আজঃ শুক্রবার ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩
শিরোনাম

বিলাসবহুল ফ্ল্যাটে মিনিবার, শিল্পপ্রতিষ্ঠানের পরিচালক আটক

প্রকাশিত:রবিবার ০৪ সেপ্টেম্বর ২০২২ | হালনাগাদ:রবিবার ০৪ সেপ্টেম্বর ২০২২ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

রাজধানীর বনানীর ১১ নম্বর রোডের একটি বিলাসবহুল ফ্ল্যাটে অভিযান চালিয়েছে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর। অভিযানে বাসাটি থেকে বিপুল পরিমাণ লিকার, এমডিএমএ, ক্যানা বিস চকলেট, কুশ ও সিনথেটিক, কোকেন, এলএসডির মতো মাদকসহ বিভিন্ন রকমের মূর্তি উদ্ধার করা হয়েছে। এসময় বাসাটি থেকে আটক করা হয়েছে একটি শিল্পপ্রতিষ্ঠানের পরিচালককে।

রবিবার বিকালে ১১ নম্বর রোডের ৭৭ নম্বর হাউজের এম ব্লকের ব্যাংক এশিয়া বিল্ডিংয়ের লিফটের ৮ নম্বর বাসায় এ অভিযান পরিচালিত হয়।

পরে সন্ধ্যায় সাংবাদিকদের এ ব্যাপারে জানান অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক রাশিদুজ্জামান।

তিনি বলেন, গোয়েন্দা সূত্রে তথ্য পাই ওই বাসায় অবৈধ মাদক বিক্রি ও সেবন করা হয়। পরে অভিযান চালিয়ে এখানে বিদেশি মদ এমডিএমএ, কোকেন, এলএসডি, ক্যানাবিস চকলেট, কুশ, ও সিন্থেটিক গাঁজা, সিসা ও লিকুইড গাঁজা উদ্ধার করা হয়। এছাড়া মাদক বিক্রির ১ লাখ ৬৫ হাজার টাকা উদ্ধার করা হয়।

রাশিদুজ্জামান বলেন, এ সময় ওই বাসা থেকে সেলিম সাত্তার নামে একজনকে আটক করা হয়। তিনি সাবেক বলাকা ব্লেড ও বর্তমানে সামা রেজা কোম্পানির একজন পরিচালক। তার বাসায় একটি অবৈধ মিনিবার পাওয়া গেছে।

আটক সাত্তার কর্মকর্তাদের জানিয়েছেন, তিনি বাংলাদেশ ও সুইডেনের দৈত নাগরিক। বিভিন্ন সময়ে যাতায়াতের মাধ্যমে এ মাদক সংগ্রহ করতেন। এই বাসাটি তার নিজস্ব। উদ্ধার হওয়া মাদক তিনি নিজে ব্যবহার ও বিক্রি করে আসছিলেন। তবে তার মাদক বিক্রি ও সেবনের লাইসেন্স নেই। তিনি এ কাজটি কতদিন ধরে করছেন সেটি তদন্ত শেষে বিস্তারিত জানা যাবে।

বাসার ভেতরে মিনি বারে কারা আসত জানতে চাইলে তিনি বলেন, বাসার ভেতরের বারে আটক সাত্তারের বন্ধু-বান্ধবসহ বিভিন্ন ব্যক্তিরা আসতেন। এছাড়া তিনি বিভিন্ন জনের কাছে মাদক বিক্রি করতেন। পাশাপাশি কষ্টি পাথর, মূর্তি উদ্ধার করা হয়েছে। তবে কষ্টি পাথরের মতো দেখতে মূর্তিগুলো আসল না। এগুলো বহু পুরনো মৃৎ শিল্প। বাসাটিতে স্ত্রী ও কাজের লোকসহ চারজন থাকতেন। তবে স্ত্রীর কোনো যোগসাজশ পাওয়া যায়নি।

আটক সাত্তারের বিরুদ্ধে মাদক নিয়ন্ত্রণ মামলা দায়ের প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে।


