আজঃ বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪
শিরোনাম

‘বিদেশ থেকে মাংস আমদানি নয় রপ্তানীর পরিকল্পনা করছে সরকার’

প্রকাশিত:শনিবার ১২ জুন ২০২১ | হালনাগাদ:শনিবার ১২ জুন ২০২১ | অনলাইন সংস্করণ
হযরত আলী হিরু, স্বরূপকাঠি

Image

মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম বলেছেন, এবারের বাজেটে দেশের বাহির থেকে আর মাংস না আনার প্রস্তাব গ্রহণ করা হয়েছে। পরিকল্পনা রয়েছে দেশের চাহিদা মিটিয়ে বিদেশে মাংস রপ্তানী করার। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অঙ্গীকার এ দেশের একজন মানুষও গৃহহীন থাকবে না। তিনি বলেন, নদী ভাঙনের শিকার হয়ে যারা গৃহহারা হয়েছেন বর্তমান সরকার অগ্রাধিকার ভিত্তিতে সে সব পরিবারকে পুনর্বাসন করছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা হাজার হাজার ভমিহীন ও দরিদ্র পরিবারকে ঘর উপহার দিচ্ছেন।


শনিবার সকালে উপজেলা প্রাণিসম্পদ প্রদর্শনী উপলক্ষে আয়োজিত সভায় এবং দুপুরে স্বরূপকাঠির ইন্দুরহাট সংলগ্ন সন্ধ্যা নদীর ভাঙন রোধে বালু ভর্তি জিও ব্যাগ ফেলানো কাজের উদ্বোধন উপলক্ষে এক সুধী সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় মন্ত্রী এসব কথা বলেন। সভায় মন্ত্রী শিক্ষিত বেকার যুবকদের চাকুরীর পিছনে না ঘুরে উদ্যোক্তা হওয়ার পরামর্শ দেন। এক্ষেত্রে সরকারের পক্ষ থেকে সর্বাত্মক সহায়তার আশ্বাস দেন।


এসময় মন্ত্রী আরও বলেন, বৈশ্বিক মহামারির মধ্যেও অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার লাখ লাখ দরিদ্র মানুষকে ত্রাণ সহায়তা দিয়ে যাচ্ছে। তিনি বলেন, নদী ভাঙনের কারণে মানুষ জমিজমা হারাচ্ছে। এ বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সজাগ দৃষ্টি রয়েছে বলেই নদী ভাঙন মোকাবেলায় প্রতি বছর শত শত কোটি টাকা ব্যয় করছেন।


সরকারি স্বরূপকাঠি পাইলট মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের মাঠে অনুষ্ঠিত প্রদর্শনী মেলা উপলক্ষে সভায় সভাপতিত্ব করেন ইউএনও মো. মোশারেফ হোসেন বক্তব্য রাখেন বরিশাল বিভাগীয় প্রাণিসম্পদ বিভাগের পরিচালক দীপক রঞ্জন, উপজেলা চেয়ারম্যান আব্দুল হক, পৌর মেয়র গোলাম কবির, উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা তাপশ ঘোষ, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এস এম ফুয়াদ ও উপজেলা পোল্ট্রি খামার মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক নাসির উদ্দিন প্রমুখ। দুপুরে কৌরিখাড়ায় সুধি সমাবেশে পানি উন্নয়ন বোর্ডের পিরোজপুরের নির্বাহী প্রকৌশলী মাহবুবে মাওলা মো. মেহেদী হাসানের সভাপতিত্বে সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন সাবেক সংসদ সদস্য অধ্যক্ষ মো. শাহ আলম, পানি উন্নয়ন বোর্ডের বরিশালের তত্তাবধায়ক প্রকৌশলী মো. শফি উদ্দিন, উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান আব্দুল হক, উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. মোশারেফ হোসেনে, উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মো. আব্দুল হামিদ প্রমুখ।


পরে মন্ত্রী বিকেলে মন্ত্রী উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে মুজিব বর্ষ ব্যাডমিন্টন টুর্নামেন্টের পুরস্কার বিতরণ ও জেলেদের মাঝে গবাদী পশু বিতরণ করেন।


