাকিস্তান ও চীন-পাকিস্তান অর্থনৈতিক করিডরের (সিপিইসি) মধ্যদিয়ে গেছে।

ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান জেনারেল এমএম নারাভানে এই যুক্তির সাথে একমত পোষণ করেছেন। তিনি স্বীকার করেছেন যে পূর্ব লাদাখ ও কারাকোরাম পাস চীনের দীর্ঘমেয়াদী কৌশলের অংশ। কারণ এগুলো তাদের সিপিইসি প্রকল্পের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।

ইউরোএশিয়ান টাইমসকে জেনারেল নারাভানে বলেন, কিন্তু যদি চীনারা মনে করে যে আমরা সিপিইসি বা পাকিস্তান-অধিকৃত-কাশ্মীর বা তিব্বতে তাদের বিচ্ছিন্ন করার অবস্থানে আছি, তবে এটি ১৯৬২ সালের (ভারত ও চীনের মধ্যে প্রথম যুদ্ধের বছর) পর একটি বড় পরিবর্তন।

নিউজ ট্যাগ: চীন-ভারত লাদাখ

আরও খবর



বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির তিন পদে রদবদল

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৯ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৯ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক

Image

বিএনপিতে তিন নেতাকে পদোন্নতি দেওয়া হয়েছে। সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্য থেকে একজনকে চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা করা হয়েছে। একজনকে গণশিক্ষা সম্পাদক থেকে বিভাগীয় সম্পাদক, এছাড়া অন্যজনকে সহ-সম্পাদক থেকে সম্পাদকীয় পদ দেওয়া হয়েছে।

মঙ্গলবার (১৯মার্চ) বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীর সই করা বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়, বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক মাসুদ আহমেদ তালুকদারকে বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য, বিএনপি জাতীয় নির্বাহী কমিটির গণশিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক অধ্যক্ষ সেলিম ভুঁইয়াকে সাংগঠনিক সম্পাদক (কুমিল্লা বিভাগ) এবং বিএনপি জাতীয় নির্বাহী কমিটির সহ-আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক মোহাম্মদ রাশেদুল হককে আন্তর্জাতিক সম্পাদক পদে মনোনীত করা হয়।

দল আশা প্রকাশ করে উল্লিখিত নেতারা দলকে সুসংগঠিত করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবেন।

নিউজ ট্যাগ: বিএনপি

আরও খবর



ডিসি সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশিত:রবিবার ০৩ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ০৩ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

বৈশ্বিক অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় দক্ষ ও স্মার্ট প্রশাসন গড়ে তোলার লক্ষ্যে শুরু হয়েছে চার দিনব্যাপী জেলা প্রশাসক (ডিসি) সম্মেলন। রবিবার (০৩ মার্চ) সকাল ১০টার পর তেজগাঁওয়ে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের শাপলা হলে এ সম্মেলনের উদ্বোধন শুরু হয়। সকাল ১০টা ৩৩ মিনিটে সম্মেলনে যোগ দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব  মো. মাহবুব হোসেন। এ সময় জনপ্রশাসনমন্ত্রী ফরহাদ হোসেনও বক্তব্য রাখবেন।

সম্মেলনে মন্ত্রিপরিষদের সদস্যরা, প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টারা, প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব, সিনিয়র সচিব ও সচিবরা, বিভাগীয় কমিশনাররা, জেলা প্রশাসকরা এবং গণমাধ্যমকর্মীরা উপস্থিত হন।

জানা গেছে, জেলা প্রশাসক সম্মেলন, যা সচরাচর ডিসি সম্মেলন নামেই বহুল পরিচিত। বৈশ্বিক ও অভ্যন্তরীণ প্রেক্ষাপটে নতুন সরকারের লক্ষ্য ও করণীয় সম্পর্কে ধারণা দিতেই এ সম্মেলন চলবে ৬ মার্চ (বুধবার) পর্যন্ত।

মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের জেলা ও মাঠ প্রশাসন অনুবিভাগ সূত্র জানিয়েছে, গত বছরের মতো এবারও জেলা প্রশাসক সম্মেলনের মূল অনুষ্ঠান কার্য-অধিবেশনগুলো অনুষ্ঠিত হবে রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে।

সংশ্লিষ্ট সূত্রমতে, সম্মেলনে উদ্বোধন অনুষ্ঠান, প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে মুক্ত আলোচনাসহ তিন বাহিনীর প্রধানদের সঙ্গেও মতবিনিময় করে থাকেন ডিসিরা। এ ছাড়া বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগের সঙ্গে ডিসিদের কার্য-অধিবেশন রয়েছে। স্পিকার ও প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ এবং একটি সমাপনী অনুষ্ঠানও হয়ে থাকে।