আরও খবর



আদালতে ট্রাম্পের বড় ধাক্কা, হারাতে পারেন নিউ ইয়র্কে ব্যবসার অধিকার

প্রকাশিত:বুধবার ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

আদালতে বড় ধাক্কা খেলেন সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। সম্পত্তির দাম বাড়ানো মামলা গ্রহণ করেছেন নিউ ইয়র্কের আদালত।

জানা গেছে, ব্যাংকে এবং বীমায় নিজের সম্পত্তির দাম বাড়িয়ে দেখিয়েছেন ট্রাম্প। মূলত ঋণ পাওয়ার সুবিধার জন্য এই কাজ তিনি করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। নিউ ইয়র্কের আদালতে এ বিষয়ে মামলা দায়ের হয়েছিল। আদালত জানিয়েছে, মামলাটির শুনানি হবে। অর্থাৎ, মামলাটিকে গ্রহণ করেছে আদালত। এই মামলায় দোষী প্রমাণিত হলে নিউ ইয়র্কে ব্যবসা করার অধিকার হারাতে পারেন সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট।

২০২২ সালে ট্রাম্পের বিরুদ্ধে এই মামলা দায়ের করা হয়েছিল। আগামী সপ্তাহে মামলার পরবর্তী শুনানি। তবে মঙ্গলবারে ৩৫ পাতার মন্তব্যে নিউ ইয়র্ক আদালতের বিচারক আর্থার এনগোরোন জানিয়েছেন, ট্রাম্পের কাগজপত্রে জালিয়াতি আছে। তিনি বলেছেন, নিজের ব্যবসার জন্য ট্রাম্প যে কাগজপত্র তৈরি করেছেন, তাতে স্পষ্ট গণ্ডগোল আছে। 

আরও পড়ুন>> ইরাকে বিয়েতে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড, নিহত বেড়ে ৪৫০

এখানেই শেষ নয়, তার বক্তব্য, ভাড়ার জন্য রেগুলেটেড অ্যাপার্টমেন্ট এবং আনরেগুলেটেড অ্যাপার্টমেন্টের মূল্য এক। রেস্ট্রিক্টেড জমি এবং আনরেস্ট্রিক্টেড জমির মূল্য এক। বিচারকের ভাষায়, এ কেবল আরব্যরজনীতেই সম্ভব, বাস্তব জগতে নয়।

নিউ ইয়র্কের অ্যাটর্নি জেনারেল লেটিটিয়া জেমস ট্রাম্পের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেছিলেন। তাতে বলা হয়েছিল, ব্যাংকে এবং বীমা সংস্থাকে ট্রাম্প নিজের সম্পত্তির যে হিসেব দিয়েছেন, তাতে তার মূল্য অন্তত দুই দশমিক দুই তিন বিলিয়ন ডলার বেশি দেখানো হয়েছে। লোন পেতে সুবিধা হবে বলেই এভাবে নিজের সম্পত্তির মূল্য বাড়িয়ে দেখিয়েছেন ট্রাম্প, যা আইন বহির্ভূত।

আগামী সপ্তাহে দোষী প্রমাণিত হলে ট্রাম্পের বেশ কিছু ব্যবসার লাইসেন্স বাতিল হতে পারে। নিউ ইয়র্ক থেকে তাকে ব্যবসা গোটাতে হতে পারে। তবে এই মামলার জন্য আগামী নির্বাচনে কোনো প্রভাব পড়বে না বলেই বিশেষজ্ঞেরা মনে করছেন। রিপাবলিকান প্রার্থী হিসেবে ভোটে লড়ার দৌড়ে আছেন ট্রাম্প। দোষী প্রমাণিত হলেও তিনি নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন।


আরও খবর



নিরাপত্তা নিশ্চিত না হলে ট্রেন চালাতে রাজি নয় রেলওয়ে

প্রকাশিত:শনিবার ০৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ০৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
রাহুল সরকার, চট্টগ্রাম ব্যুরো

Image

শাটল ট্রেনের ছাদে বসে যাওয়ার সময় ভেঙ্গে পড়া গাছের সঙ্গে ধাক্কায় চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৬ শিক্ষার্থী আহত হওয়ার পর ট্রেনের লোকোমাস্টারকে লঞ্ছিত করে বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা। এর জেরে দুই দিন ধরে ট্রেন চলাচল বন্ধ রাখে রেলওয়ে।