আরও খবর



সম্পর্কে যেসব বিষয় সহ্য করা ঠিক নয়

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৭ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৭ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জীবন ধারা ডেস্ক

Image

সঙ্গীর সঙ্গে আপনি কতটা আন্তরিক তার উপর সম্পর্কের ভিত নির্ভর করে। সম্পর্কে শুধু প্রেম থাকাই যথেষ্ট নয়। আরও কিছু বিষয় জরুরি। এমন কিছু ব্যাপার আছে যা সম্পর্ক নষ্ট করে। এ কারণে এসব কোনোভাবে সহ্য করা ঠিক নয়। যেমন-

শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন : মানসিক এবং শারীরিক নির্যাতন সম্পর্ক বিষাক্ত করে তোলে। সঙ্গীর যে কোনো ধরনের সহিংস আচরণ এবং মানসিক নির্যাতন যেমন- সঙ্গীকে নিয়ে তীব্র সমালোচনা, তিরস্কারমূলক মন্তব্য ধীরে ধীরে সম্পর্ক বিষাক্ত করে তোলে। যৌন নিপীড়ন কখনও সহ্য করা উচিত নয়।

অসম্মান : সঙ্গীর প্রতি অসম্মানজনক আচরণ এবং তার আত্মসম্মান নষ্ট করার চেষ্টা সম্পর্কে তিক্ততা তৈরি করে। সঙ্গী যদি আপনার আবেগকে প্রাধান্য না দেন এবং বারবার নেতিবাচক আচরণ দেখান তাহলে বুঝবেন আপনার প্রতি তার সম্মানের অভাব আছে। যে সম্পর্কে সম্মান নেই তার কোনো ভবিষ্যৎ নেই।

প্রতারণা : সম্পর্কের মধ্যে অসততা এবং সব কিছু গোপন করার প্রবণতা প্রতারণার সামিল। যেকোন ধরনের প্রতারণা সম্পর্ক নষ্ট করে। এই ধরনের কিছু হলে সম্পর্ক না রাখাই ভালো।

শারীরিক কাঠামো নিয়ে তীর্যক মন্তব্য: সঙ্গী যদি আপনার শারীরিক কাঠামো এবং চেহারা নিয়ে অসম্মানজনক মন্তব্য করে তাহলে বুঝতে হবে তার কাছে আপনি কতটা মূল্যহীন। সে যদি ক্রমাগত আপনার সাজসজ্জা বা চেহারার দোষত্রুটি খুঁজে বের করার চেষ্টা করে তাহলে তার মানে হলো আপনাকে অসম্মান করা।

প্রিয়জনের কাছ থেকে বিচ্ছিন্ন করা : সঙ্গী যদি আপনাকে আপনার প্রিয়জনদের থেকে বিচ্ছিন্ন করার চেষ্টা করে এবং আপনার ঘনিষ্ঠদের সম্পর্কে অনিরাপদ বোধ করে তাহলে তা সহ্য করা ঠিক নয়। এর অর্থই হলো সে আপনাকে নিয়ন্ত্রণ করতে চায় এবং একটা বৃত্তের মধ্যে রাখতে চায়। এমন আচরণ মোটেও গ্রহণযোগ্য নয়। 


আরও খবর
রোজায় ত্বক ভালো রাখতে যা করবেন

বুধবার ২৭ মার্চ ২০২৪




পরীর টলিউড যাত্রা

প্রকাশিত:বুধবার ২০ মার্চ ২০24 | হালনাগাদ:বুধবার ২০ মার্চ ২০24 | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

দুই দেশের শহর ভিন্ন হলেও ঢাকা ও কলকাতার মধ্যে অনেক মিল রয়েছে। ভাষা তো বটেই, সংস্কৃতিগত দিক দিয়েও দুই অঞ্চলের মানুষ মিলেমিশে একাকার। ফলে পারস্পরিক শিল্পী বিনিময় চলছে যুগ যুগ ধরেই। কলকাতার অভিনয়শিল্পীরা যেমন ঢাকায় কাজ করেছেন, করেন; তেমনি ঢাকার তারকারাও পা মিলিয়ে যাচ্ছেন টলিউডের পথে।