এবারের জেলা প্রশাসক (ডিসি) সম্মেলনে ৫৬টি মন্ত্রণালয়, বিভাগ, কার্যালয় ও সংস্থা সম্পর্কে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে প্রায় ৩৫০টি প্রস্তাব এসেছে। গত বছর এই প্রস্তাবের সংখ্যা ছিল ২৪৫টি।

এর মধ্যে জনসেবা বৃদ্ধি, জনদুর্ভোগ হ্রাস করা, রাস্তাঘাট ও ব্রিজ নির্মাণ, পর্যটনের বিকাশ, আইন-কানুন বা বিধিমালা সংশোধন, জনস্বার্থ সংরক্ষণের বিষয়গুলো অগ্রাধিকার ভিত্তিতে করা হয়েছে। বেশিসংখ্যক প্রস্তাব ২২টি এসেছে সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগ থেকে।


আরও খবর



টিকটক নিষিদ্ধ হলে ফেসবুক ফায়দা লুটবে: ট্রাম্প

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১২ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১২ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

টিকটক জাতীয় নিরাপত্তার জন্য হুমকি বলে মন্তব্য করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। এই অ্যাপ নিষিদ্ধ হলে বাচ্চাদের কেউ কেউ ক্ষতিগ্রস্ত হবে এবং এর সুবিধা নেবে ফেসবুক।

সোমবার (১১ মার্চ) সিএনবিসিকে দেয়া সাক্ষাৎকারে ট্রাম্প বলেন, ফেসবুকের আকার বেড়ে দ্বিগুণ হয়ে যাক তা আমি চাই না। আপনারা যদি টিকটক নিষিদ্ধ করেন, তবে ফেসবুক এবং অন্যরা বিশেষ করে ফেসবুকের অনেক ফায়দা হবে। আর আমি মনে করি, ফেসবুক খুব অসৎ।’

চীনা মালিককানাধীন প্রতিষ্ঠান বাইটড্যান্সকে যুক্তরাষ্ট্রে টিকটকের মালিকানা ছেড়ে দেয়ার জন্য ছয় মাস সময় বেঁধে দিতে একটি বিল এখন মার্কিন কংগ্রেস খতিয়ে দেখছে। বুধবার (১৩ মার্চ) যুক্তরাষ্ট্রে কংগ্রেসের নিম্নকক্ষ প্রতিনিধি পরিষদের সদস্যরা ফাস্ট ট্র্যাক বিধির আওতায় ভোটাভুটিতে অংশ নেবেন। এটি পাসে দুই-তৃতীয়াংশ সদস্যকে হ্যাঁ’ ভোট দিতে হবে।

এদিকে কংগ্রেসকে টিকটক কর্তৃপক্ষ একটি চিঠি পাঠিয়েছে। এত বলা হয়েছে- টিকটক কোম্পানির মালিক চীন সরকার নয় এবং তারা এটি নিয়ন্ত্রণও করে না। কোম্পানিটি বিক্রি হয়ে গেলে নতুন ক্রেতা যুক্তরাষ্ট্রের ডেটাগুলো সংরক্ষণের জন্য টিকটকের নেয়া উদ্যোগগুলো আর চালাবে না। এ কাজটি করতে টিকটক ১৫০ কোটি ডলার খরচ করেছে।

মার্কিন কংগ্রেসে বিলটি পাস হলে বাইটড্যান্সকে টিকটকের মালিকানা ছেড়ে দেয়ার জন্য ১৬৫ দিন সময় দেয়া হবে। এতে তারা ব্যর্থ হলে অ্যাপল, অ্যালফাবেটের গুগল এবং অন্যদের পরিচালিত অ্যাপ স্টোরগুলো আইনগতভাবে টিকটককে কিংবা বাইটড্যান্স পরিচালিত অ্যাপগুলোকে ওয়েব হোস্টিং সার্ভিস দিতে পারবে না।

২০২০ সালে ট্রাম্প টিকটক এবং চীনা মালিকানাধীন আরেক সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম উইচ্যাট নিষিদ্ধ করার উদ্যোগ নিয়েছিলেন। তবে আদালতের বাধায় তিনি আর সফল হননি।

টিকটক অ্যাপটি যুক্তরাষ্ট্রে জনপ্রিয়। নির্বাচনের বছরে দেশটির কংগ্রেসের দুই কক্ষ প্রতিনিধি পরিষদ ও সিনেটে টিকটকসংক্রান্ত বিলটি পাস হওয়া কঠিন হতে পারে।


আরও খবর