নিরাপত্তা নিশ্চিত না হলে ট্রেন না চালানোর কথা জানিয়েছেন রেলওয়ে কর্মকর্তারা। 

রেলের বিভাগীয় পরিবহন কর্মকর্তা মো. আনিসুর রহমান বলেন, দুর্ঘটনায় শিক্ষার্থী আহত হওয়ার পর আমাদের দুই লোকমাস্টারকে (এলএম) লাঞ্ছিত করা হয়েছে। যেহেতু তাদের নিরাপত্তার বিষয় রয়েছে তাই আপাতত ট্রেন চলাচল বন্ধ রাখা হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের সঙ্গে আলোচনার পর পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।

তিনি বলেন, আজ বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের সঙ্গে একটি বৈঠক রয়েছে। তারা যদি নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পারে তাহলে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক হবে। 

বৃহস্পতিবার (৭ সেপ্টেম্বর) রাতে চট্টগ্রাম থেকে বিশ্ববিদ্যালয়গামী শাটল ট্রেনের ছাদে বসে ক্যাম্পাসে ফেরার পথে চৌধুরী হাট এলাকায় ভেঙ্গে পড়া গাছের সঙ্গে ধাক্কায় ১৬ শিক্ষার্থী গুরুতর আহত হন। এ ঘটনার জেরে ওইদিন শাটল ট্রেন বিশ্ববিদ্যালয় স্টেশনে পৌঁছালে লোকমাস্টারদের লাঞ্ছিত করে বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা। পরে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্যের বাসভবনসহ বিভিন্ন এলাকার স্থাপনায় ভাঙচুর চালায়। ভাঙচুর করা হয় বিশ্ববিদ্যালয় পরিবহন পুলের প্রায় অর্ধশতাধিক ছোট-বড় গাড়ি। 

শাটল ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক করতে বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে কি সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে- জানতে বিশ্ববিদ্যালয় প্রক্টর নুরুল আজিম সিকদারকে একাধিকবার ফোন করেও পাওয়া যায়নি।

তবে এর আগে দুর্ঘটনার পর বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্য আহত শিক্ষার্থীদের দেখতে গিয়ে সাংবাদিকদের বলেন, শাটলের ব্যাপারে আমরা রেলওয়েকে বলতে বলতে শেষ। এমনকি রেলওয়ে মন্ত্রী গতবছর বলেছিলেন নতুন ট্রেন দিবেন। কিন্তু আমরা পাইনি। তারা বলেছে- তারা চেষ্টা করছে।


আরও খবর
ধামরাইয়ে ৩০ লিটার চোলাই মদসহ আটক ৩

শুক্রবার ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩




আ.লীগ থেকে বহিষ্কার হচ্ছেন আদম তমিজী হক

প্রকাশিত:রবিবার ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে লাইভে এসে দলীয় শৃঙ্খলা বিরোধী কথাবার্তা ও বাংলাদেশের পাসপোর্ট পুড়িয়ে ফেলার কারণে আওয়ামী লীগ থেকে বহিষ্কার হচ্ছেন ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সদস্য আদম তামিজী হক।

রোববার (১৭ সেপ্টেম্বর) বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ বজলুর রহমান।

দলীয় সূত্রে জানা যায়, আদম তামিজী হক ইস্যুতে আজ রোববার জরুরি বৈঠকে বসে ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগ। সাধারণ সম্পাদক এসএম মান্নান কচির বাসায় অনুষ্ঠিত হওয়া বৈঠকে তামিজী হককে বহিষ্কারের বিষয়ে মত দেন মহানগরের নেতারা।

এ বিষয়ে ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ বজলুর রহমান বলেন, আজকে কচি ভাইসহ আমরা ১০-১২ জন নেতা তার (কচি) বাসায় বসেছিলাম। দলের সাধারণ সম্পাদক কাদের ভাই সিঙ্গাপুরে আছেন। তিনি আসার পর সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