এবার ঢাকা টু কলকাতা অধ্যায়ের নতুন নাম পরীমণি। টলিউডের সিনেমায় কাজ করছেন তিনি। খবরটা অবশ্য কদিন আগেই দিয়েছেন এ নায়িকা। গত ১৮ মার্চ শুরু হয়েছে তার সেই মিশন। সোশ্যাল হ্যান্ডেল মারফত খবরটা তিনি নিজেই দিয়েছেন। এদিন বিকালে ফেসবুক স্টোরিতে ক্যামেরার ছবি শেয়ার করেন পরী। যেখানে দেখা যাচ্ছে, চিত্রগ্রাহক চিত্র ধারণ করছেন। সঙ্গে পরী বলেছেন, শুটিং চলছে।

এর আগে, গত ১৭ মার্চ রাতে ঢাকা থেকে কলকাতায় গেছেন পরীমণি। বিমান সফরের এক ঝলক অন্তর্জালে শেয়ার করে নায়িকা বলেছেন, যাচ্ছি! কলকাতায় কাল প্রথম শুটিং। দোয়া করবেন।

অতীতে বাংলাদেশ ও ভারত যৌথ প্রযোজনার ছবিতে কাজ করেছিলেন বটে। তবে এই প্রথম কলকাতার স্থানীয় প্রতিষ্ঠানের ছবিতে কাজ করছেন পরীমণি। তাই উচ্ছ্বাসের মাত্রাও কিঞ্চিৎ বেশি। ছবির নাম ফেলুবকশি। এটি পরিচালনা করছেন দেবরাজ সিনহা। ছবিতে পরীর সঙ্গে সোহম চক্রবর্তীকে দেখা যাবে।


আরও খবর



ভারত থেকে আমাদের দেশেও অনেক রোগী আসছে: স্বাস্থ্যমন্ত্রী

প্রকাশিত:শনিবার ০৯ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৯ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
স্বাস্থ্য ডেস্ক

Image

দেশ থেকে শুধু যে রোগী বাইরে যাচ্ছে এমন নয়, ভারত থেকে আমাদের দেশেও অনেক রোগী আসছে বলে মন্তব্য করেছেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন।

এ সময় তিনি দেশের চিকিৎসকদের চিকিৎসাসেবার মান বিশ্বের কোনো দেশের চিকিৎসকদের তুলনায় কম নয় বলেও মন্তব্য করেন। উদাহরণ টেনে তিনি বলেন, হাঙ্গেরি থেকে চিকিৎসক এনে আমরা জোড়া শিশুর অপারেশন করেছি। সে সময় আমি দেখেছি বাচ্চাদের যখন এনেস্থিসিয়া দেওয়া হয়, তখন হাঙ্গেরির চিকিৎসকরা দিতে পারেননি, পেরেছেন দেশের চিকিৎসকরাই।

শনিবার (৯ মার্চ) সকালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বিএসএমএমইউ) এমডি-এমএস ফেইজে ভর্তিকৃত রেসিডেন্টদের ইনডাকশন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।

ডা. সামন্ত লাল বলেন, আমাদের চিকিৎসকরা যে মেধাবী, তার অসংখ্য প্রমাণ রয়েছে। ভুটান থেকে রোগী এসে আমাদের এখানে চিকিৎসা নিচ্ছে। দেশ থেকে শুধু যে রোগী বাইরে যাচ্ছে এমন নয়, ভারত থেকে আমাদের দেশেও অনেক রোগী আসছে।

স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, যারা এখানে বসে আছেন, সবিনয়ে তাদের কাছে একটা কথা বলবো। আসুন আমরা চিকিৎসকদের মান-সম্মান এমন এক জায়গায় নিয়ে যাই যেন দেশের  মানুষ চিকিৎসকদের দেখলেই মাথা নিচু করে দাঁড়িয়ে যায়। তার জন্য প্রধান কাজ হলো ধৈর্য ধরে রোগীদের কথা শোনা, তাদের সময় দেওয়া এবং ধৈর্য ধরে তাদের চিকিৎসাসেবা দেওয়া।

