আজঃ বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪
শিরোনাম

বিস্ফোরণের কারণ জানতে পরীক্ষা-নিরীক্ষা চলছে: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রকাশিত:বুধবার ০৮ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ০৮ মার্চ ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

রাজধানীর গুলিস্তানের সিদ্দিকবাজারে ভবনে বিস্ফোরণের কারণ জানতে পরীক্ষা-নিরীক্ষা চলছে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল।

বুধবার দুপুরে ঘটনাস্থলে প‌রিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের তিনি বলেন, ভবনটি এখন ঝুঁকিপূর্ণ ইমারতে পরিণত হয়েছে। এখানে মূল দায়িত্ব পালন করছে ফায়ার সার্ভিস। তাদের সহায়তা করছে পুলিশ ও র‌্যাব।

তিনি বলেন, বিস্ফোরণের কারণ নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা চলছে। এরপর সিদ্ধান্ত নিতে পারব কেন এই বিস্ফোরণ ঘটেছে।

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ফায়ার সার্ভিসের ছাড়পত্র না নিয়ে কিংবা ইমারত নির্মাণ বিধিমালা লঙ্ঘন করে কেউ যেন এ ধরনের ভবন নির্মাণ না করেন। সবকিছু মেনে ভবন নির্মাণ করলে এ ধরনের দুর্ঘটনা কমে যেত।


আরও খবর



শিশু হাসপাতালে আগুন নিয়ন্ত্রণে

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

রাজধানীর শিশু হাসপাতালের ভবনে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় আগুন নিয়ন্ত্রণে এসেছে। ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের ৫ ইউনিটের তৎপরতায় আজ দুপুর প্রায় ২টা ২০ মিনিটে হাসপাতালটির আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে।

এর আগে আগুন লাগার ব্যাপারে ফায়ার সার্ভিস নিয়ন্ত্রণ কক্ষের ডিউটি অফিসার লিমা খানম বলেছেন, আজ শুক্রবার ১টা ৪৭ মিনিটে শিশু হাসপাতালে আগুন লাগার খবর পাওয়া যায়।

খবর পেয়ে দ্রুত প্রথমে দুই ইউনিট ও পরে আরও তিন ইউনিট হাসপাতালে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে চেষ্টা করছে। এখন পর্যন্ত ৫ ইউনিট আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করেছে।

তবে প্রাথমিকভাবে আগুন লাগার কারণ ও হতাহতের কোনো খবর এখনও জানাতে পারেননি ফায়ার সার্ভিসের এই কর্মকর্তা।


আরও খবর



বাজারে ক্রেতা কমেছে গরুর মাংসের

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০২ এপ্রিল 2০২4 | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০২ এপ্রিল 2০২4 | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

বাজারে ক্রেতা কমেছে গরুর মাংসের। দোকানগুলোতে আগের মতো খুব একটা ভিড় নেই বলে জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। এমন পরিস্থিতির জন্য পণ্যটির অযৌক্তিক মূল্য নির্ধারণকে দায়ী করছেন বিশ্লেষকরা। তারা বলছেন, ভোক্তার আমিষের জোগানে প্রয়োজনে আমদানি করা হোক গরুর মাংস।

প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের ভ্রাম্যমাণ একটি গাড়িকে ঘিরে নারী-পুরুষের দীর্ঘ সারি। কারণ, সেখানে সুলভ মূল্যে পাওয়া যাচ্ছে দুধ, ডিম আর মাংস। এই দৃশ্য রাজধানীর খামারবাড়ির বঙ্গবন্ধু চত্বরের। এই গাড়িতে ৪ ধরনের পণ্য পাওয়া গেলেও ক্রেতারা আসেন মূলত গরুর মাংস কিনতে। কেননা বাজারের তুলনায় সাশ্রয় হয় ১৫০ টাকা। তবে সবার ভাগ্যে তা জোটে না। ঘণ্টার পর ঘণ্টা দাঁড়িয়ে থেকেও বেশিরভাগেরি ফিরতে হয় খালি হাতে। চাহিদার তুলনায় জোগান কম হওয়াই এর মূল কারণ।

এক ক্রেতা বলেন, সকাল থেকে অপেক্ষা করছি। কিন্তু গাড়ি এসেছে বেলা ১১টায়। ইতোমধ্যে লম্বা লাইন হয়েছে। এই অবস্থায় গরুর মাংস বিক্রি শুরু করেছে। আরেক ক্রেতা বলেন, এখানে কষ্ট করে লাইন ধরা লাগে। এর মধ্যে কেউ পায়, কেউ পায় না। কারণ, অনেক মানুষ হয়। খামারবাড়ি থেকে মাত্র দেড় কিলোমিটার দূরে কারওয়ান বাজার। এখানকার মাংসের দোকানগুলোর চিত্র বঙ্গবন্ধু চত্বরের ঠিক বিপরীত। গরুর মাংসের পসরা সাজিয়ে বসলেও দেখা মিলছে না কাঙ্ক্ষিত ক্রেতার।