তিনি আরও বলেন, কার সাথে কার কী সমস্যা হয়েছে, এটা আমরা জানি না। কিন্তু তার ভিডিওটি আমাদের যথেষ্ট বিব্রত করেছে। তিনি শুধু দলীয় বিষয়ে বলেছেন সেটা নয়, তিনি বাংলাদেশের পাসপোর্ট পুড়িয়েছেন, এটা রাষ্ট্রদ্রোহিতার শামিল। সে কারণে আমরা তাকে বহিষ্কারের সুপারিশ করব। তিনি আওয়ামী লীগের বিষয়ে অনেক নেতিবাচক কথা বলেছেন।

ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এসএম মান্নান কচি বলেন, আমি বিষয়টি সামাজিক মাধ্যমে শুনেছি। যদি সত্যি সত্যি এমন কিছু বলে থাকেন তাহলে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে। যদি পাসপোর্ট পুড়িয়ে থাকেন তাহলে সেটা রাষ্ট্রবিরোধী কাজ হয়েছে। এটার অপমান করলে অবশ্যই দেশকে অপমান করা হয়। আমার বাসায় বসেছিলাম। সাংগঠনিক বিষয়ে আলাপ-আলোচনা করেছি। আলোচনায় এই বিষয়টি ছিল। দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের দেশে আসলে তার সঙ্গে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করব।

গতকাল শনিবার সন্ধ্যায় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে একটি ভিডিও ভাইরাল হয়। যেখানে দেখা যায়, আদম তমিজী হক নিজের বাংলাদেশি পাসপোর্ট পুড়িয়ে ফেলছেন।

সেই ভিডিওতে আদম তমিজী হক বলেন, আওয়ামী লীগের একজন নেতা ছিলাম আমি। আওয়ামী লীগ আমার ১ হাজার কোটি টাকা মেরে দিয়েছে। আমাকে দেশ ছাড়া করেছে। আমাকে মিথ্যা মামলা দিয়ে জেল খাটানোর চেষ্টা করছে। যে কারণে আমি বাংলাদেশের নাগরিকত্ব বর্জন করলাম। এ দেশের নাগরিকত্ব আর চাচ্ছি না। কারণ, এদেশের নাগরিক হওয়ার যোগ্যতা আমার নেই।

নিউজ ট্যাগ: আদম তামিজী হক

আরও খবর
খালেদা জিয়ার কোনও উন্নতি দেখছেন না চিকিৎসকরা

বৃহস্পতিবার ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩




জাকার্তায় রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিনকে লাল গালিচা অভ্যর্থনা

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৫ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৫ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

রাষ্ট্রপতি মোঃ সাহাবুদ্দিন সোমবার (৪ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় ইন্দোনেশিয়ার রাজধানী জাকার্তায় পৌছাঁন। এসময় তাকে লাল গালিচা অভ্যর্থনা জানানো হয়। রাষ্ট্রপ্রধান আগামী ৫-৭ সেপ্টেম্বর অনুষ্ঠিতব্য ৪৩তম আসিয়ান শীর্ষ সম্মেলন এবং ১৮তম ইস্ট এশিয়া শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিতে সোমবার সেখানে পৌঁছান।

বাংলাদেশ বিমান এয়ারলাইন্স লিমিটেডের একটি ভিভিআইপি ফ্লাইট (বিজি-১৯১০) সিঙ্গাপুরের চাঙ্গি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর হয়ে জাকার্তার সোয়েকার্নো-হাত্তা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করেন। ইন্দোনেশিয়ার পরিবেশ ও বনমন্ত্রী সিতি নুরবায়া, বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন এবং ইন্দোনেশিয়ায় বাংলাদেশ মিশনের চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্স মোঃ সাজেবুর রহমান এবং অন্যান্য কর্মকর্তারা বিমানবন্দরে রাষ্ট্রপতিকে স্বাগত জানান।

সকাল সাড়ে ৮টায় বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স লিমিটেডের একটি বাণিজ্যিক ফ্লাইট (বিজি-৫৮৪) রাষ্ট্রপতি, তার স্ত্রী ড. রেবেকা সুলতানা এবং অন্যান্য সফরসঙ্গীদের নিয়ে হযরত শাহজালাল (র.) আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ছাড়েন।