মন্ত্রী বলেন, চিকিৎসকরাই হলো দেশের ভবিষ্যতের আসল কাণ্ডারি। ডাক্তার-রোগীর সম্পর্ক অনেক কিছুর উপর নির্ভর করে। শুধু ডাক্তারের উপরই নির্ভর করে না। হাসপাতালে ভালো চিকিৎসাসেবা দিতে গেলে হাসপাতাল পরিচালক, নার্স, ওয়ার্ডবয় ও পরিচ্ছন্নতাকর্মীসহ সবার উপরই নির্ভর করে। সবার সমন্বিত প্রয়াসেই চিকিৎসাসেবার সুনাম বৃদ্ধি করে।

তিনি বলেন, আমরা সময়মতো হাসপাতালে যাবো। মানুষের সেবায় নিজেকে উজাড় করে দেবো। আমাদের দেশের মানুষ, যারা হাসপাতালে আসে, তারা কিন্তু খুব বেশি কিছু চায় না। শুধু একটু গায়ে হাত দিয়ে কথা বলা, সুন্দর করে একটু কুশলাদি বিনিময় করলেই কিন্তু তারা খুশি হয়।

স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, রোগীরা সাধারণত রোগ থেকে মুক্তি পেতে অসহায়ের মতো চিকিৎসকের উপর নির্ভর করে। অনেক ক্ষেত্রে একজন চিকিৎসককে পিতা-মাতা-ভাই-বোনের স্থান দখল করতে হয়। চিকিৎসকরা চাইলেই রোগীদের সঙ্গে একটা সুসম্পর্ক তৈরি করতে পারেন। এতে করে রোগীর আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধি পাবার পাশাপাশি ভালো চিকিৎসাসেবা প্রদান করা যাবে।

তিনি আরও বলেন, আমাদের দেশের বিশাল একটা জনসংখ্যা অল্পশিক্ষিত বা অশিক্ষিত। যখনই কেউ রোগে আক্রান্ত হয়, সামাজিক অবস্থা বিবেচনা করে চিকিৎসকের উচিত তাদের সক্ষমতা ও সীমাবদ্ধতার কথা রোগীকে জানানো এবং সে অনুযায়ী রোগীকে স্বাস্থ্যসেবা প্রদান করা।

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী ডা. রোকেয়া সুলতানা। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ডা. মো. শারফুদ্দিন আহমেদ।


আরও খবর



দেশ ধ্বংসের মাস্টারপ্ল্যান বাস্তবায়নে তৎপর বিএনপি: কাদের

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

দেশ ধ্বংসের মাস্টারপ্ল্যান বাস্তবায়নে তৎপর বিএনপি বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।

আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়ার স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে বৃহস্পতিবার (২৯ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে তিনি এসব কথা বলেন। একই সঙ্গে গণমাধ্যমে প্রকাশিত বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের বিবৃতির নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন ওবায়দুল কাদের।

বিবৃতিতে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, দেশ ধ্বংসের মাস্টারপ্ল্যান বাস্তবায়নে তৎপর বিএনপি। দেশের গণতন্ত্র ও নির্বাচনের প্রতি তাদের কোনো আস্থা নেই। সামরিক স্বৈরশাসক জিয়াউর রহমান অসাংবিধানিক ও অবৈধভাবে রাষ্ট্রক্ষমতা দখল করে সেনা ছাউনিতে বিএনপি প্রতিষ্ঠা করেছিল। সূচনা লগ্ন থেকেই বিএনপি অত্যাচার- নির্যাতনের স্টিম রোলার চালিয়ে দেশের জনগণের গণতান্ত্রিক অধিকারের পথ রুদ্ধ করে রাজনীতি করে আসছে। বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের মুখে গণতন্ত্র ও সুশাসনের কথা বেমানান।