বিক্রেতারা বলছেন, পর্যাপ্ত সরবরাহ থাকলেও নেই চাহিদা। কারণ ৭৫০ টাকা কেজিতে মাংস কিনতে নারাজ ভোক্তারা। এক বিক্রেতা বলেন, ক্রেতারা কম দামে মাংস চায়। ফলে বেচাকেনা তেমন হচ্ছে না। কারণ, সস্তায় গরু পাওয়া যাচ্ছে না। ফলে কম দরে মাংস বিক্রি করতে পারছি না।

প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের হিসাবে দেশে চাহিদার তুলনায় ১০-১১ লাখ টন গরুর মাংস উদ্বৃত্ত থাকে প্রতিবছর। তাই বাজারের এই অস্বাভাবিক দাম কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয় বলে মনে করেন প্রতিষ্ঠানটির মহাপরিচালক ডা. মোহাম্মদ রেয়াজুল হক। তার মতে, গরুর মাংসের দর হওয়া উচিত ৬০০ টাকার নিচে।

তিনি বলেন, গরুর উৎপাদন খরচ ৬০০ টাকার কম। ফলে এই দামে বিক্রি করেও লাভ থাকে। তাই ৭০০ থেকে ৮০০ টাকা কাম্য নয়। এই দরে যারা বিক্রি তারা আমাদের তালিকাভুক্ত ব্যবসায়ী নয়। তাদের আমরা চিনি না।

অতিমুনাফালোভীরা সিন্ডিকেট করে বাড়াচ্ছে মাংসের দাম। তাই প্রয়োজনে পণ্যটি আমদানি করে বাজার স্থিতিশীল রাখার পরামর্শ বিশেষজ্ঞদের। অর্থনীতিবিদ ড. মাহবুব আলী বলেন, ডিম আমদানির খবরে মূল্য হ্রাস পেয়েছে। আমার মনে হয়, গরু আমদানি করলে এর মাংসের দাম কমে যাবে। এক্ষেত্রে ব্রাজিল, মেক্সিকো থেকে তা আনা যায়।

জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার তথ্যমতে, দেশে জনপ্রতি মাংসের চাহিদা দৈনিক ১২০ গ্রাম।


আরও খবর



মুফতি আমির হামজাসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে চার্জশিট

প্রকাশিত:বুধবার ০৩ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০৩ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

রাজধানীর দারুস সালাম থানার সন্ত্রাসবিরোধ আইনের মামলায় আলোচিত ইসলামী বক্তা মুফতি মো. আমির হামজাসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করেছে কাউন্টার টেররিজম ইনভেস্টিগেশন বিভাগ।

গত ২৮ মার্চ মামলার তদন্ত কর্মকর্তা কাউন্টার টেররিজম ইনভেস্টিগেশন বিভাগের পরিদর্শক কাজী মিজানুর রহমান আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন। তবে চার্জশিটের বিষয়টি আজ বুধবার জানা গেছে।

চার্জশিটভুক্ত অপর আসামিরা হলেন মেহেদী হাসান, অলিউন নবী সবুজ, মো. কাদের কিবরিয়া সাগর ও এম যুবায়ের আহমেদ।

এছাড়া মো. আসাদুজ্জামান আসাদ, তাসনিমুল করিম রিজভী ও আব্দুল্লাহ আল আমিনের কোনো সংশ্লিষ্টতা না পাওয়ায় মামলা থেকে তাদের অব্যাহতির সুপারিশ করা হয়েছে।

২০২০ সালের ২৪ অক্টোবর কাউন্টার টেররিজম ইনভেস্টিগেশন বিভাগের উপপরিদর্শক মো. মোকলেছুর রহমান বাদী হয়ে রাজধানীর দারুস সালাম থানায় মামলাটি করেন।

ধর্মীয় ওয়াজের মাধ্যমে ধর্মের অপব্যাখ্যা ও উগ্রবাদ ছড়ানোর অভিযোগে ২০২১ সালের ২৪ মে মুফতি আমির হামজাকে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) কাউন্টার টেররিজম ইউনিটের সদস্যরা গ্রেপ্তার করে। সংসদ ভবনে খোলা তলোয়ার নিয়ে হামলার পরিকল্পনায় অভিযোগে করা মামলায় আদালত তার ৫ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। রিমান্ড শেষে ওই বছর ৩১ মে মুফতি আমির হামজা আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন। ২০২৩ সালের ৭ ডিসেম্বর তিনি জামিনে মুক্তিলাভ করেন।


আরও খবর



ট্রেনে ঈদযাত্রা: ঘণ্টা না পেরোতেই শেষ ১৪ হাজার টিকিট

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

সূচি অনুযায়ী শুক্রবার (২৯ মার্চ) সকাল ৮টায় শুরু হয় ঢাকা থেকে পশ্চিমাঞ্চলগামী আন্তঃনগর ট্রেনের টিকিট বিক্রি, যেখানে আগামী ৮ এপ্রিলের জন্য বরাদ্দ ছিল ১৫ হাজার ৮৯০টি টিকিট। বিক্রি শুরুর পর ঘণ্টা না পেরোতেই শেষ হয়ে গেছে ১৪ হাজার টিকিট।