রাষ্ট্রপতিকে বহনকারী উড়োজাহাজটি সিঙ্গাপুরের চাঙ্গি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর হয়ে সন্ধ্যা ০৫:৪০ টায় (ইন্দোনেশিয়া সময়) জাকার্তা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করেন।

ইন্দোনেশিয়া প্রজাতন্ত্রের রাষ্ট্রপতি এবং ২০২৩ সালের জন্য আসিয়ান চেয়ার জোকো উইডোডোর আমন্ত্রণে রাষ্ট্রপতি আসিয়ান (অ্যাসোসিয়েশন অফ সাউথইস্ট এশিয়ান নেশনস) শীর্ষ সম্মেলন এবং জাকার্তা কনভেনশন সেন্টারে (জেসিসি) ইস্ট এশিয়া শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিচ্ছেন।

রাষ্ট্রপতি সেখানে অতিথির চেয়ার হিসেবে আইওআরএর দৃষ্টিকোণ থেকে বৃদ্ধির কেন্দ্রবিন্দুকে সমর্থন করার জন্য আঞ্চলিক স্থাপত্যকে শক্তিশালী করা বিষয়ে সমাপনী ভাষণ দেবেন।

এছাড়াও তিনি তার ইন্দোনেশিয়ার রাষ্ট্রপতি জোকো উইডোডো এবং থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়া এবং তিমুর-লেস্তে রাষ্ট্রনেতাদের সঙ্গে পৃথক দ্বিপাক্ষিক বৈঠক করবেন।

রাষ্ট্রপতি জাকার্তায় শীর্ষ সম্মেলন শেষে আগামী ৮ সেপ্টেম্বর স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য সিঙ্গাপুরে যাবেন। আগামী ১৬ সেপ্টেম্বর তার দেশে ফেরার কথা রয়েছে।


আরও খবর



আ.লীগের নির্বাচনী ইশতেহার নিয়ে যা বললেন ওবায়দুল কাদের

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, বিএনপি ক্ষমতা এলে দেশের গণতন্ত্র ধ্বংস হয়ে যাবে। তাই যেমন কুকুর, তেমন মুগুর’— ওই রকম ইশতেহার করতে বললেন তিনি।

বৃহস্পতিবার (২৮ সেপ্টেম্বর) সকালে ২৩ বঙ্গবন্ধু এভিনিউর আওয়ামী লীগের কার্যালয়ের দলের নির্বাচনী ইশতেহার প্রণয়ন কমিটির প্রথম সভায় তিনি এসব কথা বলেন।

বাংলাদেশের গণতন্ত্র রক্ষা করতে হলে শেখ হাসিনাকে ক্ষমতায় রাখতে হবে বলে মন্তব্য করে ওবায়দুল কাদের বলেন, এখন জুঁই ফুলের গান গেয়ে লাভ নেই। আমাদের এখন কঠিন সময়। তাই যেমন কুকুর, তেমন মুগুর- ওইরকম ইশতেহার করুন। 

আরও পড়ুন>> প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৭৭তম জন্মদিন আজ

আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও ইশতেহার প্রণয়ন কমিটির আহ্বায়ক ড. আবদুর রাজ্জাক সভাপতিত্বে এ সময় উপস্থিত ছিলেন, তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক ও ইশতেহার প্রণয়ন কমিটির সদস্য সচিব ড. সেলিম মাহমুদ, ড. বজলুল হক খন্দকার, অধ্যাপক আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক, ড. শামসুল আলম, ডা. দীপু মনি, অ্যাডভোকেট শ ম রেজাউল করিম, শেখর দত্ত, ড. মাকসুদ কামাল, ড. মাহফুজুর রহমান, অধ্যাপক খায়রুল হোসেন, সাজ্জাদুল হাসান, তারানা হালিম, ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া, জুনায়েদ আহমেদ পলক, ব্যারিস্টার মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল প্রমুখ।


আরও খবর
খালেদা জিয়ার কোনও উন্নতি দেখছেন না চিকিৎসকরা

বৃহস্পতিবার ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