ওবায়দুল কাদের বলেন, একুশে আগস্টের ভয়াবহ গ্রেনেড হামলায় নির্বিচারে বিরোধী রাজনৈতিক নেতাকর্মীদের যারা হত্যা করেছিল; যাদের পৃষ্ঠপোষকতায় জঙ্গি গোষ্ঠী ২০০৫ সালের ১৭ আগস্ট সারাদেশে সিরিজ বোমা হামলা চালিয়েছিল, যারা দশ ট্রাক অস্ত্র আমদানি করেছিল, যারা অগ্নিসন্ত্রাস সৃষ্টি করে শত শত নিরীহ মানুষকে পুড়িয়ে হত্যা করেছে, সেই খুনিদের দল যখন জননিরাপত্তা নিয়ে কথা বলে তখন জনগণ আরও ভীত-সন্ত্রস্ত হয়ে পড়ে।

তিনি আরও বলেন, আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী কর্তৃক নির্বিচারে কাউকে গ্রেপ্তার করে হয়রানির অভিযোগ ভিত্তিহীন। বিএনপির যে সকল সন্ত্রাসী ও ক্যাডাররা অগ্নিসন্ত্রাস এবং রাষ্ট্রীয় সম্পদ ও জনগণের উপর হামলার সঙ্গে জড়িত তাদের গ্রেপ্তার করাটা কোনোভাবেই হয়রানিমূলক হতে পারে না। সন্ত্রাসীদের আইন ও বিচারের মুখোমুখি করা আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী কর্তৃপক্ষের দায়িত্ব ও কর্তব্য।


আরও খবর



আসন বাড়ানো নয়, মানসম্মত শিক্ষার পক্ষে স্বাস্থ্যমন্ত্রী

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৮ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৮ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

মেডিকেল কলেজে আসন বাড়ানো নয় বরং মানসম্মত চিকিৎসা ও শিক্ষার পক্ষে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন। তিনি বলেছেন, মনসম্মত চিকিৎসক-শিক্ষক ও পড়ার পরিবেশ থাকলে আসন বাড়ানো হবে।

শুক্রবার (৮ মার্চ) বাংলাদেশ ডেন্টাল সার্জন্স (বিডিএস) ভর্তি পরীক্ষার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উদয়ন স্কুল কেন্দ্র পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন।

স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, আমি আসন সংখ্যা বাড়িয়ে দিলাম কিন্তু মানসম্মত শিক্ষক বা ট্রেনিং দেওয়ার মতো কেউ না থাকলে সেই আসন বাড়ানোর পক্ষে আমি না। যখন দেখব মানসম্মত চিকিৎসক আছেন, পড়াশোনার ভালো পরিবেশ আছে, ভালো মানের ডাক্তার আছে তখনই আমি আসন বাড়াব।

বেসরকারি হাসপাতাল খাতে মনিটরিং জোরদার করার কথা জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, অবৈধ ক্লিনিক হাসপাতালের বিষয়ে আমি আগেও বলেছি সেগুলো যেন বন্ধ করে দেওয়া হয়। তবে অবশ্যই সেগুলো মনিটরিং করে তারপর বন্ধ করা হয় তাও নিশ্চিত করতে বলেছি।

ডা. সামন্ত লাল সেন বলেন, এবার মোট ৫০৭৯৫ জন প্রার্থী অংশ নিয়েছে। এ বছর ডেন্টাল বিভাগে সরকারি মোট ৫৪৫টি এবং বেসরকারি মোট ১৪০৫টি আসনের বিপরীতে শিক্ষার্থীরা পরীক্ষা দিয়েছে। এ বছর ভর্তি পরীক্ষার কেন্দ্র সংখ্যা মোট ১২টি এবং ভেন্যু সংখ্যা ২০টি।

মন্ত্রী জানান, দেশে বর্তমানে সরকারি ডেন্টাল কলেজ ১টি ও বিভিন্ন সরকারি মেডিকেল কলেজে ৮টি ডেন্টাল ইউনিট আছে। বেসরকারি পর্যায়ে মোট ২৬টি ডেন্টাল কলেজ আছে। সারা দেশে পরীক্ষা অত্যন্ত সুষ্ঠু ও সুচারুভাবে অনুষ্ঠিত হয়েছে বলেও জানান তিনি।


আরও খবর