শুক্রবার (২৯ মার্চ) সহজ ডটকমের চিফ অপারেটিং অফিসার সন্দ্বীপ দেবনাথ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

এদিন আগামী ৮ এপ্রিলের জন্য পশ্চিমাঞ্চলের টিকিট পেতে রেল সেবা অ্যাপে সকাল ৮ থেকে সাড়ে ৮টা পর্যন্ত প্রথম আধা ঘণ্টাতেই হিট পড়েছে ১ কোটি ২৮ লাখ। একেকটি টিকিটের জন্য গড়ে ৮০৫ জন যাত্রী চেষ্টা করছেন।

এ বছর ঢাকা থেকে ঈদযাত্রার উদ্দেশে ৪২ জোড়া আন্তঃনগর ট্রেনের টিকিট দুই পর্যায়ে দেওয়া হচ্ছে। সে অনুযায়ী দুপুর ২টা থেকে শুরু হবে পূর্বাঞ্চলের রেলের টিকিট বিক্রি। ঈদ উপলক্ষে এই অগ্রিম টিকিট সম্পূর্ণ অনলাইনে বিক্রি হবে।

এবার মোবাইলে ওটিপি ভেরিফিকেশনের মাধ্যমে টিকিট দেওয়া হচ্ছে। বাংলাদেশ রেলওয়ে জানিয়েছে, আজ শুক্রবার (২৯ মার্চ) আগামী ৮ এপ্রিলের ঈদযাত্রার টিকিট পাওয়া যাচ্ছে; আগামীকাল (৩০ মার্চ) পাওয়া যাবে ৯ এপ্রিলের টিকিট।


আরও খবর



ফোর্বসের বিলিয়নিয়ারের তালিকায় বাংলাদেশের আজিজ খান

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৪ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৪ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
অর্থ ও বাণিজ্য ডেস্ক

Image

২০২৪ সালের বার্ষিক বিলিয়নিয়ারের তালিকা প্রকাশ করেছে মার্কিন ম্যাগাজিন ফোর্বস। এতে একমাত্র বাংলাদেশি হিসেবে উঠে এসেছে সামিট গ্রুপের চেয়ারম্যান আজিজ খানের নাম।

এ তালিকায় স্থান পাওয়া একমাত্র বাংলাদেশি তিনি। তার মোট সম্পদের পরিমাণ ১১০ কোটি মার্কিন ডলার, বাংলাদেশি টাকায় প্রায় ১২ হাজার ১০০ কোটি টাকা।

জ্বালানি, বন্দর, ফাইবার অপটিকস এবং রিয়েল এস্টেটের নানা ব্যবসা করে সামিট গ্রুপ। আজিজ খান বাস করেন সিঙ্গাপুরে। দেশটির শীর্ষ ৫০ ধনীর তালিকায় আছে তার নাম।

ফোর্বসের তথ্য অনুযায়ী, আজিজ খানের কোম্পানি সামিট পাওয়ার ইন্টারন্যাশনাল সিঙ্গাপুরে নিবন্ধিত। বর্তমানে সামিট পাওয়ার ইন্টারন্যাশনাল পরিচালনার দায়িত্বে রয়েছেন আজিজ খানের মেয়ে আয়েশা। বাংলাদেশেও এই কোম্পানির ব্যবসা রয়েছে। তবে সিঙ্গাপুরে নিবন্ধিত হওয়ায় এর সম্পদের হিসেব-নিকেশ সেখানেই হয়।

তিন সন্তানের বাবা মুহাম্মদ আজিজ খান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবসায় প্রশাসন বিভাগ থেকে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি নিয়েছেন। সেনা কর্মকর্তার ছেলে পড়াশুনার পর আবাসন খাতের ব্যবসা শুরু করেন। ট্রেডিং ফার্ম হিসেবে সামিটের যাত্রা শুরু হলেও পরে আবাসনে মনোযোগ দেয় কোম্পানিটি।

ফোর্বস বলছে, আজিজ খান ২০১৮ সালে প্রথমবারের মতো সিঙ্গাপুরের শীর্ষ ৫০ ধনীর তালিকায় ঢুকে যান। ওই বছর তার সম্পদের পরিমাণ ছিল ৯১ কোটি মার্কিন ডলার। পরের বছর অর্থাৎ ২০১৯ সাল তার সম্পদ কমে ৮৫ কোটি মার্কিন ডলারে দাঁড়ায়। ২০২০ সালে আবারও তার সম্পদের পরিমাণ বেড়ে ৯৫ কোটি ছাড়িয়ে যায়।

এর পরের দুই বছরে তার সম্পদ আরও বেড়ে যায়। ২০২১ সালে মুহাম্মদ আজিজ খানের সম্পদ বেড়ে ৯৯ কোটি ডলার হয়। আর তার পরের বছর অর্থাৎ ২০২২ সালে সামিট পাওয়ারের এই চেয়ারম্যান প্রথমবারের মতো সিঙ্গাপুরের বিলিয়ন ডলারের ধনীর ক্লাবে ঢুকে যান।


আরও খবর